আহবাবে হুযাইফী

আহবাবে হুযাইফী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আহবাবে হুযাইফী, Digital creator, বাংলাদেশ, Dhaka.

⛔ দালাল ছাড়া ঘ‌রে ব‌সেই একদম কম খর‌চে নামজা‌রি কর‌বেন যেভা‌বে : A to Z তু‌লে  ধরা হ‌লো✅ জমি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য : না...
07/09/2025

⛔ দালাল ছাড়া ঘ‌রে ব‌সেই একদম কম খর‌চে নামজা‌রি কর‌বেন যেভা‌বে : A to Z তু‌লে ধরা হ‌লো

✅ জমি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য : নামজারি প্রক্রিয়া ও খরচ :

নামজারি বা মিউটেশন হলো জমির বর্তমান খতিয়ান থেকে নতুন মালিকের নাম সংযোজন করে একটি নতুন খতিয়ান তৈরি করার প্রক্রিয়া। জমি ক্রয়-বিক্রয় বা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি বৈধভাবে নিজের নামে রেকর্ড করতে এটি অপরিহার্য।

✅নামজারি করতে যা যা প্রয়োজন:

নামজারি আবেদন করার জন্য নিচের ডকুমেন্টগুলো জমা দিতে হবে :

1. জমির দলিলের সার্টিফাইড কপি/মূল কপি।

2. এস এ/আর এস খতিয়ানের কপি।

3. ওয়ারিশান সনদের কপি (যদি ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি হয়)।

4. ছবি (জন্মনিবন্ধনের ভিত্তিতে আবেদন করলে)।

5. বায়া দলিলের কপি (যদি প্রয়োজন হয়)।

6. মোবাইল নম্বর।

7. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)।

8. কর/খাজনার রশিদ।

✅ নামজারি প্রক্রিয়া:

১ম ধাপ:
mutation.land.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে নাগরিক বা কম্পিউটার কর্ণার থেকে অনলাইনে আবেদন করুন। আবেদন করার পর একটি কেস নম্বর পাবেন, যা মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে।

২য় ধাপ:
আপনার আবেদন ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যাবে। তদন্তের পর সব ঠিক থাকলে ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে উপজেলা ভূমি অফিসে প্রস্তাব পাঠানো হবে।

৩য় ধাপ:
এসিল্যান্ড অফিস থেকে শুনানির তারিখ এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। শুনানির পর ডিসিআর ফি পরিশোধ করে অনলাইনে কিউআর কোডসহ নামজারি কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।

✅সময় ও খরচ:
নামজারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সাধারণত ১৫-৩০ দিন সময় লাগে।

মোট খরচ: ১১৭০ টাকা।

✅ তথ্য ও সহায়তা :
নামজারি আবেদন বিষয়ক যেকোনো তথ্যের জন্য কল সেন্টার 16122-এ যোগাযোগ করুন। অথবা সমস্যার সমাধানে ভিজিট করুন:
. স্বল্পমূল্যে বাংলাদেশের যেকোনো জেলার জমিজমা সংক্রান্ত সুলভ মূল্যে নামজারি/খারিজ/মিসকেস করতে চাইলে ইনবক্সে নক দেন।।
সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।।
2.সি এস,এস এ,বি এস,আর এস, সহ সকল ধরনের পর্চা স্বল্পমুল্যে লাগলে ইনবক্সে নক দেন।।

বিঃদ্রঃ - সকল ধরনের মৌজা ম্যাপ ও নকশা সুলভ মূল্যে দেওয়া হয়।
মোবাঃ ( WhatsApp

👉 আপনারা জমির দলিলজমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় ✋আপনারা  #জমির_দলিল ২ টি উপায়ে উঠাতে পারবেন।জমির  #দলিল হারিয়ে গেলে করণী...
07/09/2025

👉 আপনারা জমির দলিল
জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয়
✋আপনারা #জমির_দলিল ২ টি উপায়ে উঠাতে পারবেন।
জমির #দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কি !!

☝️প্রথম উপায় : প্রথমে নিচের তিনটি ধাপ অনূসরণ করুণ!
১) প্রথম ধাপ : প্রথমে #জমির দাগ নাম্বার জানুন।
আপনি যে দাগটি জানেন সেটা কি দাগ তা নিশ্চিত হোন ?
আপনি যে দাগটি জানেন সেটা
cs দাগ, না RS দাগ, না BS দাগ নিশ্চিত হোন ।
🤚
২) ধাপ ২:দাগ নম্বর জেনে খতিয়ান নাম্বার জানুন।
কোথা থেকে জানবেন? ইউনিয়ন ভূমি বা তফসিল অফিস হতে।
৩) ধাপ ৩: খতিয়ানে যদি নামজারি বা খারিজ করা থাকে তাহলে দেখুন কার নামে নামজারি করা। নামজারি বা জমাভাগের কেস বা নথি বের করে নিন। নামজারি বা খারিজের নথিতে দলিলের নাম্বার দেয়া থাকে ওইখান থেকে দলিল নাম্বার নিয়ে নকল বা সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করবেন।
👆কোথায় করবেন? জেলা রেকর্ড রুম অথবা সাব রেজিস্ট্রি অফিস। আপনার জমির দলিল যদি বর্তমান সাল থেকে ৫-৬ বছর আগের হয় তাহলে সাব রেজিস্টি অফিস হতে দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি নিতে পারবেন।
আর দলিল টি যদি অনেক বছর আগের হয় তাহলে জেলা রেজিস্ট্রার অফিস এর জেলা রেকর্ড রুম হতে সংগ্রহ করতে হবে।
✌️উপায় ২:- তিনটি ধাপ অনুসরণ করে দলিল নম্বর বা দলিল না পান তখন দলিল তল্লাশি বা সার্চ করতে হবে।
🔎 তল্লাশি বা সার্চ করতে যা যা লাগবে -
🚩 সম্ভাব্য সাল।
🚩 দলিল দাতা ও গ্রহীতার নাম।
🚩 দলিল দাতা ও গ্রহীতার বাবার নাম।
🚩 দাগ নম্বর ও মৌজার নাম।

জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কি !!!

জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কাজগুলো সঠিকভাবে করলে হারিয়ে যাওয়া দলিল সহজে পাওয়া যাবে। অনেক সময় অসাবধানতা বা দূর্ঘটানাজনিত কারনে মূল্যবান দলিল বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হারিয়ে যায়।যেমনঃ- কোন দুর্ঘটনায় বা আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারনে বা বন্যার প্রাকৃতিক দুর্যোগে মূল্যবান কাগজ বা দলিল নষ্ট হয়ে যেতে পারে।ঠিক এই সময় হারানো কাগজ ফিরে পাবার জন্য বা কাগজের নকল সংগ্রহ করার জন্য পুলিশের সাহায্য নেয়া যাবে।

আমরা জানি কোন ব্যক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হারিয়ে গেলে অতি দ্রুত সংশ্লিষ্ট থানায় গিয়ে জিডি করতে হয়। জিডি করার পর পুলিশ অভিযোগকারীকে জিডির একটা কপি এবং কপির সাথে একটি নম্বর প্রদান করবেন। সেটিকে আপনার সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। এরপর পুলিশ হারিয়ে যাওয়া কাগজ খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন বা নকল বা নতুন কাগজপত্র বা দলিল প্রদান করার জন্য অনুমতি প্রদান করবেন।

জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয়
জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয়
উদাহরণঃ-

ধরূণ আপনার বাবা আজিজ পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত ১৬ বিঘা জমি ভোগদখল করাকালে ২ বছর পূর্বে মারা যান।আপনার বাবা আজিজের মৃত্যুর পর এক পুত্র আব্দুল হক প্রামানিক ও এক কন্যা সেলিনা বেগম ওয়ারিশ থাকেন। আপনার বাবার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ১৬ বিঘা সম্পত্তির সি.এস খতিয়ান, এসএ এবং আরএস খতিয়ান এবং আপনার দাদা (পিতামহ) এর নামের দলিলগুলোর ফটোকপি থাকলেও মূল কাগজপত্র খুঁজে পান নাই ।

মূল কপি কি প্রকারে সংগ্রহ করবেন সে বিষয়টা তুলে ধরা হলোঃ-

আপনি আপনার বাবা আজিজের মৃত্যুকালে রেখে যাওয়া ঐ সম্পত্তির সি.এস খতিয়ান ও এসএ এবং আরএস খতিয়ানের জাবেদা নকল ভোলা কলেক্টরেট অফিস (জেলা প্রশাসকের কার্যালয়) রেকর্ড রুম হতে নির্দিষ্ট জাবেদা নকলের ফরমে আবেদন করে জাবেদা নকল তুলতে পারবেন। এছাড়া আপনার দাদা (পিতামহ) এর নামীয় দলিল ভোলা জেলা রেজিষ্টার অফিস হতে জাবেদা নকল তুলতে পারবেন। আপনি দলিলের ফটোকপি দেখে দলিলের নম্বর অনুসারে জাবেদা নকলের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় আর ও মাধ্যম
দলিলের নকল (Certified Copy) প্রাপ্তির নিয়মাবলীঃ-

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(১) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পরিশোধ সাপেক্ষে, যে কোন ব্যক্তি ১ নং (স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত দলিলের) ও ২ নং (রেজিস্ট্রি করতে অস্বীকার করা দলিলের) রেজিস্টার বহি ও ১ নং রেজিস্টার বহি সম্পর্কিত সূচিবহি পরিদর্শন করতে পারে এবং উক্ত আইনের ৬২ ধারার বিধানাবলি সাপেক্ষে উক্ত দলিলের সার্টিফাইড কপি গ্রহন করতে পারে।

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(২) ধারা মোতাবেক, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিল সম্পাদনকারী বা তার এজেন্ট এবং সম্পাদনকারীর মৃত্যুর পর যে কোন আবেদনকারী ৩ নং নিবন্ধিত উইলের রেজিস্টার ৩ নং লিপিবদ্ধ বিষয়ের (অর্থাৎ উইল বা অছিয়ত দলিলের নকল বা সার্টিফাইড কপি) এবং ৩ নং বহি সম্পর্কিত সূচিপত্রের নকল গ্রহন করতে পারে।

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(৩) ধারা মতে, প্রয়োজনীয় ফিস পূর্বে পরিশোধ সাপেক্ষে, দলিলের সম্পাদনকারী বা দাবীদার ব্যক্তি বা তার এজেন্ট অথবা প্রতিনিধি ৪ নং বহিতে লিপিবদ্ধ বিষয়ের নকল গ্রহন করতে পারে।

রেজিস্ট্রেশন আইন ১৯০৮ এর ৫৭(৪) ধারা মতে, ৩ নং ও ৪ নং বহিতে লিখিত বিষয়ের তল্লাশি, সাব-রেজিস্ট্রার এর মাধ্যমে করা যাবে।

জমির দলিল
জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয়
কিভাবে দলিল তল্লাশ করবেন?
যদি মূল দলিল থাকে- রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের রেজিস্ট্রি কার্যক্রম শেষ হলে মূল দলিলের শেষ পৃষ্টার উল্টোদিকে “দলিলটি কত সালের, কত নম্বর বালাম বইয়ের, কত পৃষ্ঠা থেকে কত নম্বর পৃষ্ঠায় নকল করা হয়েছ, তা লিখে সাব-রেজিস্ট্রার কর্তৃক স্বাক্ষর করতে হয় । এভাবে খুব সহজে সহজেই রেজিস্ট্রি অফিসে থেকে দলিলের নকল উঠানো যায়/পাওয়া যায়।

মূল দলিল না থাকলে- রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি শেষ হলে দলিলের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি তথ্য নিয়ে সূচিবহি তৈরি করা হয়। একটি সূচিবহি তৈরি হয় দলিলে উল্লিখিত জমির দাতা/বিক্রেতা, গ্রহিতা/ক্রেতা বা অন্য কোন পক্ষের নাম দিয়ে, আর একটি তৈরি হয় জমির মৌজার নাম দিয়ে।

দলিলের নকল প্রাপ্তির আবেদনের নিয়মাবলিঃ
রেজিস্ট্রেশন বিধিমালা ২০১৪ এর ১০৮ অনুচ্ছেদে সূচিবহি তল্লাশ ও দলিলের নকলের জন্য আবেদনের নিয়মাবলী লিপিবদ্ধ আছে।
এ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যে সকল ক্ষেত্রে তল্লাশ ও পরিদর্শনের জন্য কোন ফিস পরিশোধযোগ্য নহে, সে সকল ক্ষেত্র ব্যতিত, সকল ক্ষেত্রে নকলের জন্য আবেদন দাখিল করিবার পূর্বে (৩৬ নং ফরম অনুযায়ী) তল্লাশ ও পরিদর্শনের জন্য আবেদন করিতে হইবে। এরপর ৩৭ নং ফরমে নকলের জন্য আবেদন করিতে হইবে।

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? শুধুমাত্র নাম দিয়ে খুঁজে বের করে দিব। যোগাযোগ করার জন্য ইনবক্সে নাক করুন জমির সকল তথ...
06/09/2025

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? শুধুমাত্র নাম দিয়ে খুঁজে বের করে দিব। যোগাযোগ করার জন্য ইনবক্সে নাক করুন
জমির সকল তথ্য আপনার হাতে পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ!। জমির কাগজ নিতে আপনাকে যা যা দিতে হবে সেগুলো হলো :
✅বিভাগ :
✅জেলা:
✅উপজেলা :
✅মৌজা:
✅যার নামের জমি তার নাম এবং তার পিতার নাম। ✅CS,SA,RS,BS,BRS সকল খতিয়ানের কপি অল্প সময়ের মধ্যে হাতে পেয়ে যাবেন। ইনশাআল্লাহ
যোগাযোগ করুন।

শেয়ার করে রেখে দিন আপনার টাইমলাইনে,জমির পরিমাপ শিখুন সহজেই।
06/09/2025

শেয়ার করে রেখে দিন আপনার টাইমলাইনে,
জমির পরিমাপ শিখুন সহজেই।

জমি কেনার আগে সংক্ষিপ্ত কিছু শব্দের অর্থ জেনে নিন |
06/09/2025

জমি কেনার আগে সংক্ষিপ্ত কিছু শব্দের অর্থ জেনে নিন |

কিভাবে বুঝবেন জমির কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা?👉 শেয়ার করে রাখুন কাজে লাগবে।জমি কেনার আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জমির কা...
06/09/2025

কিভাবে বুঝবেন জমির কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা?
👉 শেয়ার করে রাখুন কাজে লাগবে।

জমি কেনার আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জমির কাগজপত্র ঠিক আছে কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়া। অনেকেই এই জায়গায় ভুল করেন, যার ফলে পরে জমি হারানোর মতো বড় বিপদে পড়েন। তাই আজকের লেখায় জানুন – এক নজরে জমির কাগজ ঠিক আছে কিনা বোঝার ৫টি সহজ উপায়।

---

১. দলিলে বর্তমান মালিকের নাম আছে কিনা যাচাই করুন

সবার আগে জমির রেজিস্ট্রেশন দলিলে যিনি মালিক দেখানো হয়েছে, তার নাম, ঠিকানা এবং আইডি নম্বর যাচাই করুন।
টিপস: দলিলের শেষে নোটারি বা সাব-রেজিস্ট্রারের সীল ও স্বাক্ষর আছে কিনা দেখুন।

---

২. খতিয়ান এবং দলিলের তথ্য মিলিয়ে দেখুন

খতিয়ান হচ্ছে জমির রেকর্ড। এটি BS/RS/CS বা City Survey হতে পারে।
যাচাই করুন:

মালিকের নাম

জমির দাগ নম্বর

জমির পরিমাণ

মৌজা নাম
এগুলো যদি দলিলের সাথে মিলে যায়, তাহলে আপনি অনেকটাই নিরাপদ।

---

৩. নামজারি হয়েছে কিনা দেখে নিন (ই-নামজারি হলে ভালো)

জমির মালিক যদি নামজারি করে থাকেন, তাহলে ভূমি অফিসে বা land.gov.bd ওয়েবসাইটে যাচাই করে দেখে নিন।
নামজারি না থাকলে পরবর্তীতে আপনাকেই সমস্যায় পড়তে হবে।

---

৪. জমিতে কোনো মামলা আছে কিনা যাচাই করুন

জমি কিনার আগেই যাচাই করুন জমিটি মামলা-মোকদ্দমায় আছে কিনা।
যাচাইয়ের উপায়:

স্থানীয় ভূমি অফিস

অনলাইন (জমির দাগ নম্বর ও খতিয়ান নম্বর দিয়ে চেক করুন)

---

৫. দখল ও ব্যবহার নিশ্চিত করুন

জমির মালিক আসলে দখলে আছেন কিনা এবং জমি ব্যবহার করছে কিনা সেটা দেখে বোঝা যায় জমি নিয়ে ঝামেলা আছে কিনা।
প্রতিবেশীদের জিজ্ঞেস করুন:
– এই জমির মালিক কে?
– কেউ কি দাবি করে?
– কোনো বিরোধ আছে?

---

সংক্ষেপে কাগজ যাচাইয়ের চেকলিস্ট:

রেজিস্টার দলিল

সর্বশেষ খতিয়ান

নামজারি (ই-নামজারি হলে ভালো)

মামলার তথ্য (থানা ও ভূমি অফিসে খোঁজ নিন)

মৌজা ম্যাপ অনুযায়ী দাগ মিলিয়ে দেখুন

জমির লোকেশন ফিজিক্যালি যাচাই করুন।

জমির পরিমাপের বিভিন্ন একক।
06/09/2025

জমির পরিমাপের বিভিন্ন একক।

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অন...
06/09/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

বিঃদ্রঃ
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন —

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখ...
06/09/2025

অনেকেই জমি মাপার পদ্ধতি জানি না। তাই, সাধারণত জমি মাপার সময় আমরা একজন আমিন বা সার্ভেয়া্রের শরণাপন্ন হই। এই ব্যাপারে তখন আমাদের সেই সার্ভেয়ার বা আমিনের উপর চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হয়। সেক্ষেত্রে, প্রতারিত হবার কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। জমি পরিমাপের ব্যাসিক ধারণা পারে এই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে।
এ ছাড়া জমি পরিমাপ জানা থাকলে জমি কেনার সময় জমির পরিমাণ নিজেই মেপে বের করা যায়। এই আর্টিকেলে জমি মাপার বিভিন্ন সূত্র এবং নিয়মগুলো খুব সহজ করে বর্ণনা করা হয়েছে।
সুত্র এবং নিয়ম গুলো জানা থাকলে আশা করি, জমি মাপার বিষয়টি আপনাদের কাছে খুবই স্বচ্ছ হয়ে উঠবে।
জমির মাপের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন এককঃ
১ শতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গ ফুট
১ শতাংশ = ১৯৩.৬০ বর্গহাত
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতাংশ = ৪০.৪৭ বর্গ মিটার
জমি কেনার আগে আপনাকে যা যা জানতে হবে
বিভিন্ন পরিমানে জমির হিসাবঃ
১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতক = ৪৮.৪০ বর্গগজ
১ শতক ৪০.৪৬ বর্গমিটার
১ শতক = ১৯৪.৬০ বর্গহাত
১ শতক ১০০০ বর্গলিংক
১ কাঠা = ১.৭৫ শতক (৩৫ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৬৫ শতক (৩৩ এর মাপে)
১ কাঠা = ১.৫০ শতক (৩০ এর মাপে)
১ একর = ৬০.৬০ কাঠা
১ একর = ৩.০৩ বিঘা
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ একর = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৬ বর্গমিটার
১ একর = ১৯৪৬০ বর্গহাত
১ একর = ১০০০০০ বর্গলিংক।
উদাহরণঃ একটি জমির দৈর্ঘ্য উত্তর আইল ৫০ ফুট, দক্ষিণ আইল ৫৪ ফুট, প্রস্থ পশ্চিম আইল ৩০ ফুট, ভিতরে এক অংশে ৩৪ ফুট, এক অংশে ৩৮ ফুট এবং পূর্ব আইল ৪০ ফুট জমিটির পরিমাণ কত ?
জমিটির দৈর্ঘ্য ৫০+৫৪ = ১০৪ (দুই দিকের দৈর্ঘ্য যোগ করা হলে) তাই ২ দিয়ে ভাগ করলে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় (১০৪ ভাগ ২) = ৫২ ফুট।
জমিটি প্রস্থে অসম হওয়ায় এর ২ দিকের বাউন্ডারীর প্রস্থ ছাড়াও ভিতরের দিকে অন্তত ২াট প্রস্থ পরিমাপ এবং তা গড় করে মূল প্রস্থ বের করা যায় ৩০+৪০+৩৪+৩৮ = ১৪২ (ফুট) এর গড় (১২৪ ভাগ ৪) ৩৫.৫ ফুট।
ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ = ৫২ x ৩৫.৫ = ১৮৪৬ বর্গফুট (জমিটির ক্ষেত্রফল)
সূত্র মতে ৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ।
অতএব উপরের জমিটির পরিমাণ (১৮৪৬ ভাগ ৪৩৫.৬০) = ৪.২৪ শতাংশ।
পরচা, দাখিলনামা, জমাবন্দি, দাখিলা, দাগ নাম্বার, ছুটদাগ কি?
ক্ষেত্রফল আকৃতির জমির মাপঃ
প্রথমেই সুত্রগুলো জেনে নেয়া যাক-
ক্ষেত্রফল = বাহু X বাহু
কর্ন = ১ বাহু X ১.৪১৪
পরীসিমা= ১ বাহু X ৪
এখন যদি প্রশ্ন হয় একটি বর্গক্ষের বাহুগুলির দৈর্ঘ্য ১২০ লিংক করে হলে উহার ক্ষেত্রফল এবং জমির পরিমাণ বের কর।
তাহলে আমরা জেনেছি যে, ক্ষেত্রফল= বাহু X বাহু = ১২০ X ১২০= ১৪৪০০ বর্গলিংক (যদি ক্ষেত্রফলের একেকটি বাহু ১২০ লিংক হয়)।
এখন আমরা আগেই জেনেছি যে, ১ শতাংশ = ১০০০ বর্গ লিংক তাহলে জমির পরিমান,
১০০০ বর্গ লিংক = ১ শতাংশ
১ বর্গ লিংক = ১০০০ ভাগের ১ ভাগ
১৪৪০০০ বর্গ লিংকে কত হবে?
সুতরাং ১৪৪০০০ বর্গ লিংকে ১০০০ দিয়ে ভাগ দিলে যা হবে তাই হচ্ছে তার ফল অর্থাৎ ১৪.৪০ শতাংশ হবে।

জমি মাপের সহজ পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতিঃ
গ্যান্টার জরিপঃ
ইংরেজ বিজ্ঞানী গ্যান্টার জরিপ কাজে ব্যবহৃত চেইন আবিস্কার করেন। তাই তার নামানুসারে এ চেইনের নামকরন করা হয়েছে “গ্যান্টর্র্স চেইন”। এ চেইনের দের্ঘ্য ২২ গজ বা ৬৬ ফুট। এতে ১০০টি লিংক আছে। প্রতি লিংকের দৈর্ঘ্য ৭.৯২ ইঞ্চি এর দু মাথায় দুটো হাতল এবং দশম লিংক একটি করে “পেন্ডিল” বা পুলি আছে।
ইদানিং ফিতা/টেপ ব্যবহার করেও জমি পরিমাপ করা হয়। সার্ভেয়ার বা আমিন সব সময় পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত হিসাব ও পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে আপনি নিজেই জমি পরিমাপ করতে পারবেন।
হিসাবটি হলোঃ
১০০০ বর্গ লিংক (৩১.৬২x৩১.৬২ লিংক) ১ শতাংশ।
১৯৪.৬ বর্গ হাত (১৩.৯৫x১৩.৯৫ হাত) = ১ শতাংশ।
১০.০০০ বর্গ লিংক (১x১ চেইন) = ১০ শতাংশ।
৩৩.৩ শতাংশ কার্যত ৩৩ শতাংশ = ১ বিঘা। (ষ্টান্ডার্ড বিঘা)
১০০ শতাংশ বা ৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর।
৪৮৪০x৯ (৯ বর্গফুট = ১ বর্গ গজ বলে = ৪৩৫৬০ বর্গফুট।
৪৩৫৬০ ১০০ (১০০ শতাংশ ১ একর বলে)= ৪৩৫.৬ বর্গফুট।
অতএব ১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট বা ৪০.৪৬ বর্গমিটার (প্রায়)।

আমাদের দেশে কোথাও ৩৫ শতাংশে ১ বিঘা, কোথাও ৩৩ শতাংশে ১ বিঘা আবার ইদানিং ৩০ শতাংশে ১ বিঘা বলা হচ্ছে।
যদিও সরকারি বিঘা ৩৩ শতাংশেই করা হয়। অপরদিকে কাঠার পরিমাণ শতাংশের পরিমাণে স্থান বিশেষ পার্থক্য হলেও ২০ কাঠায় ১ বিঘার হিসেবে সর্বত্র প্রচলিত ও স্বীকৃত আছে।

ডায়াগনাল স্কেলঃ
ডায়াগনাল স্কেল একটি চার কোনা বিশিষ্ট তামা ব্রোঞ্জের তৈরি স্কেল। ইহার চার পাশে ১০ টি ঘর বা কক্ষ থাকে প্রতিটি ঘরের মান ১০০ লিংক। ১৬”=১ মাইল স্কেলে ইহা তৈরি করা হয়। এবং গান্টার চেইনের সাথে মিল আছে বলে একে গান্টার স্কেলও বলা হয়।

আভার অফসেটঃ
এটি একটি প্লাষ্টিকের তৈরি স্কেল এই স্কেলের সাথে গান্টার স্কেলের মিল আছে। ইহার দৈর্ঘ্য ২ ” এবং প্রস্ত .৫” (ইঞ্চি) এই স্কেলের সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব সহজে মাপা যায়। এটা ছাড়া অফনেট নেয়ার ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ সুবিধাজনক। গুনে গুনে সংখ্যা হিসাব করা যায় বলে একে গুনিয়া বলা হয়।

ডিভাইডার বা কাটা কম্পাসঃ
ইহা একটি জ্যামিতিক কম্পাস। ইহার সাহায্যে নকশার সংকোচিত দুরত্ব নিয়ে ডাইগোনাল স্কেলে মাপ নেয়া যায় এবং দুরত্ব গুনিয়া গুনিয়া সংখ্যা বুঝা যায়।

জোনাল জরিপঃ
ভূমি সংস্কার কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিভিশনাল সেটেলমেন্ট পদ্ধতির পরিবর্তে ১৯৮৫-৮৬ অর্থ বছরে স্থায়ী পদ্ধতির জোনাল সেটেলমেন্ট আরম্ভ হয়। ১০ টি বৃহত্তর জেলায় জরিপ কাজ হয় এবং এ জরিপে সৃষ্ট খতিয়ানকে বাংলাদেল সার্ভে বা বি. এস. খতিয়ান বলে। কেউ আবার একে আর. এস. খতিয়ান বলে।
দিয়ারা জরিপঃ দরিয়া শব্দ থেকে দিয়ারা শব্দের উদ্ভব। যে সকল এলাকায় নদী বা সাগরের কারনে জমির ভাঙ্গাগড়া বেশী হয় সে অঞ্চলে দিয়ারা জরিপ পরিচালিত হয়।
বিঘা থেকে কাঠা ও শতাংশ বের করার পদ্ধতি :
১ কাঠা = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট x৩৫ (৩৫ শতাংশে বিঘা হিসাবে) ২০ (২০ কাঠায় বিঘা বলে)। ১ কাঠা = ১৫২৪৬২০ = ৭৬২.৩ বর্গ ফুট, ১ কাঠা ৭৬২.৩ ৪৩৫.৬ = ১.৭৫ শতাংশ। অনুরুপভাবে ৩০ শতাংশে ১ বিঘা ধরলে ১ কাঠা সমান = ১.৫০ শতাংশ।

#আপডেট_জমি_রেজিস্ট্রি_খরচঃ #জমিররেকর্ড #জমিরসমস্যা #ভূমিসেবা #আইনী #খারিজ #ভূমি #খাজনা ゚

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? দাগ নাম্বার অথবা খতিয়ান নাম্বার দিয়ে খুঁজে বের করে দিব ইনশাআল্লাহ । যোগাযোগ করার জন্...
05/09/2025

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? দাগ নাম্বার অথবা খতিয়ান নাম্বার দিয়ে খুঁজে বের করে দিব ইনশাআল্লাহ । যোগাযোগ করার জন্য ইনবক্সে নক করুন
জমির সকল তথ্য আপনার হাতে পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ!। জমির কাগজ নিতে আপনাকে যা যা দিতে হবে সেগুলো হলো :
✅বিভাগ :
✅জেলা:
✅উপজেলা :
✅মৌজা:
✅যার নামের জমি তার নাম এবং তার পিতার নাম। ✅CS,SA,RS,BS,BRS সকল খতিয়ানের কপি অল্প সময়ের মধ্যে হাতে পেয়ে যাবেন। ইনশাআল্লাহ
যোগাযোগ করুন।

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? শুধুমাত্র নাম দিয়ে খুঁজে বের করে দিব। যোগাযোগ করার জন্য ইনবক্সে নাক করুন জমির সকল তথ...
05/09/2025

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? শুধুমাত্র নাম দিয়ে খুঁজে বের করে দিব। যোগাযোগ করার জন্য ইনবক্সে নাক করুন
জমির সকল তথ্য আপনার হাতে পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ!। জমির কাগজ নিতে আপনাকে যা যা দিতে হবে সেগুলো হলো :
✅বিভাগ :
✅জেলা:
✅উপজেলা :
✅মৌজা:
✅যার নামের জমি তার নাম এবং তার পিতার নাম। ✅CS,SA,RS,BS,BRS সকল খতিয়ানের কপি অল্প সময়ের মধ্যে হাতে পেয়ে যাবেন। ইনশাআল্লাহ
যোগাযোগ করুন।

🟢 পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ, রেখে দিন আপনার টাইমলাইনে।  👉 দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে,যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যব...
05/09/2025

🟢 পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ, রেখে দিন আপনার টাইমলাইনে।

👉 দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে,যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১) মৌজা 👉 গ্রাম।
২) জে.এল নং 👉 মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ 👉 দলিলের পাতা।
৪) খং 👉 খতিয়ান।
৫) সাবেক 👉 আগের/পূর্বের বুজায়
৬) হাল 👉 বর্তমান।
৭) বং 👉 বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং 👉 নিরক্ষর।
৯) গং 👉 আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং 👉 সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা 👉 প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী 👉 যিনি বিক্রেতাকে চিনে।
১৩) এজমালী 👉 যৌথ।
১৪) মুসাবিদা 👉 দলিল লেখক।
১৫) পর্চা 👉 বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।
১৬) বাস্তু 👉 বসত ভিটা।
১৭) বাটোয়ারা 👉 বন্টন।
১৮) বায়া 👉 বিক্রেতা।
১৯) মং 👉 মবলগ/মোট
২০) মবলক 👉 মোট।
২১) এওয়াজ 👉 সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে।
২২) হিস্যা 👉 অংশ।
২৩) একুনে 👉 যোগফল।
২৪) জরিপ 👉 পরিমাণ।
২৫) এজমালী 👉 কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে।
২৬) চৌহদ্দি 👉 সীমানা।
২৭) সিট 👉 নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে।
২৮) দাখিলা 👉 খাজনার রশিদ।
২৯) নক্সা 👉 ম্যাপ।
৩০) নল 👉 জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।
৩১) নাল 👉 চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।
৩২) পিং 👉 পিতা।
৩৩) জং 👉 স্বামী।
৩৪) দাগ নং 👉 জমির নম্বর।
৩৫) এতদ্বার্থে 👉 এতকিছুর পর।
৩৬) স্বজ্ঞানে 👉 নিজের বুঝ মতে।
৩৭) সমূদয় 👉 সব কিছু।
৩৮) ইয়াদিকৃত 👉 পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৯) পত্র মিদং 👉 পত্রের মাধ্যমে।
৪০) বিং 👉 বিস্তারিত।
৪১) দং 👉 দখলকার।
৪২) পত্তন 👉 সাময়িক বন্দোবস্ত।
৪৩) বদল সূত্র 👉 এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।
৪৪) মৌকুফ 👉 মাপ।
৪৫) দিশারী রেখা 👉 দিকনির্দেশনা।
৪৬) হেবা বিল এওয়াজ 👉 কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।
৪৭) বাটা দাগ 👉 কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।
৪৮) অধুনা 👉 বর্তমান।
৪৯) রোক 👉 নগদ।
৫০) ভায়া 👉 বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।
৫১) দান সূত্র 👉 কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়।
৫২) দাখিল খারিজ 👉 কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।
৫৩) তফসিল 👉 তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।
৫৪) খারিজ 👉 যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে।
৫৫) খতিয়ান 👉 প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।
৫৬) জরিপ 👉 সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে।
৫৭) এওয়াজ সূত্র 👉সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।
৫৮) অছিয়তনামা 👉 যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।
৫৯) তফসিল 👉 বিক্রিত জমির তালিকা।
৬০) নামজারী 👉 অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।
৬১) অধীনস্থ স্বত্ত্ব 👉 উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।
৬২) আলামত 👉 ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।
৬৩) আমলনামা 👉 কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে।
৬৪) আসলি 👉 মূল ভূমি।
৬৫) আধি 👉 উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে।
৬৬) ইজারা 👉 ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া।
৬৭) ইয়াদদন্ত 👉 স্মারকলিপি।
৬৮) ইন্তেহার 👉 ঘোষণাপত্র।
৬৯) এস্টেট 👉 ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে।
৭০) ওয়াকফ 👉 ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৭১) কিত্তা 👉 চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে।
৭২) কিস্তোয়ার জরিপ 👉 গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার
৭৩) কিস্তি 👉 নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।
৭৪) কায়েম স্বত্ত্ব 👉 চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।
৭৫) কবুলিয়ত 👉 মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।
৭৬) কটকোবালা 👉 সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল।
৭৭) কান্দা 👉 উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে।
৭৮) কিসমত 👉 মৌজার অংশকে কিসমত বলে।
৭৯) কোলা ভূমি 👉 বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে।
৮০) কোল 👉 নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে।
৮১) খানাপুরী 👉 প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।
৮২) খামার 👉 ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।
৮৩) খাইখন্দক 👉 ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।
৮৪) খিরাজ 👉 কর, খাজনা।
৮৫) খানে খোদাঃ মসজিদ।
৮৬) খসড়াঃ জমির মোটামুটি বর্ণনা।
৮৭) গর বন্দোবস্তিঃ যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই।
৮৮) গরলায়েক পতিতঃ খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে।
৮৯) গির্বিঃ বন্ধক।
৯০) চক 👉 থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে।
৯১) জমা বন্দী 👉 খাজনার তালিকা।
৯২) চাকরাণ 👉 জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।
৯৩) চাঁদা 👉 জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে।
৯৪) চটান 👉 বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে।
৯৫) চালা 👉 উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)
৯৬) চর 👉 পলিমাটি গঠিত ভূমি।
৯৭) জবর-দখল 👉 জোরপূর্বক দখল।
৯৮) জমা 👉 এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।
৯৯) জোত 👉 এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।
১০০) জজিরা 👉 নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে।
১০১) জায়সুদী 👉 হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।
১০২) জালি 👉 এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে।
১০৩) টেক 👉 নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।
১০৪) টাভার্স 👉 ঘের জরিপ।
১০৫) ঠিকা রায়ত 👉 নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।
১০৬) ঢোল সহরত 👉 কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।
১০৭) তামিল 👉 আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা।
১০৮) তামাদি 👉 খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।
১০৯) তুদাবন্দী 👉 সীমানা নির্দেশ।
১১০) তহশিল 👉 খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে।
১১১) তলবানা 👉 সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস।
১১২) তলববাকী 👉 বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।
১১৩) তালুক 👉 নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।
১১৪) তরমিমঃ শুদ্ধকরণ।
১১৫) তরতিব 👉 শৃংখলা।
১১৬) তৌজি 👉 ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়।
🔸১১৭) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১১৮) দর পত্তনী 👉 পত্তনীর অধীন।
১১৯) দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা 👉 দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে।
১২০) দশসালা বন্দোবস্ত 👉 দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।
১২১) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১২২) দাগ নম্বর 👉মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে।
১২৩) দরবস্ত 👉 সমুদয়।
১২৪) নথি 👉 রেকর্ড।
১২৫) দেবোত্তর 👉 দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।
১২৬) দেবিচর 👉 যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।
১২৭) দিঘলি 👉 নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা।
১২৮) নক্সা ভাওড়ন 👉 পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।
১২৯) নামজারী 👉 ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে।
🔸১৩০) নাম খারিজ বা জমা খারিজ 👉 ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ।
জমি সংক্রান্ত সকল সমস্যার পরামর্শ সম্পূর্ণ গ্রহন করতে আমাদের Nayeem Uddin পেইজটা ফলো দিয়ে সাথে থাকুন । ইনশাআল্লাহ সঠিক পরামর্শ সম্পূর্ণ পাবেন।

Address

বাংলাদেশ
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আহবাবে হুযাইফী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share