Iftekhar's Yard

Iftekhar's Yard Digital Business & AI Marketing Strategist || Digital Creator || Sports Enthusiast

31/03/2025

تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَ مِنْكُمْ
( তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম )
আল্লাহ আমাদের ও আপনাদের ভালো আমল গুলো কবুল করুন।
ঈদ মুবারক…🌙

07/03/2025

রোজার মাসে ১দিন অফিস করলে ৭০দিনের অফিসের স্যালারি দেওয়া হোক!

The past one week has seen a Chinese AI startup, DeepSeek, take the artificial intelligence world by storm.DeepSeek rele...
28/01/2025

The past one week has seen a Chinese AI startup, DeepSeek, take the artificial intelligence world by storm.

DeepSeek released its open-source AI model that is challenging industry leaders like OpenAI.

With just $6 million in funding, the company is making waves by outperforming established players in key areas such as math and reasoning benchmarks.

Founded by Liang Wenfeng, a 39-year-old computer science expert- this sudden rise highlights a twist in the ongoing tech cold war between the U.S. and China.

As American export restrictions tighten access to advanced GPUs like Nvidia’s H100, Chinese firms like DeepSeek are rewriting the rules of the game, proving that brute-force hardware isn’t the only path to innovation.

Cockroach Theory The cockroach theory for self-developmentAt a restaurant, a cockroach suddenly flew from somewhere and ...
20/01/2025

Cockroach Theory

The cockroach theory for self-development

At a restaurant, a cockroach suddenly flew from somewhere and sat on a lady.

She started screaming out of fear.

With a panic-stricken face and trembling voice, she started jumping, with both her hands desperately trying to get rid of the cockroach.

Her reaction was contagious, as everyone in her group also got panicky.

The lady finally managed to push the cockroach away but ...it landed on another lady in the group.

Now, it was the turn of the other lady in the group to continue the drama.

The waiter rushed forward to their rescue.

In the relay of throwing, the cockroach next fell upon the waiter.

The waiter stood firm, composed himself and observed the behaviour of the cockroach on his shirt.

When he was confident enough, he grabbed it with his fingers and threw it out of the restaurant.

Sipping my coffee and watching the amusement, the antenna of my mind picked up a few thoughts and started wondering, was the cockroach responsible for their histrionic behaviour?

If so, then why was the waiter not disturbed?

He handled it near to perfection, without any chaos.

It is not the cockroach, but the inability of those people to handle the disturbance caused by the cockroach, that disturbed the ladies.

I realized that it is not the shouting of my father or my boss or my wife that disturbs me, but it's my inability to handle the disturbances caused by their shouting that disturbs me.

It's not the traffic jams on the road that disturbs me, but my inability to handle the disturbance caused by the traffic jam that disturbs me.

More than the problem, it's my reaction to the problem that creates chaos in my life.

Lessons learnt from the story:

I understood I should not react in life.

I should always respond.

The women reacted, whereas the waiter responded.

Reactions are always instinctive whereas responses are always well thought of.

A beautiful way to understand LIFE.

The HAPPY person is not because Everything is RIGHT in his Life.
He is HAPPY because his Attitude towards Everything in his Life is Right!

STAY BLESSED ❤️👍

EYA Oliver Uchenna®️

 #পাখিপাখিরা জানেনা, আজ বছরের শেষ দিন।সন্ধ্যায় তারা নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে গেছে একে অন্যের পালকের ওমে।ঠিক রাত বারোটায় তাদের ঘ...
31/12/2024

#পাখি

পাখিরা জানেনা, আজ বছরের শেষ দিন।
সন্ধ্যায় তারা নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে গেছে
একে অন্যের পালকের ওমে।

ঠিক রাত বারোটায় তাদের ঘুম ভেঙে যাবে,
আমাদের আততায়ী পটকা
আর আতশবাজির শব্দে।

প্রবল আতঙ্কে চমকে উঠবে তারা,
ভয়ে দিগবিদিক ছুটোছুটি।
ওরা জানবেওনা কি হচ্ছে আজ রাতে!
শুধু ছোট্ট ছোট্ট বুকগুলো
ধড়ফড় ধড়ফড় করতে করতে
একসময় থেমে যাবে।
অথচ আমাদের মতো সকালকে ঘিরে
ওদেরও স্বপ্ন ছিল চোখে।

ব্যাপার না!! পাখিই তো!!!
আমরা সকল আনন্দ সাঙ্গ করে ঘুমোতে যাব
সুন্দর সকালের স্বপ্ন নিয়ে।
ওই পাখিগুলো আর জাগবেনা।

ব্যপার না!! পাখিই তো!!!
পাখিরা তো আর অভিযোগ করতে পারেনা!

-------ফারহানা আলী মিষ্টি।

কানপুর টেস্টের চতুর্থ দিন উইকেট পড়েছে ১৮টা। এই কথা শুনে মনে হতে পারে, আজ গোটা দিনটাই বুঝি বোলারদের দখলে ছিল। আদতে তা নয়।...
30/09/2024

কানপুর টেস্টের চতুর্থ দিন উইকেট পড়েছে ১৮টা। এই কথা শুনে মনে হতে পারে, আজ গোটা দিনটাই বুঝি বোলারদের দখলে ছিল। আদতে তা নয়। ১৮ উইকেট পড়া দিনটাতেও সব আলো কেড়েছেন ব্যাটাররাই।

আরো মজার ব্যাপার হলো, টানা দুইদিন একটা বল মাঠে না গড়ানো সত্ত্বেও মাত্র দেড় দিন অর্থাৎ সাড়ে চার সেশনের খেলার ওপর ভর করেই পুরোপুরি জমে ওঠেছে টেস্টটা। দুর্দান্ত পরিকল্পনা ও ফলপ্রসূ প্রয়োগের মাধ্যমে এত কম সময়ের মধ্যেও টেস্টটাকে জিইয়ে তোলার কৃতিত্বটা ভারতীয় ব্যাটারদের।

ভারতের ব্যাটাররা নিজেদের ব্যাটিংয়ের পুরোটা সময় আজ টি-টোয়েন্টি মেজাজে খেলেছেন। শুরুটা করেছেন দুই ওপেনার যশস্বী জয়সোয়াল ও রোহিত শর্মা। তারপর নবম উইকেট পর্যন্ত যিনিই উইকেটে নেমেছেন, তিনিই হয় মেরে খেলেছেন, নয়তো সে চেষ্টাটাই শুধু চালিয়েছেন। ফলশ্রুতিতে, প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের করা ২৩৩ রান মাত্র সোয়া এক ঘণ্টা উইকেটে থেকে ২৭.৫ ওভারেই পেরিয়ে যায় ভারত। তাঁদের প্রথম ছয়জন ব্যাটারের মধ্যে পাঁচজনই ব্যাটিং করেন শয়ের উপর স্ট্রাইক রেটে। এই সময়টায় টেস্টে দলীয় দ্রততম অর্ধশতক, শতক, দেড় শতক, দ্বিশতক ও আড়াই শতকের রেকর্ডও গড়েন তাঁরা।

তবে মারতে গিয়ে উইকেটও খুইয়েছেন ভারতীয় ব্যাটাররা। একটা সময় টপ অর্ডার ও মিডল অর্ডার ব্যাটাররা অনবরত মেরে খেলে পার পেয়ে গেলেও লোয়ার মিডল অর্ডারের ব্যর্থতায় শেষ ৩৯ রানে ৫ উইকেট হারান তাঁরা। এ কারণে কেবল ৫২ রানের লিড পান স্বাগতিকরা। বাংলাদেশের সাকিব ও মিরাজ সর্বোচ্চ ৪টি করে উইকেট পান। আর ১ উইকেট হাতে রেখেই ২৮৫ রানে ইনিংস ঘোষণা করে ভারত।

আজকে শুরুতে আমাদের বোলারদের বোলিং দেখে মনে হয়েছে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের এ-রকম তোপের মুখে পড়ার জন্য তাঁরা একদমই প্রস্তুত ছিলেন না। হঠাৎ উদ্ভূত এ-রকম পরিস্থিতিতে শুরুতেই খেই হারিয়ে ফেলেন বোলাররা এবং এলোমেলো বল করতে থাকেন।

তাছাড়া ফিল্ডিংটাও ছিল যাচ্ছেতাই৷ বিশেষ করে, খালেদ আহমেদের কথা বলতেই হয়। নিজের বলে নিজে ফিল্ডিং করতে গিয়ে মাত্র ১০-১২ সেন্টিমিটার দূরত্বের স্টাম্প ভাঙতে ব্যর্থ হয়ে বিরাট কোহলিকে ব্যক্তিগত ২ রানের মাথায় জীবন দেন তিনি। তখন কোহলি পপিং ক্রিজের বেশ বাইরে ছিলেন এবং খালেদ বলটা না ছুড়ে সময় নিয়ে নিজ হাতে স্টাম্প ভাঙলেই তাঁকে আউট করতে পারতেন। একই ওভারে আবারও জীবন পান কোহলি। তাঁর ব্যক্তিগত ১১ রানের সময় সাকিব আল হাসানের একটা সরাসরি থ্রো স্টাম্পে লাগলেই সাজঘরের পথ ধরতে হতো তাঁকে। তারপর ব্যক্তিগত ৩৪ রানে থাকাকালীন তাইজুলের বলে লিটন স্টাম্পিংয়ের সুযোগ মিস করলে তৃতীয়বারের মতো জীবন পান ৪৭ রানের ইনিংস খেলা কোহলি। সেইসাথে শুরুতে ব্যক্তিগত ১২ রানের সময় হাসান মাহমুদের বলে কট বাহাইন্ডের আবেদনে আম্পায়ারের নাকচ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে রিভিয়ো না নেওয়ায় জীবন পান ২৩ রানের ইনিংস খেলা রোহিত।

ফিল্ডিংয়ের মতো দিনের শেষ দিকে দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিংয়েও হতশ্রী বাংলাদেশ। মাত্র ২৬ রানের মধ্যেই ওপেনার জাকির হাসান ও নাইটওয়াচম্যান হাসান মাহমুদ ফিরে যান সাজঘরে। ২৬ রানে পিছিয়ে থেকে আগামীকাল দিন শুরু করবেন ৭ রানে অপরাজিত থাকা সাদমান ইসলাম ও কোনো রান না করা মুমিনুল হক।

এই মুহূর্তে কানপুর টেস্টটা পুরোপুরি ভারতের দখলে। এখন দুইটা ফলাফলের সম্ভাবনা পঞ্চম দিনে টিকে রয়েছে। সেগুলো হলো- ভারতের জয় কিংবা ড্র। আপাতদৃষ্টিতে বাংলাদেশের জেতার কোনো সুযোগই দেখছি না আমি। কারণ, তাঁরা জিততে চাইলে ভারতের প্রথম ইনিংসের মতোই মারকুটে ব্যাটিং করে সর্বোচ্চ এক সেশনের মধ্যে একটা ঝুঁকিমুক্ত লক্ষ্যমাত্রা দাঁড় করাতে হবে, যা পরিস্থিতি কোনোভাবেই সমর্থন করছে না। এমনটা বাংলাদেশের ব্যাটাররাও করতে যাবেন নিশ্চিতভাবেই। তার চেয়ে বরং তাঁদের লক্ষ্য থাকবে কোনোভাবে ম্যাচটা ড্র করা৷ সেটাও যে সহজ হবে না, তা হলফ করে বলাই যায়।

অন্যদিকে ভারতের ক্রিকেটাররা মরিয়া হয়ে আছে এই ম্যাচটা জেতার জন্য। সেটা তাঁদের প্রথম ইনিংসের অপ্রচলিত ব্যাটিংয়েই স্পষ্ট৷ তাই আগামীকাল তাঁদের লক্ষ্য থাকবে যত দ্রুত পারা যায় বাংলাদেশকে অল আউট করে ফেলা। তারপর যে ছোটখাটো একটা লক্ষ্যমাত্রা পাবে, সেটা তাড়া করে জেতা। এক্ষেত্রে একটা ড্র মানেই বাংলাদেশের প্রাপ্তি। কারণ, এ ম্যাচে এর চেয়ে বেশি কিছু পাওয়ার নেই তাঁদের। সেজন্য উইকেট না হারিয়ে শেষ সেশন অবধি ব্যাটিংটা নিয়ে যাওয়া খুবই জরুরি বাংলাদেশের জন্য। আর সবচেয়ে আশঙ্কার ব্যাপার এটাই যে, ম্যাচটা রক্ষা করার পুরো বিষয়টাই এখন নির্ভর করছে দলের ব্যাটারদের ওপর।

আসলে বাংলাদেশের ব্যাটারদের যে সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স, তাতে তাঁদের ওপর খুব একটা ভরসা করা যাচ্ছে না। এই যেমন আজ সকালেই প্রথম ইনিংসে এক মুমিনুল বাদে কেউ উইকেটে টিকে থাকতে পারেননি। মুশফিক, লিটন ও সাকিব উইকেট বিলিয়ে দিয়ে নিজেদের 'দায়িত্ব' সেরেছেন। অথচ মুমিনুল প্রথমে টানা ১৪ বলে রান না পেলেও বিচলিত না হয়ে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরেছেন এবং ছন্দে ফেরার পর নিখুঁত ব্যাটিং করে শতক হাঁকিয়েছেন।

ঠিক এ কাজটাই আগামীকাল সকালেও করতে হবে মুমিনুলকে। আজ সিমারদের শর্ট বলে বেশ ভালো পুল করে এবং স্পিনারদের বিপক্ষে সাবলীলভাবে একের পর এক সুইপ খেলে রান তুলেছেন তিনি।

ওদিকে উইকেটের যে অবস্থা, তাতে আগামীকাল ব্যাটিংটা আরও কঠিন হবে বলেই মনে হচ্ছে। আজ শেষ বিকেলে সিমারদের বল নিচু হয়ে এসেছে এবং অশ্বীনের বল ভালো বাঁক পেয়েছে। এ-রকমটা আগামীকালও বজায় থাকলে এই উইকেটে পড়ে থাকাটা মারাত্মক কঠিন হবে। তাছাড়া শুধু টিকে থাকার চিন্তা করে খেললে রান তো হবেই না, ওলটো বাঁক খাওয়া বা নিচু হওয়া কিছু বলে উইকেটগুলা খুইয়ে আম-ছালা দুটোই যাবে।

তাই যথাসম্ভব ইতিবাচক থেকে রান করার মাধ্যমে উইকেটে টিকে থাকাটাই হতে পারে ভালো একটা পছন্দ৷ তার মানে এই না যে, রানের জন্য ভারতের মতো মরিয়া হয়ে মেরে খেলতে হবে৷ শুধু দেখেশুনে ছাড়ার বল ছেড়ে, মারার বল মেরে এবং স্ট্রাইক রোটেট করে খেলাটা চালিয়ে যেতে হবে৷ এতে করে রানের চাকা সচল থাকবে এবং তাতে প্রতিপক্ষের বোলারদের মনোবলেও একটা সময় চিড় ধরবে।

যদিও কথাগুলা যতটা সহজে বলে ফেললাম, কাজের বেলায় করে দেখানো ঠিক ততটাই কঠিন। আর ব্যাটিং লাইন-আপটা যদি আমাদের দলের মতো ভঙ্গুর হয়, তাহলে তো কথাই নেই!

তার পরেও আশা রাখছি। হাজার হোক, বাংলাদেশের মতো দলের সমর্থকদের জন্য আশাটাই যে সম্বল!

©️ Udoy Sina

ছবিটির দিকে ভালো করে লক্ষ্য করুন। আমার মতো অনেকেই এই জ্যামিতি বক্সটির সঙ্গে পরিচিত। কিন্তু এর উপর কালো রঙের যে বালকের ছব...
26/09/2024

ছবিটির দিকে ভালো করে লক্ষ্য করুন। আমার মতো অনেকেই এই জ্যামিতি বক্সটির সঙ্গে পরিচিত। কিন্তু এর উপর কালো রঙের যে বালকের ছবি দেখা যাচ্ছে, সেই ছবির ইতিহাস সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। এমনকি আমাদের সময়ের ছেলেপুলেরাও জানতো না। তবে এই ছবিটি নেহায়েৎ একটি ছবি নয়।

ইতিহাস জানার আগে এই ছবিটির দিকে ভালো করে তাকান। কী দেখতে পাচ্ছেন ? শতকরা ৯৯ শতাংশ মানুষ এখানে দেখতে পায়- একটি ছেলে পড়ার চেয়ারে বসে টেবিলের উপরে কিছু একটা করছে। ছেলেটির হাতে কাঁটা কম্পাস। কিন্তু ছেলেটি রঙিন নয়। কালো। এমনকি তার চেয়ার টেবিলও কালো। শুধু তার চারপাশটা সাদা। তাই না?

কিন্তু এই ছবিটি কেন দেওয়া হলো? কী তার ইতিহাস? একবারও কি ভেবেছেন? নিশ্চয়ই ভাবেননি? আমিও ভাবিনি। এই আজাইরা ছবি নিয়া ভাবার কী আছে! আমি ভাবিনি, তাই এই ছবির ইতিহাসও জানি না। যারা ইতিহাস জানার জন্য এই স্ট্যাটাসটি পড়েছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি- আজাইরা বিষয়ে কৌতূহলী না হয়ে ভালো ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌতূহলী হোন। জীবনে উন্নতি করতে পারবেন। জ্যামিতি বক্সের উপরে একটা ছেলের ছবি কেন দেওয়া হলো- এর ইতিহাস না জানলেও চলবে। তবে জানতে পারলে আমাকে একটু জানাইয়েন।

(সংগৃহীত)

এই মুহূর্তে বাংলাদেশ দলের সবথেকে বড় সমস্যা কি? সবাই বলছে ব্যাটিং ব্যার্থতা..!   আচ্ছা ভাই ব্যাটিং ব্যর্থতা কাকে বলে বোঝ...
25/09/2024

এই মুহূর্তে বাংলাদেশ দলের সবথেকে বড় সমস্যা কি? সবাই বলছে ব্যাটিং ব্যার্থতা..!

আচ্ছা ভাই ব্যাটিং ব্যর্থতা কাকে বলে বোঝেন কি??
রোহিত,বিরাট এরা গত ম্যাচে রান পায় নাই, এটা ওদের ব্যাটিং ব্যার্থতা কারণ এরা বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান, এমন একটা দুইটা ম্যাচে ব্যার্থ হইতে পারে।

কিন্তু আমাদের ব্যাটসম্যান রা তো সব সময়ে ব্যার্থ। ধারাবাহিক ব্যার্থতা কে অদক্ষতা বলা হয়,১০ বারে ৮ বার সফল,২ বার অসফল,ঐটা ব্যার্থতা। তবে ১০ বারে ২ বার সফল ,৮ বার অসফল এটা ব্যার্থতা নয়, বরণ এটাকে বকে দিয়েছেন অদক্ষতা।

আসলে আমারতো মনে হয় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার যোগ্য নয়...

সাকিব, তামিম, মুশফিক ছাড়া কেউ সেই পর্যায়ের নয়। আর এখনতো সাকিব, তামিম, মুশফিকও অতীত। তো এই দল নিয়ে এত নাচানাচি না করে অন্য কাজে মন দেন, কাজে দিবে।

| |

পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার পর ভারতের সাথে ২৮০ রানের বিশাল হার মোটেই ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্তরা। অনেকে ...
25/09/2024

পাকিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার পর ভারতের সাথে ২৮০ রানের বিশাল হার মোটেই ভালোভাবে নেয়নি বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্তরা। অনেকে হয়তো ধরেই নিয়েছিল পাকিস্তানের মতো ভারতকেও ধবল ধোলায় করবে বাংলা টাইগাররা কিন্তু সেই আশা, আশাই হয়ে থাকলো। আসন্ন ম্যাচেও জয়ের আশাটা আশা হয়েই থাকবে বলে আমার বিশ্বাস।

এখন কথা হচ্ছে বাংলাদেশের এমন করুন পরিস্থিতি কেন হলো? আর এর থেকে মুক্তিরই বা উপায় কি?

পরিস্থিতি নাম্বার ১: বাংলাদেশের ব্যাটারদের মাইন্ডসেট এ আছে বিশাল সমস্যা। এরা অসলে এক্সটিমলি কনফিউজড। এরা জানেইনা যে এরা কি করবে! এরা মারবে না কি ডিফেন্স করবে এরা বুঝেই উঠতে পারেনা। সবসময় এক চাপা কনফিউশান ও ভয় নিয়ে ব্যটিং করে।

পরিত্রাণের উপায়: যেদিন থেকে তারা বুঝে যাবে তাদের আসলে কি করনীয়, যেদিন থেকে তারা অপনেণ্টের চোখে চোখ রাঙাতে শিখে যাবে সেদিন থেকেই দেখবেন এই দলটা বিশ্বের যে কোন দলকে বলে কয়ে হারাচ্ছে।

পরিস্থিতি নাম্বার ২: অপনেন্ট ব্যটাররা বাংলাদেশের বোলারদের উপরে চড়াও হলে বাংলাদেশের বোলাররা খেই হারিয়ে ফেলে। তারা তাদের মোমেন্টাম আর ধরে রাখতে পারেনা। একেবারেই এলোমেলো হয়ে যায়। এবং এই সুযোগটাই সুন্দরভাবে কাজে লাগায় অপনেন্টের ব্যাটাররা।

পরিত্রাণের উপায়: বোলারদের ওপর চড়াও হলে বা কাউন্টার অ্যাটাক করলে বোলারদের উচিত হবে আরও বেশি এটাকিং মুডে চলে যাওয়া। এই অবস্থায় ডিফেন্সিভ হয়ে গেলে বাংলাদেশ কখনোই আর কাম ব্যাক করতে পারেনা। তাই ২০-৩০ টা রান বেশি খেলেও উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করলে ফলাফল আসবেই। সব থেকে বড় ব্যাপার হলো বাংলাদেশ দলের বোলিং ডিপার্টমেন্টেই সব থেকে শক্তিশালী। তাই তাদের এই সাহস দেখাতেই হবে এবং আমার বিশ্বাস তারা পারবে।

পরিস্থিতি নাম্বার ৩: স্লপি ফিল্ডিং ও ক্যাচ মিছের এক আদর্শ উদাহরণ যেন বাংলাদেশ দল। তারা প্রতিটি ম্যাচেই মোটামুটি ২/৩টা ক্যাচ ছাড়ে ফলে বাংলাদেশের জেতার সম্ভাবনা কমে যায় প্রায় ৩০- ৪০%

পরিত্রাণের উপায়: এই প্রচেষ্টা সময় সাপেক্ষ তবে ফিল্ডিং প্র্যাকটিসের জন্য যে সেশনগুলো হয় সেখানে প্রতিটা প্লেয়ার ও ব্যাকাআপ প্লেয়ারের ফিল্ডিং পজিশন একেবারে লাইফ টাইমের জন্য সেট করে দেয়া উচিত। ফিল্ডিংটা মূলত ভালো হয় যথাযথ প্রাক্টিস এর উপর। তাই এখানে ফিক্সড একটা পজিশন নিয়ে প্লেয়াররা প্রতিনিয়ত প্র্যাকটিস করলে এর সুফল আপনি তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যেই দেখতে পাবেন।

এখন বলুনতো এই ৩র সাদৃশ্য আপনি কোন দলে খুঁজে পান..?

ছেলেটা আমার রুমমেট ছিল চকরিয়া আর্মি ক্যাম্পে। আমার শখের বিড়াল চার্লি আর সিম্বা ওরই দেয়া উপহার। সারাদিন রাত অফিসের কাজে ই...
24/09/2024

ছেলেটা আমার রুমমেট ছিল চকরিয়া আর্মি ক্যাম্পে। আমার শখের বিড়াল চার্লি আর সিম্বা ওরই দেয়া উপহার। সারাদিন রাত অফিসের কাজে ইউনিটের জুনিয়র অফিসার হিসেবে ও খুবই ব্যস্ত থাকত, কিন্তু সেই লাগামছাড়া ক্লান্তিতেও ওর মুখের হাসিটা কখনো মলিন হতে দেখিনাই। অফিস যাওয়ার টাইমে প্রায় দিন ও আমার বাইকটা নিয়ে অফিস চলে যেত, আমিও ভান করতাম আমি আজকে অফিসে বাইক নিবনা। ও আসলেই আমার ছোট ভাইয়ের মত ছিল। রুমে এসে কখনো কি খাব জিজ্ঞেস করত, এটা সেটা বানাত, গিটার নিয়ে গান করতে করতে হঠাৎ থেমে যেত যখন দেখত আমি নামাজে দাড়িয়েছি। খুব মনোযোগি শ্রোতা ছিল ছেলেটা, চোখ দুটো কথা বলত ওর। আজ সেই চোখে কোন দৃষ্টি নেই। অপারেশনে রাতের অন্ধকারে গলায় গুলি করার পর দুইজন স'ন্ত্রাসী সেই চোখটার ভিতরেও ছুরি গেথে দিয়েছে। দেহখনা নিথর, কথা বলা চোখগুলো আজ শুধু নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে আছে।

একটা বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ টা অফিসার মারা যাওয়ার সময় আমি ছিলাম না, সেই সময় প্রত্যেকটা অফিসারের বুকের মাঝে সেই অসহায়তা কি রকম ঝড় তুলেছিল তা আমি কল্পনা করতে পারিনা। তবে এবার সেই রক্তের দাগ যেন এই ইউনিফর্মে না লাগে আল্লাহর কাছে আমি সর্বান্তকরণে সেই দুয়া করি। আর যদি অনেক কিছুর ভিড়ে এটাও কোন স্রোতে হারিয়ে যায় তবেও আমরা যেন জানি, উপরে যিনি আছেন একদিন তার সামনে সব প্রকাশ হবেই। তিনি ছাড় দেন, তবে ছেড়ে দেন না।

ছেলেটা কি অবর্ণনীয় কষ্ট পেয়েছে মৃত্যুর সময় তা আমার কল্পনায় শুধু ভেসে ভেসে আসে। একটু শ্বাসের জন্য হাসফাস, বুটের আওয়াজে হয়ত চাপা পড়ে যাচ্ছিল ওর কাতরানোর আওয়াজ। যে কষ্টটা আমার ভাইটা মৃত্যুর সময় পেয়েছে, আল্লাহ যেন ওকে জান্নাতুল ফেরদৌস দিয়ে ওর সেই যন্ত্রণা লাঘব করেন।

Inna lillahi wa inna ilayhi rajiun... Tanjim my brother...rest in peace..Today or tomorrow we all will be with you..i just hope may Allah accpet you as one of his own, as a shaheed.. You will be always alive in our memories, we won't forget you...ever

©️ Asif Sarker

রাওয়াল পিন্ডি এক্সপ্রেস খ্যাত পাকিস্তানের সাবেক গতি দানব শোয়েব আক্তারের কার্বন কপি পাওয়া গেছে। নাম তার ইমরান মোহাম্মদ..!...
23/09/2024

রাওয়াল পিন্ডি এক্সপ্রেস খ্যাত পাকিস্তানের সাবেক গতি দানব শোয়েব আক্তারের কার্বন কপি পাওয়া গেছে। নাম তার ইমরান মোহাম্মদ..!

কেউ বলছেন এই ছেলে শোয়েব আক্তার ভার্শন ২, কেউ বলছেন বেবি শোয়েব আক্তার আবার কেউ বলছেন শোয়েবের যমজ ভাই। বলছি ওমানের প্লেয়ার ইমরান মোহাম্মদ এর কথা।

পাকিস্তানে জন্ম নেওয়া ইমরান মোহাম্মদের বেড়ে ওঠা পাকিস্তানেই। ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটের এক বড় ভক্ত ছিলেন তিনি এবং তখন থেকেই তার আইডল মনে করতেন শোয়েব আক্তারকে। তবে পারিবারিক ভাবে খুব দুঃখ্য দুর্দশার জীবন ছিল তার। তাই ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে ওমানে পাড়ি জমান এবং ওখানে এসে তিনি একজন ম্যাকানিক এর কাজ করতেন। বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা, সিসি ক্যামেরা লাগানো ও ঠিক করাই তার কাজ ছিল। তবে এ সবের মাঝেও ক্রিকেটের প্রাকটিস টা তিনি ঠিকই চালিয়ে যেতেন। আর এভাবেই তার স্বপ্নে তিনি পৌঁছান।

ইমরান মোহাম্মদ ওমান ডি১০ লিগের ২০২৪ আসরে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী তবে এর থেকে তিনি বেশি আলোচনায় কারন তার রান আপ ও তার চুলের কারণে। সে যখন বোলিংএর জন্যে রান আপ নেয় তখন তাকে দেখে ব্যাটারদের বুকে কাপান ধরানো বোলার শোয়েব আক্তারের প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে দর্শকদের চোখে। তিনি যে আপদ মস্ত পুরোটাই একজন শোয়েব আক্তার।

| |

Address

Dhaka
1206

Telephone

+8801787711803

Website

https://youtube.com/@Iftekharsyard

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iftekhar's Yard posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Iftekhar's Yard:

Share