Creative Economy Limited

Creative Economy Limited A creative economy is based on people's use of their creative imagination to increase an idea's value. There are several ways to measure a creative economy.

Definitions of a modern creative economy continue to evolve. When John Howkins popularized the term “creative economy” in 2001, he applied the term to the arts, cultural goods and services, toys and games, and research and development. The most common models of the creative economy share many elements. Howkins’ creativity-based model includes all kinds of creativity, whether expressed in art or in

novation. The narrower culture-based models concentrate on arts, design and media and are normally restricted to nominated industries. The term increasingly refers to all economic activity that depends on a person's individual creativity for its economic value whether the result has a cultural element or not. In this usage, the creative economy occurs wherever individual creativity is the main source of value and the main cause of a transaction. It is possible to use the same indicators as in other economies, such as producer outputs, consumer expenditure, employment and trade. Businesses also use valuation, value chains, price and transaction data. There are additional indicators of intellectual property. However, measuring intangibles such as ideas, design, brands and style presents a challenge. Furthermore, the nature of work is different, with a high proportion of part-time workers and with many transactions being non-financial. Governments have been slow to adjust their national statistics to capture the new forms of creative occupations, productions and transactions. As a result, national data on employment, GDP and trade is often unreliable. America and the UK are in the process of adjusting their national statistics to measure their creative economies more accurately.

🌍 Calling All Writers Passionate About the Creative Economy! ✍️Creative Economy Ltd. is working to build a better busine...
06/10/2025

🌍 Calling All Writers Passionate About the Creative Economy! ✍️

Creative Economy Ltd. is working to build a better business environment and promote sustainable economic development through policy, consultancy, and innovative problem-solving.

If you’re a writer, researcher, or thinker interested in the creative economy, entrepreneurship, innovation, and policy transformation, we’d love to hear from you!

📩 Share your written content or ideas with us — and become part of a growing network of professionals shaping the future of Bangladesh’s creative economy.

Let’s collaborate to turn ideas into impact. 💡
👉 Connect with us today!

আমরা অনেকেই মনে করি টাকা জমিয়ে রাখাই নিরাপত্তা।কিন্তু বাস্তবে জমিয়ে রাখা টাকা সময়ের সাথে মুদ্রাস্ফীতির কারণে তার মূল্য হ...
02/10/2025

আমরা অনেকেই মনে করি টাকা জমিয়ে রাখাই নিরাপত্তা।
কিন্তু বাস্তবে জমিয়ে রাখা টাকা সময়ের সাথে মুদ্রাস্ফীতির কারণে তার মূল্য হারায়।
অলস টাকা বা Sleeping Money অর্থনীতিকেও স্থবির করে তোলে।

Sleeping Money: নিরাপত্তা, কিন্তু ক্ষয়ের ঝুঁকি

“Sleeping Money”

ব্যাংকের সেভিংস অ্যাকাউন্টে পড়ে থাকা টাকা

ঘরে সিন্দুকে রাখা নগদ

অথবা যেকোনো অর্থ যা উৎপাদনশীল কাজে লাগানো হচ্ছে না

এই অলস টাকায় নিরাপত্তা আছে, সহজে ব্যবহারযোগ্য, মানসিক শান্তি দেয়। কিন্তু এর মূল্য হারায়। মুদ্রাস্ফীতির কারণে একই টাকায় ভবিষ্যতে কম জিনিস কেনা যায়। জমা টাকা দেখতে বাড়ছে না কমছে না, কিন্তু প্রকৃত মূল্যে তা দিন দিন ক্ষয় হচ্ছে। যেমন আজ ১০ লাখ টাকা ব্যাংকে রেখে দিলেন, যদি মুদ্রাস্ফীতি ৯% হয়, তবে ৫ বছরে সেই টাকার প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা প্রায় অর্ধেক কমে যাবে।

অন্যদিকে বিনিয়োগকৃত টাকা সম্পদ তৈরি করে, নিয়মিত আয় এনে দেয় এবং নতুন সম্পদ সৃষ্টি করে।
Working Money অর্থনীতিকে সচল রাখে।

অর্থনীতির মূল নীতি হলো—অর্থ কেবল তখনই বৃদ্ধি পায় যখন তা প্রবাহিত হয়।

টাকা বাজারে ঘুরবে → উৎপাদন, ব্যবসা ও বিনিয়োগে কাজে লাগবে

ঘুরে আসবে মুনাফা নিয়ে → যা নতুন সম্পদ তৈরি করবে

তাই টাকাকে ঘুম পাড়ানো নয়, বরং চালু রাখাই সম্পদ বৃদ্ধির মূল উপায়।

Sleeping Money মানে নিরাপত্তা, কিন্তু Working Money মানে স্বাধীনতা।
সঠিক পরিকল্পনায় বিনিয়োগ করে টাকাকে কাজে লাগানোই হলো প্রকৃত Smart Money Management।

টাকাকে ঘুম পাড়াবেন না, কাজে লাগান।

সতর্কতা

লোভে অন্ধ হয়ে দ্রুত মুনাফার পিছনে ছুটবেন না।

গুজব বা পরামর্শহীন বিনিয়োগ থেকে দূরে থাকুন।

আইনগত যাচাই ছাড়া সম্পদ ক্রয় করবেন না।

💰 এখন কি বিনিয়োগের সময়? ভাল বিনিয়োগ কি হতে পারে ? নিকট অতীতঃ  ১। কোভিড-১৯ মহামারি (২০২0): বিশ্বজুড়ে লকডাউনে শেয়ারবাজার ৩...
01/10/2025

💰 এখন কি বিনিয়োগের সময়? ভাল বিনিয়োগ কি হতে পারে ?

নিকট অতীতঃ

১। কোভিড-১৯ মহামারি (২০২0):
বিশ্বজুড়ে লকডাউনে শেয়ারবাজার ৩০–৪০% পড়ে যায়। আতঙ্কে অনেকে বিক্রি করলেও, সাহসী বিনিয়োগকারীরা (Tesla, Amazon, Zoom-এর মতো শেয়ার) কম দামে কিনে অসাধারণ মুনাফা করেছেন। ২০২১ সালে মার্কিন শেয়ারবাজার ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়।

২। বৈশ্বিক আর্থিক সংকট (২০০৮):
Lehman Brothers দেউলিয়া হয়, বাজার অর্ধেকের বেশি পড়ে যায়। তখন ওয়ারেন বাফেট, Blackstone প্রভৃতি ব্যাংক, রিয়েল এস্টেট ও শক্তিশালী কোম্পানির শেয়ার সুলভে কিনে কয়েক বছরের মধ্যেই দ্বিগুণ-তিনগুণ মুনাফা করেন।

৩। বাংলাদেশ (২০০৭–২০০৯):
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বৈশ্বিক সংকটে রিয়েল এস্টেট বাজার চাপে পড়ে। যারা সেই সময়ে জমি ও ফ্ল্যাট কিনেছিলেন, ২০১৫–২০১৬ সালের মধ্যে তাদের সম্পদের মূল্য দ্বিগুণ-তিনগুণ বেড়ে যায়।

ওয়ারেন বাফেট বলেছেন: “অন্যরা যখন ভীত, তখন সাহসী হও; আর অন্যরা যখন লোভী, তখন সতর্ক হও।”

প্রতিকূল সময়েই প্রকৃত বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বড় সুযোগ অর্জন করেন ।

🇧🇩 বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট

অনেকের কাছে আজকের পরিস্থিতি বিনিয়োগের জন্য প্রতিকূল মনে হতে পারে:
🔻 রাজনৈতিক অস্থিরতা
🔻 কর্মসংস্থানের নিম্নগতি
🔻 কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়া
🔻 দায়গ্রস্ত জমি ও ফ্ল্যাটের ছড়াছড়ি
🔻 ব্যাংক খাতের অনিশ্চয়তা

বুঝতে হবে — অস্থিরতার সময়েই তৈরি হয় বিনিয়োগের বড় সুযোগ।

🔎 কেন এখনই বিনিয়োগের সময়?

✅ অতিরিক্ত সরবরাহ, কম দামঃ
অনেকেই নানবিদ কারনে শিল্প, জমি ও ফ্ল্যাট কম দামে বিক্রি করছেন। তাই এখনি ডিসকাউন্টে ক্রয়ের সময় ।

✅ Margin of Safety
বেঞ্জামিন গ্রাহামের শিক্ষা—“নিরাপত্তার মার্জিন।”
এমন দামে কিনুন যেখানে ঝুঁকি সীমিত থাকে। আজকের বাজার সেফটির বেস্ট টাইম ।

✅ রাজনৈতিক পরিবর্তনের সম্ভাবনা
নতুন সরকার এলে বাজার দ্রুত স্থিতিশীল হতে পারে। তখন আজকের সস্তায় কেনা সম্পদ আগামীকাল অমূল্য হয়ে উঠবে।

🏙 প্রাইম লোকেশন: কেন এখনই সিদ্ধান্ত জরুরি?

১. Scarcity Value (দুষ্প্রাপ্যতা):
গুলশান, বনানী, ধানমণ্ডি, বারিধারা বা বড় শহরের কেন্দ্রীয় এলাকার জমি সবসময় সীমিত। চাহিদা স্থায়ী, সরবরাহ সীমিত। আজ পাওয়া গেলেও কাল আর পাওয়া যাবে না।

২. অস্থিরতার ডিসকাউন্ট সুযোগ:
এখন মালিকেরা বাধ্য হয়ে বিক্রি করছেন। ফলে প্রাইম লোকেশনের প্রপার্টি “Discounted Price”-এ পাওয়া যাচ্ছে।

৩. রাজনৈতিক পরিবর্তন:
আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাজার স্থিতিশীল হলে আজকের সুলভ সম্পদ আগামীকাল দুষ্প্রাপ্য হয়ে যাবে।

৪. Margin of Safety:
অস্থির সময়েই কম ঝুঁকিতে বিনিয়োগের সুযোগ আসে। আজকের সাহসী পদক্ষেপ ভবিষ্যতের ঝুঁকি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখবে।

👉 প্রাইম লোকেশনের সম্পদের চাহিদা সর্বদাই থাকবে, কিন্তু সরবরাহ আর বাড়বে না। তাই একজন Intelligent Investor-এর জন্য এর চেয়ে স্পষ্ট সিগন্যাল আর কিছু নেই।

আরো কোথায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে?

1️⃣ বন্ধ কারখানা:
সঠিক লোকেশন, অবকাঠামো ও বাজার চাহিদা বিবেচনায় কিনলে ৩–৫ বছরের মধ্যে পুনরুজ্জীবিত করে লাভজনক সম্পদে রূপান্তর সম্ভব।

2️⃣ দায়গ্রস্ত জমি ও ফ্ল্যাট:
ঋণ শোধে ব্যর্থ মালিকেরা কম দামে বিক্রি করছেন। আইনগত যাচাই সাপেক্ষে এগুলো কিনলে কয়েক বছরের মধ্যে বহুগুণ মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব।

বাংলাদেশের বর্তমান সময়ই হলো বুদ্ধিমান বিনিয়োগকারীর জন্য সুবর্ণ সময়।

👉 আজকের সাহসী ও যুক্তিনির্ভর সিদ্ধান্তই আপনাকে নিয়ে যাবে আর্থিক স্বাধীনতার পথে।

Aman Ullah Sarker
Tax Consultant & Personal Finance Advisor
Director,
Creative Economy Limited

10/09/2025

অনেকে ভাবে—“সব টাকা তো দুর্নীতিতে যায়, কর দিয়ে লাভ কী?”
কিন্তু আপনার করেই কিন্তু দেশ চলে।

একবার ভাবুন দূর গ্রামের একটা শিশুর হাতে যখন নতুন বই পৌঁছায়— সেই বই আপনার দেওয়া করের টাকায় ।

সেই স্কুল কলেজ মাদ্রাসার যেই ভবন হয় সেইটাও আপনার করের টাকায় ।

মাস শেষে সেই শিক্ষকের বেতন বা আপনার পাশের স্থানীয় সরকারে ব্যয় আপনার করের টাকাতেই হয় ।

হাসপাতালে অসহায় রোগীর হাতে যখন বিনামূল্যে ইনজেকশন বা দুই টাকার একটা ব্যান্ডেজ দেওয়া হয়—এটিও আপনার করের টাকায়। দেশের জন্য ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার , শিক্ষক হয় , অবকাঠামো তৈরি হয় আপনার করে টাকায় ।

আপনি প্রতিদিন যে রাস্তায় গাড়ি চালান, যে সেতু পেরোন, যে বিদ্যুতের আলোয় রাত জেগে কাজ করেন—সবই গড়ে ওঠে আপনার করের টাকায়।

আপনি যেদিন দায়িত্ব হিসেবে কর দিবেন সেই দিন অনুভব করবেন হেটে যাওয়া রাস্তা সেইটা আপনার, স্কুল ছুটির পর ছুটে চলা দুরন্ত শিশুরা আপনার , সমস্ত অবকাঠামো সব নিজের মনে হবে। মমত্ব আর প্রশান্তি আসবে ।

রাতে যখন পুলিশ আপনার নিরাপত্তায় দাঁড়িয়ে থাকে, —সেটাও পরিচালিত হয় আপনার দেওয়া কর দিয়ে।

📊 করের টাকা কোথায় ব্যয় হয়?
1️⃣ শিক্ষা খাতে 🎓
বই, উপবৃত্তি, স্কুল-কলেজ নির্মাণ, শিক্ষকদের বেতন
2️⃣ স্বাস্থ্য খাতে 🏥
হাসপাতাল, ডাক্তার-নার্স, ওষুধ ও ভ্যাকসিন
3️⃣ অবকাঠামো উন্নয়ন 🛣️
রাস্তা, সেতু, রেল, বিদ্যুৎ, পানি
4️⃣ নিরাপত্তা ও প্রশাসন ⚖️
পুলিশ, সেনাবাহিনী, আদালত, প্রশাসন
5️⃣ সামাজিক সুরক্ষা ❤️
বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, কৃষি ভর্তুকি
6️⃣ কৃষি ও শিল্প উন্নয়ন 🌾🏭
কৃষক সহায়তা, শিল্প ও গবেষণা ছাড়াও আরো কত কত খাত রয়েছে

আমরা চাই—
✨ ভালো শিক্ষা
✨ উন্নত স্বাস্থ্যসেবা
✨ আধুনিক রাস্তা ও অবকাঠামো
✨ নিরাপদ জীবন
👉 আর এই সবকিছুর মূল চাবিকাঠি আমাদের হাতেই—আমাদের করের টাকাতেই হবে ।

💡 আসুন—দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে নিয়মিত কর দিই। নিজের দায়িত্ব পালনে সক্রিয় হই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাস্টেইনেবিলিটি রেটিং এ শীর্ষ ১০ ব্যাংক এবং ০২ ফাইন্যান্স কোম্পানি 🔥
10/09/2025

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাস্টেইনেবিলিটি রেটিং এ শীর্ষ ১০ ব্যাংক এবং ০২ ফাইন্যান্স কোম্পানি 🔥

21/07/2025
"ট্যাক্স জ্ঞান অর্থনৈতিক স্বাধীনতা।"
17/05/2025

"ট্যাক্স জ্ঞান অর্থনৈতিক স্বাধীনতা।"

ইসলামী ফাইন্যান্স এবং কর রেয়াত: সুদ মুক্ত বিনিয়োগের মাধ্যমে কর ছাড়ের সুযোগবাংলাদেশের করদাতারা আয়কর রেয়াত বা কর ছাড় পেতে ...
02/01/2025

ইসলামী ফাইন্যান্স এবং কর রেয়াত: সুদ মুক্ত বিনিয়োগের মাধ্যমে কর ছাড়ের সুযোগ
বাংলাদেশের করদাতারা আয়কর রেয়াত বা কর ছাড় পেতে সুনির্দিষ্ট কিছু খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন, যা তাদের জন্য কর ছাড়ের সুবিধা নিয়ে আসে। যদিও দান এর মাধ্যমে কর রেয়াতের সুযোগ রয়েছে, অধিকাংশ করদাতা বিনিয়োগের মাধ্যমে কর রেয়াত পেতে বেশি আগ্রহী। তবে কর রেয়াতের জন্য নির্ধারিত বিনিয়োগ খাতগুলোর বেশিরভাগই সুদ-নির্ভর হওয়ায় অনেক ইসলামি নীতি মেনে চলা করদাতারা সুদমুক্ত বা ইসলামী ফাইন্যান্স ভিত্তিক বিনিয়োগের মাধ্যমে কর রেয়াত পাওয়ার উপায় খুঁজছেন।
ইসলামী ফাইন্যান্স এমন একটি ব্যবস্থা যা শারীয়া আইন অনুযায়ী পরিচালিত হয় এবং এতে সুদের (রিবা) কোনো স্থান নেই। ইসলামী ফাইন্যান্সের মাধ্যমে আয়কর রেয়াত পেতে করদাতারা বেশ কিছু বিনিয়োগ অপশন বেছে নিতে পারেন, যা তাদের শরীয়াহ ভিত্তিক নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
কর রেয়াতের জন্য ইসলামি ফাইন্যান্স ভিত্তিক বিনিয়োগ খাতসমূহ:
১। হজ ফাইন্যান্স:
যারা ভবিষ্যতে হজ করতে ইচ্ছুক এবং হজের জন্য সঞ্চয় করতে চান, তাদের জন্য বিভিন্ন ব্যাংক এবং ফাইনান্স কোম্পানি সমূহ বিভিন্ন হজ সঞ্চয় স্কিম প্রদান করে। যেমন, মুদারাবা মাসিক হজ সঞ্চয় হিসাব এবং আল-ওয়াদিয়া হজ সঞ্চয় হিসাব। এই সঞ্চয় স্কিমের মাধ্যমে বছরে সর্বাধিক এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে কর রেয়াত পাওয়া সম্ভব।
২। উমরাহ ফাইনান্সঃ
যে সকল করদাতা উমরাহ পালনের উদ্দেশে সঞ্চয় করতে চান তারা বিবিন্ন ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উমরাহ প্যাকেজে বিনিয়োগ করতে পারেন ।
৩। ইসলামী ডিপিএসঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকে সুদমুক্ত ইসলামী ডিপিএস প্রোগ্রাম রয়েছে। এই প্রোগ্রামে বছরে এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করে কর রেয়াত নেওয়া যেতে পারে। এটি সুদমুক্ত বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যা শরীয়াহ অনুযায়ী পরিচালিত হয় এবং বিনিয়োগকারী গন উক্ত বিনিয়োগের জন্য কর রেয়াত পেতে পারেন।
৪। ইসলামী জীবন বীমাঃ
জীবন বীমা পলিসির মাধ্যমে কর রেয়াত পাওয়া যায়, তবে প্রচলিত বীমার ক্ষেত্রে অনেকেই আস্থা সংকটে থাকেন। এ ক্ষেত্রে মেটলাইফ (আলিকোর) ইসলামি তাকাফুল পলিসি একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। আল-ওয়াদিয়া তাকাফুল পলিসি বা মুদারাবা ভিত্তিক জীবন বীমা পলিসিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে করদাতারা রেয়াত গ্রহণ করতে পারেন।
৫। ইসলামী মিউচুয়াল ফান্ডঃ
বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ইসলামী মিউচুয়াল ফান্ড পরিচালনা করে থাকে। এসব মিউচুয়াল ফান্ড শরীয়াহ আইন অনুযায়ী পরিচালিত হয়, যেখানে সুদের কোনও ব্যবহার নেই। করদাতারা এসব ইসলামি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে কর রেয়াত গ্রহণ করতে পারেন।

ইসলামী ফাইন্যান্সের মাধ্যমে কর রেয়াত পেতে বিনিয়োগকারীরা শরীয়াহ-সম্মত বিনিয়োগ খাতগুলো বিবেচনা করতে পারেন। এসব বিনিয়োগ ইসলামী নীতি মেনে শরীয়া বেইজড হওয়ায় সুদমুক্ত যার মাধ্যমে করদাতাগন সুদ মুক্ত বিনিয়োগ করে কর রেয়াত পেতে পারেন। তাছাড়া, এ ধরনের বিনিয়োগগুলো শুধুমাত্র কর ছাড় নয়, দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয়ের ক্ষেত্রেও কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
ইসলামী ফাইন্যান্সের মাধ্যমে কর রেয়াত গ্রহণ করার সুবিধা শুধু করদাতাদের কর লাঘবেই সহায়তা করে না, বরং শরীয়াহ-সম্মত বিনিয়োগ নীতিকে অনুসরণ করে তাদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। বাংলাদেশের ইসলামী ফাইন্যান্সের এই বিনিয়োগের খাতগুলিতে বিনিয়োগ করে একজন করদাতা নৈতিকতা এবং আর্থিক সুরক্ষা দুটোই নিশ্চিত করতে পারেন।

ট্যাক্স প্ল্যানিং নিয়ে আপনার আগ্রহ থাকলে যুক্ত হতে পারেনঃ
https://chat.whatsapp.com/LVYZeN5n7GzHSgy0iTFUfD

💼 Need Expert Tax Consultation? We’re Just a Click Away! 💻Struggling with taxes, VAT, or accounting? Don’t worry—we’ve g...
22/11/2024

💼 Need Expert Tax Consultation? We’re Just a Click Away! 💻

Struggling with taxes, VAT, or accounting? Don’t worry—we’ve got you covered with our Virtual Tax Consulting Services!

📅 Schedule Your Online Meeting Today
Get personalized advice and guidance from experienced tax consultants through Zoom or Google Meet—no need to leave your home or office!

Why Choose Us?
✔️ 16+ years of experience
✔️ Expert solutions for Tax, VAT & Accounting
✔️ Convenient and hassle-free online meetings
✔️ Live support tailored to your needs

📩 Book your session now!

Contact us at:
📞 01711314156
📧 [email protected]

🔗 https://wa.me/8801711314156

Simplify your taxes—choose Income Tax BD for expert virtual assistance.

জিরো রিটার্ন মহামারি: সাবধান সোনালী ব্যাংকের এক ভদ্রলোক  উনার অনলাইনে জমা করা রিটার্ন এর কপি নিয়ে এসেছেন যেখানে  আয় শূন্...
21/11/2024

জিরো রিটার্ন মহামারি: সাবধান

সোনালী ব্যাংকের এক ভদ্রলোক উনার অনলাইনে জমা করা রিটার্ন এর কপি নিয়ে এসেছেন যেখানে আয় শূন্য সম্পদ শূন্য ট্যাক্স শূন্য উনার এক কলিগ ই-রিটার্ন এক্সপার্ট তিনি ব্রাঞ্চের সবার রিটার্ন করে দিয়েছেন। অনেক ক্লাইন্ড এর রিটার্নও করে দেন। ভদ্র লোকের মনে হল শূন্য দেখানো এই একটাও তো শূন্য হবার কথা নয় এখন কিভাবে ঠিক করা যায়। আমি আগ্রহী হয়ে ই-রিটার্ন এক্সপার্ট ভদ্র লোকের সাক্ষাৎ প্রার্থী হয়ে উনার কাছে জানতে চাইলাম সব শূন্যের যুক্তি কি?

ভদ্রলোক যথেষ্ট স্মার্ট খুভ ফানি ভাবেই বলেন জিরো রিটার্ন এ এই গুলো লাগে না যদি দরকার হত রিটার্ন সাবমিট নিতই না। আমাদের তো সব সোর্সে ট্যাক্স কেটেই নেই তাই না? তাছাড়া একজন করদাতার কি আছে না আছে সব তো ডাটাবেইজই আছে এইগুলো অটোমেটিক সিনক্রোনাইজ হয়ে যাবে। উকিলদের দিন শেষ। আমি ই-রিটার্ন এর সাইট থেকেই কিছু ইনফরমেশন দেখালাম তারপর আইনের কয়েকটা ধারা দেখালাম উনি রীতিমতো ঘেমে উঠেন।

এক বড় ভাই এর সাথে দেখা আমাকে দেখেই তার ট্যাক্স রিটার্ন এর কথা মনে হল। জিজ্ঞেস করলাম কে করে দেন। উনি জানালেন মহল্লায় এক ভদ্র লোক মাঠে একসাথে সকালে ব্যায়াম করি বন্ধু মানুষ এলাকার অনেকের রিটার্ন করেদেন ৫০০ টাকা করে নেন। উকিল দের কাছে গেলে তো বেশি টাকা নেয় তাই উনাকে দিয়েই জমা করাই উনি সব কম্পলিট করে দিয়ে যায়। আমি আগ্রহ নিয়েই উনার রিটার্ন দেখলাম দেখে আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই পাচতলা বাড়িটা কি আপনার নামে না? আগের কোন বছরই বাড়ি দেখানো হয়নি কোন কালে কোন ট্যাক্স দেয়া হয়নি। ইনকাম কোন মত একটা দেখানো তাও বিসনেস ইনকাম। অনেক কথার সামারি হচ্ছে এই করদাতার কোন সম্পদ নাই।

বিগত ৬/৭ মাস আগে ঢাকার এক থানায় গিয়েছিলাম। পাশে কম্পিউটার এর দোকানে প্রিন্ট করে সাটানো জিরো রিটার্ন করা হয়। থানার অনেকেই তার কাছ থেকে সার্ভিস নেন। একজন পুলিশ অফিসার এর কাছে ট্যাক্স অফিস থেকে নোটিশ এসেছে। উনার নামে গাড়ি আছে কিন্তু ট্যাক্স রিটার্ন এ গাড়ী দেখানো হয়নি। দোকানদার জানান উনি জিরো রিটার্ন ছাড়া অন্য কোন রিটার্ন করতে পারেন না। উনিতো সাইনবোর্ডই দিয়েছেন জিরো রিটার্ন এর।

ঢাকার বাইরের অবস্থা আরো ভয়াবহ। কুমিল্লা থেকে এসেছে ভিসা প্রসেসিং করতে। এম্বাসিতে আয়কর রিটার্ন এর প্রাপ্তি এবং সার্টিফিকেট জমা করতে হবে। উনার রিলেটিভ সিনিয়র এডভোকেট তার এসিস্ট্যান্ট কে দিয়ে অনলাইনে রিটার্ন জমা করে দিয়েছেন। উনি জিরো রিটার্ন দেন নাই। ট্যাক্স প্রদান করেছে ৪০ হাজার আয় দেখিয়েছে ২ লাখ সম্পদ শূন্য। বছরে ২ লাখ টাকা আয় আর সম্পদ শূন্য লোকের জন্য ভিসা প্রাপ্তি কল্পনা।

প্রতিদিন এমন নতুন নতুন জিরো রিটার্ন এর কেরামতি দেখছি।

বর্তমানে ভার্চুয়াল মিডিয়ায়, বিশেষত ইউটিউব ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, একশ্রেণির কনটেন্ট ক্রিয়েটর বা তথাকথিত কর-পরামর্শদাতা "জিরো রিটার্ন" নামে একটি ধারণা ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এটি করদাতাদের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি তৈরি করেছে যা অনেকটা মহামারীর মত।

"জিরো রিটার্ন" নামে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার এই প্রক্রিয়া কতটা সঠিক বা আইনসম্মত? আসুন এই বিষয়ের বিস্তারিত বুঝার চেষ্টা করি।

জিরো রিটার্ন বলতে কী বোঝানো হয়।
"জিরো রিটার্ন" বলতে বোঝানো হচ্ছে এমন একটি আয়কর রিটার্ন যেখানে করদাতা নিজের আয়ের কোনো হিসাব না দিয়ে "শূন্য আয়" বা "কোনো আয় নেই" এর সাথে শূন্য সম্পদ বা কোন সম্পদ নেই বলে কোন রকম একটি রিটার্ন জমা করা। এটিকে অনেকেই "সহজ এবং ঝামেলামুক্ত" উপায় হিসেবে প্রচার করছেন। তাদের বক্তব্য, আয় না থাকলে কোনো দায়বদ্ধতাও নেই। জিরো রিটার্ন এ কোন ঝামেলা নেই তাই জিরো রিটার্ন নিরাপদ।

---

বাস্তবে জিরো রিটার্ন বলতে কিছু নেই

বাংলাদেশের আয়কর আইনের আলোকে "জিরো রিটার্ন" নামে কোনো বৈধ প্রক্রিয়া নেই। আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ অথবা আয়কর আইন ২০২৩ অনুযায়ী, একজন করদাতা যে কোনো অর্থবছরের জন্য আয়কর রিটার্ন জমা দিলে সেখানে তার প্রকৃত আয়ের হিসাব এবং সম্পদ বিবরণী দিবে । কোন ভাবেই অসত্য বা ভুল তথ্য জমা করা যাবে না। কর সীমা অনুযায়ী শূন্য কর সীমার মধ্যে আয় থাকলেও, করদাতাকে তা সঠিকভাবে প্রকৃত তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করতে হবে। যদি কোন সম্পদ বা আয় বাদ থাকে বা প্রদর্শন না করা হয় তাহলে উক্ত অপ্রদর্শিত আয় বা সম্পদ হিসাবে আইনানুগ জটিল প্রক্রিয়ায় মোকাবিলা করতে হবে।

ভুল তথ্যের জটিলতা

"জিরো রিটার্ন" জমা দেওয়ার সময় করদাতারা সাধারণত নিজের প্রকৃত তথ্য গোপন করেন। এর ফলে নিচের সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে:

১.আইনের লঙ্ঘন:
আয়ের তথ্য গোপন করার জন্য আয়কর আইন ২০২৩ এর ধারা ২৭২ অনুযায়ী আয়, সম্পদ, ব্যয়, অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সমবেত পূর্ব্ববর্ত্তী সময়ে মিথ্যা তথ্যের তদন্ত সহকারে সম্পূর্ণ হিসাব করে জরিমানা সুদ সহ ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।

২. সম্পদ বিবরণীর অসামঞ্জস্য:
পরবর্তীতে, যখন করদাতার সম্পদ বৃদ্ধি পায়, তখন কর কর্তৃপক্ষ পূর্বের রিটার্নের সঙ্গে অসামঞ্জস্য খুঁজে বের করতে পারে। এতে করদাতা নিজেই নিজের বিরুদ্ধে প্রমাণ তৈরি করেন। বিশেষ করে সরকারি চাকুরীজীবিদের সম্পদের তথ্য প্রদানে ট্যাক্স রিটার্ন এর অসামঞ্জস্য থাকলে মহা বিপদ।

৩.সার্টিফিকেট এবং সরকারি সুযোগ-সুবিধা:
ভুল তথ্য দিয়ে আয়কর রিটার্ন জমা দিলে করদাতা ভবিষ্যতে ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (TIN)-এর মাধ্যমে ব্যাংক লোন, ব্যবসায়িক নিবন্ধন, বা অন্যান্য সরকারি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন।

৪. ভবিষ্যত ঝুঁকি:
আপনার ট্যাক্স রিটার্ন এ গাফিলতির কারনে ভবিষ্যতে আপনার সন্তানদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষায় বিদেশ যাত্রা ছাড়াও তাদের ট্যাক্স রিটার্ন এ উত্তরাধিকার সূত্রের রেফারেন্স প্রদর্শনে জটিলতায় পরতে হবে।

সঠিক কর রিটার্ন জমার প্রক্রিয়া:
# জিরো রিটার্নের ধারণা বাদ দিয়ে সঠিকভাবে কর রিটার্ন জমা দিন।

# নিজের আয় সঠিকভাবে প্রদর্শন করুন

# আয় না থাকলে তা সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করুন এবং প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা দিন।

# সম্পদ বিবরণীর মিল নিশ্চিত করুন মনে রাখবেন আপনার যাবতীয় স্থাবর অস্থাবর সম্পদ আপনার আয়কর রিটার্নের তথ্যর সাথে মিল থাকতে হবে।

আপনি জানেন কি? ১৮ কোটি মানুষ থেকে মাত্র ৪০ লাখ মানুষ ট্যাক্স রিটার্ন জমা করেন তাই আপনি আমজনতা হলে আপনার ভিন্ন একটি পরিচয় আপনি একজন করদাতা ১৮ কোটির মধ্যে ৪০ লাখ এর আপনি একজন। আপনি একজন সচেতন এবং দায়িত্বশীল করদাতা। তাই দায়িত্ব নিয়ে ট্যাক্স রিটার্ন জমা করুন।

জিরো রিটার্ন বলতে আয়কর আইনে কিছু নেই
জিরো রিটার্ন এর ধারণা মানুষকে বিভ্রান্ত করে
জিরো রিটার্ন একটি গুজামিল
জিরো রিটার্ন ভবিষ্যতের বিপদ

আসুন আমরা এই ভুল ধারণা থেকে নিজেদেরকে মুক্ত রাখি অন্যদেরকেও এই ভুল ধারণা থেকে মুক্ত থাকতে এই পোস্ট বেশি বেশি শেয়ার করি।

একজন সচেতন করদাতা এবং রাষ্ট্র পরিচালনার একজন সরাসরি অংশীদার হিসেবে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা এবং স্যালুট ।

আমান উল্লাহ সরকার
কর আইনজীবী

📢 সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বিশেষ সেবা!👉 আপনার নিরলস শ্রমে দেশ সচল থাকে, আর আপনার সেই অবদানের প্রতি আমাদের আন্তরিক শ্রদ্ধ...
15/11/2024

📢 সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বিশেষ সেবা!

👉 আপনার নিরলস শ্রমে দেশ সচল থাকে, আর আপনার সেই অবদানের প্রতি আমাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা। 🇧🇩

👉 সরকারি চাকরিজীবীদের সন্মানে ১৫ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত ও জমা করাতে ইনকাম ট্যাক্স বিডির পক্ষ থেকে ৫০% ছাড়!

আমাদের এক্সপার্ট সাপোর্টে পাবেন:
✅ নির্ভুল আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত
✅ দ্রুত এবং ঝামেলামুক্ত প্রক্রিয়া
✅ প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা

👉আমরা জানি, দেশের জন্য আপনার অবদানের প্রতিদান দেয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তবে, আপনাকে সহযোগিতা করতে পারা আমাদের জন্য সম্মানের বিষয়।

👉 আজই যোগাযোগ করুন এবং সময়মতো আপনার আয়কর রিটার্ন জমা দিন।

📞 যোগাযোগ: 01716-284444
🌐 ওয়েবসাইট: www.incometaxbd.com
📍 অফিস ঠিকানা: ইনকাম ট্যাক্স বিডি, ইস্টার্ন আরজু, ৬১ বিজয়নগর, ঢাকা -১০০০।

👉 সেবা নিতে দেরি করবেন না, কারণ অফার সীমিত সময়ের জন্য!
#আয়কর #সরকারি_চাকরিজীবী

ট্যাক্স প্ল্যানিংট্যাক্স প্ল্যানিং হচ্ছে  আইনের সঠিক প্রয়োগ এর  মাধ্যমে  বৈধ উপায়ে কর দায় কমানোর একটি সুচিন্তিত প্রক্র...
15/11/2024

ট্যাক্স প্ল্যানিং

ট্যাক্স প্ল্যানিং হচ্ছে আইনের সঠিক প্রয়োগ এর মাধ্যমে বৈধ উপায়ে কর দায় কমানোর একটি সুচিন্তিত প্রক্রিয়া। এটি করদাতাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক পরিকল্পনা যা তাদের আয়ের সর্বাধিক কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করে।

ট্যাক্স প্ল্যানিংয়ের গুরুত্ব

কর দায় হ্রাস: ট্যাক্স প্ল্যানিং করদাতাদেরকে বৈধভাবে করের দায় কমানোর সুযোগ করে দেয়। কিভাবে কর আইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ছাড়, সুবিধা এবং কৌশল ব্যবহার করে মিনিমাম ট্যাক্স এবং মেক্সিমাম বেনিফিট লাভ করে একজন করদাতা সর্বোচ্চ সুবিধা লাভ করতে পারে তার পথ প্রস্তুত করে ।

আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য: কর ব্যয় হ্রাস পেলে করদাতাদের কাছে বেশি পরিমাণে অর্থ সঞ্চয়ের সুযোগ তৈরি হয় । যার মাধ্যমে করদাতার আর্থিক লক্ষ্য যেমন বাড়ি কেনা, শিক্ষা, অবসরকালীন সঞ্চয় ইত্যাদি অর্জন করতে অধিক সুযোগ পায়।

আর্থিক নিরাপত্তা: ভবিষ্যতে কোনো অপ্রত্যাশিত আর্থিক সংকটের সময় ট্যাক্স প্ল্যানিং করদাতাদেরকে একটি নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রদান করে।

বিনিয়োগের সুযোগ: কর দায় কম হবার কারনে করদাতাদের কাছে বিনিয়োগের জন্য অতিরিক্ত অর্থ সঞ্চিত হয় যার মাধ্যমে করদাতার আর্থিক ব্যবস্থাপনায় সম্পদ বৃদ্ধি হয়ে বিনিয়োগ এর সুযোগ বৃদ্ধি পায়।

আইনী সুরক্ষা: একটি ভালো ট্যাক্স প্ল্যানিং করদাতাদেরকে কর সংক্রান্ত আইনী জটিলতা থেকে রক্ষা করে।

ট্যাক্স প্ল্যানিংয়ের উপাদান:

আয়ের উৎস: করদাতার সমস্ত আয়ের উৎস যেমন বেতন, ব্যবসায়িক আয়, বিনিয়োগের আয় ইত্যাদি বিবেচনা করা হয় একজন করদাতার কোন প্রকার আয় যেন বাদ না যায় সেই বিষয়ে সচেতন করে।

ব্যয়: করদাতার ব্যয় যেমন ব্যাক্তিগত ভভরনপোষণ থেকে শুরু করে চিকিৎসা খরচ, শিক্ষা খরচ, দান যথাযথ ভাবে সুবিন্যস্ত করে।

সম্পত্তি: করদাতার স্থাবর অস্থাবর যাবতীয় সম্পত্তি যেমন বাড়ি, গাড়ি, বিনিয়োগ গহনা ইত্যাদি প্রতিটি বিষয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হয়।

কর আইন: প্রযোজ্য কর আইন এবং এর বিভিন্ন ধারা ও বিধান বিবেচনা করা হয়।

ট্যাক্স প্ল্যানিংয়ের কৌশল:

ছাড় এবং সুবিধা: কর আইনে দেওয়া বিভিন্ন ছাড় এবং সুবিধা যেমন যে সব অ্যালাওয়েন্স বা বিনিয়োগে এ অধিক সুবিধা পাওয়া সেই সব খাতগুলি যথাযথ ব্যবহার করা।

বিনিয়োগ: কর সুবিধা পাওয়া বিনিয়োগে অর্থ বিনিয়োগ করা।

ব্যবসায়িক কাঠামো: ব্যবসায়ের জন্য উপযুক্ত কাঠামো যেমন একক মালিকানা, পার্টনারশিপ, কোম্পানি ইত্যাদি নির্বাচন করা।

সম্পত্তি পরিকল্পনা: সম্পত্তির সঠিক পরিকল্পনা করে করের দায় কমানো।

ট্যাক্স প্ল্যানিংয়ের সুবিধা:

আর্থিক স্বাধীনতা: করদাতাদেরকে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করে।

ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা: ভবিষ্যতের জন্য আর্থিক পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে।

আইনী সুরক্ষা: কর সংক্রান্ত আইনী জটিলতা থেকে রক্ষা করে।

আপনি যদি একটি ভাল ট্যাক্স প্ল্যানিং এর মাধ্যমে আপনার আর্থিক ব্যবস্থাপনার আরো সুরক্ষা এবং সম্পদের আইনসিদ্ধ নিরাপদ ব্যবস্থা চিন্তা করে থাকেন অবশ্যই আমাদের এক্সপার্ট দের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

Address

Eastern Arzoo, Suite 09-6, 9th Floor, 61 Bijoy Nagar Road
Dhaka
1000

Opening Hours

Monday 10:00 - 17:00
Tuesday 10:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801716284444

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Creative Economy Limited posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Creative Economy Limited:

Share