Mou's diary

Mou's diary Assalamu Alaikum. If anyone has any complaints about my videos or posts, please let me know.but don't take these posts seriously.
(30)

রিজিক নির্ধারিত আলহামদুলিল্লাহ 😍
21/09/2025

রিজিক নির্ধারিত আলহামদুলিল্লাহ 😍

আপনার পকেটের হাজার টাকার নোট ছাপানো হয় ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়) অর্থাৎ ...
20/09/2025

আপনার পকেটের হাজার টাকার নোট ছাপানো হয় ২০০৮ সালে।
২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়)
অর্থাৎ আপনি ২০০৮ সালে ২৬ টি ১ হাজার টাকার নোট দিয়ে এক ভরি স্বর্ণ পেতেন।
আজকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ১৮৯০০০ টাকা (প্রায়)
অর্থাৎ আজকে আপনাকে ১৮৯ টি ১ হাজার টাকার নোট লাগবে এক ভরি স্বর্ণ কিনতে।
এবার আসুন এই ১ হাজার টাকার মান এখন কত।

২৬০০০ ÷ ২৬ = ১০০০
২৬০০০÷১৮৯= ১৩৭
আপনার ২০০৮ সালের ১ হাজার টাকার নোট টির আজকের মূল্য ১৩৭ টাকা।
এখানে চালাকি করে বলা হয় যে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। আপনিও সেটা ধরে নেন।
কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার হলো আপনার পকেটের/ব্যাংকের টাকার মূল্যমান কমেছে, যা আপনাকে বুঝতে দেওয়া হয়না। ...

।✅টাকা দিয়ে গোল্ড কিনাই শ্রেয়✅।।
©️p

আলহামদুলিল্লাহ মাইলস্টোন ট্রা"জেডিতে বিদ্ধস্থ শরীর নিয়ে নিজেই হসপিটালে যাওয়া রোহান আজ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরল।  ©️
19/09/2025

আলহামদুলিল্লাহ মাইলস্টোন ট্রা"জেডিতে বিদ্ধস্থ শরীর নিয়ে নিজেই হসপিটালে যাওয়া রোহান আজ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরল।

©️

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️ পেইজটির সাথে থাকুন👇দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামের...
19/09/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️
পেইজটির সাথে থাকুন👇

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ

👉রাত ৯:২০। টাউনহল মোড়। হালকা মাত্রার বৃষ্টি। ফুটপাতে শোয়ে ভিজছে মহিলা। পাশের বাটিতে ভিজছে কিছু টাকা। ভিজছে দুইটি শিশুও। ...
18/09/2025

👉রাত ৯:২০। টাউনহল মোড়। হালকা মাত্রার বৃষ্টি। ফুটপাতে শোয়ে ভিজছে মহিলা। পাশের বাটিতে ভিজছে কিছু টাকা। ভিজছে দুইটি শিশুও। ছোট শিশুটির বয়স এক প্লাস। বড় শিশুটির বয়স চারের কাছাকাছি (আনুমানিক)। মহিলার মাথা এবং মুখ ওড়নায় ঢাকা। বড় শিশুটির কপাল তার মা'র মাথায় ঠুকছে আর মা, মা বলে ডাকছে। ছোট শিশুটি গভীর ঘুমে। বৃষ্টির পানিতে ভিজেগেছে তার শরীর, তবুও ভাঙছে না ঘুম। বড় বাচ্চাটির ডাকও যেনো মহিলার কানে যাচ্ছে না। এসব ভিক্ষাবৃত্তির কৌশল ভেবে মহিলার প্রতি রাগান্বিত হয়ে আমি চিল্লিয়ে ডাকলাম। কিন্তু যেই-সেই। মহিলার কোনো সাড়া-শব্দ নেই। আমার সাথে আমার স্ত্রী ছিলো। ও মহিলার গায়ে ধাক্কা দিয়ে ডাক দিতেই হুড়মুড় করে উঠে বসলো। টান দিয়ে ছোট বাচ্চাটিকে কোলে নিয়ে ওড়না দিয়ে শরীরের পানি মুছে দিচ্ছে আর বলছে, কহন বিষ্টি আইলো! আমি বুজিনাই। আমার সইলডা খারাপ। আতে অনেক বিষ। কোনসুম যে ঘুমাইয়া পড়ছি জানিই না।
আমি আর আমার স্ত্রী রাস্তার বিপরীতে একটি বন্ধ দোকানের বারান্দা দেখিয়ে ওখানে যেতে বললাম। মহিলাটি বাচ্চাসহ দ্রুত ওখানে গেলো। বৃষ্টি থাকায় আমরাও ওখানে গিয়ে দাঁড়ালাম। কথা প্রসঙ্গে আমার স্ত্রী বড় বাচ্চাটিকে দেখিয়ে মহিলাকে বললো, এই বাচ্চাটি আমাকে দিয়েদিন। আমি ওকে খুব যত্নে রাখবো। ও আমার কাছে অনেক ভালো থাকবে। আপনার এতো কষ্ট করা লাগবে না। দিবেন?
মহিলা বললো, না না। আমি ওরে পড়ামু। ও আমারে ছাইড়া যাইবো না। ও আমারে থুইয়া থাকা পারবো না।

হে আল্লাহ, পৃথিবীতে এমন অসংখ্য লোক আছে যাদের তুমি এভাবে না রাখলেও পারতে। তাছাড়া, এদেরকে দেখিয়ে আমাদেরকে তুমি যা শিখাতে চাও তাইবা আমরা কয়জনে শিখি? আল্লাহ, তুমি তাদেরকে ভালো রেখো।🥹

Cp©️

আলহামদুলিল্লাহ 😍©️
18/09/2025

আলহামদুলিল্লাহ 😍
©️

👉কিছু কিছু মানুষ উপরে উঠতে পারে না শুধুমাত্র তাদের মুখের কারণে
17/09/2025

👉কিছু কিছু মানুষ উপরে উঠতে পারে না শুধুমাত্র তাদের মুখের কারণে

নতুন খামার করলাম বিদেশি মুরগির বাচ্চা দিয়ে। সবাই দোয়া করবেন।
16/09/2025

নতুন খামার করলাম বিদেশি মুরগির বাচ্চা দিয়ে। সবাই দোয়া করবেন।

👉আমি চারমাসের প্রেগন্যান্ট আলহামদুলিল্লাহ...ফলমূল বাড়তি খাবার তো চোখেই দেখি না..তিনবেলা ভাত খাই..এই ভাত খাওয়া নিয়ে শ্বাশ...
16/09/2025

👉আমি চারমাসের প্রেগন্যান্ট আলহামদুলিল্লাহ...ফলমূল বাড়তি খাবার তো চোখেই দেখি না..তিনবেলা ভাত খাই..এই ভাত খাওয়া নিয়ে শ্বাশুড়ি স্বামী অনেক অ-প-মা-ন অ-প-দ-স্ত করে..শ্বাশুড়ি ভাত লুকিয়ে রাখছে যাতে আমি খেতে না পারি..বা কম করে খাই..তাই আমি রান্নার সময় লুকিয়ে খাইছি..এতে কি আমার চু-রি করার মতো গু-নাহ হবে..যেহেতু ওনার অগোচরে খাইছি..
আর..বাচ্চার কি কোন ক্ষ-তি হবে..
বাপের বাড়ি যাওয়ার জায়গা নাই..মা নেই..কই যাবো বাবা সরাসরি মানা করছে..
©️

👉এই পৃথিবীটা অনেক কঠিন। এখানে সহজ সরল মানুষের কোনো দাম নেই। যতদিন আপনি কারো বাজে ব্যবহারের বিপরীতে তার মুখের উপর উচিত জব...
14/09/2025

👉এই পৃথিবীটা অনেক কঠিন। এখানে সহজ সরল মানুষের কোনো দাম নেই। যতদিন আপনি কারো বাজে ব্যবহারের বিপরীতে তার মুখের উপর উচিত জবাব দিতে না শিখবেন, ততদিন মানুষ আপনাকে অপমান করেই যাবে।

অতিরিক্ত ভালোমানুষী দেখাতে গেলেই বিপদ। সবাই আপনার ঘাড়ে কাঁঠাল ভেঙে খাবে। মুখের উপর উচিত জবাব দিলে লোকজন আপনাকে হয়তো খারাপ বলবে, কিন্তু কেউ আপনাকে ঠকাতে সাহস পাবে না।

Straight-forward এবং স্পষ্টবাদী হোন। কেউ আপনাকে Rude বলবে, কেউ আপনাকে Arrogant বলবে, কেউ বলবে বেয়াদব। বলুক! মাঝে মাঝে নিজের আত্মসম্মান বজায় রাখতে একটু Rude, Arrogant, বেয়াদব হওয়া ভালো। দুনিয়ার সব কিছুর সাথে আপোষ চলে, কিন্তু নিজের আত্মসম্মানের সাথে আপোষ চলে না।

আপনার ভালোমানুষীর যোগ্য সবাই না। নরম মানুষকে সবাই পেয়ে বসে। যে যেমন ব্যবহারের যোগ্য তাকে তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিন, দিনশেষে আপনি ভালো থাকবেন।

©️

🧕ক্লাস নাইনে ভর্তি হয়েছিল তামান্না।স্কুলে বোরখা পড়ে যেত সে।প্রথমদিকে স্যাররা কিছু বলেনি।কিন্তু হঠাৎ একদিন এক স্যার দাঁড় ...
12/09/2025

🧕ক্লাস নাইনে ভর্তি হয়েছিল তামান্না।
স্কুলে বোরখা পড়ে যেত সে।

প্রথমদিকে স্যাররা কিছু বলেনি।
কিন্তু হঠাৎ একদিন এক স্যার দাঁড় করিয়ে বললেন—
“এই মেয়ে মুখ খুলো, স্কুলে বোরখা পড়ে আসো কেন?”

---

থতমত খেয়ে গিয়েছিল তামান্না।
ভয় পেয়েছিল, তবুও বোরখা খোলেনি।
স্যার রেগে গিয়ে বললেন—
“মুখ খুলো, না হয় ক্লাস থেকে বের হয়ে যাও।”

সে বের হয়ে গেলো।
চোখভরা কান্না, বুকভরা অপমান নিয়ে।

---

কলেজে ভর্তি হতে গিয়েও একই অভিজ্ঞতা।
স্যাররা রেজাল্টের প্রশংসা করলেও
বাবা যখন বোরখার কথা তুললেন—
তাদের মুখ কালো হয়ে গেলো।
তাই ভর্তি হয়নি কাছের কলেজে।

---

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও থামেনি অপমান।
ক্লাসে দাঁড় করিয়ে বিদ্রূপ করা হতো।
হাসাহাসি চলতো বোরখা নিয়ে।
কারো প্রশ্ন—
“এই বয়সে বিয়ে কেন করলা? তুমি তো মডার্ন না, খ্যাত।”

---

ডাকসু নির্বাচনের সময়
পোস্টারে শিং এঁকে দেওয়া হয়েছিল,
কালি মাখিয়ে চোখমুখ বিকৃত করা হয়েছিল।
অপরাধ একটাই—
সে হিজাব পড়তো, বোরখা পড়তো।

---

কিন্তু সব সহ্য করা সেই তামান্নাই
ডাকসু নির্বাচনে পেলো ১০ হাজারের বেশি ভোট।
তার নাম ঘোষণার সাথে সাথে
গর্জে উঠলো ক্যাম্পাস—
“হিজাব! হিজাব!”

---

হাততালি, উল্লাস, স্লোগানের মাঝে
তামান্নার চোখ ভিজে গেলো।
সেদিন মনে পড়লো—
সেই ক্লাস নাইনের কথা,
যেদিন বোরখার জন্য স্যার তাকে
ক্লাস থেকে বের করে দিয়েছিল।
©️

🦌হরিণ এক লাফে যায় তেইশ হাত, আর বাঘ যায় বাইশ হাত।তাহলে অংকের হিসাবে বাঘের কখনো হরিণকে ধরতে পারার কথা না। কিন্তু বাস্তবে ...
12/09/2025

🦌হরিণ এক লাফে যায় তেইশ হাত, আর বাঘ যায় বাইশ হাত।

তাহলে অংকের হিসাবে বাঘের কখনো হরিণকে ধরতে পারার কথা না। কিন্তু বাস্তবে ঘটে উল্টোটা — বাঘের হাতে হরিণ হয় ধরাশায়ী।

এর কারণ কি?

কারণ আর কিছুই না, হরিণ দৌড়াতে দৌড়াতে মাঝে মাঝে পিছন ফিরে তাকায় — বাঘের চেয়ে সে কতটা এগিয়ে আছে বোঝার জন্য। আর এটাই হরিণের জন্য কাল হয়! পিছন ফিরতে গিয়ে এক লাফ কমলেই হরিণ একবারে তেইশ হাত পিছিয়ে পড়ে। ফলে হরিণ একসময় ধরা পড়ে যায় বাঘের হাতে।

👉এজন্য চলার পথে কখনো পিছনে তাকাতে নেই। ভুল-ভ্রান্তি যাই থাকুক দৃঢ় পদক্ষেপে সামনে এগিয়ে যাবার নামই স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছানো।

©️

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mou's diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mou's diary:

Share

Category