Muslim Village Shop

Muslim Village Shop Muslim Village Shop started out with an intent for modest, comfortable and affordable Islamic attire

"ম্যারেজ ইন ইসলাম "~বিয়ে নিয়ে যত কথা~একটা প্রশ্ন অনেকের মনেই জন্মাতে পারে, 'বিয়ে নিয়ে এত কথা বলার কী দরকার আছে? বিয়ের সম...
10/01/2025

"ম্যারেজ ইন ইসলাম "

~বিয়ে নিয়ে যত কথা~

একটা প্রশ্ন অনেকের মনেই জন্মাতে পারে, 'বিয়ে নিয়ে এত কথা বলার কী দরকার আছে? বিয়ের সময় হলে তো মানুষ বিয়ে করবেই। তাছাড়া বইয়ের পাতায় এসব বললে তো লাভ আর নেই। অধিকাংশ পরিবারের অভিভাবকরা তো আর এসব পড়ে না কিংবা দেখে না।'

আরেকটা ভুল ধারণা আছে অনেকের মাঝে, বিয়ে নিয়ে কথা বলছে মানেই সে সম্ভবত বিয়ে-ফ্যান্টাসিতে ভোগে। এটাকে কেউ কেউ রোগও বলে! আবার অনেকে মনে করে, বিয়ে নিয়ে যারা কথা বলে তারা মনে হয় পৃথিবীর সব সমস্যার সমাধান এটার মাঝেই খুঁজে পায়! তা-ই না হলে বিয়ে নিয়ে এত কথা কেন! এত ফ্যান্টাসি কেন?

আসুন, প্রথমে বোঝার চেষ্টা করি, বিয়ে নিয়ে আমাদের কেন এত বেশি আলোচনা করা জরুরি! এমনকি কারো নিজের এই মুহূর্তে বিয়ের প্রয়োজন না হলেও কেন এটার দাওয়াতি কাজে অংশ নেয়া তার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ? যদি এই বিষয়টা বুঝা যায় তাহলে বিয়ে নিয়ে এত আলোচনা কেন করো, বিয়ে-ফ্যান্টাসিতে কেন ভোগো- এরকম কথা কেউ বলবে না, কিংবা বললেও আমরা তাকে বিষয়টা বুঝাতে পারব!

একটু পেছনের দিকে দৃষ্টি দিন। আমাদের সমাজে আগে বিয়ের বয়স কেমন ছিল? উত্তর হবে বাল্যকাল। ভারত উপমহাদেশ তো বটেই সারা পৃথিবীতেই খুব দ্রুত সময় বিয়ের প্রচলন ছিল। ছেলে মেয়েদের ১০/১২ বছর হলেই বাবা-মা বিয়ের ব্যবস্থা করে দিতেন। ইসলামের দৃষ্টিতে দ্রুত বিয়ে করাটাই হলো কল্যাণকর এবং সন্তানদের দ্রুত বিয়ে দেয়ার নির্দেশ। এতে করে বিয়ের যে মূল উদ্দেশ্য 'চরিত্র পবিত্র রাখা' তা অর্জিত হবে। অন্যথায় বিলম্ব বিয়ের ব্যবস্থা করলে বিয়ে ব্যতীত ব্যভিচারের সমাজ কায়েম হবে।

এখন আসুন...! আমাদের দেশে তো দ্রুত বিয়ের সংস্কৃতিই ছিল। এই তো পল্লী কবি জসিমউদ্দিন মাত্র কয়েক বছর আগেও তার 'কবর' কবিতার বিখ্যাত দুটি লাইন লিখেছিলেন:

'এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতোন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।'

আলহামদুলিল্লাহ,
ম্যারেজ ইন ইসলাম বইটি মুসলিম ভিলেজে পাবেন।
আকর্ষনীয় বইটি পেতে এখনি ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার দিন, অথবা 01746993760 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/Muslimvillagebd?mibextid=ZbWKwL

Want vs Need ((চাওয়া বনাম প্রয়োজন)Want বা চাওয়া আর Need বা প্রয়োজন: শুধু শিশুরা কেন আমরা বড়রাও ঠিকভাবে জীবনে চাওয়া আর প্...
02/01/2025

Want vs Need ((চাওয়া বনাম প্রয়োজন)

Want বা চাওয়া আর Need বা প্রয়োজন: শুধু শিশুরা কেন আমরা বড়রাও ঠিকভাবে জীবনে চাওয়া আর প্রয়োজনের মধ্যে পার্থক্য (want need) সঠিকভাবে বুঝিনা। Need বা প্রয়োজন হলো তাই যা জীবন স্বাভাবিকভাবে চলার জন্য আমাদের সত্যিকারের দরকার। আর এই প্রয়োজনের বাইরে আমরা যা আকাঙ্ক্ষা করি তা হলো আমাদের Want বা চাওয়া। আমাদের Need পূরণ হলে আমাদের মধ্যে শুকরিয়ার মানসিকতা আসা প্রয়োজন বা আমাদের কৃতজ্ঞ হওয়া প্রয়োজন। Need এর বাইরের Want-গুলো আমাদের অধিকার না- এটা privilege বা বাড়তি পাওনা।আপনার নিজের বাবা-মা, আপনার spouse বা আপনার সন্তান কারোরই Want পূরণের দায়িত্ব আপনার না। তাদের Need-গুলোই কেবল আপনার ওপরে তাদের হক বা অধিকার।

আমাদের সন্তানদেরকে ছোটবেলাতেই কোনটা তার Need আর কোনটা তার Want সেটা বুঝিয়ে দিতে হবে। তাকে জানিয়ে দিতে হবে যে তার Need পূরণ করতে বাবা-মা চেষ্টা করবে। যদি সামর্থ থাকে তবে কখনো কখনো বাবা-মা চাইলে সন্তানদের দুই একটি Want-কে পূরণ করবেন। কিন্তু সন্তানরা তাদের Want-গুলোর জন্য কোনোভাবেই বাবা- মায়ের ওপরে চাপ প্রয়োগ করার অধিকার রাখে না। Want-গুলো পুনঃপুন চাওয়া লোভের একটি লক্ষণ। নিজের চাহিদাকে Need এর মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে পারা আত্মনিয়ন্ত্রণ ও আত্মতৃপ্তির জন্য জরুরি।

এরপরে সন্তানের সঙ্গে আলোচনা করুন কোনটা কোনটা তার Need আর কোনগুলো তার Want। যেমন আপনি উদাহরণ দিয়ে বলতে পারেন-
পুষ্টিকর খাবার হলো Need
আর মজাদার কিন্তু পুষ্টিকর নয় এমন খাবার হলো Want
যেমন, fastfood, কেক (cake), বিরিয়ানি ইত্যাদি।
কাজেই বাবা-মায়েরা সন্তানদের জন্য দৈনন্দিন খাবারের ব্যবস্থা করবেন, কিন্তু Want খাবারগুলো তারা কালেভদ্রে (Once in a while) বা কোনো উপলক্ষ্যে হয়তো ব্যবস্থা করবেন। সন্তানদের উচিত হবে না এসব Want খাবারের জন্য বাবা-মাকে বিরক্ত করা।আবার সন্তানদের লেখাপড়ার জন্য বই-পুস্তক হলো Need; কিন্তু রিমোট কন্ট্রোল দামী খেলনা গাড়ি হলো Want। সন্তানরা চাইলেই বাবা-মা তাকে দামী খেলনা কিনে দিবেন না।
https://www.facebook.com/Muslimvillagebd?mibextid=ZbWKwL

আপনি যদিও মনে করেন, আপনার দুনিয়া শেষ হতে যাচ্ছে, তথাপি হাল ছেড়ে দিবেন না। এরূপ না করে, বরং সামনের দিকে তাকান এবং অন্তর খ...
30/12/2024

আপনি যদিও মনে করেন, আপনার দুনিয়া শেষ হতে যাচ্ছে, তথাপি হাল ছেড়ে দিবেন না। এরূপ না করে, বরং সামনের দিকে তাকান এবং অন্তর খুলে হাসুন। যেহেতু আপনি জানেন, সর্বশক্তিমান (আল্লাহ) আপনার ঈমানের পরীক্ষা নিচ্ছেন।

জীবনে এমন লোক সব সময়ই থাকবে, যারা আপনাকে নিচে নামাতে চাইবে। তাদেরকে সে সুযোগ দেবেন না। আপনার আত্মমর্যাদা সমুন্নত রাখুন। মনোযোগ নিবন্ধ করুন। সর্বশক্তিমান আল্লাহ সবকিছুই জানেন।

আলহামদুলিল্লাহ,
এরকম আরও অনেক ভালো ভালো মোটিভেশন পাবেন আমাদের এই মোটিভেশনাল মোমেন্টস ১ এবং মোটিভেশনাল মোমেন্টস ২ বইটিতে।

বই : মোটিভেশনাল মোমেন্টস ১ এবং ২
মোটিভেশনাল মোমেন্টস ১ গায়ের দাম = ৪৮০৳
অফার মূল্য : ৩৩০৳
মোটিভেশনাল মোমেন্টস ২ গায়ের দাম = ৩৩০৳
অফার মূল্য : ২৩০৳
লেখক : মুফতি ইসমাঈল মেনক্
ইমদাদ খান অনূদিত।
বই ২টি অর্ডার করতে ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিন অথবা 01746993760 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

কুরআন জুড়ে আল্লাহ্‌ তাআলা পূর্ববর্তী বহু জাতির ঘটনা বলেছেন। এগুলো নেহায়েত গল্প নয়, যা পাঠকের মনে শুধু বিস্ময় তৈরি করবে। ...
28/12/2024

কুরআন জুড়ে আল্লাহ্‌ তাআলা পূর্ববর্তী বহু জাতির ঘটনা বলেছেন। এগুলো নেহায়েত গল্প নয়, যা পাঠকের মনে শুধু বিস্ময় তৈরি করবে। তা হলে এগুলো কেন বলেছেন?
আল্লাহ্‌ বলেন, 'তবে তারা কি জমিন ভ্রমণ করেনি? তাহলে তারা জ্ঞান-বুদ্ধিসম্পন্ন হৃদয় ও শ্রুতি-শক্তিসম্পন্ন কর্ণের অধিকারী হতে পারতো।' [সূরা হাজ্জ, ২২: ৪৬]
শায়খ আব্দুর রহমান আশ-শাদী রহ. বলেন, 'এখানে আল্লাহ্‌ তাআলা বান্দাদেরকে দুনিয়া ভ্রমণ করতে বলেছেন, যেন তারা দেখে এবং শিক্ষাগ্রহণ করে। সেই সাথে তাদের অন্তর আল্লাহর নিদর্শনের সাক্ষী হতে পারে এবং ফলাফল নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে পারে। স্রেফ চোখে দেখা এবং কানে শোনার জন্য ভ্রমণ করতে বলেননি, বরং যে ভ্রমণে চিন্তাভাবনা এবং শিক্ষাগ্রহণের উদ্দেশ্য থাকে না, সেই ভ্রমণে কোনো উপকার নেই। এ দ্বারা আল্লাহর নির্দেশ বাস্তবায়িত হয় না।' [তাফসীর কারীমির রহমান]
ইন্টারনেটের এই যুগে গোটা পৃথিবী আমাদের হাতের মুঠোয় এলেও কুরআনে বর্ণিত পূর্ববর্তী জাতির স্থানগুলো খুঁজে বের করা আমাদের জন্য দুরূহ কাজ। তাই মুসলিম ভিলেজ নিয়ে এসেছে কুরআনীয় মানচিত্রের এক অসাধারণ সংকলন। এতে কুরআনে বর্ণিত স্থান, জনপদ ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। চার্ট, মানচিত্র, রেখাচিত্র (Illustration) বা ছবির সাথে ব্যাখ্যাও জুড়ে দেয়া হয়েছে।
বই: কুরআনের মানচিত্র—ATLAS OF THE QURAN
লেখক: ড: শাওকি আবু খলিল
প্রকাশনী: মুসলিম ভিলেজ
মুদ্রিত মূল্য : ৬৯০ টাকা
অফার মূল্য: ৩২% ছাড়ে ৪৭০ ৳

ঢাকাতে ডেলিভারি ৬০ টাকা এবং ঢাকার বাহিরে ৯০ টাকা

বইটি অর্ডার করতে আপনার নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর ইনবক্স করুন।

অথবা এই নম্বরে কল করেও অর্ডার কনফার্ম করা যাবে। ০১৭৪৬৯৯৩৭৬০

https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

~ চাঁদ~১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের ২০ জুলাই – এপোলো ১১ চাঁদের বুকে পা রাখে এবং নেইল আর্মস্ট্রং পরিণত হন চাঁদে পা রাখা প্রথম ব্যক্...
26/12/2024

~ চাঁদ~

১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের ২০ জুলাই – এপোলো ১১ চাঁদের বুকে পা রাখে এবং নেইল আর্মস্ট্রং পরিণত হন চাঁদে পা রাখা প্রথম ব্যক্তিতে। কিন্তু চাঁদের বুকে তার প্রথম পা রাখা এবং বিখ্যাত উক্তি উচ্চারণের বহু পূর্বেই প্রতিভাধর মুসলিম পণ্ডিতদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ পৃথিবীর নিকটতম এই জ্যোতির্মণ্ডলীয় প্রতিবেশী নিয়ে বিস্তর গবেষণায় জড়িত ছিলেন।

মুসলিমদের জন্য চাঁদ অত্যধিক তাৎপর্যপূর্ণ, যেহেতু হিজরী বর্ষপঞ্জি চাঁদের আবর্তন চক্র দ্বারা নির্ধারিত। এক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে: একটি চন্দ্রমাস প্রায় ২৯.৫ দিনের সমান, যা ৩৬৫ দিনের সৌর বছরের সাথে সামঞ্জস্যশীল নয়; ১২-টি চন্দ্রমাস মিলে কেবল ৩৫৪ দিন গঠন করে।

এরকম ১০০১ টি আবিষ্কার নিয়ে আমাদের এই ১০০১ মুসলিম আবিষ্কার বইটি।
বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা :৩৫০
গায়ের মূল্য : ৭৮০ ৳
অফার মূল্য : ৫০০৳

বইটি সংগ্রহ করতে ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিন অথবা 01746993760 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

রিজিক বলতে কেবল টাকা-পয়সা বা খাদ্যসামগ্রী বোঝায় না। বরং আমাদের জীবনোপকরণের সবকিছুই এর অন্তর্ভুক্ত। আর আল্লাহ তায়ালা এসব ...
25/12/2024

রিজিক বলতে কেবল টাকা-পয়সা বা খাদ্যসামগ্রী বোঝায় না। বরং আমাদের জীবনোপকরণের সবকিছুই এর অন্তর্ভুক্ত। আর আল্লাহ তায়ালা এসব কিছু্র দায়িত্ব নিজেই নিয়েছেন।
অত্যন্ত দু:খজনক ব্যাপার যে, আজকাল আমরা অনেকেই রিজিক হালাল কি হারাম, সেটা নিয়ে ভাবি না। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির লোক আজ হারাম উ‌‌ৎস থেকে রিজিক সংগ্রহ করছে।
রিজিক সম্পর্কে জানতে প্যাকেজে থাকা ২টি বইয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
√২টি বইয়ের অফার মূল্য: ৩২৫ টাকা
✓ঢাকার ভিতরে ডেলিভারি চার্জ: ৬০ টাকা
✓ঢাকার বাহিরে ডেলিভারি চার্জ: ৯০ টাকা
♦️অর্ডার করতে ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার দিন,অথবা 01746993760 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/Muslimvillagebd?mibextid=ZbWKwL

আল্লাহর যিকর প্রসঙ্গে তাঁর আদর্শমালা'আল্লাহ্ জাল্লা-শানুহুর যিকর প্রসঙ্গে তাঁর আদর্শমালা ছিল সর্বাধিক পূর্ণাঙ্গ, বরং তাঁ...
24/12/2024

আল্লাহর যিকর প্রসঙ্গে তাঁর আদর্শমালা'

আল্লাহ্ জাল্লা-শানুহুর যিকর প্রসঙ্গে তাঁর আদর্শমালা ছিল সর্বাধিক পূর্ণাঙ্গ, বরং তাঁর প্রতিটি কথা-বার্তা ছিল আল্লাহর যিকর ও তাঁর পছন্দনীয় বিষয়ে। উম্মতের প্রতি তাঁর সকল আদেশ-নিষেধ ও বিধি-বিধান প্রণয়ন করা ছিল তাঁর পক্ষ থেকে আল্লাহর যিকরের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর চুপ থাকা ছিল অন্তরে আল্লাহর যিকর, সুতরাং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শ্বাস- প্রশ্বাসে, উঠা-বসা ও শায়িত, চলা-ফেরা, সফর-ইকামা সকল অবস্থায়ই আল্লাহুর যিকর জারী ছিল।”

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবনাদর্শ বইটি অর্ডার করতে, ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিন অথবা ০১৭৪৬৯৯৩৭৬০ এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

রাসূল-এর মক্কায় অবস্থান ও কার্যসমূহমক্কা বিজয়ের পর রাসূলুল্লাহ সেখানে উনিশ দিন অবস্থান করেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি সর্বদা ম...
22/12/2024

রাসূল-এর মক্কায় অবস্থান ও কার্যসমূহ

মক্কা বিজয়ের পর রাসূলুল্লাহ সেখানে উনিশ দিন অবস্থান করেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি সর্বদা মানুষকে তাক্বওয়ার উপদেশ দেন এবং হেদায়াতের রাস্তাসমূহ বাৎলিয়ে দিতে থাকেন। আবু উসায়েদ আল- খোযাঈকে দিয়ে হারাম শরীফের নতুন সীমানা স্তম্ভসমূহ খাড়া করেন। ইসলামের প্রচারের জন্য এবং মূর্তিসমূহ ভেঙ্গে ফেলার জন্য চারদিকে ছোট ছোট সেনাদল প্রেরণ করেন। এছাড়া ঘোষকের মাধ্যমে মক্কার অলি-গলিতে ঘোষণা প্রচার করে দেন যে,

مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلَا يَدَعُ فِي بَيْتِهِ صَنَمًا إِلَّا كَسَرَهُ 'যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিবসের উপরে বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার বাড়িতে রক্ষিত মূর্তি ভেঙ্গে ফেলে'। (আর-রাহিকু পৃঃ ৪০৯; যাদুল মা'আদ ৩/৩৬৪)

প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা:) বইটি অর্ডার করতে, ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিন অথবা ০১৭৪৬৯৯৩৭৬০ এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

রমজানের রোজা ও হজ্জে নিহিত রয়েছে প্রশান্তিপ্রশান্তি লাভের জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের জন্য রোজা রাখার বিধান ...
19/12/2024

রমজানের রোজা ও হজ্জে নিহিত রয়েছে প্রশান্তি

প্রশান্তি লাভের জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদের জন্য রোজা রাখার বিধান জারি করেছেন। তিনি বলেন,

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ
[সুরা বাকারা, ২:১৮৩]

হে ঈমানদারগণ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমনিভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।

এই আয়াত তিলাওয়াত করা এবং তার মর্মার্থ জানার পর মনে প্রশ্ন উদয় হতে পারে, রোজা কীভাবে আমাদেরকে প্রশান্তি দিতে পারে? কিন্তু ভালোভাবে খেয়াল করলে আমরা দেখতে পাবো,

১. রোজা আমাদেরকে শান্ত করে।

২. রোজার মাধ্যমে আমরা এই উপলব্ধিতে পৌঁছাই যে, নিজেদের উদরপূর্তি করাটাই সব নয়।

রোজার মাসে আমরা আত্মনিয়ন্ত্রণ শিখি, নিয়মতান্ত্রিক হই এবং আরও বেশি দয়ালু হতে শিখি। কেননা, যখন আমরা ক্ষুধার্ত থাকি, তখন আমাদের চোখের সামনে ওইসব মানুষের ছবি ভেসে ওঠে, যারা দু-মুঠো খাবার পায় না। যখন আমরা এমন ক্ষুধার্ত মানুষগুলোর কথা ভাবি এবং সেই সাথে আল্লাহ তা'আলার সাথে নিজেদের সম্পর্ককে মজবুত করায় ব্যস্ত থাকি, তখন স্বাভাবিকভাবেই আমরা ওই লোকগুলোর নিকট ছুটে যাবো এবং আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে যতটুকু সামর্থ্য দিয়েছেন, সেখান থেকে তাদের জন্য ব্যয় করবো। এটা আমাদেরকে পূর্বে আলোচিত একটি মৌলিক বিষয়ের দিকেনিয়ে যায়, আর তা হলো: যার যে অভাব রয়েছে, আমরা যদি তাদের সে অভাব মোচনে ছুটে যাই, তবে আমরা আল্লাহ তা'আলার তরফ থেকে প্রশান্তি লাভ করতে সক্ষম হবো। বিষয়টি সত্যিই অবাক করার মতো যে, রোজার সাথে রয়েছে প্রশান্তি লাভের বহুবিধ সম্পর্ক। আমরা যদি আল্লাহ তা'আলার ব্যাপারে সচেতন থাকি এবং আল্লাহ তা'আলার সাথে আমাদের সম্পর্ককে আরও মজবুত ও প্রাণবন্ত করে তুলি, তবে নিশ্চিতভাবেই আমরা প্রশান্তি লাভ করবো।

মহাগুরুত্বপূর্ণ আরেকটি বিষয় হলো: রোজার সময় আমরা কী ধরনের কথা বলি, সে ব্যাপারে আমাদেরকে সতর্ক থাকার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রোজার মাসে আমরা এমন সব কথা বলবো, যা আল্লাহ তা'আলাকে সন্তুষ্ট করে, তাঁর কথা মনে করায় এবং আমরা সব ধরনের অহেতুক, সময় নষ্টকারী গালগল্প, অশালীন ও কটু কথা বলা থেকে বিরত থাকবো। আমাদেরকে অশালীন ও কটু কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে এজন্য যে, এ ধরনের কথা দ্বারা আমরা অন্যের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে থাকি, আর যখন আমরা অন্যের অনুভূতিতে আঘাত দিই, তখন আমরা প্রশান্তি লাভ থেকে বঞ্চিত, হই। এ কারণে নবী মুহাম্মাদ (৫) বলেন,

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ - رضي الله عنه ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى

الله عليه وسلم : مَنْ لَمْ يَدَعُ قَوْلَ النُّورِ وَالْعَمَلَ بِهِ فَلَيْسَ لِلَّهِ حَاجَةٌ فِي أَنْ يَدَعَ طَعَامَهُ وَشَرَابَهُ.

আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (৫) বলেন, যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা এবং সেরূপ কর্ম বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগে আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। (সহিহ বুখারি)

রমজানে রোজা রেখে যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা, অন্যায় কাজ করা, প্রতারণা

করা, আমানতের খেয়ানত করা, অশ্লীল শব্দ ব্যবহার ত্যাগ করতে পারে না, ওই ব্যক্তির রোজা রেখে কষ্ট করাটা আল্লাহর কাছে মূল্যহীন। তারা নিজেদেরকে খাবার ও পানীয় থেকে বিরত রেখে যে কষ্ট দিয়েছে, তার কোনো প্রতিদানই তারা আল্লাহ তা'আলার কাছে পাবে না। বস্তুত তারা যা করেছে, তা সময় ও শ্রমের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।

বইটি সংগ্রহ করতে ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিন অথবা 01746993760 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!

https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

প্রার্থনায় পরিবেষ্টিতমুসা আ. যখন আল্লাহ তায়ালার সাথে সাক্ষাৎ শেষ করে জনপদে ফিরে আসলেন তখন খেয়াল করলেন জনপদের লোকেরা স্বর...
18/12/2024

প্রার্থনায় পরিবেষ্টিত

মুসা আ. যখন আল্লাহ তায়ালার সাথে সাক্ষাৎ শেষ করে জনপদে ফিরে আসলেন তখন খেয়াল করলেন জনপদের লোকেরা স্বর্ণের তৈরি বাছুরের পূজায় লিপ্ত হয়েছে। এই অবস্থা দেখে তিনি তার ভাই হারুন আ. এর উপর চটে গেলেন; তাকে রেখে গিয়েছিলেন বনি ইসরাইলের ওপর দায়িত্বশীল করে। কিন্তু মুসা আ. এর মতো অতো শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব তার ছিলোনা। এই সুযোগে জনপদের লোকেরা হারুন আ. এর ওপর কর্তৃত্বশালী হয়ে উঠলো এবং তারা তার নির্দেশনা অমান্য করে মুর্তি পূজায় লিপ্ত হলো। রেগে গিয়ে মুসা আ. তার ভাইয়ের মাথার চুল ধরে, মুখের দাড়ি ধরে টানাটানি করলেন। তখন হারুন আ. বললেন-

قَالَ يَبْنَؤُمَ لَا تَأْخُذْ بِلِحْيَتِي وَلَا بِرَأْسِي

হে আমার মায়ের ছেলে! আপনি আমার চুল দাড়ি ধরে টানবেন না

তিনি সম্বোধনের মধ্যে মায়ের কথা উল্লেখ করলেন, কারণ মা হলো আবেগের জায়গা (soft corner); যাতে মুসা আ. কিছুটা হলেও শান্ত হয়ে যান। যদিও হারুন আ. টের পেয়েছিলেন এমন পরিস্থিতিতে মুসা আ. অনেক অনেক বেশি রাগন্বিত হয়ে পড়েছেন। এই অবস্থার একদম একমুহূর্ত পরেই মুসা আ. এমন শব্দ উচ্চারণ করেছেন যা সত্যিই দারুণ। তিনি বলেছেন-

قَالَ رَبِّ اغْفِرْ لِي وَلِأَخِي

'হে আমার রব! আমাকে ও আমার ভাইকে ক্ষমা করুন'

যখন তিনি এই দুআ করলেন তখন সেখানে কে উপস্থিত ছিলেন? হারুন আ.। একটু আগেই তার সাথে রাগ দেখিয়েছেন, তার চুল দাড়ি ধরে টানাটানি করেছেন কিন্তু পরমুহুর্তেই তিনি যখন আল্লাহর কাছে দুআ করলেন তখন তার ভাইয়ের কথা উল্লেখ করতে ভুলে গেলেন না।

অন্যভাবে বলা যায়, মুসা আ. দুআ করার সময় বলতে পারতেন 'আমাদেরকে মাফ করে দিন'। কিন্তু তিনি তা না বলে দুজনকে আলাদা করে উল্লেখ করলেন। আলাদা করে উল্লেখ করার অর্থ হলো, আমাদের দুজনেরই আপনার ক্ষমা প্রয়োজন কিন্তু হারুন আ. এর জন্য এই মুহুর্তে তা আরও বেশি প্রয়োজন। কারণ সে এই উদ্ভুত খারাপ পরিস্থিতির সময় দায়িত্বশীল হিসেবে নিয়োগকৃত ছিলো। এজন্য তিনি দুজনকে একই সাথে ক্ষমার জন্য এক শব্দে উল্লেখ না করে আলাদা আলাদা উল্লেখ করলেন। পরের অংশে গিয়ে তিনি বলছেন,

وَادْخِلْنَا فِي رَحْمَتِكَ

এবং আমাদেরকে আপনার রহমের মধ্যে প্রবেশ করান ১৪

এই অংশে এসে মুসা আ. এর রাগের কিছু অংশ প্রশমিত হয়েছে বলে প্রকাশিত হয়। আগের বারের মতো এবার তিনি বললেন না 'আমাকে আপনার রহমতের মধ্যে প্রবেশ করান এবং আমার ভাইকেও আপনার রহমতের মধ্যে প্রবেশ করান'। বরং তিনি বললেন আমাদেরকে প্রবেশ করান। আপনি লক্ষ্য করবেন, মুসা আ. এর রাগ ক্রমশ প্রশমিত হয়ে আসছে এবং তার ভাইয়ের প্রতি তার ভালোবাসার মাত্রা ফিরে আসছে। এই সময়ে হারুন আ. উপস্থিত থেকে সম্পূর্ণ ব্যাপারটি দেখছেন। তিনি বুঝতে পারছেন, তার ভাই তার সাথে মনের দিক থেকে পূর্বের ন্যায় হয়ে গেছেন। কারণ মুসা আ. নিজের জন্য যেভাবে প্রার্থনা করলেন, ঠিক একই ভাবে তার জন্যও প্রার্থনা করেলন।

এই ব্যাপারটা কেন গুরুত্বপূর্ণ? কিছু কিছু সময়ে আপনি যার/যাদের প্রতি নারাজ বা রাগন্বিত তাদের জন্য দুআ করুন। এমনকি তারা আপনার সামনে থাকা অবস্থায় তাদের জন্য কল্যাণের দুআ করুন। আপনার ভাই, বোন, স্বামী-স্ত্রী সবার ক্ষেত্রেই এমন করুন। এর মাধ্যমে তাদের প্রতি যেসব রাগের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তা মনের ভেতর থেকে মিটে যাবে। তৈরি হবে ভালোবাসার অনুভব। হ্যাঁ, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পারস্পরিক রাগ বা মন খারাপ হওয়াটা দরকারি; কিন্তু সে কারণে সম্পর্কের ওপর একটি স্থায়ী ক্ষত কে মেনে নেয়া কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারেনা। পারস্পরিক সম্পর্কের মধ্যে যা কিছু ভালো ব্যাপার আছে তার চেয়ে এসব রাগ বিরাগের অবস্থান অনেক ক্ষুদ্র এবং নগণ্য।

রাগ দূর করার এক অনন্য উপায় বর্ণিত হয়েছে এই আয়াতে। যাদের ওপর মন খারাপ হয়েছে, রাগ হয়েছে তাদের জন্য তাদের সামনেই তাদের উপস্থিতিতেই তাদের কল্যাণের দুআ করুন, ঠিক যেভাবে আপনি নিজের কল্যাণ প্রার্থনা করে থাকেন। এর মাধ্যমে সম্পর্কে ভালোবাসার এক অন্য মাত্রা সৃষ্টি হবে ইনশাআল্লাহ। এবং সেটাই ঘটেছে এই অনিন্দ্য সুন্দর দুআটিতে।

কুরআনিক ম্যাসেজ বইটি অর্ডার করতে ইনবক্সে আপনার নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর দিন অথবা 01746993760 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
ধন্যবাদ!
https://www.facebook.com/muslimvillageshop?mibextid=ZbWKwL

আল্লাহ কুর'আনের অনেক আয়াতে তাদের প্রতি তাঁর শর্তহীন ভালোবাসা ও ক্ষমার উল্লেখ করেছেন, যারা সত্যিকার অর্থে অনুতাপ করে এবং ...
16/12/2024

আল্লাহ কুর'আনের অনেক আয়াতে তাদের প্রতি তাঁর শর্তহীন ভালোবাসা ও ক্ষমার উল্লেখ করেছেন, যারা সত্যিকার অর্থে অনুতাপ করে এবং তাঁর কাছে ফিরে আসে। যখন আমরা মানুষের কাছ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করি, তারা আমাদের ক্ষমা করতে পারে, আবার আমরা যে অন্যায় করেছি, তা আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে আমাদেরকে লজ্জা দিতে পারে এবং তারা আমাদেরকে আমাদের ভুলগুলি ভুলে যেতে দেয় না। কিন্তু যখন আমরা আমাদের রবের সাথে কথা বলি, তখন ব্যাপারটি সম্পূর্ণ বদলে যায়। কেননা, তিনি আর- রাহমান ও আর-রাহিম, আর এই কারণে আমরা তাঁর কাছে কোনো সন্দেহ ও ইতস্ততা ছাড়াই ক্ষমা চাইতে পারি এবং আমাদের অন্তর ও হৃদয়ে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে পারি যে, আমাদেরকে ক্ষমা করা হয়েছে।

যেহেতু মুসা জানতেন, তিনি রহমত ও অনুগ্রহ থেকে ক্ষমা পেয়েছেন, যা আল্লাহ তাকে দান করেছেন, তাই তিনি বিনীতভাবে আল্লাহর কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে, তিনি অন্যায়কারী ও দোষীদের সমর্থন করবেন না। তাই আল্লাহ তা'আলা তাকে আবারও একই ধরনের পরীক্ষার সম্মুখীন করেন।

এটা আমাদের জন্য উপলব্ধি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, প্রতিজ্ঞা করা সহজ, কিন্তু প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা এবং ওই একই পাপে জড়িত না হওয়াটা খুবই কঠিন একটি কাজ। তাই ঈমানে দৃঢ় ও বলীয়ান থাকার জন্য আমাদেরকে আল্লাহ তা'আলার কাছে তাঁর হেদায়েত ও করুণা প্রার্থনা করা আবশ্যক:

قَالَ رَبِّ بِمَا أَنْعَمْتَ عَلَى فَلَنْ أَكُونَ ظَهِيرًا لِلْمُجْرِمِينَ

'তিনি (মুসা আ.) বললেন, হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহ করেছেন, এরপর আমি আর কখনও

অপরাধীদের সাহায্যকারী হবো না।'

- সূরা কাসাস, ২৮:১৭

নবী মুসার (আ.) এই প্রতিশ্রুতি অত্যন্ত বিস্তৃত ভাষায় বিবৃত করা হয়েছে। এর দ্বারা তিনি যা বোঝাতে চেয়েছেন, তা হলো: পৃথিবীতে যারা নিষ্ঠুরতা ও অত্যাচার চালায়, তিনি কখনো তাদের পৃষ্ঠপোষক হবেন না।

~ আলহামদুলিল্লাহ, এরকম আরও অনেক দু'আ এবং কুরআনের আয়াত আছে আমাদের এই নবিদের দু'আ বইটিতে। আলহামদুলিল্লাহ।~
https://www.facebook.com/Muslimvillagebd?mibextid=ZbWKwL

Address

34, Madrasa Market, Banglabazar
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Muslim Village Shop posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Muslim Village Shop:

Share