Asif Md.Nazrul Blog

Asif Md.Nazrul Blog সাংবাদিক নাট্যকার লেখক ও প্রযোজক।

রক্তাক্ত ইতিহাস --কাউকে করেছে নিঃস্ব কাউকে ক্ষমতা ছাড়া কাউকে দেশ ছাড়া। উদ্দেশ্য ছিল একটাই -হয়তো মুক্তি নয়তো মৃত্যু -!!...
02/08/2025

রক্তাক্ত ইতিহাস --কাউকে করেছে নিঃস্ব কাউকে ক্ষমতা ছাড়া কাউকে দেশ ছাড়া। উদ্দেশ্য ছিল একটাই -হয়তো মুক্তি নয়তো মৃত্যু -!!
এ শ্লোগানকে বুকে ধারন করে জীবন বাজি রেখে তারা লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে -আন্দোলন কিংবা প্রতিরোধে। যাদের হাতে ছিলনা কোন মারণাস্ত্র কিন্তু যারা দমন করতে মাঠে নেমেছে তাদের ছিল শসস্ত্র। তবুও মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে তারা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল -গন মানুষের মুক্তির জন্য।

আর শাসক গোষ্ঠী তীব্র দমন নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছিলো ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তাই আন্দোলন কারীদের বুক এবং মাথা নিশানা করে চালিয়েছে গুলি। যার ফলে -বহু তাজ প্রাণ ঝরে গেছে মিছিলে -রাজপথে কিংবা অলিতে গলিতে। মানুষের বুকে গুলি করে তাদের কখনও অনুশোচনা হতনা গুলি করে লাস এ্পিসি থেকে ফেলে দেয়া ,অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করা -লাস পুড়ে ফেলা সব কিছুই করেছে তারা নির্দ্বিধায় নিঃসন্কোচে এবং নির্ভয়ে এজন্য হত্যাকান্ডের পরে তাদের মাঝে দেখা যেত বুনো উল্লাস।

তারা মনে করেছিল -আমৃত্যু তারা ক্ষমতায় থাকবে তাদের হটাতে পারবেনা কেউ। তারা যাই করে তাই ঠিক।৭১ সালে বাঙ্গালীর উপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল হানাদার বাহিনী ঠিক সেভাবে তারাও মনে করেছিল দেখা মাত্র গুলি চালালেই ক্ষমতা চিরস্থায়ীয় হয়ে যাবে -কিন্তু বিধি বাম।

আন্দোলন স্তিমিত হবার পরিবর্তে রূপ নেয় ভয়াবহ সংঘর্ষে। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী এক সময় সরকারের কথায় মাঠে নামলেও একটা সময় তারা উপলব্ধি করে।আমরা কাদের গুলি করছি -আমরা কাদের মারছি ,কেন মারছি ? এত মানুষের ক্ষোভ দাবী সত্যিই কি অপেক্ষিক না উপেক্ষা করার মত ? দেশের ছাত্র -জনতার উপর গুলি করার জন্যই কি আমাদের সৃষ্টি হয়েছে ?

আন্দোলন যখন চুড়ান্ত আকার ধারন করে তখন সেনাবাহিনী নমনীয় অবস্থান নেয়। ছাত্রদের দাবীর প্রতি সমর্থন জানায় এবং ছাত্র কিংবা আন্দোলন কারীদের উপর গুলি চালাতে পারবেনা বলে সরকারকে সাফ জানিয়ে দেন।তখনই টনক নড়ে সরকারের। পালাবার পথ খুঁজতে থাকে।আর তার দোসররা রং বদলাতে থাকে একে একে।

এখনও তারা আমাদের চারপাশে ঘাপটি মেরে বসে আছে সুযোগের অপেক্ষায়। সুযোগ পেলে তারা হায়নার মত ঝাঁপিয়ে পড়বে -বিজয়ীদের উপর।

বস্তুত পাকিস্তানী সৈন্য এবং দোসরদের আমরা যদি ৪৫ বছর পর বিচার করে ফাঁসির কাস্টে ঝুলাতে পারি -তাহলে ২৪ এর রক্ষীবাহিনীকে বিচার করতে পারবো কেন ?সেটা পুলিশ -বিজিবী -আর্মি কিংবা ক্ষমতাসীন দলের হেলমেট বাহিনী হোকনা কেন।

এ শ্লোগানকে বুকে ধারন করে জীবন বাজি রেখে তারা লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে -আন্দোলন কিংবা প্রতিরোধে। যাদের হাতে ছিল ক.....

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_11.htmlখুনির প্রকাশ্যে ফাঁসি দাও -চাঁদাবাজের হাত কেটে দাও  -ধর্ষকের ...
12/07/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_11.html
খুনির প্রকাশ্যে ফাঁসি দাও -চাঁদাবাজের হাত কেটে দাও -ধর্ষকের নুনু কেটে দাও -ঘুষ খোরের গায়ে গরম পানি ঢাল চাকুরী চ্যুত কর মাথার চুল কামিয়ে ন্যাড়া করে দাও মানুষ জানুক ঘুষ নেবার কারণে তাকে ন্যাড়া করা হয়েছে । দেখ তিন মাসের ভেতরে দেশে কোন ধর্ষণ খুন কিংবা চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটে কিনা ?

কিন্তু তোমরা তা করবেনা। কারণ তোমাদের আশেপাশেই থাকে ধর্ষক, খুনি ঘুষখোর চাঁদাবাজরা । এরা না থাকলে তোমরা একা হয়ে যাবে দল চালাতে পারবে না।তোমাদের চরিত্রকে ফুলের মত পবিত্র করার লোক পাবেনা।

গত ১০ বছরের ইতিহাস ঘেঁটে দেখ -মধ্য প্রাচ্যের কোন দেশে খুন হয়েছে কিনা ,ধর্ষণ হয়েছে কিনা ? হয়নি -কারণ তারা বিচার কিংবা পরিণতিকে ভয় পায় , জানে তাদের পক্ষে কোন উকিল পাবেনা বিচারকও ঘুষ খাবেনা।

বস্তুত বাঙ্গালী ,পাকিস্তানী ,ভারতীয় ,সুদানি -শ্রীলঙ্কান দ্বারা কিছু খুনের ঘটনা ঘটেছে বিচারে খুনির মৃত্যুদণ্ডও হয়েছে তাই মধ্যে প্রাচ্যে মানুষকে খুনের জন্য রাস্তায় নেমে আন্দোলন করতে হয়না। বিচারের জন্য গন-দাবী উঠেনা। কাউকে দল থেকে বহিষ্কার করতে হয় না । কোন খুনির পক্ষে আদালতে উকিল দাঁড়ায় না-ধরা পড়লে তার জামিন হয়না। কোন রাজনৈতিক দলে খুনিদের জায়গা দেয়না।

কারণ বিচার ব্যবস্থা যেখানে কঠোর সেখানে অপরাধ প্রবণতা কম। আর যেখানে আইনের ফাঁক আছে -ঘুষ আছে দুর্নীতি আছে -চাঁদাবাজ আছে-খুনির পক্ষে উকিল আছে যেখানেই অপরাধ প্রবণতা বেশি।

তুমরা বলো -টাকা থাকলে বেশ্যা কেনা যায় -আর আমি বলি -টাকা থাকলে উকিলও কেনা যায়। এজন্য উকিল আর বেশ্যার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।

এ দেশে বিশ্বজিতের পক্ষে উকিল আদালতে দাঁড়ায়নি ? অপরাধীদের জামিন হয়নি ? এদেশে আবরারের খুনিদের পক্ষে উকিল দাঁড়ায়নি ? আসামীদের জামিন হয়নি ? এ দেশে ১১ খুনের পক্ষে আদালতে উকিল দাঁড়ায়নি ? আসামীদের জামিন হয়নি ?রিমি-সিমি- তাজনীন -নুসরাত -বুশরার খুনিদের পক্ষে আদালতে উকিল দাঁড়ায়নি ?

এদেশে ২০০৬ এ লগী বৈঠার মিছিল হয়নি ? লাসের উপর দাঁড়িয়ে মানুষ বুনো উল্লাস করেনি ? করেছে কিন্তু, মামলা কিংবা বিচার হয়নি কারন মানুষের মৃত্যুও মিথ্যা হয়ে যায় রাজনৈতিক কারনে।

এদেশে রাষ্ট্রীয় মদদে বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড কিংবা ক্রসফায়ার হয়নি ? এ দেশে রাজনৈতিক কারণে মানুষ গুম হয়নি ? ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শত শত মানুষকে হত্যা করা হয়নি ?

হয়েছেতো । কারণ এদেশের রাজনীতি আইন এবং বিচারবিভাগ কেউ হত্যা খুন ধর্ষণ বন্ধ হবার পক্ষে নয়। সবাই এ সবের নিন্দা করে সত্য কিন্তু নিজেদের স্বার্থে আইন করে বন্ধ করার পক্ষে কেউ রাজি নয়।

খুনির প্রকাশ্যে ফাঁসি দাও -চাঁদাবাজের হাত কেটে দাও  -ধর্ষকের নুনু কেটে দাও -ঘুষ খোরের গায়ে গরম পানি ঢাল চাকুরী চ্য...

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_10.htmlসরল মনে একটা প্রশ্ন জাগে -২০১৫ সালে বাংলা মটরে খালেদা জিয়ার গ...
11/07/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_10.html
সরল মনে একটা প্রশ্ন জাগে -
২০১৫ সালে বাংলা মটরে খালেদা জিয়ার গাড়ী বহরে যখন হামলা হলো -তখন আওয়ামী লীগের এমন কোন নেতাকে পাওয়া গেলনা -যারা বলেছে -এটা ঠিক হয়নি কিংবা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত। বরং সবাই জয়বাংলা উলুধ্বনি দিয়েছে।

পক্ষান্তরে ২০২৫ সালে ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার যখন ভাঙ্গা হলো -তখন বিএনপিতে দুজন লোক পাওয়া গেল -তারা শুধু প্রতিবাদ করেনি -হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে বলে -উষ্মা করেছেন। আসলে পৃথিবীতে এখনও মানবতা বেঁচে আছে এবং রাজনীতিতে ভদ্র লোক আছে মনে হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য #ব্যারিস্টার_রুমীন_ফারহানা ও বিএনপির উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য জনাব #ফজলুল_হকের_প্রতি আমার জিজ্ঞাসা আইচ্ছা -ক্যান্টনমেন্টের বাড়ী থেকে যখন একজন সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রীকে -এক কাপড়ে জোর করে বের করে দেয়া হলো -পরবর্তীতে সে বাড়ী ভেঙ্গে দেয়া হলো -তখন কি আপনাদের হৃদয়ে কিঞ্চিত পরিমাণ রক্তক্ষরণ হয়েছিল.প্রতিবাদ কি করেছিলেন, কোন চ্যানেলে বসে ?

আসলে বিএনপিতে আপনাদের মত আওয়ালীলীগের প্রতি কোমল হৃদয়ের মানুষ পাওয়া যায় বটে কিন্তু আওয়ামীলীগে আপনাদের মত বিএনপির প্রতি নমনীয় ভাবের লোক পাওয়া যায়না। খুবই হৃদয় বিদারক ব্যাপার।

বলা বাহুল্য -ঘটনা বহুল দু জায়গাতেই পুলিশের উপস্থিত ছিল কিন্তু উপরের নির্দেশ না পাওয়ায় তারা দর্শকের ভূমিকা পালন করতে বাধ্য হয়েছে। কারন পুলিশ জনগনের বন্ধু । তাই বন্ধুত্ব নষ্ট হোক এমন কোন কাজ পুলিশে করতেই পারেনা।

যার জন্য পুলিশের মত আমরাও রাজনীতিতে নীরব দর্শক , বলি কম শুনি বেশি। বুঝি কম তাই শুধু দেখেই যাচ্ছি-আপ্নাদের তিলিছমতি কারবার।

আইচ্ছা রুমীন আপা -আপ্নে বিএনপির এম্পি হয়ে বিগত সরকারের আমলে হাসিনা আপার কাছে পূর্বাচলে প্লটের আবেদন করলেন কেল্যা ? যদি আপনাকে প্লট দিত তাহলে এখন কি সেটা রাখতেন নাকি দল ?

ফজলু চাচা -আওয়ামীলীগ +বিএনপি+জাতীয় পার্টি+গামছা পার্টি কোন দলইতো আপনার টেস্ট করার বাকী নাই। সব দলের টিকেট নিয়ে নির্বাচন করলেন মগর এম্পি হইতে পারেন নাই। এবার যদি বিএনপি আপ্নেরে মনোনয়ন না দেয় তাইলে এনসিপি থেকে ট্রাই করবেন নাকি ? জোন্সার দাদীর মত আবার ফোস কইরা উইঠেন না। কইলাম আর কি -কারন আপনার কাছেতো বোল পাল্টানোতো স্বাভাবিক ব্যাপার।

জামাততো মগর আপনাকে নমিনেশন দিবেনা। তাইলে সামনের নির্বাচনে আপ্নে করবেন্টা কি ?

২০১৫ সালে বাংলা মটরে খালেদা জিয়ার গাড়ী বহরে যখন হামলা হলো -তখন আওয়ামী লীগের এমন কোন নেতাকে পাওয়া গেলনা -যারা বলে.....

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_9.htmlধরে নিলাম -আপাকে খেদাই দেওয়াতে এবং ড.উইনুসকে দেখতারেনা বিধায়  ...
09/07/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_9.html
ধরে নিলাম -আপাকে খেদাই দেওয়াতে এবং ড.উইনুসকে দেখতারেনা বিধায় ট্রাম্প বাংলাদেশের উপর করারোপ করেছে। তাহলে বাকী ১৩ টি দেশের উপর নতুন কর আরোপ করলে কেন ?
সব চেয়ে কাছের বন্ধু প্রতিম দেশ মায়ানমার এর উপর সর্বোচ্ছ কর -৪০%। আর সর্বনিম্ন হলো ভিয়েতনাম -২০% । বাংলাদেশ মাঝামাঝি অবস্থানে ৩৫%। অবশ্যই এটা বাংলাদেশের জন্য বেশি। কারণ বাংলাদেশের জন্য এ কর ছিল আগে -১৬% সেটা বেড়ে এখন ৩৫% হলো।

প্রশ্ন হলো কেন এই অযাচিত বাণিজ্যিক কর। এটা না দিলে কি হত ? বহু দেশ-তো করের আওতায় আসেনি তাহলে উল্লেখিত কয়েকটি দেশের উপর এই বোঝা কেন। এর উত্তর খুঁজতে হলে একটু পিছনে যেতে হবে।

প্রথমত -ট্রাম্প নির্বাচনের আগ থেকেই ঘোষণা দিয়ে আসছিলেন -জয়ী হতে পারলে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সচল করার জন্য নতুন করারোপ করবেন -এবং অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করবেন। ইতোমধ্যে ট্রাম্প কয়েক হাজার অভিবাসীকে চাকরীচ্যুত করেছেন ।

দ্বিতীয়ত -যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান সরকার মনে করে যেসব দেশ আমেরিকাতে পণ্য রপ্তানি সে হিসাবে আমদানি করেনা । তাই তাদের উপর করারোপ করলে তারা বিনিময় করতে বাধ্য হবে না করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।

মূলত বাংলাদেশ মোট রপ্তানির ২০% পোষাক আমেরিকাতে রপ্তানি করে।যা যুক্তরাষ্ট্রের মোট আমদানির ৭.২৬%। আর যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করে ২% পণ্য। যার মধ্যে মেশিনারিজ ,মেডিক্যাল ইকুয়েপমেন্ট এবং দামী কিছু গাড়ী অন্যতম।এখন যদি বাংলাদেশ আমদানি পণ্য বাড়ায় কিংবা যুক্তরাষ্ট্রকে আরো অধিক বাণিজ্যিক সুবিধা দেয় তাহলে হয়তো যুক্তরাষ্ট্র এ বাড়তি করের ব্যাপারে বিবেচনা করবে।

এবারে দেখা যাক নতুন করের আওতায় -বাংলাদেশের সাথে আর কে কে সামিল হল -

#লাওস- ৪০ শতাংশ শুল্ক , #মিয়ানমার- ৪০ শতাংশ শুল্ক #থাইল্যান্ড- ৩৬ শতাংশ শুল্ক #কম্বোডিয়া- ৩৬ শতাংশ শুল্ক #বাংলাদেশ- ৩৫ শতাংশ শুল্ক #সার্বিয়া- ৩৫ শতাংশ শুল্ক #ইন্দোনেশিয়া- ৩২ শতাংশ শুল্ক #দক্ষিণ আফ্রিকা- ৩০ শতাংশ শুল্ক

#বসনিয়া ও #হার্জেগোভিনা- ৩০ শতাংশ শুল্ক #মালয়েশিয়া- ২৫ শতাংশ শুল্ক # তিউনিসিয়া- ২৫ শতাংশ শুল্ক #জাপান- ২৫ শতাংশ শুল্ক #দক্ষিণ কোরিয়া- ২৫ শতাংশ শুল্ক #কাজাখিস্তান- ২৫ শতাংশ শুল্ক।

দেখার বিষয় বাংলাদেশে এ ক্ষেত্রে কতটুকু কূটনৈতিক সফলতা অর্জন করতে পারে। কারণ ইতোমধ্যে জাপান ,চীন এবং দক্ষিণ কোরিয়া -আমেরিকার পণ্যের উপর আমদানি কর বাড়ানোর হুমকি দিয়েছে।

সব চেয়ে কাছের বন্ধু প্রতিম দেশ মায়ানমার এর উপর সর্বোচ্ছ কর -৪০%। আর সর্বনিম্ন হলো ভিয়েতনাম -২০% । বাংলাদেশ মাঝামা....

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_50.htmlসারা বিশ্বের মুসলমানদের মধ্যে দুটো পার্থক্য বিরাজমান। এর একট...
06/07/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/07/blog-post_50.html
সারা বিশ্বের মুসলমানদের মধ্যে দুটো পার্থক্য বিরাজমান। এর একটি হলো শিয়া অন্যটি সুন্নি। অনেক নিজকে সুন্নি বলে দাবী করলেও শিয়াদের সাথে সুন্নিদের পার্থক্য বা মতবেদ কি কারণে সেটা জানেনা। আশুরা এলে আমরা তাজিয়া মিছিলের মাধ্যমে শিয়াদের অস্তিত্ব পাই। আর মাঝে মাঝে মসজিদে নামাজ পড়ার সময় দেখা মিলে শিয়াদের। এ ছাড়া ইরানের কথা আসলে শিয়াদের কথা মাথায় আসে। বস্তত শিয়া এবং সুন্নীর মধ্যে তেমন পার্থক্য না থাকলেও আকিদাগত ও রীতি নীতি কিছু পার্থক্য দেখা যায় এ দুগোত্রের মধ্যে।
ইরান ,ইরাক ,লেবানন -জর্ডান ,ইয়েমেনের বিরাট এক অংশ জুড়ে শিয়াদের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়।এ ছাড়া এসব দেশে আরেকটি সম্প্রদায় আছে -তারা হলো ইসমাইলী সম্প্রদায়। বস্তুত কারবালার হৃদয় বিদারক ঘটনার পর থেকে এ সাম্প্রদায়িক বিভাজন প্রকট হয়ে দেখা যায়। শিয়ারা এখনও মনে করে -ইমাম হোসেন ও তার পরিবারের উপর যে নির্মম হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছিল -তার সুষ্টু বিচার হয়নি এবং ইমাম মাহদী আগমনের মধ্য দিয়ে ধর্মীয় কুসংস্কার বিতাড়িত করবেন।
মুলত শিয়া এবং সুন্নি ইসলামেরই দুটি প্রধান শাখা। তাদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো, নবীর মৃত্যুর পর কে তার উত্তরাধিকারী হবেন, এই বিষয়ে তাদের বিশ্বাসের ভিন্নতা। সুন্নিরা বিশ্বাস করে যে, মোহাম্মাদ (সা.) এর মৃত্যুর পর আবু বকর খলিফা (শাসক) হওয়ার যোগ্য ছিলেন এবং নির্বাচিত হয়েছিলেন। অন্যদিকে, শিয়ারা বিশ্বাস করে যে, আলী (রা.), যিনি মোহাম্মাদ (সা.) এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা, তিনিই ছিলেন নবীর প্রকৃত উত্তরাধিকারী। আরও কিছু পার্থক্য রয়েছে:
উত্তরাধিকার:
সুন্নিরা বিশ্বাস করে যে, ইসলামী সম্প্রদায়ের খলিফাদের একটি কাউন্সিল দ্বারা নির্বাচিত করা উচিত। শিয়ারা বিশ্বাস করে যে, মুহাম্মদ (সা.) তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে আলীকে মনোনীত করেছিলেন।
ইমামদের ভূমিকা:
শিয়াদের কাছে ইমামরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারা মনে করে, ইমামরা আল্লাহর কাছ থেকে মনোনীত এবং তাঁদের কথা ও কাজ সবই অনুসরণীয়। সুন্নিরা ইমামদেরকে ধর্মীয় নেতা হিসেবে শ্রদ্ধা করে, কিন্তু তাঁদের ঐশ্বরিক মর্যাদা দেয় না।
আইন ও রীতিনীতি:
শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আইন ও রীতিনীতিতে পার্থক্য দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে কিছু পদ্ধতিগত ভিন্নতা রয়েছে।
রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রভাব:
শিয়া ও সুন্নি বিভাজন শুধু ধর্মীয় নয়, রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে। বিভিন্ন দেশে এই দুটি সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ দেখা যায়, যা ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক কারণে সৃষ্ট হয়েছে।
উৎস:
সুন্নিরা সুন্নাহ (নবীর বাণী ও কর্ম) এবং ইজমা (ঐক্যমত্য) কে তাদের ধর্মীয় ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করে। শিয়াদের ধর্মীয় ভিত্তি হলো সুন্নাহ, ইজমা, এবং তাদের ইমামদের বাণী ও কর্ম।
শিয়া ও সুন্নি উভয় মাজহাবই এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহতে বিশ্বাসী। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-কে শেষ নবী ও রাসূল মনে করে। কোরআনকেও অবিকৃত মনে করে উভয় মাজহাবই। উভয় মাজহাবই বিশুদ্ধ হাদিসকে মান্য করতে বলে। উভয় মাজহাবই রোজা রাখা, নামাজ কায়েম করা, যাকাত দেয়া, হজ্ব পালন, অতীতের নবী-রাসূলদের স্বীকৃতি দেয়া, কিয়ামত বা পুনরুত্থানে বিশ্বাস ইত্যাদিকে ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের অংশ মনে করে।

শিয়া ও সুন্নী কারা -উভয় দলইতো মুসলমান তাহলে তাদের মধ্যে এ বিবেদ কেন ?

নিজেও সাংবাদিকতার সাথে জড়িত তাই কোন সাংবাদিককে গালি দেবার সাধ জাগলে নিজকে কট্রোল করার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে জিদের কাছে...
02/07/2025

নিজেও সাংবাদিকতার সাথে জড়িত তাই কোন সাংবাদিককে গালি দেবার সাধ জাগলে নিজকে কট্রোল করার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে জিদের কাছে পরাজিত হই।আর ভদ্রভাবে গালি না দিলে শান্তি পাইনা।
এ যেমন ধরেন - সাংবাদিক #গোলাম ময়লা #রনি। এতদিন পর্যন্ত যারা তার বানী হজম করে আসছিলেন তারা এখন যদি উনার কথা শুনেন -তাহলে আপনার চান্দি গরম হতে বাধ্য। আসল কারণ হচ্ছে উনী বিএনপির নমিনেশন প্রার্থী একজন সাংবাদিক/গবেষক এবং কলামিস্ট ছিলেন। এখন আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ বলে যখন তার আসনটা নড়েবড়ে হয়ে যাচ্ছে মর্মে সুবাতাস পাচ্ছিলেন -তখন তার গলার শুয়ার পাল্টে গেছে -কথা শুনলে আপনার মনে হবে আপনি এতদিন যা শিখে এসেছেন সব জলে গেল।

আরেক বুজুর্গানেদীন সাংবাদিক বাল (চুল) পাকনা #মাসুদ_কামাল -১৬ বছর প্রচুর প্রতিভা নিয়ে উনি ইঁদুরের গর্তে লুকায়িত ছিল -এখন চ্যানেল খুললেই দেখবেন -তিনি শেক্সপিয়রের ডেপুটি হিসাবে জ্ঞানের দোকান খুলে বসছে -তার থেকে এ দেশে কেউ বেশি বুঝেনা -তার পরামর্শ-নুযায়ী বিগত সরকার না চলাতে পালিয়ে গেছে এখন এ সরকারও তার কথানুযায়ী উঠবস করছে না বলে ব্যর্থ হতে চলেছে।

বিগত সরকারের একান্ত পোষ্যগত -সুবিধাভোগী সাংবাদিকের সংখ্যা নেহায়েত কম ছিলনা -যাদের মধ্যে চুন্নি সাহ গং দের অন্যতম সহযোগী ৭১ টিভির আলোচিত -সমালোচিত সাংবাদিক - #নবনিতা চৌধুরী। উনি এখন সম্ভবত দেশে নাই। তাই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রচুর জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছেন।
এতদিন ধরে উনি বলে আসছিলেন -দেশের কোন সংবাদ মাধ্যম এমনকি নিউজ চ্যানেলে প্রচার করেনি যে -বিগত সরকারের আমলে -দেশে রাতে ভোট হয়েছে। এগুলো জামাত বিএনপির প্রপাকান্ড। উনার মতে এত সহিহ -নিখুঁত -নির্ভেজাল হালাল ভোট পৃথিবীতে আর হয়নি।

সিইসি সামছুল হুদা এবার নিজেই স্বীকার করলেন -রাতের ভোটের কথা। এ বক্তব্য শুনার পর এখন এই বারবনিতা চৌধুরী কি বলবেন জানিনা।হে আল্লাহ এক জীবনে কত গালি সংবরন করতে পারে একটা মানুষ। আমার ধৈর্য্যের সীমা আরেকটু বাড়িয়ে দাও---।

যাকে আইডল মানতাম -সে সাংবাদিক মহিউদ্দীন চৌধুরী -উনি সম্প্রতি সক্রেটিস এর থিউরি দিলেন -চোর ধরতে হলে -বিএসএস দেয়া লাগবে -আপনি চোরকে দেখার পরও ধরতে পারবেন না -পুলিশ ছাড়া।

এ ধরনের কথা বার্তা শুনার পর -আল্লাহর কাছে শুধু প্রার্থনা করি -মাওলা প্রচুর ধৈর্য দাও -মুখ থেকে যেন বুমির মত গালি বের হয়ে না আসে । কারণ এটা কট্রোল করা খুব কঠিন। সাংবাদিকরা জাতির বিবেক। যদি মাঝে মাঝে তাদের মেধা চেতনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয় সেটা ভিন্ন কথা। তবে সব সাংবাদিকের কথাই যে -অমৃত না সেটাও আপনি মানতে বাধ্য হবেন।

সাংবাদিকদের কখনও ভারী গালি দিবেন না -দিবেন হাল্কা করে -যাতে বিবেক জাগ্রত হয়।

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/06/blog-post_29.htmlআপনি শুনলে অবাক হবেন - কুমিল্লা মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ...
29/06/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/06/blog-post_29.html
আপনি শুনলে অবাক হবেন - কুমিল্লা মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশে প্রথম। এই ধর্ষণের আগে বাংলাদেশে কোনদিন ধর্ষণ হয়নি তাই দেশপ্রেমিকরা পতাকা প্রেম প্রদর্শন করতেছে। আমিও পতাকা প্রেম দেখাইলাম এবং কিছু তথ্য দিলাম।
গত ১০ বছরের ধর্ষণের পরিসংখ্যান ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ধর্ষণের ঘটনা সংক্রান্ত কিছু তথ্য উপস্থাপন করলাম।

- ২০১৬ সাল ৪,৩৩১টি ধর্ষণের মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।

- ২০১৭ সাল ৪,৬৮৩টি মামলা।

- ২০১৮ সাল ৪,৬৯৫টি মামলা।

- ২০১৯ সাল ৬,৭৬৬টি মামলা।

- ২০২০ সাল ৬,২২০টি মামলা (অক্টোবর পর্যন্ত)।

- ২০২১: সাল ৬,৩৪১টি মামলা।

- ২০২২ সাল ৪,৭৬২টি মামলা।

- ২০২৩ সাল ৫,২০২টি মামলা।

২০২৪ সালে এক হাজার ১৫১ জন নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।

২০২৫ সালে বাংলাদেশে দুই মাসে নির্যাতিত ২৯৪ নারী, ধর্ষণের শিকার ৯৬

এই পরিসংখ্যানগুলো বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা প্রতিবেদন। এর বা্‌ইরে কিছু বাড়িত কমতি হতেই পারে।

২০০২ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে ধর্ষণের মামলায় সাজা হয়েছে মাত্র ৩% ক্ষেত্রে। তাহলে কি ধর্ষণ কিংবা নির্যাতন কি মিথ্যা হয়ে গেল ? তাহলে কেন ধর্ষন কমছে না ? এর উত্তর বা কারন হতে পারে তিনটি :-

(১) পুলিশ প্ররোচিত হয়ে বা খামখেয়ালিভাবে ঘটনার এমন প্রতিবেদন তৈরি করে -যাতে আদালতের মনে হয় বিষয়টি মিথ্যা ।

(২) এসব ঘটনার প্রত্যক্ষ সাক্ষী পাওয়া যায়না বা কেউ সাক্ষী দিতে রাজী হয়না । (৩) কিছু কুলাঙ্গার উকিল আছে যারা কোন ভদ্র লোকের ঘরে জন্ম গ্রহণ করেনি। তখন এরা ধর্ষকের পক্ষে আদালতে যুক্তি উত্থাপন করে -জামিন করিয়ে আনে ফলে ধর্ষনকে একটা অপরাধ না ভেবে অনেকে শিল্প ভাবে ।

আপনি লক্ষ করলে দেখবেন অধিকাংশ উকিলরা -হত্যা ধর্ষণ খুন -নারী নির্যাতন ,এসিড নিক্ষেপ ,নারীর উপর শারীরিক নির্যাতনের জন্য তেমন উচ্চবাচ্য করেনা -কারণ এসব বন্ধ হয়ে গেলে তাদের না খেয়ে মরতে হবে।

আপনি ধর্ষণের বিচার চাইবেন -আবার ধর্ষকের জামিনের জন্য -আদালতে দাঁড়াবেন -টাকার জন্য মামলার বিবরণ মিথ্যা প্রমাণিত করবেন -তাহলে এ দেশে ধর্ষণ কমবে কেমন করে ?

একবারও কি আপনাদের মনে এ প্রশ্ন জাগেনা যে , সৌদি আরবে কেন -ধর্ষণ নারী নির্যাতন শিশু নির্যাতন চাঁদাবাজি চুরি হাইজ্যাক বাস ডাকাতি কিংবা খুন মার্ডার নেই । তাহলে আমাদের গলদটা কোথায় আইনে নাকি মানসিকতায় ? আসলে আমরা শান্তি চাই ধর্ষকে মৃত্যু দন্ড চাই কিন্তু আইন ও বিচার ব্যবস্থার পরিবর্তন চাইনা।

গত ১০ বছরের ধর্ষণের পরিসংখ্যান ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ধর্ষণের ঘটনা সংক্রান্ত কিছু তথ্য উপস্থাপন ....

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/06/blog-post_22.htmlমুসলমানরা আছে শিয়া -সুন্নি ভেদাভেদ নিয়ে। তাবলীগ -হেফাজত -চরমু...
23/06/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/06/blog-post_22.html
মুসলমানরা আছে শিয়া -সুন্নি ভেদাভেদ নিয়ে। তাবলীগ -হেফাজত -চরমুনাই -জামাত -এ বিতর্কও আমাদের দেশে কমনা। যুগ যুগ ধরে মুসলমানরা একে অন্যের দোষ খোজাতে ব্যস্ত। তাই তারা কখনও এক হতে পারেনা। তাদের ভেতরে ঐক্য নেই। এ সুযোগে সব শেয়ালেরা মুহূর্তেই এক জোট হয়ে -মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে স্বল্প সময়ের নোটিশে। শুধু একজনে হুক্কাহুয়া ডাক দিলেই ব্যস -----।যেটা যে কোন আন্তর্জাতিক সংস্থাই বলেন না কেন।
টানা এক বছরের অধিক সময় ধরে ফিলিস্তিনে নৃশংসতা চালাচ্ছে -ইসরাইল।। কারো কোন মাথা ব্যথা নেই। মুসলিম রাজারা হুর-পরী আর শরাব নিয়ে হেরেম খানায় পড়ে আছে।এ সুযোগে -পশ্চিমারা মুসলিম দেশ গুলোতো -ডুকিয়ে দিয়েছে -বার ,নাইটক্লাব,কনসার্ট,সী-বীচ পতিতালয় আর ওয়েস্টার্ন জীবন উপভোগ করার নেশা।
গাজার হাসপাতালে হামলা হলো -এ্যাম্বুলেন্সে হামলা হলো -ত্রাণ বাহী করভয় ঢুকতে বাধা প্রধান করা হলো -কোন প্রতিকার নেই -কোন প্রতিবাদ নেই কোন তিরস্কার নেই । মানবাধিকার লঙ্ঘনের কোন অভিযোগ নেই। জাতিসংঘ সহ সকল মানবাধিকার সংস্থা গুলোর কোন প্রতিক্রিয়া নেই।
ঠিক এক বছর পর ইরান যখন ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলা করে নিজেদের শক্তির জানান দিল -হাসপাতালে বোমা মারলো -তখনই আন্তর্জাতিক মিডিয়া গুলো গর্জে উঠলো শাহবাগের মত।
অথচ এরই মাজে ইরানের হাসপাতালে হামলা হয়েছে -এ্যাম্বুলেন্স লক্ষ্য করে বোমা হামলা হয়েছে -এটা কেউ প্রচারই করলো না।
এতদিন চীন -উত্তর কোরিয়া -রাশিয়া -ইরানের পক্ষে কথা বললেও যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর -তারা এখন ব্যবসায়ীক সুরে কথা বলছে। ইরানের পাশে থাকবে ইরানকে সহযোগীতা করবে। বাহ চুদির ভাই -বাহ।
পুরো বিশ্ব জানলো শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর ব্যবসায়িক পলিসি শুধু মুসলিম রাষ্ট্র গুলোই জানলো না। তাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে ০৫ হাজার কিলোমিটার থেকে উড়ে এসে যুক্তরাষ্ট ১৩টি ঘাটি গেড়ে বসে আছে আরব্য উপকুলে।
আর এসব ঘাটি থেকে সময়ে অসময়ে মুসলমানদেরই শাসন করছে তারা। মুসলমানদের সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে -ইয়েমেন-ইরাক-সিরিয়া -লিবিয়া -মিশরে এবার ইরানে -যখন তখন আক্রমণ করছে যুক্তরাষ্ট্র।আর আরব বিশ্বগুলো -দর্শক হয়ে সেটা উপভোগ করছে। কেউ হাতে তালি দিচ্ছে কেউবা নিন্দা জানিয়েই দায়িত্ব শেষ।
আন্তর্জাতিক সব সংস্থাই মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে স্বল্প সময়ের নোটিশে অথচ মুসলমানরা এক হয়ে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারেনা বলেই -যুগে যুগে আমেরিকার কাছে মার খেয়ে যাচ্ছে-নানান অযুহাতে।
লেখক -আসিফ মোঃ নজরুল।
নাট্যকার ,সাংবাদিক।

মুসলমানরা কেন বার বার পরাস্ত হচ্ছে আর পশ্চিমা গোষ্ঠীর হাতে মার খাচ্ছে।

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/05/blog-post_22.htmlগত দুদিনে আওয়ামীলীগের ভাই বন্ধুদের খুশী আর ফেসবুকে টেটাস দেখে...
23/05/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/05/blog-post_22.html
গত দুদিনে আওয়ামীলীগের ভাই বন্ধুদের খুশী আর ফেসবুকে টেটাস দেখে নিজেই লজ্জা পাচ্ছিলাম।তারা বলাবলি করতে ছিল -বিয়ে যদি অবৈধ হয় -তাহলে সন্তান কিভাবে বৈধ হয় ?
মেয়র নির্বাচন হয়েছিল ২০২০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারিতে। শপথ দায়িত্ব গ্রহণ মিলিয়ে যদি ১৫ দিন বা ফেব্রুয়ারি মাস পুরাটাই ধরি তাহলে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ২০২৫ এর মে-তে এসে শপথ নিলে সেটা বৈধ হচ্ছে কিভাবে কিংবা এটার মেয়াদও-বা কতদিন ?
এ স্বপ্ল সময়ের জন্য দুধের স্বাধ ঘোলের মেটানোর চেয়ে আসছে নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হলেতো বিপুল ভোটে যেমন জয়ী হবার সম্ভাবনা ছিল মেয়র সাহেবের -তেমনি মেয়াদও থাকতো ০৫ বছর কিন্তু এখন ?
গত কয়েক বছরে ইশরাকের সাহস -তেজস্বী বক্তব্য -নেতৃত্ব -ত্যাগ -বলিষ্ঠ ভূমিকা -বিএনপির তৃনমূল নেতা কর্মীদের উৎসাহ যুগিয়েছে।তারা মনে করতো #সাদেক_ হোসেন_খোকার যোগ্য উত্তরসূরী তিনি।
এক সময় আমারও মনে হত - #তারেক রহমান #মাহি_বি_চৌধুরী #আন্দালিব_রহমান_পার্থ #শহিদ_উদ্দিন_চৌধুরী_এ্যানি #ইশরাক_হোসেন #তাবিত_আউয়াল আগামীর বাংলাদেশ।
এরাই একদিন বিশ্ব-দরবারে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিবে ,মাথা উঁচু করে বলবে -বাংলাদেশে শেরেবাংলা #ফজলুল_হক, হোসেন_সোরওয়ার্দী. মাওলানা #ভাসানি , #শেখ_মুজিব , #মেজর_জিয়া , #কর্নেল_ওসমানী, #মেজর_জলিল ,আ.স.ম #আব্দুর _রব নেই-তো কি হয়েছে আমরাতো আছি।
কিন্তু আমার সে ধারনা ক্রমেই ফিকে হয়ে আসছে। মাহি বি চৌধুরী নিজ উদ্যোগে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তাবিত আউয়াল রাজনীতিবিদ থেকে হয়ে গেছে ব্যবসায়ী।
পুরো ঢাকা শহরকে অচল করে দিয়ে -সরকারকে জিম্মি করে -ইশরাক হোসেন বুঝিয়ে দিলেন ক্ষমতার জন্য রাজনীতি। জনতার জন্য নয়। শেখ হাসিনার আমলে সব নির্বাচনই অবৈধ শুধু ২০২০ এর মেয়র নির্বাচন ছাড়া ।এজন্যই হয়তো শাকিব খাঁন বলেছিলেন সন্তান আমার কিন্তু বৌ আমরা না।
নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেও ২ লাখ ভোট পিছিয়ে থেকে -নিজস্ব জজ ব্যারিস্টার দিয়ে রায় নিজের করে নেয়া যায়।নামের পাশে সাবেক শব্দটি ব্যবহার করার জন্য দলকে এভাবে ব্যবহার আমাদের কি শিক্ষা দেয় ? এমন বিএনপির জন্যই গত ১৬ বছরের আন্দোলন ? চাচা মুই অহন যামু কুম্ভে -সবইতো দেখি কানার হাঁট বাজার।

আওয়ামীলীগ আমলে সব নির্বাচনই অবৈধ তবে মেয়র নির্বাচন ছাড়া -------

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/05/blog-post_19.htmlসরকারী সব অফিসের টয়লেট গুলো সংস্কার করুন -তাহলে ব্যবহারের উপ...
20/05/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/05/blog-post_19.html
সরকারী সব অফিসের টয়লেট গুলো সংস্কার করুন -তাহলে ব্যবহারের উপযোগী হবে।সংস্কার ছাড়া ব্যবহার করতে গেলে -টয়লেটের বাইরে বসতে হবে। তাতে পরিবেশ নষ্ট হবে। দুর্গন্ধ ছড়াবে।
ভাঙ্গা চেয়ার টেবিল গুলো সংস্কার করুন তাইলে বসার উপযোগী হবে - দেয়াল গুলো সংস্কার করুন নইলে মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়বে।
অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা হাজার হাজার সরকারী গাড়ীগুলো সংস্কার করুন তাহলে সরকারের কোটি কোটি রাজস্ব সাশ্রয় হবে।
নির্বাচন কমিশনে হাজার হাজার কোটি টাকা দামে কেনা -ইবিএম মেশিন গুলো সংস্কার করুন তাহলে এগুলা ব্যবহারের উপযোগী হবে। কারন অধিকাংশ মেশিনের বাটন চাপলে এখনও নৌকা বের হয়ে আসবে।
ঢাকা শহরের অলিতে গলিতে মেইন রোডের পাশে ড্রেন গুলো সংস্কার করুন -জলবদ্ধতা দূরিবীত হবে -মশার উতপাদনও কমবে।
ট্রাফিক সিগনালের জন্য স্থাপিত বাতিগুলো সংস্কার করুন -জ্যাম কমবে -সিসি ক্যামরাগুলো সংস্কার করুন অপরাধ প্রবনতা কমবে।
পর্যায়ক্রমে রাস্তা সংস্কার করুন -২০ ফিট রাস্তা -২০ফিট ফুটপাত না করে -৩০ফিট রাস্তা ১০ ফিট ফুটপাত করুন -জ্যাম কমবে হকাররা ফুটপাতে বসার সুযোগও কমে যাবে।
অনেক অফিসে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা -ফটোকপি মেশিন -কম্পিউটার -লিফট -জেনারেটর -এসি -টিভি গুলো সংস্কার করুন -কর্মচারীরা কাজের গতি পাবে এবং সরকারী সম্পদের যথাযথ ব্যবহার হবে।
হাসপাতালের জন্য কেনা কোটি কোটি টাকা দামের মেশিন -এক্সরে -প্যাথলজি -স্ক্যান -মেশিন গুলো সংস্কার করুন -তাহলে বহু মানুষের জীবন বাঁচবে।
সরকারী টাকায় কেনা -বিআরটিসির বাস গুলো সংস্কার করুন -তাহলে রাস্তায় গাড়ীর অভাব পুরন হবে -মানুষের পরিবহন ভোগান্তী কমবে।
ট্রেনের ইঞ্চিন -বগি- বন্দরে পড়ে থাকা লঞ্চ স্টিমার -পোর্টে পড়ে থাকা -ইউনাইটেড এয়ার সহ সকল বিকল হওয়া যানের সংস্কার করুন -দেশ এগিয়ে যাবে।
ঢাকা শহরে শত শত ফুট ওভারব্রিজ গুলো মাসে একবার হলেও সংস্কার করুন -তাহলে শহর পরিচ্ছন্ন হবে -মশার উপদ্রুব কমবে। কথা কি ক্লিয়ার ?

সংস্কার ছাড়া ব্যবহার করতে গেলে -টয়লেটের বাইরে বসতে হবে। ভাঙ্গা চেয়ার টেবিল গুলো সংস্কার করুন তাইলে বসার উপযোগী...

বিশ্বের সর্ববৃহৎ জাহাজ টাইটানিক ১৯১২ সালে প্রায় ২৩০০ জন যাত্রী বোঝাই আটলান্টিক মহাসাগরে পাড়ি দেবার পূর্বে প্রধান ক্রু ঘ...
16/05/2025

বিশ্বের সর্ববৃহৎ জাহাজ টাইটানিক ১৯১২ সালে প্রায় ২৩০০ জন যাত্রী বোঝাই আটলান্টিক মহাসাগরে পাড়ি দেবার পূর্বে প্রধান ক্রু ঘোষণা দেন -ভদ্র মহিলা ও মহোদয়গন আপনারা এ জাহাজে সম্পূর্ণ নিরাপদ -স্বয়ং বিধাতা এলেও এ জাহাজের কোন ক্ষতি করতে পারবে না । অথচ কয়েক ঘন্টা পরেই বরফ খণ্ডের সাথে ধাক্কা খেয়ে প্রায় ৩০০০ ফিট গভীরে এ জাহাজটি ডুবে যায়।
মাইকেল জ্যাকশনের ব্যক্তিগত ডাক্তার ছিল কয়েকজন। রুটিন মাফিক খাওয়া দাওয়া -শরীর চেক আপ ব্যায়াম সহ সব কিছুই চলতো ডাক্তারের পরামর্শে। যেখানে যেতেন যে দেশেই যেতেন -ব্যক্তিগত বিমান এবং ডাক্তারদের ছাড়া যেতেন না কোথাও। বাঁচতে চেয়েছিলেন ১০০ বছর। সে অনুযায়ী পরিকল্পনাও সাজান কিন্তু মাত্র ৫০ বছর বয়সে যখন তার হার্ট এটাকে মৃত্যু হয় -তখন তার পাশের রুমে দুজন ব্যক্তিগত ডাক্তার ছিল কিন্ত বুও তাকে বাঁচানো গেলনা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঁচতে চেয়েছিলেন শত বছর। তার কবিতা গানে এবং লেখনীতে সেটা প্রকাশ পায় কিন্তু ৮০ বছর বয়সে তিনি পরলোক গমন করেন।
২০৪১ আসতে কত দেরি -এরই ফাঁকে কে বেঁচে থাকে কে মারা যায় -তার ঠিক নেই কিন্তু আওয়ামীলীগের সব পরিকল্পনাই ছিল -২০৪১ সালের আগে কেউ তাদের ক্ষমতা থেকে নামাতে পারবে না।
শেখ ফজলুল হক মনির -কু সন্তান । ব্যারিস্টার ফজলে নুর তাপস -বলিষ্ঠ কন্ঠে বলেছিলেন আগামী ৫০ বছরে কেউ আওয়ামীলীগকে ক্ষমতা থেকে নামাতে পারবে না। বিচার পতি সিনহাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন -আমরা প্রয়োজনে হলে এভাবেই ঘাড় ধরে নামিয়ে দিই -।
কাদের ভাইতো ব্যাঙ্গ করেই বলতেন -আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে নামানো এত সহজ নয়। আর কত মজার মজার ডায়ালগ।
কাঁঠালরানীতো মনে করতেন আমৃত্যু -ক্ষমতা তাদের জন্যই।বেশি কথা বললে খালেদা জিয়াকে আবার জেলে ডুকাবেন -ড.ইউনুসকে টুপ করে পদ্মা ব্রিজ থেকে নীচে ফেলে দিবেন -দাবী দাওয়া নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে গ্যাস বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকবেন। মনে হয়েছে সবার উপরে তিনি তার উপরে কেউ নাই কিন্তু পরিণীত হলো টাইটানিক এর মত।
তাই গুণীজন কহে বেশি অহংকার ভালো নহে কারণ অহংকার পতনের মূল।সমস্ত অহংকার এবং শক্তি একমাত্র আল্লাহকে মানায়। ইন্নাল কুওয়াতা ইল্লা বিল্লায়।

মাইকেল জ্যাকশনের ব্যক্তিগত ডাক্তার ছিল কয়েকজন। রুটিন মাফিক খাওয়া দাওয়া -শরীর চেক আপ ব্যায়াম সব কিছুই চলতো ডাক্ত...

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/05/blog-post_12.htmlএক চাচা তার ভাতিজার সাথে ঢাকায় আসলো জীবনে প্রথমবার। হঠাত  এক...
14/05/2025

https://asifmdnazrul.blogspot.com/2025/05/blog-post_12.html
এক চাচা তার ভাতিজার সাথে ঢাকায় আসলো জীবনে প্রথমবার। হঠাত একটা বড় বিল্ডিং দেখে চাচা ভাতিজাকে বলল দেখ দেখ ভাতিজা কত বড় বিল্ডিং।। কম করে হলেও ২০০ ইট গেছে এ বিল্ডিং তৈরি করতে। ভাতিজা বলল না চাচা আপনার আন্দাজ ঠিক হয়নি আমার মনে হয় ৫০০ ইটের মতো লাগছে।
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ার (১৬৩ তলা) #বুর্জখলিফাতে একরাত্রি যাপন করতে লাখ টাকার উপরে খরচ হয়।আমাদের #পরিপা মাঝে মাঝে সেখানে যায় চা কফি খেতে,নামের সদ ব্যবহারের জন্য স্কাই রাইডিংও করে আকাশে উড়েন! যদিও নিজের টাকায় সেখানে যান কিনা সেটা হারুন ভাই বলতে পারবেন।

আমাদের সাবেক আইজিপি এরপরে র্র্যাবের প্রধান সরকারের খুব আস্থা-ভাজন #বেনজির স্যার মাঝে মাঝে অবকাশ যাপনের জন্য সেখানে যেতেন। তিনি মনে করলেন বারবার এখানে এসে-সরকারের টাকা খরচ করে চাপানি খাবার কোন অর্থ হয় না তার চেয়ে হালাল টাকায় দুটো ফ্লাট কিনে নিই। যে ভাবনা সেই কাজ -বৈধ উপার্জনের টাকায় তাঁর হুর-রুম সুলতানার নামে দুটো ফ্লাট কিনে নিলেন।

তাতে মনে হয় কয়েক হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তা নিয়ে নিন্দুকেরা কত সমালোচনা করে। সরকারের আস্থা-ভাজন লোক তাও মাত্র দুটো ফ্লাট!! পাক্কা ঈমানদার না হলে কেউ এমন কাজ করতে পারে? শুনলাম সরকার বাহাদুর নাকি এ দুটো ফ্লাট জব্দের নির্দেশ দিয়েছে।খুবই হৃদয় ছেদারক বিষয়।মমতাজ আপার মত জয় বাংলার লোক হিসাবে আমারও বুকটা ফাইটা গেল।

আপ্নাদের এই সমালোচনার ভয়ে সরকারের আরেক আস্থা-ভাজন আমাদের #ডিবিহারুন স্যার কিশোরগঞ্জে হালাল টাকায় ২০০ বিঘা জমির উপর রিসোর্ট করছে।এ আর এমনকি ২০০ বিগা জমি তার উপরে রিসোর্ট কত টাকায় বা গেছে। হতে পারে কয়েক হাজার।

এরপরও কিছু লোক বলে -বিগত সরকারের আমলে দেশে ঈমান-দার লোকের অভাব ছিল।

পুনশ্চ : বুর্জখলিফাতে এক একটি ফ্লাটের মূল্য ৩০/৩৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশে শুধু বেনজির নয় -একাধিক ধনকুবেরের ফ্লাট আছে ডুবাই এর এ টাওয়ারে।

Address

House No 158 Road No 01 DOSH BariDhara
Dhaka
1217

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asif Md.Nazrul Blog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Asif Md.Nazrul Blog:

Share