Enjoy all in one guys ltd

Enjoy all in one guys ltd Welcome to our page
"Enjoy all in one guys ltd"

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!
26/04/2025

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Oualid Jegham, Chi Chi Bob
01/10/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Oualid Jegham, Chi Chi Bob

05/08/2024

বিজয়ের উল্লাস করতে গিয়ে নিচের কিছু খেয়াল করতে হবে:
১. এইবার যেন বাক-স্বাধীনতা টা থাকে।
২. কোন হিন্দু পরিবার বলুন বা মুসলমান পরিবার যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
৩. পুরাতন কাউকে না এনে নতুন কাউকে আনা উচিত।
৪. বিজয় পেয়েই আমরাও সেই একি ভাবে লুটপাট করছি যা কাম্য না। প্রতিহিংসার রাজনীতি যেন না হয়।
৫. কোন পুরাতন ভিলেনদের হাতে যেন আবারও দেশ চলে না যায়।
৬. অন্তরবর্তী সরকার আসার পরে নতুন যে নির্বাচন হবে, সেটায় ভোট দিতে যাবেন, নাইলে আন্দোলনের কোন মানে হবেনা।
৬. দেশ টা যদি সবার হয়ে থাকে, তাহলে সবার অধিকার নিশ্চিত করে নতুন সরকার প্রধান নির্বাচন করা হোক। ,
৭. সবার আগে ঋণ খেলাপিদের তালিকা করে সকল ডিফল্ট ঋণ আদায় করতে হবে পাই টু পাই।
৮. দ্রব্যমূল্য এর লাগাম টেনে ধরতে হবে।
৯. সকল নেতা কর্মীদের ব্যাংক হিসাব চেক করতে হবে।
১০. ইতোমধ্যে অনেক খানে আগুন, মারামারি হচ্ছে, এগুলা কারা করছে ছাত্রদের আন্দোলনের আড়ালে সেগুলার দিকে নজর দিতে হবে।
১১. সংবাদমাধ্যম এর স্বাধীনতা থাকতে হবে।
১২. সকল সম্পদ দেশের, সেগুলো রক্ষায় কাজ করতে হবে, আর যেন কোন সম্পদ নষ্ট না হয়।
১৩. সব ঘুষখোর দের, প্রশ্ন ফাঁসকারিদের মুখোস উন্মোচন করতে হবে।
১৪. শিক্ষা, চিকিৎসা এই দুই সেক্টরে এর দিকে সব থেকে বেশি কাজ করতে হবে।
----
দেশটা আবার ঠিকমত সংস্কার হোক সেই আশায়। মন খুলে সবাই কথা বলুক, মতামত দিক।।

03/05/2024
26/04/2024

- এক পাগলের হাতে বই.!
দেখে ডাক্তার
পাগলকে জিজ্ঞেস করলো
:
ডাক্তারঃ- তোমার
হাতে এটা কিসের বই?
:
পাগলঃ-এই ৫০০ পাতার
বইটার লেখক আমি,,,
:
ডাক্তারঃ- কি বলো????
:
তো বইতে কি লিখলে
:
পাগলঃ- প্রথম পাতায়
লিখেছি, 🖋
এক রাজা ঘোড়া নিয়ে , 🐎
জঙ্গলের দিকে রওনা
হলো,,,
:
আর শেষ পাতায়
লিখেছি 🖋রাজা
জঙ্গলে পৌঁছে গেল।
:
ডাক্তারঃ হতচ্ছাড়া,
তাইলে বাকি পৃষ্ঠায়
কি লিখলি?
,
,
,
,
,
পাগলঃ- ঘোড়া চলছে টিকডিক,
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক
টিকডিক,
,
,
,
ডাক্তারঃ- ওরে
হতভাগা তোর এই বই
পড়বে কে.................??
:
পাগলঃ- Facebook এ
ছেড়ে দিবো,
সেখানে অনেক পাগল
আছে।
:
অলরেডি এক পাগলে

পড়তেছে আর মুচকি
মুচকি হাসছে.!!!!!!!!!!

25/04/2024

১.ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!
২. ম্যাডাম, একটা কথা বলবো? অনেকদিন থেকে ভাবছি! কিন্তু বলবো বলবো করে বলা হচ্ছে না। আপনি এমনিতেই সুন্দর। কিন্তু নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!
৩. মন খারাপ কেন ভাবী? ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!
৪. একটা কথা বলি আপু! কিছু মনে করবেন না তো? আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! কোনো প্রিয় গান বারবার শুনলেও যেমন বিরক্তি লাগে না, আপনার কথাবার্তার স্টাইলও এরকম। টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!
৫. আপনি যা ইচ্ছা মনে করতে পারেন, আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না, বলে দিচ্ছি। হুঁ! দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!
৬. একটা কথা বলবো? নীল শাড়ীতে আপনাকে দারুণ মানিয়েছে! না না, তেল দিচ্ছি না, সত্যি বলছি! সত্যি অনেকটা কোয়েল মল্লিকের মতো লাগে আপনাকে!
৭. জন্মদিনে এবার কি কি করলেন আপনারা?
আপনার ভাই অফিসের কাজে ব্যস্ত!!!!
কি যে বলেন! আমি এরকম একটা বউ পেলে জন্মদিন উপলক্ষ্যে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম! হাসবেন না, সিরিয়াসলি!

-----------------------------------------------

বিঃ দ্রঃ - অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, কিছু কিছু মানুষ আছে, নিজের অফিসের কলিগ,পাশের বাসার ভাবী, কিংবা বন্ধুর বউ,পরিচিত আপু ম্যাডামদের সাথে এভাবেই কথা বলে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলো "জাস্ট প্রশংসাবাক্য"। এর গভীরে যে কত বড় লাম্পট্য, আর অসৎ কামনা লুকিয়ে আছে, খেয়াল না করলে বুঝার উপায় নেই। যারা এগুলো করে, এরা কিন্তু ফাঁদে ফেলবার জন্যেই করে! এদের স্বভাবই হলো ফ্লার্ট করে নিজের বশে আনা!
খুব স্মার্ট সুদর্শন পুরুষ দেখলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহিলারাও এরকম ফ্লার্ট করে। সে সংখ্যাটাও কম না!! যে মহিলা জীবনে কোনোদিন স্বামীর বিকল্প স্বপ্নেও কল্পনাও করেন নি। মাঝে মাঝে ঝগড়া হয়, কিন্তুু স্বামীকে অনেক ভালোবাসেন। পর পুরুষের মুখে নিজের এত্ত সুন্দর প্রশংসা শুনে, "আমি হলে পায়ের কাছে পড়ে থাকতাম" কথাটা শুনে সেই মহিলাও ভাবেন, এই স্বামী আমাকে বঞ্চিত করছে, নিশ্চয়ই আমি আরও ভালো কিছু আশা করি!
যে মহিলা একটা সুখের সংসারে আছেন, বাচ্চা নিয়ে স্বামী স্ত্রী ব্যাস্ততার মাঝে কোনো কিছুর অভাবই বোধ করেন না, সে মহিলাও যখন বাইরের কারো কাছে নিজের কপালের তিলের এত্ত প্রশংসা শুনেন তখন তার মনে হতে পারে, "ওর সাথে এত্তদিন সংসার করলাম, ও তো একটা দিনের জন্যেও এভাবে আমার সৌন্দর্যের প্রশংসা করলো না!" নিজের বয়সের ব্যাপারে বাইরের পুরুষের প্রশংসা শুনে মহিলা, বারবার আয়নার সামনে নিজের চেহারা দেখেন। ভাবতে থাকেন, হ্যাঁ, আমি তো সুন্দরই। আর ওই পুরুষটাই আমার এ সৌন্দর্যের মূল্যায়ন করলো!
হ্যা, এভাবেই শুরু হয় দাম্পত্য কলহ যা পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক বা পরকীয়া বা ঘর ভাংগার মত ক্ষতির কাজ। তথা কথিত একটা "ইনোসেন্ট প্রশংসা"ই ধ্বংস করে দিতে পারে একটা মানুষকে, একটা পরিবারকে! যদি জীবনে সুখী হতে চান, কারো হালকা প্রশংসায় গলে যাবেন না। বরং এদের এড়িয়ে চলুন। প্রশংসা শুনতে সবারই ভাল লাগে। এভোয়েড না করলে, ধীরে ধীরে এদের ফাঁদে একদিন পড়বেনই। তাই এই মানুষ রুপী কুকুর হইতে সাবধান।
লেখা:তামিম সরকার তালহা...!

24/04/2024

💥গতকাল নিউমার্কেট পার্কিং এর সামনে প্রচণ্ড ভীড়....

♦️♦️একজন পুরুষ আর একজন মহিলা সম্ভবত স্বামী স্ত্রীই হবেন, তাদের মধ্যে খুব ঝগড়া হচ্ছে৷ গোটা চল্লিশ পঞ্চাশ জন লোক পাশে দাঁড়িয়ে দেখছেন আর মজা নিচ্ছেন৷

✍️ মহিলা বললো, যতদিন না তুমি কার কিনছো ততদিন আর তোমার সাথে যাবো না৷ তোমার বাইকে চড়ে চড়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ছি৷ ধূলা বালি আর ভাল্লাগে না৷

📌 মহিলার স্বামী বললো, এত মানুষের সামনে আমাকে বেইজ্জতি করছো কেন?
বাইকের চাবিটা দাও৷

✍️মহিলা বললো, না চাবি দেবো না, কৃপণ কোথাকার৷ তোমাকে বিয়ে করে আমার জীবনটা বরবাদ হয়ে গেছে৷

♦️♦️এতক্ষণ দাঁড়িয়ে যারা ঝগড়া দেখছিলেন তাদের কেউ কেউ মহিলাকে বুঝাতে লাগলেন, কিন্তু কোন কাজ হলো না৷ ভীষণ একগুঁয়ে ও জেদী মহিলা৷এবার লোকটা রেগে গিয়ে বললো, তুমি চাবিটা দিবে! না আমি তালাটা ভাঙ্গবো ?

✍️মহিলা বললো, যতক্ষণ না তুমি কার কিনছো, চাবিও দিবো না আর তোমার সাথে বাসায়ও ফিরবো না৷

📌লোকটা বিরক্ত হয়ে উপস্থিত লোকজনের সাহায্য চাইলো৷ দুই চারজন যুবকের সাহায্য নিয়ে বাইকের তালা ভাঙ্গা হলো৷

📌ভদ্রলোক বাইকে চড়ে স্ত্রীর উদ্দেশ্যে বললো, শেষবারের মত বলছি, আজকের মত বাইকে চড়ে নাও৷ কালকে সকালে কার কিনবো, এখন আর ঝামেলা করো না৷

✍️ মহিলা গুটি গুটি পায়ে বাইকের সামনে গিয়ে বললো, তাহলে আমি চালাই তুমি পিছনে বসো৷ এরপর হাসি হাসি মুখে দুজনে বাইকে চলে গেলো ৷

♦️♦️ ভাবলাম, যাক আপদ চলে গেছে৷ যে-যার নিজের কাজে চলে গেলাম৷
ঘন্টা খানেক পর বাজার করে ফিরছি৷ দেখলাম একই জায়গায় ত্রিশ চল্লিশ জন লোকের ভীড়৷ ভীড়ের মাঝে কদমতলীর মনসুর সাহেব মাথায় হাত দিয়ে কাঁদছেন আর বলছেন, ১ মাস হলো বাইকটা কিনলাম .....

😄ভরদুপুরে এরকম পুকুরচুরি ....!
😁এত মজবুত তালা ভাঙ্গলো কোন শালা..?

📌📌 পরোপকারী পাবলিক তখন *Silent Mode*এ......
_______________________
(সংগৃহীত)

23/04/2024

মুদি দোকানে ডিম কিনতে গিয়েছি। পাশে এক লোক বাচ্চা নিয়ে দোকানে এসেছে। লোকটা সম্ভবত শ্রমিক বা রিকশাচালক। শুকনা। কন্ঠার হাড্ডি বের হয়ে গেছে। অভাব অনটন তাকে কেমন জীর্ণশীর্ণ করে দিয়েছে।

তার বাচ্চাটারও একই অবস্থা। লোকটা ২৫০ গ্রাম তেল আর লবন কিনতে এসেছে। বাচ্চাটা জুলজুল চোখে লজেন্সের বয়ামের দিকে তাকিয়ে আছে। বেচারা চাইতে সাহস পাচ্ছে না। ওর বাবা সেটা বুঝতে পেরেছে। কিন্তু দারিদ্র্য মাঝেমাঝে চোখে নির্লজ্জ টিনের চশমা পড়িয়ে দেয়। সেই কথিত "চশমার" আড়ালে ছেলের মায়াভরা মুখটা দেখে ভালোবাসায় ভেজা গলায় বাবাটা বললো, "কিছু নিবি?"

ছেলেটা লাজুক ভাবে কথা না বলে আঙ্গুল তুলে দেখালো। বাবা হেসে লজেন্সের বয়ামের কৌটা খুলে দুইটা লজেন্স বের করে ছেলেকে খুব আদর করে বলো, "তিনের ঘরের নামতাটা বল তো বাবা"।

বলেই লোকটা আড়চোখে সবার দিকে হালকা তাকালো। তার সেই দৃষ্টিতে কেমন একটা চাপা উত্তেজনা। যদি না পারে? সবাই তো তাকিয়ে আছে!

ডিমের পুটুলি হাতে নিয়ে আমিও তাকিয়ে আছি ছেলেটার দিকে।

দোকানদারও সরু চোখে তাকিয়ে আছে। এই পিচ্চি পোলা! নাক দিয়ে সিকনি ঝরছে, সে বলবে তিনের ঘরের নামতা! এই কঙ্কালসার ছেলে তিনে তিনে কত হয় সেটাই তো জানে না!

ছেলের হাতে লজেন্স। সে লজেন্স দুইটা এহাত-ওহাত করছে। বাবার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে স্পোর্টস কারের গতিতে সে বলতে শুরু করলো,

"তিন এক্কে তিন, তিন দুগুনি ছয়, তিন তিরিক্কে নয়, তিন চারে বারো...."

কেমন টেনেটেনে গানের তালে মাথা নেড়েনেড়ে সে বলে যাচ্ছে। বাবার চোখে যেন নামতার পাতাটা সেঁটে আছে, ও শুধু দেখে দেখে পড়ে যাচ্ছে।

নামতা শেষ হলো ত্রিশ কি চল্লিশ সেকেন্ডে। শেষ করে সে একটা লজেন্স মুখে পুড়লো। মুখ ঝলমল করে বাবাকে বললো, "বাবা, চারের নামতাও জানি। বলব?"

সেই জীর্ণ লোকটা, হয়তো প্রতিদিন ঠিক মতো পয়সা পায় না। পাঁচটাকা বেশী রিকশা ভাড়া চাইলে দুইচারটা গালি খায়, মহাজনের গুঁতা খায়।

সেই গাল ভাঙ্গা কুঁজো হয়ে যাওয়া লোকটা প্রতিদিনই হেরে যায়। সমাজের কাছে, সংসারের কাছে, পিতৃত্বের কাছে।

আজ সে হারেনি। আজ তার অনেক বেশি আনন্দ। সবার সামনে ছেলে তার মুখ উজ্জ্বল করেছে। এবার সে আড়চোখে না, পূর্ণ দৃষ্টিতে আমাদের সবার দিকে তাকালো। তার চোখে গর্বের অশ্রু, আনন্দাশ্রু।

যে লোক শুধু পরাজিতই হয়, আমাদের চোখে, আসলে সে পরাজিত না। সে আসলে অনেক বড় যোদ্ধা। আমাদের চেয়ে অনেক সাহসী। আমরা তো যুদ্ধের আগে নানান পরিকল্পনা করি, কত ফন্দিফিকির, কাকে নিচে নামিয়ে কাকে মাড়িয়ে আমরা উপরে উঠবো।

কিন্তু এই লোকগুলো কাউকে মাড়িয়ে উপরে উঠতে চায় না, নিশ্চিত পরাজয় জেনেও প্রাণপণ যুদ্ধ করে যায়।

যে সিঁড়ি বেয়ে আমরা তড়তড়িয়ে উপরে উঠে যাই, আমরা কি জানি তাদের কাঁধের উপরই সেই সিঁড়ি চাপানো!

লোকটা আজ সাহস পেয়েছে। তিনের ঘরের নামতাটা শুধু নামতা নয়, একটা সাহস, একজন বাবার শক্ত একটা কাঁধ, একটা অবলম্বন। তিনের ঘরের নামতাটা এই দরিদ্র লোকটার স্বপ্ন পূরণের উপাখ্যান।

লোকটা তার ছেলেকে কোলে তুলে ফেললো। সে কেঁদেই ফেলেছে। এই সময় হুট করে দোকানী ডীপফ্রিজ খুলে একটা ললি আইসক্রিম পিচ্চির হাতে দিলো,

"সাবাস! জজ ব্যারিস্টার হয়ে দেখিয়ে দিস সবাইকে! নে, আইসক্রিম খা। বেশি খাস না, গলা ফুলে গেলে কথা বলতে পারবি না।"

ছেলেটা খুশি মনে আইসক্রিমটা নিলো। বাবা ছেলে চলে গেলো। আমি ওদের দিকে তাকিয়ে আছি।

দোকানদার আমাকে বললো, "আমি তো ভাবতেও পারি নি। বাঁদরটা কেমন গড়গড় করে নামতা বলে দিলো! দেখলেন কারবারটা!"

একি! দোকানির চোখেও জল! আসলে যারা ক্ষুধার কষ্ট বোঝে, তাদের একজনের মনের সাথে অন্যজনের মন একই সুতোয় গাঁথা থাকে। একজনের কষ্ট আরেকজন বুঝতে পারে, আবার আনন্দগুলোও স্পর্শ করে প্রবলভাবে।

আর আমরা? কোটি টাকার স্বপ্নে বিভোর আর প্রতিযোগীতার উন্নাসিকতায় ভুলে যাই আমরা আসলে কি!!!

আমি ডিম হাতে একা একাই হাঁটছি আর বলছি, "তিন এক্কে তিন, তিন দুগুণে ছয় ..."

23/04/2024

যারা ব্যক্তিগত উদ্দ্যোগে গাছ লাগাবেন,তারা এই বর্ষাকাল অব্দি অপেক্ষা করেন।কারণ বেস্ট সময়ে লাগালে survival rate অনেক বেশি হবে।হুজুগে লাগালেন,কিন্তু গাছ বাঁচলো না,লাভ নাই ত।

সকল গাছ সব জায়গায় লাগানোর জন্য উপযুক্ত নয়। ধরেন এমন গাছ রাস্তার devider এ লাগালেন যেগুলোর শিকড় অনেক বড় হয় বা গভীরে যায়,তাহলে হবে না।খুব বেশি শাখা প্রশাখা হয় এমন গাছ লাগালেও দেখা যাবে যানবাহন চলাচলে সমস্যা হবে।

একটা লিস্ট দিচ্ছি,চাইলে ফলো করতে পারেন।
চারা সংগ্রহের সময় অবশ্যই ভালো কোয়ালিটির চারা নিবেন।এতে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে বলে আশা রাখি।

# #

রাস্তার পার্শ্বে (Roadside):
1. নিম ()
2. রেইন ট্রি ( )
3. জারুল ()
4. কদম()
5. সিলভার ওক ( )
6.সোনালু


রাস্তার বিভাজক (Road Devider):
1. জবা ()
2. কান্টিকারা ( )
3. রতনগাছ ( )
4.রাধাচূড়া ()
5.দেবদারু()

পার্ক (Park):
1. বটগাছ ( )
2. কদম ()
3. চাপালিশ ()
4. কনক চাঁপা ()
5. অশোক ()

ফুটপাথ (Footpath):
1. পারুল
2. সিঙ্গাপুরের চেরি
3. ক্রিসমাস ট্রি
4.দেবদারু


খোলা জায়গা (Open Space):
1. মেহগনি ()
2. কৃষ্ণচূড়া ()
3. শিমুল ()
4. অর্জুন গাছ ()

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (Institutional Areas):
1. আম ()
2. কাঁঠাল ()
3. জাম্বুল ()
4. বেল ()
5. পাকুড় ()

বাড়ির আঙ্গিনা (Homestead):

ফলের গাছ
1. আম
2. কাঁঠাল
3. লিচু
4. পেয়ারা
5. নারিকেল
6. কলা গাছ
7. পপাই
8. জাম্বুল
9. কামরাঙ্গা
10. বেল

কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেগমেন্ট থেকে মিক্স করেও লাগাতে পারেন।
সবাই অন্তত ৫-১০ টি গাছ লাগানোর প্রস্তুতি নেই।
ধন্যবাদ


22/04/2024

সকল মেয়েদের জন্য একটা
শিক্ষনীয় টিপস।

তরকারী রান্না করছেন, কিন্তু তরকারীতে লবন বেশি হয়েছে।
লবন কমানোর জন্য নয়,কিভাবে নিজের ঘাড় থেকে লবন বেশি হওয়ার দোষ নামাবেন এটাই এখন মূল বিষয়।

চলুন তাহলে শিখে নেই।

করণীয়:-
প্রথমে ছোট একটা চামচে কিছুটা তরকারী নিবেন আর কিছুটা পানি মিশিয়ে দিবেন যাতে লবন কমে যায়।
তারপর বরের কাছে গিয়ে বলবেন লবন দেখতে।
বর তরকাররী টেস্ট করে বলবে আর একটু লবন লাগবে।
এখন আপনার কাজ শেষ,
লবন বেশি হয়ছে সব দোষ এখন বরের!😉

একটু চালাক না হইলে দুনিয়াতে টেকা খুব মুশকিল!

ধন্যবাদ দেওয়ার দরকার নেই ☺

Address

Dhaka, Dhaka Division
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Enjoy all in one guys ltd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Enjoy all in one guys ltd:

Share

Category