Ayaan,s Collection

Ayaan,s Collection I am a open book. Anyone can read this.
(8)

আমার চাচার ঢাকায় একটা বিল্ডিং আছে। ৫  তলা। সেই বিল্ডিং তার ৫ মেয়ের নামে উইল করে দিয়েছে। চাচার কোনো ছেলে নাই। চাচাকে জিজ্...
13/08/2025

আমার চাচার ঢাকায় একটা বিল্ডিং আছে। ৫ তলা। সেই বিল্ডিং তার ৫ মেয়ের নামে উইল করে দিয়েছে। চাচার কোনো ছেলে নাই।
চাচাকে জিজ্ঞেস করলাম, মেয়েরা তো সম্পত্তির অর্ধেক অংশ পাবে। বাকিটা তার ভাই, বা অন্য আত্মীয়রা পাবে। সে বলল, এই বিল্ডিং আমি নিজের টাকা দিয়ে করেছি। তাই এই সম্পত্তিতে অন্যের ভাগ নাই।
জানতে চাচ্ছি হল, মিরাস অনুযায়ী চাচার দালানের ভাগ কিভাবে হবে। আমাদের তো হক আছে এখানে , কিভাবে হক আ%*দায় করা যাবে ?

[ইনবক্স থেকে ]

এটি একটি সতর্কতামূলক পোস্ট। আমি যখন এই পোস্টটা করতেছি তখনই আমার শরীর হাত পা কাঁপতেছিল। দয়া করে যাদের ছোট বাচ্চা আছে তার...
13/08/2025

এটি একটি সতর্কতামূলক পোস্ট।

আমি যখন এই পোস্টটা করতেছি তখনই আমার শরীর হাত পা কাঁপতেছিল। দয়া করে যাদের ছোট বাচ্চা আছে তারা এই ক্যান্ডি টা কখনোই বাচ্চাকে দিবেন না এই ক্যান্ডি টা খুবই আঠালো ।

আজকে যে ঘটনাটা ঘটেছে সেটা হচ্ছে আমার মেয়ের সাথে এই ক্যান্ডিটা সে খেয়েছে খাওয়ার পর আমি যেটা নোটিশ করছি
সেটা হচ্ছে সে কথা বলতেছিল না চুপ করে ছিল এবং সে প্রচুর ঘামতে ছিল ,তখন আমি তাকে মানে জিজ্ঞেস করতেছিলাম ,বাবা তোমার কি হয়েছে সে কিছু বলতে ছিল না
সে হাউমাউ করে কেঁদে উঠেছে কাদার কারণ কি নিঃশ্বাস নিতে পারতেছিল না
এবং বারবার বলতেছিল তার গলায় কিছু একটা আটকে গেছে।
তখন আমার ছোট ছেলেটা আমার কোলে ছিল মানে আমি কি করবো বুঝতে পারতেছিলাম না
সে লিটারালি চোখ বড় করে ঘামতে ছিল। তারপর আমি আমার ছেলেকে খাটের উপর রেখে আমার মেয়েকে উঠিয়ে আমার সর্বশেষ শক্তি দিয়ে প্রেস করি। তারপর বলে তার টয়লেটে ধরেছে ধরেছে
টয়লেটে বসে সে ঘামতেছিল তখন মেয়েটা আমাকে বলল , মা আমি আর ভাইকে দেখতে পারবো না ,তার এই কথা শুনে আমার হাত-পা সব কাপতেছিল বুঝতে পারতেছেন মানে তার কি পরিমাণ খারাপ লাগতেছে
আমি তাকে তাড়াতাড়ি করে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার জন্য বের হই রাস্তায় আমার পরিচিত একজনের সাথে দেখা হয়েছে
সে আমাকে জিজ্ঞেস করল কি হয়েছে? আমি তাকে বলার পরে সে বলল যে একটু শান্ত হও। তুমি ওকে একটা কলা খাওয়াও দেখো খাওয়ার পরেও খেতে পারে কিনা।

তারপর ওকে আমি কলা দিলাম। দেওয়ার পরেও খেতে পারলো তখন জিজ্ঞেস করলাম যে বাবা এখন ভালো লাগতেছে ও বলতেছে যে হ্যাঁ মা তুমি আমাকে প্রেস করেছো তখনই আমার ভালো লাগতেছে।যাইহোক কলাটা খাওয়ার পরে
ভালো লাগতেছিল মানে তার ওইটা সম্ভবত নেমে গেছে এবং আমি তাকে প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়াই।

দয়া করে কেউ কারো বাচ্চাকে এই ক্যানডিডা দিবেন না যাক আল্লাহ তাকে সুস্থভাবে আমার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
আপনারা সবাই সবাই সতর্ক থাকবেন

এক আপুর পোস্ট উনি এখানে পোস্ট করে দিতে বলল।

বর্তমান সময় দেখবেন চায়নারা এমন কিছু নাই বের করে নাই
বিভিন্ন আকারের চকলেট খেতে খুবই বাজে লাগে আর এগুলো সবই কেমিক্যালে ভরপুর দামও অনেক বেশি
বাচ্চাদেরকে খাওয়াইতে মনে চাইলে ডার্ক চকলেট খাওয়াবেন ভালো দেখে।
বাচ্চারা কান্না করবেই না দিলে কান্না করলে ম*রে যায় না এটা মনে রাখবেন. আমি আপনাদেরকে কষ্ট দেওয়ার জন্য বলছি না একদম বাস্তবতা থেকে বলছি 😊

© collected

""নার্সারিতে ও প্রথম স্থান অধিকার না করায় নাতাশা তার পাঁচ বছরের মেয়ে নওমিকে অনেক বকাঝাকা করছে আর ছোট্ট মেয়েটা গুটিশুটি হ...
13/08/2025

""নার্সারিতে ও প্রথম স্থান অধিকার না করায় নাতাশা তার পাঁচ বছরের মেয়ে নওমিকে অনেক বকাঝাকা করছে আর ছোট্ট মেয়েটা গুটিশুটি হয়ে খাটের এক কোণে বসে কাঁদতে কাঁদতে বলছে....
"আম্মু প্লিজ আমাকে বকো না,
নেক্সটে আর এমন হবেনা,
প্লিজ মা আর বকোনা!
কথা গুলো ঠিক মত স্পষ্ট ও বলতে পারছেনা,
কিন্তু নাতাশা যেনো কিছুতেই থামছেনা।

"তিন বছর বয়সে শিশু শ্রেনীতে ভর্তি করে নওমিকে, প্লে তে ফার্স্ট হয় কিন্তু নার্সারিতে গিয়ে মেয়েটা সেকেন্ড হয় আর আজকে রেজাল্ট আনতে গিয়ে সেই স্কুল থেকে পুরা রাস্তা বকতে বকতে আনে মেয়েটাকে।
বাসায় আসার পরেও থামার নাম নেই।
সে যেনো মানতেই পারছেনা মেয়ের এমন রেজাল্ট,
আচ্ছা প্রথম স্থান তো একটাই তাইনা?
তাহলে কেনো প্রতিটি গার্ডিয়ান চায় তার বাচ্চাই ফার্স্ট হোক?

"যাই হোক,
নাতাশা পার্সেনালি শোঅফ টাইপের,
সব কিছু নিয়ে শোঅফ করা তার এক প্রকার নেশা,
মেয়ের রেজাল্ট ও তেমন একটা টপিক,
গত বছর মেয়ে যখন প্লে গ্রুপে ফাস্ট হয় তখন তার সোশ্যাল মিডিয়ায় স্টাটাস আর রিলস এর শেষ নেই এমন একটা অবস্থা।

"মেয়েকে বকাঝকা করার এক পর্যায়ে মোবাইলে একটা নোটিফিকেশন এর টোন এলে,
নাতাশা যা ভেবে ফোন হাতে নিলো তাই হলো,
রিয়ার আম্মু রিয়ার ফাস্ট হওয়া নিয়ে পোস্ট শেয়ার করেছে আর তা দেখে সে আরো রেগে একাকার,
মেয়ের দিকে তাকালো খুব রাগ নিয়ে,
পরে মেয়েকে বলে,
আজ সারাদিন বাথরুমে বন্ধ থাকবা পাপা আসার আগ পর্যন্ত এটাই তোমার শাস্তি,
নওমি বাথরুমে একা যেতে ও অনেক ভয় পায় সেটা নাতাশা যানে তারপরও মেয়ের এত রিকুয়েষ্ট এর পরেও বাথরুমে আটকে রাখে আর নাতাশার রাগ এতোটাই থাকে সে বাথরুমের লাইট অফ করে দেয়।
এরপর নিজের বেডে এসে মোবাইল স্ক্রোল করতে করতে একটা সময় ভুলেই যায় মেয়ে বাথরুমে,
তবে নাতাশার ইনটেনশান ছিলো হালকা ভয় দেখিয়ে একটু পর বের করে আনবে যাতে পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী হয়।

কিন্তু নাতাশা একটা সময় ঘুমিয়ে পরে,
গতকাল রাতে আসিফ মানে নওমির বাবার সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নাতাশা তার বালিশ নিয়ে নিজের বেডরুম থেকে ড্রয়িং রুমে চলে আসে,
অন্যন্য দিন আসিফ নাতাশার রাগ ভাঙ্গালেও গতকাল নাতাশা wrong ছিলো তাই আসিফ এগিয়ে যায়নি,সারা রাত সোফাতে বসেই কাটিয়ে দেয় না ঘুমিয়ে,
আসিফ এমনিতেও অল্পভাষী একজন মানুষ,
তর্কাতর্কি ঝামেলা এসব পছন্দ করেনা কিন্তু পক্ষান্তরে নাতাশা পুরোপুরি উল্টো।

যাই হোক,
নাতাশার ঘুম ভাঙ্গে আসিফের কলে,
মেয়ের রেজাল্ট এর জন্য কল করেছে সে,
যত যাই হোক মেয়ের ক্ষেত্রে সে পুরোই অন্য রকম,
ফোন হাতে নিয়ে রিসিভ করতেই আসিফ জিজ্ঞেস করে আমার মামনির রেজাল্ট কি আর ও কি করে?
মেয়ের কথা বলতেই নাতাশা হাত থেকে ফোন ফেলে বাথরুম খুলে একটা চিৎকার দেয়,
ওপাশ থেকে আসিফ হ্যালো হ্যালো করছেই কারণ সে স্পষ্ট কিছু শুনতে পারছেনা চিৎকার চেঁচামেচি ছাড়া।

নাতাশা দেখে নওমির শরীর প্রায় পুরা ঠান্ডা,
ভিতরে ভয়ে আর অনেক সময় কান্না করাতে দূর্বলতার কারণে মেয়েটা সেন্স লেস হয়ে পরে থাকে অনেক সময়,
দিক বেদিক না দেখে নাতাশা ফোন হাতে নিয়ে আসিফ কে শুধু বলল,
প্লিজ একটা এ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এখনি আসো কিছু জিজ্ঞেস করোনা,
আসিফ পাগলের মত এ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বাসায় সামনে আসে এর মধ্যে নাতাশা হাতে পায়ে তেল দিয়ে অনবরত মেয়েকে ডাকতে থাকে,
কিন্তু মেয়ে তখনো সেন্স লেস।

নওমিকে দ্রুত ইমারজেন্সিতে নিয়ে যায়,
আসিফ আর নাতাশা বাইরে দাঁড়িয়ে আছে,
নাতাশা কেঁদেই চলেছে,
আসিফ স্পিচ লেস,
কাঁদছে ও না নাতাশা কে কিছু জিজ্ঞেস ও করছেনা,
কারণ বিষয়টা কি তার একটা সমীকরণ ইতিমধ্যে সে তৈরি করে ফেলেছে,
নাতাশার এমন স্বভাব সম্পর্কে আসিফ অজানা নয়,
কিন্তু সেটা এমন পর্যায়ে যাবে এটা ভাবেনি কখনো।

ইমারজেন্সির বাইরে দুজন তীর্থের কাকের মত দাড়িয়ে আছে মেয়ের রেসপন্স এর জন্য কিন্তু কেউ কিছু বলছেনা,
নাতাশা শুধু কাঁদছে আর মনে মনে দোয়া করছে এই যাত্রায় মেয়েটা সেইফ হলে পড়াশোনার জন্য আর কখনো কিছু বলবেনা,
তার চাইতে বড় কথা আজ যদি মেয়ের উনিশ বিশ কিছু হয় আসিফ তাকে কখনো ক্ষমা করবেনা।

অনেক সময় পার হয়ে যাবার পরেও মেয়ের কোনো খবর আসছে না তাদের কাছে,
এর মধ্যে একজন নার্স এসে বলল,
আপনাদের ম্যাম ডাকছেন তার চেম্বারে,
তারা দুজনেই এক প্রকার দৌড়ে রুমে গেলো,
ডাক্তার তাদের দুজনের মুখের দিকে তাকিয়ে বলল,
সরি, অনেক লেট করে ফেলেছেন আপনারা,
ও অনেকক্ষণ থেকেই ভয়ের মধ্যে ছিলো,
বন্ধ ঘরে ওর শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল ঠিক কিন্তু সবচাইতে বাজে বিষয় হলো ভয়,
প্রচন্ড ভয়ে ওর ভিতরে কিছু নার্ভ কাজ করা অফ করে দিয়েছিলো আর তাতেই এমনটা হলো,
কিন্তু কথা হলো এত টুকু মেয়ে কি কারণে এত ভয় পেলো?
আসিফ শুধু নাতাশার দিকে একবার চাইলো,
ডাক্তারের কথা শুনে নাতাশা হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো আর আসিফ প্রচন্ড রাগে ওর উপর হাত তুলতে গিয়ে হাত নামিয়ে বলে...
চুপ!
একদম ন্যাকা কান্না করবা না,
এখান থেকে সোজা তোমাদের বাসায় চলে যাবে,
আমার মেয়ের কি করতে হবে সেটা আমি জানি,
তুমি ছুঁবে না আমার মেয়েকে,
আমি শুধু চাই পৃথিবীতে আর কোনো সন্তান হত্যাকারী মায়ের জন্ম না হোক,
নাতাশা এসে আসিফের পা ধরে বলে,
প্লিজ আমাকে এত বড় শাস্তি দিওনা,
আমাকে ওর কাছে যেতে দাও,
ওর কিছু হয়নি আমি ওকে ডাক দিলে ও উঠে যাবে,
মাঝে মাঝে স্কুলে যেতে না চাইলে ও অমন করে ঘুমের ভান ধরে শুয়ে থাকতো,
আমি জানি ওকে কিভাবে তুলতে হবে প্লিজ আমাকে যেতে দাও,
কিন্তু আসিফের নাতাশার কোনো কথায় মন গলার পরিস্থিতিতে ছিলো না,
নাতাশার হাত তার পা থেকে ছিটকে দূরে সরে গেলো আসিফ,
চিৎকার করতে থাকে নাতাশা।

---------------
এমন টা ও হতে পারতো কাহিনি,
খুবই সেড একটা ফিনিসিং।
কিন্তু কাহিনির মোড় অন্য দিকে ঘুরে গেলো,

--ডাক্তার যখন বললেন সরি অনেক লেট করে ফেলেছেন এই বলে দুজনের মোটিভ যখন দেখলেন তখন তিনি বললেন,
আপনারা আসুন আমার সাথে,
ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে তারা দেখতে পায় ছোট্ট নওমি শুয়ে আছে বেডে,
ডাক্তার মাথায় হাত রাখতেই আস্তে করে চোখ খুলে তাকালো নওমি,
আসিফ নাতাশা দুজনে খুশিতে পাগলের মতো কান্না শুরু করলো,
ডাক্তার তাদের থামিয়ে দিয়ে বলল,
এখানে চেঁচামিচি করবেন না,
ওর ভিতরে এখনো ভয় কাজ করছে যদিও আমরা ওকে অনেক নরমাল করেছি,
চলুন কেবিনে ওকে রেষ্ট এ থাকতে দিন।

--আসিফ নাতাশা দুজনে কেবিনে আসলে ডাক্তার বলেন,
অনেক কষ্টে আমরা ওর হুঁশ আনতে সক্ষম হই,
আল্লাহ পাকের মেহেরবানী বলতে পারেন,
যখন ওর জ্ঞান আসে ও তখন শুধু অস্পষ্ট কিছু শব্দ বলতে থাকে যেমন সরি আম্মু, বকো না আম্মু, বের করো আমাকে,ভয় করছে এমন টাইপ কিছু ভাঙা ভাঙা শব্দ,
তখন আমি নিজে ওকে পুরোপুরি হুঁশ আসার পর আস্তে আস্তে জিজ্ঞেস করি কি হয়েছে এবং ও তখন যতটুকুই বলেছে তাতে পুরো বিষয় বুঝতে কষ্ট হয়নি আমার,
কারণ সন্তানকে ফাস্ট পজিশনে আনার প্রতিযোগিতায় এ কেমন নেশায় গার্ডিয়ান গুলো বিশেষ করে মায়েদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়।

ডাক্তার একটু চুপ থেকে বলে...
আমার যখন ছয় বছর বয়স তখনো আমি স্কুলে যাইনা, আমি ছোটবেলায় একদম পড়াশোনা করতে চাইতাম না তাই বাবা মা কখনো আমাকে চাপ দেয়নি, কারণ তারা জানতেন আমি একটা সময় নিজেই পড়তে আগ্রহী হবো,
তাই হলো, ছয় বছর বয়সে আমি আশেপাশে সবাকে দেখে পড়াশোনা স্টার্ট করি আর আজ আমার পজিশন তো দেখতেই পারছেন,
আমার বাবা মাকে আশেপাশের সবাই অনেক কিছু বলতো যে এত বড় মেয়েকে এখনো স্কুলে দেন না,
বাচ্চার কথা মত চললে ওর ভবিষ্যৎ চাঙ্গে উঠবে আরো অনেক কথা...

দেখুন ছেলে মেয়ের ভবিষ্যৎ এর জন্য পড়াশোনা, আমাদের অতিরিক্ত শাসনের ফলে আমাদের আদরের বাচ্চা গুলো আরো বিগড়ে যায়,
আমরা না বুঝে ওদের ভালোর পরিবর্তে হিতে বিপরীত করে ফেলি,
যাক আপনারা শিক্ষিত ভদ্র মানুষ আপনাদের আশা করি এত কিছু বুঝাতে হবেনা।
ওকে আজ আমাদের অবজারভেশনে থাকতে দিন,
আগামী কাল রিলিজ দিয়ে দিব বাট না আপনারা নিজেরা লড়াই করবেন আর না মেয়ের সাথে আর এমন মিস বিহেভিয়ার করহেন কথাটা মনে রাখবেন।

নাতাশা আর আসিফ তাদের কলিজার টুকরাকে সাথে করে বাড়ি ফিরলো।

""মনে রাখবেন সন্তানের ভবিষ্যৎ ভালো করতে জীবনে উন্নতি করতে,ভালো মানুষ হতেই পড়াশোনা কিন্তু সেই সন্তানের জীবনই যদি আমাদের ভুল বা অতিরিক্ত শাসনের জন্য হুমকির মুখে পরে তাহলে সেটা আসোলেই দুঃখজনক।

©

আবির এর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া আইয়ুব আলী'র একমাত্র ছেলে মোঃ আবির, বয়স ১৫ বছর, সকাল ১০ ঘটিকার সময়, ঢাকা আনোয়ার ...
13/08/2025

আবির এর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া

আইয়ুব আলী'র একমাত্র ছেলে মোঃ আবির, বয়স ১৫ বছর, সকাল ১০ ঘটিকার সময়, ঢাকা আনোয়ার খান মেডিকেল হাসপাতালে, আইসিইউ তে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন,
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

বন্যার পানিতে সাঁতার কাটতে গিয়েছিল অন্যান্য ছেলেদের সাথে, গত ৯ জুলাই, ভয়ংকর স্রোতের মধ্যে সে নাকি একটা নির্মাণাধীন কালভার্ট এর মধ্যে আটকে যায়, আশেপাশে লোকজনসহ তাকে উদ্ধার করা হয়, খুব ভয় পেয়ে যায় সে।

ঐ দিনের পর থেকে প্রচন্ড জ্বর, অবস্থার অবনতি দেখে পরশুরাম ডাক্তার দেখায়, ডাক্তার বলছে টাইফয়েড জ্বর হয়েছে ইনজেকশন দিতে হবে।

ট্রিটমেন্ট চলছিল কিন্তু জ্বর কমছে না, অবস্থার অবনতি দেখে ফেনীর দিকে ডাক্তার দেখায় হায়দার ক্লিনিকে, ওইখানে ডাক্তাররা বলছে টাইফয়েড হয়নি , ইনফেকশন জনিত সমস্যা রানের গোড়ায় ধরা পড়ে, আর্জেন্ট অপারেশন করা হয় ইমিডিয়েটলি, এক সপ্তাহের মতো ভর্তি ছিল, কিছুটা সুস্থ হলে বাড়িতে রেফার করে,

আবার সেই আগের মত প্রচন্ড জ্বর অবস্থা আর অবনতি দেখে ঢাকায় নিয়ে যায় গত পরশুদিন, আনোয়ার খান মেডিকেল হসপিটালে আইসিইউ বিভাগে ভর্তি হয়, আজ সকাল ১০ টায় শেষ নিঃশেষ ত্যাগ করে।

©

মানুষের বিবেক...!পরিবারের ৭ জন হারানো এই প্রবাসী ভাইয়ের যেসব অভিযোগ১.মাইক্রোবাসটি যখন খালে পড়ে যায়, তখন নৌকার মতো ভাসছিল...
13/08/2025

মানুষের বিবেক...!
পরিবারের ৭ জন হারানো এই প্রবাসী ভাইয়ের যেসব অভিযোগ

১.
মাইক্রোবাসটি যখন খালে পড়ে যায়, তখন নৌকার মতো ভাসছিল। ড্রাইভার সামান্য বুদ্ধি খাটালেই সবাইকে বাঁচানো যেত। তা না করে সে নিজের জান বাঁচাতে পালিয়ে যায়।

২.
মাইক্রোবাস খালে পড়ার পর অল্প সময়ের মধ্যেই বহু মানুষ জড়ো হয়। আমি কেঁদে কেঁদে, হাতে-পায়ে ধরে সবাইকে বলছিলাম— “ভাই, আপনারা আমার একটু হেল্প করেন।” কিন্তু কেউ খালে নামেনি! সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তাদের মোবাইলে ভিডিও করছিল। ভিডিও করার জন্য ঠেলাঠেলি চলছিল, কিন্তু উদ্ধার কাজে কেউ এগিয়ে আসেনি।
২ বছর ৭ মাস পর দেশে এসে মানুষের এই পরিবর্তন দেখলাম— ঘটনা যত বেশি বিষাদময় হবে, কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য তত বেশি উল্লাসের উপলক্ষ হবে, আনন্দের কারণ হবে।

৩.
২ ঘণ্টা পর ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরিরা ক্রেন দিয়ে মাইক্রোবাস টেনে তোলে। একে একে সাতজনকে বের করা হয়। তখনও আমার স্ত্রী বেঁচে ছিল। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ন্যাশনাল হাসপাতালে। অক্সিজেন দেওয়ার পর তারা পরামর্শ দেয়— “আইসিইউ লাগবে, প্রাইম হাসপাতালে নিয়ে যান।”
প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরের প্রাইম হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তাররা বলে— “দুর্ঘটনার রোগী, পুলিশ ছাড়া আমরা ধরবো না।” আইসিইউ-তে নেওয়ার তো প্রশ্নই আসে না, তারা রোগীকে হাতেই নেয়নি! পুলিশ আসতে আসতে আমার স্ত্রী মারা গেল।

৪.
বিয়ের পর মাত্র ৪০ দিন সংসার করে বিদেশ গিয়েছিলাম, মেয়েকে গর্ভে রেখে। ফিরেই এয়ারপোর্টে মাত্র একবার কোলে নিয়েছিলাম তাকে। এরপর বাড়ি ফিরলাম লাশ নিয়ে।



কি নিয়ে বাঁচবো আমি?
একটি দুর্ঘটনায় পরিবারের সাতজনকে হারিয়েছি। এই স্মৃতি কি করে সারা জীবন ভুলবো?
যারা পাশে দাঁড়িয়ে থেকেও সাহায্য না করে শুধু ভিডিও করেছে— তাদের কি কোনোদিন ক্ষমা করতে পারবো?
ভিউ পাওয়ার জন্য কি আমার জীবনের বাকি মুহূর্তগুলোও তারা এখন আপলোড দেওয়ার অপেক্ষায় আছে…?

কখনো ভেবেছেন এটা আপনার সাথেও হতে পারে?

©

টাইফয়েড টিকা নিয়ে সাধারণ কিছু প্রশ্ন :প্রঃ টাইফয়েড টিকা কাদের দেয়া হবে? উঃ ৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছরের কম বয়সীদের দেয়া হবে। ...
13/08/2025

টাইফয়েড টিকা নিয়ে সাধারণ কিছু প্রশ্ন :

প্রঃ টাইফয়েড টিকা কাদের দেয়া হবে?

উঃ ৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছরের কম বয়সীদের দেয়া হবে। এই বয়সী বাচ্চাদের রোগের জটিলতা ও হাসপাতালে ভর্তি বেশী হতে হয়। এজন্য এই গ্রুপটাকে টাইফয়েডের জটিলতা মুক্ত করার জন্য এই টিকা ক্যাম্পেইন চলবে শুরু সেপ্টেম্বর মাসে।

প্রঃ কোথায় দেয়া হবে?

উঃ প্রতিটা স্কুলের ৯ম শ্রেণী পর্যন্ত বাচ্চাদের এই টিকা দেয়া হবে। বাদ যাবে না একটি শিশুও। এছাড়া সকল স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকা কেন্দ্রে এই টিকা দেয়া হবে। ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ১৮ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১ম ১০ দিন স্কুল পর্যায়ে ও পরবর্তী ১০ দিন ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ে এ টিকা সরবরাহ করা হবে।

প্রঃ এই টিকা পেতে কি রেজিষ্ট্রেশন করা লাগবে?

উঃ যাদের জন্ম নিবন্ধন করা আছে তারা অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন করে কার্ড পাবেন যা স্কুলে ও নির্দেশিত টিকাকেন্দ্রে দেখালে টিকা পেয়ে যাবেন।

তবে যাদের জন্ম নিবন্ধন নাই তারাও বাদ পরবে না। স্কুলে সব বাচ্চাকেই টিকা দেয়া হবে অথবা আশেপাশে টিকা কেন্দ্রে যোগাযোগ করলে টিকা দিয়ে আলাদা কার্ডের ব্যবস্থা করে দেয়া হবে।

প্রঃ বেসরকারি ভাবে টিকা নেয়া থাকলে কি এই টিকা দেয়ার দরকার আছে?

উঃ বেসরকারি ভাবে টিকা নেয়া থাকলেও এই টিকা নেয়া যাবে এবং এটা এক্সট্রা ডোজ হিসেবে কাউন্ট হবে।

প্রঃ এই টিকা কি নিরাপদ? বাচ্চার কোনো সমস্যা হতে পারে?

উঃ অন্যান্য সরকারি টিকারা মতই এই টিকা নিরাপদ। আগে কোনো টিকা দেয়ার জন্য মারাত্মক কোনো সমস্যা না হয়ে থাকলে এই টিকা তেও সামান্য ব্যথা, জ্বর, লাল হয়ে যাওয়া ছাড়া সমস্যা হওয়ার কথা না।

তবুও যেকোনো সমস্যা মোকাবিলা করার জন্য টিকা কেন্দ্রে পর্যাপ্ত ঔষধ দেয়া থাকবে ও টিকা কেন্দ্রের সাথে আশপাশের হাসপাতালের সমন্বয় থাকবে যেনো সাথে সাথেই ব্যবস্থা নেয়া যায়।

প্রঃ বাচ্চার ঐ একই সময় অন্য টিকার সিডিউল থাকলে কি টাইফয়েডের টিকা দেয়া যাবে?

উঃ জি, দেয়া যাবে। অন্যান্য সিডিউল টিকারা পাশাপাশি এই টিকা দিতে কোনো সমস্যা নাই।

প্রঃ বাচ্চার বয়স ৯ মাসের নিচে হলে এই টিকা কি বাচ্চা পাবে না?

উঃ পরবর্তীতে যখন বাচ্চার বয়স ৯ মাস হবে এই টিকা হামের টিকার সাথে (সরকারি টিকার অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে) একসাথে পাবে।

প্রঃ এই টিকার ডোজ কয়টা? এটার জন্য টাকা লাগবে?

উঃ এই টিকার একটাই ডোজ। বেসরকারি টিকার মতো ৩ বছর পর পর দিতে হবে না। আশা করা যায় এটা পরবর্তীতে টাইফয়েড হওয়া রোধ করবে বা রোগের ভয়াবহতা কমিয়ে দিবে। এই টিকা অন্যান্য সরকারি টিকার মতো বিনামূল্যে দেয়া হবে।

বিঃদ্রঃ বছরের পর বছর যে সরকারি টিকা দিয়ে আসছেন, এর আগে এইচপিভি টিকা দেয়া হয়েছে, টাইফয়েড টিকাও একই ভাবে শুরু করা হচ্ছে। এর সাথে করোনা টিকা কোনো সম্পর্ক নাই।

ডাঃ লুনা পারভীন
শিশু বিশেষজ্ঞ, বহির্বিভাগ
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট
শ্যামলি, ঢাকা।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের হোস্টেল কক্ষ থেকে শরিফা ইয়াসমিন সৌমা (২১) নামের মেডিকেল ছাত্রীর ম-/রদে/*হ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ...
13/08/2025

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের হোস্টেল কক্ষ থেকে শরিফা ইয়াসমিন সৌমা (২১) নামের মেডিকেল ছাত্রীর ম-/রদে/*হ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় একটি সি-/*রিঞ্জ ও ৪-৫ পৃষ্ঠার একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুর সোয়া ১টার দিকে ছাত্রী হোস্টেলের ৩১১ নম্বর কক্ষ থেকে ম-/রদে/*হটি উদ্ধার করা হয়।...
👇
চিঠিতে শরিফা ইয়াসমিন সৌমা লিখেছিলেন, তোমরা সবাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ, যা কেউ চাইতে পারে। এখন তুমি বাস্তব জীবনে প্রবেশ করছো, তোমার স্বপ্নকে তাড়া করো, সফল হও। আশা করি তুমি বিদেশে যাবে, নিজের প্রতিভা প্রমাণ করবে এবং সবার মনে জায়গা করে নেবে। দাদু, তুমি জানো আমি তোমাকে কতটা পছন্দ করি। এটা শুধু আমাদের বন্ধন নয়—তুমি আমাদের মধ্যে সবচেয়ে পরিশ্রমী এবং প্রতিভাবান। আমি জানি তুমি আমাকে কত ভালোবাসো। তোমাকে হতাশ করায় আমি দুঃখিত।

ভাইয়া, তুমি সবচেয়ে চমৎকার, উদার মনের মানুষ। তোমার প্রতিটি ছোট্ট কাজ নজরে এসেছে। যখন প্রয়োজন হয়েছিল, তুমি উপদেশ দিয়ে আমাদের সবাইকে আগলে রেখেছো। মন শক্ত করো এবং দৃঢ় থাকো ভাইয়া। তুমি বড় হয়েছো। আর সব বাচ্চাদের জন্য অনেক ভালোবাসা—বাবাই, মিনি, বড় মাম্মা, আম্মা বুবি—তোমাদের সবাইকে আমি ভালোবাসি। তোমরা সবাই আমাদের জীবনের রংধনু, আমাদের পরিবারের শক্তি।
অনুগ্রহ করে আমাকে ক্ষমা করার উপায় খুঁজে বের করো, যদি পারো। এটা যেন আকাশের লাখো তারা থেকে একটিমাত্র আলোর চলে যাওয়ার মতো। আমি কোথাও একটা মজার কবিতা পড়েছিলাম, যার কয়েকটি লাইন আমাকে ছুঁয়ে গেছে—‘নক্ষত্রের মতো ঝলমলে মানুষরা নেমে আসে পৃথিবীতে আলো বিলাতে, কিন্তু কখনো কখনো তারা ফিরে যায়, যখন সময়ের আগে ডাক আসে।’

আম্মা, আপনার কাছে নিজের ভুল স্বীকার করা খুব কঠিন। আমি সবসময় চেষ্টা করেছি আপনাকে খুশি রাখতে, কিন্তু এই ব্যর্থতা মেনে নেওয়া আমার পক্ষে কঠিন। আপনার জন্য আমি পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মেয়ে হতে পারিনি বলে নিজেকে ক্ষমা করতে পারছি না। আমি জানি আপনি সবসময় আমার মঙ্গল চেয়েছেন, কিন্তু আমি আপনাকে কষ্ট দিয়েছি। আমি চেষ্টা করেছি, কিন্তু তাও আপনাকে হতাশ করেছি। দয়া করে আমার জন্য কাঁদবেন না, নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নেবেন। নিজের জীবনটা শান্তিতে কাটাবেন, কারণ কিছু ভুলের জন্য এত কষ্ট পাওয়ার কিছু নেই। আবারও বলছি, আমি দুঃখিত আম্মা, আমি সত্যিই দুঃখিত।আমি ছেড়ে দিতে চেয়েছিলাম। এমনকি এই তীব্র অবস্থা টানা এক সপ্তাহ চলেছিল। আমি খেতে পারতাম না, দিনে ৪–৫ বার বমি করতাম, মনে হতো আমার হৃদয় ফেটে যাবে। তবুও বেঁচে গেছি। ভেবেছিলাম এটা স্বাভাবিক—প্রথম ধাপ পার হলেই মানিয়ে নেবো। হয়তো সময়ের সাথে পছন্দ করব। কিন্তু আমি ভুল ছিলাম।আবার আমি ভোরে মাঠের মধ্যে দৌড়াচ্ছি, শ্বাস নেওয়ার জন্য হাপাচ্ছি। পড়াশোনায় ব্যর্থ হচ্ছি, কাজের বোঝা জমে যাচ্ছে, ফাঁকা চেয়ে থাকি পাতার দিকে ঘন্টার পর ঘন্টা। কখনো মনে হয় চিৎকার করে কেঁদে ফেলি, কিন্তু এখানেও সেটা সম্ভব নয়। তাই আমি পায়ের দাগগুলোর দিকে তাকাই এবং মনে করি, জীবনে শুধু পড়াশোনা ছাড়াও অনেক কিছু আছে।

কিন্তু তারপরও মনে হয় আমি এখানে মানিয়ে নিতে পারছি না। সবসময় মনে হয় আমি যেন বহিরাগত—সবাইয়ের মধ্যে আলাদা, যেন কেউই আমাকে চায় না। আমি এত সাধারণ যে আলাদা করে চোখে পড়ি না—শুধুই অদৃশ্য। আমার মধ্যে কোনো বিশেষ গুণ নেই, নেই তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, নেই অন্য প্রতিভা, এমনকি সুন্দর মুখও নয়। আমি প্রায় নীরব হয়ে যাই সপ্তাহের পর সপ্তাহ। আর বিশ্বাস করো, এই একাকীত্ব…

( আমি যেন বহিরাগত—কেউই আমাকে চায় না, আমার বিশেষ গুণ নেই, নেই তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, প্রতিভা..
হয়তো .‘মানসিক চাপ' ছিলো.)...

💙🤲
© Rajib Khan

এক আন্টি বাসায় বেড়াতে আসছিলো৷ যাওয়ার সময় আমারে ২০০০ টাকা দিয়ে বলছিলো "চা খেও টাকাটা দিয়ে"। এখন ওনার কথা পালন করার জন্য প...
12/08/2025

এক আন্টি বাসায় বেড়াতে আসছিলো৷ যাওয়ার সময় আমারে ২০০০ টাকা দিয়ে বলছিলো "চা খেও টাকাটা দিয়ে"। এখন ওনার কথা পালন করার জন্য পুরা ঢাকা শহর ঘুরলাম। কিন্তু কোথাও ২০০০ টাকার চা পেলাম না।

কোথায় পাওয়া যাবে কোনো ধারণা দিতে পারবেন?
(বরাবর ২০০০ টাকার চা লাগবে, বেশি দামও না... কম দাম ও না!)

©

একটা ছেলেকে পু-লিশ গাড়িথেকে নিচে ফেলে দিচ্ছে — এই ভিডিওটা দেখে কান্না করেনি এমন মানুষ কম আছে। যখন ফেলে দিচ্ছিলো তখনও ছেল...
12/08/2025

একটা ছেলেকে পু-লিশ গাড়িথেকে নিচে ফেলে দিচ্ছে — এই ভিডিওটা দেখে কান্না করেনি এমন মানুষ কম আছে। যখন ফেলে দিচ্ছিলো তখনও ছেলেটা জীবিত ছিল। সেই ছেলেটার নাম ইয়ামিন। শহীদ ইয়ামিন।

এটা ইয়ামিনের কবর। আমাদের ভাই ইয়ামিনকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন!

©

সাদাপাথরের পাথর! এইটা এখন শুধুই স্মৃতি!!!সিলেটে গিয়ে আমি সবচেয়ে বেশি আফসোস করেছিলাম 'সাদাপাথর বেশিক্ষন থাকতে পারি নাই' এ...
12/08/2025

সাদাপাথরের পাথর! এইটা এখন শুধুই স্মৃতি!!!
সিলেটে গিয়ে আমি সবচেয়ে বেশি আফসোস করেছিলাম 'সাদাপাথর বেশিক্ষন থাকতে পারি নাই' এইটা ভেবে! একদম সবার শেষে গিয়েছিলাম সাদাপাথরে। গিয়ে এত্ত ভালো লাগছিলো যে বারবার ভাবতেছিলাম 'সবচেয়ে সুন্দর জায়গা টায় সবার শেষে আসলাম!'
গতোকাল রাত থেকে সাদাপাথরের পাথর সব নিয়ে যাওয়ার ভিডিও দেখে আমার এত্ত হাহাকার লাগতেছে যে মনে হয় আমার অতি প্রিয় কোনো জিনিস আমার থেকে নিয়ে গেছে! পাথর ই তো, তাও কি যে খারাপ লাগছে বলার মতো না!!

দুনিয়ায় খাওয়ার এতো কিছু আছে,তোদের পাথর ই খেতে হলো!! সিলেট যাইয়া আফসোস করতেছিলাম 'সব সুন্দর জিনিস তো ইন্ডিয়ার সাইডে!' এখন ভাবতেছি 'ভালোই হইলো! এরা পাইলে সুন্দর কিছুই রাখতো না! ইন্ডিয়ার সাইডেই থাকুক,দূর থেকেই দেখবো!'

আমার খারাপ লাগা টা কমতেছে না আসলে! সব সময় চাইতাম মন পাথরের মতো শক্ত হোক, এখন সেই পাথরের জন্য ই আমার মন খারাপ হয়ে গেলো!

©~ উমেদ

'ভাইরাল' জিনিস টা সব সময় 'ভালো' টা নিয়ে আসে না,অনেক সময় 'বিপদ' ও ডেকে আনে! এই ভদ্রলোক কে চিনবেন হয়তো, আপনার হোমপেইজে তার...
12/08/2025

'ভাইরাল' জিনিস টা সব সময় 'ভালো' টা নিয়ে আসে না,অনেক সময় 'বিপদ' ও ডেকে আনে!
এই ভদ্রলোক কে চিনবেন হয়তো, আপনার হোমপেইজে তার ভিডিও গিয়েছে হয়তো। তবুও পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি।
উনি ঢাকায় একটা ভাতের হোটেল চালায়। উনি অন্য সবার চেয়ে 'আলাদা' কারন উনার হোটেলে উনি ছাড়া আর কেউ নাই। কোনো স্টাফ ও নাই। মানুষজন উনার হোটেলে এসে নিজে নিজে ভাত,মাংস নেয়, আবার একটা ডিব্বার মধ্যে টাকা দিয়ে চলে যায়। কেউ টাকা কম দিয়েছে কিনা এইটাও চেক করার সুযোগ উনার থাকেনা কারন হোটেল উনি একাই চালায়। মানুষ কে বিশ্বাস করে টাকা রাখার দায়িত্ব টাও মানুষের উপরেই দিয়ে দিয়েছে!
একটা টিভি চ্যানেল উনাকে নিয়ে নিউজ করে, সেটা ভাইরাল হয়ে যায়। তারপর থেকে অন্য টিভি চ্যানেল,ইউটিউবার থেকে শুরু করে যতো ভিউখোর আছে, সবাই উনাকে নিয়ে ভিডিও বানানো শুরু করে।

বিপদ টা আসে তারপরেই! পুলিশ আইসা উনাকে বলে 'এই হোটেল ভেঙ্গে ফেলতে হবে!' আশেপাশে আরো অনেক দোকান আছে কিন্তু পুলিশের ভাষ্যমতে অন্য কারো টা না, শুধু উনার টাই ভেঙ্গে ফেলতে হবে! কেউ কেউ এসে সম্ভবত চাঁদাও চায়! উনি এখন সন্ধ্যার পরে বাইরে থাকতে পারেনা, বাসায় চলে যায়। কারন কি জানেন? উনাকে গাড়িতে করে উঠাইয়া নিয়ে যাবে,এই ভয়ে!

এখন সারাদেশের ভালো মানুষ,খারাপ মানুষ সবাই উনাকে চিনে! উনি নিজের মতোই চুপচাপ ব্যবসা করতো। কাউকে বলেও নাই উনাকে নিয়ে নিউজ করার জন্য। ভদ্রলোক কান্না করতে করতে বলে 'আমি তো বলি নাই আমাকে নিয়ে এইসব বানানোর জন্য। আপনারা আমাকে মাফ করেন। আমি ভুলে কোনো কথা বললে তার জন্য ও মাফ করেন! আমার বউ আমাকে কথা শুনায় এখন!'

উনার জীবনের 'শান্তি' টা শেষ! ব্যবসা টাও বোধহয় যাবে! 'ভাইরাল' সবার জীবনে 'আশীর্বাদ' হয়ে আসে না!!!

©

বাংলাদেশে সব জায়গাতে পাওয়ার খাটায়ে চলতে হয়। গতকাল সিলেটে নামার পর মিষ্টি কিনবো। ঢুকলাম একটা দোকানে। মিষ্টি যখন দিচ্ছিলো ...
11/08/2025

বাংলাদেশে সব জায়গাতে পাওয়ার খাটায়ে চলতে হয়।

গতকাল সিলেটে নামার পর মিষ্টি কিনবো। ঢুকলাম একটা দোকানে। মিষ্টি যখন দিচ্ছিলো তখন দেখলাম যখন প্যাকেটটি ওজন স্কেলে রাখলো তার ওজন প্রায় ১৯৫ গ্রাম হয়ে গেল। আমি দোকানদারকে পোলাইটলি বললাম আপনার এখানে কি মিষ্টি প্যাকেটসহ ওজন করা হয়? উনি বললেন এটাই তো নিয়ম। ভদ্রলোকের দাড়ি আর সুন্নতি লেবাস দেখে আমি আরেকটু এগিয়ে গিয়ে বললাম। আচ্ছা এই যে মিষ্টির দাম আপনি ৫৫০ টাকা করে নিচ্ছেন, ২০০ গ্রাম প্যাকেটের দামই আপনি আমার কাছে ১১০ টাকা রাখছেন, এটা কি আপনার কাছে ইনসাফ মনে হয়?

হঠাৎ করে খেয়াল করে দেখলাম ভদ্রলোক খুবই রেগে গেলেন আমার কথা শুনে। আমাকে বললেন আমার এখানে কাস্টমারের কথায় দোকান চলে না, আমি এখানে যা বলবো আপনার পছন্দ হলে নিবেন, না হলে নিবেন না। এরপর আমাকে কথা বলার কোন সুযোগ না দিয়েই লোকজন দিয়ে দুর্ব্যবহার করে মারমুখী ভঙ্গিতে রীতিমত আমাকে দোকান থেকে বের করে দিলেন।

তারপর আমি আমার পরিচিত চ্যানেলে যোগাযোগ করে বিষয়টা জানালাম। স্থানীয় ইউএনও, এসিল্যান্ড, জেলা জজ এবং সেনাবাহিনীর লোকদের জানানো হল।

পরেরদিন তাদের ওখানে শুনলাম পুলিশ সুপার কর্তৃক অভিযান হলো। আমি সিলেট থেকে চলে আসার সময়ে তাদের দোকানে আরেকবার যেতেই আমার হাত ধরে চেয়ারে বসাতে চায়, আমাকে কোল্ড ড্রিংকস, দই খাওয়াতে চায়। মানে এরই মধ্যে রিয়েলাইজ হয়েছে তারা বিরাট কোন একটা ভুল করে ফেলেছে। আমি সেখানে না বসে কয়েকটা কথা বলে চলে আসলাম। বলে আসলাম তারা যেন কাস্টমারের সাথে খারাপ ব্যবহার না করে এবং ওজনে কম না দেয়। অভিযান কিন্তু আরও হতে পারে। আসার সময় তারা আমার মোবাইল নম্বর চাইলো কিন্তু আমি দ্রুত সেখান থেকে বের হয়ে চলে আসলাম। মোবাইল নম্বরে সে মূলত কিছু উপটৌকন পাঠাতে চাইছিলো যা বুঝলাম।

আজকে আবার কোনবাড়ী গাজিপুর নেমে মিষ্টির দোকানে নেমে দেখি একই অবস্থা। আমার তো এত পাওয়ার খাটানোর সময় নাই। আমি দোকানদারকে আস্তে করে বললাম আমি কিন্তু পুলিশের সাথে কাজ করি, ওজনে কম দিবেন এটা আমি চাই না। কথাটা ম্যাজিকের মত কাজ হলো। প্যাকেটের ওজন তো আলাদা করা হলোই বরং আমাকে ১০০ গ্রাম বেশি দিল। আমি বললাম বেশি দেওয়া লাগবে না, পরিমান মত দেন। উনি বললো শিরা আছে সেজন্য একটু বেশি দিয়েছে। এটা আসলে পুলিশ বলার জন্যই। ওরা প্রতি কাস্টমারকে অ্যাভারেজএ ৩০০ গ্রাম করে কম মিষ্টি দেয়। আমাকে খুশি করলে ওদের সমস্যা নাই।

দেশের প্রতিটা জায়গাতে এভাবে পাওয়ার খাটায়ে চলতে হয় যেটা আমার একেবারেই অপছন্দের।

©- Rasel ahmed

Address

Dhaka

Telephone

+8801911211511

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayaan,s Collection posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ayaan,s Collection:

Share