
07/05/2025
প্রথমে সাব-রেজিস্ট্রার, এডি, ৩৬ বিসিএসে শিক্ষায়, শেষে ৩৭ এ পুলিশ ক্যাডার পলাশ সাহা নিজের পি'স্তলের গু'লিতে দুনিয়ায় সব বেড়াজাল থেকে মুক্ত হয়..!
উদ্ধারের সময় তার টেবিলে একটি চিরকুটে লেখা ছিল, "আমার মৃ'ত্যুর জন্য মা এবং বউ কেউ দায়ি না! আমিই দায়ি! কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না! বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে!
মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের উপর! তারা যেন মাকে ভালো রাখে! স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য! দিদি যেন কো অর্ডিনেট করে..!
পুরুষ সব জয় করতে পারে কিন্তু পরিবারের কাছে অস'হায় ভাবে হে'রে যায়! এতো স্বর্ণ দিয়ে কি করবেন বোন 😔
চিরকুট টা ছোট, তবে এই চিরকুটে পরিবারের সাথে প্রত্যেক ছেলের বাস্তব যু'দ্ধটা প্রকাশ পেয়েছে! এ যেনো বাংলাদেশের পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া সব ছেলের মনের অবস্থা!!
পরিস্থিতি যতই বাজে হোক নিজেকে আগলে রাখতে হবে, প্রয়োজন হলে ফকির হন, সন্যাস হন, তাও এমন সিদ্ধান্ত নিয়েন না..!
মনে রাখবেন সব খারা'প সময় অস্থায়ী.. সব....
শ'তশ'ত রাত জাগা, শ'ত চেষ্টা, তিলেতিলে পৌছাতে হয় এমন জায়গায়!
আর এমনি করে সব আয়োজন, সব স্বপ্ন, সমস্ত সাজানো রাজ্য ধ্বং'স করে দেওয়া কতটা যন্ত্র'ণার বি'ষ প্রয়োজন..
কতটা...😞😢