Aurah's

Aurah's Welcome to Aurah's Family, Let's start some gossiping �

সেদিন টং দোকানে গেলাম ফ্রেন্ডদের সাথে চা খাওয়ার জন্য ।ভাবলাম, এক কাপ করে চা খাওয়া যাক, সাথে একটু আড্ডা ও হয়ে যাবে।আমরা...
06/08/2025

সেদিন টং দোকানে গেলাম ফ্রেন্ডদের সাথে চা খাওয়ার জন্য ।
ভাবলাম, এক কাপ করে চা খাওয়া যাক, সাথে একটু আড্ডা ও হয়ে যাবে।

আমরা তিনজন মিলে মামার বানানো স্পেশাল চা আর সাথে নিলাম বিস্কুট ।
তো যাই হোক, সব মিলিয়ে দোকানদার বিল করল ২৫ টাকা।

আমরা তিনজন ১০ টাকা করে দিলাম – মোট ৩০ টাকা।

দোকানদার একটু অবাক হয়ে বললেন, বিল তো ২৫ টাকা, বাড়তি ৫ টাকা ফেরত নাও।

একজন কাজের ছেলে ছিল দোকানে – সে টাকা ফেরত দিতে এল।
কিন্তু ৫ টাকা তো ৩ জনে সমানভাবে ভাগ হয় না!
তাই সে নিজের জন্য ২ টাকা রেখে, আমাদের তিনজনকে ১ টাকা করে ফেরত দিল।

এক ফ্রেন্ড বললো আমরা তো প্রত্যেকে ১০ টাকা দিয়ে ১ টাকা করে ফেরত পেলাম –

অর্থাৎ প্রত্যেকে খরচ করলাম ৯ টাকা করে।

৯ টাকা × ৩ জন = ২৭ টাকা

ওদিকে দোকানের ছেলে রেখে দিল ২ টাকা।

মানে ২৭ + ২ = ২৯ টাকা

🤯 আরে ভাই! কিন্তু তো আমরা ৩০ টাকা দিয়েছিলাম!
তাহলে বাকি ১ টাকা গেল কোথায়?!

আমি তো ওখানেই দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলাম...
এক কাপ চা খেয়ে এমন অংকের ধাঁধায় পড়ে যাব, কে জানত! 😵

✍️ Aurah's

ত্বকের যত্নে ময়েশ্চারাইজার কেন এত জরুরি?ত্বকের যত্ন নিয়ে আমাদের সবার মনেই একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খায়, "ময়েশ্চারাইজার দিন...
05/08/2025

ত্বকের যত্নে ময়েশ্চারাইজার কেন এত জরুরি?

ত্বকের যত্ন নিয়ে আমাদের সবার মনেই একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খায়, "ময়েশ্চারাইজার দিনে কবার ব্যবহার করা উচিত?"

এই প্রশ্নের উত্তরটা আসলে খুব সহজ, আপনার ত্বকের ধরন এবং আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে এটা ভিন্ন হতে পারে।

সকালে:
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মুখ পরিষ্কার করে হালকা ভেজা ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। এরপর সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে আপনার ত্বক সারাদিন সতেজ থাকবে এবং রোদ ও দূষণ থেকে সুরক্ষিত থাকবে।

রাতে:
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার লাগাবেন। রাতে ত্বক নিজেকে সারিয়ে তোলে, আর এই সময় ময়েশ্চারাইজার ত্বককে তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে।

কখন অতিরিক্ত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন?

* শীতকালে: শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে ত্বক খুব তাড়াতাড়ি রুক্ষ হয়ে যায়। তাই এই সময় দিনে ২-৩ বার ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।

* শুষ্ক ত্বক: যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, তবে দিনে ২ বারের বেশি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা আপনার জন্য খুব উপকারী।

* বাইরে থাকলে: যদি আপনি বেশি সময় ধরে এসিতে থাকেন, তাহলেও ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে মাঝে মাঝে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিতে পারেন।

মনে রাখবেন, ত্বকের যত্নে নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে ত্বক নরম, কোমল এবং উজ্জ্বল থাকে।

আপনার ত্বক যদি খুব তৈলাক্ত হয়, তবে অবশ্যই ওয়াটার-বেসড বা জেল-বেসড ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

নিজের ত্বকের কথা শুনুন, আর সেই অনুযায়ী যত্ন নিন। এতে আপনার ত্বক থাকবে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

✍️ Aurah's

🌿 "ত্বকের যত্নে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেও কাজ হচ্ছে না?কারণটা হয়তো তুমি জানোই না!"আচ্ছা, সত্যি করে বলো তো— ত্বকের যত্ন বল...
02/08/2025

🌿 "ত্বকের যত্নে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেও কাজ হচ্ছে না?

কারণটা হয়তো তুমি জানোই না!"

আচ্ছা, সত্যি করে বলো তো— ত্বকের যত্ন বলতে আসলে তুমি কী বোঝো? দামি ফেসিয়াল? দামি সিরাম? নাকি পার্লারের গা-জ্বালানো ট্রিটমেন্ট?

বিশ্বাস করো, ভালো ত্বক পেতে হলে ব্যাংক ব্যালান্স না, দরকার সঠিক যত্ন। আর সেই যত্ন শুরু হয় কিছু ছোট ছোট অভ্যাস দিয়ে — যেগুলোর কোনো খরচ নেই, কিন্তু প্রভাব বিশাল।

👉 অনেকেই প্রতিদিন স্কিনকেয়ার করে, কিন্তু ভুলভাবে করে।
👉 আবার কেউ কেউ স্কিনের মৌলিক যত্নটাই বাদ দিয়ে বসে থাকে — শুধু বাইরের চকচকে জিনিসে মন দেয়।

আজ চলো, জেনে নিই ত্বকের যত্নে আসলে কোন জিনিসগুলো সবচেয়ে উপকারী, আর তুমি সেগুলো ঠিকভাবে করছো কিনা একটু যাচাই করে নিও:

💧 ১. পানি – ত্বকের প্রাণ

তুমি জানোই তো, আমাদের দেশের গরমে স্কিন কেমন ঘেমে ডিহাইড্রেট হয়ে যায়!
👉 তাই দিনে অন্তত ৮–১০ গ্লাস পানি খাও।
➡ ৭ দিন পরে আয়নায় নিজেকে দেখো — নিজেই অবাক হয়ে যাবে!

🌞 ২. সানস্ক্রিন – অবহেলিত অথচ সবচেয়ে দরকারি

এই দেশের রোদ কিন্তু ত্বকের সবচেয়ে বড় শত্রু।
👉 বাইরে না গেলেও, জানালার পাশে থাকলেও SPF ৩০+ সানস্ক্রিন লাগাও।
➡ রোদে পড়া দাগ, পিগমেন্টেশন, এমনকি বয়সের ছাপ থেকেও বাঁচাবে!

🧴 ৩. ময়েশ্চারাইজার – যা তৈলাক্ত ত্বকেও দরকার

অনেকেই ভাবে, ময়েশ্চারাইজার শুধুমাত্র শুষ্ক ত্বকের জন্য।
👉 কিন্তু সত্যি হলো, সব স্কিন টাইপেরই ময়েশ্চারাইজার দরকার।
➡ তাই স্কিন টাইপ বুঝে water-based বা oil-based ময়েশ্চারাইজার বেছে নাও।

🍊 ৪. ভিটামিন সি – দাগ কমায় এবং গ্লো বাড়ায়

ত্বকে উজ্জ্বলতা চাইলে, দাগ হালকা করতে চাইলে ভিটামিন সি সিরাম দারুণ কাজ করে।
👉 সকালে ময়েশ্চারাইজারের আগে ২–৩ ফোঁটা ব্যবহার করো।
➡ কয়েক সপ্তাহেই পার্থক্য টের পাবে।

😴 ৫. ঘুম – সবচেয়ে সস্তা এবং উপকারী স্কিন ট্রিটমেন্ট

রাতে যদি ঘুম ঠিকমতো না হয়, তাহলে যত দামি প্রোডাক্টই লাগাও — glow আসবে না।
👉 ঘুমই স্কিন রিপেয়ার করার সবচেয়ে ভালো সময়।

🧘‍♀️ ৬. স্ট্রেস – স্কিনের নীরব শত্রু

👉 মন খারাপ থাকলে, স্ট্রেস থাকলে কিন্তু স্কিন সেটা বুঝে ফেলে। ফলে ব্রণ হয়, skin dull দেখায়।
➡ নিজেকে সময় দাও। মনে রেখো, নিজের যত্ন নেওয়া কোনো বিলাসিতা না — এটা গুরুত্বপূর্ণ।

🍚 ৭. খাবার – যা কি না স্কিনের ভিতরের ফাউন্ডেশন

ফাস্টফুড, কোলা, অতিরিক্ত চিনি — এগুলো স্কিনের নীরব শত্রু। 👉 নিয়মিত পানি, ফল, সবজি, বাদাম খাও।
➡ ভেতর থেকে স্কিন ক্লিন থাকলে বাইরেও glow করবে।

✨ শেষ কথা:

ত্বকের যত্ন মানেই শুধু দামি স্কিনকেয়ার না।
👉 এটা হলো নিয়মিত যত্ন, একটু সচেতনতা আর নিজের প্রতি নিজের ভালোবাসা।

Glow চাইলে আগে নিজের স্কিনকে বুঝতে শেখো। সুস্থ ত্বকই সবচেয়ে সুন্দর ত্বক — রঙ যাই হোক না কেন।

🪞 তোমার সবচেয়ে প্রিয় স্কিনকেয়ার হ্যাক কোনটা? নিচে কমেন্টে লিখে জানাও — দেখি কার glow আসে সবার আগে!

✍️ Aurah's

❌ ত্বকের রঙ ফর্সা করার নামে যা যা করো, তা আসলে স্কিনের উপর অত্যাচার!আমাদের সমাজে এখনো একটা ভুল ধারণা চলছে —"ফর্সা মানেই ...
01/08/2025

❌ ত্বকের রঙ ফর্সা করার নামে যা যা করো, তা আসলে স্কিনের উপর অত্যাচার!

আমাদের সমাজে এখনো একটা ভুল ধারণা চলছে —
"ফর্সা মানেই সুন্দর।"
এই ধারণার বোঝা মাথায় নিয়েই অনেকেই নিজেদের ত্বক নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগে।

আর তখনই শুরু হয় এক অদৃশ্য প্রতিযোগিতা —
ত্বক ফর্সা করার যুদ্ধ।

বাজারের ফেয়ারনেস ক্রিম, হোয়াইটেনিং সিরাম, ফেসিয়াল ব্লিচ, লেজার —
কিছুই বাদ যাচ্ছে না!
কিন্তু একবার ভেবেছো, এই সবকিছুর পেছনে কী ভয়ংকর সত্য লুকিয়ে আছে?

---

⚠️ দ্রুত “ফর্সা” হওয়ার নামে কী ঘটে ত্বকের সাথে?

🔬 কেমিক্যালযুক্ত ফেয়ারনেস ক্রিম:

বেশিরভাগ ক্রিমে থাকে মার্কারি, স্টেরয়েড, হাইড্রোকুইনোন —
যা ত্বকের উপরের স্তর পাতলা করে ফেলে,
ফলে স্কিন হয়ে পড়ে অতিমাত্রায় সংবেদনশীল।

📌 এর ফল কী?
▪️ কালো দাগ
▪️ ব্রণ
▪️ স্থায়ী স্কিন ড্যামেজ!

---

🔥 লেজার ট্রিটমেন্ট:

হ্যাঁ, রঙ হালকা হয় কিছুটা সময়ের জন্য।
কিন্তু এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া?

▪️ ত্বকে জ্বালাপোড়া
▪️ লালচে ভাব
▪️ স্কিন ইনফেকশন
▪️ এবং... এটি স্থায়ী সমাধান নয়।

---

🍋 "প্রাকৃতিক" উপাদানও সবসময় নিরাপদ না:

লেবুর রস, কাঁচা দুধ, বেসন —
এসব ঠিকভাবে না জানলে স্কিনে
▪️ পুড়ে যাওয়া
▪️ অ্যালার্জি
▪️ বা দাগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

প্রাকৃতিক মানেই নিরাপদ — এই ধারনাও ১০০% সত্য নয়।

---

💭 তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে — ফর্সা হতে হবে কেন?

🌿 সৌন্দর্য মানে শুধু স্কিনের রঙ নয়।
Glow আসে আত্মবিশ্বাস, স্বাস্থ্যকর স্কিন, আর ভিতরের যত্ন থেকে।

---

✅ বরং স্কিনকে দাও যা সে চায়:

🥦 পুষ্টিকর খাবার

💧 প্রচুর পানি

🧴 হালকা ক্লিনজার, ময়েশ্চারাইজার

🌞 প্রতিদিন সানস্ক্রিন

😴 ভালো ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি

---

🌸 নিজের ত্বকের রঙকে ভালোবাসো।

এটাই তোমার পরিচয়।
এটা পাল্টাতে হবে না — যত্ন নিতে হবে।
তবেই তুমি দেখবে, আসল glow কোথা থেকে আসে।

---

🪞 ত্বক ফর্সা করো না, সুস্থ রাখো।
নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করো, কারণ "সুস্থ ত্বকই সবচেয়ে সুন্দর ত্বক।"

✍️ Aurah's










আপনার ত্বক প্রতিদিন আপনার সাথে কথা বলে, জানেন কি?ব্রণ, দাগ, রুক্ষতা – এগুলো শুধু ত্বকের সমস্যা নয়, বরং আপনার শরীর কী বলত...
31/07/2025

আপনার ত্বক প্রতিদিন আপনার সাথে কথা বলে, জানেন কি?

ব্রণ, দাগ, রুক্ষতা – এগুলো শুধু ত্বকের সমস্যা নয়, বরং আপনার শরীর কী বলতে চাইছে তার এক-একটা ইঙ্গিত। আপনি কি আপনার ত্বকের ভাষা বুঝতে পারছেন?

চলুন, আমরা আপনার ত্বকের এই 'কথা'গুলোকে বোঝার চেষ্টা করি। কারণ, আপনার ত্বকের প্রতিটি পরিবর্তন আসলে আপনার ভেতরের স্বাস্থ্যের প্রতিচ্ছবি।

ত্বকের কিছু সাধারণ 'কথা' এবং তার মানে:

ব্রণ বা পিম্পল: হঠাৎ ব্রণ বেড়ে গেছে? এর পেছনে থাকতে পারে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, মানসিক চাপ, অস্বাস্থ্যকর খাবার অথবা এমনকি কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। নির্দিষ্ট স্থানে ব্রণ হওয়াটাও অনেক সময় অভ্যন্তরীণ সমস্যার দিকে ইঙ্গিত করে।

শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বক: আপনার ত্বক কি খসখসে লাগছে? পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না পান করা, আবহাওয়া পরিবর্তন, অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে স্নান করা, অথবা ত্বকের প্রাকৃতিক তেল কমে যাওয়া এর কারণ হতে পারে। অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যাও রুক্ষ ত্বকের কারণ হয়।

তৈলাক্ত ত্বক: অতিরিক্ত তেল উৎপাদন মানেই যে আপনার ত্বক স্বাস্থ্যকর, তা নয়। হরমোন, আবহাওয়া, ভুল স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার বা এমনকি স্ট্রেসও তৈলাক্ত ত্বকের কারণ হতে পারে।

লালচে ভাব বা র‍্যাশ: ত্বকে লালচে ভাব, চুলকানি বা র‍্যাশ অ্যালার্জি, একজিমা, রোজাসিয়া বা কোনো প্রদাহের লক্ষণ হতে পারে। অনেক সময় ভুল প্রসাধনী ব্যবহার করলেও এমনটা হয়।

কালো দাগ বা পিগমেন্টেশন: সূর্যের আলো, হরমোনের পরিবর্তন (যেমন গর্ভাবস্থা), ব্রণ পরবর্তী দাগ অথবা বয়সজনিত কারণে ত্বকে কালো দাগ পড়তে পারে। এটি মেলাসমা বা পোস্ট-ইনফ্ল্যামেটরি হাইপারপিগমেন্টেশনের লক্ষণও হতে পারে।

আপনার ত্বক যখন কথা বলে, তখন কী করবেন?

মনোযোগ দিন: ত্বকের প্রতিটি পরিবর্তনকে গুরুত্ব দিন। কখন কী হচ্ছে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

কারণ খুঁজুন: শুধু বাইরের যত্ন নয়, আপনার জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস, মানসিক চাপ - এগুলোর দিকেও নজর দিন।

সঠিক যত্ন: আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক স্কিনকেয়ার রুটিন ফলো করুন। মনে রাখবেন, সব প্রোডাক্ট সবার জন্য নয়।

ডার্মাটোলজিস্ট এর পরামর্শ: যদি ত্বকের সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা সমাধান খুঁজে না পান, তবে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তিনিই আপনার ত্বকের 'ভাষা' সবচেয়ে ভালো বুঝবেন।

আপনার ত্বকের যত্ন নিন, কারণ আপনার ত্বক শুধু আপনার সৌন্দর্য নয়, আপনার স্বাস্থ্যেরও আয়না। আপনার ত্বক কী বলতে চাইছে, সেটা শুনুন আর সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিন।

আপনার ত্বক এখন কী বলছে? কমেন্ট করে জানান!

✍️ Aurah's

স্বাস্থ্য-জরিপ! 💜✨আমি সবাইকে নিয়ে একটা স্বাস্থ্য জরিপ করতে চাচ্ছিলাম। আমি একটা হেলথ কেয়ার নিয়ে স্টাডি করছি। তাই সেটার জন...
29/07/2025

স্বাস্থ্য-জরিপ! 💜✨

আমি সবাইকে নিয়ে একটা স্বাস্থ্য জরিপ করতে চাচ্ছিলাম। আমি একটা হেলথ কেয়ার নিয়ে স্টাডি করছি। তাই সেটার জন্য আমার কিছু মানুষের জরিপ দরকার। আপনারা নিজের হেলথটাইপ বলে হেল্প করেন আমাকে। পরবর্তীতে আমিও হেল্প করতে পারবো তবে আপনাদের। ইন শা আল্লাহ 👀💜

✨ Rules : এই ১৫ টা প্রশ্ন খুব আস্তেধীরে মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। আপনার সামগ্রিক হেলথ টা কেমন সেটা অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তর দিবেন। আপনার মনে করেন হঠাৎ একটা পরিবর্তন এখন এসেছে এটা কাউন্ট করলে হবে না। সামগ্রিক ভাবে বলতে হবে। অতীত-বর্তমান মিলিয়ে। বা জীবনের বেশিরভাগ সময় আপনি কেমন সেটাই বলবেন। নিচে অনেক অপশন আপনার মনে হতে পারে ২টাই মিলে যাচ্ছে, সেইক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন যেটা বেশি মিলবে সেটা লিখবেন।

তো আপনি এই প্রশ্নগুলো তে দেখবেন, কয়টা A,B,C পেয়েছেন? সেটা কমেন্ট করবেন। যেমন : 5A, 6B, 4C এভাবে। ( আর বিশেষ ভাবে কোনো পয়েন্টের বিস্তারিত বলার থাকলে পরের লাইনে লিখে কমেন্ট করে দিবেন)

শুরু করি!

1️⃣ আপনার বডি স্টাকচার কেমন?

A. চিকন
B. মিডিয়াম
C. মোটা

2️⃣ আপনার ওজনের বিষয় টা কেমন?

A. চেষ্টা করেও সহজে বাড়েই না।
B. খুব সহজে বাড়ে। এবং সহজেই কমে ( ফুড এবং লাইফস্টাইল মেইনটেইন করলে)
C. চেষ্টা করে সহজে কমেই না।

3️⃣ আপনার ফুল বডির স্কিন কেমন?

A. প্রায় ১২ মাস ই অনেক শুষ্ক টান টান লাগে। লোশন, ময়েশ্চারাইজার দিয়েও যথেষ্ট হয় না।
B. তৈলাক্ত। এবং ব্রণ, এলার্জি, বাম্প এইসব প্রায় ই হয়
C. মোটামুটি ভালোই। নরমাল স্কিন। ময়েশ্চারাইজার ইউস না করলেও হয়। এতো শুষ্ক ও না। আবার তৈলাক্ত ও না।

4️⃣ আপনার পরিশ্রমে ঘাম কেমন হয়? মনে করেন ৩০মিনিট কঠিন পরিশ্রমের কাজ করলেন। (এটা যে শুধু গরমে ঘাম হবে এমন না। পরিশ্রমে কেমন ঘাম সেটা বের করবো)

A. ঘাম একদম কম হয়।
B. প্রচুর ঘাম হয়। এবং ঘামে দূর্গন্ধও হয়।
C. মিডিয়াম ঘাম হয়। না বেশি, না কম। তবে আর্দ্র আবহাওয়ায় গরমে ঘাম হয় প্রুচর।

5️⃣ আপনার বডির টেম্প্রেচার কেমন?

A. প্রায় সময় অনেক শীত লাগে। গরমেও অনেক সময় শীত করে।
B. প্রচুর গরম মনে হয়। গ্রীষ্মে অসহ্য রকম খারাপ লাগে।
C. মোটামুটি সব ওয়েদার ই ভালো লাগে। তবে গ্রীষ্ম কিংবা উষ্ণ দিন গুলো সামান্য ভালো লাগা কাজ করে। সামার লাভার টাইপ।

6️⃣ আপনার ন্যাচারাল চুল কেমন?

A. ড্রাই, ফ্রিজি। চুল দ্রুত পরে। চুল পাতলা। উস্কু খুস্কু
B. সোজা চুল। মিডিয়াম চুল। ( বেশি পাতলা না/ বেশি ঘন না)
C. প্রচুর ঘন, শাইনি চুল, ঝলমলে চুল।

7️⃣ আপনার চোখ কেমন?

A. ছোট এবং শুষ্ক।
B. মিডিয়াম।
C. মোটামুটি বড় চোখ। ভাসা ভাসা চোখ

8️⃣ আপনার ক্ষুদা কেমন?

A. বেশিরভাগ সময় ই তেমন ক্ষুদা লাগে না। মাঝে মাঝে তীব্র ক্ষুদা লাগে।
B. প্রায়ই বেশি ক্ষুদা লাগে। একটু পর পর এটা সেটা খেতে ইচ্ছে করে।
C. একদম নরমাল। রোজা রাখতে তেমন সমস্যা হয় না। খুব বেশি ক্ষুদা কিংবা খুব বেশি খাওয়ার উপরে থাকা হয় না। মিডিয়াম থাকে।

9️⃣ আপনার ডাইজেশন সিস্টেম কেমন?

A. ইররেগুলার। তবে মাঝে মাঝে ভালো। তবে বেশিরভাগ গ্যাস হয়, এবং পেট ফাপা ফাপা লাগে। কন্সটিপেশন আছে।
B. খুব দ্রুত পেট খালি হয়ে যায় এমন। তাই একটু পর ই ক্ষুদা লাগে
C. এটা অনেক আস্তে আস্তে হয়। পরবর্তী ক্ষুদায় অনেক টাইম লাগে। পেট খালি হতে টাইম লাগে। এবং খাবারের পরেই অনেক ভার ভার লাগে এবং আলসেমি লাগে।

1️⃣0️⃣ আপনার ঘুম কেমন হয়?

A. অনেক হালকা ঘুম। অল্প একটু সাউন্ডেই আপনি উঠে যান। ঘুমাতে সমস্যা হয়। ডিস্টার্ব ঘুম একটা।
B. মোটামুটি ভালো ঘুম হয়। পরিমিত ঘুম হয়। খুব গভীর কিংবা খুব হালকা না। এবং সকালে ঠিক সময়ে ঘুম থেকে উঠে যাওয়া যায়। এবং সহজেই কাজ করা যায়।
C. অনেক গভীর ঘুম। ঘরে ডাকাতি হলেও বুঝবে না। এবং সকালে ঘুম থেকে উঠতেও অনেক সময় লাগে। ঘুম ভালো মতো ভাঙ্গতে সময় লাগে।

1️⃣1️⃣ আপনার মনোযোগ কেমন?

A. দীর্ঘ সময় ধরে একটি জিনিসে স্থির থাকা কঠিন মনে হয়। একই সময়ে বিভিন্ন চিন্তা, বিভিন্ন কাজ মাথায় আসে। মানে একটা জিনিস স্থির হয়ে করতে পারেন না।

B. প্রচুর মনোযোগ। এবং স্থির। খুব দ্রুত কাজ শুরু করে ফেলেন যেকোনো জিনিস একবার স্থির করে ফেললে করেই ছাড়বে। লক্ষ্য গুলো বাস্তবে করবেই। আর মোটামুটি ধৈর্য্যহীন। মানে ঝটপট দ্রুত সময়ে কাজ টা শেষ করতে চায়। আর কাজে কোনো বাধা আসলে উত্তেজিত হয়ে যায়। আর দক্ষতার সাথে মনোযোগ দিয়ে করতে চায়।

C. অনেক সময় লাগে একটা কাজ শুরু করার আগে। তবে একবার কাজ টা শুরু করে ফেললে, কাজের মাঝে আর তেমন সমস্যা হয় না। মানে কেউ বিরক্ত করতে আসলে, তেমন মনোযোগ হারায় না। নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সুন্দর মতো মনোযোগ দিয়ে করতে পারে পরবর্তীতে।

1️⃣2️⃣ কাজের বেলায় আপনি কেমন?

A. এক সাথে একাধিক কাজ করেন। একটা কাজ শেষ না করেই অন্য কাজ শুরু করে দেন। আর একাধিক নতুন আইডিয়া মাথায় ঘুরে। এবং একই সময় সবগুলো সম্পর্কেই ভাবতে থাকেন।

B. একদম লক্ষ্যের প্রতি স্থির। আর পারফেকশন দরকার হয় আপনার সব কাজে। উলোটপালোট কিছু পচ্ছন্দ না। গুছিয়ে কাজ করেন। আর লিডার কিংবা নেতৃত্ব দিতে ভালোবাসেন। এবং প্রতিযোগিতামূলক ভাবেও কাজ করতে আগ্রহী হন।

C. কাজের ক্ষেত্রে স্থিতিশীল ভূমিকা চায় এবং দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি পছন্দ করে। আমার কাজের ক্রমাগত পরিবর্তনের সাথে মোকাবিলা করা খুবই চ্যালেঞ্জিং এবং চাপের মনে হয়।

1️⃣3️⃣ আপনি মনে করেন বন্ধু কিংবা মানুষের মাঝে আছেন। তো এই রকম গ্রুপ ডিসকাশনে আপনার আচরণ কেমন?

A. আপনি খুব দ্রুত কথা বলেন। একাধিক টপিক নিয়ে কথা বলেন। এক টপিক থেকে দ্রুত অন্য টপিকে চলে যান।
B. স্পষ্ট এবং দৃঢ়ভাবে কথা বলেন। বিশেষ করে যখন কোন সুনির্দিষ্ট বিষয় বলতে হয় খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বলেন। এবং একটা আলোচনাকে একটা স্পষ্ট সিদ্ধান্তের দিকে পরিচালিত করতে চান।
C. বলার থেকে শুনতে পচ্ছন্দ করেন। তবে যখন ই কথা বলেন, সুচিন্তা করে কথা বলেন। অনেক কথা বলেন না, তবে যতোটুকু বলেন ভালো বলেন এবং কোয়ালিটিফুল কথা বলেন।

1️⃣4️⃣ আপনি কোন নেগেটিভ ইমোশন বেশি ফিল করেন?

A. ভয় পাওয়া, নার্ভাস হওয়া, সিদ্ধান্তহীনতা
B. রাগী, অধৈর্য্য, ফ্রাস্টেটেড
C. হতাশ, ডিমোটিভেট, লো ফিল

1️⃣5️⃣ আপনি শিখেন কেমন করে?

A. খুব দ্রুত শিখেন, আবার দ্রুতই ভুলে যান
B. খুব দ্রুত শিখেন, এবং দরকারের সময় মনে করতে পারেন। সব সময় মাথায় আসে না। তবে দরকারের সময় একটু সময় লাগলেও মাথায় এসেই পরে।
C. শিখতে একটু সময় লাগে। তবে একবার শিখে ফেললে অনেক বছরেও আর ভুলেন না। মনে থাকে লম্বা সময়।

প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর সততার সাথে দিবেন ইন শা আল্লাহ। কিছু না বুঝলে কমেন্ট করবেন! আপনারা আমাকে হেল্প করলে, আমিও আপনাদের হেল্প করতে পারবো ইন শা আল্লাহ। 💜👀

✍️ Neera Rahma

এক যুবক লাইভ অনুষ্ঠানে শায়খ মুহাম্মাদ আল আরেফিকে কল দিল। যুবকটি বলল, সে প্রেমে পড়েছে এবং তার প্রেমাস্পদকে ভুলতে পারছে না...
27/07/2025

এক যুবক লাইভ অনুষ্ঠানে শায়খ মুহাম্মাদ আল আরেফিকে কল দিল। যুবকটি বলল, সে প্রেমে পড়েছে এবং তার প্রেমাস্পদকে ভুলতে পারছে না।

সে শায়খের নসিহাহ চায়। শায়খ যুবকটিকে আল্লাহর সাহায্য চাইতে এবং বেশী বেশী দুআ করতে বললেন।
যুবকটি জিজ্ঞেস করল যে, এমন কোনো বিশেষ দুআ আছে কী না যার সাহায্যে সে তার হৃদয়ে গেঁড়ে বসা ভালোবাসার পরশকে দূরে সরিয়ে দিতে পারবে। শায়খ তাকে এই দুআটি পড়তে বললেনঃ "হে আল্লাহ, আপনি আমার অন্তরে নুর দান করুন, চোখে নুর দান করুন, কানে নুর দান করুন..."
শায়খ দুআ শেষ করার আগেই যুবক বাধা দিয়ে বলল, "প্লিজ, প্লিজ সম্মানিত শায়খ। থামুন! থামুন!" শায়খ ভাবনায় পড়ে গেলেন যে তিনি ভুলভাল কিছু বললেন কী না।
যুবকটি জবাব দিল, "আমি যে মেয়ের প্রেমে পড়েছি তার নাম নুর।"
শায়খ এটি শুনে এতটাই হাসতে থাকেন যে তাকে প্রোগ্রাম বন্ধ করে ব্রেকে যেতে হয়।

[শাহেদ হাসান অনূদিত]

(Collected post)

🌧️ বৃষ্টির দিন, আর জামাকাপড়ের বাজে গন্ধ? আপনারও হচ্ছে?বর্ষাকাল মানেই একদিকে নরম স্নিগ্ধ আবহাওয়া, আরেকদিকে ভেজা জামাকাপড়...
26/07/2025

🌧️ বৃষ্টির দিন, আর জামাকাপড়ের বাজে গন্ধ? আপনারও হচ্ছে?

বর্ষাকাল মানেই একদিকে নরম স্নিগ্ধ আবহাওয়া, আরেকদিকে ভেজা জামাকাপড়ের স্যাঁতসেঁতে বাজে গন্ধের ঝামেলা!
বাইরে বেরোতে হলো, হঠাৎ বৃষ্টি... ফিরে এসে জামা শুকোতেই পারলেন না!
ফলে? সকালে ফ্রেশ জামা পরার বদলে, সেই অদ্ভুত গন্ধে নাক কুঁচকে যেতে হয়।

এই সমস্যায় আমি নিজেও ভুগেছি। কিন্তু কয়েকটা ছোট ছোট অভ্যাস বদলানোর পর আর এই গন্ধের ঝামেলা হচ্ছে না। 🥰
চলুন, শেয়ার করি আমার টেস্টেড কিছু হ্যাক—যা আপনারও কাজে আসবে।

✅ ​১. দ্রুত শুকিয়ে ফেলুন

* ​বৃষ্টিতে ভেজা কাপড় যত দ্রুত সম্ভব শুকিয়ে ফেলা উচিত। ভেজা কাপড় বেশিক্ষণ ফেলে রাখলে তাতে ব্যাকটেরিয়া জন্মায়, যা বাজে গন্ধের কারণ।

* ​আলো-বাতাসযুক্ত জায়গায় শুকান: সম্ভব হলে কাপড় বাইরে খোলা জায়গায়, যেখানে রোদ ও বাতাস আছে, সেখানে শুকিয়ে নিন। এতে কাপড় দ্রুত শুকাবে এবং গন্ধ হওয়ার সুযোগ থাকবে না।

* ​ফ্যান ব্যবহার করুন: যদি বাইরে শুকানোর সুযোগ না থাকে, তাহলে ঘরের ভেতরে ফ্যানের নিচে কাপড় মেলে দিন। ফ্যান কাপড়ের আর্দ্রতা দ্রুত শুষে নিতে সাহায্য করবে।

* ​হিট ব্যবহার করুন (সতর্কতার সাথে): হেয়ার ড্রায়ার বা আয়রন ব্যবহার করেও কিছু কাপড় শুকানো যায়, তবে খুব সতর্ক থাকতে হবে যাতে কাপড় পুড়ে না যায়।

✅ ​২. সঠিক উপায়ে ধোয়া

​গন্ধ হয়ে যাওয়া কাপড় ধোয়ার সময় কিছু বিশেষ কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।

* ​সাদা ভিনেগার: কাপড় ধোয়ার সময় ডিটারজেন্টের সাথে ১/২ কাপ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে দিন। ভিনেগার গন্ধ দূর করতে এবং কাপড় জীবাণুমুক্ত করতে সাহায্য করে। ভিনেগারের গন্ধ কাপড় শুকানোর পর চলে যাবে।

* ​বেকিং সোডা: এক বালতি পানিতে ২-৩ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে কাপড়গুলো ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সাধারণ নিয়মে ধুয়ে নিন। বেকিং সোডা দুর্গন্ধ শোষণ করে নেয়।

*​ লেবুর রস: পানিতে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে কাপড় তাতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে পারেন। লেবু প্রাকৃতিক ডিওডোরাইজার হিসেবে কাজ করে।

✅ ৩. কাপড় সংরক্ষণে সতর্কতা

​কাপড় শুকানোর পরেও সঠিক উপায়ে সংরক্ষণ করা জরুরি।

* ​পুরোপুরি শুকিয়ে নিন: কাপড় সম্পূর্ণ শুকিয়ে ফেলার পরেই আলমারিতে রাখুন। সামান্য ভেজা থাকলেও গন্ধ আবার ফিরে আসতে পারে।

* ​আলমারিতে এয়ার ফ্রেশনার: আলমারিতে সিলিকা জেল প্যাকেট বা ছোট সুগন্ধি স্যাক রাখতে পারেন, যা আর্দ্রতা শোষণ করে এবং আলমারির ভেতরে একটা সতেজ গন্ধ বজায় রাখে।

*​ ঠাসাঠাসি করে রাখবেন না: আলমারিতে কাপড় খুব বেশি ঠাসাঠাসি করে রাখবেন না, এতে বাতাসের চলাচল কমে যায় এবং গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

🌸 এই টিপসগুলো ফলো করলে বৃষ্টির দিনেও জামা থাকবে ফ্রেশ আর গন্ধমুক্ত।

আপনার কোনো নিজস্ব হ্যাক আছে? কমেন্টে জানালে আমিও শিখতে পারবো!

✍️ Aurah's

আমরা যারা রাতভর তাহাজ্জুদে উঠতে পারি না…আমরা যারা নিয়মিত নফল রোজা রাখতে পারি না…আমাদের কি কোনো আশা নেই?আছে! আছে এক সহজ ক...
25/07/2025

আমরা যারা রাতভর তাহাজ্জুদে উঠতে পারি না…
আমরা যারা নিয়মিত নফল রোজা রাখতে পারি না…
আমাদের কি কোনো আশা নেই?

আছে! আছে এক সহজ কিন্তু মহামূল্যবান রাস্তা – দরূদ শরীফ।

রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর উপর একবার দরূদ পাঠ করলে কী হয় জানেন?

✅ আল্লাহ তায়ালা আপনার উপর ১০টি রহমত বর্ষণ করেন।
✅ ১০টি গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
✅ জান্নাতের ১০ ধাপ কাছাকাছি চলে যান।

ভাবুন তো!
আমার আমল সীমিত, যতটুকু পারি ততটুকুই করি।
কিন্তু আল্লাহর রহমত সীমাহীন। তিনি রহমত দেন তাঁর শান আর মহত্ত্ব অনুযায়ী – যা কল্পনাতেও আনা যায় না!

তাহলে কি এমন সহজ একটি আমল ছেড়ে দেব?
না! প্রতিদিন কিছু সময় বের করে অন্তত ১০ বার হলেও দরূদ শরীফ পড়ি—

আল্লাহুম্মা সল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিন ওয়া ‘আলা আ’লি মুহাম্মাদ।

✨ দরূদ পড়া মানে শুধু বরকত পাওয়া নয়, এটা আমাদের অন্তরের প্রশান্তি, দুনিয়া-আখিরাতে সাফল্যের চাবিকাঠি।

✅ দরূদ শরীফ কীভাবে পড়বেন?

সবচেয়ে সহজ দরূদ:

> আল্লাহুম্মা সল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিন ওয়া ‘আলা আ’লি মুহাম্মাদ।

এটা পড়তে সময় লাগে মাত্র ৫ সেকেন্ড, অথচ এর ফজিলত অগণিত।

আরেকটি পূর্ণ দরূদ (দরূদে ইব্রাহিম):

> আল্লাহুম্মা সল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিন ওয়া ‘আলা আ’লি মুহাম্মাদ, কামা সল্লাইতা ‘আলা ইবরাহীমা ওয়া ‘আলা আ’লি ইবরাহীমা, ইন্নাকা হামিদুম মজীদ।
আল্লাহুম্মা বারিক ‘আলা মুহাম্মাদিন ওয়া ‘আলা আ’লি মুহাম্মাদ, কামা বারাকতা ‘আলা ইবরাহীমা ওয়া ‘আলা আ’লি ইবরাহীমা, ইন্নাকা হামিদুম মজীদ।

👉 কখন দরূদ পড়বেন?

নামাজের শেষে সালাম দেওয়ার আগে

সকালে ঘুম থেকে উঠে বা রাতে ঘুমানোর আগে

যখন মনে পড়ে, গাড়িতে বসে, বাজারে হাঁটতে হাঁটতে—যেখানেই হোক

মনে রাখবেন:
একবার দরূদ মানে আল্লাহর ১০ রহমত, ১০ গুনাহ মাফ, আর ১০ ধাপ জান্নাতের কাছে যাওয়া!

🌸 আজ থেকেই ছোট্ট এই আমল শুরু করি?

✍️ Aurah's

ভবিষ্যৎ বলে দেওয়া পেইজটা নিজেদের পেইজের ভবিষ্যৎ টাই জানতো না। 🐸🐸🐸(Collected)Aurah's
24/07/2025

ভবিষ্যৎ বলে দেওয়া পেইজটা নিজেদের পেইজের ভবিষ্যৎ টাই জানতো না। 🐸🐸🐸
(Collected)

Aurah's

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ দুর্ঘটনায় দগ্ধ অসংখ্য শিক্ষার্থীর জন্য এখন স্কিন ডোনেশন অত্যন্ত জরুরি হয়ে ...
23/07/2025

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ দুর্ঘটনায় দগ্ধ অসংখ্য শিক্ষার্থীর জন্য এখন স্কিন ডোনেশন অত্যন্ত জরুরি হয়ে উঠেছে।

🩹 Burn Unit-এর দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডা. মাহবুব হাসান (Room No: 345) জানিয়েছেন—

🔹 স্কিন ডোনেশন এখনই প্রয়োজন।
🔹 যাদের শরীরের বেশিরভাগ অংশ পুড়ে গেছে, তাদের বাঁচাতে স্কিন গ্রাফটিং একমাত্র উপায়।
🔹 সাধারণত উরুর (thigh) অংশ থেকে স্কিন নেয়া হয়।
🔹 ১৪ দিনের মধ্যে ডোনারের সেই অংশে রিকভারি হয়ে যায়।
🔹 সামান্য স্কার (দাগ) থাকতে পারে, তবে কোনো বড় শারীরিক ক্ষতি হয় না।

📋 প্রক্রিয়া সংক্ষেপে:

1. প্রথম দিন শুধু রক্ত পরীক্ষা (screening) করে বাড়ি ফিরে যাবেন।

2. রিপোর্ট ঠিক থাকলে ২ দিনের মধ্যে কল করে আপনাকে ডেকে ডোনেশন নেওয়া হবে।

3. সেদিনই ডে কেয়ারে পর্যবেক্ষণে রেখে রাতে ছেড়ে দেওয়া হবে।

আপনার দেওয়া স্কিন একটি প্রাণ বাঁচাতে পারে।❤️
📞 দয়া করে আগ্রহী হলে দ্রুত যোগাযোগ করুন সংশ্লিষ্ট ইউনিটে। সময় খুবই সংকটাপন্ন।

আসুন, একসাথে দাঁড়াই এই মানবিক বিপর্যয়ের সময়ে।
আমাদের ছোট্ট এক পদক্ষেপ, কারো জন্য নতুন জীবন।

©

22/07/2025

তাদের বয়স ছিল কাগজের প্লেন উরানো, অথচ বাস্তব প্লেন তাদের জীবন উড়িয়ে দিল 😅😓
🏴 এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৩১+❗
তথ্য সূত্রঃ মাইলস্টোন ফর এভার।
[গণমাধ্যম এখনো কোনো সঠিক তথ্য জানায় নি ]





Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aurah's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Aurah's:

Share