Ajimul Haque

Ajimul Haque মোঃ আজিমুল হক (MD. AJIMUL HAQUE) বাংলাদেশের একজন নবীন লেখক ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর। যিনি যাবতীয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কাজ করছেন।

একটা সময় পড়ার মতো বই ছিল না, টেবিল ছিল না, বই পড়ে কী বুঝলাম সেই অনুভূতি লিখে প্রকাশ করার ল্যাপটপ ছিল না। আজ সবকিছু আছে (...
17/10/2025

একটা সময় পড়ার মতো বই ছিল না, টেবিল ছিল না, বই পড়ে কী বুঝলাম সেই অনুভূতি লিখে প্রকাশ করার ল্যাপটপ ছিল না। আজ সবকিছু আছে (আলহামদুলিল্লাহ)। যেটা নেই তা হলো আগের মতো অবসর সময়। জীবন বড্ড ব্যস্ত হয়ে গেছে। তবু কখনো সামান্য সময়ের জন্য এখানটায় বসতে পারলে ভীষণ সুখানুভব করি।

17/10/2025

বিশ্বনবীর জীবনীর যে অংশ দেখানো হচ্ছে না।

সাধারণ থেকে অসাধারণের পথে যাত্রা হোকপাবনায় নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে ছাত্রদের ভূমিকা' শী...
10/10/2025

সাধারণ থেকে অসাধারণের পথে যাত্রা হোক
পাবনায় নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে ছাত্রদের ভূমিকা' শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে পাবনা জেলা হেযবুত তওহীদের কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় পাবনা জেলা হেযবুত তওহীদের সহ-সভাপতি হাসান আল মামুনের পরিচালনায় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন- হেযবুত তওহীদ সাহিত্য ও গবেষণা বিভাগের খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি আজিমুল হক, হেযবুত তওহীদ ছাত্র ফোরামের পাবনা জেলা প্রতিনিধি মুয়াজ বিন হাসান প্রমুখ।
আজিমুল হক বলেন- ইতিহাসের পাতায় যত বিপ্লবীর নাম পাওয়া যায় তারা সবাই জন্মগ্রহণ করেছেন সাধারণ। কিন্তু বড় হওয়ার সাথে সাথে তারা তাদের জীবনকে এমন কাজে লাগিয়েছে এবং এমনভাবে লাগিয়েছে যা তাদের বড় করেছে। আজ আপনারা সাধারণ এটা বিবেচ্য নয়, কিন্তু কালও যদি সাধারণ থাকেন তবে সেটা হবে আফসোসের, বেদনার। আল্লাহ আমাদের সুযোগ ও সামর্থ্য দুটিই দিয়েছেন মহৎ কিছু করার, সত্যদীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে শামিল হয়ে শহীদ হওয়ার, বড় হওয়ার। যদি আমরা এর ব্যবহার না করে পশুর মতো জীবনযাপন করে চলি তবে সেটা হবে অনেক বোকামির, মূর্খতার। তাই আসুন সংগ্রাম করি, জীবনকে মূল্যবান করে তুলি, আল্লাহর নৈকট্য লাভের পথে হাঁটি। আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন।
মুয়াজ বিন হাসান বলেন- “কাফের হয়ে জন্মগ্রহণ করা দোষের নয়, আবার মুমিন হয়ে জন্মগ্রহণ করা সৌভাগ্যের হলেও স্থায়ী সুখের ও সুন্দর ভবিষ্যতের নয় যদি মুমিন থেকে আল্লাহর কাছে ফেরা না হয়, পরলোকগমন না হয়। তাই আমরা যারা হেযবুত তওহীদ পেয়েছি সেটা কারো মাধ্যমে হোক কিংবা পারিবারিকভাবে তাদের এটা অনুভব করতে হবে যে, সত্যলাভ সৌভাগ্যের হলেও নিশ্চিত জান্নাতের নয়। আল্লাহ বলেছেন- তিনি অকৃতজ্ঞ ও উদাসীনদের হেদায়াহ দান করেন না, হেদায়াতে রাখেনও না। তাই আমরা যারা সত্য পেয়েছি বিশেষ করে যারা শিক্ষার্থী তাদের সংগ্রাম থেকে বিমুখ থাকার সুযোগ নেই। আমাদের পুরোদমে এখন সংগ্রাম করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই সংগ্রামহীন হওয়া যাবে না, যদি হই তবে তার কঠিন খেসারত দিতে হবে।
হাসান আল মামুন বলেন- “শুধু সংষ্কার করে কোনো লাভ হবে না, কোনো সমস্যা দূর হবে না, কোনো মুক্তির পথ মিলবে না। সমাধার পথ, মুক্তির পথ একমাত্র তওহীদ। যে তওহীদ শতধা বিছিন্ন জাতিকে সর্বপ্রথম ঐকবদ্ধ করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করে, মানুষের আত্মিক অবক্ষয় রুখে দেয় এবং মানুষকে ন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত তথা নৈতিকতাসম্পন্ন মানুষ হিসেবে তৈরি করে। যে তওহীদের ঘোষণা হলো 'এক আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে সার্বভৌমত্বের জায়গায় গ্রহণ না করা' হুকুমদাতা হিসেবে গ্রহণ না করা। এই ঘোষণার সাথে একাত্মতা পোষণ যতক্ষণ না করা হবে ততক্ষণ কোনো সমাধার পথ মিলবে না, মুক্তির পথ মিলবে না”।

27/09/2025

মতভেদ কুফর। অথচ রাজনীতির সৌন্দর্য মতভেদ। #রাজনীতি #নির্বাচন

24/09/2025

মুমিমনদের উদ্দেশ্যে আল্লাহর সতর্কবাণী।

পাবনায় ‘জীবন হোক সংগ্রামমুখর’ সভা অনুষ্ঠিত'সংগ্রাম ছাড়া মুমিন থাকা যায় না' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে পাবনায়।বিকেল...
19/09/2025

পাবনায় ‘জীবন হোক সংগ্রামমুখর’ সভা অনুষ্ঠিত
'সংগ্রাম ছাড়া মুমিন থাকা যায় না' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে পাবনায়।
বিকেলে পাবনা জেলা হেযবুত তওহীদ-এর আয়োজনে জেলা কার্যালয়ে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সদর থানা সভাপতির সঞ্চালনায় সদস্যদের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন পাবনা জেলা সভাপতি মাহাতাব উদ্দিন, সহ-সভাপতি মো হাসান প্রমুখ।
মুমিন হওয়ার সংজ্ঞায় সংগ্রাম (জেহাদ) অঙ্গীভূত বলে পাবনা জেলা সভাপতি বলেন- যেভাবে শরীরের রক্তপ্রবাহ বন্ধ হলে ব্যক্তি মরে যায়, সেভাবে সংগ্রাম বন্ধ হলে ব্যক্তি মুমিনের জায়গা থেকে বের হয়ে যায়। তাই সর্বাবস্থায় আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া মুমিন হতে চাওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য অপরিহার্য। কোনো অযুহাতে সংগ্রাম বন্ধ করার সুযোগ নেই।
জেলা সভাপতির কথার সূত্র ধরে সহ-সভাপতি বলেন- আল্লাহর আরেক নাম রাজ্জাক। অর্থাৎ রিজিকদাতা। তিনি পৃথিবীর ছোট থেকে ছোটতর প্রাণীটির জন্যও মৌলিক খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। একটা পাখি ভোরে খাঁচা বের হয়ে সন্ধ্যার আগে ঠিকই খাদ্য সংগ্রহ করে ঘরে ফিরে। অনুরূপভাবে প্রতিটি প্রাণীই। কেউ না খেয়ে থাকে না। যারা তাঁর দীন প্রতিষ্ঠার জন্য বের হবে তাদের জন্য তিনি সেই ব্যবস্থা করবেন না? এটা কী কোনো যৌক্তিক বিষয় হতে পারে।
তাই উক্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে সংগ্রাম থেকে নিভৃত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেছেন, তিনি মুমিনদের অভিভাবক। তাই ইবলিশের ছলনায় পরে কেউ সংগ্রাম থেকে বিমুখ না হয়ে নিজেকে পূর্ণরূপে সংগ্রামী করে তোলেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাদের অভাব দূর করে দিবেন, সমৃদ্ধ করবেন। যদি না করে তবে তার অস্তিত্ব মিথ্যা, নাউজুবিল্লাহ। এটা হতেই পারে না। অতীত সাক্ষ্যবহন করে যারা তাঁর ওপর তাওক্কাল রেখে সংগ্রাম করে গেছে তাদের তিনি সফলতা ও সম্মান দান করেছেন।

17/09/2025

ভুল ধারণা বদলানোর সময় উপস্থিত
অনেকের ধারণা এমন, যে আল্লাহ বিশ্বাস করে, নবী-রসুল বিশ্বাস করে, নামাজ পড়ে, রোজা রাখে, জাকাত দেয়, সম্ভব হলে হজ করে, দাড়ি আছে, টুপি পরে, পাঞ্জাবি পায়জামা পরিধেয় ইত্যাদি সে মুমিন। সে কোনো পাপ করলে আল্লাহ ক্ষমা করে জান্নাত দান করবেন। তার জাতীয় জীবন কোন বিধান দ্বারা পরিচালিত হয় সেটা বিবেচ্য নয়। সমষ্টিগত জীবনে সে কার আনুগত্য করে সেটা বিবেচ্য না।
উক্ত ধারণার ব্যক্তিদ্বয় অজ্ঞতায় না সত্যতায় আছেন চলুন জেনে নেওয়া যাক। আল্লাহ মুমিনদের বৈশিষ্ট্য বলতে গিয়ে বর্ণনা করেছেন- যখন তাদের মধ্যে কোনো বিষয়ের ফয়সালা (রায়) করার জন্য আল্লাহ ও তাঁর রসুলের দিকে আহ্বান করা হয় তখন তারা বলে, আমরা শ্রবণ করলাম এবং আনুগত্য [পালন করব] করলাম, নিশ্চয়ই ইহারাই সত্যবাদী (সূরা নূর: ৫১)।
লক্ষ করুন। এখানে আল্লাহ কী বিষয় উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ উল্লেখ করেছেন 'ফয়সালা' অর্থাৎ বিচার-আচার। অর্থাৎ যারা মুমিন হবে তারা তাদের জীবনে সৃষ্ট যেকোনো সমস্যার সমাধার জন্য দ্বারস্থ হবে আল্লাহর বিধানের, আল্লাহর প্রেরণকৃত জীবনব্যবস্থার। অন্য কারো কাছে যাবে না। আচ্ছা বলুন তো, বর্তমানে ইসলামের অনুসারী দাবিদারেরা তাদের জীবনে সৃষ্ট সমস্যা সমাধার জন্য কোথায় যায়। তারা কী আল্লাহর বিধানে যায়, নাকি মানবসৃষ্ট বিধানে যায়? মানবসৃষ্ট বিধানে।
তাহলে তারা কী আল্লাহর বিধান শ্রবণ ও আনুগত্য করল? করল না। যদি না করে তাহলে কী তারা মুমিন থাকল? থাকল না। আর সেটা আল্লাহই বলে দিয়েছেন। সূরা মায়েদার ৪৪ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন- যারা তাঁর নাজিলকৃত বিধান দ্বারা ফয়সালা দেয় না, হুকুম দেয় না, জীবন পরিচালনা করে না তারা কাফের। প্রশ্ন উঠতে পারে, কাফের হলে কী তারা উক্ত বিশ্বাস রাখত ও আমল করত। এর উত্তর হলো, হ্যাঁ। মক্কার কাফের মোশরেকরাও আল্লাহ ও পূর্ববর্তী নবী বিশ্বাসী ছিল, আমল করত।
কিন্তু তারা সমষ্টিগত জীবনে ফয়সাল দিত বিভিন্ন দেবতার নামে। মূলত সেই সব দেবতা ছিল উৎস, ফয়সালা দিত সমাজের গোত্রপতিরা। যার ফলে সমাজের বৃহৎসংখ্যক লোক মুষ্টিমেয় কিছু লোকের দ্বারা শোষিত ও নিপীড়িত হচ্ছিল। এজন্য আল্লাহর রসুল এসে মক্কার লোকদের আল্লাহ বিশ্বাসী হওয়ার প্রতি বা কোনো আমলের প্রতি আহ্বান না করে সরাসরি সমষ্টিগত জীবনে আল্লাহর বিধান গ্রহণ ও কার্যকরী করার আহ্বান করেছিলেন। যা কলেমা বলে অভিহিত।
ইসলাম গ্রহণের ক্ষেত্রে যে কলেমা পাঠ করানো হয়। সেই কলেমার অর্থই হলো, আল্লাহর হুকুম-বিধান ছাড়া আর কারো হুকুম-বিধান মানি না, মানব না। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (শেষে নবীর নাম যুক্ত হয়েছে)। যারা বোধসম্পন্ন আশা করি তাদের জন্য এই তথ্যই যথেষ্ট হবে সত্য বোঝার জন্য। শেষে শুধু একটুই বলা যেতে পারে, যে প্রকৃতপক্ষে সত্যের অনুসন্ধানে তার কাছে সত্য পৌঁছানো নিশ্চিত। কিন্তু সে সত্য লাভ করবে কিনা সেটা তার আল্লাহর প্রতি ও সত্যের প্রতি সমর্পণের আকুলতা ও তার প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ নির্ণয় করে বলে সৃষ্টি সাক্ষাৎ দেয়।

শিক্ষিত লোকের বৈশিষ্ট্য কেমন হওয়া সমীচীন যে যত বিজ্ঞান জানে, উদ্ভাবনের সূত্র জানে, বিভিন্ন ভাষাজ্ঞান আত্মস্থ সে তত বড় শি...
16/09/2025

শিক্ষিত লোকের বৈশিষ্ট্য কেমন হওয়া সমীচীন
যে যত বিজ্ঞান জানে, উদ্ভাবনের সূত্র জানে, বিভিন্ন ভাষাজ্ঞান আত্মস্থ সে তত বড় শিক্ষিত। এমন একটা ধারণা আজ পৃথিবীর সর্বত্র। কিন্তু বিষয়টি কী আদৌ তাই? না, তা নয়। একজন শিক্ষিত মানুষ কেমন হওয়া সমীচীন তা বলতে গিয়ে প্রখ্যাত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী বলেছেন- একজন শিক্ষিত লোক সর্বপ্রথম হবে ন্যায়নিষ্ঠ, সত্যবাদী, পরোপকারী, সমাজের কল্যাণকামী, অন্যায়ের সাথে আপস না করা বটবৃক্ষ। আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন- সুশিক্ষার লক্ষণ হলো তা মানুষকে অভিভূত না করে, তা মানুষকে মুক্তিদান করে।
আজকে সমাজের দিকে তাকালে কী দেখা যায়? দেখা যায় যে যত বড় শিক্ষিত তার দ্বারা সমাজ সৃষ্টি তত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। সমাজের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিগুলো, প্রতারণাগুলো, অর্থপাচার শিক্ষিত লোকগুলোই করছে। এমনকি স্বার্থের জন্য মানুষ ও দেশকে বিপন্ন তারাই করছে। আর অহংকার তা বর্ণনার উর্ধ্বে। শিক্ষিত শ্রেণির অহংকার এতটাই যে তাদের সাথে কথা বলার সুযোগটিও লাভ হয় না সাধারণ লোকদের। সম্ভবত এজন্য আহমেদ ছফা বলেছেন- নামকরা বিদ্যালয়গুলো থেকে শিক্ষার থেকে অহংকারটা বেশি শিখে শিক্ষার্থীরা।
এটি আজ বিবেচনা করতে হবে। কারণ শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নত ও সমৃদ্ধ হতে পারে না, সফলতার চূড়ায় আরোহণ করতে পারে না। কিন্তু সেই শিক্ষা কেমন হওয়া উচিত আর আজ কেমন তা বিবেচনা সময়ের দাবি। যদি বিবেচনা করা না হয় তবে চলমান কোনো সমস্যা যেমন সমাধা সম্ভব হবে না, তেমন আসন্ন মহা বিপর্যয় থেকেও জাতিকে বাঁচানো সম্ভব হবে না। আজকের প্রজন্ম আগামী দিনের ভবিষ্যৎ বলে অনেকে মনে করেন। সেই প্রজন্ম কী শিক্ষা লাভ করছে, শিক্ষা অর্জনে কী বৈশিষ্ট্যে বলীয়ান হচ্ছে তা অবিবেচ্য হতেই পারে না।

পাবনায় নতুন সদস্যদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পাবনায় হেযবুত তওহীদ আন্দোলনে যোগদানকারী নতুন সদস্যদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অ...
14/09/2025

পাবনায় নতুন সদস্যদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
পাবনায় হেযবুত তওহীদ আন্দোলনে যোগদানকারী নতুন সদস্যদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে জেলা কার্যালয়ে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সবার উদ্দেশ্য বক্তব্য রাখেন, পাবনা জেলা হেযবুত তওহীদের সভাপতি মাহাতাব উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাসান আল মামুন, সদর উপজেলা সভাপতি আলাউদ্দিন প্রমুখ।
এসময় তারা বলেন- বর্তমানে ইসলামের যে চিত্র দেখা যায় তা হলো আমল কেন্দ্রিক। যেমন, নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত ইত্যাদি। এসবই ইসলাম। এসব করার জন্য ও অপরকে করানোর জন্য নবী-রসুল বোধহয় এসেছিলেন। এমনটাই ধারণা অনেকের। কিন্তু না৷ এসব ইসলামের বুনিয়াদ নয়। ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। একজন ব্যক্তির ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে বিশ্বব্যাপী জীবন কীভাবে পরিচালিত হবে তার গাইডলাইন ইসলাম।
সেই গাইডলাইন অনুসরণে সামষ্টিক জীবন পরিচালনার জন্য যে চরিত্র প্রয়োজন তা সৃষ্টির প্রশিক্ষণ হলো উপরোক্ত আমলগুলো। অর্থাৎ আগে ইসলাম নামক জীবনব্যবস্থা জীবনে গ্রহণ ও কার্যকরী করার সিদ্ধান্ত, তারপর আমল। অথচ আজ সমগ্র পৃথিবীতে মুসলমান পরিচয় দেওয়া লোকগুলো সামষ্টিক জীবনে আল্লাহর জীবনব্যবস্থা গ্রহণ ও কার্যকরী না করে মানবসৃষ্ট জীবনব্যবস্থা গ্রহণ ও কার্যকরী করে রীতিমতো মোশরেকে পরিণত।
ইসলামের অনুসারী হওয়ার যে সূত্র, যে কলেমা পাঠ করার মাধ্যমে ব্যক্তি মুমিন, মুসলিম বলে স্বীকৃতি লাভ করে সেই কলেমার দাবি কী? সেই কলেমার দাবিই হচ্ছে, 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (অর্থ আল্লাহ ছাড়া কারো হুকুম-বিধান মানি না, শেষে নবীর নাম।)।অর্থাৎ ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে বিশ্বব্যাপী জীবন পর্যন্ত যে অঙ্গনে আল্লাহর হুকুম আছে সেখানে আর কারো হুকুম না মানা। এটাই ইসলাম। এটা যারা করবে না তারা যত আমল করুক লাভ নেই, তা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।
তাই আজকে যারা হেযবুত তওহীদ আন্দোলনের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন তাদের সর্বপ্রথম কাজ হলো, প্রকৃত ইসলাম সম্পর্কে আকিদা বা ধারণা পরিষ্কার করা, আল্লাহর বিধান নিজেদের জীবনে কার্যকরী করা এবং আল্লাহর বিধান পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যাবতীয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায় প্রতিষ্ঠার জেহাদ করা, যা প্রত্যেক মুমিনের ওপর আল্লাহ ফরজ করেছেন। সেই জেহাদ হবে, কথা বলে, বক্তব্য দিয়ে, লিখে ইত্যাদি আরো বহু পন্থায়। এবং সেটা অবশ্যই নিঃস্বার্থভাবে মানবতার কল্যাণে।এই জেহাদের বিনিময়ে পার্থিব কোনো স্বার্থ আশা করা যাবে না। এর উত্তম প্রতিদান আল্লাহর কাছে সঞ্চিত।

14/09/2025

আপনি মুমিন-মুসলিম আছেন না কাফের-মোশরেক? (উত্তরটা দিয়ে যাবেন)

14/09/2025

বাংলাদেশের মুসলমানসহ পৃথিবীর সব মুসলমান কাফের-মোশরেক। অবাক হচ্ছেন? হ্যাঁ, এটিই সত্য। বিস্তারিত সুরা মায়েদা: ৪৪, সুরা আনআম: ১৫১।

কারো সাথে মিল খুজে পান?
14/09/2025

কারো সাথে মিল খুজে পান?

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ajimul Haque posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ajimul Haque:

Share