CharPoka

CharPoka Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from CharPoka, Digital creator, Dhaka.
(2)

প্রতিদিনের এআই অ্যানিমেশন ভিডিও দেখতে আমাদের পেজে স্বাগতম!
​এখানে আপনি প্রতিদিন নতুন নতুন এআই-তৈরি অ্যানিমেশন ভিডিও দেখতে পাবেন।​
আমাদের এই প্রযুক্তি-নির্ভর যাত্রায় সামিল হতে পেজটি Follow করুন যাতে কোনো ভিডিও মিস না হয়!

অভিমান ভাঙানোর রাত (সম্পূর্ণ সংস্করণ)১. ভুল বোঝাবুঝিদিনটা ছিল সাধারণ, কিন্তু দুপুরে হঠাৎ ভুল বোঝাবুঝি থেকে ঝগড়া।মেহজাবিন...
15/09/2025

অভিমান ভাঙানোর রাত
(সম্পূর্ণ সংস্করণ)

১. ভুল বোঝাবুঝি

দিনটা ছিল সাধারণ, কিন্তু দুপুরে হঠাৎ ভুল বোঝাবুঝি থেকে ঝগড়া।
মেহজাবিন ভেবেছিল রোদ্দুর অন্য কাউকে সময় দিচ্ছে। ফোনে রাগে বলেছিল—
👉 “তুমি যদি আমাকে ভালোবাসতে, তাহলে আমার জন্যও সময় পেতে।”
রোদ্দুর চুপ করে যায়। সেই চুপ করাটাই অভিমানকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
ফোন কেটে দেয় মেহজাবিন।

২. বৃষ্টির রাতে অপেক্ষা

রাত নামতেই বৃষ্টি শুরু হয়। আকাশ যেন ঝরে পড়ছিল, ঠিক মেহজাবিনের বুকের মতো।
হঠাৎ ফোনে মেসেজ—
👉 “আমি নিচে দাঁড়িয়ে আছি। তুমি না এলে যাব না।”
জানালায় দাঁড়িয়ে মেহজাবিন দেখে—হ্যাঁ, রোদ্দুর ভিজে দাঁড়িয়ে আছে। শার্ট ভিজে শরীরের সঙ্গে লেপ্টে গেছে। ঠান্ডায় কাঁপছে, কিন্তু চোখে জেদ—“আমি না দেখা পর্যন্ত ফিরব না।”

অভিমানী মনটা নরম হয়ে আসে। অবশেষে দরজা খোলে।

৩. প্রথম ছোঁয়া

ভেতরে ঢুকেই রোদ্দুর কিছু বলে না। শুধু ভিজে শরীর থেকে জল ঝরছে, আর চোখে গভীর দৃষ্টি।
মেহজাবিন জেদ করে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
👉 “এভাবে কষ্ট দিয়েছো, আমি কথা বলব না।”
রোদ্দুর ধীরে ধীরে এগিয়ে এসে তার হাতটা ধরে ফেলে। হাত ঠান্ডা, কিন্তু সেই ছোঁয়া যেন আগুনের মতো উষ্ণ।
👉 “তুমি ছাড়া আমি কিছুই নই।”

মেহজাবিনের চোখ ভিজে ওঠে। ঠোঁট কাঁপতে থাকে, তবুও চুপ করে থাকে।

৪. রাগ ভাঙার চুম্বন

হঠাৎ রোদ্দুর তার চিবুক আলতো করে তুলে ধরে। চোখে চোখ।
👉 “তুমি আমার উপর যতই রাগ করো, তোমার চোখেই আমি আশ্রয় খুঁজি।”
ধীরে ধীরে ঠোঁট ছুঁয়ে যায় ঠোঁটে। প্রথমে কাঁপা কাঁপা, অভিমানে ভরা। তারপর গভীর হয়ে ওঠে।
মেহজাবিন প্রথমে সরতে চায়, কিন্তু তারপর নিজেই আরও কাছে সরে আসে।

৫. হাতের ছোঁয়া, শরীরের ভাষা

চুমুর ভেতরেই রোদ্দুরের হাত তার কাঁধ ছুঁয়ে গলা বেয়ে নেমে আসে। মেহজাবিন কেঁপে ওঠে, চোখ বুজে ফেলে।
তার হাতও অজান্তেই রোদ্দুরের বুকে রাখে। বুকের ধুকপুকানি স্পষ্ট শোনা যায়।
বাইরে বজ্রপাত হয়, ঘর ভেতর আলোর ঝলকানি, আর ভেতরে নিঃশ্বাসে উষ্ণ ঝড়।

৬. আরও কাছে, আরও গভীর

রোদ্দুর তাকে বুকের ভেতর জড়িয়ে ধরে। তার ভেজা চুলে হাত বোলায়।
👉 “তুমি যদি অভিমান করো, আমি বারবার এসে ভাঙব। হাজারবার।”
মেহজাবিন ফিসফিস করে বলে—
👉 “আজ আমার সব অভিমান ভাঙো… আমি আর শক্ত থাকতে পারছি না।”

তাদের হাত একে অপরের শরীর খুঁজে বেড়ায়। প্রতিটা ছোঁয়ায় জমে থাকা রাগ, কষ্ট, অভিমান গলে গিয়ে জায়গা নেয় ভালোবাসার উষ্ণতায়।

৭. রাতের আলিঙ্গন

ধীরে ধীরে তারা সোফায় বসে যায়। মেহজাবিন মাথা রাখে রোদ্দুরের কাঁধে।
রোদ্দুর তার কপালে চুমু খায়, আঙুলে আঙুল জড়িয়ে রাখে।
সেই মুহূর্তে দু’জনেই বুঝে যায়—সব ঝগড়া, সব রাগ কেবল ভালোবাসার গভীরতা বাড়ানোর জন্যই ছিল।

বাইরে বৃষ্টি থামেনি। কিন্তু ঘরের ভেতরে তারা দু’জনেই ভিজছে—ভালোবাসার আবেশে, অভিমান ভাঙার উষ্ণতায়, ঘনিষ্ঠতার অদ্ভুত মায়ায়।

---

শেষ কথা

সেই রাতটা হয়ে রইল তাদের জীবনের মোড় ঘোরানো রাত।
অভিমান ভেঙে তারা যেন আরও নতুন করে একে অপরকে পেল।
আর দু’জনের বুকের ভেতরে সেই প্রতিশ্রুতি—
👉 “যাই হোক, আমরা আর কখনও একে অপরকে হারাব না।”

ভাইরাল ফেসবুক টেন্ডিং ফটো। এআই এর কামাল।
15/09/2025

ভাইরাল ফেসবুক টেন্ডিং ফটো। এআই এর কামাল।

কেমন হইছে জানাবেন সবাই।
14/09/2025

কেমন হইছে জানাবেন সবাই।

টক-ঝাল-মিষ্টি ভালোবাসাঃপ্রথম অধ্যায়: নতুন জীবনের শুরুঅর্ণব আর মায়ার বিয়ে হয়েছে মাত্র কয়েকদিন হলো। এখনো দু’জনের চোখেমুখে ...
13/09/2025

টক-ঝাল-মিষ্টি ভালোবাসাঃ

প্রথম অধ্যায়: নতুন জীবনের শুরু

অর্ণব আর মায়ার বিয়ে হয়েছে মাত্র কয়েকদিন হলো। এখনো দু’জনের চোখেমুখে নতুন জীবনের উত্তেজনা। সকালে ঘুম ভাঙতেই অর্ণব অবাক হয়ে দেখে তার পাশে মায়া শান্তভাবে ঘুমাচ্ছে। মনে মনে ভাবে—
"এতদিন যার ছবি ফোনের ওয়ালপেপারে রেখেছি, সে আজ সত্যি আমার বিছানার পাশেই ঘুমাচ্ছে!"

বিয়ের প্রথম সকালেই মায়া ভেবেছিল স্বামীর জন্য এক কাপ পারফেক্ট চা বানাবে। কিন্তু উত্তেজনায় চিনি আর লবণ গুলিয়ে ফেলল। অর্ণব প্রথম চুমুক দিতেই মুখ বিকৃত হয়ে গেল।
— "মায়া, এটা চা না, নোনতা সুপ!"
মায়া একগাল হেসে বলল,
— "তাহলে বুঝো, আজ থেকে তোমার জীবনে টক-ঝাল-মিষ্টি শুরু হয়ে গেলো।"
দু’জনেই হো হো করে হেসে উঠল।

---

দ্বিতীয় অধ্যায়: ছোট ছোট খুনসুটি

দিন যত এগোতে থাকে, খুনসুটিগুলোও জমতে থাকে। অর্ণব রাতে অফিসের কাজ শেষ করে ফোনে স্ক্রল করে। মায়া রাগ করে বলে—
— "আমাকে বিয়ে করলে নাকি ফোনকে?"
অর্ণব হেসে তাকে জড়িয়ে ধরে বলে—
— "ফোন তো চার্জে চলে, আমি তো তোমার হাসি দিয়ে বেঁচে থাকি।"
মায়ার রাগ গলে যায়, তবে সে মুখটা গোমড়া করে রাখে। অর্ণব তখনই তার গালে হালকা চুমু খেয়ে বলে—
— "এই রাগী মুখটাই আমার সবচেয়ে পছন্দ।"

একদিন মায়া রান্না করছিল। ডাল ভাজতে গিয়ে হঠাৎ পুড়ে গেল। অর্ণব খেতে বসে বলল—
— "এটা ডাল নাকি ধোঁয়ার কাবাব?"
মায়া রাগ করে বলল—
— "তাহলে নিজেই রান্না করো!"
অর্ণব হেসে বলল—
— "আমি রান্না করবো না, তবে তুমিই রান্না শিখবে, আর আমি খেয়ে তোমাকে উৎসাহ দেব।"

---

তৃতীয় অধ্যায়: ঝাল-মিষ্টি সন্ধ্যা

একদিন বিকেলে দু’জনে ছাদে বসে ঝাল চাট খাচ্ছিল। মায়ার চোখে জল চলে এলো। অর্ণব আঁতকে গিয়ে বলল—
— "কান্না করছো কেনো?"
মায়া নাক মুছতে মুছতে বলল—
— "এই মরিচটা খুব ঝাল ছিলো… কিন্তু তবুও তোমার সাথে খেতে মজা লাগছে।"
অর্ণব হেসে একটা পানি ধরিয়ে দিলো, তারপর ঠাট্টা করে বলল—
— "তাহলে ঠিক হলো, ঝাল তুমি খাবে, আর পানি আমি খাওয়াবো।"

সন্ধ্যার আকাশে তারা জ্বলছিল। মায়া চুপচাপ অর্ণবের কাঁধে মাথা রেখে বসে রইল। দু’জনেরই মন ভরে যাচ্ছিল। এইসব সাধারণ মুহূর্তই যেন তাদের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর সময়।

---

চতুর্থ অধ্যায়: অভিমান আর মিটমাট

কখনো অকারণে মায়া রাগ করে। যেমন একদিন অর্ণব অফিস থেকে দেরি করে ফিরল। মায়া গোমড়া মুখে বসে ছিল।
— "আমার কথা একটুও ভাবো না, শুধু কাজ কাজ কাজ!"
অর্ণব ক্লান্ত মুখে হেসে বলল—
— "কাজ করি তোমার সাথে স্বপ্নের ঘর বানাবার জন্য।"
মায়ার চোখ ভিজে গেল। একটু পরই অভিমান ভেঙে গিয়ে সে অর্ণবের গলায় ঝুলে পড়ল।

আরেকদিন অর্ণব রাগ করল, কারণ মায়া তার জন্য শার্ট ইস্ত্রি করতে ভুলে গিয়েছিল। দু’জনের মধ্যে ঠান্ডা যুদ্ধ শুরু হলো। কিন্তু রাতে একসাথে বসে হাসাহাসি করতে করতে রাগ গলে গেল। শেষমেশ অর্ণব বলল—
— "আমাদের সম্পর্ক যদি ইস্ত্রির মতো ভাঁজ পড়ে যায়, তাহলে ভালোবাসাই সেই ভাঁজ মসৃণ করে দেবে।"

---

শেষ অধ্যায়: ভালোবাসার স্বাদ

সময় যত এগোয়, অর্ণব আর মায়া বুঝতে পারে— ভালোবাসা মানেই নিখুঁত হওয়া নয়। ভালোবাসা মানে একে অপরের ভুলে হাসা, ছোটখাটো রাগ-অভিমানের মাঝেও একে অপরকে আঁকড়ে ধরা।

তাদের জীবনে প্রতিদিনই নতুন স্বাদ যোগ হয়—
কখনো টক, কখনো ঝাল, আর কখনো ভরপুর মিষ্টি।
কিন্তু সবশেষে সেই স্বাদটাই হয়ে ওঠে সবচেয়ে প্রিয়, কারণ তা দু’জনের ভালোবাসায় ভেজা।

Facebook trending Photo...
12/09/2025

Facebook trending Photo...

এআই এর কামাল। কেমন হয়েছে বলবেন।
11/09/2025

এআই এর কামাল। কেমন হয়েছে বলবেন।

11/09/2025

কেমন হইছে বলবেন সবাই।

নতুন টেন্ড সবাই পারবে।কমেন্টে প্রম্ট দেওয়া আছে।
10/09/2025

নতুন টেন্ড সবাই পারবে।
কমেন্টে প্রম্ট দেওয়া আছে।

সিনেট ভবনে ফল ঘোষণা:ডাকসুতে ইতিহাস গড়ে সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দিন এজিএস।বিস্তারিত কমেন্টে দেখুন।
10/09/2025

সিনেট ভবনে ফল ঘোষণা:
ডাকসুতে ইতিহাস গড়ে সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস, মহিউদ্দিন এজিএস।
বিস্তারিত কমেন্টে দেখুন।

💕 রেজাউল আর মুন্নির ভালোবাসার গল্প:🌸 শুরুটা ফেসবুক থেকেএকদিন হঠাৎ করে রেজাউল তার ফেসবুক নোটিফিকেশনে দেখলো—👉 “Munni sent ...
09/09/2025

💕 রেজাউল আর মুন্নির ভালোবাসার গল্প:

🌸 শুরুটা ফেসবুক থেকে

একদিন হঠাৎ করে রেজাউল তার ফেসবুক নোটিফিকেশনে দেখলো—
👉 “Munni sent you a Friend Request”

রেজাউল অবাক হলো। প্রোফাইলে গিয়ে দেখে, মেয়েটি সরল হাসি মুখে দাঁড়িয়ে আছে, চোখে একধরনের মায়া। সে বিনা দ্বিধায় Accept করে নিলো।

প্রথমেই মুন্নি ইনবক্সে মেসেজ দিলো—
👉 “হাই, কেমন আছেন?”

সেই একটুকু "হাই" থেকে শুরু হলো প্রতিদিনের দীর্ঘ আড্ডা। সকাল–দুপুর–রাত, দুইজনের দিন যেন কাটতে লাগলো শুধু ইনবক্সে।

---

🌼 বন্ধুত্ব থেকে প্রেম

প্রথমে সাধারণ বন্ধুত্ব থাকলেও কিছুদিন পরেই দুজন বুঝলো— এ শুধু বন্ধুত্ব নয়।
রেজাউল একদিন সাহস করে লিখলো—
👉 “মুন্নি, তোমার সাথে কথা না বললে দিনটা অসম্পূর্ণ লাগে… তুমি কি বুঝতে পারো?”

মুন্নি কিছুক্ষণ ভেবে উত্তর দিলো—
👉 “হ্যাঁ, আমারও তাই মনে হয়… তুমি আমার জীবনের খুব আপন হয়ে গেছো।”

এরপর তারা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলো— “In a Relationship”।

---

🌺 প্রথম দেখা

অনলাইনের পর এবার সামনাসামনি। শহরের একটি পার্কে প্রথমবার তারা দেখা করলো।
রেজাউল ফুল হাতে এগিয়ে গিয়ে বললো—
👉 “আজ থেকে এই ফুলের মতোই তুমি আমার জীবনে হাসি ফুটিয়ে রেখো।”

মুন্নির গাল লাল হয়ে গেলো। সে আস্তে করে মাথা নত করে হাসলো।

---

💔 ছোট্ট অভিমান, আবার মিল

কিছুদিন পর একদিন রেজাউল দেরিতে রিপ্লাই দিলো। মুন্নি অভিমানে লিখলো—
👉 “তুমি কি আমাকে ভুলে যাচ্ছ?”

রেজাউল সঙ্গে সঙ্গেই উত্তর দিলো—
👉 “তুমি ছাড়া আমি কেমন করে থাকবো? তুমি আমার প্রাণের মানুষ।”

অভিমান মুহূর্তেই গলে গেলো, সম্পর্ক আরও গভীর হলো।

---

💍 বিয়ে ও সংসার

অবশেষে দুই পরিবারের সম্মতিতে তারা বিয়ে করলো। বিয়ের দিনে রেজাউল বললো—
👉 “ফেসবুকে তোমার পাঠানো সেই ছোট্ট ফ্রেন্ড রিকোয়েস্টটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় উপহার।”

মুন্নি চোখ ভিজিয়ে উত্তর দিলো—
👉 “আর তুমি সেই উপহারকে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় সুখে পরিণত করলে।”

---

🏡 সুখের সংসার

আজ রেজাউল আর মুন্নি সংসার করছে। সকালের নাস্তা থেকে রাতের গল্প— সবকিছুতেই তারা একে অপরের সঙ্গী। ফেসবুকের ভার্চুয়াল দুনিয়ায় শুরু হওয়া তাদের সম্পর্ক আজ বাস্তবে সবচেয়ে সুন্দর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছে।

ভালোবাসার ক্যানভাস:-শহর থেকে অনেক দূরে, সবুজ বন আর নদীর ধারে, একটি ছোট্ট গ্রাম ছিল যার নাম ছিল শান্তিপুর। এই গ্রামেরই ছে...
08/09/2025

ভালোবাসার ক্যানভাস:-

শহর থেকে অনেক দূরে, সবুজ বন আর নদীর ধারে, একটি ছোট্ট গ্রাম ছিল যার নাম ছিল শান্তিপুর। এই গ্রামেরই ছেলে ছিল আকাশ, যে ছবি আঁকতে ভালোবাসত। আকাশের ছবিতে সব সময় ফুটে উঠত গ্রামের সৌন্দর্য, নদী, আর সবুজ মাঠ।

​একবার শহরে থেকে গ্রামে বেড়াতে এল নূপুর। নূপুর ছিল একজন নৃত্যশিল্পী, যে প্রকৃতির মাঝে নতুন কিছু শিখতে চেয়েছিল। গ্রামে আসার পর নূপুরের দেখা হলো আকাশের সাথে। আকাশ যখন ছবি আঁকত, তখন নূপুর মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাকিয়ে থাকত। অন্যদিকে, নূপুরের নাচের ছন্দ আকাশের মনের ক্যানভাসে নতুন রঙের সৃষ্টি করত।

​তারা দু'জনে মিলে গ্রামের নদীর ধারে একটি পুরনো বটগাছের নিচে নিজেদের শিল্পচর্চা শুরু করল। আকাশ ছবি আঁকত আর নূপুর তার আঁকা ছবির সামনে নাচ করত। তাদের শিল্প একে অপরের পরিপূরক হয়ে উঠল। তাদের মধ্যে কোনো কথা না হলেও, তাদের ভালোবাসা গভীর হতে শুরু করল।

​একদিন বিকেলে হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলো। তারা দু'জনেই বটগাছের নিচে আশ্রয় নিল। আকাশ নূপুরের দিকে তাকিয়ে দেখল, বৃষ্টির ফোঁটা তার মুখে মুক্তোর মতো জ্বলছে। সেই মুহূর্তে আকাশ তার মনের কথা প্রকাশ করল। সে বলল, "নূপুর, তোমার নাচ আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর ছবি।" নূপুর হাসল এবং বলল, "আকাশ, তোমার আঁকা ছবি আমাকে নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে।"

​তাদের ভালোবাসা সময়ের সাথে সাথে আরও গভীর হলো। তারা বুঝতে পারল যে ভালোবাসা শুধু মুখের কথায় নয়, বরং একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সমর্থন এবং নীরব ভালোবাসার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে। তারা দু'জন মিলে স্থির করল যে তারা তাদের শিল্প এবং ভালোবাসাকে একসাথে মিশিয়ে একটি নতুন জীবন শুরু করবে।

​এভাবেই আকাশ এবং নূপুর তাদের ভালোবাসার মাধ্যমে প্রমাণ করল যে ভিন্ন পথ এবং ভিন্ন ভাবনা থাকা সত্ত্বেও দু'টি মন এক হতে পারে, যদি তাদের মধ্যে ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধাবোধ থাকে। তাদের গল্প গ্রামের সবার মুখে মুখে ঘুরতে লাগল, কারণ এটি ছিল একটি নিখুঁত প্রেমের গল্প, যেখানে শব্দ নয়, বরং শিল্পই তাদের ভালোবাসার ভাষা ছিল।

21/11/2024

সবাই কেমন আছো?

Address

Dhaka
6590

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CharPoka posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to CharPoka:

Share