http://www.teacherjackonline.com/

Zakir Hossain Show, Uttara, Dhaka, Bangladesh, Dhaka (2025)

15/08/2025

Convo with Digital Farmer Imran slash Freelancer on Genetically Modified Organism - Aug 15-2025

15/08/2025

🌿 Wealth is a Test — Not a Sign of Superiority 🌿

📖 “Your wealth and your children are but a trial, and Allah has with Him a great reward.”
— Surah At-Taghabun (64:15)

In this world, wealth is often seen as success. But the Qur’an reminds us — it is not a sign of Allah’s pleasure or love. Rather, it is a test.

🔹 Will we stay humble?
🔹 Will we share with others, or hoard for ourselves?
🔹 Will we remember the Giver — or be consumed by the gift?

📖 “And do not turn your face away from people in arrogance, nor walk in pride on the earth. Indeed, Allah does not like the arrogant and boastful.”
— Surah Luqman (31:18)

Whatever we have — money, status, influence — it's all temporary, and it all belongs to Allah.
Our real worth is not in how much we have, but how we use it.

So if Allah has blessed you with wealth — be grateful, be humble, and use it to uplift others.
Because what we give in this world will last in the next — but what we keep will vanish.

🤲 May Allah make us grateful, generous, and grounded — always. Ameen.

---

🌿 সম্পদ — এক কঠিন পরীক্ষা 🌿

📖 “তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল একটি পরীক্ষা, আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহাপুরস্কার।”
— সূরা আত-তাগাবুন (৬৪:১৫)

এই দুনিয়ায় অনেকেই মনে করে, ধন-সম্পদ মানেই সফলতা।
কিন্তু কুরআন আমাদের শেখায়— এটা কোনো পুরস্কার নয়, এটা একটি পরীক্ষা।

🔹 আমরা কি বিনয়ী থাকতে পারবো?
🔹 আমরা কি দান করবো, নাকি শুধুই জমা করবো?
🔹 আমরা কি দানকারীর কথা মনে রাখবো, নাকি শুধু দানেই মগ্ন হবো?

📖 “মানুষদের কাছে অহংকার করে মুখ ফিরিয়ে নিও না, এবং পৃথিবীতে গর্বভরে চলাফেরা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অহংকারী, আত্মগর্বিত ব্যক্তিকে পছন্দ করেন না।”
— সূরা লুকমান (৩১:১৮)

আমাদের যা কিছু আছে — টাকা, মান, প্রভাব — সবই অস্থায়ী, সবই আল্লাহর দেয়া।
আমাদের প্রকৃত মূল্য নির্ধারিত হয়, এই সম্পদ দিয়ে আমরা কী করি তার উপর।

তাই, যদি আল্লাহ আপনাকে ধন-সম্পদে ধনী করেন — কৃতজ্ঞ হোন, নম্র থাকুন, এবং এই নেয়ামত দিয়ে অন্যদের উপকার করুন।

🤲 আল্লাহ যেন আমাদেরকে কৃতজ্ঞ, দানশীল এবং বিনয়ী বানান — আমিন।

---

📌 A reminder to reflect. Share it if it touched your heart.

15/08/2025

🌸 Divine Wisdom in His Plan – A Reflection 🌸
📖 Surah Ash-Shura – Ayat 50

“Or He grants them both males and females, and He renders barren whom He wills. Indeed, He is All-Knowing, All-Powerful.”
— Qur’an 42:50

In life, we often wonder:
Why do some have sons, others daughters, some both — while others wait with longing hearts?

This ayah reminds us that everything is from Allah’s perfect wisdom.
He gives to whom He wills, and withholds from whom He wills — not out of unfairness, but with full knowledge and power.

🤍 Children are not a guarantee — they are a gift, a trust (Amanah).
They are not truly ours — but lent to us by The Almighty for a short time, to love, raise, and protect with justice and compassion.

Let’s remember:
👉 To cherish them, never mistreat them.
👉 To raise them with care, not control.
👉 To be grateful for them, not take them for granted.

And if Allah withholds, it is not a punishment. His delay or denial always carries hidden mercy.

🤲 So trust His decree — with full faith that He is Al-‘Aleem (All-Knowing) and Al-Qadeer (All-Powerful).
Your worth is not in what you have — but in your trust in Him.

---

🌸 তাঁর সব ফয়সালাতেই রহস্যময় হিকমত 🌸
📖 সূরা আশ-শূরা – আয়াত ৫০

“অথবা তাদেরকে দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা বন্ধ্যা করে দেন। নিশ্চয় তিনি সর্বজ্ঞ, ক্ষমতাশীল।”
— কুরআন ৪২:৫০

জীবনে আমরা প্রায়ই ভাবি—
কেন কেউ ছেলে পায়, কেউ মেয়ে, কেউ পায় উভয়ই, আর কেউ বছরের পর বছর অপেক্ষায় থাকে।

এই আয়াত আমাদের শেখায়—
সবকিছুই আল্লাহর পরিপূর্ণ জ্ঞান ও পরিকল্পনায় ঘটে।
তিনি যার জন্য যেটা ভালো, সেটাই নির্ধারণ করেন।

🤍 সন্তান হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি আমানত (trust) —
চিরস্থায়ী নয়, বরং কিছু সময়ের জন্য আমাদের কাছে রাখা হয়েছে যেন আমরা তাদের যত্ন নেই, ভালবাসি, ইনসাফ করি।

👉 সন্তানদের অবহেলা নয়, দায়িত্বশীলভাবে লালন করতে হবে।
👉 দয়ার সাথে, আদরের সাথে, ন্যায়বিচারের সাথে।
👉 কারণ তারা আমাদের মালিকানা নয় — রবের আমানত।

আর যাঁরা সন্তান পাননি — মনে রাখুন, এটা কোনো অভিশাপ নয়।
আল্লাহর না দেওয়া অর্থাৎ “না” বলাও রহমত হতে পারে।

আল্লাহর হিকমতের উপর ভরসা রাখুন।
তিনি সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান।

---

📌 Reflect. Share. Remind others with love.

03/08/2025

রিযিক…
বেশ কিছুদিন আগে ঢাকা ভার্সিটির লাইব্রেরির সামনে বিকেল বেলা কয়েকজনের সাথে দাঁড়িয়ে কথা বলছি । সেখানে কয়েকটা ফুড কার্ট থেকে মানুষ খাবার কিনে খাচ্ছে - ভালোই ভীড়। হঠাৎ খেয়াল করলাম একটা ছোট ছেলে একটা ফুড কার্টের খাবারের ডিসপ্লের সামনে এগিয়ে গিয়ে এমনভাবে দাঁড়ালো এবং খাবারগুলো দেখছে যেনো মনে হচ্ছে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়ার চেষ্টা করছে যে কোন খাবারটা অর্ডার করবে। ওর চেহারাটা পাশ থেকে দেখা যাচ্ছিলো - বয়স ৬ - ৭ বছর হবে, পরনে একটা হাফ প্যান্ট আর স্যান্ডো গেঞ্জী। এভাবেই ১০-১৫ সেকেন্ড পেরিয়ে গেলো। বুঝলাম যে ওর খাবার কেনার সামর্থ্য নেই, কিন্তু যে ভাবভঙ্গীতে আছে, তাতে তা চেহাড়ায় বোঝায় উপায় নেই - খুবই firm একটা expressionless face নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে - মনে হচ্ছে সে ১০০% sure - ও যে খাবারগুলো সিলেক্ট করবে সেগুলো সে পাবেই - এখন শুধু ডিসাইড করা যে কোন খাবারগুলো choose করবে।
আমি এগিয়ে গেলাম- জিজ্ঞেস করলাম, "কি বাবু? কিছু খাবে? কি খাবে?" সে আমার দিকে না তাকিয়েই আঙ্গুল দিয়ে Burger দেখিয়ে দিলো। আমি দোকানদারকে ১টা Burger আর একটা পানির বোতল দিতে বললাম বাচ্চাটাকে। ছেলেটা খাবারটা নিয়ে চলে গেলো। আমি চিন্তা করলাম - আরেকটু খেয়াল করি - দেখি কথায় যায় ছেলেটা। দেখলাম ফুড কার্ট থেকে অল্প একটু দুরেই আরো দুইজন বাচ্চা বসা - বয়স ৩ বা ৪ হবে। যাকে খাবার দিলাম সে দেখি ওই দুই বাচ্চাকে অতি যত্ন সহকারে খাওয়ালো, নিজেও একটু খেলো।
চোখে automatically পানি চলে আসলো। আমি গিয়ে আরো ৩টা Burger, ৩টা কেক, ৩টা chicken sandwich, কয়েক বোতল পানি কিনে ওদের কাছে গিয়ে বড় ছেলেটার হাতে দিলাম। এবার সে আমার দিকে তাকালো। কৃতজ্ঞতাসূচক nod করলো।
Ya Allahi. কার রিযিক কোথা থেকে আসে! কি অনিশ্চিত জীবন, কিন্তু উপরওয়ালা ঠিকই কোন না কোন মাধ্যমে যোগ-বিয়োগ করে দিচ্ছেন। আল্লাহপাক কখন কার সাহায্য করার জন‍্য কাকে পাঠিয়ে দেন তা একমাত্র তিনিই জানেন। আমার ওই দিন ওইখানে থাকার কথা না, ঠিক ওই জায়গায়ই বা কেনো দাড়িয়ে ঠিক ওই ফুড কার্টের দিকেই দৃষ্টি পড়বে? এই calculation আমরা জীবনেও মিলাতে পারবো না।
সুবহানাল্লাহ
আল্লাহু আকবার, তিনিই রাব্বুল আলামীন, তিনিই রিযিকদাতা 🤲❤️
(Image is Ai generated)

21/07/2025

Deepest condolences to the families who lost their loved ones in the Milestone School accident.

21/07/2025

নিঃসন্দেহে মাইলস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণ বিমানের বিধ্বস্ত হয়ে শিশুদের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনাটি আমাদের হৃদয়কে ভেঙে দিয়েছে। এই দুর্ঘটনায় শুধু পরিবারগুলো নয়, পুরো জাতি আজ বাকরুদ্ধ ও শোকাহত। কিন্তু শোকপ্রকাশ করলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। এখন সময় এসেছে আত্মসমালোচনার, প্রশ্ন তোলার এবং বাস্তব পদক্ষেপ নেয়ার।

দশকের পর দশক ধরে আমাদের রাজনীতিবিদেরা জনগণের ট্যাক্সের অর্থ চুরি করে, বিদেশে পাচার করে নিজেদের জন্য বিলাসবহুল জীবন গড়েছে। অথচ বিমানবাহিনীর জন্য আধুনিক ও নিরাপদ প্রশিক্ষণ বিমান কেনার কথা ছিল, ছিল প্রশিক্ষণ ও উড্ডয়ন এলাকা নিরাপদ ও জনবসতি-বিচ্ছিন্ন এলাকায় সরিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব। তারা কি করেছে?

ঢাকার মতো জনবহুল শহরের মাঝখানে কেন থাকবে ক্যান্টনমেন্ট, বিমানবাহিনী ঘাঁটি, এমনকি নৌবাহিনী সদরদপ্তর? বিশ্বের কোথাও কি এমন নজির আছে? কেন আমরা এখনো এই প্রশ্ন তুলতে ভয় পাই?

প্রশিক্ষণ ফ্লাইটের জন্য বাংলাদেশের আর কোনো জেলা কি উপযুক্ত নয়? যেখানে জনসংখ্যা কম, যেখানে দুর্ঘটনা হলে এরকম নির্মম প্রাণহানি হবে না? কেন উড্ডয়ন এলাকা অন্য জেলায় সরিয়ে নেওয়ার কথা ভাবা হয় না?

আজ যদি আমরা মুখে শোক জানিয়ে থেমে যাই, কাল হয়তো আরেকটি শিশু, আরেকটি পরিবার ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই আমাদের এখনই বলতে হবে — "ঢাকা থেকে সামরিক ঘাঁটিগুলো সরাও। জনবসতি থেকে উড্ডয়ন এলাকা দূরে সরাও। আধুনিক প্রযুক্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করো।"

শুধু ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে নয়, ব্যবস্থা নিয়ে আজকের মৃত্যুর সামনে আমাদের জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে। অন্যথায় আগামীকাল আরেকটি শিশুর আগুনে পোড়া মুখ দেখলে আমরা শুধু আফসোসই করতে পারব।

দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমাদের আজই আওয়াজ তুলতে হবে — "এখনই পরিবর্তনের সময়।"

এযাত্রা হয়তো এগুলা বলে পার পেয়ে যাওয়া যাবে কিন্তু পরেও যদি এমন হয় - আমাদের মাথার ওপর দিয়ে পুরনো, নষ্ট প্লেন ঘোরে, হেলিকপ্টার ঘোরে অ্যান্ড মাথার উপর এসে পড়ে, তখন কি জবাব দেবেন?

20/06/2025

যখন বিপদে পড়েছি, দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছি - তখন পাশে পেয়েছি সৃষ্টিকর্তাকে। উসিলার মাধ্যমে উদ্ধার পেয়েছি।

যখন অসুস্থতায় পড়েছি, যখন চিকিৎসক বা পথ্যের বিভ্রান্তের মধ্যে হাবুডুবু খেয়েছি, তখন পাশে পেয়েছি সৃষ্টিকর্তাকে। উসিলার মাধ্যমে উদ্ধার পেয়েছি।

যখন কোন ভুলের কারণে বা বিনা কারণে কোনো পরিস্থিতিতে অপমানিত হওয়ার মুখে পতিত হয়েছি - গায়েবী ভাবে উদ্ধার পেয়েছি সৃষ্টিকর্তার দয়ায়।

যখন অন্ন, বস্র, বাসস্থান অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিলো, তখন পাশে পেয়েছি সৃষ্টিকর্তাকে । উসিলার মাধ্যমে উদ্ধার পেয়েছি।

যখন মানুষের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছি, যখন চেনা জানা মুখগুলো আত্মগোপন করেছিলো - তখন পাশে পেয়েছি সৃষ্টিকর্তাকে - উদ্ধার পেয়েছি গায়েবী রহমতে।

যখন গোনাহ্ করেছি, অদ্ভুতভাবে গতিপথ পরিবর্তন করে বাঁচিয়ে দিয়েছেন আমার দয়াময় আল্লাহ সুবহান আল্লাহু তাআলা।

যখন বিষণ্ণ হয়েছি, অদ্ভুতভাবে আমার পালনকর্তা নতুন ঘটনার জন্ম দিয়ে মন ভালো করে দিয়েছেন।

প্রতিটি বিপদ, আপদ থেকে উদ্ধার করে, নেতিবাচক পরিস্থিতিকে উল্টে ইতিবাচক পরিস্থিতি করে দিয়েছেন মহান আল্লাহ্ তাআলা।

কোন নেয়ামতকে আমি অস্বীকার করবো? কোন উপকারকে আমি অস্বীকার করবো? কোন উদ্ধারকে আমি ভুলে যাবো?

ইবাদত করে পার পাবো না। ভালো কাজ করে পার পাবো না। চ্যালেঞ্জ করে পার পাবো না। একমাত্র ভরসা - সৃষ্টিকর্তার দয়া। দয়ার এবং রহমতের ভরসায় আছি।

31/05/2025

O ALLAH, grant this sinner a bearable death-pain when you part me from this world. Make my path easy after death. Forgive the mistakes and sins of Your sinful servants.

22/05/2025

ছোটবেলা থেকেই বুদ্ধিশুদ্ধি মোটামুটি খারাপ না। বাবার ফ্যামিলি ব্যাবসায়ী আর মা'র ফ্যামিলি এ্যাকাডেমিশিয়ান। দুইটার মিক্স হয়ে মিক্সড ব্লেন্ড হয়ে গেছি আর কি! লেখাপড়ায় ছোটবেলা থেকেই ভালো ছিলাম। একেবারে গুড়া ক্ল্যাসে থাকতে প্রতি সপ্তাহে একটা করে পরীক্ষা নিতো স্কুলে। রেজাল্ট দিতো A4 কাগজের অর্ধেক সাইজের রঙ্গিন টাইপে এক কাগজে। A Gradeএর result দিতো সোনালি রঙের চিকচিক করে জরি মাখানো এক রকম কাগজে যেটাকে ডাকা হতো "Guild Card", B Gradeএর result দিতো নীল রঙের কাগজে যেটার নাম ছিলো "Blue Card", C Grade ওয়ালারা পাইতো হলুদ কাগজের "Yellow Card", আর ফেউল্লারা মানে D Grade ওয়ালাদের ধরায়া দেয়া হইতো "White Card"। White Card পাওয়া মানে পুরা ইজ্জতের ছাওয়াল! ওই বেইজ্জতির ফিলিং যে কেমন হয় সেইটা ওই পোলাপাইন বয়স থেকেই কিভাবে যেনো বুইঝা ফালাইতাম। তাই বেইজ্জতি যাতে না হইতে হয়, সেইজন্য হইলেও কিছুটা লেখাপড়া করতেই হইতো। তো, আমার আবার ছোটবেলা থেকেই ইগোটা একটু বেশি। তাই কেউ একটু চ্যাতায়া দিলে সহজে হার মানতে চাইতাম না। চ্যালেঞ্জ দিলে তো কথাই নাই। বাবা তখন কাজের খাতিরে ঢাকা-চিটাগাং, ঢাকা-চিটাগাং যাতায়াত করতো - আমাকে সময় কমই দিতো।

মনে আছে একবার ঘোষণা দিলো এই বইলা যে - "তুমি যেই সপ্তাহেই "Guild Card" পাবা, সেই সপ্তাহেই চাইনিজ খাইতে নিয়ে যাবো। আমার আবার চাইনিজ খাইতে খুব ভালো লাগতো। এই সুযোগ কি মিস করা যায়? তো আমি তো ধইরা বসছি - দেখা গেলো প্রায় প্রতি সপ্তাহেই "Guild Card" পাইতাম আর চাইনিজ খাইতে যাইতাম। ৪ সপ্তাহের ৩ সপ্তাহ তো "Guild Card" পাইতামই - কোন মিস নাই। মাঝে মইদ্ধে মিস হইয়া যাইতো আর "Blue Card" নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হইতো। সারা সপ্তাহ খাটুনি কইরা পইড়া টইরা বসে থাকতাম কখন কোন চাইনিজে যাবো সেটার চিন্তা মাথায় নিয়ে। বাবাও দেখতাম ফলস প্রমিস করতো না - ঠিকই চাইনিজ খাইতে নিয়ে যাইতো - বাবা, মা আর আমি।

আমার লেখাপড়ার পিছনে লেগে থাকতো আমার মা। আমার মায়ের ব্রেইন ছিলো খুব ভালো। অন্যান্য subject এর পাশাপাশি তিনি ছিলেন The Master of Algebra. ইংরেজিতে গেটিস দিয়ে দিতো আমার মামা - এখনো বেঁচে আছেন - আমাদের মেলা আদর করেন। মামাকে বহুত বিরক্ত করসি পড়া দেখায়া দেওয়ার জন্য। কিশোর বয়সে একগাদা বই নিয়ে আমার মা মাসে এক দুইবার তো মামার বাসায় হাজির হইতোই আমাকে ইংরেজী ছবক দেওয়ার জন্য । কিন্ডারগার্টেনের ইংরেজি কইলাম কঠিন আছে - এমন সব ছোট ছোট শব্দ দিয়ে বই ভরা - বাংলাদেশের একজন ৪০ বছরের এডুকেটেড মানুষেরও কিছু শব্দ বুঝতে Dictionary ঘাটতে হইবো।

এরকম প্রায় এক তালেই চলতে লাগলো ক্ল্যাস ফোর পর্যন্ত। ক্ল্যাস ফোর শেষে শুরু হইলো আরেক কাহিনী। বাসা ছিলো পল্টনে, ফকিরাপুলে। ১৯৮৬-১৯৮৭ সালের কথা - সেই সময় পল্টন, বাইতুল মোকাররম এলাকাই ছিলো মেইন শহর। তখনকার আমলে ক্যান্টনমেন্টের জাহাঙ্গীর গেইটের নাম ছিলো 3rd Gate. ওই থার্ড গেইটের উত্তরে প্রায় সব এলাকাই ছিলো মোটামুটি অনেক ফাঁকা। শিয়াল আর বানর দেখা যেতো প্রায় জায়গাতেই। তো ক্ল্যাস ফোর শেষে ভর্তি হইতে হবে অন্য স্কুলে। কোথায় ভর্তি হওয়া যায়? আমার মেজো মামা থাকেন শেওড়াপাড়া - উনি সাজেস্ট করলেন মনিপুর স্কুল। তখন আবার মনিপুর স্কুলের মেলা নামডাক। পোলাপিন অনেক ভালো রেজাল্ট করে ওই স্কুল থেকে। এদিকে আবার খবর মিললো আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের। নাম ছিলো কলেজ, তবে তখন ক্ল্যাস ফাইভ থেকে স্কুল চালু ছিলো। ক্ল্যাস ফাইভে ভর্তি পরীক্ষা ছিলো খুবই interesting. সেই গল্প শুনবেন? খাড়ান - খালি হাতে বহুত শুনছেন। এইবার বাকিটা শুনতে চাইলে সাইটে ঢুইকা ত্যাকা দিয়া শোনেন ........ Just Kiddin :) - আরেকদিন বলি। Got to go today. Dutyতে যেতে হবে, টাইম কম। www.tripshiptask.com -এর Team task progress দেখতে হবে আর bd.teacherjackonline.com -এর "রিমোট জব" activities line up করতে হবে। দিনের ২৪ ঘন্টা তো টেনেটুনে বাড়াতে পারলাম না। এর মধ্যেই কাজ করে ফেলতে হবে। কে যেনো বলছিলো নিজের ব্যাবসায় যখন যা খুশি করা যায়, কারো আন্ডারে থাকতে হয় না। আমি তো দেখি চাকরিই সহজ - লিমিটেড রেস্পন্সিবিলিটি। নিজের ব্যাবসা মানে - 24 hour service for 5 hours pay :) আল্লাহ্‌ ভরসা - মজাটা অন্য রকম - এই আর কি! (To be continued...)

18/05/2025

POLICING - in BD in comparison with other countries

Youtube Link: https://youtu.be/9kMvsKhSv4s

"ZakirHossainShow" চ্যানেলে প্রচারিত ভিডিও গুলো Facebook-এ Share করে ছড়িয়ে দিন তবে Facebook-এ Re-upload করা থেকে বিরত থাকুন এবং "ZakirHossainShow" চ্যানেল প্রচারিত ভিডিও গুলো ভাল লাগলে অবশ্যই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবেন ”প্লিজ”। ”লাইক” ”কমেন্ট” ও ”শেয়ার” করে সাথেই থাকুন। দেখতে থাকুন আমাদের "ZakirHossainShow"
আপনাকে ধন্যবাদ আমাদের Channel টি Subscribe করার জন্য ।
01793596432
[email protected]

© Attention ©
If you have any copyright issue, Please don't flag.
Just mail us with Video link at: [email protected]
We will take it down ASAP.

All media in this video is used for purpose of review & commentary under terms of fair use: https://goo.gl/SDLl0l

All footage, & images used belong to their respective companies.
Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing.

I do not own the anime, music, artwork. All rights reserved to their respective owners.
This video is not meant to infringe any of the copyrights. This is for promotion.

Disclaimer:
=========
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use”
Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

Credit:
=========
All/Any News Channels, All/Any channel from where byte or partial footage is taken.
=========

Title of This Video: POLICING - in BD in comparison with other countries

Like & Follow my page - https://www.facebook.com/ZakirHossainShow
Like & Subscribe my YouTube channel to keep me motivated - https://www.youtube.com/
Like & Follow my Instagram - https://www.instagram.com/zakirhossainshow/

---

=== My Training World ===

[email protected]
Like & Follow my page - https://www.facebook.com/TeacherJackOnline
Like & Subscribe my YouTube channel - https://www.youtube.com/
Like & Follow my Instagram - https://www.instagram.com/teacherjackonline/

=========
Did you like this video or have any questions for me? Is there something that needs to be improved? What would you like to see in my channel?
Let me know in the comments below, I'd love to hear from you. [email protected]. 8801793596432

========

This channel is curated by Zakir Hossain (Jack) - an information technology business owner, mentor and trainer, author, researcher, a media person and marketer.
This channel is created to discuss and explore various subject matters and to disseminate knowledge.

========

11/05/2025

আমি কোনো দলের অন্ধ সমর্থক নই। আপনি রাজনীতিক হোন বিএনপির, আওয়ামী লীগের, জামায়াতের বা অন্য যে কোনো দলের—আপনি ভালো করলে আমি আপনার পক্ষে থাকব, খারাপ করলে কখনোই না। আপনি কে, তা নয়—আপনি কী করছেন, সেটাই মুখ্য। ন্যায় ও অন্যায়ের পার্থক্য করাই নাগরিক দায়িত্ব।

আপনি একজন রাজনীতিক হয়ে যদি শুধু নিজের সুবিধা নেন, আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে—আপনার নিজের সন্তানদের—চুবিয়ে দেন মোহনীয় কথার বালুকাবেলায়, তাহলে আপনি একজন আত্মঘাতী মানুষ। আপনি যদি জাহাজের উপরতলায় দাঁড়িয়ে থাকেন আর নিচের শ্রমিকদের পানির অভাবে কষ্ট করতে দেন, তাহলে একসময় সেই শ্রমিকরা জাহাজে ফুটো করবে। তখন সমুদ্রের পানি ঢুকবে, এবং আপনি জাহাজের ওপর থেকেও বাঁচবেন না। সবারই ডুববে। তাই সময় থাকতে সচেতন হোন।

আপনারা বড় বড় দল করেন, ক্ষমতায় যান, স্লোগান দেন—কিন্তু ভুলে যান যে রাজনীতি মানে জনগণের সেবা, ক্ষমতা নয়। যারা মানুষের কথা বলে না, গরিবের দুঃখ বোঝে না, বরং নিজের নিরাপত্তা নিয়ে ভীত হয়ে চুপ থাকে, তারা রাজনীতির নামে ধোঁকাবাজি করে। বিএনপির অনেক নেতাই এমন ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে জনগণকে হতাশ করেছেন।
আপনারা কি বুঝতে পারছেন না—এই ভুল সিদ্ধান্তগুলোই আপনাদের দলকে দুর্বল করে দিচ্ছে? বিএনপির নেতারা যদি সত্যিই দেশের জন্য ভাবতেন, তাহলে আজ যারা নিখোঁজ—ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলম, তাঁদের বিষয়ে প্রতিনিয়ত আওয়াজ তুলতেন। খালেদা জিয়া—তিনবারের প্রধানমন্ত্রী—জেলখানায় পড়ে আছেন। আপনারা শুধু বিবৃতি দেন, কাজ করেন না। দল যখন মেধাশূন্য হয়ে পড়ে, তখনই "আপা" আপনাদের দৌড়ের ওপর রাখেন। বিগত দেড় যুগ কোন পরিবর্তন করতে পারলেন না বা করলেন না, এখন পদে পদে বাঁধাগ্রস্থ কেনো করার প্রচেষ্টা?

আজ যারা আন্দোলন করছে-তারা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য নয়, বাঁচার জন্য আন্দোলন করছে। অথচ তাদের আপনি গ্রহণ করলেন না, দূরে ঠেললেন। এটা ছিল আপনাদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ভুল। সময় থাকতে শুধরে নিন। সবাই জানে—জনগণ আপনাদের ভালোবাসে, কিন্তু আপনারা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে দিচ্ছেন।

রাজনীতি হবে নৈতিকতা দিয়ে, হিংসা দিয়ে নয়। ভিন্নমতের প্রতি সহনশীলতা দেখান। ভালো মতামতকে স্বাগত জানান, খারাপ চিন্তাকে ত্যাগ করুন। দেশ সবার, দল কারো নয়। ন্যায়ের পথে থাকুন, দেশ ও সমাজকে সামনে এগিয়ে নিন।

বাংলাদেশের মানুষের চোখ-কান কিন্তু এখন খোলা। গ্রামের কোনায় বসেও কিন্তু সারা দুনিয়ার খবর সবাই ভালোই রাখে এখন। বাংলাদেশের মানুষকে এখন আর সহজে বোকা বানানো যায় না। কেউ বেশি বাড়াবাড়ি করলে মানুষও ধরে সাইজ করতে শিখে গেছে।
বাংলাদেশকে নিরাপদ, মানবিক ও বাসযোগ্য করতে চাইলে—
নিজেকে সচেতন ও তথ্যভিত্তিক রাখুন—অন্ধভাবে দল বা নেতার পক্ষে নয়, ন্যায়ের পক্ষে থাকুন।

দুর্নীতি, অনিয়ম, মিথ্যাচার দেখলে চুপ না থেকে সামাজিকভাবে প্রতিবাদ করুন। ভোট দিন বিবেক ব্যবহার করে; পারিবারিক বা ধর্মীয় আবেগ নয়, নেতৃত্বের যোগ্যতা দেখে। অসহিষ্ণুতা বা সহিংসতায় না জড়িয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে মত প্রকাশ করুন। বিভক্ত না হয়ে প্রতিবেশী, সহকর্মী, সমাজের মানুষের সঙ্গে একাত্ম হন—কারণ দেশটা সবার।

রাজনৈতিক দল ও নেতারা দয়া করে ব্যক্তিস্বার্থে বা ক্ষমতার লোভে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা থেকে বিরত থাকুন, জনগণকে বিভক্ত করা, মিথ্যা প্রচারণা চালানো, ইতিহাস বিকৃতি করা থেকে বিরত থাকুন, গুম-খুনের মতো অপরাধে নীরব থাকা বা মদদ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন, ভিন্নমতকে দমন করা ও সমালোচনাকে শত্রু ভাবা করা থেকে বিরত থাকুন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা রাখুন। তরুণদের কর্মসংস্থান, শিক্ষা ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেওয়ার তালে থাকুন।

শুদ্ধাচার ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করুন। বিরোধীদলকে শ্রদ্ধা করা এবং মতভেদে সহনশীলতা দেখান। দুর্নীতিবাজদের দলে জায়গা না দিয়ে —দলীয় পরিচয়ের চেয়ে দেশ বড় মনে রাখুন।

বাংলাদেশ এমন একটি জায়গায় এসে দাড়িয়েছিলো, যে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুস ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি যদি জুলাইয়ের পর থাকতো, তবে দেখা যেতো অশান্তি কাহাকে বলে। দেশটা ছিন্নভিন্ন হতে বেশি সময় লাগতো না। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুসের বিশ্বব্যাপী সন্মান আছে।
তিনি অর্থনীতির ওস্তাদ। তাঁর চিন্তাধারা ও কর্মধারা বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক পরিসরে গর্বের স্থান এনে দিয়েছে এবং দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

বাংলাদেশ যদি এতদিন শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে যেতে পারে, তার পেছনে অধ্যাপক ইউনুসের মতো একজন নৈতিক নেতৃত্বের অবদান অনস্বীকার্য। তিনি আমাদের দেখিয়ে দিয়েছেন, উন্নয়ন মানে শুধু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নয়—বরং প্রতিটি মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তনই আসল উন্নয়ন।
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের জন্য অধ্যাপক ইউনুস একটি অনুপ্রেরণার নাম। তাঁর মতো দূরদর্শী, মানবিক এবং বিশ্বমানের নেতৃত্ব আমাদের জাতীয় অগ্রযাত্রার অন্যতম প্রধান শক্তি। আজ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সন্মানেই পৃথিবীর সকল হেড অফ স্টেটদের সাথে এক টেবিলে বসে হেড টু হেড কথা বলার স্পেস তৈরি হয়েছে। তারা সকলেই যখন উনাকে এ্যাড্রেস করে তখন প্ধ্যারোফেসর ইউনুস বা ড. ইউনুস বলেই সম্বোধন করতে হয়। রেসপেক্ট সাবকনশাসলি চলে আসে তাদের মাথায় - মানে বাংলাদেশকে যে রেসপেক্ট করতে হবে সেটা শুরুতেই এস্টট্যাব্লিশ হয়ে যায়। আর কি চান?

শেষ কথা - দেশ আমাদের সবার। রাজনীতি যদি সমাজ ও মানবতার জন্য না হয়, তবে তা ক্ষমতার ব্যবসা ছাড়া কিছুই নয়। দল নয়, দেশ আগে—এই চেতনায় আমরা যদি একতাবদ্ধ হই, তবে বাংলাদেশ হবে নিরাপদ, সম্মানিত ও সমৃদ্ধ একটি রাষ্ট্র।

04/05/2025

নতুন প্রজন্মের জন্য –

বাংলাদেশের ইতিহাস ও বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা থেকে আমরা বুঝতে পারি, স্বাধীনচেতা, সাহসী ও দেশপ্রেমিক মানুষদের জন্য এই দেশ সবসময় নিরাপদ নয়। ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে, মীরজাফরেরা শুধু বইয়ের পাতায় নেই, বাস্তবেও আছে। তাই নতুন প্রজন্মকে শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, নিজেদের রক্ষা করাও শিখতে হবে।

✅ ১. আত্মরক্ষা ও প্রস্তুতি
নিজের এবং কাছের মানুষদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এখন বিলাসিতা নয়, একান্ত প্রয়োজন।

সেলফ ডিফেন্স শেখা, বৈধ উপায়ে নিরাপত্তা সামগ্রী (যেমন Pepper স্প্রে, Baton, Hockey Stick ইত্যাদি আরো যা যা লাগে) রাখা উচিত।

রাত-বিরাতে চলাফেরা, মিটিং, মিছিল বা মাঠ পর্যায়ের কাজের সময় নিরাপদ যানবাহন ও সহযোগী লোকজন থাকা দরকার। নিজের নিরাপত্তা সব সময় রাষ্ট্রযন্ত্র দিতে পারবে না বিভিন্ন কারণে - অপ্রতুল রিসোর্স, লং রিএকশন টাইম, সিস্টেমের ভিতর এখনো শয়তান লোকজনের উপস্থিতি ইত্যাদি ইত্যাদি । সুতরাং নিজেদের আত্মরক্ষা ও প্রস্তুতি নিজেদেরই রাখতে হবে।

✅ ২. ডিজিটাল নিরাপত্তা
প্রতিনিয়ত ফোন ট্র্যাকিং, তথ্য চুরি, হ্যাকিং চলছে। সাইবার হাইজিন বজায় রাখুন।

VPN ব্যবহার করুন, অপরিচিত লিংকে ক্লিক করবেন না, সন্দেহজনক অ্যাপ এড়িয়ে চলুন।

সামাজিক মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করুন, কিন্তু বুঝে শুনে—যাতে শত্রুরা আগেই পরিকল্পনা করতে না পারে।

✅ ৩. সংগঠিত হোন, বিচ্ছিন্ন নন
একা থাকবেন না। ছোট ছোট কমিউনিটি তৈরি করুন, যেখানে সবাই পরস্পরের খোঁজ রাখে, প্রয়োজনে সহায়তা করে।

শুধু প্রতিবাদ নয়, প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভেতরে থেকেই সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে হবে।

✅ ৪. তথ্য সংগ্রহ ও নথিভুক্তকরণ
হামলার ঘটনা, হুমকি বা নজরদারির বিষয়গুলো ভিডিও, অডিও বা লিখিত আকারে সংরক্ষণ করুন। প্রয়োজনে মিডিয়া বা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে তুলে ধরুন।

যেকোনো হামলার ক্ষেত্রে জরুরি তদন্ত দাবি জানান—তবে তা যেন শুধু মিডিয়া শোরগোল না হয়ে পড়ে, বাস্তবিক চাপ সৃষ্টি করে।

✅ ৫. মূলোৎপাটন ও প্রভাব প্রতিরোধ
কারা এই ষড়যন্ত্রে যুক্ত, কাদের মাধ্যমে অর্থ আসে, কারা বারবার নিরাপত্তা ফাঁকি দিচ্ছে—তা খুঁজে বের করতে সরকারকে তদন্তে বাধ্য করুন।

যারা ক্ষতি করতে আসে, তাদের শুধু থামানো নয়, পর্যাপ্ত তথ্য ও জনমত দিয়ে প্রতিরোধ করুন।

✅ ৬. আত্মবিশ্বাস ও আস্থার সংস্কৃতি গড়ে তুলুন
"এই দেশ সৎ মানুষের জায়গা না" — এই হতাশা এখন আর বাস্তব নয়। এখন নতুনরা এগিয়ে আসছে।

তরুণ প্রজন্ম যদি আত্মরক্ষা, ঐক্য ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার বানায়, তাহলে কোনো ষড়যন্ত্র বা হামলা দেশের অগ্রযাত্রা থামাতে পারবে না।

আজ যারা সাহস করে এগিয়ে আসছেন, তাদের বেঁচে থাকা, নিরাপদ থাকা ও সত্যে থাকা দরকার—এটা শুধু তাদের জন্য নয়, দেশের ভবিষ্যতের জন্য। ফ্যাসিস্টদের সাথে নমনীয়তা নয়, প্রস্তুত প্রতিরোধই একমাত্র উপায়।

“বিপদে সাহস হারালে বিপ্লব অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তাই সাবধান হন, সচেতন থাকুন, এবং সংগঠিত হোন।”

Zakir Hossain Show

15/08/2025

15/08/2025

15/08/2025

03/08/2025

21/07/2025

21/07/2025

20/06/2025

31/05/2025

22/05/2025

18/05/2025

11/05/2025

04/05/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category