পিউ'র কথন - Piyu'r Voice

পিউ'র কথন - Piyu'r Voice Life is a best teacher. Here you can tell the stories of your life with Piyu. Its all about life story.

You are warm welcome to tell your story of life ( inspiration, motivational of miserable). We are following 👇

• Identify the focus of your short story. ...
• Start telling ...
• Tell a compelling beginning. ...
• Create a powerful ending. ...
• Express your story out loud. ...

সংসারের টুকিটাকি কিছু টিপস জেনে নিন 👇১। সাদা মোজা ধোয়ার জন্য গুড়া সাবানের সঙ্গে ১ চা চামচ সাদা সিরকা/ভিনেগার মিশিয়ে নিন।...
24/11/2024

সংসারের টুকিটাকি কিছু টিপস জেনে নিন 👇

১। সাদা মোজা ধোয়ার জন্য গুড়া সাবানের সঙ্গে ১ চা চামচ সাদা সিরকা/ভিনেগার মিশিয়ে নিন।এতে মোজা যেমন সাদা হবে তেমনি মোলায়েম থাকবে।

২। ওয়াশিং মেশিনে কাপড় ধোয়ার সময় ওয়াশিং পাউডারের সঙ্গে ১ চামচ বরিক পাউডার মিশিয়ে দিন।এতে ধোয়ার পর কাপড় সব একসঙ্গে জট পাকাবে না।

৩। সাদা কাপড় থেকে হালকা কোন দাগ তোলার জন্য কাপড় ধোয়ার পর ২টি পাতি লেবুর রস আধা বালতি পানিতে মিশিয়ে ভিজা কাপড় ডুবিয়ে দিন।১০ মিনিট পর তুলে না নিংড়ে মেলে দিন।

৪। বলপেনের দাগ কাপড় থেকে তুলতে চাইলে কাচা মরিচের রস ঘষে ঘষে দাগের ওপর লাগিয়ে শুকিয়ে নিন।তারপর গুঁড়া সাবান দিয়ে কাপড় ধুয়ে নিন।দাগ চলে যাবে।

৫। তেল চিটচিটে তাক বা কাঠের র‍্যাক পরিষ্কার করা জন্য ১ কাপ পানিতে ১ চা চামচ সরিষার তেল মিশিয়ে নিন।এই মিশ্রণ মসলিনের কাপড় দিয়ে ঘষে ঘষে মুছে নিন।তাকগুলো চমৎকার হয়ে উঠবে।

৬। ওয়াশ বেসিন বা সিল্ক বেসিন পরিষ্কার করার জন্য খানিকটা ফ্ল্যাট সোডা যেমন কোক-পেপসি ইত্যাদি ঢেলে দিন।৫ মিনিট পর মুছুন।দেখুন কেমন নতুনের মত চকচকে হয়ে উঠেছে।

৭। হাঁড়ি-পাতিল থেকে পোড়া ও কালো দাগ তোলার জন্য সিরিষ কাগজে গুঁড়া সাবান লাগিয়ে ঘষুন।তারপর ধুয়ে নিন।পোড়া দাগ চলে যাবে।

৮। পুরোনো হাঁড়ি থেকে তেল কালির দাগ তোলার জন্য চা পাতা বা কফি দিয়ে ঘষুন।দেখবেন দাগ চলে যাবে।

৯। মশা মাছি ও পিপড়ার উপদ্রব থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঘর মোছার পানিতে সামান্য ডিজেল মিশিয়ে নিন।উপদ্রব বন্ধ হয়ে যাবে।

১০। ঘরের মেঝে বা যেকোন মোজাইক পরিষ্কার করার জন্য পানিতে কেরোসিন মিশিয়ে নিন ও এই পানি দিয়ে ঘর মুছে নিন।এতে মেঝে চকচক করবে।

১১। রান্নাঘরের কেবিনেট বা কাউন্টার যদি মার্বেল পাথরের হয় তাহলে পরিষ্কার করার জন্য খাবার সোডা পানিতে গুলে রাতে লাগিয়ে রাখুন।সকালে পানিতে সাদা সিরকা মিশিয়ে কাপড় দিয়ে মুছে নিন।সব দাগ চলে যাবে।

১২। রান্নাঘর থেকে পোড়া বা যেকোন গন্ধ দূর করতে চাইলে একটি পাত্রে কিছুটা সিরকা চুলায় চাপান।শুকান অবধি জ্বাল করুন।

১৩। বারান্দা বা জানালার গ্রিল পরিষ্কার করার জন্য প্রথমে শুকনা কাপড় দিয়ে মুছে নিন।তারপর আধা কাপ কেরোসিন তেলের সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে নিন।এই মিশ্রণ তুলোয় দিয়ে লাগিয়ে নিন।এতে গ্রিলে ময়লা বা জং লাগবে না।

১৪। বাসনকোসনে কোন কিছুর কষ লাগলে টক দই বা দুধের সর দিয়ে ঘষে ধুয়ে নিলে দাগ দূর হয়ে যাবে।

১৫। চিনেমাটির পাত্রে দাগ পড়লে লবণ পানি দিয়ে সহজেই পরিষ্কার করা যায়।

১৬। নারকেল ভাংগার পূর্বে কিছু সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখলে নারকেলটি সমান দু'ভাগে ভেঙে যাবে।

১৭। সেদ্ধ ডিমের খোসা তাড়াতাড়ি এবং ভাল ভাবে ছাড়াতে চাইলে ফ্রিজের ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

১৮। পাটালী গুড় শক্ত রাখতে চাইলে গুড়টি মুড়ির মাঝে রাখুন।

১৯। আদা টাটকা রাখার জন্য বালির মাঝে রেখে দিন।

২০। ঘি-এ সামান্য লবণ মিশিয়ে রাখলে অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।

২১। বিস্কুট টাটকা এবং মচমচে রাখার জন্য কৌটার মাঝে এক চামুচ চিনি অথবা ব্লটিং পেপার রেখে দিন।

২২। অপরিপক্ক লেবু থেকে রস পাওয়ার জন্য ১৫ মিনিট গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

২৩। রান্না তাড়াতাড়ি করার জন্য মসলার সাথে ক'ফোটা লেবুর রস মিসিয়ে দিন,দেখবেন সবজি তাড়াতাড়ি সেদ্ধ হয়ে যাচ্ছে।

২৪। সবজির রঙ ঠিক রাখতে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল না দেয়াই ভালো।আর কিছু সবজি আছে যেগুলো সামান্য সেদ্ধ করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললেও রান্নার পরও রঙ ঠিক থাকে।

২৫। কড়াইতে গরম তেলে কিছু ভাজার সময়,যা দেবেন তার সঙ্গে সামান্য লবন দিল।তাহলে আর তেল ছিটবেনা।

২৬। খেজুরের গুড় দিয়ে পায়েস করতে গিয়ে অনেক সময় দুধটা ফেটে যায়।দুধ ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে একটু ঠান্ডা করে তারপর গুড় মেশাবেন।ভালো করে নেড়ে আবার কিছুটা ফুটিয়ে নেবেন,দুধ ফাটবে না।

২৭। চিনেবাদাম ও কাজুবাদাম তেলে ভেজে পরে রান্নায় ব্যবহার করুন।খাবারের স্বাদ বাড়বে।

২৮। সেমাই বা মিষ্টিজাতীয় খাবারে অনেকে বাদাম ব্যবহার করেন।বাদামে যদি তেল মেখে পরে তাওয়ায় ভাজেন তাহলে তেল কম লাগবে।নয়তো শুকনো ভাজতে গেলে তেল বেশি লাগবে।

২৯। ওল,কচু অথবা কচুশাক রান্না করলে তাতে কিছুটা তেঁতুলের রস বা লেবুর রস দিয়ে দিন।তাহলে খাওয়ার সময় গলা চুলকানোর ভয় থাকবে না।

৩০। কেক বানাতে যদি ডিমের পরিমাণ কম হয়,তার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কর্নফ্লাওয়ার।

৩১। অনেক সময়ই তাড়াতাড়ি স্যুপ রান্না করতে গিয়ে তা পাতলা হয়ে যায়।তখন দুটো আলু সেদ্ধ করে স্যুপে মিশিয়ে ফোটালে স্যুপ ঘন হবে।

৩২। আলু ও ডিম একসঙ্গে সেদ্ধ করুন।দুটো দুই কাজে ব্যবহার করলেও সেদ্ধ তাড়াতাড়ি হবে।

লেখা এবং ছবি সংগৃহীত

এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য নাই। এদের আদর্শিক কোনো অ্যামবিশান নাই...
11/08/2024

এক অস্থির জেনারেশন তৈরি করছি আমরা। বিলিভ অর নট এই জেনারেশনের স্পেসিফিক কোনো লক্ষ্য নাই। এদের আদর্শিক কোনো অ্যামবিশান নাই। পবিত্র কোনো মিশন নাই।

এরা বই পড়ে না, নিউজপেপার পড়ে না। আউটডোর খেলাধুলায়ও এদের অনীহা।

এরা রৌদ্রে হাঁটতে পছন্দ করে না। বৃষ্টিতে ভিজতে চায় না। কাঁদামাটি, ঘাস, লতাপাতায় এদের এলার্জি। এরা আধা কিলোমিটার গন্তব্যে যেতে আধা ঘন্টা রিক্সার জন্য অপেক্ষা করে।
এরা অস্থির। প্রচণ্ডরকম অস্থির এক জেনারেশন।

এরা অপরিচিত সিনিয়রদের সন্মান দেবে না। পাশ কাটিয়ে হনহন করে চলে যাবে। অথবা গা ঘেষে পা পাড়া দিয়ে চলে যাবে। সরি বলার টেণ্ডেন্সি এদের মধ্যে নাই। এরা অনর্থক তর্ক জুড়ে দেবে। না পাবেন বিনয়ী ভঙ্গি, না পাবেন কৃতজ্ঞতাবোধ। এদের উদ্ধত আচরণ, সদম্ভ চলাফেরায় আপনি ভয়ে কুকড়ে যাবেন। সংযত হওয়ার উপদেশ দিতে চাইলেই বিপদ, নাজেহাল হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।

আপনি পাব্লিক বাসে চড়ছেন, দেখবেন খালি সীটটায় জায়গা পেতে সবচেয়ে জুনিয়র ছেলেটা বেশি প্রতিযোগিতা করবে। আপনাকে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে সটান বসে পড়বে। তার বয়সের দ্বিগুন এই আপনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া তেমন কিছু করার থাকে না।

বলছিলাম এই জেনারেশনের কথা। সবচেয়ে ভয়াবহ কথা যে মজলিসে এই জেনারেশন দাঁড়িয়ে থাকার কথা, সেই মজলিসে তারা নিজের জন্য চেয়ার খোঁজ করে। যেখানে চুপ থাকার কথা, সেখানে জ্ঞান দিতে চেষ্টা করে।

সারা রাত ধরে অনলাইনে থাকে, সারা সকাল ঘুমায়। এরা সূর্যোদয় দেখে না, সূর্যাস্ত দেখে না। সূর্যোদয়ে বিছানায় থাকে, সূর্যাস্তে মোবাইলে থাকে।

এরা ফার্স্টফুডে আসক্ত।
এরা আউটডোর খেলা অপছন্দ করে। এরা ইনডোরে স্বস্তি পায়। নিদৃষ্ট করে বললে মূলত অনলাইন গেম তাদের ফার্স্ট প্রায়োরিটি।

এরা ইতিহাস পড়ে না। সাহিত্য বুঝে না। এরা নজরুল চেনে না, রবীন্দ্রনাথ চেনে না। এরা বই বুঝে না, বই পড়ে না, বই কেনে না৷

এরা নন-স্কিলড। এরা হাঁটতে পারে না, দৌড়াতে পারে না, গাছে চড়তে জানে না, সাতার কাটতে পারে না। সাগর পাড়ি দেওয়ার সেই দু:সাহসিকতা নাই, পাহাড় কেটে পথ তৈরি করার সেই অদম্য মনোবল নাই। এদের উচ্ছ্বাস নাই। আবেগ নাই। সৎ সাহস নাই। এদের একটাই স্কিল- স্মার্ট ফোন দ্রুত স্ক্রল করতে পারা৷

এদের না আছে মূল্যবোধ, না আছে শ্রদ্ধাবোধ, না আছে শৃঙ্খলাবোধ।
কখন চলতে হবে, কখন থামতে হবে, কখন বলতে হবে, কখন শুনতে হবে এরা জানে না। এরা না বুঝে সিনিয়রিটি, না বুঝে জুনিয়রিটি¡
©

09/08/2024

ব্রেকিং নিউজ...
আজ রাত ১২ টার পর থেকে মোবাইল ছা'ড়াই চলবে ফেইসবুক।
[সোর্স কমেন্ট বক্সে]

নাশকতা শুরু। কারা করছে 😥❗
05/08/2024

নাশকতা শুরু। কারা করছে 😥❗

আন্দোলন পর্যবেক্ষণ…১. পিনাকী বা অতিবিপ্লবী বা সেনাপ্রেমী জনতার প্রত্যাশা অনুযায়ী সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেবেনা। এমনকি ডঃ ইউনু...
03/08/2024

আন্দোলন পর্যবেক্ষণ…

১. পিনাকী বা অতিবিপ্লবী বা সেনাপ্রেমী জনতার প্রত্যাশা অনুযায়ী সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেবেনা। এমনকি ডঃ ইউনুস বা অন্য কাউকে সামনে রেখে সেনা সমর্থিত সরকার গঠন হচ্ছেনা।
২. নব্বই এর গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সেনা শাসনের চির কবর রচিত হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন জাতিসংঘের শান্তি মিশনে চাকুরীরত পৃথিবীর বৃহত্তম ফোর্স। সুনামের সাথে অফিসার এবং সৈনিকরা পর্যায়ক্রমিকভাবে এই লোভনীয় চাকুরী করছে এবং কাজশেষে মোটাঅংকের টাকা (পড়ুন ডলার) নিয়ে দেশে ফিরছে। এই সার্ভিসের প্রধান শর্ত হচ্ছে নিজের দেশটা গণতান্ত্রিক হতে হবে তাহলেই এই চাকুরী মিলবে। অর্থাৎ আজ যদি সেনাবাহিনী দেশে অভ্যুত্থান ঘটায় কালকেই শান্তি মিশনের চাকুরী থেকে সবাই পদচ্যুত হয়ে তল্পি গুটিয়ে দেশে ফিরতে হবে। মোদ্দাকথা সেনাবাহিনীর জন্য বাংলাদেশে এখন অভ্যুত্থান করা অসম্ভব। পিনাকী অতিবাম বা সেনাপ্রেমী জনগণ এই হিসাবটা হয়ত জানেন না।
৩. এই আন্দোলনের সবচেয়ে সবল দিক হবে দাবি আদায়,
তথাকথিত কৌটা প্রথার সংস্কার করতে সরকারকে বাধ্য করা এবং মেধাকে ঊর্ধে তুলে ধরা। দুর্বল দিক হচ্ছে এর কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-নির্দেশনা-লক্ষ্য না থাকা।
৩. নগদ প্রাপ্তি—জামাত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়া। যদিও সমাজ থেকে এই অপশক্তি নিশ্চিহ্ন করতে আরো দীর্ঘ সময় লাগবে।
৪. আরেকটি বড় প্রাপ্তি আওয়ামী লীগ সরকারের স্বাভাবিক আচরণটাই যে (নানা কারণে) স্বৈরাচারী হয়ে গেছে সেই বিষয়টি সামনে নিয়ে আসা। আওয়ামী লীগের দম্ভ ও মেকি আত্মবিশ্বাস গুড়িয়ে দেয়া।
৫. এই আন্দোলনের চাপে-শক্তিতে সরকারের দুর্নীতি-নিপীড়ন-অপ শাসনের নানা দিক সামনে এসেছে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক।
৬. এই আন্দোলন আবার প্রমান করেছে যে ছাত্র জনতাই দেশের প্রকৃত মালিক এবং এদের সম্মিলিত শক্তি যে কোন অপ শক্তিকে ভাসিয়ে নিতে যেতে পারে।
৭. ছাত্ররা আবার ক্যাম্পাসে ফিরে গেলেও এই আন্দোলন দীর্ঘদিন সমাজে জ্যান্ত থাকবে।
৮. আওয়ামী সরকার বা ছাত্রলীগ আর কখনোই হয়তো সাধারণ ছাত্র জনতাকে খেপাবে না। এই আন্দোলন তাদেরকে ভয় ধরিয়ে দিয়েছে। এটি তাদের জন্য হবে নিশ্চিত ‘নাইটমেয়ার’!
৯. এই আন্দোলনের পরিধি বা মেজাজ কৌটা ইস্যুর চোহদ্দি অতিক্রম করেছে এবং ছাত্ররা ‘নোবডি ওয়ান্ট ইউ বেবি‘ লেখা প্লেকার্ড বহন করেছে। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি পযন্ত উঠেছে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে জনবিরোধী অথর্ব মন্ত্রী-কর্মকর্তাদের ব্যর্থতা সামনে এসেছে।
১০. এই আন্দোলন পিনাকী অতিবাম বা সেনাপ্রেমী জনতাকে আবার শেখাবে যে রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক প্রক্রিয়া লাগবে—অন্যের মাথায় লবন রেখে বড়ই খাওয়া যাবেনা। ডাকলেও সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেবেনা। এটি এখন সেনাবাহিনীর জন্য বোঝা।

সর্বোপরি এই আন্দোলন এই প্রজন্মের ছাত্রদের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ ভালোবাসা অনেক বাড়াবে। আগামীতে অবিবাহিত ছাত্র-জুটি বা ওড়না ছাড়া মেয়ে বা পার্টিতে ‘চিল’ করতে থাকা তরুণ প্রজন্ম বা মোটরসাইকেল আরোহী কোন জুটি দেখলে কেউ আর ভৎসনা অবহেলা করবে না কারণ সবাই জানবে যে (একটা সম্পর্কিত ইস্যুতে) এরাই সমাজ বিদ্রোহের নতুন ব্যাকরণ তৈরী করেছিল, শাসক শ্রেণীর ভিত কাঁপিয়ে দিয়ে এদেরকে বিশ্বের কাছে নগ্ন করে ছেড়েছিল এবং রক্ত-জীবন দিয়ে নিজেদের দাবি আদায় করে উচ্চকিত শিড়ে বাড়ি ফিরেছিল…
©Monjorul Azim Palash

Address

Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পিউ'র কথন - Piyu'r Voice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category