Hello Folks

Hello Folks Review | Preview | Reaction | Explanation | Entertainment

স্বার্থপর সিনেমার টিজারটা দেখলাম, সিনেমার স্টোরির সাবজেক্টটা ভীষন পছন্দ হয়েছে।একটা বয়স পর দর্শক তাদের প্রিয় তারকাদের বয়স...
27/09/2025

স্বার্থপর সিনেমার টিজারটা দেখলাম, সিনেমার স্টোরির সাবজেক্টটা ভীষন পছন্দ হয়েছে।

একটা বয়স পর দর্শক তাদের প্রিয় তারকাদের বয়সের সাথে সাথে মানানসই গল্প ও চরিত্রে দেখতে চায়। আমাদের দেশে এই রকম সাবজেক্টে কাজ কম হয়, হলেও দর্শক সেগুলোকে একসেপ্ট করতে শিখেনি।

কলকাতার অন্যতম সুপারস্টার কোয়েল মল্লিক ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় চাপ্টারও সম্ভবত তার মেধা ও ট্যালেন্টের পরিচয় দিচ্ছেন। মেইনস্ট্রিমের সবথেকে দামী নায়িকা হওয়ার পরেও নিজের বয়সটাকে একসেপ্ট করে নিয়েছেন। যদিও তার চেহারায় কমার্শিয়াল সেই কোয়েলের একটুও কমেনি, তারপরও বয়সের সাথে তার সিনেমার স্টোরি চয়েজে বিশাল তফাত এসেছে। দর্শক এই কোয়েলকে এইসব সিনেমার জন্য আরও একবার প্রশংসার সাগরে ভাসাবে ফর সিওর। পুরো টিজারে দেখা গেছে, ভাই-বোনের সম্পর্কের টানাপোড়েন, অধিকার, শৈশবের স্মৃতি, আর প্রিয় মানুষের মান-অভিমানের এক দারুন গল্প উঠে আসতে চলেছে। কোয়েলকে টিজারে এতো দারুন লেগেছে, অভিনয়েও যেনো আরও বেশি দক্ষ আর পরিণত।

অপেক্ষায় রইলাম প্রিয় টলি অভিনেত্রী.. ❤️

'জাদু জানে, আমার বন্ধু মহা জাদু জানে।'কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি'র তৃতীয় গান এটি, প্রথম দুইটি আমাকে হতাশ করেছে। তবে হাব...
26/09/2025

'জাদু জানে, আমার বন্ধু মহা জাদু জানে।'

কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি'র তৃতীয় গান এটি, প্রথম দুইটি আমাকে হতাশ করেছে। তবে হাবীব ওয়াহিদের গানটার জন্য অপেক্ষা ছিলো। এন্ড ফাইনাললি হাবীব হতাশ করেনি। সফট মেলোডিয়াস রোমান্টিক গানের বাইরে কত বছর পর অডিয়েন্স হাবীবকে এরকম রকিং স্টেজে পেয়েছে, সেই হিসাব হয়তো হাবীব নিজেও জানে না।

গানে হাবীবের এন্ট্রির পর পুরো লামইলাইট তার দিকেই নিয়ে গেছে, একটা রাজকীয় ভাইব ছিলো তার পারফরম্যান্সে। তবে ফিমেল সিংগারের প্রোশনটুক না থাকলেই বেটার হতো। এর থেকে ন্যান্সি অথবা কনাকে দিয়ে ঐ অংশটুকু বাংলা গাওয়ালে বেশি জোশ হইতো। মেয়েটার পার্টটুক গানে বিরক্ত এনে দিছে। আই ডোন্ট নো, হতে পারে আমার মিউজিক টেস্ট অনুযায়ী এই অংশটা ম্যাচ করেনি।

রেটিং : ৭.৫/১০

বর্ষাকালে বরিশালের সন্ধ্যাবেলা।❤️
25/09/2025

বর্ষাকালে বরিশালের সন্ধ্যাবেলা।❤️

24/09/2025

Which city's entry Road?

বৈশাখ এক যুবক, কাজ করেন হাসাপাতালের মর্গে। গত ছয় বছরে বহুত লাশের আনাগোনা সে দেখেছে, লাশ তার কাছে এখন নরমাল একটা বিষয়। আর...
26/08/2025

বৈশাখ এক যুবক, কাজ করেন হাসাপাতালের মর্গে। গত ছয় বছরে বহুত লাশের আনাগোনা সে দেখেছে, লাশ তার কাছে এখন নরমাল একটা বিষয়। আর দশটা রাতের মতোই সে গাজার নেশায় নিজেকে ডুবিয়ে দিয়ে মর্গে ডিউটি করছিলো, রাত যখন মাঝামাঝি ঠিক তখন মর্গে আসে এক নারীর লাশ। বৈশাখ লাশ মর্গে রেখে পাহাড়া দিচ্ছিলো, হঠাৎ তার কেন জানি মনে হলো লাশটা কার দেখি একটু, দেখার পর সে কয়েক মুহুর্তের জন্য ঠায় দাঁড়িয়ে কারন লাশটা তার জীবনের একমাত্র আপন মানুষের, ইহকালে যে বৈশাখের দুই কূলে কেউ নাই জেনেও যে আপন বানাইছিলো তার, মর্গের ঐ রাতে বৈশাখের কাছে সেই নারীর পরিচয় তার প্রাক্তন। এই বৈশাখ যাকে ভালোবেসে সব ছেড়ে দিয়েছিলো, যার ভালবাসা মস্তিষ্কে নিয়ে এখনও বেঁচে আছে। যার সাথে সংসার পাতার কথা ছিলো, চাঁদ দেখা, নৌকায় ঘোরা, টংয়ে বসে চা খাওয়া, সিনেমা দেখা, কখনও অনেক টাকা হলে দামী রেস্তোরায় খাওয়া, বাকি সময়গুলো নরমাল রেস্তোরার গরুর গোস্ত আর ইলিশ মাছ সাথে কোকে তৃপ্তি খোঁজা, সিনেমায় দুজনরে প্রিয় ডায়লগ একসাথে রিহার্স করা আরও কতকি!

বৈশাখ সেই না হওয়া সংসারটাকেই সাজাবে, একবার প্রেমিকাকে হারিয়েছে কিন্তু এবার আর নয়, তারপর?

তারপর বৈশাখ তার প্রাক্তন প্রেমিকা নহরের লাশ, মর্গ থেকে নিয়ে পালালো এক স্বপ্নের মতো সংসারের টানে। ওদিকে পুলিশ তার পেছনে পড়ে আছেন, বৈশাখ কি তার না হওয়া সংসারটা সাজাতে পারবেন? লাল বেনারসি পড়ে ঘরে তুলতে পারবেন নহর কে?

বৈশাখকে যখন নহর না করে দিয়েছিলো, তখন নহর যার বাসায় কাজ করতো সেই ম্যাডাম নহরকে ডাইকা জিজ্ঞেস করছিলো, ′নহর তুই বৈশাখের সাথে চলে যাচ্ছিস না কেনো? নহর বলেছিলো, আপা এই সমাজে মানুষ চাইলেও সব পারেনা। বৈশাখরে ছাড়া যেমন আমি ভাল থাকবার পারুম না, আবার মা রে ছাড়াও আমি বাঁচুম না। মা'র আমি ছাড়া কেউ নাই, আমারে একটু ভাল রাখোনের লাইগা বাপের বহুত মাইর খাইছে। আমি মা রে আর মারতে চাইনা।′

নহর ম্যাডামকেও জিজ্ঞেস করেছিলো, ′আপা আপনাদের ভেতর কি ভালবাসা আছে? ম্যাডাম বলেছিলো, আমাদের ভেতর আর কোনো ভালবাসা অবশিষ্ট বেঁচে নেই।′

′তাইলে আপনি স্যারকে ছেড়ে যাচ্ছেন না কেনো?′ ম্যাডাম বলেছিলো, ′বিয়ে শুধু দুইটা মানুষের ভেতর হয় না, দুটো পরিবার, দুটো সমাজের ভেতরেও হয়।′

ওদিকে নহরের মা কইছিলো, ′নহর তুই ভালো না থাকলে, আমি শান্তু পামু না, তুই বৈশাখের লগে পালা।′

′তাইলে তো তোমারে মা, লোকটা মাইরা ফেলবো।′ নহরের মা বলে, ′এটাই আমার কপাল। স্বামীর পায়ের নিচে স্ত্রীর বেহেশত।′ নহর খুব রাগ, দুঃখ, আর বিদ্রোহী হয়ে বলেছিলো, ′কারও পায়ের নিচে, কারও বেহেশত হইতে পারে না। আমি যা বেতন পাই, তা দিয়া আমাগে চইলা যাইবো মা। চলো আমরা দুইজন কোথাও চইলা যাই।′

আসলেই পারে না, বেহেশত তো কারও বুকে, যার বুকে আমরা সবটুকু নিরাপদ। কিন্তু সো কলড সামাজিক যে লুপে আমরা আটকে যাই, সেখান থেকে বের হয়ে সবাই কি তার আশ্রয়ের নিরাপদ বুকের সন্ধান পায়?

′দেয়ালের দেশ′

খুন করাও একটা আর্ট!🎬 আকাঁ | ট্রেইলার রিভিউ আফরান নিশোর অভিনয় ভাল লাগে, তার থেকেও ভাল লাগে ওনার ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে ক...
25/08/2025

খুন করাও একটা আর্ট!

🎬 আকাঁ | ট্রেইলার রিভিউ

আফরান নিশোর অভিনয় ভাল লাগে, তার থেকেও ভাল লাগে ওনার ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে কনটেন্ট সিলেকশন। ছোট পর্দায় যখন তিনি নাম্বার ওয়ান পজিশন হোল্ড করতেছিলেন, তখন জাম্প করলেন বিগস্ক্রিনে ফিচার ফিল্ম নিয়ে। 'সুড়ঙ্গ' ব্লকবাস্টার হওয়ার পর চাইলেই তিনি কয়েকটা লাগাতার সিনেমা করতে পারতেন, তিনি তা করলেন না, অপেক্ষা করে দুই বছর পর আসলো 'দাগী' নিয়ে। 'দাগী' তে তার চরিত্রের গভীরতা ছিলো আরও বেশি, সিনেমাও হিট করেছে।

নিশো এই যে তাড়াহুড়ো না করে, স্ট্রং কনটেন্ট, বেটার টিম চুজ করে কাজ করে এটাই তাকে লম্বা সময় টিকিয়ে রাখছে। তিনি ভাল কাজ খুঁজেন, মাধ্যম নয়। আর সেজন্যই ওটিটি হোক বা বড়পর্দা নিশোর কাজ আসলে মানুষ নড়েচড়ে বসে।

আকাঁর ট্রেইলারেও মাল্টিলেয়ারের চরিত্র সিলেকশন করেছেন নিশো, গল্পও সম-সাময়িক হতে চলেছে, সাথে ভিকি জাহিদের মিস্ট্রিয়াস ভাইব তো আছেই। নাবিলাও ভাল করবেন, তবে আলাদা নজড় কাড়বেন আজিজুল হাকিম। বিজিএম, কালার গ্রাডিং, সিনেমাটোগ্রাফি, আর্টিস্টিক প্যাটার্ন সবই ভাল বলা যায়। হইচই এমনিতেও বাংলাদেশী প্রোডাকশনে বাজেটের কমতি রাখেনা।

Red Flag of B-Town!🔥Jhanvi from the song 'Danger'
23/08/2025

Red Flag of B-Town!🔥

Jhanvi from the song 'Danger'

ভালবাসা আর যুদ্ধে সব জায়েজ!ছবিটার দিকে তাকালে কি মনে হয়? এক তরুনীকে নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দিয়েছে, এবং সোহাগ রাতে লা...
20/08/2025

ভালবাসা আর যুদ্ধে সব জায়েজ!

ছবিটার দিকে তাকালে কি মনে হয়? এক তরুনীকে নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দিয়েছে, এবং সোহাগ রাতে লাল বেনারসি গায়ে জড়িয়ে তার স্বামীর সাথে প্রচন্ড অসহায়ত্ব, দুঃখ আর অনিচ্ছা নিয়ে রাত কাটাতে হচ্ছে। এমনটাই বা তার কাছাকাছি বা অন্যকিছু?

কিন্তু গল্পটা ভিন্ন...

বৈশাখ এক যুবক, কাজ করেন হাসাপাতালের মর্গে। গত ছয় বছরে বহুত লাশের আনাগোনা সে দেখেছে, লাশ তার কাছে এখন নরমাল একটা বিষয়। আর দশটা রাতের মতোই সে গাজার নেশায় নিজেকে ডুবিয়ে দিয়ে মর্গে ডিউটি করছিলো, রাত যখন মাঝামাঝি ঠিক তখন মর্গে আসে এক নারীর লাশ। বৈশাখ লাশ মর্গে রেখে পাহাড়া দিচ্ছিলো, হঠাৎ তার কেন জানি মনে হলো লাশটা কার দেখি একটু, দেখার পর সে কয়েক মুহুর্তের জন্য ঠায় দাঁড়িয়ে কারন লাশটা তার জীবনের একমাত্র আপন মানুষের, তার প্রাক্তনের। এই বৈশাখ যাকে ভালোবেসে সব ছেড়ে দিয়েছিলো, যার ভালবাসা মস্তিষ্কে নিয়ে এখনও বেঁচে আছে। যার সাথে সংসার পাতার কথা ছিলো, চাঁদ দেখা, নৌকায় ঘোরা, টংয়ে বসে চা খাওয়া, সিনেমা দেখা, কখনও অনেক টাকা হলে দামী রেস্তোরায় খাওয়া, বাকি সময়গুলো নরমাল রেস্তোরার গরুর গোস্ত আর ইলিশ মাছ সাথে কোকে তৃপ্তি খোঁজা, সিনেমায় দুজনরে প্রিয় ডায়লগ একসাথে রিহার্স করা আরও কতকি!

বৈশাখ সেই না হওয়া সংসারটাকেই সাজাবে, একবার প্রেমিকাকে হারিয়েছে কিন্তু এবার আর নয়, তারপর?

তারপর বৈশাখ তার প্রাক্তন প্রেমিকা নহরের লাশ নিয়ে পালালো এক স্বপ্নের মতো সংসারের টানে। সেই সংসারেই লাল বেনারসি পড়ে আছেন নহরের লাশ, পাশে তাকে পাগলের মতো ভালবেসে যাওয়া তার প্রেমিক।

What an amazing love story! শরীফুল রাজ এবং বুবলি জাস্ট.. 🔥🔥

গতকাল দেব-শুভশ্রীর ইভেন্টটা দেখলাম, পুরোটা সময় জুড়ে নিজেকে কিছুটা শুভশ্রীর বিচ্ছেদের পর কামব্যাকের সাথে কানেক্ট করতে পার...
09/08/2025

গতকাল দেব-শুভশ্রীর ইভেন্টটা দেখলাম, পুরোটা সময় জুড়ে নিজেকে কিছুটা শুভশ্রীর বিচ্ছেদের পর কামব্যাকের সাথে কানেক্ট করতে পারলাম।

আসলে আমাদের জীবনে তুমুল ভালবাসা আসা উচিত, এবং বিচ্ছেদও হওয়া উচিত। ফেসবুকের পাতায় মাঝেমধ্যেই এই লাইনটা দেখতে পাই, 'একটি ক্ষুধার্ত পেট, একটি শূন্য পকেট, আর ভাঙ্গা হৃদয় যা শেখায় তা আপনাকে পৃথিবীর কোনো বই শেখায় না।' আমি এই লাইনগুলোর সাথে লাউড এন্ড ক্লিয়ারলি একমত। এবারে আমি শুধু ভাঙ্গা হৃদয়ের বিষয়েই আসি, আর কেনোই বা বিচ্ছেদ হওয়া উচিত।

শুভশ্রীর যখন ব্রেকাপ হয়, তখন দুজনের সম্মতিতেই হয়, দুজনই আসলে দুজনকে ছেড়ে দিতে হয়েছিলো, শুভশ্রী ছেড়ে দিয়েছিলো আর দেব ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছিলো। শুভশ্রী সম্পর্কের এক পর্যায়ে আর দশটা বাঙ্গালি মেয়ের মতো ঘর চেয়েছে, সন্তান চেয়েছে যেটাতে দেব রাজি ছিলোনা। এই জুটির ব্রেকাপের পর প্রায় চার বছর শুভশ্রী মিডিয়াতে কাজ করেনি, কারও সাথে যোগাযোগ করেননি, মিডিয়াতে তেমন ইন্টারভিউ দেয়নি, সে চেয়েছিলো দেবকে তার শূন্যতাটা বোঝাতে আর তার ফিরে আসার অপেক্ষায়। দেব যে কষ্ট পায়নি তা কিন্তু নয়, দেবও ডিপ্রেশনে ছিলো প্রচুর, তখনকার অনেক ইন্টারভিউতে সে নিজেই এসব বলতো।

'ধূমকেতু' সিনেমাটা আগেই ওদের লক করা ছিলো ইনেশিয়াল স্টেজে, তাই শুভশ্রী আরও একবার দেবের মুখোমুখি হতে হয়েছিলো, এবং তখন তিনি দেখলেন দেবের জীবনে আসলে শুভশ্রীর জায়গাটা রিপ্লেস হয়ে গিয়েছে, সে বিকল্প খুঁজে নিয়েছে। দেব মূলত ব্রেকাপের ডিপ্রেশনের সময়ই রুক্ষ্মিণীর মেন্টাল সার্পোট পায় এবং সম্পর্কে জড়ায়। সম্পর্ক থেকে দুই ধরনের মুভ অন হয়, প্রথমটা অন্য কারও সাহায্য, মানসিক সার্পোট আর ভালবাসায়, দ্বিতীয়টা নিজেকে নিজের সার্পোট, গ্রুমিং আর ভালবাসায়। দ্বিতীয়টা মানুষটিকে করে শক্ত ভেতর থেকে মজবুত আর আত্নবিশ্বাসী।

লাস্ট ইভেন্টে বিচ্ছেদের পর প্রথমবার দেব-শুভশ্রী একসাথে হয়েছিলো, যদিও পুরো ইভেন্টটাই একটা বিজনেস আর সেজন্যই ওয়ার্কিং প্রোফেশোনাল হিসাবেই দুজনে অংশগ্রহন করেছে। কিন্তু পুরো ইভেন্টে যতবার তাদের প্রেম, অতীত নিয়ে প্রশ্ন এসেছে ততবার দেবকে খুবই আনইজি লেগেছে। সে প্রথমেই বলে দিয়েছে 'এমন কোনো প্রশ্ন করিস না যাতে বাড়ি গিয়ে মার খেতে হয়।' অন্যদিকে শুভশ্রী বলেছিলো, 'যত প্রশ্ন আমাকে কর, আমার কোনো সমস্যা নেই।' প্রত্যেকটা প্রশ্নের জবাবে শুভশ্রী কনফিডেন্স, অডিয়েন্সের সাথে কমিউনিকেশন সার্প এবং খুবই প্রোফেশোনাল ওয়েতে হ্যান্ডেল করেছে। অন্যদিকে দেবের উত্তরগুলোতে যেনো মনে হলো সে অনুতপ্ত, সে শুভশ্রীকে চাইলেই ধরে রাখতে পারতো। শুভশ্রী যেভাবে তাকে রোস্ট করেছে, সেখানে দেব ডিফেন্ডই করেনি। উল্টো সে দেখলাম এক পর্যায়ে বলতেছিলো ইন্টারভিউতে দেবের কথা আসলেই তোমার মুখটা গোমড়া হয়ে যায়, একটু হেঁসোও। মানে সে নিজেও জানে যে, সে যে কষ্টটা দিয়েছে সেটা শুভশ্রীকে কেউ তার নাম মনে করিয়ে দিলেও মুখটা মলিন হয়ে যায়।

আসলে কাউকে এমন কারনে ছেড়ে যাওয়া উচিত নয়, যাতে নিজের কাছে নিজেকে রিগ্রেট ফিল করতে হয়। যদিও দেব এখনও লীভ টুগেদারেই আছেন, বিয়ে সংসার এসবে তার পরিকল্পনা এখন অবধি নেই, তবে অবশ্যই রুক্ষ্মিনীর সাথে আগের সম্পর্কের থেকে যথেস্ট ম্যাডিউরড আচরন করতেই দেখা যায়।

অন্যদিকে কেউ ছেড়ে গেলে, ভাঙ্গা হৃদয়কে এমনভাবে জোড়া লাগিয়ে নিজের গন্ডিতে ফিরতে হয় যাতে আপনার ভাল থাকা দেখে বাকিরাও আনন্দিত হয়। যেমনটা শুভশ্রীর এক অন্যরকম কামব্যাকে দর্শক হয়েছিলো। ধুমকেতু সিনেমার একটা বিয়ের সিনের শ্যুটিয়ের দিন নাকি শুভশ্রী বাড়ি ফিরতে সারাপথই গাড়িতে বসে কেঁদেছিলো প্রাক্তনের জন্য, সেই দিনের চার বছর পর শুভশ্রী যখন আবার ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান তখন তিনি আগের থেকেও পরিপক্ব। এই যে নিজেকে ভেঙ্গে, জোড়া তালি না লাগিয়ে নতুন করে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা যেখানে অতীত এসে হাওয়ায় ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারবেনা নতুন আমিকে, সেটা কজন পারে? শুভশ্রী শুধু নতুন করে তার জীবন, সংসার, স্বামী, সন্তানদেরই হ্যাপি রাখেননি একইসাথে তার দর্শককেও নতুন এক তারকাকে চিনিয়েছেন।
কামব্যাকের পরের সিনেমা সম্ভবত 'পরিণীতা', কি চমৎকার অভিনয়টাই করেছিলো। এরপরে ধর্মযুদ্ধ, ইন্দুবালা ভাতের হোটেল, গৃহপ্রবেশ 'সবগুলো কাজই তার আগের করা কাজের থেকে বেটার।

এজন্যই বিচ্ছেদ দরকার, নতুনভাবে নিজেকে আবিস্কার করার জন্য হলেও দরকার। জীবনে মানুষ না হারালে মানুষের ভ্যেলুস বোঝা যায়না, কারও থেকে কষ্ট না পেলে কষ্টের স্বাদ বোঝা যায়না, যে কারনে অন্যকে কষ্ট দেয়া সহজ হয়ে যায়। ভুল মানুষ, ভুল সময়, ভুল ভালবাসা জীবনে না আসলে নিজের জন্য সঠিক মানুষ, সঠিক সময়, সঠিক ভালবাসা ফিগার আউট করা যায়না। তাই বিচ্ছেদকে আসলে শোক থেকে শক্তিতে পরিণত করতে পারলেই, আর পজিটিভলি ফিরে আসলে আগের থেকেও বেটার মানুষ হিসাবে নিজেকে আবিস্কার করা যায়। যে মানুষ, মানুষের প্রতি আরও বেশি সংবেদনশীল, আন্তরিক। এজন্যই হয়তো শুভশ্রী এখন একটা হেলথি হ্যাপি লাইফ লীড করছে, যেখানে স্বামীর কাছে তিনিই সব, দুইটা ফুটফুটে বাচ্চা আছে যাদের মা ডাক তার অতীতে 'সংসার' চাইতে গিয়ে পাহাড় সমান কষ্ট নিয়ে ফেরার দিনগুলোকে হাওয়ায় মিলিয়ে দিয়েছে।

তাই ভালবাসা আসুক, বিচ্ছেদও আসুক আবার সেখান থেকে উঠে দাঁড়ানোর শক্তি ও সাহসও আসুক।❤️

কতদিন পর বলিউড এরকম ফ্রেস গান বানায়নি অডিয়েন্স তা ভুলেই গিয়েছিলো।পারদেশীয়া গানে দুুজন তরুন-তরুনীর প্রেমের গল্প উঠে এসেছে...
31/07/2025

কতদিন পর বলিউড এরকম ফ্রেস গান বানায়নি অডিয়েন্স তা ভুলেই গিয়েছিলো।

পারদেশীয়া গানে দুুজন তরুন-তরুনীর প্রেমের গল্প উঠে এসেছে। সিদ্ধার্থ মালহোত্রা এবং জাহ্নবীকে জুটি হিসাবে মানিয়েছে, জাহ্নবীকে অন্যরকম আবেদনময়ী লেগেছে গানে, স্পেশ্যাললি হলুদ শাড়িতে।❤️

মিউজিক ডিরেক্টর হিসাবে সচীন জিগার এমনিতেও প্রিয়, তার বানানো 'সুন সাথিয়া, গুলাবি অথবা আইটেম নাম্বার তারসে' মাস্টারপিস এখনও। নতুন এই গানে সনু নিগমকে পাওয়া গেলো সেই পুরানো মায়া ভরা মেলোডিতে, সঙ্গে পারফেক্ট ব্লেন্ড করছেন কৃষ্ণকলি সাহার ভয়েসও।

Song Name : Pardesiya
Singer : Sonu Nigam And Krishnikoli Saha
Music Director : Sachin-Jigar
Movie : Param Sundori

টঙ্গীতে একজন মহিলা ম্যানহোলে পড়ে গিয়েছিল৷ ৩৬ ঘন্টা পার হওয়ার পর উনার লা ** উ দ্ধা র করা হলো। অনেকদিন যাবতই নাকি ম্যানহোল...
29/07/2025

টঙ্গীতে একজন মহিলা ম্যানহোলে পড়ে গিয়েছিল৷ ৩৬ ঘন্টা পার হওয়ার পর উনার লা ** উ দ্ধা র করা হলো। অনেকদিন যাবতই নাকি ম্যানহোলের ওই ঢাকনাটা সরানো ছিল। সিটি কর্পোরেশনের লোকেরা গাফিলতি করে ঠিক করেনি।

হাঁটু সমান বৃষ্টির পানিতে ঢাকনা আছে কি নাই সেটা দেখারও কোন উপায় ছিল না। মহিলাটাও প্রতিদিনকার মতই যাতায়াত করছিলো।

শুনা গেলো এজন্য ফায়ার সার্ভিস দোষারোপ করছিল সিটি কর্পোরেশনকে আর সিটি কর্পোরেশন দোষারোপ করছিল ফায়ার সার্ভিসকে।

কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের একটা জলজ্যান্ত মানুষ এভাবে চলে যাবে! অথচ মহিলার ৮ বছরের ছোট্ট ২টা জমজ বাচ্চা রয়েছে।

এর দায় রাষ্ট্র কখনো এড়াতে পারে না। এর জবাব রাষ্ট্র কখনো দিতে পারবে না। বাংলাদেশই একমাত্র দেশ যে দেশে সবচেয়ে সস্তা হলো মানুষের জান 💔

বেচারার কপালটাই খারাপ!😁
26/07/2025

বেচারার কপালটাই খারাপ!😁

Address

Dhaka

Telephone

+8801949468528

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hello Folks posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category