Hasan Sajid

Hasan Sajid Founder | Programmer | Study Abroad
(4)

23/10/2025

নরওয়ে আবারও ট্রেন্ডে UIT কমিয়ে দিল টিউশন ফি, এখন খরচ কমে গেল প্রায় ১ লাখ টাকারও বেশি!

যেখানে ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সাধারণ প্রোগ্রামের টিউশন ফি প্রায় ২৫৫০০০ নরওয়েজিয়ান ক্রোন প্রতি বছর ছিল।

তবে এবার সেই একই প্রোগ্রাম স্টেম ফিল্ডে পড়তে হলে খরচ পড়বে মাত্র ১৫০৫০০ নরওয়েজিয়ানক্রোন বছরে, আর্টস এবং সোশ্যাল সায়েন্সে পড়ার ক্ষেত্রে তা আরও কম, মাত্র ১০০৫০০ নরওয়েজিয়ান ক্রোন।

অর্থাৎ, টিউশন ফি প্রায় ৪০% এরও বেশি কমেছে, যা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুবিধা।

আমাদের আপডেটেড পেইড মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম শুরু হয়েছে। আমরা অন্তর্ভুক্ত করছি সেই শিক্ষার্থীদের যাদের ওভার অল প্রোফাইল বলার মতো ভালো এবং সম্ভাবনাময়, এবং যারা স্কলারশিপ বা ফান্ডিং নিয়ে গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে বিভিন্ন দেশে পড়াশোনা করতে আগ্রহী।

প্রোফাইল এনালাইসিসের মাধ্যমে এপ্লিকেশন থেকে শুরু করে যাবতীয় সাপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। নির্দিষ্ট দেশের পাশাপাশি বিকল্প দেশও রাখা হয়েছে, যাতে ফান্ডিং বা স্কলারশিপের সুযোগ সর্বোচ্চ পাওয়া যায় এবং কোনো একটি সুযোগ মিস হলেও অন্যগুলো যেন মিস না হয়।

বিস্তারিত লিংক পিনকমেন্টে।

----- Hasan Sajid


21/10/2025

ভাবছো ফান্ডিং শুধু প্রফেসর ম্যানেজ করলেই মেলে? আসল রহস্যটা জানো?

ইউএস এর ক্ষেত্রে কমন কেস হচ্ছে, প্রফেসর ম্যানেজ করার পর অ্যাপ্লাই করা। অনেকটা সিকিউর অপশন। কিন্তু আসলে অনেক সময় ইউনিভার্সিটিতে আগে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিলেও প্রফেসররা ফান্ডিংয়ের জন্য কনসিডারেশনে রাখে।

তাই আমি বলি, ইউনিভার্সিটিতে শুরুতেই অ্যাপ্লাই করা সবচেয়ে ভালো। কারণ তুমি আগে অ্যাপ্লাই করলে তোমার নাম প্রফেসরদের নজরে আসে।

অল্প দিনের মধ্যে প্রফেসর খোঁজা অনেকটা টাফ ব্যাপার, কিন্তু মনেজেবল অসম্ভব নয় আগের থেকে কিছুটা কঠিন। তুমি যদি তিন চার মাস সময় নিয়ে প্রফেসর খুঁজো, তাহলে ব্যাপারটা অনেক ইজি হয়ে যায়।

অনেকেই ভাবে ডিসেম্বর পর্যন্তই সময় আছে প্রফেসর কনভিন্স করার কিন্তু একদমই না।তুমি যদি ডিসেম্বরের মধ্যে অ্যাপ্লিকেশন না কর , পরে প্রফেসরকে কনভিন্স করলেও লাভ হবে না।

তাই বলি, টাইম মতো শুরুতেই অ্যাপ্লিকেশন জমা দাও।
তাহলে হাতে সময় থাকবে প্রফেসরদের সাথে কথা বলার, কনভিন্স করার। এতে তোমার চান্স অনেক বেড়ে যাবে।

আর ধরো, অ্যাপ্লিকেশন জমাদেওয়ার পর প্রফেসরদের সাথে যোগাযোগ করলে যদি কেউ বলে এখন ফান্ডিং নাই, কিন্তু জানুয়ারিতে থাকবে, তাহলে তুমি সহজেই তোমার ফল অ্যাডমিশনকে স্প্রিং বা ইউন্টার এ নিয়ে যেতে পারবে।

তাই এই মুহূর্তে সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট জিনিস হলো অ্যাপ্লিকেশন মেটেরিয়াল কমপ্লিট করে ফেলা এবং টাইম মতো সাবমিট করা।

এইটাই আসলে বড় ফ্যাক্টর সময়টা ঠিক মতো ব্যবহার করতে পারলেই ফান্ডিং পাওয়া অনেক সহজ হয়ে যায়।

----- Hasan Sajid

17/10/2025

ইউনিভার্সিটি ভেদে ৫০% থেকে ১০০% স্কলারশিপ! সুযোগ হাতছাড়া করলে জীবন বদলাবে কি ভাবে?

দেখো, এখনই এপ্লিকেশন করার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়, কারণ অনেক দেশের আবেদন ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।

সুইডেনে অনেক ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশিপ পাওয়া যায়, ৫০% থেকে ১০০% পর্যন্ত হতে পারে। সবার জন্য প্রোযোজ্য নয়, কিন্তু যাদের একাডেমিক প্রোফাইল ভালো, তাদের জন্য এটি বড় সুযোগ। ধরো, তুমি ৫০% স্কলারশিপ পেলে, অনেক অর্থ সাশ্রয় হবে এবং টিউশন ফি নিয়ে চিন্তা কম থাকবে। সাধারণত এপ্লিকেশন যত আগে করা হয়, স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনাও তত বেশি থাকে।

ফিনল্যান্ডেও এপ্লিকেশন শুরু হয়ে গেছে। সেখানে কিছু ইউনিভার্সিটি রয়েছে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ প্রদান করে। আগে থেকে প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সুযোগ আরও বাড়ে।

আমেরিকায় ফান্ডিং সত্যিই অন্য লেভেলের। ইউএসএ তে যে পরিমাণ ফান্ডিং রয়েছে তা পুরো ইউরোপ জুরে ও নেই। অনেক সময় দেখা যায়, ডেডলাইনের আগে লাস্টের দিকে এপ্লাই করলে I-20 হয়তো পেতে পারেন, কিন্তু ফান্ডিং ম্যানেজ করতে পারবেননা কঠিন হবে। তাই যারা শুরুর দিকে এপ্লাই করে, তারা ফান্ডিং পেতে সুবিধা পান। যেসব প্রোগ্রামে সেন্ট্রালি এপ্লাই করার সুযোগ আছে, সেগুলিতেও আগে এপ্লাই করা শিক্ষার্থীই সুবিধা পান। সুতরাং,শুরুর দিকে এপ্লাই করেন।

আমাদের একটি পেইড মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম রয়েছে, যা আগের চেয়ে আপডেট করা হয়েছে।এ প্রোগ্রামে আমরা সেই ক্যাডিডেটদের অন্তর্ভুক্ত করি, যাদের ওভারঅল প্রোফাইলভালো, সম্ভবনাময় যারা স্কলারশিপবা ফান্ডিং নিয়ে গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে পড়াশোনার পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য।

এই প্রোগ্রাম স্পেসিফিক কোনো দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়, কারণ স্কলারশিপ ফান্ডিং সবসময় নির্দিষ্ট দেশে মিলতে নাও পারে। তাই মেন্টালিটি হতে হবে এমন ফান্ডিং বা স্কলারশিপ পাবো সেখানে যাবো, হোক সেটা এশিয়া, ইউরোপ বা আমেরিকা।

আরো বিস্তারিত জানতে পিনকমেন্টে লিংক দেওয়া হয়েছে দেখে নিতে পারেন।

15/10/2025

নরওয়েতে এখন টিউশন ফি প্রায় ৭০% কমিয়েছে!

দারুণ খবর আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ করে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য uis ঘোষণা দিয়েছে যে তারা নন ইইউ শিক্ষার্থীদের জন্য টিউশন ফি প্রায় ৭০% কমিয়ে দিচ্ছে, যা কার্যকর হবে সেপ্টেম্বর ২০২৬ ইন্টেক থেকে। বাকি ইউনিভার্সিটি গুলোর টিউশন ফি আগের মতোই রয়েছে।

নতুন টিউশন ফি কাঠামো মানবিক, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি ও প্রশাসনিক বিষয়ে ৬০০০০ ক্রোন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, মিডিয়া ও আর্টস বিষয়ে ৮৫,০০০
ক্রোন।

বাংলাদেশি টাকায় এটি বছরে আনুমানিক ৭ থেকে ১০ লাখ টাকা মাত্র। আগে যেখানে ফুল কস্ট কভারেজ নীতিতে টিউশন ফি অনেক বেশি ছিল, এখন UiS নিজেই খরচের অংশ বহন করছে, ফলে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য পড়াশোনা হয়েছে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী।

নরওয়ের উচ্চমানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং এই ফি রিডাকশন দুটো মিলে এটি হতে পারে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অসাধারণ সুযোগ।

----- Hasan Sajid


13/10/2025

প্রফেসর খুঁজে ফান্ডিং পাওয়ার স্ট্র্যাটেজি আপনার জানা আছে?

ফান্ডিং পেতে রিসার্চইন্টারেস্টের সাথে মিলিয়ে প্রফেসর খোঁজা প্রথমে জটিল মনে হলেও, একটু স্ট্র্যাটেজি জান লে কাজটা অনেক সহজ হয়ে যায়।

অনেকেই ইউনিভার্সিটি খোঁজা বা প্রফেসর খুঁজে ইমেইল করার সময় একটা অথৈ সাগরে পড়ে যান। আসলে সোজা পথে শুরু করলে এটা ম্যানেজেবল।

গুগলে লিখুন — Professor USA Public Health Epidemiology (your topic) এভাবে সার্চ দিলে প্রফেসরের প্রোফাইল, ডিপার্টমেন্ট ওয়েবসাইট, ল্যাব পেইজ বা আর্টিকেল চলে আসবে।

এই ওয়েবসাইটগুলো ঘুরে দেখুন। কোন প্রফেসর কোন বিষয়ে কাজ করছেন, তাদের ল্যাবের ফোকাস কী এ গুলো বুঝে নিন।

যাদের রিসার্চ ইন্টারেস্ট আপনারটার সাথে মিলে যায়, তাদের প্রোফাইল ও পাবলিকেশন দেখুন। তারপর ইমেইল করুন।

যদি আপনার রিসার্চ ব্যাকগ্রাউন্ড কোনো প্রফেসরের কাজের সাথে ভালোভাবে মিলে যায়, তাহলে প্রফেসর উত্তর না দিলেও ঐ ইউনিভার্সিটিতে আবেদন করুন। অনেক সময় অ্যাডমিশন পেলে বা ফ্যাকাল্টি কমিটি মিলে funding মিলে যায়।

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা কারো কাছ থেকে পজিটিভ রিপ্লাই পাননি, এমনকি কোনো মিটিংও না। তবুও যেসব ইউনি ভার্সিটিতে রিসার্চ ইন্টারেস্ট ম্যাচ করেছিল সেগুলোতে আবেদন করেছিল। শেষ পর্যন্ত ৮ টা ইউনিভার্সিটিতে আবেদন করে ১টা থেকে ফান্ডিং পেয়েছে।

মনে রাখবেন রিসার্চ ইন্টারেস্ট ও স্কিলস ম্যাচ করাটা ফান্ডিং পাওয়ার সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টরগুলোর একটি।
ছোট ছোট ধাপে শুরু করুন, পথটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

আমাদের মেন্টরশিপ প্রোগ্রামে যুক্ত হতে চাইলে যুক্ত হতে পারেন।বিস্তারিত আলাদা একটা পোস্ট দেওয়া আছে দেখে নিবেন। ধন্যবাদ।

---- Hasan Sajid

10/10/2025

দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা এখন শুধু মধ্যবিত্ত নয়, অনেক উচ্চবিত্ত পরিবারেরও নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।

আগে ৫ থেকে ১০ জন প্রফেসরকে মেইল করলে এক দুইটা পজিটিভ রিপ্লাই আসত। তার মধ্যেই কোনো না কোনোভাবে ফান্ড বা অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ ম্যানেজ হয়ে যেত।এখন একশো, দুইশো মেইল করেও অনেক সময় একটা উত্তরও মেলে না।

আর যদি কোনো উত্তর আসে, বেশিরভাগ প্রফেসরের রিপ্লাই থাকে দিস ইয়ার, আই ডোন্‌ট হ্যাভ ইনাফ ফান্ডিং ফর নিউ স্টুডেন্টস।

অনেকে ভাবে, প্রোফাইল ভালো না হলে ফান্ডিং কিভাবে পাবে? কিন্তু বাস্তবতা হলো প্রোফাইল ভালো, তবুও মন মতো সুযোগ মিলছে না।

কারণ এখন প্রতিযোগিতা ভয়ংকরভাবে বেড়ে গেছে। ইন্টারন্যাশনালি ও ন্যাশনালি দুই জায়গাতেই।পাঁচ ছয় বছর আগেও এমন ছিল না।বিভিন্ন দেশের ভিসাপলিসি পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে। অনেক দেশের রিসার্চ ফান্ডও আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

এখন আর আগের মতো সহজ নয়। একটু কঠিন, কিন্তু অসম্ভব না। শুধু লংটার্ম লেগে থাকার মনমানসিকতা লাগবে। শুধু ইমেইল করে প্রফেসর ম্যানেজ করার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। দরকার প্রোঅ্যাকটিভলি কাজ করা।

যেমন আলাদা একটি লিংকডইন একাউন্ট খুলুন, যেটা
শুধু আপনার অ্যাকাডেমিক কানেকশন, ইউনিভার্সিটি প্রফেসর ও রিসার্চারদের জন্য রাখবেন।নিয়মিত তাদের ফলো দিন, পোস্টগুলো পড়ুন, নতুন ল্যাব রিক্রুটমেন্ট বা রিসার্চ ফান্ডের আপডেট দেখুন। এখন প্রায় ৯৯% প্রফেসর যখন নতুন গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্ট নেয়, লিংকড ইনে পোস্ট দেন।

আলাদা একাউন্ট রাখার কারণ মূলত লিংকডইনে আমরা অনেক সময় বন্ধু, সহকর্মী বা চাকরি সংক্রান্ত লোকজনকে অ্যাড করি। ফলে প্রফেসরদের পোস্ট হারিয়ে যায় খুজে পেতে সমস্যা হয় । তাই আলাদা একাউন্ট ফোকাস করতে সাহায্য করবে।

পাশাপাশি রানিং স্টুডেন্টদের সাথে যোগাযোগ করুন।
যে সকল সিনিয়র ভাইবোনেরা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন, তাদের সাথে আগে থেকে কমিউনিকেশন ট্রাই করুন। শুধু বাংলাদেশি নয়, পুরো এশিয়ান সাব কন্টিনেন্টের ভাইবোনদের সাথে যোগাযোগ করুন।
যে পরামর্শ বা লাইফলাইন পাবেন, সেটা অন্য কোন মাধ্যমে পাওয়া যাবে না।

প্রফেসরের সাথে আগে থেকেই যোগাযোগ করুন।
যদি আপনার রিসার্চ ইন্টারেস্ট তাদের ফিল্ডের সাথে মিলে, তাহলে অবশ্যই তাদের রিসার্চ পেপারগুলো গুগল স্কলার বা রিসার্চগেট থেকে আগে দেখুন। পেপার গুলো পড়ে, যদি কোনো প্রশ্ন বা ক্ল্যারিফিকেশন থাকে, সেটা জিজ্ঞেস করুন। এতে প্রফেসরের সঙ্গে প্রাথমিক সম্পর্ক তৈরি হবে, যা পরবর্তীতে আবেদন বা ফান্ডিং এ কাজে লাগবে।

এখনকার বাস্তবতা কঠিন, কিন্তু পথ এখনও খোলা।
আপনি মরলেও দেশের কারো কিছু যায় আসে না। তাই নিজের নিজের পরিবারের জন্য হলেও বাঁচেন।
IELTS দিন, GRE দিন, কোয়ালিটি সম্পন্ন একটা দুইটা পেপার পাবলিশ করুন স্কলারশিপ খুঁজে নিন, বিদেশে যান। জীবন একটা, কিন্তু দেশ অনেকগুলো।

আমাদের মেন্টরশিপ প্রোগ্রামে যুক্ত হতে চাইলে যুক্ত হতে পারেন।বিস্তারিত আলাদা একটা পোস্ট দেওয়া আছে দেখে নিবেন। ধন্যবাদ।

----- Hasan Sajid

09/10/2025

আপনি কি জানেন অক্টোবরেই শুরু হয়েছে Autumn 2026 Intake-এর আবেদন?

1. France – আবেদন অক্টোবর–নভেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে জানুয়ারি–মার্চ ২০২৬। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: campusfrance.org।

2. Spain – আবেদন জানুয়ারি ২০২৬ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে জুলাই ২০২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পোর্টাল, উদাহরণস্বরূপ universia.net/spain।

3. Italy – আবেদন ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে ফেব্রুয়ারি ২০২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পোর্টাল, উদাহরণস্বরূপ universityadvisor.it।

4. Germany – আবেদন জুলাই ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে ১৫ জুলাই ২০২৫ বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে। প্রধান ইনটেক অক্টোবর ২০২৬। ওয়েবসাইট: বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পোর্টাল, যেমন daad.de।

5. Switzerland – আবেদন অক্টোবর ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে ডিসেম্বর ২০২৫ জানুয়ারি ২০২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পোর্টাল, উদাহরণস্বরূপ ethz.ch, epfl.ch।

6. Netherlands – আবেদন অক্টোবর ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে জানুয়ারি–এপ্রিল ২০২৬ পর্যন্ত প্রোগ্রামভেদে। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: studielink.nl।

7. Finland – আবেদন মূলত জানুয়ারি ২০২৬ থেকে শুরু হবে, তবে কিছু early separate application অক্টোবর–ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হয়। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: studyinfo.fi।

8. Sweden – আবেদন শুরু হবে ১৬ অক্টোবর ২০২৫ এবং শেষ হবে ১৫ জানুয়ারি ২০২৬। ফি ও ডকুমেন্ট জমাদানের শেষ তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৬। মাস্টার্স প্রোগ্রামের ফলাফল প্রকাশ হবে ২৬ মার্চ ২০২৬ এবং ব্যাচেলরস প্রোগ্রামের ফলাফল ৩১ মার্চ ২০২৬। প্রধান ইনটেক আগস্ট/সেপ্টেম্বর ২০২৬। দ্বিতীয় রাউন্ডের আবেদন ১৬ মার্চ থেকে ১৫ এপ্রিল ২০২৬ পর্যন্ত হবে, ফলাফল প্রকাশ ১০ জুলাই ২০২৬ এবং ক্লাস শুরু হবে আগস্ট/সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: universityadmissions.se।

9. Denmark – আবেদন অক্টোবরের শেষ বা নভেম্বরের শুরু ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে ১৫ জানুয়ারি ২০২৬ (Non-EU শিক্ষার্থীদের জন্য)। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: studyindenmark.dk।

10. Norway – আবেদন সাধারণত অক্টোবর–নভেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং শেষ হবে ১–১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ (বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে)। প্রধান ইনটেক আগস্ট ২০২৬। ওয়েবসাইট: বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পোর্টাল, যেমন uio.no, ntnu.edu, uit.no।

11. United Kingdom – আবেদন সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হবে এবং UCAS-এর মাধ্যমে শেষ হবে ২৪ অক্টোবর ২০২৫। বিশেষ কিছু কোর্সের জন্য শেষ তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০২৫। প্রধান ইনটেক সেপ্টেম্বর ২০২৬। ওয়েবসাইট: ucas.com।

আবেদন সময়সূচি বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট তথ্য আরেকবার নিশ্চিত করবেন। কিছু দেশ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় রাউন্ড বা rolling admission পদ্ধতি থাকতে পারে, যা আপনাদের জন্য আরও সুযোগ সৃষ্টি করবে।

---- Hasan Sajid

07/10/2025

অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা স্বপ্ন, বাস্তবতা ও স্ক্যামের ফাঁদ!

বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করার আগ্রহ আমাদে রদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেক বেশি। বিশেষ করে বাংলাদেশকে সম্প্রতি Level 1 কান্ট্রি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পর, অনেকের কাছেই এটা একটি গোল্ডেন চান্স মনে হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এই সুযোগকে ঘিরে কিছু অসাধু এজেন্সি নানা রকম প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করছে, যা ভবিষ্যতে অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্নকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

বেশিরভাগ শিক্ষার্থী জানে না, Level 1 স্ট্যাটাস মানেই নিশ্চিন্তে অস্ট্রেলিয়া যাওয়া নয়। অনেক এজেন্সি এখন শিক্ষার্থীদের প্রলোভন দেখাচ্ছে Level 1 ভার্সিটিতে ভর্তি হলে ১০০% ভিসা হবে। অথচ, এই ভার্সিটিগুলোর টিউশন ফি অত্যন্ত বেশি একেক সেমিস্টারে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত। অনেক শিক্ষার্থী দেশে থেকে এই বিশাল অংকের টাকা ধারদেনা করে দিয়ে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছায়, কিন্তু সেখানে গিয়ে বুঝতে পারে এই ব্যয় সামাল দেয়া সম্ভব নয়। তখন তারা বাধ্য হয় কম খরচে ইনস্টিটিউটে ট্রান্সফার নিতে। ফলাফল প্রথম সেমিস্টা রের টাকার পুরোটা পানিতে যায়, এবং শিক্ষার্থীরা মানসিক ও আর্থিকভাবে ভেঙে পড়ে।

এজেন্সিগুলোর কৌশল এখানেই শেষ নয়। তারা জানে আপনি এই ব্যয় সামাল দিতে পারবেন না, তাই আগেই পরিকল্পনা করে রাখে ভর্তি করিয়ে প্রথমে একটি মোটা কমিশন নেয়, পরে ট্রান্সফারের সময় আবার আরেক দফা কমিশন নেয়। আপনি হয়ে যান তাদের ব্যবসার প্রোডাক্ট। আপনার ভবিষ্যৎ, আপনার কষ্টের টাকা, আপনার স্বপ্ন সব তাদের কমিশনের খাতায় লিখে ফেলে।

Level 1 স্ট্যাটাস পাওয়া বাংলাদেশের জন্য একদিকে ভালো, কারণ এটি বিশ্বে আমাদের একটি পজিটিভ ইমেজ তৈরি করে। কিন্তু একইসাথে, যারা যথাযথ প্রস্তুতি ছাড়া কেবল ভিসার আশায় ও বড় ভার্সিটির নাম দেখে ছুটে যাবে, তাদের জন্য এটি হতে পারে বড় ধরণের ধোঁকা। ভবিষ্যতে অস্ট্রেলিয়াতে কানাডার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে যেখানে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়বে হতাশা, বাড়বে জব ক্রাইসিস, এবং দেশবিদেশে নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট তৈরি হবে।

তাই সময় এসেছে সচেতন হবার। বড় নাম দেখে নয়, নিজের সামর্থ্য, প্রোফাইল, এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিন। অনেক সময় Level 2 বা Level 3 ইউনিভার্সিটিই আপনার জন্য সেরা চয়েস হতে পারে যেখানে খরচ কম, চাপ কম, এবং পড়াশোনার পাশাপাশি জীবনের ভারসাম্য রক্ষা করা যায়।

---- Hasan Sajid

02/10/2025

ফান্ড ছাড়া ইমেইল টাইম ওয়েস্ট!এই ১৩ জন প্রফেসরে র কাছে ফান্ড আছে ফুলফান্ডেড স্টুডেন্ট নিচ্ছেন!

ফান্ডেড সুপারভাইজারদের লিস্ট সেপ্টেম্বর ২০২৫ আপডেট।

সম্প্রতি কয়েকজন প্রফেসর তাদের ল্যাবে ফুল ফান্ডেড স্টুডেন্ট নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। যাদের আগ্রহ আছে তারা এখন থেকেই কন্ট্যাক্টঅ্যাপ্লাই করার প্রস্তুতি নিতে পারেন।

1. Samuel A. Nastase -- Assistant Professor, University of Southern California USC.
Lab: Shared Minds Lab
ফোকাস: Deep Learning + Human Neuroscience Brain Communication.

2. Xiaoli Bai -- Associate Professor, Rutgers University.
Lab: X-Bai Research Group
ফোকাস: Space Robotics, Dynamics, Control, Astrodynamics, ML for Aerospace.

3. Caroline Krafft -- Associate Professor, University of Minnesota Humphrey School of Public Affairs.
ফোকাস: Development, Labor, Education, Gender, Inequality.Specialization: Middle East & North Africa.

4. Nora Hennessy -- Assistant Professor, Arizona State University School of Sustain ability.
ফোকাস: Clean & Resilient Energy System, Electric Vehicle Access, Air Quality & Health, Energy Infrastructure Resilience.

5. Roman Voronov -- Associate Professor, New Jersey Institute of Technology NJIT.
Lab: Computational Computer Assisted Tissue Engineering & Blood System Biology Laboratory.
ফোকাস: 3D Printed Microfluidic Systems, Automated Cell Culture, Tissue Engineering
Stipend: ~$46,000 + Tuition + Insurance
Details: Email application to [email protected]

6. Taylor Odle -- Assistant Professor, University of Wisconsin Madison School of Education.
ফোকাস: Education Policy, College Access, Admissions, Financial Aid, RCT Studies

7. Hwan Shim -- Assistant Professor, Rochester
Institute Of Technology RIT.
Lab : Music and Audio Cognition Laboratory MACL.
ফোকাস : Computing and Information Science.

8. Pinhas Ben Tzvi -- Professor, University Of Miami.
Lab : Robotics and Mechatronics Lab.
ফোকাস : Cutting edge research in robotics, autonomous systems and mechatronics.

9. Pegah Khosravi -- Associate Professor, University Of Central Florida.
Lab: The AI MIND LAB
ফোকাস : Computer Science deep lrarning,multimodal models, generative ai,computer vision.

10. Charly Edmonds -- Director PhD Programs.
University Of Kansas School of Business.
Lab : Business School.

11. Beth Ventura -- Associate Professor, Michigan State University.
Lab: Animal Warfare.
ফোকাস : Veterinary

12. Yohan Kim -- Assistant Professor, University of Florida.
Lab : YKS Lab.
ফোকাস : Architecture, Environmental Building Design.

13. Dan Feng -- Assistant Professor, Howard University.
Lab: Fangs Lab.
ফোকাস : Structure Analysis Using image processing computer vision.

এগুলো একেবারেই ফ্রেশ দুই দিন আগে প্রকাশিত হয়েছে। তাই যার যার রিসার্চ ইন্টারেস্ট মিলে যায় তারা অবশ্যই প্রফেসরের ওয়েবসাইট পড়ে নিয়ে, রিসার্চ আইডিয়া মিলিয়ে, সুন্দরভাবে ইমেইল অ্যাপ্লিকেশন করতে পারেন।

আপডেট : আমাদের মেন্টরশিপ প্রোগ্রামের জন্য আমরা মোট ৫২ টি সিভি পেয়েছিলাম, যেগুলো যাচাই বাছাই করে ১৮ জন সিলেক্ট করা হয়েছে। পরবর্তীতে আরও ২ জন যোগ হয়ে মোট নির্বাচিত প্রার্থী হয়েছে ২০ জন। যেসব প্রার্থী এখনও আবেদন করতে পারেননি কিছু বিশেষ রিকুয়েস্ট এসেছে, তাদের জন্য ডেডলাইন সম্প্রসারণ করে ৫ই অক্টোবর পর্যন্ত করা হয়েছে।

----- Hasan Sajid


01/10/2025

অস্ট্রেলিয়ায় মাস্টার্স পিএইচডি করতে চাইলে প্রফেসরের ফান্ডিং চেক করার নিয়ম!

অস্ট্রেলিয়াতে মাস্টার্স বা পিএইচডি করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনার সুপারভাইজারের হাতে ফান্ড আছে কিনা। কারণ, ফান্ড না থাকলে ফান্ডিং পাওয়া সম্ভব না । তাই প্রথমেই জানতে হবে, কোন প্রফেসরের হাতে এখন ফান্ড আছে।

প্রথমত, ফান্ড চেক করার জন্য কিছু অফিসিয়াল সোর্স আছে। যেমন, Grants Search যেখানে অস্ট্রেলিয়ার সব রিসার্চ কাউন্সিল প্রজেক্ট দেখা যায়। আবার যদি বিষয় মেডিকেল, বায়োলজি,হেলথ সম্পর্কিত হয়, তাহলে NHMRC Funding সাইটে গিয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে কোন প্রফেসরের হাতে ফান্ড আছে। এছাড়াও, GrantConnect নামের সরকারি প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন সরকারি রিসার্চ গ্রান্টের তথ্য পাওয়া যায়।

এরপর আসে ইউনিভার্সিটি ওয়েবসাইট। প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় Find a Supervisor অপশন থাকে। সেখানে গিয়ে প্রফেসরের প্রোফাইল পড়লে দেখা যাবে অনেক সময় লেখা থাকে Currently accepting HDR students বা Funded project available। এর মানে সেই প্রফেসরের হাতে ফান্ড রয়েছে।

এছাড়া, প্রফেসরের সাম্প্রতিক পাবলিকেশন দেখাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, তাদের নতুন গবেষণাপত্রের Acknowledgement সেকশনে সাধারণত গ্রান্ট নাম্বার এবং ফান্ডিং এজেন্সির নাম দেওয়া থাকে। এটা থেকেই বোঝা যায়, বর্তমানে তার হাতে গবেষণার জন্য ফান্ড আছে।

সবশেষে সবচেয়ে কার্যকর উপায়হলো সরাসরি মেইল করা। একটি সংক্ষিপ্ত ইমেইল পাঠাতে হবে যেখানে নিজের সিভি রিসার্চ ইন্টারেস্ট থাকবে। সেখানে জিজ্ঞেস করতে হবেআপনার কাছে কি বর্তমানে কোনো ফান্ডেড পজিশন আছে যেখানে আমি আবেদন করতে পারি?

তবে শুধু একজনকে ইমেইল পাঠিয়ে বসে থাকা যাবে না। বরং একসাথে অনেক জন প্রফেসরকে কনট্যাক্ট করতে হবে। এতে রিপ্লাই পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

----- Hasan Sajid

30/09/2025

অস্ট্রেলিয়ার ফুল ফান্ড স্কলারশিপ এজেন্সির বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি নয়, যে মেনেজ করে দিতে পারবে!

একটা জিনিস খেয়াল করেন দেশের বাইরের ভার্সিটি গুলোতে প্রতিবছর মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের রিসার্চ ফান্ড দেওয়া হয়। এই ফান্ড দেওয়া হয় নির্দিষ্ট প্রফেসর দের হাতে, আর ওনারা সেই টাকায় রিসার্চ পরিচালনা করেন। সাধারণত প্রত্যেক ফান্ডেড প্রফেসরের একটা করে ল্যাব থাকে।

এখন, এই ল্যাবে কাজ করার জন্য ওনারা মাস্টার্স আর পিএইচডি স্টুডেন্ট নেন। যারা ওই প্রফেসরের আন্ডারে কাজ করে। এখানে একটা পার্থক্য আছে পিএইচডি তে ফান্ড বেশি থাকে, কারণ ওটা ৪ , ৫ বছরের লং টার্ম প্রোগ্রাম। অপরদিকে মাস্টার্স ২ বছরের প্রোগ্রাম তাই তুলনামূলক ফান্ড কম থাকে, কিন্তু তবুও অনেক ক্ষেত্রে থাকে। একেবারে যে নেই তা নয়।

যাই হোক, এজেন্সি অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যতই চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দেখাক না কেন, এ সব মেনেজ করে দিতে পারবে না তাই পচা শামুকে পা কাটবেন না।

স্টুডেন্টদের জন্য আলাদা বাজেট থাকে। সেই বাজেট থেকে তারা মাসিক একটা স্টাইপেন্ড দেয়। যাতে স্টুডেন্টরা খরচ নিয়ে চিন্তা না করে মন দিয়ে গবেষণা করতে পারে।

কিন্তু কথা হলো সব প্রফেসরের কাছে ফান্ড থাকে না। যাদের কাছে ফান্ড নেই, তাদের ইমেইল করলে কোনো লাভ নেই। শুধু রিপ্লাইয়ের অপেক্ষায় বসে থেকে সময় নষ্ট হবে। তাই আসল টার্গেট হওয়া উচিত ফান্ড আছে এমন প্রফেসর।

অস্ট্রেলিয়াতে যে প্রফেসর গুলো রিসেন্টলি ফান্ড পেয়েছেন, সেই কিছু তালিকা দিয়ে দিচ্ছি একটু দেখে নিবেন। এই তালিকা দেখে ফান্ডেড প্রফেসকে মেইল করতে পারবেন। আপনার ইন্টারেস্ট শো করবেন। সব কিছু মিলে গেলে ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবে।

1. Assoc. Prof. Lily Yali Li – Swinburne University. Project: Green fabrication of micro
nano surfaces. Fund: $482,778. Filed : Circular economy, Sustainable manufacturing.

2. Prof. Kurt Iveson – University of Sydney
Project: Wiring Australian Cities. Fund: $635,938. Filed : Urban planning, Telecom.

3. Dr. Rosemary Cater & Thomas Arnold – UQ
Project : Choline & blood vessel formation. Found : $787,204. Filed : Neuroscience.

4. Prof. Paul – Macquarie University
Project : Generative AI & Creative Industries. Fund: $480,554. Filed : AI, Creative Industries.

5. Assoc. Prof. Darrell Kemp – Macquarie University. Project : Detecting visual stimuli. Found : $647,816. Filed : Visual Ecology, Neuroscience.

6. Assoc. Prof. Magdalena Raban et al. – Macquarie University. Project : Aged care through citizen science Fund: $534,527. Filed : Public Health.

7. Assoc. Prof. Susan Hua – University of Newcastle. Project : Veterinary nanotech for wombats. Fund : $650,000. Filed : Veterinary Medicine, Nanotech.

8. Dr. Sophia Maalsen et al. – University of Sydney. Project : AI & Urban Governance. Fund: $648,006. Filed : AI, Smart Cities.

শুধুফান্ডেড প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ করুন।নিজের ইন্টারেস্ট দেখান, এবং সুযোগের জন্য প্রস্তুত থাকুন।
আমাদের পেইড মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম আছে। চাইলে যুক্তহয়ে আপনার স্টাডি অ্যাব্রো সাপোর্ট পেতে পারেন।

---- Hasan Sajid


27/09/2025

আপনি হয়তো জানেন না ইউরোপে এমন কয়েকটি দেশ আছে যেখানে পড়াশোনার খরচ অত্যন্ত কম!

১.আইসল্যান্ড – টিউশন প্রায় নেই, তবে রেজিস্ট্রেশন ফি ৫০০ ইউরো, জীবনযাত্রার খরচ একটু বেশি। তবে যে টাকা ২ বছরে টিউশন ফি দিতেন এই সমপরিমাণ টাকা দিয়ে পুরো দুই বছর চলে যাবে।

২.ক্রোইশিয়া – ২০০০ ইউরো থেকে ৬০০০ ইউরো, কিছু প্রোগ্রামে কম ফি, জীবনযাত্রার খরচ কম। বর্তমানে আইটি ফিল্ডের প্রচুর জবের সুযোগ আছে।

৩. গ্রিস – ১৫০০ থেকে ৪০০০ ইউরো হয়ে থাকে, মাস্টার্সের জন্য সস্তা । কিছু স্কলারশিপ রয়েছে।

৪. স্লোভেনিয়া – ১৫০০ ইউরো থেকে ৬০০০ ইউরো। তুলনামূলক সস্তা, ইউরোপের মধ্যে লো কষ্ট লিভিং এক্সপেন্স। এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের জন্য চমৎকার কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

৫.পোল্যান্ড – ১৮০০ ইউরো থেকে ৬০০০ ইউরো, জীবনযাত্রার খরচ তুলনামূলক ভাবে কম, ইংরেজি প্রোগ্রামে টিউশন মাঝারি এবং গভমেন্ট স্কলারশিপের পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি গুলোর নিজস্ব স্কলারশিপ রয়েছে। আইটি ফিল্ডে প্রচুর জব আছে।

৬. সার্বিয়া – ২০০০ ইউরো থেকে ৪৫০০ ইউরো, ইউরোপে সবচেয়ে সস্তা, ইউনিভার্সিটির কিছু নিজস্ব স্কলারশিপের সুযোগ আছে।

৭.জর্জিয়া – ১৫০০ থেকে ৫০০০ ইউরো, ইউরোপীয় দেশ হিসেবে কম খরচে ভালো শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।

৮.স্লোভাকিয়া – ২০০০ ইউরো থেকে ৬০০০ ইউরো, স্লোভাক ভাষায় পড়লে প্রায় ফ্রি কোন টিউশন ফি দিতে হয়না।

৯. চেক রিপাবলিক – ৭৫০ ইউরো থেকে ১২০০০ ইউরো পযন্ত হয়ে থাকে, চেক ভাষায় পড়লে প্রায় ফ্রি, ইংরেজি প্রোগ্রামে ব্যয়বহুল। গভমেন্ট স্কলারশিপের পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি গুলোর কিছু নিজস্ব স্কলারশিপ রয়েছে।

১০.এস্তোনিয়া – ৪০০০ ইউরো থেকে ৬০০০ ইউরো পযন্ত হয়ে থাকে। স্কলারশিপ পাওয়ার সুযোগ আছে। আইটি ফিল্ডে প্রচুর জবের সুযোগ রয়েছে।

১১.লাটভিয়া – ১৮০০ থেকে ৬০০০ ইউরো, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুটা কম ফি, জীবনযাত্রা সস্তা। ইউনিভার্সিটি গুলোর নিজস্ব স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে।

১২.লিথুয়ানিয়া – ২০০০ ইউরো থেকে ৭০০০ ইউরো, ইংরেজি প্রোগ্রামে টিউশন এই রেঞ্জে, স্কলারশিপ পাওয়া যায়।

১৩.মাল্টা – ২৫০০ থেকে ৯০০০ ইউরো পক্সন্ত হয়ে থাকে, জীবনযাত্রার খরচ মাঝারি। আইটি সেক্টরে জব আছে।

১৪.রোমানিয়া – ২০০০ থেকে ৬০০০ ইউরো, মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে একটু বেশি।কিছু স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। গভমেন্ট স্কলারশিপ ও রয়েছে।

১৫.বুলগেরিয়া ১৫০০ ইউরো থেকে ৫০০০ ইউরো, সস্তা জীবনযাত্রা কিন্তু এই মুহূর্তে জব সেক্টর তেমন ভালো না।

১৬.হাঙ্গেরি – ২০০০ থেকে ৬০০০ ইউরো, Stipendium Hungaricum স্কলারশিপ জনপ্রিয় কমপিটিটিভ তবে ভালো ভাবে ট্রাই করলে পাওয়া যেতে পারে।

১৭. আলবেনিয়া – ১০০০ থেকে ৪০০০ ইউরো প্রতি বছর, সস্তা জীবনযাত্রা, ইংরেজি প্রোগ্রাম রয়েছে।

১৮. তুরস্ক – ৫০০ থেকে ১০০০ প্রতি বছর, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে খুব কম ফি, প্রচুর স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে।

১৯.আজারবাইজান – ১৫০০ থেকে ৫০০০ ইউরো প্রতি বছর, জীবনযাত্রা সস্তা, স্কলারশিপ পাওয়া যায়।

২০.সাইপ্রাস – ৩০০০ ইউরো থেকে ৮০০০ ইউরো প্রতি বছর, ইংরেজি মিডিয়াম প্রোগ্রাম রয়েছে, জীবনযাত্রা মাঝারি।

বেশির ভাগ দেশের এম্বাসি ইন্ডিয়াতে থাকায় প্রথমে চ্যালেঞ্জ থাকতে পারে। তবে ধৈর্য, পরিকল্পনা ও সাহস থাকলে সহজেই সুযোগে রূপান্তর সম্ভব।

----- Hasan Sajid


Address

Gulshan/2
Dhaka
1212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hasan Sajid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hasan Sajid:

Share