If you think so

If you think so Seeking to contribute to an organization that values global standards and innovation, aiming to support IT sector growth through creative problem-solving.

“যদি আপনি ভাবেন—তাহলে আমরা আছি আপনার সাথে। আমাদের এই পেজে মেলে গল্প, ব্যঙ্গ, সামাজিক কথাবার্তা আর নতুন দৃষ্টিভঙ্গি। আমরা প্রশ্ন করি, উত্তর খুঁজি, আর শেয়ার করি যা আপনাকে ভাবাবে। If You Think So — একসাথে ভাবি, একসাথে বলি।" My goal is to progress into a managerial role in both national and international contexts. With over 10 years of experience in IT management and infrastructure, I specialize in a

ligning technology with business objectives to drive operational excellence. Currently serving as Assistant Manager at a Group company , I lead seamless IT operations, system implementation, and network optimization. My core strengths include team leadership, vendor negotiation, IT policy development, and project execution.I’ve contributed to the design of LEED-certified eco-friendly systems, ensured compliance with industry standards, and trained cross-functional teams for effective tech adoption.

27/07/2025

যেসব শিক্ষার্থীরা পাশ করেছে কিন্তু এক বা দুটি বিষয়ে পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করেছে তারা কি ৩০-০৭-২০২৫ তারিখে একাদশ শ্রেণীর ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবে?

25/07/2025

✅ “এই লেখা পড়ে যদি কারো গায়ে লাগে, যুক্তি নিয়ে আসুন — কথার উত্তর কথায় দেব!”🚫 না পারলে চুপ থাকুন! 🚫

**“বিএনপির ভাগ্যে কী আছে তা দেশের সাধারণ মানুষ জানে না, জানে না দেশের মেহনতি মানুষ, কৃষক-শ্রমিক, চাকরিজীবী কেউই। তবে আমরা এতটুকু জানি — স্বাধীনতার নামে যারা দেশ চালায়, তাদের হাতেই এই দেশ বন্দি। শেখ হাসিনার কথায় যদি সত্যি হয় যে তাঁর বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই দেশ স্বাধীন করেছেন, তাহলে আজ দেশটা কি তাঁর পরিবার আর আত্মীয়-স্বজনের ব্যক্তিগত সম্পত্তি?

যদি এই দেশ বাপ-দাদার সম্পত্তি হয়, তাহলে কোটি কোটি মানুষের রক্ত, ত্যাগ আর স্বপ্নের কি কোনো দাম নেই? যদি সবই বাপের সম্পত্তি হয়, তাহলে এত লুটপাটের টাকা আর দুর্নীতি ঢাকতে গিয়ে পালানোর নাটক কেন? নিজের দলের নেতা-নেত্রীদের, হাজারো কর্মীকে পথে ফেলে রেখে বিদেশে বিলাসী জীবন কাটানোর জন্য দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া — এটিই কি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ?

আজ আওয়ামী লীগ নামে একটা পরিবারতান্ত্রিক দানব গোষ্ঠী পুরো দেশটাকে শোষণ করছে। নেতা-নেত্রীদের বিদেশে বাড়ি, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা। পত্রিকায় পড়লেই দেখা যায় — ১০০ টাকার রাস্তার কাজ দেখিয়ে ১০ হাজার টাকার বিল পাশ হয়। নতুন নতুন প্রকল্পের নামে হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে আবার সেই টাকা বিদেশে পাচার হয়।

বিএনপি আসলে এই দুর্নীতিরই আরেক পিঠ। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যা করে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গিয়েই তাই করে। এরা একে অপরের শত্রু নয় — ভেতরে ভেতরে একে অপরের বন্ধু, লুটের ভাগীদার। ৩০০ জন এমপির মধ্যে ৩০০ জনই চোর — কেউ সরাসরি চুরি করে, কেউ নীরব থেকে অংশীদার হয়। দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নতি হয় না, নেতা-নেত্রীর ব্যাংক ব্যালান্সই বাড়ে।

বাংলাদেশে হাজার কোটি টাকার পদ্মা সেতু বানানো হয়, অথচ স্কুলে পড়ানোর জন্য শিক্ষক নেই, হাসপাতালে ওষুধ নেই, কৃষকের ফসলের ন্যায্য দাম নেই, বেকার যুবকের চাকরি নেই। একদিকে পদ্মা সেতু আর মেট্রোরেলের ফিতা কাটা, আরেকদিকে গরিবের ছেলেমেয়ের পেট খালি।

এই দেশে নেতা-নেত্রীদের কোটি কোটি টাকা বিদেশি ব্যাংকে জমা থাকে, অথচ প্রবাসীরা হাড়ভাঙা খাটুনি খেটে রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশের রিজার্ভ বাঁচায়। তাদের খবর কে রাখে? লুটপাটের টাকার খবর মিডিয়ায় আসে, বিচার হয় না। দুর্নীতি দমন কমিশন নামে যেটা আছে, সেটাই আসলে দুর্নীতি বাঁচানোর কমিশন।

এই দেশ বদলাবে কবে? বদলাবে সেদিন — যেদিন সাধারণ মানুষ দলীয় জার্সি ছেড়ে, বংশগত দাসত্ব ছেড়ে, সত্যি কথা বলতে শিখবে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শিখবে। সেদিন ৩০০ চোর এমপির জায়গায় ৩০০ জন সৎ মানুষ দাঁড়াবে। সেদিন আর কোনো পরিবার দেশটাকে লুটে খেতে পারবে না।

এখন দরকার মানুষের চোখ খোলা, মুখ খোলা — যতই ভয় দেখাক, গুম-খুন-হামলার হুমকি দিক — সত্যি কথাটা বলতেই হবে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেই হবে। দেশের মালিক এই দেশের মানুষ — কোনো পরিবার নয়, কোনো দল নয়, কোনো গোষ্ঠী নয়। এই সত্য বুঝলেই ভাগ্যের পরিবর্তন হবে।”**

25/07/2025

মাছের বাজার

https://youtu.be/UNf3_AnBsTQ?si=51blyrrmsf8eXJlg
24/07/2025

https://youtu.be/UNf3_AnBsTQ?si=51blyrrmsf8eXJlg

হাসিনা – জুলাইয়ের ৩৬ দিন, আল জাজিরার অনুসন্ধানঃ এই তথ্যচিত্রটি ২০২৪ সালের গ্রীষ্মে শেখ হাসিনার ক্ষমতার চূড়ান্ত ...

22/07/2025
22/07/2025

বিশ্বাসঘাতকরা কোনোদিন হুট করে জন্মায় না। আগে বছরের পর বছর মাস্তানির মতো মুখে মধু মাখিয়ে সবার আস্থা আদায় করে — তারপর পিঠে ছুরি মারে। মুখে দুধের স্বাদ, বুকে বিষ। এরা অফিসে বসে মালিকের সামনে দরবেশ সেজে থাকে, পেছনে বসে কোটি কোটি টাকা গিলে খায়, আর ফ্যাক্টরির লোহার গেট বন্ধ করে হাজার হাজার শ্রমিককে বেকার করে দেয় — কই একবারও কি গর্দানে লজ্জা ঢোকে?

এই ভদ্রবেশী শয়তানদের জন্যই দিনের পর দিন প্রতিষ্ঠান ঘুনে ধরে খেয়ে ফেলে — বাইরে থেকে কিছু বোঝা যায় না। এরা এমন কাইঁত, এমন ধূর্ত, যে একবার ধরা পড়লে প্রমাণের অভাবে সবাই চুপ মেরে যায়। এরা আবার বিদেশে গিয়ে সুইস ব্যাংকে টাকা রাখে, ঘুরে বেড়ায় সপরিবারে, আর হাজার হাজার কর্মীর ভাতের হাঁড়ি তুলে নেয় — অথচ মালিকরা তখনো ভাবে, “ও তো কত বিশ্বস্ত!” হ্যা, বিশ্বস্ত! জাহান্নামের সবচেয়ে বিশ্বস্ত দালাল!

এইসব মুখোশধারী চোর, শুয়োরের বাচ্চাদের জন্যই এক একটা ফ্যাক্টরি, ব্যাংক বা অফিস ভেঙে যায় — আর কত মানুষ রাস্তায় নামে, কত পরিবার শেষ হয়ে যায়, তার খবর এদের কুড়িতেও আসে না। কারণ পকেটে ডলার থাকলেই এদের চামড়া মোটা হয়। গাল ভরা বক্তৃতায় নীতি শেখায়, আর ভেতরে ভেতরে নিজের বংশের সাত পুরুষকে বসিয়ে খাওয়ানোর বন্দোবস্ত করে।

এইসব লোভী কুকুরদের থামাতে হলে একটাই উপায় — চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করলে হবে না। মালিকরা জেগে উঠো, শুয়ে শুয়ে স্বপ্ন দেখলে হবে না। অডিট করো, হিসাব মিলাও, বড় বড় চেয়ারে যেই বসুক, জবাব চাইতে শিখো। আর ভেতরের ভালো মানুষগুলোকেও সাহস দিতে হবে — যাতে এই চোরগুলার খবর প্রকাশ করতে না ভয় পায়।

একটা বিশ্বাসঘাতক পুরো প্রতিষ্ঠান গিলে খেতে কতক্ষণ? একবার চুপ করে থাকতে থাকতে গলা পর্যন্ত ঘুনে ধরে যায়। তখন চিৎকার করেও লাভ হয় না। তাই এখনই সাবধান হও, চোখ খোলা রাখো। গলার কাঁটা, ঘাড়ের পেছনে ছুরি, আর মুখোশধারী শুয়োর চেনা শিখো। না হলে শেষ পর্যন্ত তোমার পকেট খালি হবে, আর এই হারামজাদারা বিদেশে বসে প্যাট্টি খেলবে!

22/07/2025
22/07/2025

🩸 প্রতিটি স্কুল আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ ও অভিভাবকের নাম্বার বাধ্যতামূলক করতে হবে — আর কোনো অজুহাত নয়! 🩸

মাইলস্টোন স্কুলের এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল — আমরা কতটা অব্যবস্থাপনায় চলছি!
একটি দুর্ঘটনা, মুহূর্তেই স্কুলে লাশের সারি — তখন শুরু হয় রক্ত খোঁজা, পরিচয় খোঁজা, বাবা-মায়ের নাম্বার খোঁজা…
কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়।

কেন?
কারণ আমাদের স্কুলগুলোতে আজও কোনো বাধ্যতামূলক সিস্টেম নেই —
শিক্ষার্থীর রক্তের গ্রুপ লেখা নেই, পিতামাতার নাম্বার লেখা নেই, এক্সিডেন্ট হলে কীভাবে দ্রুত ব্যবস্থা হবে কেউ জানে না।

এভাবে আর কত?
এবার অন্তত আমাদের শিক্ষা হোক —
✅ সব স্কুলের আইডি কার্ডে শিক্ষার্থীর রক্তের গ্রুপ স্পষ্টভাবে থাকতে হবে।
✅ পিতামাতার বা নিকটতম অভিভাবকের ফোন নম্বর বাধ্যতামূলক থাকতে হবে।
✅ স্কুল প্রশাসনের কাছে এই তথ্য ডিজিটালি সংরক্ষিত থাকতে হবে।

এটুকু না করলে আমাদের কোনো অজুহাত নেই — আর কোনো অজুহাত চলবে না!
একটি রক্তের গ্রুপ, একটি ফোন নাম্বার — বিপদের সময় শিশুটিকে ফিরিয়ে দিতে পারে তার মায়ের কোলে, বাবার বুকে।

শুধু শোক প্রকাশে আর কোনো লাভ নেই —
এবার প্রয়োজন সিস্টেম, শৃঙ্খলা আর সচেতনতা।

👉 এই ব্যবস্থা বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আমরা চুপ থাকবো না!

Address

Uttara
Dhaka
1230

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when If you think so posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share