Asha Vlog's

Asha Vlog's Assalamualikum this is Asha Vlog's official page.Here I will share my lifestyle, travelling!

সবার জানা দরকার মাথাব্যথা হলে কি করবে?
26/08/2025

সবার জানা দরকার মাথাব্যথা হলে কি করবে?

কেন কুকুরকে ভয় পাওয়া উচিত ? – Rabies এর ভয়ঙ্কর সত্য ! সাম্প্রতিক সময়ে কুকুর নিয়ে নানা বিতর্ক চলছে। আমি সেই বিতর্কে যাচ...
24/08/2025

কেন কুকুরকে ভয় পাওয়া উচিত ? – Rabies এর ভয়ঙ্কর সত্য !

সাম্প্রতিক সময়ে কুকুর নিয়ে নানা বিতর্ক চলছে। আমি সেই বিতর্কে যাচ্ছি না। আমি শুধু একটা medical fact আপনাদের সামনে রাখছি—
▪️ Rabies = One bite, One scratch = 100% মৃত্যু (once symptoms appear).
অর্থাৎ একবার লক্ষণ শুরু হলে পৃথিবীতে কাউকে বাঁচানো যায়নি।

◾️ Rabies কী ?
• Rabies হলো একটি RNA virus (Lyssavirus, Rhabdoviridae family)।
• প্রধানত infected প্রাণীর (৯৯% ক্ষেত্রে কুকুর) কামড়, আঁচড়, এমনকি লালা লাগা ক্ষত থেকেও ছড়ায়।
• Virus টা peripheral nerve দিয়ে CNS (brain + spinal cord) এ উঠে যায়।

◾️ Rabies এর লক্ষণ (Clinical features)

Incubation period: সাধারণত ২০ দিন – ৩ মাস (কখনো ১ সপ্তাহ, কখনো ১ বছরও হতে পারে)। তাই আজ কামড়ালে আজই মরবেন না , ১ বছর বাদেও মৃত্যু হতে পারে যখন আপনি হয়তো ভুলেই যাবেন কখনও আপনাকে কুকুর কামড়ে ছিল ।

লক্ষণগুলো ২ভাবে ভাগ করা হয়:

১. Furious Rabies (80%)
• Anxiety, irritability, hallucination
• Hydrophobia (জল দেখলেই ভয় ও গলার খিঁচুনি)
• Aerophobia (হাওয়া লাগলেও ভয় ও খিঁচুনি)
• Muscle spasm, seizures
• শেষে paralysis → coma → মৃত্যু

২. Paralytic Rabies (20%)
• ধীরে ধীরে ascending paralysis
• Guillain-Barre syndrome এর মতো দেখতে
• Diagnosis কঠিন, কিন্তু শেষ ফল একই → মৃত্যু

◾️ মৃত্যুহার :
• Once symptoms appear → 100% fatal.
• Rare “survivors” আছে (Milwaukee protocol), কিন্তু outcome খুব খারাপ, globally খুব কম (

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত নারীরা প্রায় ৬০ থেকে ৭২ দিনের মধ্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর স্মৃতি রাখ...
19/08/2025

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত নারীরা প্রায় ৬০ থেকে ৭২ দিনের মধ্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর স্মৃতি রাখতে অসুবিধায় পড়েন। একটি উল্লেখযোগ্য গবেষণায় (Yvette I. Sheline et al., 1999, Proceedings of the National Academy of Sciences) দেখা গেছে, হতাশাগ্রস্ত নারীদের হিপোক্যাম্পাসের আকার উল্লেখযোগ্যভাবে ছোট হয়ে যায় — যা মস্তিষ্কের সেই অংশ যা স্মৃতি সংরক্ষণ ও নতুন তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য দায়ী। দীর্ঘ সময় ধরে ডিপ্রেশন থাকলে কর্টিসল নামক স্ট্রেস হরমোন অতিরিক্ত নিঃসরণ হয়, যা হিপোক্যাম্পাসের কোষের ক্ষতি করে এবং নিউরোনাল কানেকশন দুর্বল করে। এর ফলে শর্ট-টার্ম মেমোরি ও কগনিটিভ ফাংশন কমে যায়।
এই গবেষণাগুলোর আলোকে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডিপ্রেশন শুধু মানসিক নয় — এটি একটি নিউরোবায়োলজিক্যাল সমস্যা, যার ফলে নারীদের মস্তিষ্কে গঠনগত এবং কার্যকরী পরিবর্তন ঘটে। শুধু নারীরাই নয়, পুরুষরাও ডিপ্রেশনে পড়লে স্মৃতিশক্তি হারাতে পারেন। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, নারীরা এই সমস্যায় তুলনামূলকভাবে বেশি ভোগেন।তাই নারীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা ও চিকিৎসা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।

মানসিক বিষয়ে পরামর্শ পেতে জয়েন করুন জীবনের সমস্যার সমধানে পরামর্শ গ্ৰুপে।
Copy Post

আমরা ঘুমকে প্রায়ই অবহেলা করি। ভাবি, একটু কম ঘুম হলে তেমন কিছু হবে না।কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ভিন্ন কথা। ঘুম শুধু বিশ্রামের স...
15/08/2025

আমরা ঘুমকে প্রায়ই অবহেলা করি। ভাবি, একটু কম ঘুম হলে তেমন কিছু হবে না।
কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ভিন্ন কথা। ঘুম শুধু বিশ্রামের সময় নয়, এটি আমাদের মস্তিষ্কের পরিচ্ছন্নতা ও পুনর্গঠনের গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। যখন আমরা ঘুমাই, তখন মস্তিষ্ক নিজেকে পরিষ্কার করে, ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলো মেরামত করে এবং স্মৃতিকে সংগঠিত করে। কিন্তু ঘুমের অভাবে এই প্রক্রিয়াগুলো ব্যাহত হয়, এমনকি ভয়ঙ্করভাবে উল্টেও যেতে পারে। গবেষণা বলছে, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্কের কোষগুলো এতটাই সক্রিয় হয়ে ওঠে যে তারা নিজেদেরই ক্ষতি করতে শুরু করে, নিজের কাঠামো ধ্বংস করে ফেলে।

- ভালো ঘুমে মস্তিষ্কের কোষগুলো বিষাক্ত পদার্থ সরিয়ে ফেলে।

- ঘুম কম হলে, এই কোষগুলো অতিরিক্ত সক্রিয় হয়ে নিজেদেরই ক্ষতি করে।

- অ্যাস্ট্রোসাইট কোষ "স্নায়ু সংযোগ" খেয়ে ফেলতে পারে—মনে রাখার ক্ষমতা কমে।

- মাইক্রোগ্লিয়াল কোষের অতিরিক্ত কাজ অ্যালঝাইমারের ঝুঁকি বাড়ায়।

- পর্যাপ্ত ঘুম না হলে, মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে নিজের কাঠামো নষ্ট করতে শুরু করে।
Copy Post

এভাবে রান্না করতে করতেও মে রে ফেলা যায়, মেয়ে মানুষ তো…এদের সাথে যা খুশি তাই করা যায়! অনেক বাবা-মা মেয়ের কষ্ট বোঝেন ন...
15/08/2025

এভাবে রান্না করতে করতেও মে রে ফেলা যায়, মেয়ে মানুষ তো…এদের সাথে যা খুশি তাই করা যায়!
অনেক বাবা-মা মেয়ের কষ্ট বোঝেন না, শুধু একটাই কথা বলেন— যা-ই হোক, সংসারটা করতেই হবে।"

আজ একটা ঘটনা মনটা টুকরো টুকরো করে দিল।
একজন মা… চার সন্তানের মা… বাচ্চাদের জন্য রান্না করছিলেন। মাংস পাশে, আলু কেটে রাখা,
হাঁড়িতে চুলা জ্বলছিল। হয়তো ভাবছিলেন— আজ বাচ্চারা খুশি হবে, পেট ভরে খাবে। কিন্তু সেই রান্না আর শেষ হলো না…
কত সুন্দর সাজানো ঘর সাজানো সংসার সব পড়ে আছে 🥲

হঠাৎ আপুটার মায়ের ফোনে খবর এলো—
“আপনার মেয়ে সুই*সাইড করেছে…” 🥲 এই ফোনটা মেয়ের হাজব্যান্ড করেছিল।

যে মেয়ে রান্না করছে বাচ্চাদের জন্য ,সে নিজে গিয়ে জীবন শে*ষ করতে পারে না।
সে মর*তে চায় না… তাকে মা*রা হয়েছে
শুধু মৃ*ত্যুর নামটা বদলে দেওয়া হয়— “সুই*সাইড”।

সে মা বাবাকে বলেছিল—
“হাজবেন্ড অনেক সময় মার*ধর করে… প্রচণ্ড রাগী…”
এই সংসার আর করতে চায় না 🥲
কিন্তু মা বাবার উত্তর ছিল—
“মা, ধৈর্য ধরো… চারটা সন্তান আছে… সংসার করো… সব ঠিক হয়ে যাবে।”

আমরা মেয়েদের ক্ষেত্রে সবসময় এটাই বলি না?
ধৈর্য ধরো… মেনে নাও… চুপ থাকো… একদিন দেখবে সব ঠিক হয়ে যাবে।
কিন্তু জানি না, সেই ধৈর্য কবে মৃ*ত্যুর দোরগোড়ায় গিয়ে থামবে।

আজ চারটা শিশু এতিম হয়ে গেল।
তারা বুঝতেও পারছে না— তাদের মা কোথায় গেল।

মেয়েদের জীবন যেন সবসময় এক চুপচাপ লড়াই…
শুরুর দিনগুলোতে হাসি, স্বপ্ন, সাজগোজ…
তারপর ধীরে ধীরে সহ্য, সহ্য, সহ্য…
শেষে কোথায় যেন হঠাৎ ইতি টেনে দেওয়া হয়—
কখনো হাত দিয়ে, কখনো সময় দিয়ে, কখনো সমাজের চাপ দিয়ে…

মাঝে মাঝে খুব অসহায় লাগে নিজেকে আসলেই মেয়েদের জীবনটা জানি কেমন 🥲

আল্লাহ… এই চারটা ছোট্ট প্রাণকে তুমি আগলে রেখো 🤲🏾
আর প্রতিটি মেয়েকে দাও সেই সাহস, যাতে “ধৈর্য ধরো”র নামে মৃ*ত্যুর দিকে ঠেলে না দেওয়া হয়…

,💔💔💔
(সংগৃহীত)

গিফটের জন্য গিয়েছিলাম আড়ং এ,যেয়ে শুনলাম এই পরের মাস থেকে আড়ংয়ে ব্যাগ আর দিবে না।🙄আড়ং থেকে শপিং করলে নিয়ে যেতে হবে ব্যাগ...
12/08/2025

গিফটের জন্য গিয়েছিলাম আড়ং এ,যেয়ে শুনলাম এই পরের মাস থেকে আড়ংয়ে ব্যাগ আর দিবে না।🙄আড়ং থেকে শপিং করলে নিয়ে যেতে হবে ব্যাগ,আর নাইলে ৭৫ টাকা খরচ।
আড়ং আর ফ্রি ব্যাগ দিবে না,চাইলে ৭৫ টাকা দিয়ে কিনে নিতে পারেন পরিবেশ বান্ধব ব্যাগ,নাহলে বাসা থেকে বাজারের ব্যাগ নিয়ে যেতে হবে।

আড়ং এমন একটা ব্র্যান্ড,যেটার শপিং ব্যাগও মানুষ/আমি যত্ন করে রাখি।।গিফট দিলে ব্যাগ দেখেই ভালো লাগে, কারণ ব্যাগটারও একটা আলাদা ভাব আছে।কাউরে গিফট দিলে সে ও খুশি হয় আড়ং থেকে গিফট দিয়েছে।
কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো:

এত দামী ব্রান্ডের পণ্যের সঙ্গে একটা ব্যাগ দিতে না পারাটা কতটা যৌক্তিক সিদ্ধান্ত হতে পারে?

গাছ লাগানো ভালো উদ্যোগ বেশি বেশি গাছ না লাগায় ব্রান্ডের ব‍্যাগ বন্ধ করা চাইলে সেটা কি প্রতিষ্ঠানের প্রফিট থেকেই করা যেতো না?
যারা আড়ংয়ের নিয়মিত ও ব্র্যান্ড-ভক্ত গ্রাহক যাদের নিজস্ব গাড়ি আছে তারা তবুও যাবেন কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত এমন হওয়া উচিত যাতে সব ধরনের ক্রেতার পক্ষে সেবা ইতিবাচক থাকে,কেবল নির্দিষ্ট শ্রেণির নয়।
একটা ব্যাগ যেটা এতদিন ধরে ব্র্যান্ডের অংশ ছিল, সেই ব্যাগ ই যদি না থাকে, তাহলে প্রশ্ন উঠে—ব্র্যান্ড কি শুধু পণ্যের মানে সীমাবদ্ধ?

আড়ং থেকে বের হয়ে হাজার হাজার টাকার জিনিস যদি বাজারের ব‍্যাগে বা পলিথিনে নিয়ে বের হোন তাহলে ব্রান্ড আর ক্রেতার মান সম্মান কমবে না বাড়বে?
Writing collected
যে পোষ্ট করেছে ধন্যবাদ

✅ এক ভারতীয় মহিলা একটা অজগর সাপ পুষতেন। সাপটাও ওই মহিলাকে অসম্ভব ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং বেশ স্বাস্থ্যবান ছ...
11/08/2025

✅ এক ভারতীয় মহিলা একটা অজগর সাপ পুষতেন। সাপটাও ওই মহিলাকে অসম্ভব ভালবাসতো। অজগরটা লম্বায় ৪ মিটার এবং বেশ স্বাস্থ্যবান ছিল। হঠাৎ করেই একদিন আদরের অজগরটি খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিলো।

এভাবে কয়েক সপ্তাহ চলে গেল, সাপ কিছুই খায় না। আদরের সাপের এমন অবস্থায় মহিলা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন। উপায়-বুদ্ধি না পেয়ে শেষমেশ সাপটাকে তিনি ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন।
ডাক্তার মনযোগ দিয়ে সব শুনে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সাপটা কি রাতে আপনার সাথে ঘুমায়?’

মহিলা উত্তর দিলেন, হ্যাঁ।
ডাক্তার, ‘ঘুমানোর সময় এটা কি আস্তে আস্তে আপনার কাছে ঘেঁষে?’
‘হ্যাঁ’–মহিলার উত্তর।

ডাক্তার, ‘তারপর আস্তে আস্তে আপনাকে চারপাশে পেঁচিয়ে ধরে?’

মহিলা বিস্মিত হলেন এবং জবাব দিলেন।
তখন চিকিৎসক বললেন, ‘ম্যাডাম, সাপটি আপনাকে জড়িয়ে এবং চারপাশ থেকে পেঁচিয়ে ধরে। কারণ এটা আপনার মাপ নিচ্ছে। নিজেকে প্রস্তুত করছে, আপনাকে আক্রমণ করার জন্য। আর হ্যাঁ, সে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করেছে যথেষ্ট জায়গা খালি করতে, যাতে সহজেই আপনাকে হজম করতে পারে।

এই গল্পের একটা মোরাল আছে–আপনার চারপাশে হয়ত এমন অনেকেই আছেন, যাদের আপনি কাছের মানুষ ভাবেন, যাদের দেখে মনে হয় আপনাকে তারা অসম্ভব ভালবাসেন। কিন্তু আপনি জানেন না, আপনার ক্ষতিই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য। 💔
(c)

আমরা সবাই-যদি স্ট্রোক (Stroke) এর এই ছোট্ট সাধারণ শণাক্তকরণ উপায় টা শিখে ফেলি,তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা ...
06/08/2025

আমরা সবাই-যদি স্ট্রোক (Stroke) এর এই ছোট্ট সাধারণ শণাক্তকরণ উপায় টা শিখে ফেলি,তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।

একটি সত্যি গল্পঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু
ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন
না। সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন।

অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত
থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন
করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন। মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো,তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক শনাক্ত করা সম্ভব,তাহলে হয়তো ভদ্র মহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।

সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাই হয় বিছানায়,সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়।মাত্র কিছু সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।

একজন মস্তিষ্ক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়,
তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত
পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায় এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।

স্ট্রোককে_চিনুন…

সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R…পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ শনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক
রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয় জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।সহজ উপায়ে স্ট্রোক শনাক্ত করার উপায়।

সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার সাথেসাথে একটি বাক্য বলতে বলুন।
উদাহরণঃআজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয় তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন।

(রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)

সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে,
বা অথবা যদি তা বেঁকে যে কোনো একদিকে চলে যায়,সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ।
তৎক্ষণাৎতাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

যদি আমরা সবাই-ই
এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি,তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।
Copy Post

🤔🤔
03/08/2025

🤔🤔

29/07/2025

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asha Vlog's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share