চৌকাঠ - Choukath

চৌকাঠ - Choukath A Bangladesh where every woman has her own identity, her own home, her own dream—confident and self-reliant.

চৌকাঠ পেরিয়ে... আমরা মেয়েরা নাকি যত দূরেই যাই, চৌকাঠ পেরতে পারি না। খিড়কি থেকে সিংহদুয়ারের লক্ষ্মণরেখা একটা মেয়ের জীবন আসলে বহুবিধ চৌকাঠ পেরনোর অঙ্গীকার। যত দেওয়ালই ভাঙি না কেন, মুক্ত আকাশের নীচে দাঁড়াতে পারি না। যত জানালাই খুলি না কেন, শ্বাস নিতে পারি না। বন্দি থাকার অভ্যাস না সহজাত প্রবৃত্তি, কোনটাকে দায়ী করা যায়? জোরে কণ্ঠ ছাড়লেও, রপ্ত করতে পারিনি মুক্তি শব্দের সঠিক অভিধানসম্মত অর্থ। কথা গু

লো আমি লিখি নি, কিন্তু যে লিখেছে সে সম্পূর্ন আমার মনের কথা গুলো লিখেছে।
চৌকাঠ নামে কলকাতায় একটা ছবি হয়। এই ছবিটা সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ দিলে.. এই লিখাটা আমার এত ভালো লেগে যায় বলার বাইরে। এর পর থেকে মাথায় ঘুরতে থাকে চৌকাঠ চৌকাঠ আর চৌকাঠ। বাংগালী নারীর জীবনে চৌকাঠ একটি অনবদ্য সত্য।
একদিন এমন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি দেখি যেদিন প্রত্যেকটি নারীর চৌকাঠের বাইরে আলাদা পরিচয় থাকবে। বাবার বাড়ি আর শশুর বাড়িই নয় তার নিজের একটা বাড়ি থাকবে। প্রত্যেকটি নারী আলাদা একটি স্বত্বা...আত্মপ্রত্যয়ী...এবং সাবলম্বী।
।।।।
।।।
আসসালামু আলাইকুম
কিছু করার প্রচেষ্টায় আমি মিনু
কাজ করবো নারীর প্রথম পছন্দ জামদানী শাড়ি নিয়ে....

জমিনে উজ্জ্বল কমলার উষ্ণতা, পাড় ও আঁচলে ফিরোজা সুতার কোমল ঝলক—এক অপূর্ব রঙের মেলবন্ধন এই শাড়িতে। পুরো জমিনে কমলা ও গোল্ড...
26/10/2025

জমিনে উজ্জ্বল কমলার উষ্ণতা, পাড় ও আঁচলে ফিরোজা সুতার কোমল ঝলক—এক অপূর্ব রঙের মেলবন্ধন এই শাড়িতে।
পুরো জমিনে কমলা ও গোল্ডেন জরি সুতার সূক্ষ্ম প্রজাপতি কাজ যেন বসন্তের ছোঁয়া এনে দেয়। প্রতিটি প্রজাপতি যেন রঙ আর আলোয় ডানায় ভর করে উড়ে বেড়াচ্ছে সুতার জগতে।
রানী গোলাপির সুঙ্গে মোড়ানো এই জামদানী হয়ে উঠেছে নারীর সৌন্দর্য, কোমলতা ও আত্মবিশ্বাসের এক নীরব প্রতিচ্ছবি। 🦋

স্টকে আছে।
একদম পিওর ৮০ কাউন্ট রেশমী মিহি সুতায় হাতে বোনা অথেনটিক কোয়ালিটির ঢাকাইয়া হাফসিল্ক জামদানী

#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

🌼 সাদা জামদানীর সরলতায় রঙের গল্প 🌼জীবন হোক সাদামাটা—কিন্তু প্রতিটি মুহূর্ত হোক হাসি আর আনন্দে রঙিন।ঠিক যেমন এই সাদা জামদ...
26/10/2025

🌼 সাদা জামদানীর সরলতায় রঙের গল্প 🌼

জীবন হোক সাদামাটা—
কিন্তু প্রতিটি মুহূর্ত হোক হাসি আর আনন্দে রঙিন।
ঠিক যেমন এই সাদা জামদানী—
সরলতায় ভরা, অথচ রঙিন সুতার ফুলে ফুটে আছে এক অনন্য সৌন্দর্য।

শুভ সকাল


#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

সকাল থেকে রান্নাঘরে হিমশিম খাচ্ছে শ্রমণা। সারা সপ্তাহ অফিসের চাপ , বুবুনের পড়াশোনা , সার্থকের খুঁটিনাটি জিনিস হাতে হাতে...
25/10/2025

সকাল থেকে রান্নাঘরে হিমশিম খাচ্ছে শ্রমণা। সারা সপ্তাহ অফিসের চাপ , বুবুনের পড়াশোনা , সার্থকের খুঁটিনাটি জিনিস হাতে হাতে জোগানো , শ্বশুর - শাশুড়ির বদমেজাজ আর হুকুম সহ্য করা - গত দশ বছর ধরে তার জীবন ঘড়ির কাঁটার মতো একই পথে ঘুরে যাচ্ছে। সার্থক বাড়ির একমাত্র ছেলে - তাই একই সাথে লৌকিকতা সামলানোর দায়িত্বটাও শ্রমণার ঘাড়ে এসেই পড়ে ! রবিবার এলেই তাই তার আতঙ্ক আরো বেড়ে যায়। প্রত্যেক রবিবারেই কোনো না কোনো অতিথি সমাগম ঘটে এই বাড়িতে । সার্থক আর তার জন্য কোনো নিজস্ব সময় বাঁচে না। ছোট্ট বুবুন সংসারের রাজনীতি এখনও বোঝে না - মা বাবা কেন ছুটির দিনেও তাকে নিয়ে একটু বেরোতে পারে না, এই নিয়ে তার অনুযোগের অন্ত নেই ! মাঝে মাঝে বড্ডো অসহায় লাগে নিজেকে - এই সংসার করার জন্যই কি মানুষ ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখে , লালায়িত হয় ! অফিসটাই তার কাছে মরুদ্যান এখন ! তাই নিয়েও তার শাশুড়ির অনুযোগের অন্ত নেই। তাঁর মতে , মেয়েমানুষ সংসার না সামলে রাতদিন ধ্যাতাং ধ্যাতাং করে নাচলে সেই সংসারে অলক্ষ্মী লাগে ! এঁরা অন্য কোনো দুনিয়ার মানুষ কিনা - মাঝে মাঝে সন্দেহ হয় তার !
আজ শ্রমণার দুই ননদ তাদের পরিবার নিয়ে আসছে। এরা প্রত্যেক মাসেই দু - একবার আসে। শাশুড়ির এরাই চোখের মণি। আর, ওরা এলে পান থেকে চুন খসার জো নেই ! শ্রমণা ভেবেছিল , এই সপ্তাহে তার বৃদ্ধ বাবাকে একবার দেখে আসবে - বড়ো একা তিনি ! কিন্তু , এখন এদের ফেলে কিভাবে যায় ! এই সকালেই সার্থক বাজার সেরে ফিরলো । শাশুড়ির হুকুম মত চিংড়ি , পাবদা আর মাংস - সবই এনেছে। রান্নাঘরের দরজায় ব্যাগটা নামিয়ে রেখে সে শ্রমণাকে বললো - " চটপট রান্নাটা সেরে নাও দেখি - তোমাকে তারপরে একটা কথা বলবো ! "
-" বৌমা , চিংড়িমাছটা কিন্তু ফুলকপি দিয়ে করবে ! মিলি আর বিনয় - দুজনেই খুব ভালোবাসে !" শাশুড়ি - মা দরজায় এসে দাঁড়িয়েছেন।
ময়দা মাখতে মাখতে বাঁহাত দিয়ে অবাধ্য চুলের গোছা পেছনে ঠেলে দিলো শ্রমণা - মাথা হেলিয়ে শাশুড়ির কথার জবাব দিলো। বুবুনের দুধের গ্লাসটা পড়েই আছে , ছেলেটাকে সেটা দিয়ে আসার সময়ও পাচ্ছে না সে !
-" জলখাবারটা একটু হাত চালিয়ে করো - অমনি বাবার চা - টাও দিয়ে এসো ! জানোই তো , খবরের কাগজ আর চায়ের কাপ, এই দুটো না হলে তোমার বাবার সকালটাই মাটি! সুমতির কি হলো আবার - বাসি ঘরেই মেয়ে - জামাই বসবে নাকি !" গজগজ করতে করতে নিজের ঘরের দিকে চললেন তিনি । সত্যি , সুমতি রোজ এতো দেরি করে ! কখনই বা ঘরদোর পরিষ্কার করবে আর কখনই বা কুটে - বেটে তাকে রান্নার কাজে একটু সাহায্য করবে !
শ্বশুরকে চা দিয়ে এসে এতক্ষণে নিজের চায়ের কাপে চুমুক দেয় শ্রমণা । সার্থকের বিশেষ চায়ের নেশা নেই - এই এক বাঁচোয়া ! আলু - চচ্চড়ি হয়ে এলো। একদিকের বার্নারে ভাত আর অন্যদিকে একটা নিরামিষ তরকারি বসালো সে। নীচে গাড়ির শব্দ হলো না ! এসে গেছে সব - গোটা বাড়ি কোলাহলমুখরিত ! গদগদমুখে শাশুড়ি বাইরে এসে দাঁড়ালেন।
-" বৌমা , ওরা এসে গেছে , জল - মিষ্টি দাও ওদের ! বিনয় - অনল, তোমরা জলখাবার খেয়ে চা খাবে তো !"
পাবদা মাছটায় নুন - হলুদ মাখাচ্ছিল সুমতি । চাপা গলায় দাঁত চিপে বলে উঠলো -" ন্যাকা ! প্রতি সপ্তাহেই প্রায় আসছে , তবু আদিখ্যেতা দ্যাখো না ! বউটাকে একটু দম নিতে দেয় না !" " চুপ , চুপ !" ঠোঁটে আঙ্গুল চাপা দেয় শ্রমণা ।
-" ও বৌদি ! কি মেনু গো আজ ? ও বাবা ! চিংড়িও করছো ? ফুলকপি দিয়ে করো না ! জলখাবারটা এবার সার্ভ করে দাও , পেটে ছুঁচো দৌড়চ্ছে ! আমরা সবাই মায়ের ঘরে আছি !" মিলি একবার রান্নাঘর জরিপ করে আবার মায়ের ঘরে ফিরে গেলো। শ্রমণার বিয়ের পরে বছর দুয়েক এই বাড়িতে ছিলো ওই মেয়ে । সেই দু বছরেই শ্রমণা শ্বশুরবাড়ির আসল চেহারা বুঝে গিয়েছিলো। গোটা বাড়িটাই যেন ওর সম্পত্তি ! কলেজ যাওয়ার সময় তার সব ভালো শাড়ীগুলোই তার পরা চাই । বাড়ির বড়ো মাছের পিস, মাংসের বেশি ভাগ , সব কিছুতেই সার্থকেরও ওপরে তার দাবি। কেউ কিছু বললেই শাশুড়ি রে রে করে তেড়ে আসতেন - ও তো বাড়ির ছোটো মেয়ে , একটু আবদার করবে না ! শ্রমণার তুলনায় গায়ের রঙ একটু বেশি চকচকে বলে সব উজ্জ্বল রঙের শাড়ি আলমারি থেকে টেনে নিয়ে সে পরতো - বলতো এ রঙ বউদিকে ঠিক মানায় না ! শ্রমণা আর সার্থক - লজ্জায় দুজনের কেউই কোনোদিন প্রতিবাদ করে নি।
বারোটার মধ্যেই দুপুরের রান্না শেষ হয়ে গেলো। এরই মধ্যে শ্বশুর - শাশুড়িকে খেতে দেওয়ার পালাও শেষ। ক্লান্ত , ঘর্মাক্ত মুখে একবার নিজের ঘরে এলো শ্রমণা । স্নান সেরে একেবারে নীচে যাবে। ননদদের ছেলেমেয়ে দুটোর সাথে বুবুনকে খেতে দিতে হবে। ছেলেটা আজ নিজেই স্নান করেছে। তার সময় কোথায় !
সার্থক ঘরে বসে টিভি দেখছিল , শ্রমণাকে দেখে হাত ধরে নিজের কাছে টানলো।
-" শোনো , তাড়াতাড়ি একটার মধ্যে খাওয়া - দাওয়ার ঝামেলা মিটিয়ে নাও। তিনটের মধ্যে রেডি হয়ে নেবে , বুবুনকেও রেডি করবে !"
বিস্ময়ে চোখ গোল গোল হয়ে যায় শ্রমণার ।
-" আজ ! মিলিরা এসেছে তো ! বিকেলের চা !"
-" এ বাড়ির রান্নাঘর ওদের অপরিচিত নয় । তুমি অফিস সামলে যদি এতসব করতে পারো - ওরা হাউজ ওয়াইফ , এটুকু করা ওদের পক্ষে মোটেই অসম্ভব না । অনেক প্রশ্রয় দিয়েছি - এটা ওদেরও বাড়ি , ওরা নিশ্চয়ই আসবে , কিন্তু আমাদেরও তো একটা নিজস্ব জীবন আছে ! সবাইকে সবার জন্য ফিল করতে হয় সুমি - তবেই সংসার টেকে। মা - বাবা যদি এটা বুঝতে না পারেন , এবার তাঁদের বোঝার সময় এসেছে। যা উত্তর দেবার , আমি তাঁদের দেবো - তুমি একটা কথাও বলবে না।"
বুবুন এর মধ্যেই কি একটা কারণে ঘরে ঢুকেছে , বাবার কথাগুলো কানে গেছে তারও। আনন্দের আতিশয্যে বাবার গলা জড়িয়ে ধরলো সে।
-" তাহলে বাবা , ডিনার সেরেই ফিরবো তো ? আমি কিন্তু আজ হাক্কা নুডল খাবই , সবাই স্কুলে মাঝে মাঝেই খাওয়ার গল্প শোনায় , আমিই শুধু চুপ করে থাকি !"
-" হ্যাঁ বাবা , তোমার ফেভারিট আইসক্রিমও খাবো আমরা সবাই মিলে !"
-" মা , বাবা রাতে কি খাবেন ?" উদ্বিগ্ন হয়ে প্রশ্ন করে শ্রমণা ।
-" মা তো এতো অথর্ব হয়ে যাননি - একটা দিন নাহয় নিজেদের মত করে নেবেন ! না হলে , পাড়ায় হোম সার্ভিসের তো অভাব নেই !"
খাওয়া - দাওয়া মিটতেই বেলা দুটো ! আনন্দের চোটে তারপরেই সাজগোজ হয়ে গেলো বুবুনের । শ্রমণাও এবার ড্রেসিং টেবিলের কাছে গিয়ে বসলো।
-" বৌমা , আজ মিলি - শেলীরা একটু সকাল সকাল বেরোবে । কি একটা সিনেমার টিকিট কাটা আছে ওদের ! তিনটে বাজলেই চা দিয়ে দিও !" দরজায় শাশুড়ির মুখ !
সার্থক তখনও বিছানায় বসে । ভুরু কুঁচকে উঠলো তার !
-" মা , আমরা আজ একটু বেরোবো। ফিরতে রাত হবে । চা আজ তুমিই ওদের করে দাও না ! মায়ের হাতের চা তো অনেকদিন খায় না ওরা ! ওদেরও তো ইচ্ছে করে ! আর , ' সুস্বাদু ' তে তোমাদের রাতের খাবারের অর্ডার দিয়ে দিচ্ছি - রুটি আর চিলি পনীর ! নটার মধ্যেই দিয়ে যাবে!"
-" আজই তোদের বেরোবার দরকার পড়লো খোকন ! বোন - ভগ্নিপোত এসেছে ! বৌমা , তোমাকেও বলিহারি যাই মা !"
শ্রমণার মুখখানা পাংশু হয়ে উঠলো । সেদিকে একবার অপাঙ্গে তাকিয়ে সার্থক বলে উঠলো -" অক্সিজেন শুধু মিলি - শেলীদেরই লাগে না মা , আমাদেরও লাগে ! ওরা ওদের বাবা - মাকে দেখতে আসে , শ্রমণার কি ওর বাবার জন্য মন কেমন করে না ! ওকেও নিজের মেয়ে ভাবতে শেখো মা , নিজের নাতিটার কথাও একটু ভাবো - দেখবে সব কিছু সহজ সরল হয়ে যাবে। মেয়েরা যে বাড়িতে জীবনের বেশিরভাগটা কাটায়, সেখানে তারা একটু সহানুভূতির আশা তো রাখতেই পারে !"
ছেলের দিকে বিরস মুখে একবার তাকিয়ে আবার নিজের ঘরে ফিরে যেতে যেতে শ্রমণার শাশুড়ী মন্তব্য করলেন -" আদিখ্যেতা দেখে বাঁচি নে!"

অক্সিজেন
লিখেছেন: অপালা_মুখার্জী

゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

গল্প ও ছবি কালেক্টেড।

25/10/2025
White base with blue borders and intricate work on the anchal. The body is adorned with floral and “bundi” motifs in red...
25/10/2025

White base with blue borders and intricate work on the anchal. The body is adorned with floral and “bundi” motifs in red, blue, green, and yellow threads.
Handwoven with fine 80-count cotton threads, this is an authentic Dhakai cotton Jamdani of exquisite craftsmanship.

#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

চাকরির শুরুর দিকের দিনগুলো মনে পড়ছে। তখন অফিস ছিল মতিঝিলে। প্রতিদিন বড় খালার বাসা থেকে রওনা হতাম, মাঝপথে পড়তো তেজগাঁও শি...
25/10/2025

চাকরির শুরুর দিকের দিনগুলো মনে পড়ছে। তখন অফিস ছিল মতিঝিলে।
প্রতিদিন বড় খালার বাসা থেকে রওনা হতাম, মাঝপথে পড়তো তেজগাঁও শিল্প এলাকা। নাবিস্কোর ফ্যাক্টরির পাশ দিয়ে যেতে যেতে চারপাশে ভেসে আসত বিস্কুটের সেই মিষ্টি গন্ধ — যেন সকালটা শুরু হত একরাশ উষ্ণতার সাথে।
আজ এই বিস্কুট কালারের শাড়িটা দেখে ঠিক সেই দিনের কথা মনে পড়ে গেল। গন্ধ, পথ, স্মৃতি — সব মিলিয়ে এক নরম, মিষ্টি নস্টালজিয়া ছুঁয়ে গেল মনকে। 🍪

হাল্কা একটা বিস্কুট রঙে সাদা ও হলুদ সুতার কাজ। কি যে সুন্দর। জমিনের ছোট ছোট ফুল গুলো প্রথম ভালোবাসা। পাড় আর আঁচল তো পুরাই নস্টালজিয়ায়।
৮০ কাউন্ট মিহি সুতায় হাতে বোনা অথেনটিক কোয়ালিটির ঢাকাইয়া জামদানী।

#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

অনলাইন বিজনেস মন খারাপ বোঝে না,বুঝে না বাচা–মরা, বিপদ–আপদ, সময়–অসময়।সব কিছু থেমে গেলেও—থেমে থাকার উপায় নাই। কারণ, এখানে ...
25/10/2025

অনলাইন বিজনেস মন খারাপ বোঝে না,
বুঝে না বাচা–মরা, বিপদ–আপদ, সময়–অসময়।
সব কিছু থেমে গেলেও—থেমে থাকার উপায় নাই।
কারণ, এখানে একটাই নিয়ম — একটিভ থাকতে হবে।

মন ভাঙলেও পোস্ট দিতে হয়,
চোখ ভিজলেও হাসিমুখ রাখতে হয়।
না থাকলেই রিচ কমে যায়, ভিউ হারিয়ে যায়,
যেন পৃথিবীই ভুলে যায় তোমার অস্তিত্ব।

এই কঠিন নিয়মের ভেতরেও যারা টিকে থাকে,
তারা শুধু ব্যবসায়ী নয়—
তারা যোদ্ধা, তারা স্বপ্নবাজ,
তারা নিজের স্বপ্নকে রক্তমাংসে বাঁচিয়ে রাখে। 🌿

একদম পিওর ৮০ কাউন্ট রেশমী মিহি সুতায় হাতে বোনা অথেনটিক কোয়ালিটির ঢাকাইয়া হাফসিল্ক জামদানী

#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

যখন মন খারাপ থাকে, তখন নিজেকে একটু রঙে ঢেকে ফেলা যেন এক ধরণের আরাম।রানী গোলাপি জামদানী ঠিক সেই সান্ত্বনার রঙ—মৃদু, কোমল,...
25/10/2025

যখন মন খারাপ থাকে, তখন নিজেকে একটু রঙে ঢেকে ফেলা যেন এক ধরণের আরাম।
রানী গোলাপি জামদানী ঠিক সেই সান্ত্বনার রঙ—মৃদু, কোমল, অথচ রাজকীয়।
এর নরম গোলাপি ছোঁয়া যেন মন খারাপের ভেতরটায় একটুখানি আলো জ্বেলে দেয়,
যেন বলে—“সব ঠিক হয়ে যাবে।”

এই জামদানী পরলে তুমি শুধু সুন্দরই নও, হয়ে ওঠো এক শান্ত অথচ দৃঢ় রূপ—
যে রূপ দুঃখের মাঝেও হাসতে জানে, আর নিজের ভেতরের সৌন্দর্যকে ভুলে যেতে দেয় না।

মান খারাপের দিনেও জামদানী অনন্য। একদম পিওর ৮০ কাউন্ট রেশমী মিহি সুতায় হাতে বোনা অথেনটিক কোয়ালিটির ঢাকাইয়া হাফসিল্ক জামদানী।

#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

25/10/2025

মন পড়ে আছে কুমিল্লার দক্ষিণ গ্রামে। একবার মনে হচ্ছে গত সপ্তাহে না গেলে হয়তো আজ আমি ওখানেই থাকতাম। আবার মনকে সান্ত্বনা দিচ্ছি জীবিত অবস্থায় তো দেখে আসতে পারছি। এত মায়া যার মাঝে ছিল আল্লাহ তায়ালা তাকে বেহেস্ত নসিব করুক।

যারা নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসতে জানে, তারা সত্যিই বিরল মানুষ। তাদের ভালোবাসা কোনো প্রত্যাশায় বাঁধা নয় — তারা দেয়, কারণ দেও...
24/10/2025

যারা নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসতে জানে, তারা সত্যিই বিরল মানুষ।

তাদের ভালোবাসা কোনো প্রত্যাশায় বাঁধা নয় — তারা দেয়, কারণ দেওয়া তাদের স্বভাব। তারা সুখী হয় অন্যের হাসিতে, শান্তি পায় কারও মন ভালো রাখতে পেরে। তাদের হৃদয় বিশুদ্ধ, তাদের ভালোবাসা আশ্রয়ের মতো — নিঃশব্দ, গভীর, অথচ অটল।

এমন মানুষরা জীবনে আলো হয়ে থাকে, এমনকি তারা দূরে থাকলেও তাদের ভালোবাসার উষ্ণতা থেকে যায় চারপাশে।

আমার নানু আর আমাদের মাঝে নাই। আমার দেখা সবচেয়ে নি:স্বার্থ ও নিরপেক্ষ মানুষ।  তিনি তার ৪০+ নাতি নাতনিকে এবং ৮ জন ছেলে মেয়...
24/10/2025

আমার নানু আর আমাদের মাঝে নাই। আমার দেখা সবচেয়ে নি:স্বার্থ ও নিরপেক্ষ মানুষ। তিনি তার ৪০+ নাতি নাতনিকে এবং ৮ জন ছেলে মেয়েকে সমান চোখে দেখতেন। দুনিয়ার সবার জন্য তার সমান চিন্তা ছিল।
একজন ভালো মনের মানুষ। আল্লাহ তায়ালা তাকে বেহেশত নসিব করুক।

ছবিতে চার প্রজন্ম। আমার নানু আমার মা, আমি এবং আমার মেয়ে কোলে। গত বছরও নানু অনেক সুস্থ ছিলেন।

সবুজ জামদানী, তার সঙ্গে টিয়া সবুজ রঙের পাড়—একটা শান্ত, প্রশান্ত সৌন্দর্যের ছোঁয়া। বিকেলের মৃদু রোদে এই শাড়ির রঙ যেন আরও ...
24/10/2025

সবুজ জামদানী, তার সঙ্গে টিয়া সবুজ রঙের পাড়—একটা শান্ত, প্রশান্ত সৌন্দর্যের ছোঁয়া।
বিকেলের মৃদু রোদে এই শাড়ির রঙ যেন আরও কোমল হয়ে ওঠে, হাওয়ার সঙ্গে দোল খায় তার সূক্ষ্ম সুতার কাজ।
শহরের কোলাহল পেরিয়ে কোনো নিরিবিলি পথে বা নদীর ধারে হাঁটতে হাঁটতে মনে হয়—এই বিকেলটাও যেন শাড়ির মতোই, নরম, মায়াময় আর একটু স্বপ্নময়। 💚
একদম পিওর ৮০ কাউন্ট মিহি সুতায় হাতে বোনা অথেনটিক কোয়ালিটির ঢাকাইয়া জামদানী

#ঢাকাইয়া_জামদানী #জামদানী #ডেলিভারি_চার্জ_ফ্রি

Address

Farmgate
Dhaka
1215

Telephone

+8801784703929

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চৌকাঠ - Choukath posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to চৌকাঠ - Choukath:

Share

এডমিন হিসেবে শিরোনাম নিয়ে কিছু কথা

চৌকাঠ পেরিয়ে... আমরা মেয়েরা নাকি যত দূরেই যাই, চৌকাঠ পেরতে পারি না। খিড়কি থেকে সিংহদুয়ারের লক্ষ্মণরেখা একটা মেয়ের জীবন আসলে বহুবিধ চৌকাঠ পেরনোর অঙ্গীকার। যত দেওয়ালই ভাঙি না কেন, মুক্ত আকাশের নীচে দাঁড়াতে পারি না। যত জানালাই খুলি না কেন, শ্বাস নিতে পারি না। বন্দি থাকার অভ্যাস না সহজাত প্রবৃত্তি, কোনটাকে দায়ী করা যায়? জোরে কণ্ঠ ছাড়লেও, রপ্ত করতে পারিনি মুক্তি শব্দের সঠিক অভিধানসম্মত অর্থ। কথা গুলো আমি লিখি নি, কিন্তু যে লিখেছে সে সম্পূর্ন আমার মনের কথা গুলো লিখেছে।

চৌকাঠ নামে কলকাতায় একটা ছবি হয়। এই ছবিটা সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ দিলে.. এই লিখাটা আমার এত ভালো লেগে যায় বলার বাইরে। এর পর থেকে মাথায় ঘুরতে থাকে চৌকাঠ চৌকাঠ আর চৌকাঠ। বাংগালী নারীর জীবনে চৌকাঠ একটি অনবদ্য সত্য।

একদিন এমন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি দেখি যেদিন প্রত্যেকটি নারীর চৌকাঠের বাইরে আলাদা পরিচয় থাকবে। বাবার বাড়ি আর শশুর বাড়িই নয় তার নিজের একটা বাড়ি থাকবে। প্রত্যেকটি নারী আলাদা একটি স্বত্বা...আত্মপ্রত্যয়ী...এবং সাবলম্বী। ।।।।

।।।