Healthroot

Healthroot Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Healthroot, Dhaka.

Healthroot is a Nutrition-focused organization dedicated to enhancing awareness, education, and skills in health and nutrition across Bangladesh.

~Nutrition | Awareness | Education | Skills | Empowerment~

দাঁত ঝকঝকে সাদা মানেই সুস্থ—এটা একটি বড় মিথ! সত্য হলো, হালকা হলুদ দাঁতই প্রকৃতভাবে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান।
30/11/2025

দাঁত ঝকঝকে সাদা মানেই সুস্থ—এটা একটি বড় মিথ! সত্য হলো, হালকা হলুদ দাঁতই প্রকৃতভাবে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান।

❗ দেশের ৪১% আইসিইউ রোগী অ্যান্টিবায়োটিকে সাড়া দিচ্ছে না: আইইডিসিআরসোমবার (২৪ নভেম্বর) আইইডিসিআরের নতুন ভবনে আনুষ্ঠানিকভ...
25/11/2025

❗ দেশের ৪১% আইসিইউ রোগী অ্যান্টিবায়োটিকে সাড়া দিচ্ছে না: আইইডিসিআর
সোমবার (২৪ নভেম্বর) আইইডিসিআরের নতুন ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে 'ন্যাশনাল এএমআর সার্ভেলেন্স রিপোর্ট ২০২৫' প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের মোট অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ৫৭ শতাংশ ঢাকায় হয়েছে।

দেশে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধ ক্ষমতা (এএমআর) বিপজ্জনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) জানিয়েছে, দেশের আইসিইউতে ভর্তি রোগীর ৪১ শতাংশ কোনো অ্যান্টিবায়োটিকে সাড়া দিচ্ছে না।

সোমবার (২৪ নভেম্বর) আইইডিসিআরের নতুন ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে 'ন্যাশনাল এএমআর সার্ভেলেন্স রিপোর্ট ২০২৫' প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা প্রফেসর ড. জাকির হোসেন হাবিব।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে ২০২৫ সালের জুন মাস পর্যন্ত দেশের ৯৬,৪৭৭ জন রোগীর নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পাঁচটি আইসিইউতে ৭১ ধরনের অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হলে দেখা গেছে, অনেক ক্ষেত্রে কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্যান-ড্রাগ-রেজিস্ট্যান্ট (পিডিআর) জীবাণু সব নমুনার ৭ শতাংশ এবং আইসিইউতে ৪১ শতাংশ পাওয়া গেছে। মাল্টি-ড্রাগ-রেজিস্ট্যান্ট (এমডিআর) জীবাণু সব নমুনার ৪৬ শতাংশ এবং আইসিইউতে ৮৯ শতাংশ দেখা গেছে। এছাড়া, হু ওয়াচ-গ্রুপ অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার বেড়ে ৭৭ শতাংশ থেকে ৯০.৯ শতাংশ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক ছিল সেফট্রিয়াক্সোন (৩৩ শতাংশ) এবং মেরোপেনেম (১৬ শতাংশ)।

প্রফেসর হাবিব সতর্ক করে বলেন, 'অ্যান্টিবায়োটিকের নিয়মহীন ও অতিরিক্ত ব্যবহার এএমআরকে বিপজ্জনক পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এটি এখন দেশের জন্য বড় জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি। সবাই দায়িত্বশীল হোক—অ্যান্টিবায়োটিক সংরক্ষণ করুন, নিজের জীবন রক্ষা করুন।'

সোমবার (২৪ নভেম্বর) আইইডিসিআরের নতুন ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে 'ন্যাশনাল এএমআর সার্ভেলেন্স রিপোর্ট ২০২৫' প্রকাশ করা হয়। ছবি: টিবিএস
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, অযথা অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার ভবিষ্যতে চিকিৎসার ব্যর্থতা এবং রোগপ্রতিরোধে জটিলতা বাড়াতে পারে। তাই জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে

আইইডিসিআর পরিচালক প্রফেসর ড. তাহমিনা শিরিন সতর্ক করে বলেছেন, দেশে অ্যান্টিবায়োটিকের বেআইনি ও অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) সংকট আরও গভীর হচ্ছে। তিনি জানান, প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সাল থেকে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স নিয়ে কাজ করছে এবং দেশে এএমআর প্রবণতার একটি বড় ডাটাবেস গড়ে তুলেছে।

ড. শিরিন বলেন, 'প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ করতে হবে। জনগণের সচেতনতা জরুরি।' তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, 'কোনও ব্যক্তি নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করবেন না। অনেক রোগী দোকানের কর্মী বা অবৈধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক নেন, যা রেজিস্ট্যান্সের প্রধান কারণ।'

তিনি সতর্ক করে বলেন, 'মানুষ প্রায়শই ফার্মেসি বা হাতুড়ে ডাক্তারের কাছ থেকে অ্যান্টিবায়োটিক নেন, চিকিৎসা পরামর্শ ছাড়াই এবং এর ফলে অনেক ক্ষেত্রে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আমি সবাইকে জোর দিয়ে বলছি, নিবন্ধিত নয় এমন কারো পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করবেন না।'

অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে শীর্ষে ঢাকা

প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের মোট অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ৫৭ শতাংশ ঢাকায় হয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে— ঢাকায় রোগীর সংখ্যা বেশি, বিশেষায়িত হাসপাতাল বেশি এবং স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য।

এরপরের স্থানগুলো হলো— রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর ও সিলেট। এছাড়া মূত্রনালী সংক্রমণের (ইউটিআই) রোগীদের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বেশি দেখা গেছে।

সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক

দেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ১০টি অ্যান্টিবায়োটিক হলো— সেফট্রিয়াক্সোন, সেফিক্সিম, মেরোপেনেম, সিপ্রোফ্লক্সাসিন, অ্যাজিথ্রোমাইসিন, অ্যামোক্সিসিলিন, মেট্রোনিডাজোল, ক্লক্সাসিলিন, পাইপেরাসিলিন-টাজোব্যাকটাম এবং ভ্যানকোমাইসিন।

তথ্যসূত্রে : The Business Standard Bangla

ছেলে মানুষ টক খেতে পারে না” – এটা পুরোপুরি মিথ এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে কেনো  এটা মি...
21/11/2025

ছেলে মানুষ টক খেতে পারে না” – এটা পুরোপুরি মিথ
এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে কেনো এটা মিথ?
তাহলে বিস্তারিত জেনে নিই:-
টক খাওয়া (Lemon, Tamarind, Achar, আমড়া ইত্যাদি) ছেলে–মেয়ে—দু’জনের শরীরেই একইভাবে কাজ করে।
টক খেলে শরীরে ভিটামিন C, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ডাইজেশন ইমপ্রুভ—এগুলো ছেলে-মেয়ে ভেদে বদলে যায় না।
অনেক পরিবারে বা গ্রামে প্রচলিত লোকবিশ্বাস থেকে এই কথা এসেছে, বিজ্ঞান থেকে না।

তাহলে টক বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে?

হ্যাঁ, কিন্তু সবার ক্ষেত্রে—ছেলে বা মেয়ে আলাদা না। যেমন যাদের অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক, দাঁতের এনামেল ক্ষয় ও যাদের পেট খুব সেনসিটিভ তারা বেশি টক খেলেই অস্বস্তি পেতে পারে। কিন্তু তার মানে এই না যে ছেলেরা টক জিনিস খেতে পারবে না।

মূলকথা হচ্ছে :
👉 ছেলে-মেয়ে কারোর জন্যই “টক খাওয়া নিষিদ্ধ” না।
👉 সমস্যা হতে পারে বেশি খেলে বা কারো যদি আগে থেকেই এসিডিটি থাকে।

এমন আরো তথ্য পেতে ফলো করে পাশে থাকুন।

Happy Children Day 2025. 👫© Every child deserves a safe, healthy, and nurturing environment.
20/11/2025

Happy Children Day 2025. 👫
© Every child deserves a safe, healthy, and nurturing environment.

ইদানিং আমি গ্রিনটির প্রতি অনেক বেশি অবসেস্ট হয়ে পরি।গ্রিনটি খেলে অনেক ফ্রেশ লাগে।কিন্তু মাঝে মধ্যে লক্ষ্য করি গ্রিনটি খা...
18/11/2025

ইদানিং আমি গ্রিনটির প্রতি অনেক বেশি অবসেস্ট হয়ে পরি।গ্রিনটি খেলে অনেক ফ্রেশ লাগে।কিন্তু মাঝে মধ্যে লক্ষ্য করি গ্রিনটি খাওয়ার পর আমার অনেক খারাপ লাগছে। মাথা ব্যাথা করছে, ঘুম হচ্ছেনা কিংবা ডিপ্রেসড ফিল হচ্ছে। তখন আমি গ্রিনটি নিয়ে এক্সপ্লোর করা শুরু করে দেই।আর যা জানতে পারি, তাতে অনেক আশ্চর্য হয়ে যাই। কেননা গ্রিন টি তে যেমন উপকারি দিক রয়েছেন, তেমনি রয়েছে কিছু ক্ষতিকর দিকও। আর তার সাথে রয়েছে কিছু সময়সীমা। এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক গ্রিনটি সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য -

গ্রিন টি হল ক্যামেলিয়া সিনেনসিস (চা গাছের) পাতা ও কুঁড়ি থেকে তৈরি একটি উপকারী পানীয়, যা প্রক্রিয়াকরণের সময় জারণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায় না। এটিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যাটেচিন এবং অন্যান্য যৌগ বিপাক ক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে। তবে, অতিরিক্ত পরিমাণে পান করলে এটি মাথাব্যথা, হজমের সমস্যা এবং আয়রনের ঘাটতির মতো কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
গ্রিন টির উপকারিতা
ওজন নিয়ন্ত্রণ: গ্রিন টি বিপাক ক্রিয়া বাড়াতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস: এটি এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরকে ডিটক্স করতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য: এর প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রক্তনালীর সুস্থ কার্যকারিতা সমর্থন করে।
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: এটি বিষণ্ণতা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
গ্রিন টির অপকারিতা এবং সতর্কতা
খালি পেটে পান করা: খালি পেটে গ্রিন টি পান করলে কিছু ব্যক্তির গ্যাস্ট্রিক অস্বস্তি বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
পর্যাপ্ত না খেলে: অতিরিক্ত গ্রিন টি পান করলে মাথাব্যথা, হজমের সমস্যা বা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
আয়রনের ঘাটতি: গ্রিন টির ট্যানিন আয়রন শোষণকে বাধা দিতে পারে, যার ফলে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে আয়রনের ঘাটতি হতে পারে।
চিনি মেশানো: চিনির মতো উপাদান মেশালে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা কমে যায় এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ করা হতে পারে।
গ্রিন টি পানের সঠিক সময়
ভারী খাবারের মধ্যে: দুটি ভারী খাবারের মধ্যে বিরতি দিয়ে গ্রিন টি পান করা সবচেয়ে ভালো। সাধারণত, কোনো ভারী খাবার খাওয়ার দুই ঘণ্টা আগে বা দুই ঘণ্টা পরে পান করতে পারেন।
সকালে: সকালের নাস্তার সাথে বা পরে এটি পান করা যেতে পারে, তবে খালি পেটে না খাওয়াই ভালো।

Nazifa Tasnime Tisa
Content Writer

World Prematurity Day: Let’s Care for Preemies. Premature babies, born before 37 weeks, face many health challenges – br...
16/11/2025

World Prematurity Day: Let’s Care for Preemies.

Premature babies, born before 37 weeks, face many health challenges – breathing difficulties, infections, and other complications.
They need extra care, family support, and proper medical attention to grow healthy and strong.
Today, let’s commit to protecting their health and giving them hope for the future. 💛👶

💜

13/11/2025

“বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস ২০২৫
বিশ্বজুড়ে প্রতি ১০ জনে ১ জন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম ও সচেতনতা দিয়েই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
আজই জানুন ভিডিওতে —
👉 ডায়াবেটিস কী
👉 কেন হয়
👉 লক্ষণ ও প্রতিকার


ডাবের পানি: এক প্রাকৃতিক পুষ্টির ভান্ডারকখনও ভেবে দেখেছো, ডাবের পানির মতো একটি সাধারণ পানীয় আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকা...
12/11/2025

ডাবের পানি: এক প্রাকৃতিক পুষ্টির ভান্ডার
কখনও ভেবে দেখেছো, ডাবের পানির মতো একটি সাধারণ পানীয় আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী হতে পারে? প্রকৃতির এই স্বচ্ছ তরল শুধু তৃষ্ণা মেটায় না — বরং এটি শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি, খনিজ ও ইলেক্ট্রোলাইট সরবরাহ করে। সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাগুলো ডাবের পানিকে “প্রাকৃতিক ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন” এবং “ফাংশনাল বেভারেজ” হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

ডাবের পানির উপাদান ও গুণাগুণ
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ডাবের পানিতে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং প্রাকৃতিক শর্করা বিদ্যমান, যা শরীরের ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখে এবং পানিশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
এছাড়া, এতে থাকে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি এবং ফেনলিক যৌগ, যা কোষের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুরক্ষা বৃদ্ধি করে।

ডাবের পানি কেবলমাত্র পানীয় নয়, এটি পুষ্টির বহুমাত্রিক উৎস। এটি শরীরের pH ভারসাম্য রক্ষা করে, হজমে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ডাবের পানির পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং হৃদযন্ত্রের সুস্থতায় ভূমিকা রাখে। এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

এই পানীয় শরীরের অ্যাসিডিটি কমায়, পাচনতন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।

বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত, ডাবের পানিতে থাকা ভিটামিন সি ও পলিফেনল যৌগ ত্বককে ফ্রি র‍্যাডিক্যাল ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এর ফলে ত্বক সতেজ থাকে এবং বয়সজনিত বলিরেখা দেরিতে দেখা দেয়।

ডাবের পানি প্রাকৃতিকভাবে মূত্রবর্ধক, যা কিডনির বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং পাথর গঠনের ঝুঁকি কমায়।

ডাবের পানির অনেক উপকারিতা থাকলেও এটি পান করতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

বেশি মাত্রায় ডাবের পানি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে, তাই এটি প্রতিদিন না খাওয়াই ভালো।
কিছু নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন ডায়াবেটিস বা কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাবের পানি পানের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ডাবের পানি একদিকে যেমন প্রকৃতির উপহার, অন্যদিকে এটি বিজ্ঞানেরও স্বীকৃত পুষ্টিকর পানীয়। প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে ডাবের পানি পান শরীরকে সতেজ, হাইড্রেটেড এবং পুষ্ট রাখে। তবে, যেকোনো খাবার বা পানীয়ের মতোই পরিমাণ ও প্রয়োজনে সচেতনতা জরুরি।

🫁১২ নভেম্বর ২০২৫ | বিশ্ব নিউমোনিয়া দিবস “Protect your lungs, protect your life.” - নিউমোনিয়া কি, কেন হয়, লক্ষন, খাদ্যভ্য...
11/11/2025

🫁১২ নভেম্বর ২০২৫ | বিশ্ব নিউমোনিয়া দিবস
“Protect your lungs, protect your life.”

- নিউমোনিয়া কি, কেন হয়, লক্ষন, খাদ্যভ্যাস ও প্রতিকার জেনে নিন বিস্তারিত পোষ্টারে।

পরীক্ষার সময়ে পুষ্টি: শিক্ষার্থীদের জন্য মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক খাবারএকাডেমিক লাইফ মানেই পরীক্ষা। পরীক্ষার সময় মানেই উদ্ব...
11/11/2025

পরীক্ষার সময়ে পুষ্টি: শিক্ষার্থীদের জন্য মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক খাবার

একাডেমিক লাইফ মানেই পরীক্ষা। পরীক্ষার সময় মানেই উদ্বেগ, রাত জাগা আর অনিয়মিত খাবার। কিন্তু অনেকেই জানে না, এই সময়ের খাবারই মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা, মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তির উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। একটি সুষম খাদ্যাভ্যাস শুধু শরীর নয়, মস্তিষ্ককেও শক্তি ও স্বচ্ছতা দেয়, যা ভালো ফলাফলের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

১. মস্তিষ্কের পুষ্টির গুরুত্ব
আমাদের মস্তিষ্ক শরীরের মোট শক্তির প্রায় ২০% ব্যবহার করে। পরীক্ষার সময় এই চাহিদা আরও বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সঠিক পুষ্টি গ্রহণ করলে:
স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়ে,মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমে,ঘুমের মান উন্নত হয়,
শরীর ও মস্তিষ্কে ভারসাম্য বজায় থাকে।

এক গবেষণায় দেখা যায়, নিয়মিত সকালের নাস্তা ও ফলমূল খাওয়া শিক্ষার্থীদের GPA বা ফলাফল উন্নত করে, বিপরীতে ফাস্টফুড ও অনিয়মিত খাওয়া একাডেমিক পারফরম্যান্স কমায়।
এছাড়া আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বোর্ডিং স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা সকালের নাস্তা বাদ দেয় বা পুষ্টিহীন খাবার খায়, তাদের মনোযোগ ও কগনিটিভ ক্ষমতা কমে যায়।

২.গবেষণালব্ধ তথ্য ও পরীক্ষামূলক ফলাফল

একটি ছয়-দলীয় গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ মাছ (স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিন) এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত ফল (ব্লুবেরি, আম, তরমুজ) নিয়মিত খেয়েছে, তাদের শেখার ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
অন্যদিকে, যারা গিংকো বিলোবা ও ফলিক অ্যাসিড-এর মতো ব্রেইন বুস্টিং সাপ্লিমেন্ট নিয়েছে, তারাও শেখার ক্ষেত্রে উন্নতি দেখিয়েছে। অর্থাৎ, মস্তিষ্কের পুষ্টিকর খাবার ও মানসিক অনুশীলন (lumosity training) উভয়ই শিক্ষার গুণগত মান বাড়ায়।

৩.পরীক্ষার সময়ের জন্য উপকারী খাবারসমূহ

বাদাম ও বীজজাতীয় খাবার :

কাঠবাদাম, আখরোট ও কুমড়োর বীজে আছে ভিটামিন ই, জিংক ও ওমেগা-৩ যা মস্তিষ্কের কোষ রক্ষা করে এবং স্মৃতি শক্তি বাড়ায়।

ডিম :

ডিমে থাকা কোলিন নামক উপাদান শেখার ক্ষমতা উন্নত করে। সকালের নাস্তায় একটি সেদ্ধ ডিম হতে পারে দারুণ মস্তিষ্কের জ্বালানি।

মাছ (ইলিশ, রুই, টুনা) :

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের বিকাশ ও চিন্তাশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

ফলমূল (কলা, আপেল, বেরি জাতীয় ফল) :

এগুলো প্রাকৃতিক গ্লুকোজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে, যা মস্তিষ্ককে সজাগ ও ক্লান্তিহীন রাখে।

সবুজ শাকসবজি

পালং শাক, লাল শাক, ব্রকোলিতে আছে আয়রন, ফোলেট ও ভিটামিন কে, যা মনোযোগ ও সেল গ্রোথে সহায়তা করে।

হোল গ্রেইন খাবার :

ওটস, ব্রাউন রাইস বা হোল হুইট ব্রেড ধীরে শক্তি ছাড়ে, যা দীর্ঘসময় পড়াশোনার শক্তি ধরে রাখে।

পানি ও হারবাল ড্রিংকস

ডিহাইড্রেশন মনোযোগ কমায়। পর্যাপ্ত পানি বা গ্রিন টি, তুলসি টি পান করলে মনোযোগ ও শান্তি বজায় থাকে।

৪.যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

চিনি ও সফট ড্রিংক : অল্প সময়ের শক্তি দেয়, পরে ক্লান্তি আনে।
জাংক ফুড : মনোযোগ কমায় ও ঘুমে সমস্যা করে।
অতিরিক্ত কফি :অস্থিরতা ও উদ্বেগ বাড়ায়।

৫. কিছু কুইক টিপস

৩–৪ ঘণ্টা পর পর হালকা খাবার খান।
সকালের নাস্তা কখনও বাদ দেবেন না।
প্রতিদিন অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমান।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
মাঝে মাঝে ছোট বিরতি নিন।

পরীক্ষার প্রস্তুতির মতোই সঠিক খাদ্যাভ্যাসও সাফল্যের অংশ। গবেষণা প্রমাণ করে যে, স্বাস্থ্যকর খাবার ও পর্যাপ্ত পানি মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়, চাপ কমায় এবং শেখার ক্ষমতা উন্নত করে।
তাই মনে রাখুন “ভালো ফলাফল শুরু হয় ভালো খাওয়া থেকে।”

Aisha Rahman Rubab
Content writer, Healthroot

Healthroot : November 09, 2023: বাংলাদেশের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী সুপারবাগ ফাঙ্গাস শনাক্ত, ঝুঁকিতে গুরুতর অসুস্থ নবজাতকরা;...
10/11/2025

Healthroot : November 09, 2023: বাংলাদেশের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী সুপারবাগ ফাঙ্গাস শনাক্ত, ঝুঁকিতে গুরুতর অসুস্থ নবজাতকরা; Source: Dhaka Tribune

বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে নবজাতক নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (NICU) ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী ছত্রাক ‘ক্যান্ডিডা অরিস’। নতুন এক অ্যান্টিফাঙ্গালরোধী গবেষণায় দেখা গেছে, এই ছত্রাক দ্রুত সংক্রমিত হয়ে নবজাতকদের জীবনের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করছে।

গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক সাময়িকী Microbiology Spectrum-A। এটি পরিচালনা করেছে আইইডিসিআর ও রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (IEDCR), যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (CDC)-এর প্রযুক্তিগত সহায়তায়।

‘ক্যান্ডিডা অরিস’ এমন এক ছত্রাক, যা প্রথমে ত্বকে অবস্থান করে কোনো উপসর্গ ছাড়াই থেকে যায়। প্রায় ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে এটি ত্বক থেকে শরীরের ভেতরে, বিশেষ করে রক্তে, প্রবেশ করে গুরুতর সংক্রমণ সৃষ্টি করে। একবার শরীরে প্রবেশ করলে এর মৃত্যুরহার প্রায় ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, বিশেষ করে দুর্বল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তি বা নবজাতকের ক্ষেত্রে।

এটি বহু অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধের প্রতি প্রতিরোধী, যা একে পরিণত করেছে এক ‘সুপারবাগ’-এ। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (CDC) এটিকে জরুরি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধী হুমকি হিসেবে ঘোষণা করে। এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, এটি হাসপাতালের পরিবেশে দীর্ঘদিন টিকে থাকতে পারে, দ্রুত ছড়ায় এবং উচ্চমাত্রার মৃত্যুহার ঘটায়।

ঘুমের অভাব: শরীর ও মস্তিষ্কে প্রভাবঘুম কেবল বিশ্রাম নয়, এটি আমাদের শরীরের প্রাকৃতিক পুনর্নির্মাণ প্রক্রিয়া। পর্যাপ্ত ঘ...
09/11/2025

ঘুমের অভাব: শরীর ও মস্তিষ্কে প্রভাব

ঘুম কেবল বিশ্রাম নয়, এটি আমাদের শরীরের প্রাকৃতিক পুনর্নির্মাণ প্রক্রিয়া। পর্যাপ্ত ঘুম না পেলে শুধু ক্লান্তি হয় না, বরং শরীর ও মস্তিষ্কের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজও ব্যাহত হয়।

মস্তিষ্কে প্রভাব-

মনোযোগ ও স্মৃতি শক্তি কমে যায়।
সহজ ভুল বা সিদ্ধান্তে ত্রুটি বাড়ে।
মুড খারাপ হয়, স্ট্রেস এবং বিরক্তি বেশি থাকে।

শরীরের উপর প্রভাব-

হরমোন ভারসাম্য নষ্ট হয়, যা ক্ষুধা ও ওজন বৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে।
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়ে।

দৈনন্দিন সমস্যা-
ক্লান্তি ও শক্তিহীনতা অনুভব করা।

চোখের নিচে কালচে দাগ ও ত্বকের শুষ্কতা।

কাজ বা পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যাওয়া।

মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া।

ঘুমের অভাব কমানোর টিপস

1. প্রতিদিন নিয়মিত সময়ে ঘুমানো ও জাগা।

2. ঘুমের আগে ফোন বা স্ক্রিন ব্যবহার কমানো।

3. ভারী খাবার বা ক্যাফেইন এড়ানো।

4. হালকা মেডিটেশন বা বই পড়া।

5. ঘুমের পরিবেশ শান্ত, অন্ধকার ও আরামদায়ক রাখা।

Syeda Ummay Habiba
Content writer, Healthroot

Address

Dhaka

Telephone

+8801636567952

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Healthroot posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Healthroot:

Share