Rony’s Cutie Angels

Rony’s Cutie Angels Welcome to our page ( Special thanks to being with us) ❣️
আমাদের পেজটি ভিজিট করার আমন্ত্রণ রইল।
সবার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
আসসালামু আলাইকুম।।
(2)

ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়ছে — সতর্ক হোন, সচেতন থাকুন!এই মুহূর্তে একটি নতুন ধরনের ভাইরাস জ্বর চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। এ...
08/08/2025

ভয়াবহ ভাইরাস জ্বর ছড়িয়ে পড়ছে — সতর্ক হোন, সচেতন থাকুন!

এই মুহূর্তে একটি নতুন ধরনের ভাইরাস জ্বর চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি ডেংগু বা চিকুনগুনিয়া না হলেও এর লক্ষণগুলো বেশ ভয়াবহ, এবং অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন—বিশেষ করে শিশুরা।

বাবা-মায়েদের জন্য বার্তা: যদি আপনার সন্তান এই জ্বরে আক্রান্ত হয়, প্রথমেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়বেন না। কারণ আপনার শক্তিই আপনার সন্তানের সাহস। আপনি সুস্থ থাকলে সেবা ভালোভাবে করতে পারবেন।

অসুস্থ শিশুর সেবা করতে হলে তাদের নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হবে, কারণ খাবারের বিকল্প কোনো ওষুধ নেই।

তারা খাবার খেতে না চাইলে জোর করবেন না, অল্প অল্প করে বারবার দিন।
বমি করলে বমির ওষুধ দিয়ে সেটা নিয়ন্ত্রণ করুন।

ভাইরাস জ্বরের সাধারণ লক্ষণ:

হঠাৎ করে জ্বর (১০৩°–১০৪°F)
শরীরের বিভিন্ন অংশে প্রচণ্ড ব্যথা (মাথা, চোখ, পিঠ, জয়েন্ট)
মাথা ঘোরা, দুর্বল লাগা
রক্তচাপ কমে যাওয়া
জ্বর চলে যাওয়ার পরও দীর্ঘ সময় ধরে শরীর দুর্বল থাকছে

কি করবেন? করণীয় ও পরামর্শ:

খাবারে যা রাখবেন:

ভিটামিন সি: মাল্টা, কমলা, পেয়ারা, আমলকি জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: কলা, পাকা পেঁপে, ডিমের কুসুম
প্রোটিন: সিদ্ধ ডিম, চিকেন স্যুপ, ডাল, খিচুড়ি, মাছ
প্রচুর পানি পান করুন (দিনে অন্তত ৩ লিটার) – স্যালাইন বা লেবুর শরবত খেতে পারেন
চিনি পরিহার করুন

ব্যথা ও জ্বর কমাতে:

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্যারাসিটামল
গরম পানির সেঁক বা ম্যাসাজ
আদা, তুলসি, মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয়

জ্বরের পর শরীর ব্যথা কমাতে:

গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে শরীর মুছানো
হালকা স্ট্রেচিং বা ধীরে হাঁটা
ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার: কলা, ভেজানো বাদাম
নারকেল তেল বা পুদিনার তেল দিয়ে হালকা মালিশ

যখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন:
বারবার জ্বর আসছে,
রক্তচাপ খুব কমে যাচ্ছে,
খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে বা অজ্ঞান ভাব,
হৃদস্পন্দনে অস্বাভাবিকতা

মনে রাখবেন:
জ্বর কমে গেলেও শরীর সম্পূর্ণরূপে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম, ভালো খাবার ও প্রচুর পানি–এই তিনটাই দ্রুত সেরে ওঠার মূলমন্ত্র।©

আপনজন বা আশেপাশে কেউ আক্রান্ত হলে এই পোস্টটি শেয়ার করে তাকে সচেতন করুন।

ফকির থেকে কোটিপতি হওয়া সম্ভব শুধু ইস্তিগফার দিয়ে।ঢাকায় এক গরীব তরুণ। পরিবারে অভাব, সংসারে টানাটানি, কাজ করে কোনোমতে দিন ...
08/08/2025

ফকির থেকে কোটিপতি হওয়া সম্ভব শুধু ইস্তিগফার দিয়ে।
ঢাকায় এক গরীব তরুণ। পরিবারে অভাব, সংসারে টানাটানি, কাজ করে কোনোমতে দিন চলে। অনেক চেষ্টা করেও তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছিল না।

একদিন সে তার এলাকার এক বুড়ো আলেমের কাছে গিয়ে কান্নাকাটি করে বললো, “হুজুর, আমার কপালে কি কোনোদিন টাকা আসবে না?”

বৃদ্ধ আলেম তাকে বললেন, “বেটা, তুই বেশি কিছু করিস না। আল্লাহর কাছে মাফ চা, বেশি বেশি ইস্তিগফার কর। দিন-রাত আস্তাগফিরুল্লাহ বল। দেখবি আল্লাহ রাস্তা খুলে দিবেন।”

রফিক সেইদিন থেকে নিয়ত করলো — প্রতিদিন অন্তত ১০০০০ বার “আস্তাগফিরুল্লাহ” পড়বে। শুরু করলো কঠোরভাবে আমল।

৩ মাস পর একদিন তার এক আত্মীয় তাকে একটি ছোট ব্যবসার কথা বললো পুরনো মোবাইল ফোন কেনাবেচা। সে ধারদেনা করে খুব সামান্য পুঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলো। কিন্তু আল্লাহর রহমতে ব্যবসা চলতে শুরু করলো, মুনাফা বাড়তে লাগলো।

কিছুদিন পর সে বড় পরিমাণে মোবাইল আমদানি শুরু করলো, পরে শোরুম খুলে ফেললো। শুধু তাই না, ইস্তিগফারের আমল ছাড়েনি একদিনের জন্যও। ৫ বছরের মধ্যে সে হয়ে উঠলো একটি মোবাইল শোরুম চেইন ব্র্যান্ডের মালিক। এখন সে কোটিপতি, গাড়ি-বাড়ির মালিক।

সেই তরুণ সবসময় বলে, “আমি ব্যবসার কলাকৌশল জানতাম না। শুধু ইস্তিগফারের বরকতেই আমার কপাল খুলেছে। ইস্তিগফার মানে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া আর তাঁর কাছে রিজিক খোলা চাওয়া।”

মূল শিক্ষা:

১. ইস্তিগফার আল্লাহর কাছে রিজিক চাওয়ার এক মহাঅস্ত্র।

২. অভাব-অনটনে বেশি বেশি ইস্তিগফার করলে আল্লাহ এমনভাবে রাস্তা খুলে দেন, যা মানুষ কল্পনাও করতে পারে না।

৩. ইস্তিগফারের সাথে চেষ্টা-পরিশ্রম ও ধৈর্য রাখতে হয়।

লিখা : সংগৃহীত

একজন মায়ের উচিত তাঁর ছেলেকে ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখানো –যা তারা বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার আগেই জানা উচিত।এখানে এমন ১৩ টি শিক্ষ...
08/08/2025

একজন মায়ের উচিত তাঁর ছেলেকে ১৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখানো –

যা তারা বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার আগেই জানা উচিত।
এখানে এমন ১৩ টি শিক্ষা দেওয়া হলো:

১. রান্নাঘর শুধুই মেয়েদের জন্য নয়। ছেলেদেরও চুলা ব্যবহার শিখতে হবে।
২. মেয়েদের সম্মান করতে শেখো। তারা তোমার সমান। তাদের কথা মন দিয়ে শোনো, বোঝার চেষ্টা করো।
৩. পরিচ্ছন্নতা একজন ভদ্রলোকের পরিচয়। নিয়মিত গোসল করো, নখ-চুল পরিষ্কার রাখো, আর নিজেকে সবসময় পরিপাটি রাখার চেষ্টা করো।
৪. অন্যকে অ'স্বস্তিতে ফেলার মতো মজার কিছু কখনোই সত্যিকারের মজা নয়। এটা এড়িয়ে চলো।
৫. কাউকে ফোনে সম্পর্ক ছি'ন্ন করার কথা বলা মোটেও ভদ্রতা নয়।
৬. বেসিক টুলস বা ঘর মেরামতির কাজ শেখো। এগুলো খুব দরকারি।
৭. যখন কোনো মেয়েকে জিজ্ঞেস করো, “কিছু হয়েছে?” আর সে বলে, “না”—তখন বুঝে নিও কিছু একটা হয়েছে।
৮. একজন গৃহিণীর কাজ তোমার কাজের মতোই ক'ষ্টকর ও সম্মানজনক।
৯. টেবিলের আদব-কায়দা শেখো। প্রতিদিন কাজে লাগবে।
১০. বন্ধুরা অনেক সময় খারাপ পথে টানবে—না বলা শিখো। সেটাই তোমাকে শক্তিশালী করবে।
১১. কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য রাগ বা জে'দ নয়—সব সময় শান্ত থেকে কথা বলো।
১২. নিজেকে সুরক্ষিত রাখার উপায় শেখো। সতর্ক থাকা জীবনের অংশ।
১৩. কাউকে অ'সম্মান করে কোনো শব্দ ব্যবহার করো না। এটি তোমার জ্ঞানের অ'ভাব দেখায়।

একটা ছেলেকে মানুষ করতে শুধু স্কুল-কলেজ যথেষ্ট নয়।
একজন মায়ের শেখানো মূল্যবোধ ও সম্মানবোধই তাকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত ও প্রকৃত মানুষ করতে পারে।

নফসকে নিয়ন্ত্রণে রাখার ১৫ টি কৌশল :১. ফজরের পরে না ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে কাইলুলা (দুপুরের হালকা ঘুম) করা যাবে।২....
08/08/2025

নফসকে নিয়ন্ত্রণে রাখার ১৫ টি কৌশল :
১. ফজরের পরে না ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে কাইলুলা (দুপুরের হালকা ঘুম) করা যাবে।
২. দিনে ম্যক্সিমাম তিনবার খাবার অভ্যাস করুন। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবারের মাঝখানে হাবিজাবি খাবার- যেমন ফাস্টফুড, স্ট্রিটফুড খাওয়া যাবে না। ক্ষুধা লাগলে খেজুর, আপেল এগুলো খাওয়া যায়।
৩. প্রতিবেলা খাবার সময় যেটুকু খাবার যথেষ্ট বলে মনে হবে তার থেকে একটু কম খাবেন।
৪. অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। কোন মন্তব্য করার আগে একবার চিন্তা করুন এই কথাটা আপনি না বললে কি কোন লস আছে? বলা কি আবশ্যক? উত্তর না হলে; ওই কথা বলার দরকার নাই।
৫. সকাল সন্ধ্যার জিকির-আযকার পাঠ করুন।
৬. ইশরাকের সালাত আদায়ের অভ্যাস করুন।
৭. প্রতিদিন নিয়মত কুরআন পড়ার অভ্যাস করুন। হতে পারে ১ রুকু থেকে ১ পারা - যেকোন পরিমাণ।
৮. ঘুমের পরিমাণ কমাতে হবে।
৯. ফজরের পরে কিছুক্ষণ ব্যায়ামের অভ্যাস করুন। আর কিছু না পারলে ১৫-২০ মিনিট জগিং করে এসে গোসল করে ইশরাকের সালাত পড়ার অভ্যাস করা।
১০. দৃষ্টি অবনত রাখুন। না পারলে ওইসব জায়গা এড়িয়ে চলার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে।
১১. ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার (সোশ্যাল মিডিয়া) কম ব্যবহার করা।
১২. প্রতিদিন হিফজের একটা টার্গেট নেয়া। এটা প্রতিদিন এক আয়াতও হতে পারে৷ কিন্তু টার্গেট পুরা করতে হবে। এটা খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ।
১৩. বিশেষকরে রাতে ভরপেট খাওয়া পরিহার করতে হবে৷
১৪. রাতে ঘুমানোর পূর্বে অযু করে দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করে নিন এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত আসতাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকুন।
১৫. নিয়মিত তাহাজ্জুদের সালাত আদায়ের অভ্যাস করুন। ইনশাআল্লাহ, রাব্বে কারিম আপনার অন্তরকে প্রশান্ত করে দিবেন।
মহান আল্লাহ তা‘আলা লেখার প্রতিটি কথার উপর আমাদের সবাইকে এবং সাথে আমাকেও আমল করার তাওফিক দান করুক।
আমিন

(Collected)

📌 একবার পড়লে মনটা ভালো হয়ে যাবে ,,ছেলে মাকে বলছে, মা একটা কথা বলি, আমার একটা অনুরোধ রাখবে?  তুই চাইলে আমি কি না করতে প...
07/08/2025

📌 একবার পড়লে মনটা ভালো হয়ে যাবে ,,
ছেলে মাকে বলছে, মা একটা কথা বলি, আমার একটা অনুরোধ রাখবে?
তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল্ তোর সব কথা আমি রাখবো।

তোমার বৌ'মা বলছিল তোমার বয়স হয়েছে। এখন তো তোমার শরীরের একটু বিশ্রাম প্রয়োজন। আর এই বাড়িটা তো খুব একটা ভালো না। ছোট ঘুপচি! তোমার কাশিটাও বেড়ে গেছে। আর ডায়াবেটিস তো আছেই, হার্টের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা..... আরো কতো কি!"

হ্যাঁ রে, মনে হয় আর বেশিদিন....!
আহ্ থামো তো মা। তোমার সব সময় দেখা শোনার জন্য কাউকে রাখতে হবে।
আচ্ছা আমাকে তাহলে গ্রামের বাড়িতে...।
না না ওই যে বৃদ্ধাশ্রমের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে ভর্তি করালে কেমন হয়? এটাই বলছিল তোমার বৌ'মা। ওখানে অনেকে থাকবে তোমার মতোই। তাদের সাথে গল্প করতে পারবে আর এ বাড়িতে তো কেউই নেই, আমি ব্যবসায় দৌড়াচ্ছি, তোমার বৌ'মা অফিসে আর মিঠু তো সারাদিনই স্কুলে।ওখানে তুমি আরামেই থাকবে মা। এটাই আমার, মানে আমাদের অনুরোধ ছিল।
আচ্ছা তুই চাইলে তাই হবে।
থ্যাংকস মা......।
আচ্ছা কালকে বিকেলেই কিন্তু তাহলে ওখানে যাচ্ছো। তোমার ব্যাগ গুছিয়ে রাখবে।
পরের দিন, অস্বস্তিকর জ্যামে আটকে আছে মা-ছেলে। নীরবতা ভাঙলেন মা.......!
বাবা ওখানে আমাকে দেখতে যাবি তো? পারলে একটা ফোন কিনে দিস আমাকে।
--- মা তুমি ফোন দিয়ে কি করবে? ওখানে ফোন আছে তো।
কিছুক্ষন পরে একটা বাড়ির সামনে এসে গাড়ি থামালো। বেশ কিছুক্ষণ নিরব থেকে এবার ছেলে বলে উঠলো।

-নামো মা, এটাই তো ওই বৃদ্ধাশ্রম। বলেছিলাম না তোমার পছন্দ হবে। তোমার জন্য দোতালার দক্ষিণের ঘরটা বুকিং দিয়ে রেখেছি।

টিং ডং টিং ডং (দরজা খুললো)
- হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ ! হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ 'মা' ! !

দরজা খুলতেই চমকে গেলেন মা। আরে ওই তো তার একমাত্র নাতি আর বৌ'মা কেক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এতো বেলুন আগে কখনো দেখেননি। এতো আয়োজন করে কখনো কেউ তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানায় নি। আরে, ওই তো তার দুই মেয়ে আর তাদের জামাই দাঁড়িয়ে।ওদেরও ডেকে এনেছে তার পাগল ছেলেটা।

হ্যাপি বার্থ ডে মা।
--- তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস (মা কান্না ভেজা কন্ঠে)। কিন্তু, এটা কার ঘর?

--- বাড়ির ফলকে নাম দেখোনি! বাবার নামে রেখেছি। মা পুরো বাড়িটাই আমাদের। এবার তুমি আরামে থাকতে পারবে মা।

--- তুই না ! এমন কি কেউ করে? (কান্না ভেজা চোখে জোরে জোরে মাথা নাড়ছেন। আনন্দে কথা বলতে পারছেন না)

আয়োজন শেষে ঘুমাতে যাবে এমন সময় পেছন থেকে মায়ের ডাক। হাতের ব্যাগটা আতিপাতি খুঁজে একটা কৌটা বের করে ছেলের হাতে ধরিয়ে দিলেন।

--- নে এটার আর দরকার হবে না। (ইঁদুর বিষ)
চিন্তা করেছিলাম যদি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসিস তাহলে সেদিনই খেয়ে নেবো।

--- ধুর মা কি যে বলো ! এটাই তো আমি কাল রাতেই পাল্টে তোমার ক্যালসিয়ামের ওষুধ ভরে রেখেছি। তুমি ঘুমাও।

মার আজ আর কিছুই চাওয়ার নেই। আর কিছু না হোক তার ছেলেকে অন্তত মানুষ করতে পেরেছে সে। যাক আজকের ঘুমটা সত্যিই আরামের হবে, ঘুমের ঔষুধ খেতে হবে না।

প্রত্যেক সন্তানই যেন মা-বাবাকে এভাবেই ভালোবাসে এবং মা-বাবার শেষ বয়সে যেন তাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে না পাঠায়।

দয়া করে কেউ বাবা মা কে বৃদ্ধাশ্রমে রেখো না 😊

সংগৃহীত।

‘আপা তোরা কালকে ভোরে যাবি?'‘হ্যাঁ।’‘এক কাজ করিস? আমাদের বাসা থেকে নিয়ে যাস কেমন? একসাথে গেলাম।'‘আচ্ছা নিয়ে যাবো তৈরি হয়ে...
07/08/2025

‘আপা তোরা কালকে ভোরে যাবি?'
‘হ্যাঁ।’
‘এক কাজ করিস? আমাদের বাসা থেকে নিয়ে যাস কেমন? একসাথে গেলাম।'
‘আচ্ছা নিয়ে যাবো তৈরি হয়ে থাকিস। বাসার সামনে গাড়ি নিয়ে আসবো।'
‘আপা শোন, আসবার সময় তোর একটা শাড়ি নিয়ে আসবি? আমার অবশ্য একটা ভালো শাড়ি আছে। কিন্তু শাড়িটার একপাশ থেকে ছিঁড়ে গেছে। রাফির বাবা বলেছে এখন শাড়ি কিনতে, তবে একদিনের জন্যে এতো দাম দিয়ে শাড়ি কিনে কি হবে বল। শুধু শুধু টাকা নষ্ট করবার কোনো মানে নেই। আমি না করে দিয়েছি। ভাবলাম তোর তো অনেক শাড়ি আছে, একটা শাড়ি নিয়ে আসতে বলবো।'
‘আচ্ছা নিয়ে আসবো।’

মা বড় খালার সাথে কথা বলে ফোন রাখে। আমি এবং বড় আপা দুজনেই খুশি। অবশ্য খুশির কারণ আছে। খালার সাথে মা যখন কথা বলছে মায়ের দুইপাশে আমরা দুজন কান পেতে ছিলাম, কি বলে এটা শুনতে।

আগামীকাল বড় মামার মেয়ে রাজিয়া আপার বিয়ে। মামা বলেছেন সবাইকে নিয়ে যেতে। বিয়ে নিয়ে আমাদের বাসায় একটা উৎসব শুরু হয়েছে।

আমাকে নতুন জুতা কিনে দিয়েছে, আপাকে নতুন একটা সেলোয়ার-কামিজ দেওয়া হয়েছে।

খালার সাথে কথা বলবার সময় মা একটা মিথ্যা বলেছে, বাবা মাকে শাড়ি কিনে দেবার কথা বলেনি। আমাদের দুই ভাই বোনকে যা কিনে দেওয়া হয়েছে এই টাকাই বাবা ধার করেছেন।

বড় খালাদের গাড়ি আছে, একটা লাল রঙের গাড়ি। যেহেতু খালা যাবে, আমাদের সাথে নিয়ে গেলে আমরাও লাল রঙের গাড়িতে যেতে পারবো। গাড়িতে চড়তে আমাদের বেশ ভালো লাগে। খালাদের গাড়িটা অনেক সুন্দর।

বাবা অফিস থেকে আসলেই, মা বলে শুনেছো সাবিনার সাথে আমার কথা হয়েছে। ওরা যখন যাবে তখন আমাদের নিয়ে যাবে। বাবা বলেন, তাহলে ভালো হয়েছে। মুন্সিগঞ্জ যাওয়া আসবার গাড়ি ভাড়া বেঁচে যাবে। মা বলেন, হ্যাঁ কতোগুলো টাকা গাড়ি ভাড়া যেতো।

বাবাও একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন।

রাতে আমার ঘুম হয়না। অপেক্ষা করতে থাকি কখন ভোর হবে, ভোর হলেই খালা লাল রঙের গাড়ি নিয়ে আসবে, তারপর গাড়িতে মামার বাসায় যাবো। কিছু স্বপ্ন দেখি, সেই স্বপ্নে দেখি লাল গাড়িতে বসে আছি, গাড়ি চলছে, আর জানালা দিয়ে আসা বাতাস শরীর শীতল করে দিচ্ছে।

ফজরের আজান দিলেই বিছানা ছেড়ে উঠে ঘরে হাঁটতে থাকি। মা বলেন, এতো তাড়াতাড়ি উঠে গেলি? আমি বলি হ্যাঁ ঘুম আসে না কি করবো? মা নামাজে বসে যায়। আমিও ওজু করে এসে নামাজ পড়ি।

সকালের রোদ জানালা দিয়ে ঘরে আসে, আমি আর বড় আপা দুজনেই তৈরি হয়ে নেই। বাবা গোসলে গেছেন, মা গোসল করে ঘরে পরবার একটা কাপড় পরে। বড় খালা আসলেই শাড়িটা পরবেন।

সকালের রোদের তাপ বাড়তে থাকে, মা বড় খালার বাসায় ফোন করেন তবে কেউ ফোন তুলে না। বেশ কয়েকবার কল দেয়, তবে কেউ ফোন ধরে না। ঘন্টাখানেক চলে যায়, মা ভাবেন হয়তো খালা কোনো কাজ করছে কিংবা পথে আছে।

আমি আর আপা বেশ কয়েকবার গেটের কাছে যেয়ে দেখে আসি গাড়ি এসেছে কিনা। গাড়ির হর্ণের শব্দ শুনলেই মনে হয় খালা এসেছে গাড়ি নিয়ে। একটা লাল গাড়িও দেখি, তবে কাছে আসবার পরে বুঝতে পারি এটা খালাদের লাল গাড়ি না।

মা একটু পরপর ফোন করেন, ঘরের ভিতরে যায় কিছুসময় পরে আবার ফোনের কাছে এসে কল করে। কিছুসময় পরেই ফোনটা রিসিভ হয়।

মা এক শ্বাসে বলে ‘হ্যালো আপা শুনছিস? তোর কি কোনো সমস্যা হয়েছে? ওরাতো সবাই তৈরি হয়ে বসে আছে। রাফি ভোরে উঠেছে। তোর আসতে কতক্ষণ লাগবে? কখন বের হবি? অনেক বেলা হয়ে গেলো যে।'

ওইপাশ থেকে কলটা বড় খালা ধরেনি, ধরেছে খালার বাসায় কাজের মেয়ে চুমকি। চুমকি জানায় খালা বের হয়ে গেছে সেই ভোরেই, এখন হয়তো পৌছে গেছে তারা।

মা এবার মামার কাছে ফোন করে, মামা জানায় বড় খালা পৌছে গেছে। মামা বলে, তোরা কখন আসবি? তাড়াতাড়ি চলে আয়। মা বলে, আচ্ছা ভাইয়া আসছি। আপার তো আমাদের এখান থেকে যাবার কথা ছিলো, হয়তো ভুলে গেছে।

মা শীতল গলায় মামার সাথে কথা বলে ফোন রাখে। মায়ের চোখে দেখি টলমল করা পানি।

মা বাবাকে বলে, শুনো তুমি ওদের দুজনকে নিয়ে চলে যাও। আর ভাইয়া কিছু বললে, বলবে আমার শরীরটা খুব খারাপ। বাবা বলে, সে কি তুমিও চলো। গেলে সবাই যাবো না হয় কেউ যাবো না।

‘কেউ যদি না যাও ভাইয়া খুব রাগ করবে। তুমি ওদের নিয়ে যাও। তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পড়ো।’

আমাদের বাসায় যে উচ্ছ্বাস ছিলো সবকিছু থেমে যায়। যেমন ঝড়ের পরে সবকিছু শান্ত হয়ে যায় তেমনই শান্ত একটা পরিবেশ।

তখনই দরজায় কে যেনো ধাক্কা দেয়। বাবা দরজা খুলে দেখে আমাদের বাড়িওয়ালা আন্টি এসেছে। আন্টি বলে, কিরে তোমরা নাকি তোমার ভাইয়ের বাসায় যাবে, এখনো বের হওনি।

মা তাড়াতাড়ি চোখ মুছে নেয়, এমনভাবে চোখ মুছে যেনো কপালের ঘাম মুছতে যেয়ে গোপনে চোখ মুছে নেওয়া।

মা বলে, ভাবি আমি যাবো না। বাবুর বাবা যাবে ওদের নিয়ে।

‘সে কি তুমি যাবে না কেন?’
‘ভাবি আমার একটা শাড়ি ছিলো। কেবল আলমারি থেকে বের করতে যেয়ে দেখি উইপোকায় কেটে ফেলেছে।'
‘সেই কারণে যাবে না? তুমি আমার কাছে গেলেই তো হতো।'

আপার দিকে তাকিয়ে বলে, অনামিকা তুমি আমার সাথে এসো। একটা শাড়ি নিয়ে যাবে।

বাড়িওয়ালা আন্টির সাথে আপা তাদের ঘরে যায়। কিছুক্ষণ পরেই একটা শাড়ি নিয়ে আসে।

বাবা মায়ের দিকে তাকিয়ে বলে, এবার বসে না থেকে তাড়াতাড়ি শাড়ি পরে নেও। বের হতে হবে এখনি।

মা শাড়িটা পরে নেয়। আমরা লেগুনায় উঠে বসি, তারপর বাস ধরি। মামাদের বাসায় আসতে আসতে প্রায় দুপুর হয়ে যায়।

মামাদের বাসায় একদিন থেকে ঠিক পরদিন ভোরে আমরা আবার ঢাকা আসি।

মা অভিমান করে এরপর আর খালাকে ফোন দেয়নি। মায়ের অভিমান আসলে তুচ্ছ অভিমান। যে অভিমান খালা কোনোদিন আর ভাঙানোর প্রয়োজন মনে করেনি।

বাবার বদলি হয় কুমিল্লা। আমরা ঢাকা ছেড়ে কুমিল্লা চলে আসি। কুমিল্লা শহরে আসবার পরে খরচটা একটু কমে। এখানে শহর থেকে একটু দূরে বাসা ভাড়া কম, শান্ত শীতল শহর। বাবার বেতন বাড়ে।

মাকে এরপর বাবা একটা শাড়ি কিনে দিয়েছিলো। যদিও সে শাড়ি সবসময় আলমারিতেই থাকে।

আমি স্কুল থেকে পাশ করে কলেজে ভর্তি হই। কলেজে ভালো একটা রেজাল্ট আসে। কুমিল্লা শহরেই কোচিং করি, প্রথমবার কোথাও ভর্তির সুযোগ পাইনি। বাবার কতোগুলো টাকা নষ্ট করেছি এসব ভেবেই আপসোস হতো। আমার বন্ধুরা সবাই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছে, যারা পায়নি ওরা প্রাইভেটে ভর্তি হয়েছে। তবে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানোর মতো টাকা আমার বাবার নেই।

এর ভিতরে আমি একটা সাইকেল কিনি, সাইকেল কিনবার টাকা আপা দিয়েছে। আপা তখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। ফুড ডেলিভারির কাজ করতাম। সেই টাকায় কোচিং করি, এবার মনে একটা শান্তি পাই। কোথাও চান্স না হলে আপসোস হবে না, নিজের টাকা খরচ হয়েছে এটা ভেবে নিবো।

সেকেন্ড টাইমে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ হয়। যাক অবশেষে নিজের শখ কিংবা ইচ্ছে যাই বলি পূর্ণতা পেয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের দুই বছর যেতেই আমার স্কলারশিপ হয়ে যায়। দেশের বাহিরে চলে আসি। দেশ ছাড়বার ঠিক ছয়মাস পরেই আপার বিয়ে হয়, আপার বিয়েতে থাকতে না পেরে মন খারাপ হয়। সেদিন ক্লাস ছিলো, ক্লাসে বসেই দেখি চোখ টলমল করে পানি এসে গেছে। আপাও সে রাতে কল দিয়ে অনেক কেঁদেছে।

পড়াশোনার পাশাপাশি আমি এখানে এসে একটা লাইব্রেরিতে কাজ করতাম। কিছু টাকা থেকে যেতো মাস শেষে।

একা একা থাকতে খুব মন খারাপ হতো, মায়ের কথা মনে উঠতো অনেক তবু মানিয়ে নিয়েছি। মায়ের সাথে কথা বলতে গেলে মা বেশিরভাগ সময় কেঁদে ফেলতো কথা বলতে বলতেই।

পড়াশোনা শেষ হবার পরে একবছর লাইব্রেরিতেই কাজ করতে হয়। কোথাও থেকে তেমন ভালো চাকরির কোনো অফার পাইনি। এর ভিতরে এখানকার একটা কোম্পানিতে চাকরি হয়। বেতন বেশ ভালোই, বাড়িতে কিছু টাকা পাঠাতে পারি।

দেশেও কয়েক জায়গায় সিভি দিয়ে রেখেছি। আমার ইচ্ছে বাংলাদেশেই থাকবো।

সেদিন অফিস থেকে এসে গোসল থেকে বের হয়েছি তখনই একটা মেইল আসে। বাংলাদেশের একটা কোম্পানি থেকে আসে সে মেইল, তারা সব কাগজপত্র দেখবার পরে আমাকে ওখানে ডেকেছে।

আমি তাদের সাথে কথা বলে দশ দিনের সময় নেই। দশদিন পরে দেশে আসি। আপা আর দুলাভাই ঢাকা থাকে ওরা দুজনেই এয়ারপোর্টে এসেছে। এয়ারপোর্ট থেকে আপার বাসাতেই যাই। পরদিন ঢাকার সেই কোম্পানিতে কথা বলে বিকালে কুমিল্লা যাই বাবা মায়ের কাছে।

কুমিল্লা দুদিন থেকে ঢাকা এসে চাকরিতে যোগ দেই। বেশ ভালোই চলছে নতুন চাকরি। ভালো অংকের একটা বেতন।

দেখতে দেখতে চাকরির একবছর চলে যায়, আমার নিজের একটা ছোটো কোম্পানিও হয়েছে। বাবা আর মাকে সেবার খবর দিয়ে ঢাকা নিয়ে আসি। আপার বাসায় বেড়ানোর কথা বলেই তাদের নিয়ে এসেছে আপা৷ বাবা মা আপার বাসাতেই উঠে। গতরাতে তারা এসেছে।

আমি একটা ঠিকানা দেই, আপা পরদিন সকালে বাবা মাকে নিয়ে সেখানে চলে আসে।

বাহিরে সকালের রোদের তাপ বাড়ছে, একটা শোরুমের সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি কখন বাবা মা আর আপা আসবে। আজকে অপেক্ষা করতে খারাপ লাগছে না। কিছুক্ষণ পরেই আপা বাবা মাকে সাথে নিয়ে আসে।

একটা লাল রঙের গাড়ি কিনি। বাবা, মা, আপা, দুলাভাই বসে আছে একসাথে গাড়িতে। মা বারবার চোখ মুছে নিচ্ছেন, বাবা শক্ত মানুষ। তবে দেখি বাবার চোখেও পানি। আপা কথা বলতে পারছে না, গলা ধরে আসছে। আপার মুখে হাসি সাথে চোখে পানি। একটা লাল রঙের গাড়িতে সবাই কাঁদছে তবে আমার হাসি আসছে খুব, আমি আড়চোখে সবার চোখ দেখছি। কাঁদুক না হয় কিছুসময়।

আমাদের লাল গাড়ি
©

তুমি ক্লাসে ফেল করেছ? তাহলে তুমি কিছুই করতে পারবে না — এই ধারণা বহু শিক্ষার্থীকে মনস্তাত্ত্বিকভাবে ভেঙে দেয়। অথচ ইতিহাস ...
07/08/2025

তুমি ক্লাসে ফেল করেছ? তাহলে তুমি কিছুই করতে পারবে না

— এই ধারণা বহু শিক্ষার্থীকে মনস্তাত্ত্বিকভাবে ভেঙে দেয়। অথচ ইতিহাস বলছে, বিশ্বের অনেক সফল মানুষ একসময় পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন বা পড়ালেখায় খুব একটা ভালো ছিলেন না। কিন্তু তারা হাল ছাড়েননি। ব্যর্থতাকে করেছেন মূলধন, আত্মবিশ্বাসকে করেছেন চালিকাশক্তি। শিক্ষা ও সনদকে ছাড়িয়ে তারা হয়ে উঠেছেন বিশ্বের অনুপ্রেরণা।
এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হলো এমনই কিছু মানুষের কথা— যারা পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন, কিন্তু তারা প্রমাণ করে দিয়েছেন, জীবনে সফল হওয়ার জন্য নম্বর নয়, প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গি, সাহস, আর পরিশ্রম।

জ্যাক মা:
চীনের বিখ্যাত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জ্যাক মা জীবনে বহুবার প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় গণিতে পেয়েছিলেন মাত্র ১ নম্বর। তিনবার চেষ্টা করেও ভালো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেননি। শেষমেশ হ্যাংঝৌ নরমাল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন, যেটাকে তখন ‘চতুর্থ শ্রেণির’ বিশ্ববিদ্যালয় বলা হতো।
চাকরির ক্ষেত্রেও ভাগ্য তার সহায় হয়নি। কেএফসিতে চাকরির জন্য আবেদন করেছিলেন, যেখানে ২৪ জনের মধ্যে ২৩ জন চাকরি পান, বাদ পড়েন কেবল তিনি। পুলিশের চাকরির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা।
কিন্তু জ্যাক মা হাল ছাড়েননি। ১৮ জন সহযোদ্ধাকে নিয়ে নিজ বাড়ি থেকে শুরু করেন আলিবাবা। প্রথম দিকে কেউ তাদের পরিকল্পনায় বিশ্বাস করেনি। এমনকি ৩০ জন বিনিয়োগকারী তাদের ফিরিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু তিনি বিশ্বাস রেখেছিলেন নিজের ওপর। আজ তার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি আলিবাবা একটি বৈশ্বিক শক্তি, আর তিনি নিজে হয়ে উঠেছেন তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য এক জীবন্ত কিংবদন্তি।

স্টিভ জবস :
অ্যাপল প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস কলেজে ভর্তি হলেও তা শেষ করেননি। পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ কম থাকলেও প্রযুক্তি, নকশা আর উদ্ভাবনী চিন্তায় তিনি ছিলেন দুর্দান্ত। মাত্র ২০ বছর বয়সে গ্যারেজে বসেই তৈরি করেন অ্যাপল। যন্ত্রণা, চ্যালেঞ্জ, আর ব্যর্থতাকে সঙ্গী করেই এগিয়েছেন তিনি।
এক সময় তাকে নিজ প্রতিষ্ঠান থেকেও বের করে দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি থেমে যাননি। ফিরে এসে আবার গড়েছেন এক অভাবনীয় প্রযুক্তির জগৎ। আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাকবুক— সবকিছুর পেছনে রয়েছে তার দূরদর্শী চিন্তা।

বিল গেটস :
বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি বিল গেটস হার্ভার্ডে ভর্তি হয়েও তা শেষ করেননি। কলেজের গণ্ডি না পেরিয়েও তিনি তৈরি করেন মাইক্রোসফট, যা আজ বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তির শীর্ষ প্রতিষ্ঠান।
তিনি প্রমাণ করেছেন, ডিগ্রি থাকলেই মানুষ বড় হয় না— বড় হয় চিন্তা, উদ্ভাবন আর সাহসের মাধ্যমে।

ধীরুভাই আম্বানি :
ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী শিল্পপতিদের একজন ছিলেন ধীরুভাই আম্বানি। স্কুলজীবনে লেখাপড়ায় ছিলেন একেবারেই গড়পড়তা। পড়াশোনা বেশি দূর এগোয়নি। কিন্তু তার বুদ্ধিমত্তা, ঝুঁকি নেওয়ার সাহস ও পরিশ্রম তাকে নিয়ে যায় সাফল্যের শিখরে। ছোট এক দোকান থেকে শুরু করে গড়ে তোলেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ— যেটি আজ ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী।

উইনস্টন চার্চিল :
ইংল্যান্ডের ইতিহাসের অন্যতম সফল প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল স্কুলজীবনে ছিলেন একজন খারাপ ছাত্র। বারবার ফেল করতেন, শিক্ষকরা বলতেন— তিনি কিছুই করতে পারবেন না। অথচ তিনিই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটেনকে নেতৃত্ব দিয়ে রক্ষা করেছিলেন।
চার্চিল জীবনে হাল ছাড়েননি। ইতিহাসে তিনি জায়গা করে নেন এক যুদ্ধনায়ক ও কূটনৈতিক বীর হিসেবে। পরবর্তীতে পান নোবেল পুরস্কারও।
শিক্ষাগত ব্যর্থতা অনেকের জীবনে এক ধাক্কা হতে পারে, কিন্তু সেটা জীবনের শেষ কথা নয়। উপরোক্ত উদাহরণগুলো প্রমাণ করে, যারা নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস রাখে, যারা পরিশ্রমে ক্লান্ত হয় না, তারাই একদিন উঠে দাঁড়ায়।
আপনি পরাজয়ের পর কী করবেন, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি ব্যর্থ হয়ে কী শিখলেন, সেই শিক্ষাটাই আপনার ভবিষ্যতের ভিত্তি। সঠিক সময়, সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি, আর সাহসিকতা—এই তিনটিই যেকোনো মানুষকে সাফল্যের পথে নিয়ে যেতে পারে।

( সংগৃহীত)

"০ রিটার্ন" (Zero Return) মানে হলো—আপনার ইনকাম ট্যাক্সযোগ্য নয়, অথবা কোনো আয় নেই, কিন্তু আপনি নিয়ম মেনে আয়কর রিটার্ন দিচ...
06/08/2025

"০ রিটার্ন" (Zero Return) মানে হলো—আপনার ইনকাম ট্যাক্সযোগ্য নয়, অথবা কোনো আয় নেই, কিন্তু আপনি নিয়ম মেনে আয়কর রিটার্ন দিচ্ছেন। বাংলাদেশে অনলাইনে "০ রিটার্ন" সাবমিট করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

✅ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র:

1. TIN সার্টিফিকেট

2. eTIN User ID ও Password (যদি না থাকে, https://etaxnbr.gov.bd থেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে)

3. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

4. মোবাইল নম্বর ও ইমেইল অ্যাক্সেসযোগ্য থাকতে হবে

🖥️ ০ রিটার্ন জমা দেওয়ার ধাপসমূহ (অনলাইনে):

১. ভিজিট করুন:

👉 https://etaxnbr.gov.bd

২. Login করুন:

"eReturn Login" অপশন সিলেক্ট করুন
TIN, পাসওয়ার্ড ও ক্যাপচা দিয়ে লগইন করুন

৩. নতুন রিটার্ন শুরু করুন:

Dashboard থেকে “New Return” বা “Create Return” ক্লিক করুন
Assessment Year নির্বাচন করুন (যেমন: 2023-2024)

৪. “০ রিটার্ন” বেছে নিন:

যখন “Income Details” আসবে, সেখানে সমস্ত ইনকাম সেকশন ০ রাখুন
ইনকাম ট্যাক্স ক্যালকুলেশন অটোমেটিক্যালি ০ দেখাবে
অন্যান্য তথ্যগুলো (ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে) দিন

৫. “Verification” এবং “Submission” করুন:

সব তথ্য ভালোভাবে যাচাই করে “Submit” বাটনে ক্লিক করুন
প্রয়োজন হলে DSC (Digital Signature) ব্যবহার করুন অথবা Verification Code মোবাইলে যাবে

রিটার্ন সাবমিট হয়ে গেলে আপনি একটি Acknowledgement Receipt পাবেন (PDF ডাউনলোড করতে পারবেন)

🧾 কেন ০ রিটার্ন দেয়া জরুরি?

TIN Active রাখতে

কোনো ব্যাংক, পাসপোর্ট, লোন, ঠিকাদারি লাইসেন্স, ফেসবুক পেমেন্ট (Payoneer বা bKash) ইত্যাদির ক্ষেত্রে প্রমাণ দেখাতে

NBR থেকে জরিমানা এড়াতে
সংগৃহীত

একটা মেয়ে সন্তান পেলেন মানে আপনি জীবনে সুখ কি জিনিস সেটা ফিল করবেন। মায়া মমতা কি জিনিস সেটা ফিল করবেন। মেয়েদের মতো করে ব...
06/08/2025

একটা মেয়ে সন্তান পেলেন মানে আপনি জীবনে সুখ কি জিনিস সেটা ফিল করবেন। মায়া মমতা কি জিনিস সেটা ফিল করবেন। মেয়েদের মতো করে বাবা-মাকে কেউ যত্ন করে না।

একটা মেয়ের মা মানেই আপনাকে টেক কেয়ার করার জন্য কেউ জন্মালো । একটা মেয়ের মা মানেই আপনি আজীবন কোন বন্ধু পেলেন যে বন্ধুটা আপনাকে ছেড়ে যাবে না।

একটা মেয়ে জন্মানোর পর মায়ের সবচেয়ে বড় স্বস্তি হলো তার বিশ্বস্ত একজন এমন বন্ধু যে জীবনে পা মিলিয়ে চলার সহযাত্রী ।কচি কচি হাতেই মেয়েটা আপনাকে আদর করতে করতে ফিল করাবে আপনি আপনার মায়ের আরেক ফটোকপি পেতে যাচ্ছেন ।

একটু বড় হবার পর থেকেই সে আপনাকে ফিল করাবে আপনাকে এক্সট্রা কেয়ার করার কেউ আপনার ছায়ার সাথে সাথে ঘুরছে ফিরছে । শৈশবেই সে বেড়ে উঠতে উঠতেই আপনাকে চা কফি বানিয়ে দিবে , সে চাইবে আপনার সাজের তাকটা কিংবা আলমিরাটা একটু গুছিয়ে দিতে ।কৈশরে সে আধা মা হয়ে আপনাকে শাসন করা শুরু করবে ।

ঘুমাও না কেন? খাওনা কেন? এই শাড়ীটা পরো না কেন বলা শুরু করে দিবে । যৌবনে তার পড়াশুনা শেষ করতেই আপনার জন্য সে নীরবে ছেলের দায়িত্ব পালন করার জন্য উঠেপরে লাগবে ।

আর বৃদ্ধ বয়সে যখন আপনি একা সে আপনার ভালো সঙ্গী হয়ে আপনার সুখ -দুঃখের সমস্ত আলাপ আলোচনা বন্ধু হয়ে শুনবে ।

মেয়েরা মায়ের চোখের জল মুছানোর জন্যই মনে হয় পৃথিবীতে আসে । তাই তো মেয়ে মানেই জান্নাতের সুখ ।
ভালো থাকুক পৃথিবীর সব মা, ভালো থাকুক পৃথিবীর সব মেয়ে গুলো। ❤️❤️❤️©

🌿অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন?নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার পরিবর্তে এই ৫টি সহজ অভ্যাস গড়ে তুলুন: # # ১. নিয়মতান...
06/08/2025

🌿অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন?
নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার পরিবর্তে এই ৫টি সহজ অভ্যাস গড়ে তুলুন:

# # ১. নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন 🕐
- রাত জাগা এড়িয়ে চলুন
- সকালের নাশতা বাদ দেবেন না
- নিয়মিত ব্যায়াম ও যোগব্যায়াম করুন
- মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন

# # ২. খাওয়ার পর সতর্কতা ⚠️
- খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়বেন না
- শোয়ার ৩ ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করুন
- ভারী ব্যায়াম করতে হলে খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর করুন
- খাওয়ার পর ১০ মিনিট হালকা হাঁটুন

# # ৩. এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলুন ❌
- ভাজাপোড়া ও তেল-চর্বিযুক্ত খাবার
- খালি পেটে টক ফল বা লেবুপানি
- অতিরিক্ত চা-কফি, চকলেট
- কোমল পানীয় ও সস-কেচাপ

# # ৪. খাবার ও পানীয়ের নিয়ম 💧
- খাওয়ার সময় পানি খাবেন না
- খাবার ও পানীয়ের মধ্যে ১৫-২০ মিনিট বিরতি রাখুন
- আদা চা বা ক্যামোমিল চা উপকারী

# # ৫. সঠিক খাওয়ার পদ্ধতি 🍽️
- দীর্ঘ সময় খালি পেটে থাকবেন না
- একবারে বেশি খাবেন না
- ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান
- পেটের কিছু অংশ খালি রাখুন

**মনে রাখবেন:** নিয়মিত গ্যাসের ওষুধ খেলে আয়রনের ঘাটতি ও হজমের সমস্যা হতে পারে। তাই প্রাকৃতিক উপায়েই সমাধান খুঁজুন
আপনার বিশ্বাসের চিকিৎসা সঙ্গী — ১৯৬০ সাল থেকে!

আপনি কি খুঁজছেন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন নিরাপদ চিকিৎসা?
বিশ্বাস রাখুন অভিজ্ঞতার ওপর।

একজন বিবাহিত পুরুষকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি বিয়ে করে কি কি পেয়েছেন ? তার উত্তরটা খুবই মজার ছিল তাও সত্য... -বিয়ে করে সর্বপ...
05/08/2025

একজন বিবাহিত পুরুষকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি বিয়ে করে কি কি পেয়েছেন ?
তার উত্তরটা খুবই মজার ছিল তাও সত্য...

-বিয়ে করে সর্বপ্রথম একটা বউ পেয়েছি!
-পকেটে একটা মোবাইল থাকার পরও সারাদিনে যখন একটাও কল আসেনা তখন একটা কল করে ' তুমি এখন কোথায়? বলার মানুষ পেয়েছি! তখন নিজেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ 'পাবলিক' মনে হয়।
- একজন কুকার/সেফ/পাঁচক/রাঁধুনি পেয়েছি। একটা ওয়াসিং মেশিন পেয়েছি। পাঞ্জাবীটা ময়লা হয়েছে বললেই, মেশিন অটো চলে!
-একটা অটো টেপরেকর্ডার পেয়েছি, মাঝে মাঝে 'কি-বোর্ড' টেপা ছাড়াই বাজতে থাকে! কখনো জোড়ে 'স্টপ' বললে বন্ধ হয়, কখনো শব্দ পরিবর্তন হয়ে 'বৃষ্টি' চালু হয়! কখনো 'হাইফাইভ' দেখালে অটো বন্ধ হয়ে যায়। বড় বিচিত্র এই রেকর্ডার!
-সপ্তাহ পাঁচ-সাত দিন পর পর অতি যত্ন সহকারে বাজার-সদায়ের লিস্ট ধরিয়ে দেয়ার জন্য একজন 'কেয়ারটেকার' পেয়েছি!
-আমার ঘরে রাত ১১টা সাড়ে ১১টার পর আমাকেই প্রবেশ নিষেধ বলে হুমকি দেয়ার 'দারোয়ান' পেয়েছি!
-ছোট একটা 'এলার্মক্লক' পেয়েছি!
-বাড়তি প্রাপ্তি হিসেবে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি, শালা-শালী, সম্বন্ধী পেয়েছি। সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু মানুষকে নিকটাত্মীয় হিসেবে পেয়েছি।
- একটা সন্তান পেয়েছি। সে যখন Baba বলে কোলে চড়ে বসে কিংবা গলা জড়িয়ে ধরে তখন বাগানে ফুল ফুটলে মালির যে অনুভুতি হয় তার চেয়েও বেশি মনটা শীতল হয়!
-এত এত প্রাপ্তির মাঝে কিছু হারিয়েছিও! প্রথমত, কুমারত্ব হারিয়েছি ! (যদিও কোন মেডিকেল রিপোর্ট নাই)
-অতপর, মানিব্যাগ আর রিমোর্টের একছত্র অধিকার হারিয়েছি। মাঝে মাঝে মোবাইলটাও বেদখল হয়ে যায়!
সর্বশেষ সুখে- দুখে একটা কথা বলার সঙ্গী পেয়েছি! ©

টিন সার্টিফিকেট করলেই কি কর দিতে হয়??????টিন (TIN/e‑TIN) সার্টিফিকেট পাওয়া মানেই প্রতি মাসে কর জমা দিতে হবে না, বরং বার্...
05/08/2025

টিন সার্টিফিকেট করলেই কি কর দিতে হয়??????

টিন (TIN/e‑TIN) সার্টিফিকেট পাওয়া মানেই প্রতি মাসে কর জমা দিতে হবে না, বরং বার্ষিক আয়কর রিটার্ন ফাইল করতে হয় (যদি আপনার আয়করযোগ্য হয়)। নিচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলো:

🧾 টিন সার্টিফিকেট মানে কর ফাইল করার বাধ্যবাধকতা?

১. রাস্তার নিয়ম অনুযায়ী টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয়:

মাসে ১৬,০০০ টাকাসম্মত বেসিক স্যালারি পাওয়া,

কোনো ব্যবসা/পেশা করা,

গাড়ি মালিকানা,

পণ্যে লাইসেন্স, প্যাক সদস্যতা, ইত্যাদি ক্ষেত্রে

২. তবে টিন পাওয়া মানে আপনার কর দিতে হবে এমন নয়, যদি আপনার মোট আয়করযোগ্য মোটবিহীন বা শুল্কমুক্ত থাকে।

৩. আইনিভাবে, টিনধারী ব্যক্তি যা আয়করযোগ্য (ট্যাক্সফ্রি পরিমাণ ছাড়িয়ে গেলে), তাকে অবশ্যই বার্ষিক আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।
– আপনি প্রতি মাসে কর প্রদান করতে বললে সেটা হয় TDS বা advance tax—but বাড়তি নয় ।

💻 ফেসবুকে পে‑AIT (বেতনভুক্ত) সেটআপ করার পর কর দায়?

যদি কেউ ফেসবুকে টিন সনদ ব্যবহার করে পে‑AIT বা বেতনভুক্ত হিসেবে কাজ করেন:

তাহলেও আয় যদি ট্যাক্স ফ্রি সীমা ছাড়ায়, অর্থাৎ ট্যাক্সযোগ্য হয়, তখন তাকে **বার্ষিক রিটার্ন করতে হবে।**

যদি আয় সেই সীমার মধ্যে থেকে যায়, তাহলে কোনো কর জমা দিতে হবে না।
মাসিক কর সাধারণত deduct হয় “TDS (Tax Deducted at Source)”—যেটি কোনো সাইট বা ঠিকাদার কর্তৃক কর্তন করা হয় কিন্তু সে ক্ষেত্রে Annual Return দিতে হয় না, শুধু TDS challan বা রসিদ সংরক্ষণ করলেই হয় ।

বিষয় কর জমা দেওয়া প্রয়োজন?

**প্রতি মাসে কর (monthly advance)** না (unless specific withholding)
**বার্ষিক আয়কর রিটার্ন (annual return)** হ্যাঁ, যদি আয়করযোগ্য হয়

আপনি টিন সার্টিফিকেট পেয়েছেন বলে নিজে ঠিকমতো আয়করযোগ্য আয় না হলে কর দিতে বাধ্য নন।

তবে যেমন পে‑AIT এ টাকা চলে, employer বা platform কর্তৃক TDS কাটা হতে পারে—সেটা আলাদা এবং সাধারণত annual return দাবি করে না।

✅ আপনার জন্য কর প্রয়োজন কিনা নিরূপণ করবেন কীভাবে?

1. আপনার মোট বার্ষিক আয় কত (বেতন, ইনকাম, অন্যান্য)?

2. আয় কর যোগ্য পরিমাণের ওপর যায় কিনা?

3. যদি যায়—তবে আপনাকে সেপ্টেম্বর ৩০ এর আগে আগের আয় বছরে রিটার্ন জমা দিতে হবে (NBR নিয়ম) ।

🔚 উপসংহার

টিন সার্টিফিকেট মানেই মাসে কর দিতে হবে না, বরং আয়ের অংশ অনুযায়ী বছরে কর রিটার্ন দিতে হয়।

ফেসবুকে পে‑AIT চালু করলে নিজে কর দিচ্ছেন না; platform/agency কর্তৃক TDS কাটা হতে পারে, কিন্তু annual return দরকার পড়বে যদি মোট আয়করযোগ্য হয়।

আপনার আয় বা আয়করযোগ্যতার বিষয়ে নির্দিষ্ট তথ্য দিলে আমি আরও নির্ভুলভাবে বলতে পারবো—যেমন আপনার বার্ষিক আয়ের পরিমাণ, আপনি কোন ধরনের কাজ করছেন ইত্যাদি।
সংগৃহীত

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rony’s Cutie Angels posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share