আমার ভাবনা

আমার ভাবনা আমি সত্যের পূজারি। সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানানোর সম্পূর্ণ বিরূদ্ধে। হিজড়াদের অবাধ চাঁদাবাজি ও অপরাধের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।

ডিজিট্যাল স্মার্ট বলতে কি রিজার্ভ শূন্য, কোটি কোটি টাকার ঋণ,  তেল, গ্যাস ও কয়লার টাকা বাকি। তার মানে সবই ছিলো ফাঁকি?
25/10/2025

ডিজিট্যাল স্মার্ট বলতে কি রিজার্ভ শূন্য, কোটি কোটি টাকার ঋণ, তেল, গ্যাস ও কয়লার টাকা বাকি। তার মানে সবই ছিলো ফাঁকি?

কথাটা ঠিক কিনা বলুন।
25/10/2025

কথাটা ঠিক কিনা বলুন।

নির্মম! সালমান শাহ হত্যার রোমহষর্ক বর্ণনা দিলেন আসামী হত্যাকারীজবানবন্দিতে রেজভী বলেন, ‘ডন সালমান শাহর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল।...
24/10/2025

নির্মম! সালমান শাহ হত্যার রোমহষর্ক বর্ণনা দিলেন আসামী হত্যাকারী

জবানবন্দিতে রেজভী বলেন, ‘ডন সালমান শাহর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। সালমানের স্ত্রী সামিরার সঙ্গে ডনের গোপন সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং দৈহিক সম্পর্কও ছিল। অন্যদিকে সামিরার মায়ের সঙ্গে চিত্র প্রযোজক আসামি আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের গোপন ও দৈহিক সম্পর্ক ছিল। তাই সালমান ডনকে এড়িয়ে চলতেন।’

হত্যার পরিকল্পনার বিষয়ে রেজভী বলেন, ‘সালমান শাহকে হত্যার আগের দিন ১৯৯৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর গুলিস্তানের একটি বারে পরিকল্পনা করা হয়। ওইদিন রাত ৮টায় ডন, ডেভিড, ফারুক, জাভেদ ও আমি বারে যাই। সেখানে আরও ২ জন ছেলে ছাত্তার ও সাজু আসে। এরপর ফারুক ২ লাখ টাকা বের করে বলে, সামিরার মা ওই টাকা দিয়েছে। কথা ছিল সালমানকে শেষ করার জন্য মোট ১২ লাখ টাকা দেবে। কাজের আগে ৬ লাখ ও কাজের পরে ৬ লাখ। কিন্তু ২ লাখ টাকা পেয়ে ডনের সঙ্গে ফারুকের কথাকাটাকাটি হয়। পরে ফারুক রাগ করে বাইরে যায়। ২০ থেকে ২৫ মিনিট পরে আরও ৪ লাখ টাকা নিয়ে আসে। তখন ওখানেই ডন প্লাস্টিকের একটি দড়ি নিজের মাজায় বেঁধে উপরে কালো জ্যাকেট গায়ে দেয়। বাকি অর্ধেক রশি ফারুকের কাছে দেয়। এরপর তারা টাকা, সিরিঞ্জ, রিভলবার ইত্যাদি গুছিয়ে নেয়। সামিরার মা এবং আজিজ মোহাম্মদ ভাই দুজনে মিলেই সালমানকে শেষ করার ব্যাপারে ডন ও ফারুকের সঙ্গে কনটাক্ট হয়।’

রেজভী আরও বলেন, ‘এরপর ওই রাতে বার থেকে এফডিসি এসে শুটিং শেষে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী রাত আড়াইটার সময় আমাকে সালমান শাহর বাসায় নিয়ে যায় ডন। ওই বাসায় ডন, ডেভিড ও ফারুকের যাতায়াত ছিল বলে দারোয়ান কিছু বলেনি। সালমানের বাসায় লিফটে ওঠার আগেই ডান পাশে রুবী নামে এক মেয়ের রুমের দরজায় ডন নক করলে রুবী নাইটি পরা অবস্থায় দরজা খোলে। এরপর বলে, “ও তোমরা এসেছ।” তখন ডন রুবীকে বলে, ‘আজিজ ভাই কোথায়?’ বাথরুম থেকে আজিজ ভাই বের হয়ে আসে। এরপর আমরা উপরে উঠি। আজিজ ভাই চারতলায় নেমে যায়। আর আমরা ১১ তলায় নেমে সালমানের বাসায় যাই। দরজা আগে থেকেই চাপানো ছিল। দরজা খুলেই দেখা যায় সালমান বেডরুমে শুয়ে আছে। পাশে সামিরা নাই। তখন ডন, ডেভিড, জাভেদ, ফারুকরা মিলে সালমানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ সময় ফারুক তার পকেট থেকে ক্লোলোফর্মের সিসি বের করে সামিরাকে দেয়। সামিরা তা দিয়ে সালমানের নাকের ওপর চেপে ধরে। ডন সালমানের বুকের ওপর গিয়ে বসে। আর ফারুককে বলে, আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে ডাক। ফারুক তখন বাইরে গিয়ে আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে নিয়ে আসে। এরই মধ্যে সামিরার মা ড্রেসিংরুম থেকে বের হয়ে আসে। তখন ধস্তাধস্তি হচ্ছিল। সালমানের খুব শক্তি ছিল। ইনজেকশন দেওয়া যাচ্ছিল না। তখন সবাই মিলে সালমানকে ড্রেসিং রুমে নিয়ে ডেভিড সালমানের পা বাঁধে। আজিজ ভাই ডনকে ইনজেকশন দিতে বলে। পরে সামিরা পুশ করে, তার মা সামিরাকে পুশ করতে সাহায্য করে। পরে সালমান নিস্তেজ হয়ে পড়ে। ইনজেকশন পুশ করার আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাই ফ্যানটা সালমান শাহর ঘাড়ের ওপর ছুড়ে মেরেছিল। ড্রেসিং রুমে একটা মই ছিল। আজিজ মোহাম্মদ ভাই আমাকে মইটা আনতে বলে। আমি এনে দিই। এরপর তিনি দড়ি চান। তখন ডন নিজের কোমরের দড়িটা খুলে আজিজ ভাইয়ের হাতে দেয়। আজিজ মোহাম্মদ ভাই নিজেই সিঁড়ি দিয়ে উঠে দড়িটি সিলিং ফ্যানের সঙ্গে বাঁধে। তাতে আমি, সামিরা, সামিরার মা সাহায্য করি। পরে সালমানের পায়ে বাঁধা রশিটা খুলে বুকের ওপর উঠে গলায় চাপ দিয়ে রাখে এবং পরীক্ষা করে দেখে যে নিঃশ্বাস নেই। উপরের রশিটা খানিকটা ঝুলিয়ে রাখা হয়, যাতে দেখানো যায় যে, লাশটাকে ঝোলানো থেকে খোলা হয়েছে। পরে সালমান সুইসাইড করেছে এটা দেখানোর জন্য তাকে তেল মালিশ করা হয়, কাপড় ভিজিয়ে শরীরে রাখা হয়। এরপর যে যার মতো চলে যাই। আমিও ফরিদপুর চলে যাই। এরপর কারও সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি। কিছুদিন পর ডনের সঙ্গে ঢাকায় দেখা হলে আমাকে জানায় দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নাই। আজিজ মোহাম্মদ ভাই সব ঠান্ডা করে দিয়েছে। পরে আমি আবার বাড়িতে গেলে ১৯৯৭ সালের ৪ঠা জুলাই ডন ও ডেভিড আমাদের বাড়িতে আসে। ডন আমাকে বলে, কেইসটা আবার নাড়া দিয়ে উঠেছে। যেহেতু আমাদের সঙ্গে ছিলে। এখন আমাদের সাহায্য করতে হবে। আমাকে তারা প্রয়াত চিত্রপরিচালক আলমগীর কবিরের ছেলে লেনিন সেজে সালমানের বাবা-মার বাসায় যেতে বলে। এরপর গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় সালমানের ছোট ভাই বিল্টুকে অপহরণ করে সালমান হত্যা মামলা প্রত্যাহার করা হবে বলে পরিকল্পনা হয়। তবে ওই বাসায় লেলিন সেজে গেলে আমি ধরা পড়ি। সালমান শাহ আত্মহত্যা করেনি। এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।’@

শুধু আসামি রেজভীই নয়, আসামি রুবীও স্বীকার করেন এটি একটি হত্যাকাণ্ড।


Credit information:: Alam Ahmad (Shahun)

24/10/2025

রক্তদানের পূর্বে যা কিছু জানা জরুরি🩸
আপনার টাইমলাইনে Share করে রাখুন কাজে লাগতে পারে।🙂

➤বয়স: ১৮ থেকে ৬০ বছর
➤দৈহিক ওজন: ৫০ কেজির উপরে
➤হিমোগ্লোবিন স্তর: ১২ থেকে ১৪ মিলিগ্রাম/ডিএল
➤রক্তচাপ: সিস্টোলিক: ১১০ থেকে ১৪০, ডায়াস্টোলিক: ৬০ থেকে ৯০
➤রক্তদানের সময়: নারীদের জন্য ৪ মাস পর পর, পুরুষদের জন্য ৩ মাস পর পর
➤হৃৎকম্পন: মিনিটে ৬০ থেকে ৯০ বার
➤দৈহিক তাপমাত্রা: ৩৭.৫° সেন্টিগ্রেড/৯৮০ ফারেনহাইট
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
জনসচেতনতায়: জানা-অজানা 360
#জনসচেতনতা

24/10/2025

কামরাঙ্গার বিষাক্ততা সম্পর্কে এতদিন শুধু শোনেছি। নেফ্রলজি ডিপার্টমেন্টে আসার পর নিজ চোখে এর ভয়াবহতা দেখলাম।
কামরাঙ্গাতে caramboxin নামক এক ধরণের বিষ থাকে।

সাধারণত সুস্থ কিডনি তা দেহ থেকে বের করে দিতে পারে, কিন্তু chronic kidney disease এর রোগীর ক্ষেত্রে তা শরীরে জমা হয়ে রক্তের সাথে মস্তিষ্কে চলে যায়। এই বিষ মস্তিষ্কে যাওয়ার পর যা হতে পারে : ১) হেঁচকি ২) অবশতা ও দুর্বলতা ৩) বমি বমি ভাব ৪) মানসিক অস্থিরতা ৫) মেন্টাল কনফিউশন ৬) খিঁচুনি এবং সবশেষে ৭) মৃত্যু।

গতকাল যে রোগী আসলো এই সমস্যাগুলোর বেশিরভাগই তার মধ্যে ছিল। এখন শুধু ৭ নং টা বাকি, ICU তে মৃত্যুর সাথে লড়ছেন। নেফ্রলজির রেজিস্ট্রার Dr. Sadik Sadi ভাই কামরাঙ্গার কথা জিজ্ঞেস করার সাথে সাথেই রোগীর আত্মীয় উত্তর দিলেন, হ্যা উনি কিছুদিন আগেই কামরাঙ্গা খেয়েছেন।

এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, 'আমার তো কিডনির সমস্যা নাই, তাহলে আমি কি কামরাঙ্গা খেতে পারব?' উত্তর হল : প্রথমত, আপনি হয়তো জানেন না আপনার কিডনিতে কোন সমস্যা আছে কি না; দ্বিতীয়ত, প্রতিরোধই উত্তম পন্থা। জেনেশুনে কেন বিষ খাবেন?

পোস্টটা পড়ে থাকলে নিজে সাবধান হোন
আপনজনকেও এই বিষ থেকে রক্ষা করেন।

(collected)

22/10/2025
ভালো লাগলে শেয়ার কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
22/10/2025

ভালো লাগলে শেয়ার কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

কবিতাটি কেমন লাগছে বলবেন কিন্তু
22/10/2025

কবিতাটি কেমন লাগছে বলবেন কিন্তু

একদলহিজড়া::- বোনের বিয়ের দিন একদল হিজড়া এসে ৫০হাজার টাকা দাবি করলো, মধ্যবিত ফ্যামিলি আমরা হটাৎ করে এতো টাকা কিভাবে দিবো...
22/10/2025

একদলহিজড়া::- বোনের বিয়ের দিন একদল হিজড়া এসে ৫০হাজার টাকা দাবি করলো, মধ্যবিত ফ্যামিলি আমরা হটাৎ করে এতো টাকা কিভাবে দিবো সেটাই বুঝতেছিনা একটু পর আবার বরযাত্রী চলে আসবে...!!

হিজড়া : শুনো তিশান তোমার বাবা কে আগে ও বলেছিলাম আমাদের টাকা দিয়ে দিতে কিন্তু উনি দেননি বাধ্য হয়ে আমাদের বিয়ের দিন আসতে হলো।

- আচ্ছা দিদি ভাই তোমরা যেহুতু এসেছো আমাদের সামর্থ অনুযায়ী আমি তোমাদের টাকা দেয়ার ব্যবস্থা করছি,তোমরা এদিকে বসো বিয়ে খেয়ে তারপর যাবে আমি বাবুর্চি দের বলছি খাবার দিতে,তোমরা খাওয়াদাওয়া করে বসো আমি টাকা মেনেজ করে নিয়ে আসছি।

- ওদের জন্য টাকা নিয়ে এসে দেখি ওরা নেই, বাবা কে জিজ্ঞাসা করলাম ওরা কই, বাবা বললো ওরা তো খাওয়াদাওয়া করে চলে গেছে, যাওয়ার সময় এই ছোট প্যাকেট আর চিরকুট দিয়ে গেছে বললো তোকে দিতে এরমধ্যে দেখি বরযাত্রী চলে এসেছে চিরকুট আর প্যাকেট খুলা হলোনা।

- বোনকে বিদায় দিয়ে রাতের বেলা যখন বসে বসে ভাবছিলাম ,আজ আমার বোনের ও বিয়ে হয়ে গেলো বাড়িটা ও ফাঁকা ফাঁকা হয়ে গেলো তখন মনে হলো হিজড়া রা একটা প্যাকেট দিয়ে গেছে ওটা খুলে দেখি চিরকুটে লেখা....

- শুনো তিশান আমাদের তো মানুষ সম্মান ওই করেনা আর সেখানে তুমি তোমার বোনের বিয়েতে আমাদের আপ্যায়ন করলে, হিজড়া বলে না ডেকে দিদি ভাই বললে, সেখানে আমরা কিভাবে চাঁদা নেই বলো,আর যেহেতু দিদিভাই বলেছো তাই ছোট প্যাকেটে ২৫হাজার টাকা আমরা তোমার বোনের জন্য উপহার দিয়ে গেলাম আমরা হিজড়া হতে পারি আমরা ও মানুষ আমাদের সম্মান করলে আমরা ও সম্মান করতে জানি। সমাপ্ত

অনুগল্প সংগৃহীত

22/10/2025
ধনী হওয়ার কিছু টিপস.....!! ধনী হওয়া মানেই সবসময় বাইরে চাকচিক্য বা লোক দেখানো নয়। আসলে, যাদের নীরবে ধনী হতে দেখা যায়, ত...
22/10/2025

ধনী হওয়ার কিছু টিপস.....!!

ধনী হওয়া মানেই সবসময় বাইরে চাকচিক্য বা লোক দেখানো নয়। আসলে, যাদের নীরবে ধনী হতে দেখা যায়, তারা সাধারণত খুব সাধারণ জীবনযাপন করেন। এই মানুষগুলো সাফল্যের পিছনে ছোটেন না; বরং নিয়মিত ছোট ছোট অভ্যাসের মাধ্যমে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় সাফল্য পান।

চলুন জেনে নিই, কীভাবে কিছু নীরব অভ্যাস মানুষকে ধীরে ধীরে ধনী করে তোলে:

১. আগে নিজের জন্য রাখুন

ধনী হওয়ার পথে যারা এগিয়ে থাকেন, তারা খরচের আগে সঞ্চয় করেন। মাস শেষের অপেক্ষা নয়, বেতনের একটা নির্দিষ্ট অংশ তারা সরাসরি সঞ্চয় বা বিনিয়োগে জমা করেন। অটোমেটিক ট্রান্সফার সেট করে রাখেন, যেন সঞ্চয়টা নিজের অজান্তেই হয়ে যায়। সঞ্চয় করার কাজে তারা অ্যাপ, নোটবুক বা এক্সেল শীট ব্যবহার করেন, কিন্তু মূল লক্ষ্য একটাই, দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় বাড়ানো।

২. জ্ঞানে বিনিয়োগ করুন

শুধু চাকরির আয়েই তারা সন্তুষ্ট নন। তারা নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে, ট্রেন্ড জানা ও বাজারের চাহিদা বোঝার চেষ্টা করেন। বিভিন্ন কোর্স, ব্লগ, বই কিংবা অভিজ্ঞদের অনুসরণ করে দক্ষতার মাধ্যমে নিজের মূল্য বাড়ান । ফলে নতুন সুযোগ এলে তারা সেটা লুফে নেন।

৩. ধৈর্য ধরুন

এই যুগে যেখানে সবকিছু গতিশীল, সেখানে নীরবে ধনী হওয়া মানুষগুলো অপেক্ষা করতে জানেন। তারা জানেন, এখন না কিনে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করলে, লাভটা অনেক বড় হতে পারে। নতুন ফোন বা ফ্যাশন আইটেমের বদলে তারা বিনিয়োগে মন দেন।

৪. আয়ের উৎস বাড়ান

একটা মাত্র চাকরি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে— এই সত্যটা তারা মেনে নেন। ফ্রিল্যান্সিং, ছোট ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট কিংবা বিভিন্ন স্থানে বিনিয়োগ করে নানাভাবে আয় বাড়ান। একটা আয়ের উৎস বন্ধ হলেও অন্যটা যেন চালু থাকে, এতে আর্থিক চিন্তা কম হয়।

৫. স্বাস্থ্যকর সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করুন

তারা এমন মানুষের সঙ্গে সময় কাটান যারা নিজেও উন্নতিতে আগ্রহী। এতে তারা নতুন নতুন ধারণা, তথ্য বা সুযোগ পেয়ে যান। সবাইকে বদলানো সম্ভব নয়, কিন্তু সঠিক পরিবেশ তৈরি করলে নিজেদের লক্ষ্য ঠিক রাখা সহজ হয়।

৬. সাধ্যের মধ্যে জীবনযাপন করুন

দেখানোর জন্য নয়, নীরবে ধনী হওয়া মানুষদের গায়ে বিলাসিতার ছাপ থাকে না বা তারা তাদের সম্পদ দেখিয়ে বেড়ান না। তারা সাধারণ গাড়ি চালান, কম খরচে ঘুরতে যান, এবং বাস্তব প্রয়োজনকে গুরুত্ব দেন। এই অভ্যাস তাদের হাতে অতিরিক্ত অর্থ রাখে যা ভবিষ্যতে বড় বিনিয়োগে কাজে আসে।

৭. উন্নতির প্রতি লক্ষ্য রাখুন এবং প্রয়োজনে সমন্বয় করুন

তারা ইনকাম, খরচ, সঞ্চয়, বিনিয়োগ সবকিছুর হিসেব রাখেন। ভুল হলে সেটাও বুঝে দ্রুত ঠিক করেন। স্প্রেডশিট হোক বা মোবাইল অ্যাপ, ট্র্যাকিংয়ের অভ্যাস তাদের আরও আত্ম-সচেতন করে তোলে।

৮. এখনি শুরু করুন

ধনী হওয়ার জন্য নিখুঁত সময়ের দরকার নেই- এই সত্যটা তারা বুঝেন। সুযোগ এলেই কাজ শুরু করেন। ছোট হলেও পদক্ষেপ নেন। নিখুঁত হওয়ার চেয়ে উন্নতি তাদের কাছে বেশি জরুরি।

ধনী হওয়া মানে বড়সড় কিছু নয়, বরং নিয়মিত ছোট অভ্যাসের চর্চা। নিজেকে প্রাধান্য দেন, শেখার আগ্রহ রাখেন, ধৈর্য ধরেন, আয় বাড়ান, সঠিক পরিবেশে থাকেন, হিসেব রাখেন, এবং সুযোগ এলে কাজে লাগান। এই অভ্যাসগুলো আজই শুরু করা সম্ভব। উপায়গুলো অনুসরণ করে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান এক নতুন অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের দিকে।।

সংগৃহীত তথ্য

22/10/2025

জনস্বার্থে ছাত্র-শিক্ষকসহ দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে সরকারি কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক।

Address

Mohammadpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমার ভাবনা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আমার ভাবনা:

Share