28/10/2025
এদের কাজই হচ্ছে,,শিবির যেটা করতেছে সেটার বিরোধিতা করা whatever it is!
ধরেন কিছু মানুষ হুট করে গু খাওয়া শুরু করলো এবং দিনকে দিন এটা এতোটাই আসক্তির লেভেলে চলে গেল যে ওদের তিনবেলা গু না খেলে হয়না! গু খেয়ে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার পরেও! এখন ধরেন,,শিবির গিয়ে ওদের গু খেতে নিষেধ করলো! গুয়ের সোর্স গুলো উচ্ছেদ করলো বা যারা গু সাপ্লাই দিতো তাদের উচ্ছেদ করলো। তখন বামপন্থীরা গিয়ে গু খাওয়ার পক্ষে আন্দোলনে করবে। ওদের আন্দোলনের মুল বিষয় এটা না যে গু খাওয়া মানুষের জন্য উপকারি বরং শিবির যেটা করতেছে সেটার বিরোধীতা করা!
শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় না,,ঢাকা মেডিকেলের আশেপাশের এলাকাসহ অত্র এলাকা মাদকের কারখানা বলা যায়! আমি প্রতিদিন রাতে টিউশন থেকে হেঁটে হেঁটে হোস্টেলে আসি,,টিএসসি থেকে শুরু করে বকশিবাজার পর্যন্ত যারাই রাস্তার পাশে শুয়ে থাকে দিনের বেলায়,,, রাতে এরা সবাই মাদক সাপ্লাই করে,নিজেরাও খায়! ফুটপাত রাতে হয়ে যায় গঞ্জিকাপট্টি,,ইভেন এক মেয়েকে হিরোইন খেতেও দেখেছি! আজকেও যখন আসতেছিলাম,,মিনিমাম ৫০-৬০জনকে দেখেছি গাঁজা হাত বদল করতে,,একজনের হাত থেকে তো পুটলাই পড়ে গেল আমার সামনে! যেগুলো আমি নিজ চোখে প্রতিনিয়ত দেখে যাচ্ছি,,ওরা কেমনে দিব্যি এগুলোকে অস্বীকার করতে পারে?!
আর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কথা কি আর বলবো! ৩০০-৪০০ মানুষ একসাথে হয়ে গাঁজা খায়!😆 ফার্স্টের দিন দেখে অবাক হইছিলাম! সন্ধ্যার পরে গেলে গাঁজার গন্ধে আর ঠিকা যায়না! আপনার সেবন করা লাগবেনা! ৩০০-৪০০ মানুষের থেকে যে ধোঁয়া আসে সেটা দিয়েই আপনার নেশা হয়ে যাবে!
ওভারঅল এই পুরো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এরিয়াটাকে গঞ্জিকা নগর বললেও আমার মতে কম হয়ে যাবে!
যারা এসব গঞ্জিকা সাপ্লাইকারিদের পক্ষ নিয়েছে,, আমার মনে হয় এরা গাঁজা খেতে খেতে ঘুমায়,, গাঁজা স্বপ্নে দেখে এবং গাঁজা খেতে খেতে ঘুম থেকে উঠে!
এক্সট্রিম লেভেলের এডিক্টেড না হলে মানুষ এসব সাপোর্ট করেনা,,এটলিস্ট মাস পিপলের কল্যাণের জন্য হলেও ছাড় দিতো! একমাত্র রিহ্যাবে যাওয়ার ভয়ে এরা
মাস পিপলের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিতেও রাজি!