Sahityo Darbar

Sahityo Darbar সাহিত্য দরবার প্রকাশন

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৭ আগস্ট। সাহিত্যাঙ্গনে শোকের ছায়া ফেলে ২০০৬ সা...
17/08/2025

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৭ আগস্ট। সাহিত্যাঙ্গনে শোকের ছায়া ফেলে ২০০৬ সালের এই দিনে তিনি না-ফেরার দেশে পাড়ি জমান।
‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’ কিংবা ‘স্বাধীনতা তুমি’র মতো বহু কালজয়ী কবিতার স্রষ্টা শামসুর রাহমান। তাঁকে বলা হয় স্বাধীনতার কবি, কবিতার বরপুত্র।
তাঁর কবিতার পঙক্তির পর পঙক্তি মিশে আছে বাঙালির নানা আন্দোলন-সংগ্রামে।
আধুনিক বাংলা কবিতার প্রাণপুরুষ শামসুর রাহমানের কবিতার শিল্পিত উচ্চারণে প্রস্ফুটিত হয়েছে দেশ ও মানুষের কথা-আর্তি, মূর্ত হয়েছে বাঙালির গৌরবগাথা, স্বাধীনচেতা মানুষের দুর্নিবার আকাঙ্ক্ষা। আপন কাব্যশৈলীর গুণে তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন জীবনানন্দ দাশের পর বাংলা কবিতার ভুবনে সবচেয়ে আলোচিত কবির পরিচয়ে। সমকালীনতা ধারণকারী অনন্য প্রতিভায় উজ্জ্বল এই নাগরিক কবি।
১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর পুরান ঢাকার ৪৬ মাহুতটুলীর বাড়িতে জন্ম শামসুর রাহমানের। ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তবে আজীবন কবিতায় সমর্পিত এ কবি চির উজ্জ্বল হয়ে বেঁচে আছেন বাঙালির সত্তায়। #

সম্প্রতি বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কবিতা সংকলন নিয়ে তুমুল সমালোচনা হয়। এখানে ফ্যাসিস্ট এর সহযোগী...
25/07/2025

সম্প্রতি বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কবিতা সংকলন নিয়ে তুমুল সমালোচনা হয়। এখানে ফ্যাসিস্ট এর সহযোগী কবিদের কবিতা দিয়ে প্রকাশ করা হয় এই সংকলন। এতে লেখক সমাজ ক্ষুব্ধ হন।

24/07/2025

11/07/2025

আমরা মানুষ বাহিরে ভাই
ভিতর পশুর কারখানা
ক্ষমতার অকপটে এসে
মানুষ মারতে নাই'মানা।

©ফারুক ফরায়েজি

এই হত্যার বিচার চাই

কত জন প্রিয় অভিনেতার জন্য পোস্ট শেয়ার করে।জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদ...
10/07/2025

কত জন প্রিয় অভিনেতার জন্য পোস্ট শেয়ার করে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে
আজীবন ঋণী থাকতে চাই। "........................

অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী।

বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে।

হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই..
কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা...! ........
লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি! ..............

তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা।

CP

আজ ৮ জুলাই, প্রিয় কবি ও সাংবাদিক, "সাহিত্য দরবার প্রকাশন" এর মাননীয় উপদেষ্টা এস এম সাথী বেগম এর জন্মদিন। সাহিত্য দরবার প...
08/07/2025

আজ ৮ জুলাই, প্রিয় কবি ও সাংবাদিক, "সাহিত্য দরবার প্রকাশন" এর মাননীয় উপদেষ্টা এস এম সাথী বেগম এর জন্মদিন। সাহিত্য দরবার প্রকাশন এর পক্ষ থেকে নিরন্তর শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। মসৃণ হোক আগামীর পথচলা।
www.sahityodarbar.com

রাজনৈতিক দলের কর্মী হলে জাতি দেখতে পেত কত মিছিল মিটিং কত দফারফা।মিডিয়ার জাউরামি আরোও কত কী!একজন গার্মেন্টস শ্রমীক বলে আজ...
01/07/2025

রাজনৈতিক দলের কর্মী হলে জাতি দেখতে পেত কত মিছিল মিটিং কত দফারফা।

মিডিয়ার জাউরামি আরোও কত কী!

একজন গার্মেন্টস শ্রমীক বলে আজ নেই সেসব কিছুই।

কি অপরাধ ছিল তার যেকারণে এভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করতে হলো!?

তার নাম হৃদয়। উনিশ বছরের একটা ছেলে। গাজীপুরের কোনাবাড়িতে গ্রিনল্যান্ড পোশাক কারখানায় কাজ করত ইলেকট্রিক মেকানিক হিসেবে।

বহুত দিনের স্বপ্ন ছিল, একটা মোটরসাইকেল কিনবে, ঈদের দিন মা-বোনকে উঠিয়ে ঘুরাবে।

তবে সেই স্বপ্নের আগে মালিকের চোখে তার পরিচয় ছিল, গরিব মিস্ত্রি,অশিক্ষিত মজুর।

শনিবার সকাল।

কারখানায় কিছু গোলমাল হয়। হৃদয় নাকি ‘অফিশিয়াল নির্দেশনা না মেনে’ সার্ভিস দিয়েছিল।

বাকি কর্মীরা বলে, সে শুধু যা খারাপ হয়েছিল ঠিক করছিল।
কিন্তু মালিকপক্ষের কেউ কেউ বলে, অর্ডার অমান্য হয়েছে।

তাদের মনে হলো, একটা গরিব ছেলে এত সাহস দেখায়?

তাকে ডেকে আনা হয় অফিসে।
তারপর... দরজা বন্ধ।
লোহার রড, পাইপ, বুট, ঘুষি...
পিটিয়ে... থেঁতলে... নিস্তেজ করে ফেলে তাকে।

একজন সহকর্মী দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে কাঁপা কাঁপা গলায় বলেছিল, ভাই, বাঁচান, ওরে মারতেছে।
জবাব আসে,

তোদেরও উচিত শিক্ষা দিতে হবে।

ঘণ্টা খানেক পর হৃদয়ের নিথর দেহ পড়ে থাকে কারখানার পেছনের ঘরে।

হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার বলেন—
ডেড অন অ্যারাইভাল।

চোখদুটো অর্ধ খোলা, এক হাত মুঠো করা। যেন কিছু করতে চেয়েও পারেনি।

এই খবর যেন কেউ না জানে, সেই চেষ্টায় উঠে পড়ে লাগে মালিকপক্ষ।

পুলিশ আসে, ফাইল তৈরি হয়,
“অসুস্থ হয়ে মৃত্যু”

বলা হয়, “হৃদয়ের পরিবার শান্ত আছে।”
অথচ হৃদয়ের মা তখন পাগলের মতো দৌড়াচ্ছে হাসপাতালের বারান্দায়,

চিৎকার করে বলছেন,
“আমার ছেলে অসুস্থ ছিল না! ওরে পিটিয়ে মারছে… ওর মুখের ওপর পা দিছে!”

কিছু শ্রমিক জেনেশুনে রাস্তায় নামতে চাইলে,

তাদের জবাব দেয় রাষ্ট্র।
পুলিশ, র‌্যাব, জলকামান দিয়ে।

বলা হয়,
তথ্য বিভ্রান্তিমূলক।
আর সাহসী সাংবাদিকতা হলো,
গুজব ছড়িয়ে বিশৃঙ্খলা।

একটা জাতীয় দৈনিক এমন শিরোনাম করে,“একটি মহল বেতন না বাড়ানোর ইস্যুতে কারখানায় উত্তেজনা ছড়াতে চায়”
হৃদয়ের নাম একটিও নেই সেই খবরে।

তাকে কবর দেওয়া হয় সন্ধ্যাবেলা।
চারজন শ্রমিক কাঁধ দেয়, এক ভাই ফোনে কান্না চেপে রাখে,

কারণ সে মালয়েশিয়ায়।
মা শুধু একবার জিজ্ঞেস করে—
— “ওরে মারলো ক্যান গো? সে কি মানুষ আছিল না?”
কেউ উত্তর দেয় না।

লেখা কপি করা

29/06/2025
লিবিয়ার প্রয়াত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কন্যা আয়েশা গাদ্দাফির ইরানী জনগনের প্রতি তার ভালোবাসা ও সহমর্মিতা জানিয়ে একট...
22/06/2025

লিবিয়ার প্রয়াত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কন্যা আয়েশা গাদ্দাফির ইরানী জনগনের প্রতি তার ভালোবাসা ও সহমর্মিতা জানিয়ে একটি আবেগঘন বিবৃতি দিয়েছেন বলে, সামাজিক মধ‍্যমে সেটি প্রচারিত হচ্ছে।

এলনামাদি ইউসুফ উসমানি নামের একজন ব‍্যক্তি তার ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করেছেন। এর সত‍্যতা সম্পর্কে আমরা নিসঃন্দেহ নই কিন্তু এটি যারই হোক না কেন, এই বার্তায় একটা সত‍্যতা আছে। আর সেটি এই যে, পশ্চিমারা নিজেদের জন্য যে স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারণ করে তা প্রচ‍্যের কারুর জন‍্য প্রয়োগ করেনা। তদুপরি, তাদের মতো ধোঁকাবাজ জাতি খুব কমই আছে!

বিষয়টি যাই হোক, এটি যদি সত‍্যসত‍্যই লিবিয়ার এক সময়ের নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কন‍্যা আয়েশা গাদ্দাফির বক্তব‍্য হয়, তবে তা বেশ প্রণিধানযোগ‍্য। আসুন দেখা যাক, মুয়াম্মার গদ্দাফির কন‍্যা বলে কথিত আয়েশা গদ্দাফির সেই বক্তব‍্যটি।

“হে গর্বিত ও স্থির ইরানী জনগণ! তোমরা সবাই জেগে ওঠো!
“যন্ত্রণা, ধ্বংস এবং বিশ্বাসঘাতকতার বাইরে গিয়ে তোমাদের সম্বোধন করছি। আমি এমন একজন নারীর কণ্ঠস্বর, যে নারী প্রকাশ্য শত্রুদের হাতে নয়, বরং পশ্চিমাদের প্রতারণামূলক হাসি এবং মিথ্যা প্রতিশ্রুতির হাতে তার দেশের মৃত্যু প্রত্যক্ষ করেছেন।

“আমি তোমাদের সতর্ক করছি! পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদীদের মিষ্টি কথা এবং স্লোগান তোমরা বিশ্বাস করো না। পশ্চিমারা তারাই সেই মানুষ যারা আমার বাবাকে বলেছিল, ‘যদি তুমি তোমার পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি ত্যাগ করো, তাহলে পৃথিবীর দরজা তোমার জন্য খুলে যাবে।’

“আমার বাবা সৎ উদ্দেশ্য এবং সংলাপে বিশ্বাস রেখে পুনর্মিলনের দরজা খুলে দিয়েছিলেন; কিন্তু আমরা প্রত‍্যক্ষ করেছি, কিভাবে ন্যাটোর বোমা হামলা লিবিয়াকে ধুলো ও রক্তে ঢেকে দিয়েছে, আমাদের জনগণকে বন্দিদশা, দারিদ্র্য এবং বাস্তুচ্যুতির দিকে টেনে নিয়ে গিয়েছে।

“ইরানের ভাইয়েরা! তোমাদের প্রতিরোধ, তোমাদের গর্ব, বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা, মিডিয়া এবং অর্থনৈতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তোমাদের দৃঢ়তাই হলো তোমাদের জাতির জীবন ও সম্মানের প্রতীক। সমন্বয়সাধনের (দরকষাকষির) মাধ‍্যমে ধ্বংস, বিভাজন এবং দুর্দশা ছাড়া আর কিছুই অর্জন করা যায় না। নেকড়েদের সাথে দর কষাকষি করলে ভেড়া রক্ষা পায় না, এটি কেবল তাদের পরবর্তী খাবার হয়ে যায়!

“আমরা দেখেছি; কিউবা, ভেনেজুয়েলা, উত্তর কোরিয়া, ফিলিস্তিনের মতো প্রতিরোধকারী জাতিগুলি জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে এবং সম্মানের সাথে ইতিহাস রচনা করেছে। আমরা দেখেছি; যারা আত্মসমর্পণ করেছে তারা কীভাবে তাদের ছাইয়ে অদৃশ্য হয়ে গেছে।

“ভালোবাসা এবং সহানুভূতির সাথে!”

বিদ্রঃ এলনামাদি ইউসুফ উসমানের ফেসবুক পেজ থেকে অনূদিত টেক্সট।

এটাই চিরন্তন সত্য
16/06/2025

এটাই চিরন্তন সত্য

Address

56, Chankarpul Lane, Nazimuddin Road, Bangshal
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sahityo Darbar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sahityo Darbar:

Share