Vlogs by MASUM TD

Vlogs by MASUM TD লাইক, কমেন্টস এবং শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন।।
(1)

নিষ্ঠুর এই পৃথিবী 😭😭😭২৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করে রিয়াজ নতুন গাড়ি কিনেছে। একদম ঝকঝকে সিলভার কালারের গাড়ি। গাড়ি দেখে স্ত্রী, দুই...
17/06/2025

নিষ্ঠুর এই পৃথিবী 😭😭😭
২৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করে রিয়াজ নতুন গাড়ি কিনেছে। একদম ঝকঝকে সিলভার কালারের গাড়ি। গাড়ি দেখে স্ত্রী, দুই সন্তান আর বাবা-মা তো ভীষণ খুশি। ঠিক দুই মাস আগে নতুন এপার্টমেন্টে উঠেছে।

পরিশ্রমের সঙ্গে সঙ্গে রিয়াজের ভাগ্যটাও বেশ ভাল ফেভার করেছে। বছর বছর চাকুরীতে পদন্নোতি পাচ্ছে। বেতনও বেড়ে চলছে হু হু করে। তাই দ্রুত ব্যাংক লোন নিয়ে সেই টাকায় বাড়ি-গাড়ি সব কিনে ফেলল। সংসারে যেন আনন্দের বন্যা বইছে।

সেই সুবাদে রিয়াজ বাসায় একটা পার্টি দিল। অফিস কলিগরা দুপুর থেকে বিকেল আর আত্নীয়-স্বজনেরা সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত আমন্ত্রিত ছিল। বেশ হৈ-হুল্লোর আর খাওয়া দাওয়ায় রিয়াজ পার্টি শেষ করলো। সবাই বেশ খুশি আর রিয়াজের প্রশংশায় পঞ্চমুখ।

সকাল হলেই রিয়াজ গাড়ি করে অফিস করবে,ছেলেমেয়েরা গাড়ি করে স্কুলে যাবে, স্ত্রী গাড়ি করে শপিং এ যাবে, গ্রামে বেড়াতে গেলেও গাড়ি করে যাবে ভাবতেই গর্বে রিয়াজের বুক ফুলে উঠতে লাগল। রিয়াজ ড্রাইভিংটাও শিখে নিয়েছে।

রিয়াজ পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য খুব চিন্তা করত। অর্থ সম্পদ জমানো রিয়াজের যেন নেশা। স্ত্রীর নামে ২৫ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনে দিয়েছে। ছেলেমেয়ের নামে মোটা অংকের ডি.পি.এস আর এফ.ডি.আর করে রেখেছে। পরিবার যেন থাকে দুধ-ভাতে।

চার মাস পরের কথা। গাড়ি এক্সিডেন্ট করে রিয়াজ মারা গেল। সে এক বিভীষিকাময় মৃত্যু। কাভার্ড ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ, স্পট ডেড। ড্রাইভারটা প্রথম থেকেই রাফ চালাত। রিয়াজ যতদিন চালিয়েছে ধীরে সুস্হ্যেই চালিয়েছে। কোন সমস্যা হয় নাই। ড্রাইভারেরর বেসামাল গতি এদূর্ঘটনার বড় একটা কারন। কয়েকবার সতর্ক করার পরও পরিবর্তন হয়নি আর এখন তো সবই শেষ হয়ে গেল।

সারা বাড়িজুড়ে শোকের মাতম। স্ত্রী, সন্তান, মামা-বাবা, আত্নীয়স্বজন সবাই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছে। রিয়াজের মা এই বয়সে এমন শোক কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না, বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। স্ত্রী যেন শোকে পাথর হয়ে গেছে। সন্তান দুটো হাউ মাউ করে কাঁদছে। এত সুখের সংসারটা ভেঙ্গে খান খান হয়ে গেল।

রিয়াজের লাশ গ্যারেজে শুইয়ে রাখা হয়েছে। সারা শরীর থেকে রক্ত ধুয়ে লাশের খাটে সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। একটু পর পর সবাই এসে মুখটা শেষবারের মত দেখে আবার ঢেকে দিয়ে যাচ্ছে। একটু পর জানাযা পড়ানো হবে। মৃত রিয়াজ সবার আহাজারী,আফসোস দেখছে। ওর কেন যেন বিরক্ত লাগছে কিন্তু কিছুই বলতে পারছে না। হুজুর আসল, জানাযা পড়ানো হলো। কবর দেয়া হলো। কবর হতে হতে রাত প্রায় ১২ টা বেজে গেলো। সবাই ফিরে গেছে, এখন কবরস্হানে আর কেউ নেই।

দুইজন ফেরেশতা এসে মুখ গোমড়া করে রিয়াজকে কিছু প্রশ্ন করতে লাগল। তারপর রিয়াজকে নিয়ে আসমানের দিকে রওয়ানা হলো। অর্ধ-আসমানে পৌছানোর পর আওয়াজ আসল, থামো,এর আত্না আর এগোতে পারবে না। এর অনেক ঋণ আছে। ওর ঋণ এখনও শোধ হয় নাই। ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত ও গ্রহনযোগ্যতা পাবে না।

ওকে যেখান থেকে নিয়ে এসেছো সেখানে নিয়ে যাও। রিয়াজকে আবার কবরে নিয়ে আসা হলো। কবরে রিয়াজের খুব কষ্ট হচ্ছিল। রিয়াজ চিৎকার করে স্ত্রীকে বলছে আমার ঋণগুলো তাড়াতাড়ি পরিশোধ করে দাও। তোমার নামে করা সঞ্চয়পত্রগুলো ভেঙ্গে ফেল,ছেলেমেয়েদের সমস্ত ডি.পি.এস আর এফ.ডি.আর ভেঙ্গে ফেল আমি আর এ যন্ত্রনা সহ্য করতে পারছি না। কিন্তু না, রিয়াজের চিৎকার কারও কাছে পৌছাল না।

এভাবে ৬ মাস চলে গেল। রিয়াজের ঋণগুলো কেউ শোধ করল না। নিদারুন কষ্টে রিয়াজ আফসোস করতে লাগল। বেঁচে থাকতে পরিবারের জন্য কত কষ্ট করে সম্পদ গড়েছি আর আজ আমার কোন মুল্য নাই। ৬ মাস হয়ে গেল এখনও আমার আত্না গ্রহনযোগ্যতা পেল না, আর কোনদিন পাবে কিনা তাও জানি না। রিয়াজ কাঁদতে লাগল।আসরের আযানের শব্দে রিয়াজের ঘুম ভাঙ্গল।

এতক্ষন রিয়াজ স্বপ্ন দেখছিল। ঘেমে একাকার হয়ে গেছে। রিয়াজ উঠে বসল। ঘুম থেকে উঠে আজ গাড়ি কিনতে যাওয়ার কথা। রিয়াজ ওয়াশরুমে গেল এবং ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে গাড়ি কিনতে নয় মসজিদে চলে গেল। যাওয়ার পথে কেবল এটুকুই মনে হলো এ দুনিয়াতে কেউ কারো নয়।
প্রতিজ্ঞা করল, আর কোন ঋণ নয়।

পোস্ট টা ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন ❣️❣️

পরবর্তী এমন শিক্ষনীয় গল্প পেতে চাইলে পেজটি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন।
✅মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
😭😭😭😭😭

ধরুন শিশুপুত্র ইসমাইল (আ:) এর গলায় ছুড়ি চালানোর সময় আল্লাহ দুম্বা পাঠালেন না, কলিজার ধন আল্লাহর রাস্তায় কোরবানী করা ফরজ ...
07/06/2025

ধরুন শিশুপুত্র ইসমাইল (আ:) এর গলায় ছুড়ি চালানোর সময় আল্লাহ দুম্বা পাঠালেন না, কলিজার ধন আল্লাহর রাস্তায় কোরবানী করা ফরজ হলো,,, পারতেন নিজের কলিজার ধন পুত্রের ছবি ফেইসবুকে আপলোড দিয়ে হাম্বা মোবারক লিখতে??
ভেবে দেখুন....
কুরবানীর আসল ত্যাগ যদি সকলে জানত
তাহলে টাকার বড়াই আর দামি গরু নিয়ে প্রতিযোগিতা করতো না ।কারণ আজ সেই গরুটির জায়গায় তার সন্তান হতে পারতো ।

এক টুকরো গো-শতের জন্য কত ক-ষ্ট করা লাগে 🙂
07/06/2025

এক টুকরো গো-শতের জন্য কত ক-ষ্ট করা লাগে 🙂

২ হাজার টাকায় টিকিট কিনলে পোলাপান খাবে কি, ঢাকা থেকে সাইকেলে গাইবান্ধা যাচ্ছিলেন রাজু তারপর সেনাবাহিনী তাকে কিছু খাবার ক...
06/06/2025

২ হাজার টাকায় টিকিট কিনলে পোলাপান খাবে কি, ঢাকা থেকে সাইকেলে গাইবান্ধা যাচ্ছিলেন রাজু তারপর সেনাবাহিনী তাকে কিছু খাবার কিনে দেন আর গাড়িতে তুলে দেন। আহ বাবারা বুঝি এমনই হয়? 🤍

06/06/2025

পুরুষ কখনো স্ত্রীকে ত্যাগ করে রূপের জন্য না,,, স্ত্রীকে মন থেকে দূরে সরিয়ে দেয় শুধুমাত্র স্ত্রী র খারাপ আচরণ ব্যবহারের জন্য

কলিজার টুকরোকে হারিয়ে স্তব্ধ এক পিতা—আল্লাহু আকবার,,আল্লাহু আকবার,,বলে আকাশ-বাতাস কাঁপানো তার আহাজারি এখনো কানে বাজে......
06/06/2025

কলিজার টুকরোকে হারিয়ে স্তব্ধ এক পিতা—আল্লাহু আকবার,,আল্লাহু আকবার,,বলে আকাশ-বাতাস কাঁপানো তার আহাজারি এখনো কানে বাজে...!

কোথা থেকে সান্ত্বনা পাবেন এই বাবা? কী বললে ব্যথা কমবে তার?
ঈদের আনন্দ নিয়ে প্রিয়জনদের সঙ্গে বাড়ি ফেরার পথেই ঘটে গেল অপুরণীয় এক দুর্ঘ-টনা,,এক মুহূর্তেই সব বদলে গেল চিরতরে।

একটি নিষ্পাপ শিশুর চলে যাওয়া কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
হে আল্লাহ, তুমি এই পরিবারকে অপূরণীয় এই শোক সহ্য করার শক্তি দাও।
শিশুটিকে তোমার জান্নাতের শ্রেষ্ঠ স্থানে স্থান দাও।
আর আমাদের সবাইকে হেফাজতে রাখো, নিরাপদে রাখো, এই দোয়া রইলো 🤲

আমিন।

যখন আপনি দীর্ঘ সময় (১৪-২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি আশ্চর্যজনক বায়োলজিক্যাল মোডে প্রবেশ করে। সে সময় শরী...
05/06/2025

যখন আপনি দীর্ঘ সময় (১৪-২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি আশ্চর্যজনক বায়োলজিক্যাল মোডে প্রবেশ করে। সে সময় শরীর নিজের পুরনো, নষ্ট, কিংবা অসুস্থ কোষগুলো “খেয়ে ফেলে” অর্থাৎ ভেঙে পুনর্ব্যবহার করে!
আর এই প্রক্রিয়ার নাম “অটোফ্যাজি” যার অর্থই হলো “নিজেকে খাওয়া”!

এতে কী হয় জানেন?
🔹 বয়সজনিত কোষ দূর হয়
🔹 প্রদাহ সৃষ্টিকারী কোষ পরিষ্কার হয়
🔹 এমনকি ক্যান্সার বা অ্যালঝেইমারের মতো রোগের কোষও নষ্ট করতে শুরু করে!

এই পুরো প্রক্রিয়াটা শরীরের একটা প্রাকৃতিক ডিটক্স সিস্টেম। কোষের ভেতরের আবর্জনা, খারাপ প্রোটিন, নষ্ট মাইটোকন্ড্রিয়া সব পরিষ্কার হয়ে যায়। ফলে শরীর ভিতর থেকে সতেজ হয়, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।

সিয়াম পালনের মাধ্যমে আমরা মুসলিমরা দিনে প্রায় ১৪ ঘন্টা খালি পেটে থাকি এতে অটোফ্যাজি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

এই অসাধারণ প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেন জাপানের বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওসুমি, যিনি ২০১৬ সালে পেয়েছিলেন নোবেল পুরস্কার। 🏅

আর সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হচ্ছে আপনি চাইলেই এই শক্তিশালী প্রক্রিয়াটি শুরু করতে পারেন শুধুই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করে!

বয়স কমাতে চান? শরীরকে ভিতর থেকে সারাতে চান? রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে চান?
তাহলে মাঝে মাঝে না খাওয়াটাই হতে পারে আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি।

একমত হলে লাইক দিন👍
04/06/2025

একমত হলে লাইক দিন👍

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️প্লিজ পেইজটি ফলো করে দিন🙏দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্...
03/06/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️
প্লিজ পেইজটি ফলো করে দিন🙏
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি

Address

Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Vlogs by MASUM TD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Vlogs by MASUM TD:

Share

Category