Mou's diary

Mou's diary আসসালামু আলাইকুম। আপনাকে স্বাগতম।
(29)

👉তুমি যখন তোমার স্ত্রীর সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথা আরেকজন নারীর সঙ্গে বলো ঠিক সেই মুহূর্তেই তুমি একটা সম্পর্ক ভাঙার দরজা...
07/07/2025

👉তুমি যখন তোমার স্ত্রীর সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথা আরেকজন নারীর সঙ্গে বলো ঠিক সেই মুহূর্তেই তুমি একটা সম্পর্ক ভাঙার দরজা খুলে দাও।

🔓 সেই কথাগুলো হয়তো তোমার কাছে নিরীহ মনে হয় কিন্তু একজন নারীর কাছে তা হয়ে ওঠে একটি ইঙ্গিত, যে তোমার জীবনে একটি শূন্যতা আছে, যেটি সে পূরণ করতে পারে।

তুমি যদি বলো,
🗣️ “আমার স্ত্রী আমাকে আর আগের মতো গুরুত্ব দেয় না”
সে তখন প্রতিদিন তোমার ছোট ছোট বিষয় লক্ষ্য করে তোমায় বিশেষ অনুভব করায়।

🗣️ “আমার স্ত্রী সারাক্ষণ অভিযোগ করে”
সে তখন হয়ে ওঠে এক শ্রোতা, যে শুধু শোনে, বিচার করে না।

🗣️ “আমার ঘরে শান্তি নেই”
সে তখন তোমার নতুন শান্তির নাম হয়ে ওঠে।

তুমি ভাবো, “আমি তো শুধু একটু কাঁধ খুঁজছিলাম ভরসা করার”
কিন্তু এই "কাঁধ" কখন যেন তোমার জীবনের মূল দিকনির্দেশক হয়ে দাঁড়ায়।

❗ অনেক সময় তুমি বুঝতেই পারো না, তুমি যে কথা বলছো, তাতে তুমি তোমার স্ত্রীর ইমেজকে অন্যের কাছে খাটো করছো, এবং নিজের সম্পর্ককে আরও দুর্বল করে তুলছো।

📌📌 একটা পরকীয়া শুরু করা হয়তো খুব সহজ। একটা ইনবক্স, একটা অফিস লাঞ্চ, বা একটা রাতের ফোন কল দিয়েই শুরু। কিন্তু সেটা থামানো হয় খুব কঠিন।
কারণ যাকে তুমি হালকা করে ভাবো, সে হয়তো তোমাকে তার জীবনের একমাত্র আশ্রয় ভাবতে শুরু করে।

🧠 মনোবিজ্ঞান বলে কোনো সম্পর্ক যখন “emotional vulnerability”-এর উপর গড়ে ওঠে, সেটা খুব দ্রুত গভীর হয়। কারণ সেখানে যুক্তি নয়, আবেগ কাজ করে।

👫 বেশিরভাগ মানুষ ইচ্ছে করে সংসার ভাঙে না। তারা শুধু একটু "শেয়ার" করে, একটু "বুঝতে চায়", একটু "ভালো লাগা" খোঁজে। কিন্তু জানে না, সেই ছোট্ট খোলা জানালা দিয়ে একসময় ঝড় ঢুকে যায়।

💡 সম্পর্ক মানেই পারফেকশন নয়। বরং ভুল বোঝাবুঝি, অভিমান, অভিযোগ এসব নিয়েই সম্পর্ক। কিন্তু সমাধানের জায়গা হলো নিজের সঙ্গী, বাইরের কেউ নয়।

➡️ তাই যা-ই হোক, চেষ্টা করো তোমার দাম্পত্য জীবনের সমস্যা তোমার জীবনসঙ্গীর সঙ্গেই মিটিয়ে নিতে। প্রয়োজনে কাউন্সেলিং করো। সময় দাও, মনোযোগ দাও।

💥 বন্ধুর কাঁধে মাথা রাখার আগে ভাবো তুমি কি শুধু মাথা রাখছো, নাকি নিজের সংসার ভাঙার বীজ বপন করছো?

একটু আবেগ, একটু ভুল সময়ের গল্প, আর একটু প্রশ্রয় এই তিনটি মিলেই তৈরি হয় অশান্তির গল্প।

🙏 নিজের সম্পর্কটাকে রক্ষা করো, কারণ সেটা শুধু তোমার জীবনের অংশ নয় তোমার সত্তারও একটা বিশাল ভিত্তি।

#পরোকীয়ারকারন #বিবাহবহি্রভূতসম্পর্ক
©️

স্বামীকে বাঁচাতে নিজের কি*ডনি দিলেন স্ত্রী, সুস্থ হয়েই পরকীয়ায় জড়িয়ে তাকেই করলেন নির্যাতনসাভারের মোহাম্মদ তারেককে বাঁচাত...
03/07/2025

স্বামীকে বাঁচাতে নিজের কি*ডনি দিলেন স্ত্রী, সুস্থ হয়েই পরকীয়ায় জড়িয়ে তাকেই করলেন নির্যাতন

সাভারের মোহাম্মদ তারেককে বাঁচাতে নিজের কি*ডনি দেন স্ত্রী টুনি। অথচ সাত বছর পর সুস্থ হয়ে ওঠার পর সেই তারেকই আজ তার জীবনসঙ্গিনী টুনিকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি এক ডিভোর্সি নারীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে সংসার করছেন।

বিয়ের মাত্র দুই বছরের মাথায় টুনি জানতে পারেন, তার স্বামীর দুটি কি*ডনিই অচল হয়ে গেছে। বাঁচতে হলে তাকে নিয়মিত ডায়ালাইসিস করাতে হবে। এ সময় তাদের ঘর আলো করে এসেছে এক সন্তান। কঠিন এই সময়ে ভেঙে না পড়ে স্বামীর পাশে শক্তভাবে দাঁড়ান টুনি। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ভারতে নিয়ে যান, নিজে বুটিকে চাকরি করেন, বিয়ের স্বর্ণ বিক্রি করেন, মায়ের পেনশনের টাকা কাজে লাগান। সবশেষে নিজের একটি কি*ডনি স্বামীকে দান করেন। কি*ডনি প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তারেক নতুন জীবন ফিরে পান।

টুনি ভেবেছিলেন, তাদের কষ্টের দিন শেষ হলো। কিন্তু সুস্থ হওয়ার পর তারেক বদলে যেতে থাকেন। এক সময় জড়িয়ে পড়েন এক তালাকপ্রাপ্ত নারীর সঙ্গে পরকীয়ায়। এরপর শুরু হয় টুনির ওপর নির্যাতন। একপর্যায়ে তাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেন তারেক।

বেদনার বিষয় হলো, চিকিৎসার সময় তারেকের পরিবারের সদস্যদের কি*ডনি ম্যাচ করলেও কেউ কি*ডনি দিতে রাজি হননি। একমাত্র স্ত্রী টুনিই নিজের জীবন ঝুঁকিতে ফেলে তাকে বাঁচান। অথচ সেই টুনির সাথেই এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা করলেন তারেক। মানুষ এতো জঘন্য হয় কি করে?
©️

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজে...
30/06/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি

হাসপাতালে ম&%রন যন্ত্রনায় ছট ফট করছে ৫ সন্তানের জনক এক  বৃদ্ধ । ক&%রোনা রোগী হওয়ায় স্ত্রী স্বজন প্রতিবেশী সবাই এক নজর দে...
19/06/2025

হাসপাতালে ম&%রন যন্ত্রনায় ছট ফট করছে ৫ সন্তানের জনক এক বৃদ্ধ । ক&%রোনা রোগী হওয়ায় স্ত্রী স্বজন প্রতিবেশী সবাই এক নজর দেখেই চলে গেছে। পিতার মৃ&%ত্যুর গো&%ঙ্গানীর শব্দে চারিদিক শিহরিত হয়ে উঠেছে। সবাই চলে গেলেও নিজের মৃ&%ত্যু ভয়কে উপেক্ষা করে পিতাকে জড়িয়ে ধরে বাচানোর শেষ চেস্টা করছে মেয়ে। ১৩ বিঘা জমি ও বিলাস বহুল বাড়ি করে ৬৫ বছর বয়সেও পরিবার নিয়ে সুখী ছিলেন তারা। ম&%রন কালে কেবল মেয়েটা ছাড়া সবাই চলে গেলো। জীবনের কঠিন মুহুর্তে হাসপাতলে বাবাকে বাচানোর জন্য মেয়ের ম&%রনপন চেষ্টার দৃশ্য দেখে সকলেরই চোখের জল ঝরছিলো 😭। চরম শ্বাস কস্টে দম আটকে ঘন্টা খানেক পরে মেয়ের কোলেই মৃ&%ত্যু বরন করেন ঐ বৃদ্ধ পিতা । ক&%রোনার ভ'য়াল থা'বা থেকে বৃদ্ধকে বাচাতে পারলো না কেউ। আমাদের সমাজে কন্যা সন্তান হলে যারা অখুশি হন এটা তাদের জন্য শিখনীয়। দৃশ্যটি খুলনার একটি হাসপাতালের।

©️

🔰থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হ...
16/06/2025

🔰থাইল্যান্ডের এক কুমির খামারে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির পিকনিক চলছিল। আয়োজন চমৎকার আর সবাই খুব উপভোগ করছিল। আনন্দ, হাসি-ঠাট্টা, আর কিছুটা খেয়ালিপনায় কেটে যাচ্ছিল সময়। ঠিক তখনই কোম্পানির এমডি এক অভিনব ঘোষণা দিলেন:

"এই কুমিরে ভরা পুকুর যদি কেউ জীবিত অবস্থায় সাঁতরে পার হতে পারে, তবে তাকে ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যদি সে প্রাণ হারায়, তবে তার পরিবার পাবে ২ মিলিয়ন!"

ঘটনাটি নিছক রসিকতা মনে হলেও পুকুরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবাই হঠাৎ স্তব্ধ হয়ে গেল। জীবন বাজি রেখে কেউ কি নামবে ওই কুমির ভরা পুকুরে? কার আছে সেই সাহস? দীর্ঘক্ষণ কেটে গেলেও কেউই এগিয়ে এল না।

কিন্তু হঠাৎই, একজন পুকুরে ঝাঁপিয়ে পড়ল! পেছন থেকে সবাই বিস্ময় আর আতঙ্কে চিৎকার করে উঠল। মনে হচ্ছিল, এই বুঝি কুমিরের চোয়ালে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে লোকটির দেহ। এ যে স্বেচ্ছায় নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নেওয়া!

কিন্তু তখন এক অলৌকিক ঘটনা ঘটল। মরণপণ চেষ্টায় পুকুর সাঁতরে পার হয়ে গেল লোকটি! সাথে সাথে দম বন্ধ করা মুহূর্তগুলো ভেঙে উল্লাসে ফেটে পড়ল সবাই।

কোম্পানির এমডি নিজে এগিয়ে এসে ৫ মিলিয়ন ডলারের চেক লোকটির হাতে তুলে দিলেন। কলিগরা পিঠ চাপড়ে অভিনন্দন জানাতে লাগল। সবাই বিজয়ীকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে।

কিন্তু সেই সাহসী কর্মচারী, তখনো দিশেহারা, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে উঠল, “আমি জানতে চাই, আমাকে পেছন থেকে কে ধাক্কা দিয়েছিল?”

সবাই চুপ। এরপর ধীরে ধীরে প্রকাশ পেল সত্য, তার স্ত্রীই তাকে পুকুরে ঠেলে দিয়েছিল!😱

✅সেদিন থেকেই জন্ম নিয়েছিল সেই চিরন্তন প্রবাদটি:
“প্রত্যেক সফল পুরুষের পিছনে একজন নারীর হাত থাকে।”

"স্বপ্ন বড় হয়, স্বপ্ন ধ্বংস হয়! প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম!" ভারতের আহমেদাবাদ থেকে লন্ডন গামী বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমান বিধ্বং...
13/06/2025

"স্বপ্ন বড় হয়, স্বপ্ন ধ্বংস হয়! প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম!" ভারতের আহমেদাবাদ থেকে লন্ডন গামী বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমান বিধ্বংস হয়েছে, এবং তাতে ২৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হয়েছে।
প্রতীক জোশী ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকতেন। তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। লন্ডন শহরে সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য তিনি বহুদিন ধরেই স্বপ্ন দেখতেন। তিনি স্বপ্ন দেখতেন লন্ডনে সন্তানদের পড়াশোনা শিখিয়ে উন্নত জীবন গঠন করে দিবেন। তাই তিনি স্ত্রী আর তিনটি ছোট সন্তানকে নিয়ে লন্ডনে সুন্দর জীবন গঠনের জন্য পাড়ি জমানোর প্রস্তুতি নেন। তখন তার পরিবার ভারতেই ছিলো।

বহু বছরের কষ্ট, কাগজপত্রের ঝামেলা আর অপেক্ষার পরে অবশেষে সেই স্বপ্ন পূরণের সময় এসেছিল। মাত্র দুই দিন আগে, তার স্ত্রী ডাঃ কোমি ভারতে থাকা চাকরি ছেড়ে দেন। সব ব্যাগ গুছিয়ে ফেলা হয়, প্রিয়জনদের বিদায় জানানো হয়। নতুন জীবনের পথে যাত্রা প্রস্তুত।

আজ সকালে, আনন্দ আর আশা নিয়ে প্রতীক, তার স্ত্রী এবং তিন সন্তান এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ৭৮৭-এ ওঠেন লন্ডনের উদ্দেশ্যে। তারা তাদের স্বপ্নের যাত্রার একটি সেলফি তোলে, এবং আত্মীয়দের পাঠায়। এই তো বুঝি স্বপ্নের জীবনের শুরু।

কিন্তু তারা আর পৌঁছাতে পারেনি। মাঝ আকাশে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। পাঁচজনের কেউই বেঁচে থাকেনি। 😭
স্বপ্নের লন্ডনের পথ হয়ে গেল অসীমের পথ!!!

মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই সব শেষ। একটা জীবনভর স্বপ্ন মুহূর্তেই ছাই হয়ে যায়। এটা আমাদের কঠিনভাবে মনে করিয়ে দেয়—জীবন ভীষণ ভঙ্গুর। আমরা যা গড়ি, যাকে ভালোবাসি, সবই এক সুতোয় ঝুলে থাকে। তাই যতদিন বাঁচি, বাঁচার মতো বাঁচি, ভালোবাসি, যতটা পারি সুখ খুঁজি। কারণ ১ সেকেন্ড পরে কি হবে, তা আমরা কেউ জানে না।

অন্যদিকে ভুমি চৌহান ১০ মিনিটের জন্য ফ্লাইটটি মিস করে খুব আফসোস করছিলেন! তিনি ১০ মিনিট আগে পৌছুলেই সেই বিমানে তিনি উঠতে পারতেন! ফ্লাইট মিস করাতে তার বেশ কিছু টাকা লস হলো! কিন্তু, পরক্ষনেই সে বুঝতে পারলো যে, সে পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান মানুষ! আসলে কিসের মাঝে কি নিহিত তা আল্লাহই ভালো জানেন।

এতো কিছুর মাঝে আমাদের বেচে থাকাটাই অনেক! আজ নয়তো কাল মৃত্যুই অমোঘ সত্য, এবং চিরন্তন। তাই, যে ক'দিন হায়াত থাকে আল্লাহ যেন পূর্ণতা দেয়। যা কিছু মন চায় সৎভাবে, আল্লাহ যেন সেসব পূর্ণ করার সামর্থ্য দেন।

©️

12/06/2025
10/06/2025

আল্লাহ ক্ষমা করে দিন আমিন

03/06/2025

জেনে নিন 👇

✅আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা গরুর গাড়ি থেকে সুপার সনিক কনকর্ড জেট দেখেছি। পোস্টকার্ড, খাম, ইনল্যান্ড লেটার থেকে শুরু করে আজ...
02/06/2025

✅আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা গরুর গাড়ি থেকে সুপার সনিক কনকর্ড জেট দেখেছি। পোস্টকার্ড, খাম, ইনল্যান্ড লেটার থেকে শুরু করে আজকের জিমেইল, ফেসবুক, হোয়াটস্যাপ পর্যন্তও করছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা টেলিগ্রাম এসেছে শুনলেই চৌদ্দগুষ্টির মুখ শুকিয়ে যেতে দেখেছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা পাটিতে বা পিঁড়িতে বসে ভাত খেয়েছি আর পিরিচে ঢেলে চা খেয়েছি সুরুৎ সুরুৎ শব্দে।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা
ছোটবেলায় বন্ধুদের সাথে কানামাছি, বাঘবন্দি, ডাঙ্গুলি, দাড়িয়াবাধ, গোল্লাছুট, মার্বেল, হামকে পুলিশকে খেলেছি, বউলার আঠা দিয়ে কাগজের ঘুড়ি বানিয়ে আকাশে উড়িয়েছি, নাড়া (খড়/বিচালি), জাম্বুরা ইত্যাদি দিয়ে ফুটবল বানিয়ে খেলেছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা হ্যারিকেন আর কুপি বাতির আলোতে পড়াশুনা করেছি, বেত থেকে শুরু করে পাখার ডাঁটির মার খেয়েছি, খাটের নিচে বা কাঁথার মধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়েছি দস্যু বনহুর, কুয়াশা, মাসুদ রানা, স্বপন কুমারের সিরিজ।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা ফ্যান, এসি, হিটার, ফ্রিজ, গ্যাস, মাইক্রোওভেনের অস্থাবর সুখ ছাড়াই ছোটবেলা কাটিয়েছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা ঈগল, ইকোনো, রেডলিফ থেকে বমি করা সুলেখা কালি হাতে মেখে সেই হাত মাথায় মুছে ‘বাবরের যুদ্ধবৃত্তান্ত’ লিখেছি, বড়দের পকেটে বড় নিবের উইংসাং পেন দেখেছি আর নতুন বই-খাতার হাতে পেয়ে পাতা উল্টানোর আগে গন্ধ শুঁকেছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা বিনা টিফিনে স্কুলে গেছি, স্কুলে টিচারের হাতে বেতের বারি খেয়ে, বাড়ি এসে নালিশ করাতে সেকেন্ড রাউন্ড ফ্রি-স্টাইলে উত্তম মধ্যম সহ্য করেছি — দোষ তো আমাদের, নাহলে টিচার মারবেন কেন?

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা বড়দের সন্মান করেছি এবং এখনো করে যাচ্ছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা জোৎস্না রাতে ছাদে ট্রানজিস্টরে বিবিসি, ভয়েস অফ আমেরিকার খবর, অনুরোধের আসর গানের ডালির শেষ সাক্ষী।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা টেলিভিশনে আলিফ লায়লা, ম্যাকগাইভার, টিপু সুলতান, মিস্টার বিন, টম এন্ড জেরি, রবিনহুড, সিন্দবাদ দেখার জন্য ছাদে উঠে অ্যান্টেনা ৩৬০° ঘুরিয়ে স্যিগনাল ধরার চেষ্টা করেছি। আমাদের ছিল বাঁশের আগায় অ্যান্টেনা, আর ছিল টিভি স্ক্রিনে পার্মানেন্ট ঝিরঝিরে ছবি, তাতে কোনো সমস্যাই হতো না, কারণ ওটা আমাদের জীবনের অঙ্গ হিসেবেই ধরা ছিল। গন্ডগোল যা পাকাতো তা হলো নিয়ম করে লোডশেডিং।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা আত্মীয়-স্বজন বাড়িতে আসার জন্য অপেক্ষা করেছি। ইচ্ছে করে একসাথে বৃষ্টিতে ভিজে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরেছি, ঝিনুকের কাটার বানিয়ে সেটা দিয়ে আম কেটে খেয়েছি, ম্যাচের বাক্স দিয়ে টেলিফোন বানিয়ে বন্ধুদের সাথে কথা বলেছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা সাইকেলের বেয়ারিং টায়ার, সুপারির খোলা দিয়ে গাড়ি বানিয়ে চালিয়েছি, গুলতি নিয়ে নিরিখ প্র্যাকটিস করে বেড়িয়েছি, দুপুরে একসাথে পুকুরে ঝাঁপিয়ে গোসল করেছি।

আমরা শেষ জেনারেশন, যারা প্রতিদিন সূর্য ডোবার আগে বাড়িতে ঢুকেছি।

আমরা শেষ জেনারেশন, যারা ঈদ বা দুর্গাপূজায় শুধু একটা নুতন জামার জন্য বাবার মুখের দিকে চেয়ে থেকেছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা রাস্তাঘাটে স্কুলের স্যারকে দেখামাত্র সেখানেই সাইকেল থেকে নেমে নির্দ্বিধায় সালাম বা নমস্কার করেছি।

আমরাই শেষ জেনারেশন, যারা এখনও বন্ধু খুঁজি, কারণ জীবনের চলার স্রোতে আমরা হারিয়ে ফেলেছি জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়।😔

©️

নতুন টাকা এখন থেকে পাওয়া যাবে  ব্যাংকে, কোনটা বেশি সুন্দর আপনার মতামত দিন 👇 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕✍️দুটি গুরুত্বপূর্ণ ন...
02/06/2025

নতুন টাকা এখন থেকে পাওয়া যাবে ব্যাংকে, কোনটা বেশি সুন্দর আপনার মতামত দিন 👇

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕✍️
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕✍️
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার


Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mou's diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mou's diary:

Share

Category