Modern Maven

Modern Maven Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Modern Maven, Digital creator, dhaka, Dhaka.
(1)

"MODERN MAVEN"মডার্ন মেইভেন" এর বাংলা অর্থ হল "আধুনিক বিশেষজ্ঞ" বা "আধুনিক পারদর্শী"। "মেইভেন" শব্দটি দ্বারা সাধারণত কোনো বিষয়ে গভীর জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিকে বোঝায়, যাকে আধুনিক প্রেক্ষাপটে একজন বিশেষজ্ঞ বা দক্ষ ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করা যায়।

কথা বলার  ক্ষুধা - সেক্সের চেয়েও আদিম যে চাহিদা আপনার সঙ্গী কি আপনার সাথে শোয়, কিন্তু কথা বলে না? তাহলে অভিনন্দন, আপনি এ...
14/10/2025

কথা বলার ক্ষুধা - সেক্সের চেয়েও আদিম যে চাহিদা

আপনার সঙ্গী কি আপনার সাথে শোয়, কিন্তু কথা বলে না? তাহলে অভিনন্দন, আপনি এক জীবন্ত লাশের সাথে বসবাস করছেন।

কী? statement টা শুনেই আপনার শরীরে কাঁটা দিয়ে উঠলো? মনে হচ্ছে, আপনার ব্যক্তিগত জীবনে কেউ নোংরাভাবে উঁকি মারছে? নিজের ভালোবাসার সম্পর্কটাকে এতটা কদর্যভাবে আক্রমণ করায় লেখকের গলা টিপে ধরতে ইচ্ছে করছে? করুন। আপনার সব ক্ষোভ, সব অপমান আমি মাথা পেতে নিচ্ছি। কিন্তু এই লেখাটি যদি আপনার ভেতরের সেই ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিটাকে জাগিয়ে তুলতে না পারে, যদি আপনার সাজানো-গোছানো সম্পর্কের মিথ্যার দেওয়ালটা কাঁপিয়ে দিতে না পারে, তবে বুঝবেন আমার কলম ধরাটাই বৃথা।

আমরা এক অদ্ভুত ডিজিটাল কসাইখানায় বাস করি, যেখানে আমরা সম্পর্কগুলোকে লাইক, কমেন্ট আর শেয়ার দিয়ে ওজন করি। আমরা একে অপরের শরীর চিনি, কিন্তু আত্মাটাকে চিনি না। আমরা একসাথে ডিনার করি, কিন্তু কথা বলি ফোনের স্ক্রিনের সাথে। আমরা একসাথে বিছানায় যাই, কিন্তু আমাদের মন ঘুরে বেড়ায় ভার্চুয়াল দুনিয়ার অলিতে-গলিতে। এই যে নীরবতার মহামারী, এই যে কথা বলার জন্য আত্মার তীব্র হাহাকার—এটাই আজকের সভ্যতার সবচেয়ে বড় ক্যানসার।

এই লেখাটি কোনো পরকীয়াকে উস্কে দেওয়ার জন্য নয়। এই লেখাটি ডিভোর্সকে মহিমান্বিত করার জন্যও নয়। এই লেখাটি হলো সেই ভয়ঙ্কর সত্যের মুখোমুখি হওয়ার এক নির্মম প্রচেষ্টা, যা আপনার সুখী দাম্পত্যের মুখোশের আড়ালে থাকা কঙ্কালটাকে দেখিয়ে দেবে। এই লেখাটি হলো সেই 'কথার অক্সিজেন'-এর প্রয়োজনীয়তা বোঝানোর চেষ্টা, যা ছাড়া প্রতিটি সম্পর্ক ভেতর থেকে পচে যেতে শুরু করে।

কথা বলার ক্ষুধা - সেক্সের চেয়েও আদিম যে চাহিদা

আসুন, আপনার শোবার ঘরের দরজাটা একটু ফাঁক করি। না, আপনার শারীরিক সম্পর্কের গোপন দৃশ্য দেখার জন্য নয়। আপনার নীরবতার বীভৎস রূপটা দেখার জন্য। ভাবুন তো, আপনার স্বামী বা স্ত্রী আপনাকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে। তার নিঃশ্বাস আপনার ঘাড়ে পড়ছে, তার শরীরের উত্তাপ আপনি পাচ্ছেন। বাহ্যিকভাবে সবকিছুই নিখুঁত। কিন্তু আপনারা দুজনই কথা বলছেন না। আপনাদের মাঝে শুয়ে আছে একটা জ্বলন্ত স্মার্টফোন অথবা সারাদিনের এক পাহাড় ক্লান্তি, যা আপনাদের ঠোঁট দুটোকে সেলাই করে দিয়েছে।

শারীরিক মিলন হয়তো আপনাদের হয়, কিন্তু সেই মিলনে কি আত্মার কোনো সংযোগ থাকে? নাকি সেটা নিছকই একঘেয়ে রুটিন, একটা যান্ত্রিক প্রক্রিয়া? যে মানুষটার সাথে আপনি আপনার শরীর ভাগ করে নিচ্ছেন, তার সাথে যদি নিজের মনের কথা, ভয়, স্বপ্ন বা সামান্যতম অনুভূতিও ভাগ করে নিতে না পারেন, তাহলে আপনার আর একজন যৌনকর্মীর মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়?

বিজ্ঞান বলছে, মানুষের মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় চাহিদা হলো 'social connection' বা সামাজিক সংযোগ। অক্সফোর্ডের মনোবিজ্ঞানী রবিন ডানবারের মতে, শারীরিক স্পর্শের মতোই 'কথোপকথন' আমাদের শরীরে এন্ডোরফিন (Endorphin) নিঃসরণ করে, যা আমাদের ভালো থাকার অনুভূতি দেয়। যখন আপনার সঙ্গী আপনার কথা মন দিয়ে শোনে, তখন আপনার মস্তিষ্কে যে রাসায়নিক বিক্রিয়া হয়, তা সবচেয়ে তীব্র অর্গ্যাজমের চেয়েও বেশি শক্তিশালী এবং দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।

যে নারী তার স্বামীর কাছে দিনের ছোট ছোট গল্পগুলো করার জন্য ছটফট করে, সে আসলে 'কথা' চায় না, সে চায় 'মনোযোগ'। সে চায় তার স্বামী এটা বুঝুক যে, তার জগতে সে-ই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আর যে পুরুষ সারাদিনের যুদ্ধের পর বাড়ি ফিরে স্ত্রীর সাথে দুটো কথা বলে হালকা হতে চায়, সে আসলে তার পৌরুষের স্বীকৃতি চায়। সে চায় তার স্ত্রী বুঝুক, এই সমস্ত লড়াইটা সে তাদের জন্যই লড়ছে।

এই 'কথার ক্ষুধা' যখন মেটে না, তখনই সম্পর্কগুলো জীবন্ত লাশে পরিণত হয়। শরীর দুটো একসাথে থাকে, কিন্তু আত্মা দুটো সম্পূর্ণ একা হয়ে যায়।

আমাদের জীবনটা একটা লম্বা, বন্ধুর পথ। আর এই পথের প্রতিটি বাঁকে আমাদের একজন কথা বলার মানুষ দরকার হয়।

স্কুল-কলেজের সেই দিনগুলো: যখন পরীক্ষার চাপ, বাবা-মায়ের প্রত্যাশা আর প্রথম প্রেমের কাঁটায় মনটা ক্ষতবিক্ষত, তখন সেই বন্ধুটিই ছিল আমাদের অক্সিজেন, যার কাছে কোনো ফিল্টার ছাড়াই সব বমি করে দেওয়া যেত।
বেকারত্বের অভিশাপ: যখন চারদিক থেকে 'কী করছিস?' প্রশ্নটা তীরের মতো বিঁধতে থাকে, তখন একজন মানুষ দরকার হয় যে বলবে, "চিন্তা করিস না, আমি আছি তোর পাশে।"
বিশ্বাসঘাতকতার নরক: যখন প্রেমিক-প্রেমিকা, কাছের বন্ধু বা নিজের রক্ত সম্পর্কের কেউ আপনার পিঠে ছুরি মারে, তখন আপনার একটা কাঁধ দরকার হয়, যেখানে মাথা রেখে আপনি চিৎকার করে কাঁদতে পারবেন। আপনার কোনো সমাধান লাগবে না, শুধু একজন শ্রোতা লাগবে।
ব্যবসায় লাল বাতি জ্বলার পর যখন আপনার সব সঞ্চয়, সব স্বপ্ন এক মুহূর্তে ধূলিসাৎ হয়ে যায়, তখন আপনার এমন একজন মানুষ দরকার, যে আপনার ব্যর্থতাকে নিয়ে উপহাস করবে না, বরং আপনার হাতটা ধরে বলবে, "চলো, আবার শুরু করা যাক।"

আর ভাবুন সেই হাউসওয়াইফের কথা। সারাদিন চার দেওয়ালের মধ্যে একা একা কাজ করতে করতে তার মনটাও দেওয়ালের মতো বোবা হয়ে যায়। সে সারাদিন অপেক্ষা করে থাকে, কখন তার স্বামী ফিরবে, আর সে তার জমানো কথাগুলো বলবে। কিন্তু স্বামী ফিরে ডুবে যায় মোবাইল বা টিভির জগতে। নারীর দিনের পর দিন জমে থাকা এই না বলা কথাগুলোই একসময় তার মনে বিষ হয়ে যায়, যা সম্পর্ককে ভেতর থেকে খেয়ে ফেলে।

একইভাবে, সেই পুরুষটির কথাও ভাবুন, যার স্ত্রী হয়তো খুব ভালো সংসারী, কিন্তু তার সাথে মনের কথা বলার কোনো তাগিদ অনুভব করে না। পুরুষটি অফিসের চাপ, সামাজিক চাপ নিয়ে কার সাথে কথা বলবে? তার ভেতরের শিশুটা কার কাছে আবদার করবে? এই একাকীত্বই অনেক পুরুষকে घराর বাইরে আশ্রয় খুঁজতে বাধ্য করে।

কথা বলার মানুষটা আসলে একটা সেফটি ভালভের মতো। যা আপনার ভেতরের অতিরিক্ত চাপটাকে বের করে দেয় এবং আপনাকে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচায়।

জীবনের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর একাকীত্ব নেমে আসে মধ্যবয়স এবং বৃদ্ধ বয়সে।

যখন সন্তানরা বড় হয়ে নিজেদের জগৎ তৈরি করে নেয়, যখন বন্ধুরা নিজেদের সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন স্বামী-স্ত্রীর কাছে একে অপরকে ছাড়া আর কেউ থাকে না। এই সময়টাতেই 'কথা' হয়ে ওঠে বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, বহু দম্পতি এই বয়সে এসে আবিষ্কার করে যে, সারাজীবন একসাথে থেকেও তারা আসলে কথা বলতে শেখেনি। তাদের সব আলোচনা সন্তান, সংসার আর দায়িত্বের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। নিজেদের নিয়ে কথা বলার মতো তাদের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। তারা একই ছাদের নিচে দুটো অচেনা দ্বীপের মতো বসবাস করে।

আর সবচেয়ে মর্মান্তিক দৃশ্যপট তৈরি হয় বৃদ্ধ বয়সে। ভাবুন আপনার বাবা-মায়ের কথা। তাদের আর কোনো কাজ নেই, কোনো ব্যস্ততা নেই। তাদের পুরো পৃথিবীটা ছোট হয়ে আপনাদের ফোনের অপেক্ষায় সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। তারা আপনার কাছে টাকা-পয়সা, দামী উপহার কিছুই চায় না। তারা শুধু পাঁচ মিনিটের জন্য আপনার গলাটা শুনতে চায়। তারা তাদের পুরোনো দিনের গল্প শোনাতে চায়, তাদের শরীর খারাপের কথা জানাতে চায়, আপনার দিন কেমন কাটলো তা জানতে চায়।

আর আপনি? আপনি 'ব্যস্ত' আছেন। আপনি মাসে মাসে টাকা পাঠিয়ে বা দামী ডাক্তার দেখিয়েই আপনার দায়িত্ব শেষ করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার এই নীরবতা তাদের জন্য স্লো পয়জনিং-এর মতো কাজ করছে? loneliness বা একাকীত্ব যে সরাসরি স্মৃতিভ্রংশ (Dementia), হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়, তা একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত। আপনি হয়তো অজান্তেই আপনার ব্যস্ততা দিয়ে আপনার বাবা-মায়ের আয়ু কমিয়ে দিচ্ছেন। আপনি আসলে তাদের একজন নীরব হত্যাকারী।

কথা বলুন, নইলে ফুরিয়ে যাবেন
আমরা এমন এক প্রজন্ম, যারা হাজার হাজার ভার্চুয়াল বন্ধুর ভিড়েও মারাত্মকভাবে একা। আমাদের কন্টাক্ট লিস্ট ভর্তি, কিন্তু ডায়াল করার মতো একটা নম্বরও নেই।

থামুন। এই মুহূর্তে আপনার হাতের স্মার্টফোনটা নামিয়ে রাখুন। আপনার পাশে বসে থাকা মানুষটার চোখের দিকে তাকান। তাকে জিজ্ঞেস করুন, "কেমন আছো তুমি? সত্যিই কেমন আছো?" তার উত্তরটা মন দিয়ে শুনুন, অন্যমনস্ক হয়ে নয়। আপনার বাবা বা মা-কে ফোন করুন, কোনো কারণ ছাড়াই। শুধু বলুন, "এমনিই ফোন করলাম, তোমার গলাটা শুনতে ইচ্ছে করছিল।"

বিশ্বাস করুন, এর চেয়ে বড় 'আই লাভ ইউ' আর কিছু হতে পারে না।

কথা বলা কোনো বিলাসিতা নয়, এটা বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের মতোই জরুরি। এটা আত্মার খাবার। যে সম্পর্কে কথা নেই, সে সম্পর্কটা একটা সুন্দর কফিনের মতো, যার ভেতরে শুধুই একটা পচা-গলা লাশের বাস।

এখন নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি কি একজন জীবন্ত মানুষের সাথে বাঁচতে চান, নাকি একটা লাশের সাথে ঘুমাতে চান? আপনি কি আপনার প্রিয়জনদের 'কথার অক্সিজেন' দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে চান, নাকি নিজের নীরবতা দিয়ে তাদের তিলে তিলে খুন করতে চান?

সিদ্ধান্ত আপনার। কারণ আপনার জিহ্বা এবং আপনার কান, এই দুটোই পারে একটা সম্পর্ককে হয় স্বর্গ বানাতে, নয়তো জীবন্ত কবরস্থান।

এক ভদ্রলোক আফসোস করে বলছিলেন , আমার স্ত্রী যদি কোন ব্যাক্তির সাথে এক মাস চলাফেরা করে তাহলে ওই ব্যক্তি আমার স্ত্রীকে গায়ে...
04/10/2025

এক ভদ্রলোক আফসোস করে বলছিলেন , আমার স্ত্রী যদি কোন ব্যাক্তির সাথে এক মাস চলাফেরা করে তাহলে ওই ব্যক্তি আমার স্ত্রীকে গায়ে হাত দেয়ার অধিকার পাবে ।

আমি বললাম , এতো ভালো ফ্যামিলিতে বিয়ে করেছেন , আপনার শাশুড়ি হিজাব করে , শশুড় নামাজি । এটা কিভাবে সম্ভব ?

লোকটার উত্তর ছিল খুব দামী । তিনি বলেছিলেন , আমার শশুড় শাশুড়ি তাকে জাজ করে তাদের সন্তান হিসেবে । সে সন্তান হিসেবে ভালো ।

তার বন্ধুরা তাকে জাজ করে তার বন্ধু হিসেবে । এই হিসেবেও সে ভালো ।

কিন্তু আমি তার সাথে শুই । এক বিছানায় থাকি । একজন পুরুষ তার স্ত্রীর মনের ভেতরে কি চলে সেটা জানতে এক বছর সময় লাগে না । একই কথা আমার স্ত্রীর জন্যেও সত্য । স্বামী হিসেবে আমাকে জাস্টিফাই করতে পারবে শুধুই সে । অন্য কেউ না ।

সঙ্গিনী হিসেবে আপনার স্ত্রী কেমন সেটা বলার রাইট শুধু আপনার । তার মা বাবা আত্মীয় স্বজন নয় । একই কথা আপনার জন্যেও সত্য । আপনার মা বাবা আপনার স্বামীত্বের সার্টিফিকেট দেবেন না । মেয়ের বাপ তাহাজ্জুত পড়ে তার মানে এই নয় মেয়েটাও ধার্মিক হবে । এমন মেয়েকে দেখেছি আমি যে নিজের বাপ মায়ের ধর্মিয় পরিচয়ে অনৈতিক সম্পর্ক করে বেড়ায় । লেবাস দেখলে বিশ্বাস হয় না । কিন্তু তার সাথে কয়েকদিন মিশলে বুঝে যাবেন সব ।

আপনার স্ত্রী কথায় কথায় এবোরশন করতে চায় , বাচ্চা নিতে চায় না । আপনি ব্যপারটাকে ইগনোর করছেন । এখনই সতর্ক হয়ে যান । নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য যার মধ্যে নাই তার থেকে স্ত্রী সুলভ আচরন আশা করতে যাবেন না ।

আপনার স্ত্রী জীবনে রান্না করে নাই । এটাকে খুব গর্ব করে বলার কিছু না । আপনার স্ত্রী কখনোই গর্ব করে বলে না আপনি বেকার । জব করেন না । আপনার টাকা নাই । অপ্রিয় হলেও সত্য সুযোগ বুঝে একটা অপদার্থকে আপনার ঘাড়ে চাপানো হয়েছে ।

টু বি অনেস্ট …
আপনি যা ইনকাম করেন তা শুধুই আপনার । আই রিপিট শুধুই আপনার । আপনার দায়িত্ব হচ্ছে আপনার স্ত্রীকে একটা ভরণপোষণ দেয়া । তার দেখভাল করা । তাকে সুন্দরভাবে রাখা । আবেগের বশে সব কিছু তার নামে করে দিয়ে নিজেকে পথে নামাবেন না । মনে রাখবেন টাকার গন্ধ পেলে মানুষের সম্পর্ক বদলে যায় ।

অনেককেই দেখা যায় , স্ত্রীর জন্য বাপ মায়ের সাথে সম্পর্ক খারাপ করে । অথবা বাপ মায়ের জন্য স্ত্রীর সাথে । দুইটার কোনটাই উচিত না । আপনি যখন স্ত্রীর পক্ষ নিয়ে বাপ মা কে দূরে সরিয়ে দেন , তখন আপনার স্ত্রীও আপনার নিচু ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অবহিত হয় । সম্পর্কের খাতিরে হয়তো সব সময় সব কিছু বলে না । কিন্তু সে ঠিকই জানে যে লোক নিজের সদ্য বিবাহিত নতুন স্ত্রীর জন্য বাপ মায়ের সাথে সম্পর্ক খারাপ করতে পারে , সে তাকে বাদ দিয়ে নতুন রমনীর প্রেমে পড়তে পারে । রেড ফ্ল্যাগ ইট ইজ ।

শ্বশুর শাশুড়ির কথায় বাচ্চা নেয়ার প্ল্যান করবেন না । সন্তান আপনাদের । সিদ্ধান্তও আপনাদের দুইজনের । বাইরের কারো নয় ।

আপনার স্ত্রী যদি বিছানায় অন্য পুরুষের উপর ক্রাশ খাওয়ার গল্প করতে পারে তাহলে বুঝে নেবেন , স্বামী হিসেবে আপনার ভ্যালিডিটি প্রায় শেষের দিকে । দায় মূলত আপনার । আপনি নিজের প্রাধান্যটা তার কাছে প্রকাশ করতে পারেন নাই অথবা তুলে ধরতে পারেন নাই । বাই দ্যা ওয়ে ,আপনি তার বান্ধবীর উপর ক্রাশ খাওয়ার গল্পটা করে দেখবেন তো একবার । সে কিভাবে রিএক্ট করে ?

হ্যাপী ফ্রাইডে …

Arafat Abdullah (মধ্যরাতের অশ্বারোহী)

রাতের ভেতর ফিতনা আছে। ক্ষতি আছে। আছে বহু রহস্য।এ কারণে কুরআনের বহু আয়াতে আল্লাহ আমাদের রাতের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনা...
01/10/2025

রাতের ভেতর ফিতনা আছে। ক্ষতি আছে। আছে বহু রহস্য।

এ কারণে কুরআনের বহু আয়াতে আল্লাহ আমাদের রাতের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনার শিক্ষা দিয়েছেন।

পুরুষদের ক্ষেত্রেও একা রাতে অবস্থান করা ইসলাম-সম্মত নয়—এ বিষয়ে হাদীস রয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:

"একাকী রাত যাপন করো না।" — [মুসনাদে আহমদ]

অর্থাৎ, পুরুষদের জন্যও রাতে একাকী থাকা নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। এর পেছনে রয়েছে হিকমত, যেমন:

নিরাপত্তার ঝুঁকি, মানসিক ও শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনা, শয়তানের প্ররোচনার আশঙ্কা, জ্বিনের জ্বালাতন ইত্যাদি৷

এই হাদীস থেকে সহজেই বুঝা যায়—যেখানে একজন পুরুষকেও রাতে একাকী থাকা থেকে বারণ করা হচ্ছে, সেখানে নারীর জন্য তো আরও বেশি সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

তাছাড়া নারীদের ক্ষেত্রে মাহরাম ছাড়া অন্য কোথাও রাত যাপন যে আরও গুরুতরভাবে নিষিদ্ধ/ হারাম—তা সহজেই অনুমেয়।

আপনার কন্যাকে আপনার থেকে দূরে অন্য জেলায়/ এলাকায় হোস্টেলে রাখা থেকে বিরত থাকুন। আপনার দ্বীনের বুঝ না থাকলে আর একান্ত পড়াতে চাইলে নিজ এলাকায় পড়ান, নিজের বাসায় থেকে খেয়ে পড়ান৷ বাসা থেকে যাবে, আবার বাসায় ফিরে আসবে এই সিস্টেমে৷

— লেখা: শাহ মুহাম্মদ তন্ময়

01/10/2025
23/09/2025

মায়ের হায়াত বৃদ্ধির দোয়া
"আল্লাহুম্মারঝুক উম্মি
বারাকাতান ফি উমরিহা"

মানুষের আকর্ষণ তৈরি হয় চারভাবে। শরীর, চেহারা, যোগ্যতা আর মন দিয়ে।যে আকর্ষণ শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচ...
23/09/2025

মানুষের আকর্ষণ তৈরি হয় চারভাবে। শরীর, চেহারা, যোগ্যতা আর মন দিয়ে।

যে আকর্ষণ শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচেয়ে কম। বেশ কিছুদিন তা পেলেই আর কোন আকর্ষণ থাকেনা।এরপর হল চেহারা। এটার স্থায়িত্ব শরীরের আকর্ষণের চেয়ে বেশি। তবে চেহারা সুন্দর হলে আর সংগী বিশ্বাসী হলে তার প্রতি আকর্ষণ থেকেই যায়। বেশিরভাগ আকর্ষণ এই চেহারা কেন্দ্রিক হয়।
এরপরই টেকসই হল যোগ্যতার আকর্ষণ। মানুষের যোগ্যতাও এক ধরনের সৌন্দর্য। যোগ্যতার জন্য যে আকর্ষণ তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব হয় অনেক বেশি।

সবচেয়ে বেশি টেকসই হল মনকেন্দ্রিক আকর্ষণ। কিন্তু মনের আকর্ষণ সহজে তৈরি হয় না। এটির জন্য সময়ের দরকার হয়, অনুভুতি তৈরির দরকার হয়। এটি যেমন ধীরে ধীরে তৈরি হয়, তেমনি এটার স্থায়িত্বও সবচেয়ে বেশি।

কিন্তু সব আকর্ষণই এক সময় কমে যায়। কেউ স্বীকার করুক বা না করুক, এটাই বাস্তবতা।

তবে এর সাথে সাথে সময়ের প্রেক্ষিতে ব্যালান্সও তৈরি হয়ে যায়। আকর্ষণ একসময় গিয়ে পরিণত হয় অভ্যাসে, মায়াতে, দায়িত্বে।সেই অভ্যাসের কারণে, মায়ার কারণে, দায়িত্বের কারণে দুজন মানুষ বাকি জীবন একসাথে পার করে।

এই আকর্ষণ, অভ্যাস, মায়া, দায়িত্ব- সবগুলো মিলেই একসাথে ভালোবাসা।

পুরুষদের প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা: মুড সুইংসের অজুহাতে নারীদের খারাপ আচরণ মেনে নেওয়া বন্ধ করুন। অনেক সময় সমাজ থেকে...
22/09/2025

পুরুষদের প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা: মুড সুইংসের অজুহাতে নারীদের খারাপ আচরণ মেনে নেওয়া বন্ধ করুন। অনেক সময় সমাজ থেকে এমন বার্তা আসে যে, নারীদের রাগ, রুক্ষতা, বা অসম্মানজনক আচরণ সহ্য করা উচিত, কারণ এটি তাদের "মুড খারাপ" বা "খারাপ সময়" কাটানোর ফল। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এটি শৃঙ্খলার অভাব এবং অপরিপক্কতার প্রতিফলন।

একজন পরিণত এবং সুশৃঙ্খল মানুষ তার আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে জানে। জীবনের চাপ, হতাশা, বা আবেগের ভার নারী-পুরুষ সবার জীবনেই আসে, কিন্তু তা অন্যের প্রতি রুক্ষ আচরণের অজুহাত হতে পারে না। যদি কেউ বারবার "মুড খারাপ" বলে রাগ ঝাড়ে, অসম্মান করে, কিংবা আপনাকে তার হতাশার শিকার বানায়, তবে বুঝতে হবে এটি তার গভীর সমস্যা।

এ ধরনের আচরণ শুধু সাময়িক বিষয় নয়, বরং অপরিপক্কতার লক্ষণ। এটি বোঝায় যে, সেই ব্যক্তি তার দায়িত্ব অন্যের ওপর চাপিয়ে দেয় এবং নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম।

আপনার দায়িত্ব হলো নিজের আত্মসম্মান রক্ষা করা। খারাপ আচরণ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। সম্পর্ক পারস্পরিক সম্মান ও সমঝোতার জায়গা, যেখানে রাগ বা হতাশার ভার চাপিয়ে দেওয়া যায় না।

সমাধান কী হতে পারে?
১. পরিষ্কার করে সীমা নির্ধারণ করুন এবং তাকে জানান যে, এই ধরনের আচরণ মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।
২. তাকে সময় দিন নিজেকে শুধরানোর। তবে যদি সে পরিবর্তন করতে না চায়, আপনাকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে।

মনে রাখবেন, বারবার খারাপ আচরণ শুধু সম্পর্ক নয়, পুরো পরিবারকেও ধ্বংস করে। আজকের "মুড খারাপ" ভবিষ্যতের অন্তহীন ঝগড়া এবং মানসিক অশান্তি ডেকে আনতে পারে।

নিজের মানসিক শান্তি এবং জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। জীবন খুব ছোট, এটি এমন কারও সঙ্গে কাটান, যিনি আপনার সম্মান ও মানসিক শান্তিকে গুরুত্ব দেন। একজন দায়িত্বশীল নারী জানেন সম্পর্কের মূল ভিত্তি হলো পারস্পরিক সম্মান। খারাপ আচরণ মেনে নেওয়া মানে নিজের প্রতি অবিচার করা। তাই সচেতন হন, নিজের জন্য সেরা জীবন বেছে নিন।

যে নারী স্বামীর হতে পারে না, সে কারও হয় না—শুধুই সবার খেলনা হয়ে যায়আপনি কি জানেন, একজন নারীর সবচেয়ে বড় পরিচয় কী?সে কারও ...
20/09/2025

যে নারী স্বামীর হতে পারে না, সে কারও হয় না—শুধুই সবার খেলনা হয়ে যায়

আপনি কি জানেন, একজন নারীর সবচেয়ে বড় পরিচয় কী?
সে কারও প্রেমিকা নয়, কারও বান্ধবী নয়, কারও সহকর্মীও নয়—তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো সে একজনের স্ত্রী।

স্ত্রী মানে আশ্রয়, স্ত্রী মানে বিশ্বাস, স্ত্রী মানে প্রতিশ্রুতির নাম।
কিন্তু যে নারী সেই প্রতিশ্রুতির দেয়াল ভেঙে অন্য কারও বাহুতে আশ্রয় খোঁজে, সে আসলে নিজের পরিচয়টাই মাটিতে গুঁড়িয়ে ফেলে।

একবার ভেবে দেখুন—
👉 যে নারী নিজের স্বামীর প্রতি বিশ্বস্ত থাকতে পারে না, সে কি সত্যিই অন্য কারও কাছে সম্মান পাবে?
👉 যে নারী স্বামীর বিছানায় শুয়ে থেকেও পরের পুরুষের স্বপ্ন দেখে, তাকে কি কখনও "পবিত্র" বলা যায়?
👉 যে নারী নিজের সন্তানদের চোখে নিজের সম্মান নষ্ট করে, সে আসলে কোন সম্পর্কেই নিরাপদ থাকতে পারে?

সত্যিটা হলো—
পরকীয়ার প্রথম কিছু মুহূর্ত হয়তো রঙিন মনে হয়। নিষিদ্ধ স্পর্শ, গোপন কথাবার্তা, একধরনের উত্তেজনা।
কিন্তু সেই উত্তেজনা খুব দ্রুত ফুরিয়ে যায়। তারপর কী থাকে?
থাকে শুধু অপরাধবোধ, সামাজিক লজ্জা আর এক জীবন্ত কবর।

আপনার প্রেমিক আপনাকে সত্যিকারের ভালোবাসে না, সে আপনাকে শুধু ব্যবহার করে।
আপনি তার কাছে নতুন খেলনা, নতুন রোমাঞ্চ। আপনার শরীর পুরনো হয়ে গেলে, সে অন্য খেলনা খুঁজে নেবে।
তখন আপনি কী হবেন?
👉 আপনার স্বামী আপনাকে আর গ্রহণ করবে না,
👉 সমাজ আপনাকে নষ্ট চরিত্রের নারী বলবে,
👉 সন্তান আপনাকে ঘৃণার চোখে দেখবে।

মনে রাখবেন—
যে নারী নিজের স্বামীর হতে পারে না, সে আসলে কারও হতে পারে না।
সে শুধু কারও কিছু সময়ের বিনোদন হয়, কারও শরীরের ক্ষুধা মেটানোর মাধ্যম হয়।
অবশেষে তার ভাগ্যে থাকে একা হয়ে যাওয়া, অবহেলিত হয়ে যাওয়া, আর সারাজীবন অন্যের খেলনা হিসেবে বেঁচে থাকা।

আজ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে শেষ প্রশ্নটা করুন—
👉 আপনি কি সত্যিই স্ত্রী, নাকি কেবল কারও ক্ষণিকের বিনোদনের খেলনা?

#পরকীয়া #বিবাহিতজীবন #বিশ্বাসঘাতকতা

30/08/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

Address

Dhaka
Dhaka

Telephone

+8809638269088

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Modern Maven posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share