Md. Belal Hossain Jubayer

Md. Belal Hossain Jubayer Your potential is limitless. �

Chasing my goals like they stole something. �

Embracing challen

বাংলাদেশ কাস্টমস শু'ল্ক ক'র মু'ক্ত পণ্যের তালিকা..
31/05/2025

বাংলাদেশ কাস্টমস শু'ল্ক ক'র মু'ক্ত পণ্যের তালিকা..

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকাখুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়ে...
28/05/2025

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

25/05/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

শেষ কথা:
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

25/05/2025

ভিডিও এডিটিংয়ের জন্য বর্তমানে AI টুলসগুলো অনেক কাজ সহজ করে দিচ্ছে। নিচে টপ ১০টি AI টুলের নাম এবং এগুলো কী কাজে ব্যবহৃত হয়, তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:

১. Runway ML

কাজ: ভিডিও থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, রিমিক্স, স্টাইল ট্রান্সফার, ভিডিও ইনপেইন্টিং।

বিশেষত্ব: জেনারেটিভ ভিডিও এডিটিং (Gen-2) যা দিয়ে লিখে ভিডিও বানানো যায়।

২. Pictory

কাজ: ব্লগ আর্টিকেল বা স্ক্রিপ্ট থেকে অটোমেটিক ভিডিও বানায়।

বিশেষত্ব: Text-to-Video সুবিধা, অটো ক্যাপশন ও হাইলাইটিং।

৩. Descript

কাজ: ভিডিও ট্রান্সক্রিপশন, স্ক্রিপ্ট এডিটিং, ভয়েস ক্লোনিং।

বিশেষত্ব: ভিডিও এডিটিং টেক্সট দিয়ে করা যায়, সহজ ও ইউজার ফ্রেন্ডলি।

৪. Wisecut

কাজ: অটো কাট, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, সাবটাইটেল জেনারেশন।

বিশেষত্ব: AI দিয়ে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য শর্ট ভিডিও তৈরি করা যায়।

৫. Synthesia

কাজ: AI অবতার দিয়ে ভিডিও তৈরি।

বিশেষত্ব: রিয়েলিস্টিক ভার্চুয়াল প্রেজেন্টার তৈরি হয়, টেক্সট থেকে ভিডিও।

৬. Lumen5

কাজ: টেক্সট ও ব্লগ কনটেন্ট থেকে ভিডিও তৈরি।

বিশেষত্ব: অ্যানিমেটেড স্লাইড ও স্টক ফুটেজ দিয়ে ভিডিও সাজায়।

৭. Magisto (by Vimeo)

কাজ: স্মার্ট ভিডিও এডিটিং অ্যালগরিদম দিয়ে ভিডিও বানায়।

বিশেষত্ব: AI বেসড টেমপ্লেট, মিউজিক, ও কাটস সাজেশন দেয়।

৮. Kapwing

কাজ: অনলাইন ভিডিও এডিটিং, সাবটাইটেল, অটো ট্রান্সক্রিপশন।

বিশেষত্ব: AI টুল দিয়ে দ্রুত ভিডিও তৈরি ও সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট উপযোগী করে।

৯. Adobe Premiere Pro (with Adobe Sensei AI)

কাজ: প্রো-লেভেল ভিডিও এডিটিং।

বিশেষত্ব: অটো রিফ্রেম, অটো কালার ম্যাচ, সিনক্রোনাইজড কাটস।

১০. InVideo

কাজ: টেমপ্লেট বেসড ভিডিও এডিটিং, স্ক্রিপ্ট থেকে ভিডিও তৈরি।

বিশেষত্ব: মার্কেটিং ও সোশ্যাল কনটেন্টের জন্য খুবই উপযোগী।



Ⓜⓓ Ⓖⓞⓛⓐⓜ Ⓡⓐⓑⓑⓐⓝⓘ

আপনার বাসা যদি গ্রামে হয়ে থাকে যেখানে লোড-শেডিং অনেক বেশী বা আপনি যদি নিরবিছিন্ন বিদ্যুৎ এর সাপ্লাই পেতে চান তাহলে IPS ব...
24/05/2025

আপনার বাসা যদি গ্রামে হয়ে থাকে যেখানে লোড-শেডিং অনেক বেশী বা আপনি যদি নিরবিছিন্ন বিদ্যুৎ এর সাপ্লাই পেতে চান তাহলে IPS ব্যাবহার না করে সোলার সিস্টেম লাগিয়ে নিন এবং নিশ্চিন্তে থাকুন।

পল্লী বিদ্যুৎ এর একটি হিসাব ধরি,
যদি আপনার বাসায় মাসে বিদ্যুৎ বিল আসে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, এবং প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ৭.২০ টাকা হলে, মাসে আপনার বিদ্যুৎ ব্যবহার প্রায়:

৭৫০ ÷ ৭.২০ ≈ ১০৪ ইউনিট (kWh)
মাসে ১০৪ ইউনিট ব্যবহারের মানে দিনে প্রায়:
১০৪ ÷ ৩০ ≈ ৩.৪৭ ইউনিট (kWh/day)

অর্থাৎ দিনে প্রায় ৩৫০০ ওয়াটআওয়ার বিদ্যুৎ প্রয়োজন।

প্রতিদিন এই ৩.৫ ইউনিট নিজের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে কতগুলি বা কোন ক্যাপাসিটির সোলার প্যানেল লাগবে চলুন সেটই বের করি-
সানলাইট: ৮ ঘণ্টা
পারফরম্যান্স: ৭০%

প্রতিদিন ৩৫০০ Wh (৩.৫ ইউনিট) পাওয়ার জেনারেট করতে প্রয়োজন: ৩৫০০/ 8x0.7= ৬২৫ Watt এর প্যানেল প্রয়োজন তাই ২টি ৩২৫ বা ৩৩০ ওয়াট প্যানেল নিলেই কাভার হবে।
তবে মেঘলা আকাশ এবং বৃষ্টির দিনের কথা মাথায় রেখে ৮০০ ওয়াটের সিস্টেম তৈরি করলে গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ প্রায় না নিয়েই সব কিছু স্মুথলি চালানো যাবে তাই 400 ওয়াটের এর ২ টি প্যানেল বা ২০০ ওয়াটের 4 টি প্যানেল বেস্ট হবে। এক্ষেত্রে এই সোলার বিদ্যুৎ প্ল্যান্টের প্রতিদিন উৎপাদন ক্যাপাসিটি হবে 4.5KWH যা আমাদের চাহিদার থেকেও অতিরিক্ত তাই মেঘলা বা বৃষ্টির দিনেও তেমন সমস্যা হবেনা তবে রাতে বেশী সময় ব্যাকআপ চাইলে ব্যাটারি ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে যা আপনার প্রয়োজন অনুসারে করে নিতে পারেন।

এই সিস্টেমে আপনি যা যা চালাতে পারবেন:
- ফ্যান ৩টি (৮ ঘণ্টা)
- এলইডি লাইট ৬-৮টি
- মোবাইল চার্জার, টিভি, রাউটার
- দিনে ছোট ফ্রিজ
- একটি ল্যাপটপ

মোট আনুমানিক খরচঃ ১,০০,০০০ - ১,৩০,০০০ BDT

উপকারিতাঃ
- বিদ্যুৎ বিল প্রায় শূন্য
- লোডশেডিংহীন জীবন
- পরিবেশবান্ধব
- দীর্ঘমেয়াদী সাশ্রয়ী







মাত্র ১১৭০ টাকায় পারবেন আপনার জমি নামজারি করতে। বিস্তারিত:✅ জমি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য : নামজারি প্রক্রিয়া ও খরচ :নামজা...
21/05/2025

মাত্র ১১৭০ টাকায় পারবেন আপনার জমি নামজারি করতে।
বিস্তারিত:

✅ জমি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য : নামজারি প্রক্রিয়া ও খরচ :

নামজারি বা মিউটেশন হলো জমির বর্তমান খতিয়ান থেকে নতুন মালিকের নাম সংযোজন করে একটি নতুন খতিয়ান তৈরি করার প্রক্রিয়া। জমি ক্রয়-বিক্রয় বা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি বৈধভাবে নিজের নামে রেকর্ড করতে এটি অপরিহার্য।

✅নামজারি করতে যা যা প্রয়োজন:

নামজারি আবেদন করার জন্য নিচের ডকুমেন্টগুলো জমা দিতে হবে :

1. জমির দলিলের সার্টিফাইড কপি/মূল কপি।

2. এস এ/আর এস খতিয়ানের কপি।

3. ওয়ারিশান সনদের কপি (যদি ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি হয়)।

4. ছবি (জন্মনিবন্ধনের ভিত্তিতে আবেদন করলে)।

5. বায়া দলিলের কপি (যদি প্রয়োজন হয়)।

6. মোবাইল নম্বর।

7. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)।

8. কর/খাজনার রশিদ।

✅ নামজারি প্রক্রিয়া:

১ম ধাপ:
mutation.land.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে নাগরিক বা কম্পিউটার কর্ণার থেকে অনলাইনে আবেদন করুন। আবেদন করার পর একটি কেস নম্বর পাবেন, যা মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে।

২য় ধাপ:
আপনার আবেদন ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যাবে। তদন্তের পর সব ঠিক থাকলে ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে উপজেলা ভূমি অফিসে প্রস্তাব পাঠানো হবে।

৩য় ধাপ:
এসিল্যান্ড অফিস থেকে শুনানির তারিখ এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে। শুনানির পর ডিসিআর ফি পরিশোধ করে অনলাইনে কিউআর কোডসহ নামজারি কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।

✅সময় ও খরচ:
নামজারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সাধারণত ১৫-৩০ দিন সময় লাগে।

মোট খরচ: ১১৭০ টাকা।

✅ তথ্য ও সহায়তা :
নামজারি আবেদন বিষয়ক যেকোনো তথ্যের জন্য কল সেন্টার 16122-এ যোগাযোগ করুন।

অনলাইনে ভিডিও তৈরি করে কিভাবে আপনি আয় করতে পারেন – একটি পূর্ণাঙ্গ গাইড (বাংলায়)বর্তমানে ভিডিও কনটেন্ট ইন্টারনেট দুনিয়ার ...
21/05/2025

অনলাইনে ভিডিও তৈরি করে কিভাবে আপনি আয় করতে পারেন – একটি পূর্ণাঙ্গ গাইড (বাংলায়)

বর্তমানে ভিডিও কনটেন্ট ইন্টারনেট দুনিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম। YouTube, Facebook, Instagram, TikTok সহ নানা প্ল্যাটফর্মে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে লাখো মানুষ আয় করছেন। আপনি যদি অনলাইনে ভিডিও তৈরি করে নিজের পরিচিতি গড়তে এবং ইনকাম করতে চান, তাহলে নিচের ধাপগুলো আপনাকে সাহায্য করবে।

১. আপনি কী ধরনের ভিডিও বানাবেন? (নিচের আইডিয়াগুলোর মধ্যে থেকে বেছে নিতে পারেন):

শিক্ষামূলক ভিডিও (Education / Tutorial)

বিনোদনমূলক ভিডিও (Comedy / Short Films / Vlog)

রিভিউ ভিডিও (Product Review, Mobile Unboxing)

লাইফস্টাইল বা ভ্লগ (Daily Vlog, Travel)

খবর বা সমসাময়িক বিষয় (News & Commentary)

অনুপ্রেরণামূলক গল্প (Motivational)

ইসলামিক/ধর্মীয় ভিডিও

খেলা/গেমিং ভিডিও (Game Streaming)

২. কী দিয়ে ভিডিও বানাবেন?

হ্যান্ডসেট: শুরুতে স্মার্টফোন দিয়েই ভালো ভিডিও করা যায়। যেমন: Samsung, iPhone, Xiaomi ইত্যাদি।

অ্যাপ বা সফটওয়্যার:

ভিডিও তোলার জন্য: Phone Camera, Open Camera (Android)

এডিট করার জন্য:

মোবাইল: CapCut, InShot, Kinemaster, VN

পিসি: Adobe Premiere Pro, DaVinci Resolve, Filmora

সাউন্ড কোয়ালিটি:
ভালো সাউন্ডের জন্য আপনি Boya বা Lavalier মাইক্রোফোন ব্যবহার করতে পারেন।

৩. ভিডিও বানানোর প্রক্রিয়া (ধাপে ধাপে):

ধাপ ১: স্ক্রিপ্ট লিখুন বা আইডিয়া তৈরি করুন

– আপনি কী বলতে বা দেখাতে যাচ্ছেন, তার পরিকল্পনা করে নিন।

ধাপ ২: ভিডিও শ্যুট করুন

– আলো এবং ব্যাকগ্রাউন্ড যেন পরিষ্কার থাকে। হাতে ধরে বা ট্রাইপড দিয়ে ভিডিও করুন।

ধাপ ৩: ভিডিও এডিট করুন

– শুরু ও শেষে ইন্ট্রো-আউট্রো যোগ করুন
– শব্দ ঠিক করুন, অপ্রয়োজনীয় অংশ কেটে দিন
– সাবটাইটেল/টেক্সট যোগ করলে ভালো হয়

ধাপ ৪: ভিডিও প্রকাশ করুন

– YouTube, page, TikTok, Instagram – যেখানেই পোস্ট করুন, ভালো ক্যাপশন ও হ্যাশট্যাগ দিন।

৪. ভিডিও থেকে আয় করার উপায়:

YouTube Monetization: সাবস্ক্রাইবার ও Watch Hour পূর্ণ হলে আয় শুরু

Facebook In-stream Ads

Sponsorship / Brand Deal

Affiliate Marketing (ভিডিওতে পণ্য সাজেস্ট করে)

কোর্স বা ডিজিটাল পণ্য বিক্রি

স্টার / গিফট / ফ্যান সাবস্ক্রিপশন (Facebook / TikTok)

৫. টিপস:

প্রথমে নিঃস্বার্থভাবে দিতে শিখুন – ধৈর্য ধরুন

নিয়মিত কনটেন্ট দিন (Consistency is key)

ভিউ নয়, কনটেন্টের মানে গুরুত্ব দিন

ট্রেন্ড ফলো করুন, তবে নিজের স্টাইল বজায় রাখুন

ভিজুয়াল ও সাউন্ডে ভালো মান বজায় রাখুন

দর্শকদের কমেন্ট/রেসপন্স দিন, এনগেজ করুন

উপসংহার:

ভিডিও কনটেন্ট এখন শুধুই বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং একটি ফুল-টাইম ক্যারিয়ারও হতে পারে। যেকোনো সাধারণ মোবাইল দিয়ে শুরু করা যায়। প্রয়োজন শুধু আপনার আগ্রহ, পরিকল্পনা ও ধারাবাহিকতা।

19/05/2025

৫০,০০০ টাকা থাকলে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন even if you don’t know digital marketing, as long as you understand it.

আপনার যদি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকে, আপনি যদি বেসিক ফোনে ছবি তুলতে পারেন, আর যদি ৫০,০০০ টাকা হাতে থাকে
তাহলে আপনি পুরোপুরি তৈরি একজন অনলাইন উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য।

কি করতে হবে? সহজ ভাষায় বলি-

১. পণ্য সিলেক্ট করুন। প্রথমেই ঠিক করুন, আপনি কী নিয়ে কাজ করতে চান। যেমন মেকআপ প্রোডাক্ট, হেলথ কেয়ার আইটেম, মোবাইল এক্সেসরিজ, ইসলামিক গিফট, বাচ্চাদের খেলনা, ঘর সাজানোর পণ্য, সোস্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় অন্য কারো কোর্স। যে পণ্য আপনি নিজেই ভালো বোঝেন বা ভালোবাসেন সেটাই বেছে নিন।

২. প্রোডাক্ট সোর্সিং করুন (এটাই মূল কাজ)
লোকাল পাইকারি দোকানে যান।
ভালো দাম, ভালো কোয়ালিটি, ভালো রেসপন্স এই তিন দেখে দোকানদারের সঙ্গে ডিল করুন। বলুন, “ভাই, আমি অনলাইনে বিক্রি করবো। অর্ডার পেলে আপনার কাছ থেকেই নিবো।”
৮০% দোকানদার রাজি হবে।

৩. ছবি তুলুন, সুন্দরভাবে সাজান
একটু আলোর কাছে, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে, পরিচ্ছন্ন ছবি তুলুন Canva বা Pixellab অ্যাপ ব্যবহার করে স্মার্ট পোস্ট বানান।

৪. ফেসবুক পেইজে পোস্ট দিন + Boost করুন
একটি পোস্ট Boost করুন ১০০–২০০ টাকা দিয়ে। লক্ষ্য ঠিক করুন যেমন “18–35 Female, Dhaka” ইনবক্সে মেসেজ আসবে।

৫. ইনবক্সে কাস্টমারের সাথে কথা বলুন, অর্ডার কনফার্ম করুন।
অর্ডার পাওয়ার পর দোকানদারকে বলুন, “এই ঠিকানায় পাঠিয়ে দিন।” আপনি কুরিয়ার বা লোকাল ডেলিভারির মাধ্যমে সেটি পাঠাবেন।

লাভটা কোথায়?
প্রোডাক্ট আপনি ৩০০ টাকায় কিনছেন, বিক্রি করছেন ৪২০ টাকায়। ডেলিভারি আর Boost খরচ বাদে আপনার লাভ ২ টাকাও যদি হয় আপনি সাকসেস। তারমানে আপনি বিক্রি করতে জানেন। বিক্রি করার বিদ্যা একবার শিখে গেলে যাস্ট বড় প্রডাক্ট সোর্স করুন। ডিজিটাল মার্কেটিং এ আপনি একটি অ্যাপার্টমেন্টও সেল করে দিতে পারেন। বর্তমানে পড়ানোর জন্য ইন্টারেকটিভ বোর্ডের চাহিদা বাড়ছে। যাস্ট সেল করে দিন। প্রথমে অন্যের প্রডাক্ট সেল করুন। ধীরে ধীরে একদিন আপনার প্রডাক্ট বাজারে চলে আসবে।

যেহেতু আপনার হাতে ৫০,০০০ টাকা আছে। দেখবেন ২৫০০০ টাকা পুরিয়ে ফেলার আগেই আপনি অনলাইনে সেল করা শিখে গেছেন। এই যে শিখে গেলেন এই শেখার দাম কোটি টাকা। আপনি যদি একবার এই বিদ্যা শিখে যান আপনার জন্য কোম্পানি বসে আছে। যাস্ট মেইল করুন আমি তোমাদের পণ্য বিক্রি করতে চাই। সবাই আপনাকে খুজছে।

মনে রাখুন ডিজিটাল মার্কেটিং জানা না লাগলেও, বোঝা লাগবে।

আপনি যদি বুঝেন যে, ভালো ছবি বিক্রি বাড়ায়, ভালো ক্যাপশন মানুষকে থামায়, Boost দিলে Reach আসে , রেসপন্স দিলে কাস্টমার ধরে রাখা যায় তাহলে আপনি ইতিমধ্যেই উদ্যোক্তা হওয়ার মতো ডিজিটাল বুদ্ধি রাখেন।

পরবর্তী পোস্ট: ঘরে বসে মেয়েরা/ছেলেরা যেভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে।

একটা উদাহরণ দিয়ে শেষ করি:
যদি আপনি বোতলে মাটি ভরে তার নাম দেন
“সৌদি আরবের পবিত্র জমিনের মাটি”
সেটা অনলাইনে বিক্রি হয়ে যাবে। যাস্ট ফান।

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডে...
14/05/2025

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

(কয়েকদিন পরই ঘটনার বাকি আপডেট টুকু জানাব)
তথ্য সংগ্রহ এবং লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

11/05/2025

#মুদি দোকান করার ইচ্ছে যাদের আছে তারা সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমে শুরু করতে পারলে অন্যদের তুলনায় সফলতার হার বেশি থাকবেঃ

#মুদি দোকান হচ্ছে ব্যবসা জগতের প্রথম ও সহজ একটা ধরন। যেকেউ চাইলে শুরু করতে পারে যখন তখন।
তবে ভালো প্ল্যান ও প্রস্তুতির মাধ্যমে লস এর হাত থেকে বাচা যেতে পারে, এমন কি অন্যদের তুলনায় বেশি লাভবান হওয়া যেতে পারেঃ
#আসুন দেখি কি কি ধাপ অনুস্মরণ করলে মুদি দোকান করে সফলতা অর্জন করা যাবেঃ
______________________________
১। পরিকল্পনা ও বাজেট তৈরিঃ
[] দোকানের আকার ও অবস্থান ঠিক করুন (বাসার নিচে/বাজারে/পাড়া-মহল্লায়)।
[] কেমন পুঁজিতে শুরু করবেন (প্রাথমিক বাজেট: ৫০ হাজার – ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত)।
[] কোন কোন পণ্য রাখবেন তা ঠিক করুন (নুডলস, চাল, ডাল, আটা, ময়দা, তেল, মসলা, বিস্কুট, সাবান, শ্যাম্পু ইত্যাদি)।
______________________
২। লোকেশন নির্বাচনঃ
[] বাজারের কাছাকাছি বা জনবহুল এলাকায় দোকান হলে বেশি লাভজনক।
[] আশেপাশে একই ধরনের দোকান কতগুলো আছে তা দেখে সিদ্ধান্ত নিন।
__________________________________
৩। দোকান সাজানো ও ইন্টেরিয়রঃ
[] তাক, শেলফ, কাচের কাউন্টার বানাতে হবে।
[] পণ্যের ধরন অনুযায়ী আলাদা আলাদা জায়গা নির্ধারণ করুন।
[] আলোর ব্যবস্থা ভালো রাখুন (গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে)।
_______________
৪। পণ্য সংগ্রহঃ
[] হোলসেল মার্কেট থেকে পণ্য কিনুন (যেমন: মৌচাক, চকবাজার, কাওরান বাজার)।
[] কোম্পানির প্রতিনিধি বা পরিবেশক থেকে পণ্য নিলে সঠিক মূল্যে পণ্য পেতে পারেন।
[] ভালো সম্পর্ক ও ভালো লেনদেন থাকলে থাকলে হোলসেল/পরিবেশক থেকে ক্রেডিট সুবিধাতেও পণ্য কেনা যায়।
____________________________________________________
৫। লাইসেন্স ও কাগজপত্র (যদি বড় পরিসরে হয়) ঃ
[] ট্রেড লাইসেন্স (সিটি কর্পোরেশন/ইউনিয়ন অফিস থেকে)।
[] টিন নম্বর/ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন (বড় দোকানের ক্ষেত্রে)।
____________________________________
৬। দাম নির্ধারণ ও লাভের হিসাবঃ
[] প্রতিটি পণ্যে সাধারণত ৫% – ২০% লাভ রাখা যায়।
[] কিছু আইটেমে কম লাভ হলেও ক্রেতা ধরে রাখার জন্য রাখতে হয়।
_____________________
৭। কর্মী ও নিরাপত্তাঃ
[] দোকান বড় হলে ১-২ জন কর্মী রাখুন। অবশ্যই সত হতে হবে।
[] সিসি ক্যামেরা বা ক্যাশ মেশিন ব্যবহার করলে নিরাপত্তা বাড়ে।
[] দোকান বন্ধের সময় ঝিলিক বাল্ব জালিয়ে রাখুন।ঘুরতে থাকে লাল/নিল/সবুজ/ বিভিন্ন কালার। এতে ইদুর ঢুকবেনা। ইদুর ভয়ে পালিয়ে যাবে ঘর থেকে।
__________________________
৮। প্রমোশন ও পরিচিতিঃ
[] এলাকাবাসীকে জানান যে নতুন দোকান এসেছে।
[] ডিসকাউন্ট বা অফার দিলে প্রথম দিকে বেশি ক্রেতা পাওয়া যায়।
[] লিফলেট বানান। শুক্রবারে নামাজের পর মসজিদের সামনে দাঁড়িয়ে সকল মুসল্লির হাতে হাতে লিফলেট দিন দোকান পরিচিতির।
[] প্রথম ১ মাসের লটারি পুরস্কার শুরু করে তাক লাগিয়ে দিতে পারেন। ৫ হাজার টাকার বাজার করলেই ২০০/- বা ৩০০/- সমমূল্যের পুরস্কার ঘোষনা করুন। এতে অন্য দোকানের অনেক ক্রেতা আপনার এখানে প্রথম বার এসে ভীর করবে।
__________________________
৯। বাকি বা ক্রেডিট নিয়ন্ত্রনঃ
[] যেকোন এলাকায় মুদি ব্যবসা শুরুউ করলে বাকি বা ক্রেডিট একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবেই আমাদের কে বিবেচনা করেই কাজ শুরু করতে হবে। এটা একেবারে বন্ধ করে এই ব্যবসায় বাংলাদেশের মার্কেটে টিকে থাকা কঠিন।
[] ক্রেডিট যাকে দিচ্ছেন তাকে অবশ্যই চিনতে হবে। তার ঠিকানা ও ফোন নম্বর ক্রেডিট খাতায় নামের পাশে লিখে রাখবেন। এমন কি পরিবারের অন্য একজনের নম্বর নিয়ে সেটাও পাশে লিখে রাখবেন।
[] ক্রেডিট টা কে একেবারে ওপেন করা যাবেনা। যেমন যে বা যিনি মাসিক ক্রেডিট নিচ্ছেন তার লিমিট করে রাখবেন। লিমিট শেষ হবার আগেই ক্রেডিট বন্ধ করতে হবে এবং পূর্বের ক্রেডিট উত্তলনের জন্য অনুরোধ করবেন।
[] কিছু দুষ্টু ক্রেতা আছে যাদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে বিভিন্ন দোকান থেকে ক্রেডিট নিয়ে সেটা সঠিক সময়ে ফেরৎ না দেয়া। ঐসকল ক্রেতা কে ক্রেডিটের আওতা থেকে বাদ দিবেন।
[] ক্রেডিট নেয়া কোন ক্রেতা ১ মাসের মধ্যে দোকানে না আসলে তার খোজ নিন । প্রয়োজনে ঐ ক্রেতা অন্য দোকান থেকে কেনাকাটা চালু করলে ঐ দোকান কে ঐ ক্রেতা সম্পর্কে জানিয়ে রাখুন।
___________________________________
১০। সততা ও নিষ্ঠাঃ
[] সুযোগ থাকলেও কোনরূপ প্রতারণা করা যাবেনা কোন কাস্টমারের সাথে। এতে দীর্ঘমেয়াদী ব্যবসায় ধীরে ধীরে ক্রেতা সূন্য হতে পারে।
[] ওজনে কম দেয়া যাবেনা। এম আর পি থেকে কোনভাবেই বেশি নেয়া যাবেনা। মেয়াদ উত্তীর্ন পণ্য বিক্রি করা যাবেনা। এতে সুনাম বাড়বে এবং আস্থা বাড়বে । ক্রেতার ভীর বাড়বে ইনশাল্লাহ!

ধন্যবাদ।
আহমেদ হালিম।

আপনার নিজের জন‍্য কি ছয়টা মাস সময় হবে? একবার ভেবে দেখুন। শুধু ছয় মাস। খুব বেশি না। এই ছয় মাসে নিজের জীবনের অপ্রয়োজনীয় বি...
11/05/2025

আপনার নিজের জন‍্য কি ছয়টা মাস সময় হবে?

একবার ভেবে দেখুন। শুধু ছয় মাস। খুব বেশি না।

এই ছয় মাসে নিজের জীবনের অপ্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সরিয়ে রেখে শুধুমাত্র নিজের জন্য সময় দিবেন।

কী করবেন এই সময়ে? নিজের স্বপ্ন পূরণ করবেন, নিজেকে নতুন করে গড়ে তুলবেন।

আমরা প্রায়ই বলি, “সময় পাই না।” কিন্তু সত্যি কি পাই না, নাকি সময়টা এমন কাজে নষ্ট করি, যেগুলো থেকে আমাদের জীবনে কিছুই যোগ হয় না?

ফালতু আড্ডা, অর্থহীন দুশ্চিন্তা, কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ক্রল করা—এসব বাদ দিলে দেখবেন, আপনার হাতে কত সময় পড়ে থাকে।

চলুন, ছয় মাসের জন্য একটা নতুন পরিকল্পনা করি। এই পরিকল্পনা যদি মেনে চলতে পারেন, ছয় মাস পরে আপনার জীবন একেবারে অন্য রকম হয়ে যাবে।

১. ফালতু আড্ডাকে ‘না’ বলুন।

বন্ধু ফোন দিয়ে বলল, “চল, টো টো করে ঘুরি, আড্ডা দিই।” আপনি জানেন, সেই আড্ডা থেকে কোনো কাজের কথা উঠবে না, শুধু সময় নষ্ট। এখন কী করবেন?

বিনয়ের সঙ্গে বলুন, “না রে ভাই, আজ পারব না।” প্রথমে কঠিন লাগবে, কিন্তু একবার চেষ্টা করে দেখুন। প্রতিবার না বলার পর যখন দেখবেন আপনার সময়টা সৃজনশীল কাজে যাচ্ছে, তখন গর্ব অনুভব করবেন।

২. নিজের স্বপ্নটাকে গুরুত্ব দিন।

আপনার কোনো স্বপ্ন আছে, তাই না? হয়তো একটা বই লেখা, নতুন কোনো স্কিল শেখা, বা একটা ব্যবসা শুরু করা। কিন্তু দিনের শেষে সময় আর এনার্জি না থাকায় সেটাকে দমিয়ে রাখেন। এবার সেই স্বপ্নের দিকে সময় দিন।

ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিদিন কাজ করুন। ছয় মাস পরে যখন দেখবেন, আপনার কাজ এগিয়ে গেছে, তখন নিজেকে ধন্যবাদ দিবেন।

৩. যে পরিবেশ আপনাকে গ্রো করতে দেয় না তা থেকে বের হয়ে আসুন।

আপনার আশেপাশে এমন কিছু মানুষ আছে, যারা সবসময় শুধু নেগেটিভ কথা বলে, আপনাকে হতাশ করে? কিংবা এমন পরিবেশ যেখানে বসে শুধু সময় নষ্ট হয়?

এই ছয় মাসের জন্য তাদের থেকে দূরে থাকুন। নিজেকে এমন মানুষের সঙ্গে যুক্ত করুন, যারা আপনাকে উৎসাহ দেয়, অনুপ্রাণিত করে।

৪. দৈনন্দিন কাজগুলো গুছিয়ে নিন।

দিনের কাজগুলোর একটা তালিকা করুন। সকালে উঠে ভাবুন, “আজ কি কি করব?” আর সেটা সময়মতো শেষ করুন।

রাতের শেষে যখন দেখবেন, আপনার সব কাজ শেষ হয়েছে, তখন একটা আত্মবিশ্বাস জন্মাবে। আর সেই আত্মবিশ্বাস আপনাকে আরও ভালোভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

৫. নিজের শরীরের যত্ন নিন।

এটা খুব জরুরি। আপনার শরীর যদি সুস্থ না থাকে, তাহলে কোনো কাজই এগোবে না। প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন।

আর মনের যত্ন নিতে প্রতিদিন সকালে ১০ মিনিট ধ্যান করুন। দেখবেন, আপনার মন শান্ত থাকবে, আর কাজে মনোযোগ আরও বাড়বে।

৬. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিরতি নিন।

ফেসবুক, টিকটক, ইনস্টাগ্রাম—এগুলো যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করুন। এই ছয় মাসে ঠিক করুন, দিনে এক ঘণ্টার বেশি এদের পেছনে সময় দেবেন না।

এই সময়টা বরং কিছু শিখতে ব্যয় করুন। একটা অনলাইন কোর্স করতে পারেন, বা একটা নতুন বই পড়া শুরু করতে পারেন।

৭. প্রতিদিন নতুন কিছু শিখুন।

নতুন কিছু শেখা মানেই নতুন দরজা খোলা। ছয় মাসের জন্য একটা পরিকল্পনা করুন। প্রতিদিন একটা নতুন স্কিল শেখার চেষ্টা করুন। হয়তো এটা কুকিং, হয়তো ডিজিটাল মার্কেটিং, কিংবা কোনো নতুন ভাষা।

ছয় মাস পরে দেখবেন, আপনি নিজেই একটা সম্পদে পরিণত হয়েছেন।

ভাবুন তো, ছয় মাস পরে আপনি কোথায় দাঁড়াবেন?

ছয় মাস খুব বেশি সময় নয়। কিন্তু এই সময়টা যদি ঠিকমতো ব্যবহার করেন, ছয় মাস পরে আপনার জীবন একদম নতুন মোড় নেবে। আপনি হয়তো নিজের স্বপ্নের একদম কাছে পৌঁছে যাবেন।

জীবনটা ছোট।

কিন্তু আমরা এটাকে আরও ছোট করি অপ্রয়োজনীয় কাজে।

ছয় মাসের জন্য নিজের হাতে নিয়ন্ত্রণ নিন।

নিজের স্বপ্ন, নিজের লক্ষ্য, নিজের ভবিষ্যতের জন্য সময় দিন।

ছয় মাস পর যখন আয়নায় নিজেকে দেখবেন, তখন একজন বদলে যাওয়া মানুষকে দেখতে পাবেন—আর সেই মানুষটি হবে আপনারই আপডেটেড ভার্সন।

তো? এই ছয় মাসের যাত্রা শুরু করবেন কবে?

আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত হয়তো আজ থেকেই শুরু হতে পারে।

স্ট্রিট ফুডের ব্যবসা শুরু করে লাভবান হওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করা দরকার। নিচে ধাপে ধাপে বর্ণনা দেওয়া হলো:•১....
11/05/2025

স্ট্রিট ফুডের ব্যবসা শুরু করে লাভবান হওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করা দরকার। নিচে ধাপে ধাপে বর্ণনা দেওয়া হলো:

১. যেখানে মানুষের ভিড় বেশি হয় (স্কুল, কলেজ, অফিস এলাকা, বাজার, পার্ক ইত্যাদি), সেরকম জায়গায় আপনার ব্যবসার লোকেশন ঠিক করুন।

২. কাস্টমার টার্গেট করুন। তরুণ, কর্মজীবী বা পথচারী— কাদের জন্য খাবার বানাবেন তা ঠিক করুন।

৩. আশেপাশে কি ধরনের ফুড আইটেম বিক্রি হয় তা দেখে আপনি নতুন কিছু বা উন্নত মানের কিছু আনতে পারেন কিনা ভাবুন।

৪. এমন খাবার নির্বাচন করুন যা সহজে বানানো যায়, কম খরচে তৈরি হয় এবং লোকেরা পছন্দ করে (যেমন ফুচকা, চটপটি, রোল, চিকেন ফ্রাই, মোমো, নুডলস, ইত্যাদি)।

৫. একটি বা দুটি সিগনেচার আইটেম রাখুন, যাতে লোকেরা সেগুলোর জন্য বারবার আসে।

৬. স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ফুটপাতে ব্যবসা করার অনুমতি নিতে হতে পারে।

৭. স্বাস্থ্যসচেতনতা নিশ্চিত করতে খাদ্য নিরাপত্তা লাইসেন্স নেওয়া ভালো।

৮. ভ্যান/ঠেলা বা মোবাইল ফুড কার্ট তৈরি করুন।

৯. রান্নার উপকরণ, গ্যাস/চুলা, খাবার রাখার বক্স, প্লেট/প্যাকেট, স্যানিটারি গ্লাভস, ইত্যাদি কিনুন।

১০. খাবারে মান বজায় রাখুন— সতেজ উপকরণ ব্যবহার করুন।
হাইজিন ঠিক রাখলে ক্রেতাদের আস্থা বাড়ে এবং তারা পুনরায় আসে।

১১. প্রতিটি আইটেমে আপনার খরচ ও বিক্রয় মূল্য হিসাব করুন।
শুরুতে কম লাভ রেখে বিক্রি করলেও পরে মান ও জনপ্রিয়তা বাড়লে দাম বাড়াতে পারেন।

১২. মুখে মুখে প্রচার, সামাজিক মাধ্যমে ফেসবুক পেজ খুলে ছবি ও অফার দিন।
“আজ ১টা কিনলে ১টা ফ্রি” বা “ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিশেষ ছাড়” টাইপের অফার দিন।

১৩. নিয়মিত আপডেট ও গ্রাহকের মতামত নিন। ক্রেতাদের মতামত শুনে খাবারের স্বাদ, সার্ভিস বা মেনুতে পরিবর্তন আনুন।
সময়মতো নতুন আইটেম যোগ করুন।

১৪. প্রতিদিনের বিক্রয়, খরচ ও লাভ আলাদা খাতায় লিখে রাখুন।
কোথায় খরচ বেশি হচ্ছে বুঝে খরচ কমানোর ব্যবস্থা করুন।

পরামর্শ:
ছোট করে শুরু করুন, কিন্তু ধীরে ধীরে মান আর সেবার মাধ্যমে বিশ্বাস গড়ে তুলুন। নিয়মিত ক্রেতা পেলে আয় নিশ্চিত।
_________________

Choklet Boy Rafsan

Address

290/4 South Paikpara Mirpur
Dhaka
1216

Telephone

+8801705050507

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Belal Hossain Jubayer posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md. Belal Hossain Jubayer:

Share

Category