Jakiul islam

Jakiul islam সক্রিয় হোন, প্রতিক্রিয়াশীল নয়।

Content Creator and Writer.

পথের মেঘ পথেই রয়ে যায় পথিক ছুটে যায় দূরে🤔
06/07/2025

পথের মেঘ পথেই রয়ে যায়
পথিক ছুটে যায় দূরে🤔

জীবনকে বেদনার সাথে পরিচিত হতে দাওযেন রক্তিম, সবুজ আর ধূসর চিনতে পারো।—রুমি
23/06/2025

জীবনকে বেদনার সাথে পরিচিত হতে দাও
যেন রক্তিম, সবুজ আর ধূসর চিনতে পারো।

—রুমি

স্বচ্ছ পরিবেশ❤️
22/06/2025

স্বচ্ছ পরিবেশ❤️


হ্যাঁ, শুনছি গো।: বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। বাসায় আসার সময় Codom এনো!বন্ধুরা, বউয়ের এ কেমন আবদার বলুন তো!🤔🤔
21/06/2025

হ্যাঁ, শুনছি গো।
: বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। বাসায় আসার সময় Codom এনো!

বন্ধুরা, বউয়ের এ কেমন আবদার বলুন তো!🤔🤔

আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে এই কথা বলব যুগ যুগ যুগ ধরে:একটা বনের ভেতর দুটো রাস্তা আলাদা হয়ে গেছে, এবং আমি—আমি কম ভ্রমণ করা রাস্...
18/06/2025

আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে এই কথা বলব যুগ যুগ যুগ ধরে:

একটা বনের ভেতর দুটো রাস্তা আলাদা হয়ে গেছে, এবং আমি—

আমি কম ভ্রমণ করা রাস্তাটি নিলাম,,🤔🤔


রাতের বেলা, বরিশাল থেকে ঢাকা যাচ্ছে একটা লাশবাহী ট্রাক। ড্রাইভার আর হেলপার অনেকক্ষণ ধরে টানা গাড়ি চালিয়ে ক্লান্ত। চায়ের ...
18/06/2025

রাতের বেলা, বরিশাল থেকে ঢাকা যাচ্ছে একটা লাশবাহী ট্রাক। ড্রাইভার আর হেলপার অনেকক্ষণ ধরে টানা গাড়ি চালিয়ে ক্লান্ত। চায়ের নেশা চেপেছে।
তারা রাস্তার ধারে একটা চায়ের দোকানে ট্রাকটা থামাল। নামল, বসল আরাম করে চা খেতে।
এইদিকে এক লোক রাস্তায় গাড়ির অপেক্ষায় বসে ছিল অনেকক্ষণ ধরে। কিছুই পাচ্ছে না, গাড়ি আসে না, রাতও গভীর। হঠাৎ দেখল একটা ট্রাক দাঁড়িয়ে।
ভাবলো:
"এইটা তো খালি ট্রাক মনে হয়, চুপিচুপি উঠে পড়ি!"
লোভ সামলাতে না পেরে উঠে পড়ল ট্রাকে...
অন্ধকারে বুঝতেই পারল না, বসে পড়ল একদম একটা লাশের উপর!
এদিকে চা শেষ করে ড্রাইভার-হেলপার আবার রওনা দিল ঢাকার পথে।
কিছুক্ষণ পর, সেই উঠা লোকটা সিগারেট ধরালো।
মনের সুখে টানছে...
হঠাৎ হেলপার পিছনে তাকিয়ে দেখলো—
👻 "এক লাশ সিগারেট টানতেছে!!!"
হেলপার চোখ কচলায়, বিশ্বাস করতে পারছে না।
চিৎকার দিয়ে বলে উঠলো:
হেলপার:
– ওস্তাদ, গাড়ি থামান!
ড্রাইভার:
– কেন? কি হইছে?
হেলপার:
– পিছনে যে লাশটা সিগারেট টানতেছে!! 😱
ড্রাইভার বললো, "আরে বেটা তুই পাগল হইছোস নাকি!"
তাও নিশ্চিন্ত হতে দুইজনই নেমে গেল ট্রাক থেকে।
এইদিকে লোকটা বিরক্ত হয়ে সিগারেট টানতে টানতে বলল:
🧍‍♂️ "কিরে ভাই, গাড়ি থামাইলা কেন?"
এই কথা শোনার পর আর থাকা যায়!
ড্রাইভার আর হেলপার চোখ চাউনি করে, প্রাণ হাতে নিয়ে দৌড়!
লোকটা ভাবলো:
"বিপদ কিছু একটা! ওরা দৌড়াইতেছে কেন?"
এমন চিন্তা করে সেও দৌড় দিল তাদের পেছনে!
পেছনে তাকিয়ে হেলপার দেখে—
"লাশ তো দৌড় দিতেছে আমাদের পেছনে!!"
এবার হেলপার চিৎকার করে বলল:
– "ওস্তাদ, শেষ! লাশও দৌড়ায়! বাঁচার উপায় নাই, দৌড়েন!" 😭🤣
🤣 সত্যি করে বলেন তো, কতদিন পর এভাবে মন খুলে হেসেছেন?
যদি ভালো লেগে থাকে, একটা হাহা রিয়্যাক্ট আর শেয়ার দিয়ে দিন — হাসি ছড়িয়ে পড়ুক! 🥰🥰

যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে, সহস্র শৈবালদাম বাঁধে আসি তারে; যে জাতি জীবনহারা অচল অসাড়, পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ ...
15/06/2025

যে নদী হারায়ে স্রোত চলিতে না পারে,
সহস্র শৈবালদাম বাঁধে আসি তারে;
যে জাতি জীবনহারা অচল অসাড়,
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার🤔🤔

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গজনী অবকাশ এলাকায় ঘুরাঘুরি    #ঘুরাঘুরি
13/06/2025

গজনী অবকাশ এলাকায় ঘুরাঘুরি

#ঘুরাঘুরি

বলা হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী বস্তু হচ্ছে পিতার কাঁধে সন্তানের মৃ ত দে হ।আবার এটাও বলা হয় যে হৃদয় কখনো জখম না হলে সে হৃদয় ...
13/06/2025

বলা হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী বস্তু হচ্ছে পিতার কাঁধে সন্তানের মৃ ত দে হ।

আবার এটাও বলা হয় যে হৃদয় কখনো জখম না হলে সে হৃদয় থেকে অমর কিছু সৃষ্টি হয় না।

বাংলা সাহিত্যের দুই প্রবাদপুরুষ কাজী নজরুল ইসলাম ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দুজনকেই সন্তানের মৃ ত্যু র মত করুণতম ঘটনার সাক্ষী হতে হয়েছিল।

জমিদার রবীন্দ্রনাথ কিংবা অভাবে জীবন কেটে যাওয়া চিরদুর্দম, দুর্বিনীত ও বিদ্রোহী কবি নজরুল যেন সন্তান হারানোর বেদনায় এক বিন্দুতে এসে মিলে গেছেন।

স্রষ্টার পরীক্ষা স্পর্শ করে গিয়েছিল সম্পদের দিক থেকে দুই ভুবনের দুই পথিকের জীবন।

"ঘুমিয়ে গেছে শ্রান্ত হ’য়ে আমার গানের বুলবুলি —
করুণ চোখে চেয়ে আছে সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি।।"

ছেলে অরিন্দম খালেদ (বুলবুল)-এর মৃ ত্যু র পর এই গান লিখেছিলেন নজরুল। সম্ভবত ৩-৪ বছর বয়সে বসন্তরোগে মারা যান কবির স্নেহের এই পুত্র।

আরেক পুত্র কৃষ্ণ মুহাম্মদ জন্মের কয়েক মাস পরেই মারা যান।

বুলবুল যখন অসুস্থ ছিল, তার চিকিৎসার টাকা যোগাড় করতে রেলগাড়িতে চেপে কলকাতায় কল্লোল পত্রিকার কার্যালয়ে আসছিলেন কবি।

পথে আনমনে একটি কাগজে ছাপা বিজ্ঞাপনের উল্টা পৃষ্ঠায় পেনসিল দিয়ে গজল লিখেছিলেন অমর সেই গান- "বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুল-শাখাতে দিস নে আজি দোল।"

সন্তানের মৃত্যু প্রাণোচ্ছল এই কবির জীবনকে উল্টেপাল্টে দিয়েছিল। কেউ বলেন, এই মৃত্যুর পর তিনি আধ্যাত্ম্য সাধনার দিকে ঝুঁকে পড়েন।

কবি জসীম উদ্দীন লিখেছিলেন, নজরুলকে তিনি একদিন খুঁজে পেলেন ডিএম লাইব্রেরির এক কোণে।

পুত্রশোক ভোলার জন্য হাসির কবিতা লিখছেন আর কেঁদে চলেছেন। চোখ দুটো জবা ফুলের মতো লাল।

নজরুলের জীবনে প্রেম, সন্তান, অভাব, অসুখ সবকিছুই যেন বিশাল সব ঢেউয়ের মত আছড়ে পড়েছিল।

গ্রিক ট্র্যাজেডির মত বিপুল বিষাদকে সঙ্গী করেই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে তাঁকে।

অন্যদিকে, রবীন্দ্রনাথের জীবনে অর্থকষ্ট বলতে কিচ্ছু ছিল না। কিন্তু সন্তান হারানোর শোক তো তাবৎ সম্পদ হারানোর চেয়েও বেশি।

এই শোকে রাজা আর ঋষি সমান পরাভব মানেন। এই শোকের কোনো তুলনা ত্রিভূবনে নেই।

যে রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন- ব্যথাবেদনার পরশরতন গেঁথে গেঁথে পরমেশ্বর আমাদের জীবন সাজান, সেই রবীন্দ্রনাথও একজন বাবা। সন্তানদের ম র ণ যাত্রা তাঁকে বারবার দেখতে হয়েছে।

কন্যা রেণুকা ১২ বছর, আর পুত্র শমীন্দ্রনাথ মা রা যান ১১ বছর বয়সে।

আর সবচেয়ে প্রিয় কন্যা মাধুরীলতা মা রা যান ১৯১৮ সালে, ৩১ বা ৩২ বছর বয়সে।

কাবুলীওয়ালার 'মিনি' চরিত্রটি রবীন্দ্রনাথ এঁকেছিলেন মাধুরীলতাকে মনে রেখেই।

মাধুরীলতার জন্মের কথা স্মরণ করতে গিয়ে ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবীকে লেখা চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, 'বেলা যেন মোমের পুতুলটির মতো হয়েছিল।'

জাহাজে চেপে দূরদেশে যাওয়ার সময় রবীন্দ্রনাথ মাধুরীলতাকে স্বপ্নে দেখতে পেয়ে স্মৃতিকথায় লিখেছিলেন, 'কাল রাত্তিরে বেলাটাকে স্বপ্নে দেখেছিলুম- সে যেন স্টিমারে এসেচে- তাকে এমনি চমৎকার ভাল দেখাচ্চে সে আর কি বলব…।'

সাহিত্যকর্ম নিয়ে প্রচণ্ড ব্যস্ত থাকলেও প্রথম সন্তান মাধুরীলতার প্রতি রবীন্দ্রনাথের ছিল অসীম আগ্রহ।

জন্মের পরে শিশু মাধুরীলতার স্নান করানো থেকে, রাতে দুধ গরম করে খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো সবকিছুতেই রবীন্দ্রনাথ ছিলেন নিত্যসঙ্গী।

আদরের সেই সন্তান পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলে কোন বাবার হৃদয় জখমে র ক্তা ক্ত হবে না?

আর হৃদয়ে জখম নিয়েই বাংলা সাহিত্যের এই দুই মহারথী আমাদের উপহার দিয়ে গেছেন অজস্র গান আর কবিতা।

সূত্র: TBS, TDS

10/06/2025

এবার ভ্রমণের এপিসোড শেরপুর❤️❤️


10/06/2025

ফর্থ ক্লাসে চাকরির করে
প্রথম ক্লাসের সুযোগ খুঁজা
বাঙালির মনঃবিস্লেশন
যায় না করে ততটা বোঝা,


Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jakiul islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category