Ekra Fashion

Ekra Fashion It’s entertainment page

03/07/2025

স্ত্রীর কিডনিতে প্রাণে বেঁচে ‘পরকীয়ায় জড়ালেন’ স্বামী!

আশা করি আমরাও ইনশাআল্লাহ ইরান থেকে পিছিয়ে নেই, যা দিয়ে আমরা বিশ্বের যে কোন শক্তিশালী দেশের সাথে , শক্তভাবে মোকাবেলা কর...
21/06/2025

আশা করি আমরাও ইনশাআল্লাহ ইরান থেকে পিছিয়ে নেই, যা দিয়ে আমরা বিশ্বের যে কোন শক্তিশালী দেশের সাথে , শক্তভাবে মোকাবেলা করার সক্ষমতা আমাদেরও রয়েছে।

কীভাবে তুমি নিজেই তোমার ক্যারিয়ার নষ্ট করবে?১০টি কার্যকর টিপস! আমার আজকে উল্টো দিকে যাওয়ার প্ল্যান। কারণ সফল হবার টিপস ...
18/06/2025

কীভাবে তুমি নিজেই তোমার ক্যারিয়ার নষ্ট করবে?
১০টি কার্যকর টিপস!

আমার আজকে উল্টো দিকে যাওয়ার প্ল্যান। কারণ সফল হবার টিপস শুনে শুনে তুমি তো অলরেডি ওভারডোজ হয়ে গেছো।

তাই লিখে ফেললাম "ক্যারিয়ারকে ধ্বংস করার ১০টি পরীক্ষিত ও প্রমাণিত কার্যকর উপায়!" 😎

১. তোমার মূলমন্ত্র হবে "আজকের কাজ কালকে করব, কালকের কাজ পরশু।" কখনো ভুলেও আজকের কাজ আজ করবে না। কাজ করাকে অলিম্পিকের মতো করে প্রতি চার বছর পর একবার করার প্ল্যান রাখো।

২. যেকোনও নতুন স্কিল শিখতে গেলে নিজের ব্রেনে বলো, "দোস্ত, আমি তো অলরেডি সব জানি"। নতুন শেখার দরকার কী? স্কিল শেখা থেকে যতটা নিরাপদ দূরত্বে থাকতে পারো ততই মঙ্গল।

৩. গুরুজনেরা বারবার বলে নেটওয়ার্কিং করতে, তুমি চরম আধুনিক। এই নেটওয়ার্কিং জিনিসটা তুমি কখনই করবা না। আরে ভাই, তুমি তো ইন্ট্রোভার্ট মানুষ, বাসার ওয়াইফাইটাই তোমার যথেষ্ট "নেটওয়ার্ক"।

৪. নিজের সব ভুল আর ব্যর্থতার জন্য বাসায় বসে বসে বস, অফিস কলিগ, সরকার, এমনকি জীবনেও সুযোগ না পাওয়া ভাগ্যকেও নিয়মিত গালি দাও।
তোমার চোখে পৃথিবীর সবাই দোষী। তুমিই কেবল ধোয়া তুলসী পাতা।

৫. সময় পেলে ইউটিউবে বসে বসে মারাত্মক সব 'জীবন বদলানো' ভিডিও দেখো। যেমন— "বিড়াল কেন মিউ মিউ করে?", "রাত ২টায় আসলেই ভূত বাসায় আসে কিনা?" এগুলো নিয়মিত দেখলে একসময় তোমার ব্রেইনে চিন্তার একেবারে জানাযা হয়ে যাবে।

৬. কিছু একটা শেখার জন্য টিউটোরিয়াল দেখবে ঠিকই, কিন্তু নিজে সেটার অনুশীলন করবে না। 'Copy-Paste Hero' হিসেবে টিউটোরিয়াল শেষ করলে ব্রাউজার ক্লোজ করে নিজেকে অলরেডি 'বিশেষজ্ঞ' হিসেবে গন্য করো।

৭. ফেসবুকের রিল আর ইনস্টাগ্রামের স্ক্রলে প্রতিদিন দুই-তিন ঘন্টা ব্যয় করো। সময়টা সস্তা, পয়সা খরচ নেই। বেশি বেশি স্ক্রল করো। তোমার যে এই সময়টা স্কিল শেখার জন্য আল্লাহ দিয়েছে, তা ভুলে যাও!

৮. জীবনে চ্যালেঞ্জ নিবে না। কমফোর্ট জোন থেকে একটা পা-ও বাইরে বের করবে না। জোনের বাইরে পা ফেললে তোমার পায়ের তলার মাটি উল্টে যাবে, আচমকা আকাশ নেমে আসবে কিন্তু।

৯. আশেপাশে তোমার বন্ধু বা আত্মীয়-স্বজনদের ভালো কিছু করতে দেখলে মন দিয়ে তাদের হিংসা করো। সকাল-বিকাল চিন্তা করো, "ও তো সফল হলো মামা-চাচার বা মামার শালার ভাগ্নের কারণে। ও কেন সফল হয় আর আমি ব্যর্থ?"

১০. একটা স্কিল থেকে আরেকটা স্কিলে লাফাতে লাফাতে ক্যারিয়ারের ক্যাঙারু হও। আজ ডেভেলপমেন্ট শিখছো দুই সপ্তাহ, পরে ডিজাইনার হও, তিন মাস পরে ইউটিউবার হও। এভাবে জীবনে যত পারো স্কিল টেস্টিং করো, যেন কোনোদিন কোনো কিছুতেই ভাল না হও।

এই দশটা কাজ যদি আন্তরিকভাবে করতে পারো তাহলে আমি ফুল গ্যারান্টি দিয়ে লিখলাম তোমার ক্যারিয়ার হওয়ার চান্স শূন্য পার্সেন্ট, ধ্বংসের চান্স ১০০%।

ভাই, কথাগুলো মজা করে বললেও জীবনে আমরা প্রায়ই এগুলো করে ফেলি, তাই সিরিয়াসলি তোমাকে বলছি—উপরের ভুলগুলো বন্ধ করো, নিজেকে আপডেট করো।

কমেন্ট করে জানাও, উপরের দশটা জীবাণুর মাঝে তোমার কোনগুলো আছে?

14/06/2025

"Uttara BNS Bus Accident 🚨 Live Scene!"



এটা একটু বেশি-ই সুন্দর🥰
02/06/2025

এটা একটু বেশি-ই সুন্দর🥰

সম্প্রতি আফ্রিকার ছোট্ট দেশ বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরের একটি বক্তব্য বেশ ভাইরাল হয়েছে। যেখানে তিনি শুধু ...
31/05/2025

সম্প্রতি আফ্রিকার ছোট্ট দেশ বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম ট্রাওরের একটি বক্তব্য বেশ ভাইরাল হয়েছে। যেখানে তিনি শুধু তার নিজের দেশ না, পুরো আফ্রিকার মুক্তির কথাই বলেছেন। তুলে ধরেছেন তাদের সম্পদ সম্ভবনাকে কিভাবে পশ্চিমারা লুটেপুটে নিয়েছে এবং তাদের দমন করে রেখেছে। সেই ব্যবস্থা তিনি ভেঙ্গে দিচ্ছেন এবং দেশের মালিকানা দেশের জনগণের হাতে ফিরিয়ে আনার কথা বলছেন।

কিন্তু কে এই ইব্রাহিম ট্রাওরে? সে কোন লিগেসি বহন করে এইরকম মুক্তিকামী দেশপ্রেমিক হয়ে উঠলো? এই বিষয়টা একটু জানা দরকার। কেন এক সেনা কর্মকর্তা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে এখন জাতীয় সম্পদ রক্ষা এবং বিদেশি দাসত্ব ভাঙ্গার লড়াই করছেন, তার এই রাজনৈতিক চেতনার উৎস্য কোথায় সেটা জানা দরকার।

২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর, মাত্র ৩৪ বছর বয়সে ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম এক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে বুরকিনা ফাসোর ক্ষমতা দখল করেন। এর ৩৯ বছর আগে ১৯৮৩ সালে আরেক ক্যাপ্টেন থমাস সানকারা ৩৩ বছর বয়সে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ক্ষমতা দখল করেন। তখন ফ্রান্সের ছায়া উপনেবিশক রাষ্ট্রটির নাম ছিলো ‘আপার ভোল্টা’। শোষন দূর্নীতি বৈষম্য আর ধনীদের লুটপাটের কলোনি ছিলো এই দেশটি। থমাস সানকারা এই সবকিছুই গোড়া থেকে উৎপাটন শুরু করেন। দেশের নাম বদলে রাখেন-বুরকিনা ফাসো। যার অর্থ ‘সৎ মানুষের দেশ’।
আইএমএফ,বিশ্বব্যাংকসহ বিদেশি ঋণ নির্ভর উন্নয়নকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে স্বনির্ভর দেশ গড়ার লড়াই শুরু করেন। মাত্র ৪ বছরে তিনি শিক্ষা চিকিৎসাসহ আমলাতন্ত্র, সেনাকাঠামো, সাসটেইনেবল ইকোসিস্টেম, জাতীয় সম্পদ রক্ষাসহ এমন সব পদক্ষেপ সফলতার সাথে নেন যা চারিদিকে হইচই ফেলে দিয়ে আলোচনায় নিয়ে আসে এই বিপ্লবী মার্কসবাদী থমাস সানকারাকে। তার আর্দশ লিডার ছিলো ফিদেল ক্যাস্ত্রো এবং চে গুয়েভারা। থমাস নিজে ফলো করতেন চে গুয়েভারার রননীতি। তাকে মনে প্রাণে নিজের কমান্ডার মানতেন। ফলে তাকেই ডাকা হতো ‘আফ্রিকান চে’। ফিদেল নিজেও থমাসকে সেই চোখেই দেখতেন। থমাস সানকারা জানতেন যে কোন সময় তাকে হত্যা করা হবে। তার আগেই মানুষের ভেতর স্বপ্ন আদর্শ এবং ‘ঘটনা যে ঘটানো’ সম্ভব সেই আত্মবিশ্বাস ও উদাহরন তৈরি করে যেতে হবে। তিনি সেটা পেরেছেনও।
থমাসের রাষ্ট্র নীতিতে ক্ষুদ্ধ ছিলেন ফ্রান্স-আমেরিকাসহ সাম্রাজ্যবাদীরা। ১৯৮৭ সালে তাকে হত্যা করা হয়। ( কমেন্টে থমাস সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য সম্বলিত পোষ্ট দেয়া হলো)
এরপর আবার বুরকিনা ফাসো সেই পুরানো পথে ফিরে গেলো। বিদেশি ঋণ নির্ভর উন্নয়ন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ-খনি সব বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়া, দূর্নীতি, সিস্টেমিক লুটপাট শুরু হলো। আবারো ফ্রান্সের ছায়া উপনিবেশিক শাষন শুরু হলো।
থমাস সানকারা চে গুয়েভারার একটি কথা সব সময় বলতেন- ‘আপনি একজন বিপ্লবীকে হত্যা করতে পারবেন, কিন্তু তার আর্দশকে হত্যা করা যায় না’।

৩৯ বছর পর সেই আদর্শেরই পুনজন্ম হলো বুরকিনা ফাসোতে আজকের এই ইব্রাহিম ট্রাওরে। রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেই ইব্রাহিম বিপুল পরিমাণ খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ বুরকিনা ফাসোর বেশ কয়েকটি সোনার খনি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাত থেকে রাষ্ট্রীয় মালিকানার অধীনে নিয়ে আসেন। আরো অনেকগুলো খনি রাষ্ট্রের অধীনে আনার প্রক্রিয়াতে আছেন। বিদেশি ঋণ নির্ভর উন্নয়ননীতি বাতিল করেছেন। বুরকিনা ফাসোতে বামপন্থী অর্থনৈতিক নীতি প্রণয়ন করেন। ফ্রান্সের সেনাদের দেশ থেকে বিতারিত করেন। শিক্ষা স্বাস্থ্যর উপর বিশেষ নজর দেন। প্যান-আফ্রিকান ঐক্য গড়ে তোলার উপর জোড় দেন। আরো অনেক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ইব্রাহিমের জনপ্রিয়তা তার নিজ দেশ ছাড়িয়ে আশেপাশেও ছড়িয়ে পরেছে।

ইব্রাহিম ট্রাওরে সাম্রাজ্যবাদীদের নীতি কৌশল সবকিছুই রীতিমত গুড়িয়ে দিচ্ছেন। তথাকথিত পপুলিস্ট রাজনীতির পথে না হেটে ইব্রাহিম ট্রাওরে তার রাজনৈতিক গুরু থমাসের পথে হেটেই জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। কিছুদিন আগে উদ্বোধন করলেন থমাস সানকারার ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্য বিষয়ে একটি মজার আলাপ আছে। একবার থমাস সানকারাকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলো আপনি এতো জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট অথচ কোথাও আপনার ভাস্কর্য নেই কেন? উত্তরে থমাস বলেছিলেন ‘এই দেশের ৮৭ লাখ মানুষই প্রেসিডেন্ট আমি তাদের প্রতিনিধি মাত্র’। এবার সেই থমাসের প্রতি কৃতজ্ঞতা থেকে তার ভাস্কর্য গড়লেন ইব্রাহিম। তিনি বলেন, ‘থমাস সানকারা শুধু নেতা নন তিনি একটি আদর্শ। আমরা তার আদর্শকে বাঁচিয়ে রাখবো।’

গত মার্চে সৌদি-আরব ২০০ মসজিদ নির্মানের কথা বলেছিলেন সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের দেশ বুরকিনা ফাসোতে। সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ইব্রাহিম ট্রাওরে বলেন, ‘বুরকিনা ফাসোতে ইতোমধ্যেই যথেষ্ট মসজিদ রয়েছে এবং অনেক মসজিদ পুরোপুরি ব্যবহার করা হয় না। তার চেয়ে বরং আমার দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে এই বিনিয়োগ করুন।’

এইসব কিছু মিলিয়েই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন ইব্রাহিম। প্রবীনরা তার ভেতর দেখছেন থমাস সানকারাকে। তাকে কেউ এই যুগের থমাস সানকারা বলেন। কেউ বা বলেন আফ্রিকান চে! বুরকিনা ফাসোর বাইরে তাকে সবাই আফ্রিকান চে নামেই চিনেন। থমাস সানকারা মতো তাকেও একাধিক বার হত্যার চেষ্টা হয়েছে। এখনও তিনি সেই হুমকির ভেতরই আছেন। তবে অসীম সাহসী ইব্রাহিমও সেই একই কথা শোনাচ্ছেন- ‘একজন বিপ্লবীকে হত্যা করতে পারবেন হয়তো, কিন্তু তার আর্দশকে হত্যা করা যায় না’। তবে তিনি এটাও বলেন আমরা শান্তি চাই, তবে কেউ যদি লড়াই করতে চায় আমরা প্রস্তুত। আমরা সর্বাত্মক লড়াইয়ের মাধ্যমে প্রতিহত করবো।

ইব্রাহিম ট্রাওরে বলেন, ‘ফ্রান্স আমাদের সম্পদ লুটেছে, কিন্তু আমাদের আত্মা লুটতে পারেনি। এখন সময় এসেছে আমাদের সম্পদ আমাদেরই নিয়ন্ত্রনে রাখার’।

থমাস সানকারা বলতেন- ‘যে তোমাকে খাওয়াবে, সেই তোমাকে নিয়ন্ত্রণ করবে। তাই নিজের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিতে হলে নিজের শক্তিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার বিকল্প নেই’। একই নীতি অনুসরনের চেষ্টায় আছেন ইব্রাহিম ট্রাওরেও। যে কোন বিপ্লবী সরকার তার নিজের সম্পদ রক্ষা, পরর্নিভরশীলতা কময়ে আনা, টেকসই উন্নয়ন ব্যবস্থা গড়ে তোলার দিকেই মনযোগ দিবেন। আমরা পারিনা বলে নিজেদের বন্দর বিদেশীদের হাতে তুলে দেয়া তার কাজ না। তার কাজ, কিভাবে আমরা পারবো সেই উদাহরন তৈরি করা।

এই সব কিছুই আসলে নির্ভর করে আপনার রাজনৈতিক কেবলা কোন দিকে থাকে তার উপর। রাজনীতিই নির্ধারন করে দেশের সম্পদ রক্ষার নীতি, উন্নয়ন নীতি, দূনীর্তি বৈষম্য ভাঙ্গার নীতি কি হবে।

এখন দেখা যাক কতদূর যেতে পারেন এই বিপ্লবী। একদিকে নীতিতে অটল থাকার লড়াই অন্যদিকে আছে হত্যার প্রচেস্টা থেকে নিজেরে বাঁচিয়ে রাখা।

লেখা: Abdullah Mahfuj Ove

গত নয় মাসে খুব কাছে থেকে একটা বিষয় উপলব্ধি করেছি "বিএনপি এবং ছাত্রদলের মাঝে। অনেক মেধাবী মানুষ রয়েছে অনেক মেধাবী ছাত্...
29/05/2025

গত নয় মাসে খুব কাছে থেকে একটা বিষয় উপলব্ধি করেছি "বিএনপি এবং ছাত্রদলের মাঝে। অনেক মেধাবী মানুষ রয়েছে অনেক মেধাবী ছাত্র রয়েছে, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই মানুষগুলো ভালো কোন পদে নেই। যারা পদ দখল করে রেখেছে। আপনারা খুব কাছ থেকে খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন। এদের ব্যাকগ্রাউন্ড কি , পড়াশোনা কি আগে কি করতো।
উনাদের কথাবার্তা তেমন একটা গোছানো না।
কোথায় কি বলতে হবে বা কোথায় কি বলা উচিত এই বিষয়গুলো তেমন একটা পারদর্শী না।।
এবং নেতা কর্মীদেরকে আগলে রাখা বা গুছিয়ে রাখার কৌশল ও উনাদের মধ্যে নেই।

বিএনপি বা ছাত্রদল এই মেধাবী ব্যক্তিগুলোকে যদি ভালো কোন পদে বসাই তো তাহলে দলটা আরো গোছানো থাকতো। দল গোছানোর কৌশল লাগে। যেমনটা ছাত্রশিবির - বা জামায়াত করে, ওদের প্রতিটি পদে এমন ব্যক্তিদেরকে বসানো সবাই টপ লেভেলের। দল এবং নেতাকর্মীদেরকে কিভাবে গুছিয়ে রাখা যায়। কিভাবে বক্তব্য দিতে হয় কোথায় কি কথা বলা লাগে, ইত্যাদি ইত্যাদি তে ওরা খুবই স্মার্ট। এটি সম্ভব হয়েছে পদ দেওয়া ব্যক্তিদের নির্ধারণ কালে যোগ্যতার বিবেচনায়।

আমার মনে হয়,বিএনপি বা ছাত্রদল, যদি মেধাবী এবং যোগ্য ব্যক্তিদেরকে যথা জায়গায় বা পদে আনতে পারে। বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম স্মার্ট দল হিসেবে জায়গা করে নিতে পারবে।।

ছাত্র রাজনীতিতে মেধাবী ছাত্ররা নেতা হিসেবে নির্বাচিত হোক, যেনো একজন রাজনীতিবিদকে উপকৃতপক্ষে ছাত্র বুঝা যায়।

বাংলাদেশ দীর্ঘজীবী হোক বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

26/05/2025

৫ আগস্ট বাথরুমে ৫ ঘণ্টা লুকিয়ে ছিলেন ওবায়দুল কাদের!.

জামায়াতের এডভোকেট শিশির মনির এবং বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার একটি টকশোতে পালটাপালটি বক্তব্য দেখে চমৎকৃত হলাম। ব্য...
25/05/2025

জামায়াতের এডভোকেট শিশির মনির এবং বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার একটি টকশোতে পালটাপালটি বক্তব্য দেখে চমৎকৃত হলাম। ব্যারিস্টার রুমিন বলছিলেন– বিগত ৯ মাসে ড. ইউনূসের কোনো একটা সেক্টরেও সফলতা তিনি দেখতে পাচ্ছেন না। তার চোখে ড. ইউনূস নিদারুণ ব্যর্থ এক রাষ্ট্রনায়ক, যিনি সকল ক্ষেত্রে দুর্দান্ত সফলতার সঙ্গে ব্যর্থ হয়েছেন। তাঁর সরকারের কোনো ইতিবাচক কাজ নেই।

এরপর ফ্লোর পেলেন এডভোকেট শিশির মনির। তিনি বলতে শুরু করলেন। তাঁর বক্তব্যের প্রত্যেকটি পয়েন্টে যেন চপেটাঘাত গিয়ে পড়ছিল রুমিনের গালে! এডভোকেট শিশির একুশে আগস্টের মামলায় তারেক রহমানের বেকসুর খালাস পাবার প্রসঙ্গ নিয়ে এলেন, যা এই সরকারের আমলেই সম্ভব হয়েছে। বেগম জিয়ার মামলা নিষ্পত্তি, তাঁর বিদেশে চিকিৎসার প্রসঙ্গ নিয়ে এলেন।

এডভোকেট শিশির আরও বলছিলেন, 'ব্যারিস্টার রুমিন কি দেখতে পাচ্ছেন না– রিজার্ভকে ড. ইউনূস কোন পর্যায় থেকে কোথায় তুলে এনেছেন? তিনি কি দেখতে পাচ্ছেন না– বিদেশে পাচারকৃত অর্থ, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করছে এই সরকার? সরাসরি সিলেট থেকে পণ্য রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে? ট্রাইবুনালের মামলাগুলো নিষ্পত্তির দিকে এগিয়ে চলেছে? এগুলো যদি কাজ না হয়, কাজ তাহলে কোনগুলো?'

কী নির্লজ্জ অকৃতজ্ঞ হলে রুমিনরা এভাবে কথা বলতে পারেন! তারা যা শুরু করেছেন, তাতে তাদের ভবিষ্যতও মমতাজদের মতোই হবে। আদালতে ডিম নিক্ষেপ করে একদিন ঘৃণা প্রকাশ করবে জনতা। ইঞ্জিনিয়ার ইশরাকও হাঁটছেন সে পথেই। এই লোকটির যে গ্রহণযোগ্যতা ছিল ঢাকায়, নির্বাচন হলে চোখ বন্ধ করে মেয়র হয়ে যেতেন। ঢাকা দক্ষিণে তাকে বিট করার মতো কেউ নেই। সেটাই হতো তার জন্য গৌরবের ক্ষমতারোহণ। এই ধ্বংসের পথে হাঁটা রাজনীতিকদের জন্য অগ্রিম সমবেদনা।

'ভুল রাজনীতির বয়ান'/ লাবিব আহসান

Address

Dhaka
1230

Telephone

+8801321663318

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ekra Fashion posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share