Apon Angina

Apon Angina You are so Welcome. Here you´ find tips for your health and your well-being, for your mind and body. Enjoy, and thank you for visiting.

 #প্রবাদ.....👇👇👇ভাষায় ব্যবহার ক্ষেএে প্রবাদ ও প্রবচনগুলোকে আলাদা করে দেখা হয় না। এ জন্যে প্রবাদ ও প্রবচন দুটিকেই অভিন্ন ...
31/08/2025

#প্রবাদ.....👇👇👇
ভাষায় ব্যবহার ক্ষেএে প্রবাদ ও প্রবচনগুলোকে আলাদা করে দেখা হয় না। এ জন্যে প্রবাদ ও প্রবচন দুটিকেই অভিন্ন অর্থে প্রকাশ করার জন্য প্রবাদ- প্রবচন কথাটি ব্যবহৃত হয়। তবে মনে রাখা দরকার, যেসব প্রবচন বা সুভাষিত উক্তি পরিসরে কিছুটা দীর্ঘ সেগুলো প্রবাদের মতো সুপ্রচলিত নয়।

#প্রবাদ

🐓🐓📌📌 ব্রয়লার মুরগি খাওয়ার উপকারিতা:---১। সস্তায় প্রোটিনের উৎস – ব্রয়লার মুরগি সহজলভ্য এবং এতে উচ্চমানের প্রোটিন থাকে,যা ...
30/08/2025

🐓🐓📌📌 ব্রয়লার মুরগি খাওয়ার উপকারিতা:---

১। সস্তায় প্রোটিনের উৎস – ব্রয়লার মুরগি সহজলভ্য এবং এতে উচ্চমানের প্রোটিন থাকে,যা পেশী,হাড় ও শরীরের কোষ গঠনে সহায়তা করে।

২। চর্বি কম – গরু/খাসির মাংসের তুলনায় এতে ফ্যাট কম,তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

৩। ভিটামিন ও খনিজে সমৃদ্ধ – এতে ভিটামিন বি৬,বি১২, নিয়াসিন, সেলেনিয়াম ও ফসফরাস থাকে,যা শক্তি উৎপাদন,স্নায়ুর স্বাস্থ্য ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য দরকারি।

৪। সহজপাচ্য – হজমে তুলনামূলকভাবে সহজ,তাই শিশু,বৃদ্ধ ও দুর্বল মানুষদের জন্য উপযোগী।

৫। বহুমুখী রান্নার উপযোগী – ঝোল,ভুনা, গ্রিল, বারবিকিউ, স্যুপ সবভাবেই রান্না করা যায়।

---

⚠️🐓🐓 ব্রয়লার মুরগি খাওয়ার অপকারিতাঃ----

১। অ্যান্টিবায়োটিক ও হরমোন ঝুঁকি – দ্রুত বড় করার জন্য ব্রয়লারে ওষুধ ব্যবহার করা হয়। অতিরিক্ত গ্রহণে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স, হরমোনের অসামঞ্জস্য তৈরি হতে পারে।

২। চামড়া ও চর্বি ক্ষতিকর – এগুলোতে টক্সিন জমে থাকে, নিয়মিত খেলে কোলেস্টেরল ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

৩। ডায়াবেটিস ও কিডনি রোগীদের জন্য ঝুঁকি – অতিরিক্ত খেলে কিডনি ও লিভারে চাপ পড়ে।

৪। ভাজার সময় ক্ষতিকর ফ্যাট তৈরি হয় – তেলে ডীপ ফ্রাই করলে ট্রান্স ফ্যাট তৈরি হয়, যা রক্তে চর্বি বাড়ায়।

৫। পেটের সমস্যা হতে পারে – যদি ভালোভাবে রান্না না করা হয়, তবে ব্যাকটেরিয়া (যেমন সালমোনেলা) থেকে ডায়রিয়া বা খাদ্যে বিষক্রিয়া হতে পারে।

---

🍗🍗🍲 স্বাস্থ্যকরভাবে খাওয়ার টিপসঃ---

🔴 চামড়া ও অতিরিক্ত চর্বি ফেলে দিন।

💥 সেদ্ধ, গ্রিল বা ঝোল আকারে খান,ভাজা এড়িয়ে চলুন।

👉লেবু,আদা,রসুন,হলুদ দিয়ে রান্না করলে জীবাণু অনেকাংশে নষ্ট হয়।

🎯 সপ্তাহে ২–৩ দিন পরিমিত পরিমাণে খাওয়া নিরাপদ।

🍃🍃 আপন আঙ্গিনার আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের জানানোর জন্য শেয়ার করবেন। 🙂😍👌

#ব্রয়লারমুরগি #ব্রয়লার #মুরগি

✔️🔰ফিটকিরির অসাধারণ ৩০টি ব্যবহারবিধি ও উপকারিতা👇👇👇(যা দৈনন্দিন জীবনে সহজে কাজে লাগানো যায়)ক) ত্বক ও সৌন্দর্যে ফিটকিরিঃ-...
24/08/2025

✔️🔰ফিটকিরির অসাধারণ ৩০টি ব্যবহারবিধি ও উপকারিতা👇👇👇
(যা দৈনন্দিন জীবনে সহজে কাজে লাগানো যায়)

ক) ত্বক ও সৌন্দর্যে ফিটকিরিঃ--

১. ব্রণ দূর করে ফিটকিরি গুড়া ও গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগান।

২. ছকের চিলা ভাব দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে প্রতিদিন মুখ ধুয়ে নিন।

৩. চুলকানি কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন।

৪. ত্বক মসৃণ করে স্নানের পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গোসল করুন।

৫. দাড়ি কামানোর পর জীবাণুনাশক কাজ করে ফিটকিরি ব্লক ভিজিয়ে মুখে ঘষুন।

৬. পায়ের ফাটা গোড়ালি সারায় ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন, এরপর তেল মেখে ফেলুন।

৭. ত্বকের জ্বালা ও পোড়া কমায় আক্রান্ত স্থানে ফিটকিরি পানি লাগান।

খ) ক্ষত ও সংক্রমণ প্রতিরোধেঃ--

৮. ছোট কাটা-ছেঁড়া দ্রুত সারায় ভেজা ফিটকিরি সরাসরি ক্ষতে লাগান।

৯. অতিরিক্ত ঘাম কমায় বগলে ফিটকিরি পানি লাগান।

১০. ইনফেকশন প্রতিরোধ করে ক্ষতস্থানে ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন।

১১. ফোড়া শুকায় গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে তুলা দিয়ে লাগান।

১২. চুলকানিযুক্ত চর্মরোগ উপশম করে ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন।

১৩. পায়ের ফাঙ্গাস দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন।

১৪. গৃহপালিত পশুর ক্ষত সারায় ক্ষতস্থানে ফিটকিরি পানি লাগান।

১৫. পানির জীবাণু নাশ করে পানিতে সামান্য ফিটকিরি দিয়ে রেখে পরিস্কার করে নিন।

১৬. পানির ময়লা পরিষ্কার করে ফিটকিরি মিশিয়ে রাখলে ময়লা নিচে জমে যাবে।

১৭. কাপড়ের দুর্গন্ধ দূর করে ধোয়ার পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে নিন।

১৮. স্নানঘরের দুর্গন্ধ কমায় ফিটকিরি পানি ছিটিয়ে দিন।

১৯. জুতা দুর্গন্ধমুক্ত করে জুতায় ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন রাতে।

২০. শৌচাগারের দুর্গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি ছিটিয়ে দিন।

২১. বাথটবের পানি জীবাণুমুক্ত করে গোসলের পানিতে ফিটকিরি দিন।

২২. মাছ পরিষ্কার করার পর গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।

গ) মুখ ও দাঁতের যত্নেঃ--

২৩. দাঁতের ব্যথা কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে কুলি করুন।

২৪. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে গার্গল করুন।

২৫. মাড়ির ইনফেকশন ও রক্তপাত বন্ধ করে ফিটকিরি গুলানো পানি দিয়ে কুলি করুন।

২৬. ডায়রিয়া কমাতে সাহায্য করে অল্প পরিমাণ ফিটকিরি গুড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

২৭. গলা ব্যথা ও কাশি উপশম করে হালকা গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গার্গল করুন।

২৮. চোখের প্রদাহ কমায় ফিটকিরি গুলানো পানি ছেঁকে ঠান্ডা করে চোখ ধুতে পারেন।

২৯. চুল পড়া কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন।

৩০. ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে ফেসপ্যাকের সাথে ফিটকিরি মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বক ফর্সা হয়।

📌 সতর্কতা:---
অতিরিক্ত ফিটকিরি খাওয়া বা দীর্ঘমেয়াদে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
বাহ্যিক ব্যবহার নিরাপদ, তবে সংবেদনশীল ত্বকে আগে পরীক্ষা করুন।

ফিটকিরির এই ব্যবহারগুলো কি জানা ছিল আপনার? এখন থেকে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ভরসা রাখুন এই শ্বেত পাথরে।

ফিটকিরি হলো সহজলভ্য কিন্তু অসাধারণ উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, জীবাণুনাশ, গৃহস্থালি কাজ সব ক্ষেত্রেই এর ব্যবহার আপনাকে দেবে চমকপ্রদ ফলাফল।

#ফিটকিরি

🌿🌱তুলসী পাতার ৩০ টি উপকারিতা যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।😍🙂👌👇👇👇🌿১। ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে: তুলসীতে প্রচুর পরি...
16/08/2025

🌿🌱তুলসী পাতার ৩০ টি উপকারিতা যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।😍🙂👌👇👇👇

🌿১। ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে:

তুলসীতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ভিটামিন সি এবং জিঙ্ক দেহের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে, ফলে সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নত হয়। তুলসী পাতা চা বা রস প্রতিদিন সকালে পান করলে ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হয়।

🌿২। সর্দি-কাশি দূর করে:

তুলসীতে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান সর্দি, কাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।তুলসী পাতা চা বা তুলসী রস কাশি ও সর্দির জন্য উপকারী।

🌿৩। প্রদাহ হ্রাস করে:

তুলসীর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহ এবং ফোলা হ্রাস করে, যা আর্থ্রাইটিস ও অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগের উপশমে সহায়ক। তুলসী রস দিনে ১-২ বার পান করলে প্রদাহ কমে।

🌿৪। এলার্জি প্রতিরোধ করে:

তুলসীতে থাকা অ্যান্টিহিস্টামিন উপাদান অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া কমায়, যেমন হাঁটশীতে বা গ্রীষ্মকালীন অ্যালার্জি। তুলসী পাতা চা বা রস নিয়মিত খেলে অ্যালার্জির উপশম হয়।

🌿৫। শ্বাসকষ্ট উপশম করে:

তুলসীর অ্যান্টি-অ্যাজমাটিক গুণাগুণ শ্বাসনালীর প্রদাহ কমিয়ে শ্বাসকষ্ট উপশম করতে সহায়ক। তুলসী রস সকালে খালি পেটে পান করা যেতে পারে।

🌿৬। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:

তুলসীর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। তুলসী পাতা চা হিসেবে প্রতিদিন সকালে পান করা যেতে পারে।

🌿৭। রক্ত পরিশোধন করে:

তুলসীর উপাদান শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে রক্ত পরিশোধিত করতে সহায়তা করে। তুলসী পাতা চা দিনে ১ বার পান করলে রক্ত পরিশোধন হয়।

🌿৮। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:

তুলসীর ইউজেনল উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এছাড়াও ইনসুলিন উৎপাদন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে তুলসী পাতা খালি পেটে চিবিয়ে খাওয়া উচিত।

🌿৯। ব্রণ এবং ত্বকের সমস্যার সমাধানে:

তুলসীর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ব্রণ দূর করতে এবং ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তুলসী পাতা পেস্ট করে ত্বকে লাগানো যায়।

🌿১০। পেটের সমস্যায় উপকারী:

তুলসী পাতা পেটের গ্যাস, অম্লতা এবং বদহজম কমাতে সাহায্য করে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে। তুলসী পাতা চা হিসেবে প্রতিদিন সকালে পান করা যেতে পারে।

🌿১১। মানসিক চাপ কমায়:

তুলসীতে থাকা অ্যাডাপ্টোজেন কর্টিসল হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমায়। তুলসী পাতা রস বা চা পান করা মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক।

🌿১২। অ্যান্টি-এজিং উপকারিতা:

তুলসীর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে সহায়ক, যেমন ত্বকের বলিরেখা এবং শুষ্কতা কমানো। তুলসী পাতা চা বা রস প্রতিদিন খেলে অ্যান্টি-এজিং উপকারিতা পাওয়া যায়।

🌿১৩। মুখের দুর্গন্ধ দূর করে:

তুলসীর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে, যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সহায়ক। তুলসী পাতা চিবিয়ে মুখ পরিষ্কার করা যায়।

🌿১৪। ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক:

তুলসীর ফাইটোকেমিক্যাল উপাদান ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। তুলসী পাতা নির্যাস নিয়মিত পান করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।

🌿১৫। শক্তি বৃদ্ধি করে:

তুলসীতে ভিটামিন এ, সি, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা দেহের শক্তি বাড়ায়। তুলসী পাতা স্যালাড বা স্মুদি হিসেবে খাওয়া যায়।

🌿১৬। আর্থ্রাইটিসের ব্যথা উপশম করে:

তুলসীর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান আর্থ্রাইটিসের প্রদাহ ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। তুলসী পাতার নির্যাস প্রতিদিন সকালে পান করা যেতে পারে।

🌿১৭। ওজন কমাতে সহায়ক:

তুলসির পাতায় উপস্থিত থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার বিপাকীয় কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করে, ফ্যাট পোড়াতে সাহায্য করে, এবং ক্ষুধা কমায়। তুলসী পাতা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে ও ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া উন্নত করে। ওজন কমাতে তুলসী পাতা চা, তুলসীর রস মধুর সাথে মিশিয়ে বা তাজা পাতা খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে।

🌿১৮। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়:

তুলসী পাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়ক, কারণ এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ত্বকের ক্ষতি প্রতিরোধ করে এবং কোষের পুনর্গঠন ত্বরান্বিত করে। তুলসী পাতা ত্বকের দাগ, ব্রণ এবং ফুসকুড়ি কমিয়ে ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল করে তোলে।

🌿১৯। হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে:

তুলসির পাতাতে ফাইবার এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পেটের গ্যাস, অম্লতা এবং বদহজম কমায়। এটি অন্ত্রে পাচক রসের নিঃসরণ বাড়িয়ে খাবার সহজে হজম করতে সাহায্য করে, ফলে হজম প্রক্রিয়া সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকে। তুলসী পাতা চা খাওয়া যেতে পারে।

🌿২০। জ্বর কমাতে সাহায্য করে:

তুলসী পাতা জ্বর কমাতে সহায়ক, কারণ এতে থাকা অ্যান্টি-ভাইরাল ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। তুলসী পাতা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দ্রুত জ্বর থেকে মুক্তি দেয়। তুলসী পাতা এবং আদা মিশিয়ে চা খাওয়া যেতে পারে।

🌿২১। হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখে:

তুলসী পাতা হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়ক, কারণ এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ইউজেনল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়ক। তুলসী পাতা চা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

🌿২২। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে:

তুলসীর পাতায় উপস্থিত পটাসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রক্তনালী শিথিল করে এবং অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করে। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায়।

🌿২৩। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে:

তুলসী পাতা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, কারণ এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ইউজেনল ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়। এটি গ্লুকোজের শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে, বিশেষত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। তুলসী পাতা সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খাওয়া উপকারী।

🌿২৪। চুলের যত্নে উপকারী:

তুলসী পাতাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পুষ্টি উপাদান চুলের গোড়া মজবুত করে এবং খুশকি ও চুল পড়া কমায়। এটি মাথার ত্বকের রক্তসঞ্চালন উন্নত করে, চুলের বৃদ্ধি করে এবং চুলকে স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল রাখে।

🌿২৫। শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে:

তুলসী পাতা শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সহায়ক, কারণ এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ডিটক্সিফাইং উপাদান রয়েছে। এটি লিভার এবং কিডনির কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দ্রুত অপসারণ করে, ফলে শরীর পরিষ্কার ও সুস্থ থাকে। তুলসী পাতা চা প্রতিদিন পান করলে ডিটক্সিফিকেশন হয়।

🌿২৬। শ্বাসনালীর সংক্রমণ প্রতিরোধ করে:

তুলসির পাতায় উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান শ্বাসনালীর প্রদাহ কমিয়ে এবং সংক্রমণ ঠেকায়। এটি শ্বাসযন্ত্রকে পরিষ্কার রাখে এবং শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে। তুলসী পাতার রস দিনে ১ বার পান করা যেতে পারে।

🌿২৭। চোখের দৃষ্টি উন্নত করে:

তুলসী পাতা চোখের দৃষ্টি উন্নত করে, কারণ এতে ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ করে। এটি চোখের ক্লান্তি ও অন্যান্য সমস্যাগুলি কমায়। তুলসী পাতার রস দিনে ১-২ বার পান করা যেতে পারে।

🌿২৮। পেটের গ্যাস দূর করে:

তুলসির পাতায় উপস্থিত ফাইবার ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পেটের গ্যাস কমায় এবং হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে। এটি পেট ফাঁপা ও অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে। তুলসী পাতা চা বা রস খাওয়া যেতে পারে।

🌿২৯। মূত্রনালীর সংক্রমণ প্রতিরোধ করে:

তুলসির পাতাতে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান মূত্রনালীকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং প্রদাহ কমায়। তুলসী পাতার রস পান করা উপকারী।

🌿৩০। নিদ্রাহীনতা দূর করে:

তুলসির পাতাতে থাকা ট্রাইটারপেনয়েড উপাদান মানসিক শান্তি এনে ঘুমের গুণগত মান উন্নত করে। এটি উদ্বেগ কমিয়ে ভালো ঘুম নিশ্চিত করে। তুলসী পাতা চা রাতে পান করলে ভালো ঘুম হয়।

🌿৩১। স্ট্রেস কমায়:

শরীরের স্ট্রেস হরমোন কমিয়ে মানসিক চাপ কমায় এবং মস্তিষ্ককে শিথিল করে। তুলসী পাতা চা বা রস প্রতিদিন স্ট্রেস কমাতে সহায়ক।

🌱🌱তুলসী পাতার অপকারিতা---

কিছু মানুষের শরীরে তুলসীর প্রতিক্রিয়ায় অ্যালার্জি, রক্তচাপের সমস্যা বা অন্যান্য শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে।

🌿 ১। কিছু মানুষের তুলসী পাতার প্রতি অ্যালার্জি হতে পারে, যা ত্বকে র‍্যাশ, চুলকানি বা অন্যান্য অ্যালার্জি লক্ষণ সৃষ্টি করতে পারে।

🌿২। অতিরিক্ত তুলসির পাতার ব্যবহার যকৃতের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং লিভার ফাংশনে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

🌿৩। তুলসির পাতা উচ্চ রক্তচাপ এবং নিম্ন রক্তচাপ উভয়কেই প্রভাবিত করতে পারে, তাই হার্টের সমস্যায় যারা আক্রান্ত তাদের জন্য সতর্কতা প্রয়োজন।

🌿৪। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য তুলসির পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার নিরাপদ নয় কারণ এটি কন্ট্রাকশন এবং গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

🌿৫। তুলসির পাতা রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করতে পারে, যা রক্ত চলাচলের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

🌿৬। তুলসির পাতার ব্যবহারে কিছু মৌসুমি রোগ, যেমন ঠান্ডা লাগা বা সর্দি-কাশির সমস্যা হতে পারে।

🌿৭। তুলসির পাতার সঠিক পরিমাণ ব্যবহারের অভাবে কিছু লোকের হজমের সমস্যা হতে পারে।

🌿৮। অতিরিক্ত তুলসির পাতার ব্যবহার কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং কিডনি সম্পর্কিত সমস্যা তৈরি করতে পারে।

🌿৯। তুলসির পাতা কিছু ঔষধের সাথে প্রতিক্রিয়া করতে পারে, বিশেষ করে ব্লাড থিনার বা ডায়াবেটিসের ঔষধের সাথে।

🌿 ১০। তুলসির পাতার সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করলে কিছু মানুষের ত্বকে অস্বস্তি, র‍্যাশ বা চুলকানির সমস্যা হতে পারে।

🎯🎯আপন আঙ্গিনার আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের জানানোর জন্য শেয়ার করবেন। 🙂😍👌

📌📌“আপনি কোন টিপসটা আগে জানতেন না? বা কোনটা ব্যবহার করে উপকার পেয়েছেন?”

স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল,মেনে চলি ভালো থাকি...❤️🌸👇👇👇স্বাস্থ্যের প্রতি অবহেলা করলে  জীবনযাপনের সকল আনন্দ ধীরে ধীরে নষ্ট হয়...
11/08/2025

স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল,মেনে চলি ভালো থাকি...❤️🌸👇👇👇

স্বাস্থ্যের প্রতি অবহেলা করলে জীবনযাপনের সকল আনন্দ ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায়। আমরা সবাই চাই মৃত্যুর পূর্বে জীবনটাকে প্রাণখুলে উপভোগ করতে। তাই জীবনের সকল আনন্দ, রূপরস উপভোগ করার জন্য সুস্বাস্থ্য রক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

::
::
::

🙂 স্বাস্থ্য টিপস জেনে রাখুন কাজে লাগবে🌿🩺✅✅ ::::::
10/08/2025

🙂 স্বাস্থ্য টিপস জেনে রাখুন কাজে লাগবে🌿🩺✅✅

::
::
::

৬টি দারুন কার্যকরী দুর্দান্ত হেলথ টিপস! যা জানলে রীতিমতো অবাক হতে বাধ্য হবেন!😍🙂👌👇👇
03/08/2025

৬টি দারুন কার্যকরী দুর্দান্ত হেলথ টিপস! যা জানলে রীতিমতো অবাক হতে বাধ্য হবেন!😍🙂👌👇👇

🌿☘️☘️ তেলাকুচা পাতার ৩০টি দৈনন্দিন ব্যবহারের টিপস জানলে অবাক হবেন👇👇👇🏥 স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা১. 🤒 জ্বর কমাতেব্যবহার পদ্ধতি: ...
01/08/2025

🌿☘️☘️ তেলাকুচা পাতার ৩০টি দৈনন্দিন ব্যবহারের টিপস জানলে অবাক হবেন👇👇👇

🏥 স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

১. 🤒 জ্বর কমাতে
ব্যবহার পদ্ধতি: ৫-৭টি তেলাকুচা পাতা ১ কাপ পানিতে সিদ্ধ করুন। ঠান্ডা করে দিনে ২-৩ বার পান করুন।

২. 🤧 সর্দি-কাশিতে
ব্যবহার পদ্ধতি:* তেলাকুচা পাতার রস ১ চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে দিনে ২ বার খান।

৩. 🩸 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
ব্যবহার পদ্ধতি:প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৩-৪টি কাঁচা তেলাকুচা পাতা চিবিয়ে খান।

৪. 💊 উচ্চ রক্তচাপ কমাতে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস ২ চা চামচ দিনে একবার পান করুন।

৫. 🦷 দাঁতের ব্যথায়
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা চিবিয়ে রস দাঁতের ব্যথার স্থানে লাগান।

৬. 🔥 পেট জ্বালাপোড়ায়
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস ১ চা চামচ ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে পান করুন।

৭. 🤕 মাথা ব্যথায়
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা বেটে কপালে লেপ দিন। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৮. 💔 হৃদরোগ প্রতিরোধে
ব্যবহার পদ্ধতি: সপ্তাহে ৩-৪ দিন তেলাকুচা পাতার চা পান করুন।

🌟 ত্বক ও সৌন্দর্য

৯. ✨ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে
ব্যবহার পদ্ধতি:তেলাকুচা পাতা বেটে মুখে মাস্ক হিসেবে লাগান। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

১০. 🎯 ব্রণের দাগ দূর করতে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস সরাসরি ব্রণের দাগে লাগান। রাতে লাগিয়ে সকালে ধুয়ে ফেলুন।

১১. 🌺 ত্বকের কালো দাগ দূর করতে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে দাগে লাগান।

১২. 💆‍♀️ চুলের স্বাস্থ্যের জন্য
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস মাথার ত্বকে মালিশ করুন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করুন।

🏠 ঘরোয়া ব্যবহার

১৩. 🦟 মশা তাড়ানোর জন্য
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা পুড়িয়ে ধোঁয়া তৈরি করুন বা পানিতে সিদ্ধ করে স্প্রে করুন।

১৪. 🐛 পোকামাকড় তাড়াতে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা ঘরের কোণে রেখে দিন বা পাতার রস স্প্রে করুন।

১৫. 🌿 প্রাকৃতিক এয়ার ফ্রেশনার
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা পানিতে সিদ্ধ করে সেই পানি ঘরে ছিটিয়ে দিন।

১৬. 🧽 প্রাকৃতিক ক্লিনার
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস পানির সাথে মিশিয়ে কাচ ও আয়না পরিষ্কার করুন।

🍽️ খাবার ও পুষ্টি

১৭. 🥗 সালাদে ব্যবহার
ব্যবহার পদ্ধতি: কচি তেলাকুচা পাতা ধুয়ে সালাদের সাথে মিশিয়ে খান।

১৮. 🍵 হারবাল চা তৈরি
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে চায়ের সাথে মিশিয়ে পান করুন।

১৯. 🥘 তরকারিতে স্বাদ বাড়াতে
ব্যবহার পদ্ধতি: রান্নার শেষে কয়েকটি তেলাকুচা পাতা দিয়ে দিন।

২০. 🧄 মসলা হিসেবে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে মসলা হিসেবে ব্যবহার করুন।

🌱 বাগান ও কৃষি

২১. 🌾 প্রাকৃতিক কীটনাশক
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করুন।

২২. 🌳 মাটির উর্বরতা বাড়াতে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা পচিয়ে জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করুন।

২৩. 🐌 শামুক-গুগলি তাড়াতে
ব্যবহার পদ্ধতি: গাছের গোড়ায় তেলাকুচা পাতা বিছিয়ে দিন।

🚿 পরিচ্ছন্নতা ও হাইজিন

২৪. 🛁 প্রাকৃতিক সাবান
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা বেটে গোসলের সময় সাবানের পরিবর্তে ব্যবহার করুন।

২৫. 🦶 পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা সিদ্ধ পানিতে পা ভিজিয়ে রাখুন।

২৬. 🧴 প্রাকৃতিক শ্যাম্পু
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস পানির সাথে মিশিয়ে চুল ধোয়ার কাজে ব্যবহার করুন।

🔧 বিশেষ প্রয়োগ

২৭. 📦 খাবার সংরক্ষণে
ব্যবহার পদ্ধতি: চাল, ডালের পাত্রে তেলাকুচা পাতা রেখে দিন পোকা থেকে রক্ষার জন্য।

২৮. 🎨 প্রাকৃতিক রং তৈরি
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতার রস থেকে সবুজ রং তৈরি করে কাপড় রাঙানোর কাজে ব্যবহার করুন।

২৯. 🔥 প্রাকৃতিক জ্বালানি
ব্যবহার পদ্ধতি: শুকনো তেলাকুচা পাতা চুলায় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করুন।

৩০. 🌊 পানি পরিশোধনে
ব্যবহার পদ্ধতি: তেলাকুচা পাতা পানিতে ফেলে রেখে দিলে পানির ক্ষতিকর জীবাণু মারা যায়।

⚠️ সতর্কতা:
- প্রথমবার ব্যবহারের আগে অল্প পরিমাণে পরীক্ষা করুন
- অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন
- গর্ভবতী মহিলারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
- অ্যালার্জি থাকলে ব্যবহার করবেন না

💡 মনে রাখবেন:
তেলাকুচা পাতা প্রকৃতির এক অমূল্য উপহার। এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করে আমরা আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারি এবং রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার কমাতে পারি।

📌🍝🍜আসুন খাওয়ার কিছু আদব-লেহাজ শিখি।। একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ: 🎯১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা ...
31/07/2025

📌🍝🍜আসুন খাওয়ার কিছু আদব-লেহাজ শিখি।। একত্রে বসে খাওয়ার কিছু আদব লেহাজ:

🎯১. যে পাত্র থেকে সবাই খাবার নিচ্ছে ( খিচুড়ি বা মুড়ি মাখা), তার উপর ঝুঁকে খাবার নেওয়া যাবে না, মুখ থাকবে মুখের জায়গায় - হাতে খাবার নিয়ে হাতটাকে মুখের কাছে নিতে হবে।

🎯২. হাতে থেকে যাওয়া অতিরিক্ত খাবার যা একেবারে মুখে ঢুকানো যায়নি তা ঝাড়া মেরে প্লেটে ফেলে দেওয়া যাবে না, হাতে ধরে রাখতে হবে তারপর মুখের খাবার শেষ হলে বাকিটুকু মুখে দিতে হবে।

🎯৩. হাতে নেওয়া সমস্ত খাবার মুখে দিয়েছেন, এখন হাত কোথায় রাখবেন? অনেকে মুখে খাবার খাচ্ছেন আর খালি হাতটা সম্মিলিত খাবারের পাত্রে রেখে দিচ্ছেন, এটা করা যাবে না। হাত নিজের কাছে রাখতে হবে।

🎯৪. কিছুক্ষণ পরপর সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের ইচ্ছেতেই "ভালো করে মিশানোর" অজুহাতে খাবার উলট পালট করা যাবে না।

🎯৫. সকলের অনুমতি না নিয়ে নিজের পছন্দমতো এডিশনাল ফুড (মুড়ি মাখার ক্ষেত্রে বুন্দিয়া বা পুদিনা পাতা, খিচুড়ির ক্ষেত্রে লাউয়ের ঝোল) ফট করে পাত্রে ঢেলে দেওয়া যাবে না।

🎯৬. আপনি যেদিক দিয়ে খাচ্ছেন সেদিকে যা আছে তাই খাবেন, আরেকজনের দিক থেকে বারবার পিয়াজুর পার্ট বা মাংসের টুকরো নিবেন না।

🎯৭. সবাই যে আইটেম খাচ্ছে সেটাই খেতে হবে। সবাই যখন করলা ভাজি খাচ্ছে তখন আপনি "করলা ভাজি খাই না" বলে তড়িঘড়ি করে রোস্টের বড় পিচটা নিয়ে নিবেন - এটা ঠিক হবে না। অপেক্ষা করুন - করলা ভাজি দিয়ে সবার খাওয়া শেষ হোক।

🎯৮. হোস্ট বা সাহিদার একজনকে খাবার সার্ভ করছে, তাকে সিরিয়ালি তা করতে দিন। মাঝখান থেকে সিরিয়াল ব্রেক করে আপনার দিকে ডাকবেন না তাকে।

🎯৯. নিজের খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকুন, অন্যদের পাতের দিকে ঘনঘন তাকাবেন না।

🎯১০. যে হাতে খাবার খাচ্ছেন - ঐ হাতে চামচ, প্লেট, গ্লাস ইত্যাদি ধরবেন না।

🎯১১. খাওয়ার সময় ঢেঁকুর পারবেন না, কোঁৎ কোঁৎ শব্দ করবেন না।

🎯১২. হুট করে নিজের পাতের খাবার আরেকজনের পাতে দিয়ে দিবেন না। আপনি সিদ্ধ ডিম না খেয়ে একটা মাংসের পিচ বেশি খাবেন বা জিলিপি না খেয়ে আলুর চপ খাবেন বাড়তি তাই বলে জিলিপি বা সেদ্ধ ডিম পাশেরজনের পাতে দিয়ে দিবেন না - আপনার মতো সেইম চিন্তা তারও থাকতে পারে।

🎯১৩. যতটুকু খেতে পারবেন ততটুকুই পাতে নিবেন। খাবারের দখল নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন না। মুখে অল্প করে খাবার নিবেন, খাবার মুখে ঢোকানোর পর দুই গাল যাতে দৃষ্টিকটু ভাবে ফুলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

🎯১৪. খাবারের শেষে দই বা ডাল আছে কিনা জিজ্ঞেস করবেন না; সেটা নাই ধরে খাওয়া চালাতে থাকবেন।

🎯১৫. হোস্ট আপনার সামনে টিস্যু রাখবে কিন্তু তাই বলে সেটা অযথা অপচয় করবেন না। পর্যাপ্ত পানি দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে ভেজা হাতটা মুছবেন।

🎯১৬. নির্দিষ্ট কোন খাবার বেশি ভালো লেগেছে এটা বলবেন না, হোস্ট সবগুলো আইটেমই যথেষ্ট মমতা সহকারে রান্না করেছেন আপনাদের জন্য - এটা মাথায় রাখবেন।

🎯১৭. খাবার মুখে নিয়ে চপ চপ করবেন না, খাইতে খাইতে নাকে পেডা আসলে সেটা আস্তে করে মুছে নিবেন - উখ্খু উখ্খু শব্দ করে সেটাকে পেটে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না। মুখে কাকড় বা কাটা পড়লে মুখের খাবারটুকু বের করে সকলের সামনে ফেলে দিবেন না, সকলের আড়ালে কোথাও ফেলুন।

🎯১৮. কোন একটা আইটেম নেওয়ার জন্য যদি আপনি প্রথমে উদ্যোগ নেন তাহলে চেষ্টা করবেন আশেপাশে দুএকজনকে আগে দিয়ে পরে নিজে নিতে। নিজে বড়ো পিসটা নিয়ে পাশেরজনের দিকে বাটি ঠেলে দিবেন না। নেওয়ার সময় চামচ দিয়ে সবগুলো পিস ঘাটাঘাটি করবেন না, চোখের আন্দাজে আগে সিলেক্ট করে তারপর সেটা চামচে তুলবেন।

🎯১৯. দূরে থাকা কোন খাবার নেওয়ার জন্য বাটি নিজের দিকে দেওয়ার জন্য আরেকজনকে বলবেন না, সেটা উনার জন্য পরিশ্রমের। আপনার প্লেট বাটির কাছে এগিয়ে নিয়ে তারপর প্লেটে নিজে নেন বা কাউকে দিতে বলেন।

🎯২০. নিজে ডিমের কুসুম না খেয়ে রেখে দিয়ে পাশেরজনকে কুসুমের পুষ্টিগুণ বুঝাতে যাবেন না।

🎯২১. সালাদের বাটি থেকে বেছে বেছে শুধু টমেটো নিবেন না। টমেটো, শসা, মূলা আনুপাতিক হারে নিবেন।

🎯২২. শুধুমাত্র আপনাকে একা কাঁচামরিচ বা লবন এনে দেওয়ার জন্য কাউকে অনুরোধ করবেন না।

🎯২৩. হোস্ট পোলাওয়ের বাটি আনার সাথে সাথেই জিজ্ঞেস করে বসবেন না - সাদা ভাত আছে কিনা?

🎯২৪. মজলিশে যিনি সবচেয়ে আস্তে খান তার সাথে তাল মিলিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করুন, এতে করে সবাই সমানভাবে খাওয়ার অংশ পাবে।

🎯২৫. সকলের সাথে একসাথে খাওয়া শেষ করুন।

🎯২৬. গলা পর্যন্ত খেয়ে হোস্টের মুখে " কিছুই তো খাইলেন না" শোনার জন্য "বেশি খায়ালছি" বলে ঢং করবেন না। আপনি যে বেশি খায়ালছেন এটা সবাই এতোক্ষণে ভালোই বুঝে গেছে!

আজ এ পর্যন্তই।

এর বাইরে আরো পয়েন্ট থাকলে কমেন্টে যোগ করুন।

কোন ব্যথায় কি খাবেন জেনে নিন....👇👇👇👇::::::
30/07/2025

কোন ব্যথায় কি খাবেন জেনে নিন....👇👇👇👇

::
::
::

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য কিছু দারুণ কার্যকরী টিপস এখানে দেওয়া হলো:---😍🙂👇👇👇👇👇::::::                                   ...
28/07/2025

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য কিছু দারুণ কার্যকরী টিপস এখানে দেওয়া হলো:---😍🙂👇👇👇👇👇

::
::
::

✅ বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন:১) ব্লাড প্রেসার।২) ব্লাড সুগার।✅ তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান:১) বয়স ...
26/07/2025

✅ বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন:
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
✅ তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান:
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা,
২) অতীত নিয়ে অনুশোচনা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া।
✅ চারটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন কমিয়ে নিন:
১) লবন,
২) চিনি,
৩) দুগ্ধ /ডিম জাতীয় খাবার,
৪) স্ট্রাচি/কার্ব জাতীয় খাবার।
✅ চারটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন:
১) সব রকমের সবুজ শাক
২)সব রকম সবুজ সব্জি , সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম।
✅ সুখে কিংবা দুখে চারটি জিনিস সবসময় সাথে রাখুন:
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়।
✅ পাঁচটি জিনিসের চর্চা রাখুন:
১) রোজা রাখা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪)নিয়মিত শরীর চর্চা করা,
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
✅ ছয়টি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা।
✅ ছয়টি জিনিস কখনোই করবেন না:
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া।

Address

Bangladesh
Dhaka
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Apon Angina posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Apon Angina:

Share

Apon Angina

Enjoy, and thank you for visiting.

Please subscribe my channel :

https://www.youtube.com/channel/UCYLJ15LLXyUPIgcQyw6X8bw?sub_confirmation=1

Please like our facebook Page: