09/10/2024
🟥✅ প্রশ্ন - সূরা মূলক কিভাবে আপনাকে বাঁচাবে? কিভাবে পড়তে হবে ?
✅ শুনলে হবে না পড়তে হবে। শুনলে কবরের আযাবের যে ফজিলত ওইটা পাবেন না।
✅ যদি আরবি না পারেন বাংলা উচ্চারণ দেখে পড়বেন । তাও পড়বেন। কবুল করার মালিক আল্লাহ।
✅ প্রতিদিন পড়তে হবে must
✅ আপনি চাইলে কোরআন দেখে পড়তে পারেন মোবাইল অ্যাপস ইউজ করে শুয়ে শুয়ে পড়তে পারেন । মুল কথা পড়লেই হল।
🟥 ✅আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন- (সূরা মুলকের আমলকারী) ব্যক্তিকে যখন কবরে রাখা হবে, (আযাবের) ফিরিশতারা তার পায়ের দিক থেকে আসবে; তখন পা বলবে, এদিক দিয়ে তোমরা তার পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না। সে (আমার উপর ভর করে) নামাযে দাঁড়িয়ে সূরা মুলক তিলাওয়াত করত। এরপর বুক অথবা পেটের দিক থেকে এলে তা বলবে, এদিক থেকেও তোমরা তাকে কিছু করতে পারবে না; সে তো সূরা মুলক তিলাওয়াত করত (আমার মাঝে সূরা মুলক ধারণ করত)। মাথার দিক থেকে এলে বলবে, আমার দিক থেকেও তোমাদের তার পর্যন্ত পৌঁছা সম্ভব নয়; সে তো সূরা মুলক তিলাওয়াত করত (আমার মাঝে সূরা মুলক সংরক্ষণ করত)। ইবনে মাসউদ রা. বলেন, এ সূরা ‘মানিআহ’-বাধা দানকারী; ব্যক্তি থেকে কবরের আযাব রুখে দেয়।... যে ব্যক্তি রাতে এটি তিলাওয়াত করল সে অনেক ভালো ও বড় কাজ করল।
👉 Reference - মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ৩৮৩৯; শুআবুল ঈমান বায়হাকী, হাদীস ২২৭৯
✅ আনাস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন - কুরআনে ত্রিশ আয়াত বিশিষ্ট একটি সূরা রয়েছে, যা তার আমলকারীকে জান্নাতে প্রবেশ করানো পর্যন্ত তার পক্ষে ওকালতি করেছে, তার পক্ষে লড়েছে। তা হল, সূরা তাবারাকা (সূরামুলক)।
👉 Reference - আলমুজামুল আওসাত, তবারানী, হাদীস ৩৬৫৪
✅ নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- কুরআনে ত্রিশ আয়াতবিশিষ্ট একটি সূরা রয়েছে, যা এক ব্যক্তির জন্য মাগফিরাতের সুপারিশ করেছে ফলে তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। তা হল, সূরা তাবারাকাল্লাযী... অর্থাৎ সূরা মুল্ক।
👉 Reference - জামে তিরমিযী, হাদীস ২৮৯১; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ১৪০০
✅ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহর কিতাবে ত্রিশ আয়াত বিশিষ্ট একটি সূরা রয়েছে (অর্থাৎ সূরা মুলক), যা এক ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করে তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্ত করে জান্নাতে দাখেল করেছে।
👉 Reference - মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ৩৮৩৮
🟨🟨🟨🟨🟨
🎯 𝐏𝐔𝐑𝐏𝐎𝐒𝐄 - ফেসবুক চালানোর উদ্দেশ্য হোক ৩ টি!
১. ইসলামের দাওয়াত মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া।
২. অন্যের পোস্ট থেকে ইসলামিক জ্ঞান অর্জন করা
৩. অর্জনকৃত জ্ঞানগুলো আমলে পরিণত করা৷
৪. রাসূল (ﷺ) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি (কাউকে) সৎপথের দিকে আহবান করবে, সে তার প্রতি আমলকারীদের সমান নেকী পাবে। এটা তাদের নেকীসমূহ থেকে কিছুই কম করবে না। আর যে ব্যক্তি (কাউকে) ভ্র`ষ্টতার দিকে আহবান করবে, তার উপর তার সমস্ত অনুসারীদের গো-নাহ চাপবে। এটা তাদের গো-নাহ থেকে কিছুই কম করবে না।’’ (সহীহ মুসলিম ৬৯৮০)
🔺ফেসবুকে এমন কিছু পোস্ট করুন যাতে আপনার মৃ`ত্যুর পরও যেনো আপনার আমল নামায় সদকায়ে জারিয়া হিসেবে জমা হয়।
"প্রতিটা ভালো কাজ সদকা" (তিরমিজি - ১৯৭০)
🟥 𝐑𝐄𝐌𝐈𝐍𝐃𝐄𝐑 - রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
‘‘যদি আল্লাহর নিকট মাছির ডানার সমান দুনিয়ার (মূল্য বা ওজন) থাকত, তাহলে তিনি কোন { কা_- ফে_- র_- কে } তার (দুনিয়ার) এক ঢোক পানিও পান করাতেন না।’’ (তিরমিযী ২৩২০,
Collected