Saju paul

Saju paul আমার নিশ্বাসে তোর বসবাস।🥰🥀❤️

আমার যত কল্পনা চাঁদের আলোয় সিক্ত।। আকাশের ধূসর রঙে রাঙানো আমার যত গল্প।।🥰🥰❤️❤️
25/03/2024

আমার যত কল্পনা চাঁদের আলোয় সিক্ত।।
আকাশের ধূসর রঙে রাঙানো আমার যত গল্প।।
🥰🥰❤️❤️

জ্বলজ্বলে নক্ষত্র দেখে কবিতা লেখা যায়নক্ষত্রের আলোয় আঁধার রাতেপথচলা যায় না।তুমিই তেমন নক্ষত্র।প্রেমের মতন নও, তুমিই প্রে...
21/12/2023

জ্বলজ্বলে নক্ষত্র দেখে কবিতা লেখা যায়
নক্ষত্রের আলোয় আঁধার রাতে
পথচলা যায় না।
তুমিই তেমন নক্ষত্র।
প্রেমের মতন নও, তুমিই প্রেম।
বিমূঢ় চেতনায় নিগূঢ় প্রেম
আছো এবং থাকবে অনন্তকাল
অস্তহৃদীতে প্রগাঢ় বন্ধনে।
চোখের জলে হোক জলপ্রপাত
জ্বলুক ভিসুভিয়াস অন্তরে
তা না হলে প্রেম কি?

📸 Animesh Deb Nath

05/11/2023

ত্বকের উপর দাগ সবাই দেখে।
কিন্তু ব্যাথ্যা তো সেই বুঝবে যার অনুভব হয়।।
🙂🙂

তোমাই নিয়ে অজস্র গল্প লেখার ইচ্ছে ছিল।আজ সবই কল্পনা হয়ে রাতের পর রাত স্বপ্নে ভাসে।🥀❤️
01/11/2023

তোমাই নিয়ে অজস্র গল্প লেখার ইচ্ছে ছিল।
আজ সবই কল্পনা হয়ে রাতের পর রাত স্বপ্নে ভাসে।
🥀❤️

01/11/2023

আমি হারায় তাহার মায়ায়।
হৃদয় গভীরে পরশ তাহার।
🥰😍😍❤️🥀

18/06/2023

সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।
১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়
চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
©️Copeid

16/06/2023

২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছেন। কর্পোরেটে যে সবসময় চেহারা দেখে প্রমোশন দেয়, তা নয়। দিন বদলাচ্ছে, সাথে কনসেপ্টগুলিও বদলে যাচ্ছে। শুধু বেতন পাওয়ার জন্য কাজ করে গেলে শুধু বেতনই পাবেন। কথা হলো, কেন এমন হয়? সবচাইতে ভালোটি সবচাইতে ভালোভাবে করে কীভাবে? কিছু ব্যাপার এক্ষেত্রে কাজ করে। দু-একটি বলছি।

প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমোনোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হতো, তবে গাধা হতো বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড়ো কথা। অনলি ইয়োর রেজাল্টস আর রিওয়ার্ডেড, নট ইয়োর এফর্টস। আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আমার বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে, তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। রাত জাগার বাড়তি সুবিধা সে তো পাবেই!

আপনি বাড়তি কী করলেন, সেটাই ঠিক করে দেবে, আপনি বাড়তি কী পাবেন। ভিন্ন কিছু করতে না পারলে আপনি ভিন্ন কিছু পাবেন না। বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি। শুধু ভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না। আমার মতো অনার্সে ২.৭৪ সিজিপিএ পেলেই বিসিএস আর আইবিএ ভর্তি পরীক্ষায় ফার্স্ট হয়ে যাওয়া যাবে না।

‘আউটলায়ার্স’ বইটি পড়ে দেখুন। বড়ো মানুষের বড়ো প্রস্তুতি থাকে। নজরুলের প্রবন্ধগুলি পড়লে বুঝতে পারবেন, উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন। শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হয় না। কিংবা স্কুল-কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না। সবাই তো আর বই-বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না, বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।

স্টুডেন্টলাইফে কে কী বলল, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। আমাদের ব্যাচে যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না, সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক। যাকে নিয়ে কেউ কোনওদিন স্বপ্ন দেখেনি, সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। ক্যারিয়ার নিয়ে যার তেমন কোনও ভাবনা ছিল না, সে-ই সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে। সব পরীক্ষায় মহাউৎসাহে ফেল-করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন বা কী পারেন না, এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।

পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? কিংবা ন্যাশনাল ভার্সিটিতে? সবাই বলছে, আপনার লাইফটা শেষ? আমি বলি, আরে! আপনার লাইফ তো এখনও শুরুই হয়নি। আপনি কতদূর যাবেন, এটা ঠিক করে দেওয়ার অন্যরা কে? লাইফটা কি ওদের নাকি? আপনাকে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন? কিংবা ডাক্তারি পাশ করে কেন ডাক্তারিই করতে হবে? আমার পরিচিত এক ডাক্তার ফটোগ্রাফি করে মাসে আয় করে ৬-৭ লাখ টাকা। যেখানেই পড়াশোনা করুন না কেন, আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে পুরোপুরিই আপনার নিজের উপর।

শুধু ‘ওহ শিট!’, ‘সরি, বেইবি!’, চ্যাটিং-ডেটিং দিয়ে জীবন চলবে না। আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট, তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন। যে গাড়িটি করে ভার্সিটিতে আসেন, ঘোরাঘুরি করেন, সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা? ওটা নিয়ে ভাব দেখান কোন আক্কেলে? একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে। তখন আপনাকে যা যা করতে হবে, সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড়ো হতে হলে কিছু ভালো বই পড়তে হয়, কিছু ভালো মুভি দেখতে হয়, কিছু ভালো মিউজিক শুনতে হয়, কিছু ভালো জায়গায় ঘুরতে হয়, কিছু ভালো মানুষের সাথে কথা বলতে হয়, কিছু ভালো কাজ করতে হয়।

জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেওয়ার জন্য নয়। একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে, তখন দেখবেন, পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না। “আপনার মতো করে লিখতে হলে আমাকে কী করতে হবে?” “আমি আপনার মতো রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?” এসব আমি প্রায়ই শুনি। আমি বলি, “অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে। নো শর্টকাটস। সরি!” রিপ্লাই আসে, “কিন্তু পড়তে যে ভালো লাগে না। কী করা যায়?” এর উত্তরটা একটু ভিন্নভাবে দিই। আপনি যখন স্কুল-কলেজে পড়তেন, তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্টবয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত, সে সময়ে আপনি গার্লস স্কুলের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন। এখন সময় এসেছে, ও ওখানে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে আর আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।

জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলে, যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না, এটাই স্বাভাবিক। এটা মেনে নিন। মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান। এখনই সময়!🙂

29/04/2023

বাস্তবতা মেনে নিতে শিখ।
🙂🙂

24/03/2023

রমজান মাসের প্রথম ইফতার ☺️🙂

কল্পনা সবসময় সুন্দর হয়।বাস্তবতার কঠিন চিত্র মানুষকে। দুর্বল করে 🙂🙂
07/03/2023

কল্পনা সবসময় সুন্দর হয়।
বাস্তবতার কঠিন চিত্র মানুষকে।
দুর্বল করে 🙂🙂

আমি সব সময় তোমারি।
19/02/2023

আমি সব সময় তোমারি।

Address

Guzara, Anowara, Chottogram
Dhaka

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Friday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Saju paul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share