News Express Bangladesh -NEBD

News Express Bangladesh -NEBD NEBD, Walking a new path, your support and cooperation is desirable. �

জামায়াত ও চীন হবে আগামী নির্বাচনের ট্রাম্পকার্ড?  ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, অনলাইন সংস্করণজি-২০ সম্মেলনে যোগদানের লক্ষ্যে আগাম...
04/09/2023

জামায়াত ও চীন হবে আগামী নির্বাচনের ট্রাম্পকার্ড?

০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, অনলাইন সংস্করণ

জি-২০ সম্মেলনে যোগদানের লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে ভারত সফরে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করাই তার এ সফরের প্রাথমিক লক্ষ্য।

শেখ হাসিনা আশা করছেন, বাংলাদেশকে ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে ভারত। এটি নভেম্বরে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার শর্ত পূরণে ঢাকাকে সহায়তা করবে। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এ ঋণ আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার। এই অর্থে বাংলাদেশ মাত্র চার মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারবে। ক্ষমতাসীন দলের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বড় অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা ছাড় দেওয়ার পরেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

আইএমএফের ঋণের পরবর্তী কিস্তি পেতে বাংলাদেশকে ২৪ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভের শর্ত পূরণ করতে হবে। আইএমএফের এই ঋণ বাংলাদেশের প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার কাছে সামান্য চিনাবাদামের সমতুল্য। তবে এই ঋণ আওয়ামী লীগ সরকারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার একটি বৈধতা প্রদান করবে এবং চীনসহ অন্যান্য উৎস থেকে ঋণপ্রাপ্তির দরজা খুলে দেবে।

জামায়াত ও চায়না কার্ড

চলতি মাসের শুরুতে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গ সফর করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ ব্রিকস জোটে যোগ দিতে যাচ্ছে বলে একটি উচ্চাশা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশে। তবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর আসল উদ্দেশ্য ছিল চীনা প্রেসিডেন্ট শি-জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করা। ২৪ আগস্ট প্রকাশিত এক চীনা সরকারি বিবৃতি অনুসারে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশ সূত্র বলছে, নির্বাচনের আগে ঢাকাকে বড় ধরনের ঋণ দেবে বেইজিং।

এদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ব্রিকসে যোগদানে বাংলাদেশের পথ রুদ্ধ করার জন্য ভারতকে দোষারোপ করছে। ব্রিকস সম্মেলনের কয়েক সপ্তাহ আগে, বাংলাদেশের সংবাদপত্রগুলো ‘চীনা নেতৃত্বাধীন’ আঞ্চলিক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বে (আরসিইপি) বাংলাদেশের যোগদানের ‘সিদ্ধান্ত’ নিয়েছে সরকার। স্পষ্টতই এটি ভারতকে লক্ষ্য করে একটি অকার্যকর দাবি।

বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির একটি ভিত্তি রয়েছে। আর সেখানে ভারত সবসময়ই একটি বুদ্ধিজীবী শ্রেণির প্রতিনিধিদের দ্বারা চালিত রাষ্ট্র। ২০০১-০৬ সময়কালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং জামায়াতে ইসলামীর সরকারের সঙ্গে ভারতের খারাপ অভিজ্ঞতা শেখ হাসিনাকে দিল্লির একমাত্র মিত্র হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে সাহায্য করেছিল।

ফলে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের নির্বাচনের কয়েক দিন আগে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং জামায়াতকে ক্ষমতার বাইরে রাখার জন্য তার প্রচেষ্টার কথা বাংলাদেশি মিডিয়াকে বলেছিলেন। ২০১৩ সালের আগস্টে আদালতের রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছিল।

সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৫১টিতে জিতেছিল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। কারণ আওয়ামী লীগের চির প্রতিদ্বন্দ্বী এবং বাংলাদেশের প্রধান বিরোধীদল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) জামায়াতের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত ছিল। অতঃপর আওয়ামী লীগ ভারতীয় সমর্থন গ্রহণ করে ক্ষমতায় টিকে যায়।

বাংলাদেশের বিদ্যমান সরকার আশা করেছিল, ইসলামপন্থিরা দলটির জনপ্রিয়তার অভাব পূরণ করবে এবং চীন টাকার ব্যাগ নিয়ে হাজির হবে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে অনেক ভালোভালো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু নির্বাচন শেষে কাজ করা হয় ঠিক তার উল্টো।

এ পর্যন্ত বাংলাদেশকে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে ভারত। এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রকল্পে ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের স্বল্প সুদের ঋণ। তবে এর ফল ভারতের জন্য খুব বেশি উৎসাহজনক নয়। অনেক ভারতীয় প্রকল্প শেষ হতে চীনা প্রকল্পের তুলনায় অত্যধিক বেশি সময় নিচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতির কারণে বাংলাদেশ কয়লা কিনতে না পারায় রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটটি নিয়মিত বিরতিতে অচল থাকে। প্রকল্পটি প্রমাণ করে বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক অর্থনীতি তৈরি করেছে যা ভারতীয় প্রকল্পের বিরোধী। তারা চীনের পক্ষে। কারণ চীনা প্রকল্পগুলো খরচ বৃদ্ধির মাধ্যমে সহজে অর্থ পাওয়ার দরজা খোলা রাখে।

গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশে রাজনীতি ব্যাপকভাবে ব্যবসায়ীদের কবলে পড়ে। তারা ব্যাংক থেকে বিনা বাধায় ঋণ নিয়েছে। সেই ঋণ পরিশোধ না করে খেলাপি হয়েছে। ব্যাপকভাবে অর্থ পাচার করেছে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের মিডিয়া সাম্রাজ্য চীনের পক্ষে জনমত গঠনে ভূমিকা রেখেছে।

রাজনৈতিক ফ্রন্টে আওয়ামী লীগসহ প্রতিটি সংগঠনে জামায়াত অনুপ্রবেশ করেছে। তারা হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্ব নিয়ন্ত্রণ করছে। হেফাজতে ইসলাম একটি অরাজনৈতিক সংগঠন যেখানে মাদ্রাসা ছাত্র ও শিক্ষকদের একটি বিশাল সমাবেশ রয়েছে। আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে হেফাজতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে এবং তাদের সব দাবি পূরণ করছে। জামায়াত ও চীন বাংলাদেশের ওপর তাদের প্রভাব জোরদার করেছে। আর ঢাকা সেই জামায়াত এবং চীনকে ভারতের বিরুদ্ধে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করছে।

চমক দেখাতে পারে জামায়াত

তাত্ত্বিকভাবে জামায়াতের নির্বাচনে ফিরে আসার আইনি বাধা দূর হয়েছে। কারণ তারা দলীয় গঠনতন্ত্র সংশোধন করেছে এবং নাম পরিবর্তন করেছে। দিল্লি তাদের মাঠে ফিরাতে আগ্রহী নয়। তবে দলটি দিল্লির জন্য একটি বিরাট ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

বিএনপির নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জেল খাটছেন এবং তার ছেলে তারেক রহমান প্রবাসে থাকায় বিএনপি দুর্বল। ফলে বিরোধী দলের জন্য জামায়াতের সমর্থন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের পথ আটকে দিলে বাংলাদেশে ভারতের ভাবমূর্তি আরও ক্ষুণ্ন হবে। জামায়াতকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করলে তারা অন্য ছোট ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে জোট গঠন করতে পারে। এটি তাদের পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আনতে পারে, যা প্রতিবেশী এবং সহযোগী দেশটির সাথে ভারতের স্বার্থ কল্পনাতীতভাবে নষ্ট করতে পারে। সুতরাং তাকে হারানোর চেয়ে শত্রুর মুখোমুখি হওয়া কি উত্তম নয়?

সংলাপে বসবে বাংলাদেশ ও আমেরিকাকূটনৈতিক প্রতিবেদক  ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:১৫ পিএম|অনলাইন সংস্করণবাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের...
03/09/2023

সংলাপে বসবে বাংলাদেশ ও আমেরিকা
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:১৫ পিএম|অনলাইন সংস্করণ

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের নবম দ্বিপাক্ষিক নিরাপত্তা সংলাপ আগামী মঙ্গলবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নিতে সোমবার দুদিনের সফরে বাংলাদেশে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক-সামরিক ব্যুরোর আঞ্চলিক নিরাপত্তাবিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি মিরা রেজনিক। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এ তথ্য জানিয়েছে।

ঢাকা ও ওয়াশিংটনের সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, ২০২২ সালের এপ্রিলে দুদেশের মধ্যে অষ্টম নিরাপত্তা সংলাপ হয়। ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত ওই সংলাপে নিজ নিজ দেশের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেন এবং অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাবিষয়ক মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি বনি জেনকিন্স। ঢাকায় অনুষ্ঠেয় রেজনিকের সঙ্গে নবম সংলাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিতে পারেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক মাসুদুল আলম।

রোববার ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৫ সেপ্টেম্বর নিরাপত্তা সংলাপটি হবে জানিয়ে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে থাকবেন মিরা রেজনিক। বার্ষিক বেসামরিক আয়োজনে এই নিরাপত্তা সংলাপে দুদেশের প্রতিনিধিরা ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমস্যা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, সামরিক সহযোগিতা, শান্তিরক্ষা, নিরাপত্তা সহায়তা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আলোচনা করবেন।

এই সংলাপ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মধ্যকার সর্বাঙ্গীন নিরাপত্তা সম্পর্কের অংশ জানিয়ে আরও বলা হয়, দুদেশের নিরাপত্তাবিষয়ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত শক্তিশালী এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে দুই দেশের স্বার্থ অভিন্ন। এ অঞ্চলকে মুক্ত, অবারিত, শান্তিপূর্ণ এবং সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে দুদেশের দৃষ্টিভঙ্গিও একই ধরনের। এই পারস্পরিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে সারা বছর বিভিন্ন ধরনের সংলাপ আয়োজিত হয়।

সংলাপে বসবে বাংলাদেশ ও আমেরিকা
শেখ হাসিনা-মোদি বৈঠকে উঠবে তিস্তা ইস্যু : পররাষ্ট্র সচিব
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকা-ওয়াশিংটন নবম নিরাপত্তা সংলাপে কৌশলগত অগ্রাধিকার, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, বেসামরিক নিরাপত্তা সহযোগিতা, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনসহ দ্বিপাক্ষিক অংশীদারতের নানা বিষয়ে আলোচনা হবে। সংলাপে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনার পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি রাশেদ চৌধুরীকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আবারও আহ্বান জানাতে পারে বাংলাদেশ। অষ্টম নিরাপত্তা সংলাপে দুই দেশ জেনারেল সিকিউরিটি অব মিলিটারি ইনফরমেশন এগ্রিমেন্ট (জিসোমিয়া) ও অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড ক্রস সার্ভিসিং এগ্রিমেন্ট (আকসা) নিয়ে 'গঠনমূলক আলোচনা' করেছিল। গত ২৩-২৪ আগস্ট দুদেশের সামরিক প্রতিনিধিদের মধ্যকার প্রতিরক্ষা সংলাপেও জিসোমিয়া বিশেষ গুরুত্ব পায়। এবারের নিরাপত্তা সংলাপেও এ বিষয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সূত্র জানা গেছে।

আরও জানা যায়, নিরাপত্তা সংলাপে অংশগ্রহণ ছাড়াও মিরা রেজনিক বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন।

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটি এখন শান্ত-মিরাজেরশেয়ারমুগ্ধতা ছড়িয়েছে শান্ত ও মিরাজের ব্যাটিং।Bangladesh Vs Afghanis...
03/09/2023

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটি এখন শান্ত-মিরাজের

শেয়ার
মুগ্ধতা ছড়িয়েছে শান্ত ও মিরাজের ব্যাটিং।

Bangladesh Vs Afghanistan
লাইভ
ODIMatch 4Asia Cup03-Sep-20233:30 PM
Gaddafi Stadium, Lahore

Bangladesh
334/5 (50)

Afghanistan
*45/1 (12.3)
Afghanistan need 290 runs in 37.3 remaining overs

এশিয়া কাপে বাঁচা মরার ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। আগে ব্যাট করতে নেমে বেশ ভালো ব্যাটিং করছে টাইগাররা। এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে ৪২.১ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ২৫৭ রান।

দারুণ ব্যাটিং করেছেন শান্ত-মিরাজ।

বাংলাদেশের ইনিংসে ব্যাট হাতে সবচেয়ে উজ্জ্বল রূপে দেখা দিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ এবং নাজমুল হোসেন শান্ত। দুজনের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে চড়ে বড় সংগ্রহের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশের ইনিংস। তৃতীয় উইকেটে দুজনের জুটিতে ভর করেই ফুলেফেঁপে উঠছে টাইগারদের স্কোরবোর্ড। এই জুটির মাধ্যমে দারুণ একটি রেকর্ডও গড়েছেন দুজন।

এশিয়া কাপে যেকোনো উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জুটি এখন এটিই। এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে জুটি থেকে রান এসেছে ১৯৪। এর আগে ২০১০ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে জুনাইদ সিদ্দিকী এবং ইমরুল কায়েসের জুটি থেকে রান এসেছিল ১৬০। সেই জুটিকে ছাড়িয়ে গেছেন শান্ত এবং মিরাজ।

আজ শুরু থেকেই মুগ্ধতা ছড়িয়েছে শান্ত এবং মিরাজের ব্যাটিং। দারুণ সব শটে আফগান বোলারদের পিটিয়ে ছাতু বানিয়েছেন দুজন। দলের রানও বড় হয়েছে তাতে। সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন মিরাজ। অন্যদিকে শান্তও আছেন সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে।

সুপার ফোরে খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখার জন্য এই ম্যাচে জিততেই হবে বাংলাদেশকে। আগের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল টাইগাররা। আফগান ম্যাচ তাই বাঁচা মরার ম্যাচ সাকিববাহিনীর জন্য।

১৯৯২ সালের ফার্মগেট,ঢাকা।একটি দূর্লব ছবি.
03/09/2023

১৯৯২ সালের ফার্মগেট,ঢাকা।

একটি দূর্লব ছবি.

প্রচ্ছদআইন-আদালতশামা ওবায়েদ-শিমুল বিশ্বাসসহ ৬০ জনের বিচার শুরু এনইবিডি প্রতিবেদক  ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:২৭ পিএম|অনলাইন ...
03/09/2023

প্রচ্ছদ
আইন-আদালত
শামা ওবায়েদ-শিমুল বিশ্বাসসহ ৬০ জনের বিচার শুরু
এনইবিডি প্রতিবেদক

০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:২৭ পিএম|অনলাইন সংস্করণ

আট বছর আগে রাজধানীর বাড্ডা থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ ৬০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর মধ্য দিয়ে এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।

রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ অভিযোগ গঠন করেন। তবে আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় শিমুল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আসামিপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ বিষয়টি কালবেলাকে জানিয়েছেন।

২০১৫ সালের মার্চ মাসে রাজধানীর বাড্ডা থানায় এলাকায় নাশকতার অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে এ মামলা করেন। তদন্ত শেষে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ ৬০ জনকে আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন পুলিশ।

রাজনীতিনির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা, ১২ সেপ্টেম্বর হরতালের ডাকনিজস্ব প্রতিবেদকপ্রকাশিত: ১৮:০৫, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩- ডি +নির্ব...
03/09/2023

রাজনীতি
নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা, ১২ সেপ্টেম্বর হরতালের ডাক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১৮:০৫, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
- ডি +
নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা, ১২ সেপ্টেম্বর হরতালের ডাক
প্রতীকী ছবি

হরতাল বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অন্যমত একটি প্রতিবাদের ভাষা। যদিও বর্তমানে অহিংস আন্দোলনের স্বার্থে এই ধরনের কর্মসূচি থেকে ফিরে আসছে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো। এমন সময়ে হরতালের সংস্কৃতি ধরে রাখতে প্রতিমাসে একটি করে ‘অহিংস’ ডেকে যাচ্ছে প্রকৌশলী ম ইনামুল হকের রাজনৈতিক সংগঠন সর্বজন বিপ্লবী দল। বরাবরের মতো আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সারাদেশে পূর্ণদিবস ‘অহিংস’ হরতালের ডাক দিয়েছে দলটি।

শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে শাহবাগের জাতীয় যাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্রের দাবিতে দেশপ্রেমিক মঞ্চ আয়োজিত রোড মার্চ ও পথসভা থেকে এই হরতালের ঘোষণা দেন সর্বজন বিপ্লবী দলের আহ্বায়ক প্রকৌশলী ম ইনামুল হক। ভোটকেন্দ্র দখলমুক্ত নির্বাচন আয়োজনে ১৭ দফা রোড ম্যাপও ঘোষণা করেন তিনি।

হরতালের ঘোষণায় প্রকৌশলী ম ইনামুল হক জানান, তাদের এই হরতাল হবে কোনো ধরনের মারামারি বা বাধাহীন স্বতঃস্ফূর্ত হরতাল। এই হরতালে সকল গণপরিবহন চলবে। জনজীবনের, ব্যবসা-বাণিজ্যের কোনো ক্ষতি করা হবে না। পুলিশের সঙ্গে কোনো মারামারিও হবে না। কিন্তু বিশেষ কাজ না থাকলে দেশবাসীকে বিকেলের আগে ঘর থেকে বের না হওয়া, দোকানপাট বিকেল পর্যন্ত বন্ধ রাখা। ব্যক্তিগত পরিবহন অর্থাৎ মোটরসাইকেল, কার, জিপ, মাইক্রোবাস বের না করার আহ্বান জানান তিনি। একইসঙ্গে দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ রাখতেও বলা হয়েছে হরতালের ঘোষণায়।
সর্বজন বিপ্লবী দলের প্রকাশিত হরতালের প্রচারপত্র
সর্বজন বিপ্লবী দলের প্রকাশিত হরতালের প্রচারপত্র

এদিকে সর্বময় ক্ষমতার এক ব্যক্তির শাসন বাতিল, ভোটকেন্দ্র দখলমুক্ত, কালো আইন ও কালো টাকা মুক্ত নির্বাচনের লক্ষ্যে ১৭ দফা রোড ম্যাপও তুলে ধরেন প্রকৌশলী ম ইনামুল হক। সেগুলো হলো-

১। রাষ্ট্রপতি জরুরী অবস্থা জারী করে জাতীয় সংসদ ভেঙে দিয়ে একুশ সদস্যের জাতীয় সরকার গঠন করবেন। ২০০৯ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোট সংখ্যার মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলি প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে জাতীয় সরকারে প্রতিনিধি দেবেন।
২। রাষ্ট্রপতি দেশের বিশিষ্ট পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী, বরেণ্য ব্যক্তিদের থেকে মন্ত্রীসভার অন্য সদস্যদের নিয়োগ দেবেন ও একজন নির্দলীয় ব্যক্তিকে জাতীয় সরকার প্রধান নিয়োগ করবেন। জাতীয় সরকার নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করবে।
৩। জাতীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
৪। সরকারের সদস্যরা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন না। ডিজিটাল আইন বাতিল হবে।
৫। স্থানীয় সরকার ও জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) নির্বাচন, সংবিধান সংশোধন, উচ্চকক্ষ গঠন ও প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ পর্যন্ত জাতীয় সরকারের মেয়াদ থাকবে।
৬। নির্বাচনকালীন সময়ে জেলা/নিম্নবর্তী পর্যায়ের স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, যুব ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের দপ্তরসমূহ নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে।
৭। নির্দিষ্ট ফি ও কিছু শর্তপূরণ সাপেক্ষে সকল রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দেয়া হবে।
৮। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বেলায় ১% ভোটারের পূর্বস্বাক্ষর গ্রহণের বিধান থাকবে না।
৯। নির্বাচন পরিচালনা/ প্রার্থীদের সমূদয় নির্বাচনী ব্যয় নির্বাচন কমিশন মাধ্যমে হবে।
১০। প্রার্থীদের জামানত ও নির্বাচনী ব্যয়ের পরিমাণ মোট অনুর্ধ পাঁচ লক্ষ টাকা হবে।
১১। বাড়িতে ২ দিন ইলেকট্রনিক ভোট ও ১ দিন কেন্দ্রে ভোট দেবার সুযোগ থাকবে।
১২। নির্বাচনী প্রচারণায় প্রত্যেক প্রার্থী সমান রাষ্ট্রীয় সুযোগ পাবেন।
১৩। সংসদ সদস্যরা আস্থাজ্ঞাপন ভোট ব্যতীত সকল বিলে স্বাধীনভাবে ভোট দেবেন।
১৪। নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া অঙ্গীকার ছাড়া সংবিধান সংশোধন করা যাবে না।
১৫। সংবিধানে গণভোট ও ভোটারদের ক্ষমতা প্রয়োগের সুযোগ থাকতে হবে।
১৬। জাতীয় সরকার অধীনে প্রাপ্ত দলীয় ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ গঠিত হবে।
১৭। পরবর্তী নির্বাচনে নিম্নকক্ষ ভেঙ্গে দিয়ে উচ্চকক্ষ সরকার পরিচালনা করবে।

এর আগে গেল বছরের ২৫ ডিসেম্বর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে দলীয় প্রচারপত্র বিলি করার সময় সর্বজন বিপ্লবী দলের আহ্বায়ক ম ইনামুল হককে কৃষক লীগ কর্মীর মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। মাঠে কোনো তৎপরতা না থাকলেও এ ঘটনায় আলোচনায় আসে বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক এই মহাপরিচালকের নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক সংগঠন সর্বজন বিপ্লবী দল

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when News Express Bangladesh -NEBD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share