Ribu

Ribu নিজেকে সর্বদা প্রমাণ করতে নেই।যে যা,ভাবছে ভাবুক।আপনি আপনার মত থাকুন।

13/10/2025

পুরুষ মানুষ ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত বউ-বাচ্চার মূল্য বোঝে না আর যখন বুঝে তখন বুঝলেও আর কোনো উপায় থাকে না😅💔

12/10/2025
আমার মতে,এই দুনিয়াতে সবচেয়ে বড় দাতা আর সবচেয়ে সাহসী মানুষ হচ্ছে কন্যাসন্তানের বাবা।সারাজীবন মেয়েকে সবচেয়ে ভালটা খেতে দেয়...
12/10/2025

আমার মতে,এই দুনিয়াতে সবচেয়ে বড় দাতা আর সবচেয়ে সাহসী মানুষ হচ্ছে কন্যাসন্তানের বাবা।

সারাজীবন মেয়েকে সবচেয়ে ভালটা খেতে দেয়,সবচেয়ে ভাল জামাটা কিনে দেয়,তার সামর্থ্য থাক আর না থাক।নিজে মাছের বা মাংসের ছোট পিস নিয়েও,মেয়েটা খাক।

লাখ লাখ টাকা খরচ করে মেয়ের পড়াশুনায়, কোনো আশা ছাড়া। জানে বিয়ে দিলেই মেয়ে পর,ছেলেদের মত সে সংসারে কিছু দিতে পারবে না।তবু মেয়েকে বেস্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ায়।প্রাইভেট ভার্সিটি,প্রাইভেট মেডিকেল কোথাও মেয়ে ৫০% এর কম নেই।

অথচ এই লাখ লাখ খরচের আউটপুট অলমোস্ট শূন্য আমাদের দেশে।

কোনো মেয়েই তার বেতন বাবার হাতে তুলে দেয় না,দিতে পারে না, দিলেও বাবা নেয় না! সমাজটাই এরকম!
সারাজীবন এত কষ্ট করে পালা মেয়ে,অনেক সময় বাবার অসুস্থতায়ও আসতে পারে না।অন্যের পারমিশনের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।

বছরে দুটো ইদ হলেও আমি বেশির ভাগ মেয়েকেই দেখি তাদের স্বপ্ন অন্যের বাড়ি যায়।ইদের দিন, পুজার দিন, উৎসবের দিনে এই মেয়েদের কষ্টের স্ট্যাটাস দেখতেও খুব কান্না পায়।

তবু কন্যাদান তো করতেই হয় বুকে পাথর চেপে। যে মেয়েকে কোনোদিন একটা বকা দেয় নি,অন্যের বাড়িতে তার সাথে কেমন ব্যবহার করবে সেই শংকা বুকে রেখে মেয়েটাকে বিদায় করা অসীম সাহসী মানুষ বাবা!

আমি সত্যি জানিনা এই সাহস উপমহাদেশের বাবাদের কোথা থেকে আসে! আকাশসম উদারতা না থাকলে কি এই ত্যাগ সম্ভব?

মানুষ সব ভুলে যেতে পারে!!রাগারাগি, ভুল বোঝাবুঝি, ঝগড়া, তর্ক বিতর্ক, মন খারাপ ইত্যাদি সময়ের সাথে সাথে সব ভুলে যেতে পারে ম...
10/10/2025

মানুষ সব ভুলে যেতে পারে!!
রাগারাগি, ভুল বোঝাবুঝি, ঝগড়া, তর্ক বিতর্ক,
মন খারাপ ইত্যাদি সময়ের সাথে সাথে সব ভুলে যেতে পারে মানুষ।
শুধু ভুলতে পারে না কিছু কথা।
প্রিয় মানুষের মুখ থেকে নিজের ব্যাপারে শোনা কিছুকিছু কথা মানুষের ভিতরে বাজতে থাকে অদৃশ্য টেপ রেকর্ডারের মতো।

বুকের ভিতর আটকে থাকে সেসব অপমান,
গলার ভিতর মাছের কাঁটার মতো আটকে থাকে
সেসব কটূক্তি,
ঘুমের ভিতর দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে।
না গেলা যায়, না ফেলা যায়।
একটা সময় পর সব আঘাত মিলিয়ে যায় ধীরে ধীরে, আবার হাসি ফুটে ওঠে মুখে,
দিব্যি থাকি আমরা।

তারপর হঠাৎ কোনও ঘুম না আসা একলা রাতে, স্মৃতির বারান্দায় পায়চারি করতে করতে আমরা পৌঁছে যাই সেসব কথার কাছে।

কী ভীষণ যন্ত্রণা হয় আবার!
সেই একই কষ্ট আবার ফিরে আসে।
আর আমরা বুঝতে পারি আমরা মানুষদের ক্ষমা করি, তাদের বলা কথাগুলোকে না!

যে মানুষ তোমার মানসিক শান্তি নষ্ট করে, সে কখনোই তোমার জীবনের ভালোবাসা হতে পারে না—কখনো না। তোমার মানসিক সুস্থতা আর আবেগি...
10/10/2025

যে মানুষ তোমার মানসিক শান্তি নষ্ট করে, সে কখনোই তোমার জীবনের ভালোবাসা হতে পারে না—কখনো না। তোমার মানসিক সুস্থতা আর আবেগিক নিরাপত্তা সবসময় প্রথমে আসা উচিত। যে মানুষ বারবার তোমাকে মানসিকভাবে কষ্ট দেয়, সে কখনোই তোমার ভালোবাসার যোগ্য নয়।

বিষাক্ত (toxic) সম্পর্ক মানসিকভাবে ভীষণ ক্ষতিকর হতে পারে। তাই যদি তুমি দেখো কেউ তোমাকে মানসিকভাবে আঘাত দিচ্ছে, তোমার আত্মসম্মান বা মানসিক শান্তি নষ্ট করছে—তবে সম্পর্কটা নতুন করে ভাবা দরকার। প্রয়োজনে দূরে সরে যাওয়া বা সহায়তা নেওয়া উচিত।

তুমি এমন ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য, যেখানে তোমাকে সম্মান, ভালোবাসা আর যত্ন দেওয়া হবে। যে মানুষ এই সাধারণ বিষয়গুলোও দিতে পারে না, সে তোমার জীবনে থাকারই যোগ্য নয়।

নিজেকে ভালোবাসো, নিজের যত্ন নাও, আর এমন মানুষদের পাশে রাখো যারা সত্যিই তোমাকে সম্মান দেয়, বোঝে, আর তোমাকে সুখী রাখে। 💛

বর্তমানে স্ত্রীর আদর থেকে বঞ্চিত হাজারো পুরুষ:আজকের ডিজিটাল যুগে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে এক অদৃশ...
08/10/2025

বর্তমানে স্ত্রীর আদর থেকে বঞ্চিত হাজারো পুরুষ:
আজকের ডিজিটাল যুগে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে এক অদৃশ্য দেয়াল। সেই দেয়ালের নাম—স্মার্টফোন। ছোট্ট এই যন্ত্রটা অনেক সময় দুইজন মানুষের মাঝে দূরত্ব তৈরি করে দিচ্ছে, যেখানে ভালোবাসা, মনোযোগ আর যত্ন থাকার কথা ছিল।
ডিজিটাল দেয়াল: এক অদৃশ্য বাস্তবতা
একই ছাদের নিচে, একই বিছানায় শুয়েও আজ বহু দম্পতি যেন আলাদা দ্বীপে পরিণত হয়েছে। চোখে চোখ রাখার সময় নেই, অথচ স্ক্রিনে চোখ আটকে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা।
স্বামী দিনের পরিশ্রম শেষে বাসায় ফিরে স্ত্রীর হাসি ও গল্প খুঁজে পেতে চায়। কিন্তু স্ত্রী তখন মগ্ন ফেসবুকের নিউজফিডে।
স্ত্রী চায় স্বামী কিছুক্ষণ পাশে বসুক, কথা বলুক। কিন্তু স্বামী তখন ব্যস্ত ইউটিউব ভিডিও বা সোশ্যাল মিডিয়ার ভিড়ে।
এই অদৃশ্য দেয়াল কাঁচের মতো স্বচ্ছ হলেও, ভাঙা ইস্পাতের মতো কঠিন।
স্ত্রীর মনোযোগ হারানোর কারণ
আজকের অনেক নারী সোশ্যাল মিডিয়ার মায়াজালে এমনভাবে আটকে পড়েছেন যে স্বামীর উপস্থিতির চেয়ে ভার্চুয়াল জগত তাদের কাছে বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে।
ফেসবুকের ছবি দেখে তুলনা শুরু হয়: “ওর স্বামী এত কিছু করে, আমার স্বামী কেন পারে না?”
অজান্তেই তৈরি হয় হতাশা ও অসন্তোষ, যা পরে রূপ নেয় ঝগড়া আর দূরত্বে।
স্বামীও সমান দায়ী
এটা একতরফা নয়। অনেক স্বামীও স্ত্রীর প্রতি সময় ও মনোযোগ দিতে না পেরে মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছেন।
স্ত্রীর সঙ্গ না খুঁজে তারা ব্যস্ত থাকেন ভার্চুয়াল বিনোদনে।
সোশ্যাল মিডিয়ার কৃত্রিম উত্তেজনা ধীরে ধীরে স্ত্রীর প্রতি তাদের স্বাভাবিক আকর্ষণ কমিয়ে দেয়।
ফলাফল—স্ত্রী সাজলেও, অপেক্ষা করলেও, স্বামী তার প্রতি উদাসীন থেকে যায়।
ফলাফল: এক ছাদের নিচে বিচ্ছিন্ন দ্বীপ
একই বিছানায় থেকেও যেন দূরত্ব বাড়তে থাকে।
স্পর্শের উষ্ণতা নেই, চোখে চোখ রাখা নেই, আন্তরিক আলাপ নেই।
ভালোবাসা সীমাবদ্ধ হয়ে যায় লাইক, কমেন্ট আর শেয়ারের সংখ্যায়।
সমাধান: সম্পর্কের উষ্ণতা ফিরিয়ে আনা
এখনো সময় আছে এই ডিজিটাল দেয়াল ভাঙার।
ফোনটা একপাশে রাখুন।
সঙ্গীর দিকে তাকান। তার চোখে হয়তো জমে আছে অভিমান আর একাকিত্ব।
হাতটা ধরুন। দুটো কথা বলুন, শুনুন, বোঝার চেষ্টা করুন।
একসাথে কিছু সময় কাটান—চা খেতে খেতে, হাঁটতে হাঁটতে, বা শুধুই নীরবতায় পাশে বসে থেকেও।
স্মার্টফোন আপনার বিনোদনের সঙ্গী হতে পারে, কিন্তু জীবনের সঙ্গী নয়।
প্রিয়জনের হাসি, তার স্পর্শ, তার গলার স্বর—এসবের বিকল্প কোনো অ্যাপ বা নোটিফিকেশন দিতে পারবে না।
একটা সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেলে তা কোনো সফটওয়্যারের মতো রিকভার করা যায় না। তাই সময় থাকতে সম্পর্ককে বাঁচাতে হবে।
ফোনটা রাখুন, সঙ্গীর দিকে তাকান—কারণ হাজারো নোটিফিকেশনের আওয়াজের চেয়ে প্রিয় মানুষের একটি আন্তরিক শব্দ অনেক বেশি মূল্যবান।

{Picture For Attention}

কোন বিবাহিত মেয়ে মরে গেলে অথবা সুইসাইড করলে বাবা মায়ের মনে বড় দুঃখ হয়।কি কষ্ট ছিল মেয়ের মনে একটুও বললনা?কিন্তু আসলেই কি ...
06/10/2025

কোন বিবাহিত মেয়ে মরে গেলে অথবা সুইসাইড করলে
বাবা মায়ের মনে বড় দুঃখ হয়।
কি কষ্ট ছিল মেয়ের মনে একটুও বললনা?

কিন্তু আসলেই কি বলেনাই?
আপনার তাই মনে হয়?
বলেছে।
বারবার বলেছে।
হাজার বার বলেছে শতবার বলেছে।

কিন্তু তারা সমাধান কি দিয়েছেন জানেন?

চাকরী ছেড়ে দেও
ব্যাবসা ছেড়ে দেও
সংসারে মন দাও
আরেকটা বাচ্চা নাও

কখনো অই মেয়ের স্বামীর মা কে বলতে শুনেছেন?
বাবা তুই সংসারে মন দে!
বাবা তুই এইযে প্রতি সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে বাইরে আড্ডা দিতে যাস সেটা বাদ দিয়ে বউকে সময় দে!
বাবা তুই জিম করতে না গিয়ে বাসায় বউকে সময় দে! বাবা তুই ব্যাবসা ছেড়ে দে এত যখন ব্যাস্ততা!
বাবা তুই অফিস থেকে আসার সময় বউ এর প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো এনে দিস!
বাবা তুই বউকে মাঝে মধ্যে একটু ঘুরতে বাহিরে নিয়ে যাস!
বাবা তুই বউকে এত নির্যাতন করিস না।

কোন দিন শুনেন নাই।

কারন পুরুষ এর কম্প্রোমাইজ করতে হয়না!

তাদের সংসার করতে হয়না।

সংসার শুধু এক তরফা নারীরা করবেন।
সমস্ত কম্প্রোমাইজ, স্যাক্রিফাইজ তারা করবেন।

সন্তান ধারন করতে জীবন টাও বাজি রাখবেন।
এক সন্তানে কাজ না হলে তিন চার বার এটেম নেবেন।

তাও সংসার কে টাইট করে ধরে তাকে রাখতেই হবে।

এরপর কেউ সফল নারী চিকিৎসক হয়েও গায়ে আগুন ঢেলে সুইসাইড করবে
কেউ ছাদ থেকে লাফ দেবে।
কেউবা মানসিক চাপ থেকে স্টক করে মরবে।

লিখে রেখে যাবে আই কুইট।

কত দুখে একজন মানুষ কোথাও একটু আশ্রয় আর শান্তনা না পেয়ে এভাবে কুইট করে কেউ জানেনা।

সবার কাছে গিয়ে যখন তার সমস্ত রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় তখনি সে কুইট করে।

আমি একে আত্নহত্যা বলবনা।

এটা খুন,এটা মার্ডার।

আফসোস এসব মার্ডারের কোন শাস্তি নেই।

#কালেক্টেড

just a sensitive girl who needs a man who can take care of her heart❤️‍🩹
05/10/2025

just a sensitive girl who needs a man who can take care of her heart❤️‍🩹

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ribu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ribu:

Share

Category