Aleya-আলেয়া

Aleya-আলেয়া Discover the rich world of Bangla literature through our blog.

23/11/2024

২য় বর্ষের ইংরেজি পরীক্ষার সাজেশন লাগলে কমেন্ট করুন।

 #অনার্স_ফাইনাল_পরীক্ষা_২০২৩ #অনুষ্ঠিত_০২_জানুয়ারি_২০২৫ #বিষয়_ইংরেজি_আবশ্যিক  🟥 বিগত বর্ষে যাদের ইংরেজিতে ফেল আসছে, এমন...
22/11/2024

#অনার্স_ফাইনাল_পরীক্ষা_২০২৩
#অনুষ্ঠিত_০২_জানুয়ারি_২০২৫
#বিষয়_ইংরেজি_আবশ্যিক



🟥 বিগত বর্ষে যাদের ইংরেজিতে ফেল আসছে, এমনকি অনার্স ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষাও শেষ, তারা আমাদের ফ্রি কোর্সে যুক্ত হতে পারেন। নতুনরা ও চাইলে যুক্ত হতে পারেন।

📌📌 ১০০% ফ্রিতে ৪ সপ্তাহে পাস মার্ক তোলার জন্য সহজ গাইডলাইন দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

🛑 যাদের ৯০% কমন উপযোগী শর্টকাট সাজেশন ও গাইডলাইন লাগবে আজকেই যুক্ত হোন আমাদের What's app group এ
✅ What's app group link 🔗
https://chat.whatsapp.com/BadFyXrFPan8taZYvdVkge

11/11/2024
03/10/2023

প্রকৃত বন্ধুই তোমার খুঁত গুলো দেখিয়ে দেয়,
এজন্যই সে একসময় শত্রুতে পরিণত হয়।
- পঙ্কজ

20/09/2023

"আমি কাউরে কুর্নিশ করি না,
না কারো জামার আস্তিন ধরে টানি ।
আমার অন্তরের সরল আন্তরিকতা,
পরশ্রীকাতরে ডুব দেওয়া হৃদয়
সহ্য করতে পারে না ।"

🖋️ পঙ্কজ

20/09/2023

জ্ঞানী আর মূর্খের মধ্যে একটাই পার্থক্য, তা হল 'বাহ্যিক আচরণ'।
যদি তোমাকে মূর্খের মতো আচরণ করতেই হয় তবে শিক্ষা গ্রহণের কি দরকার ছিল?
অভদ্র জ্ঞানী লোক মূর্খের চেয়ে অধম।
কারণ মূর্খ ব্যক্তি শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়নি, তুমি তো পেয়েছিলে।
তাহলে কেন পারোনা নিজের রিপু'কে সংযত করতে !

🖋️ পঙ্কজ (ছদ্ম)

বহু দিন হইলো সঙ্গনিরোধ থাকিতে থাকিতে অতিষ্ঠ হইয়া পড়িছি। কি করিবো মাথায় আসিতেছে না। হঠাৎ মনটা সূর্যোদয় দেখিবার লাগি আ...
20/09/2023

বহু দিন হইলো সঙ্গনিরোধ থাকিতে থাকিতে অতিষ্ঠ হইয়া পড়িছি। কি করিবো মাথায় আসিতেছে না। হঠাৎ মনটা সূর্যোদয় দেখিবার লাগি আনচান করিয়া উঠিল।সাথে ঘটিল ঘুমের ব্যাঘাত। মনের মাঝে নব্য আশা উদিত হইতেই মাঝ রাত্রি পর আর চোখে ঘুম ধরিল না। প্রভাত পূর্বেই বেড়িয়ে পড়িলাম আশা পূর্ণ করিবার লাগি। শান্ত সলিলরাশী সামনে রাখিয়া দাঁড়াইলাম দিঘির পাড়ের একটু উঁচু জায়গায়। কোন দিকে ফিরিয়া দাড়াইলাম তা অবশ্য বলিতে হইবে না। বলিবার মতো কিছু তো নেই, তবে সূর্য উঠিতে ঢের বিলম্ব হইবে। অদ্য সূর্যি দেখিব বলিয়া এতো শীঘ্রই ঘুম থেকে উঠিয়া বাহির হইয়া আসিলাম। অন্যথা দশটার পূর্বে বিছানা ছাড়িবার মতো কর্মণ্য আমি নই,যদিও প্রাতঃকালে মহান কর্তব্য পালন করিবার হেতু সল্প সময়ের জন্য উঠিয়া থাকি।
দিঘির অপর প্রান্তে, আমার সমক্ষে পাশ্চাত্য দেখাইয়া দাঁড়াইয়া আছে আমাদেরই কলেজ খানা। এটি সামনে হইতে দেখিলে যতটা মুগ্ধ হই, পেছন হইতে দেখিলে ততটাই বিতৃষ্ণা লাগে। কলেজ যাওয়া হয় নি বহু দিন হইলো। সারা দেশে মহামারী লাগিয়া রইয়াছে।জানি না কবে হইবে সম্পন্ন এই মৃত্যুযজ্ঞের। এটা নিয়ে ত্রাসিত হইবার সময় আমার নাই। যদ্দিন বাঁচিয়া রইব, তদ্দিন আনন্দ করিয়া কাটাইয়া দিব।কুচিন্তা করিয়া সময় নষ্ট করিবার আবশ্যকতা আছে বলিয়া আমার মনে হয় না।খোদাতালা অদৃষ্টে যাহা লিখিয়া রাখিয়াছেন, তা ব্যতীত কিছুই হইবে না।
আচমকা মনে হইলো কলেজ আমাকে ব্যঙ্গ সুরে বলিতেছে,
_"আমারে দেখিতে আসিছ বুঝি? "
_"আরে না না, তোমাকে দেখিতে আসিব কি হেতু।তুমি তো সেই স্থান, যে স্থান হইতে রবীন্দ্রনাথ প্রত্যহ পলায়ন করিতো।আমি কেন অকারণে বন্দিশালা দেখিতে আসিব?"
আমার এই দর্পচূর্ণকারী জবাবে কলেজের পাশ্চাত্য তিমির যেন আরও ঘোর হইয়া উঠিল।
পূর্বাকাশে রক্তিম আভা দেখা দিতেছে। হৃদয় আমার প্রফুল্ল হইয়া উঠিল, বহু কাল বাদে অদ্য আমি সেই মন-মুগ্ধকর এক দৃশ্য দেখিতে যাইতেছি। শহুরে হইয়া যাইবার পর কখনো এমন অবসর মিলেনি।কলেজের দালানের আড়াল হইতে রক্তিম বর্তুল বালার্ক তাহার মুখখানা দেখাইতে শুরু করিল। অন্ধকারাচ্ছন্ন মেদিনী আবার আলোকিত হইতে লাগিলো। অম্বরটা লাল হলুদ মিশ্রিত রঙে রাঙায়িত হইয়া উঠিল। দিনমনি কেমন যেন মৃদু হাসিয়া উঠিল, তাহার কাল্পনিক হাসি দেখিয়া মনের অজান্তেই আমার ওষ্ঠ যুগল সঞ্চালিত হইল। তপনমরীচি দিঘির সলিলে পড়িয়া কম্পিত হইতেছে। শান্ত সলিল কম্পিত হইবার হেতু হইলো, মৎসকুল ও এই মুহূর্ত উপভোগ করিবার লাগি তলদেশ হইতে উর্ধ্বে আগমন করিয়াছে।তবে তাহারা আমার সদৃশ স্তব্ধ হইয়া দাঁড়াইয়া নাই, ছুটাছুটিতে অতিশয় ব্যস্ত হইয়া পড়িছে। তাহাদের আনন্দ দেখি আমার মনে পুলকানন্দের পরিমাণ দ্বিগুণ হইয়া গেল।এদিকে দিঘির কিনারায় রাখা বাঁশের কঞ্চির উপর আসিয়া বসিলো একঝাঁক বক। আর পাড়ের উপর বসিলও কিছু সংখ্যক পরভৃৎ, অন্যের ডিমে তা দেয়ার স্বভাব থাকার হেতুক তাহাদের এই নাম প্রাপ্তি হইয়াছে।নচেৎ তাহাদিককে আমরা কাক হিসেবেই চিনিয়া থাকি।কাকদের আমরা ধূর্ত ভাবিলেও প্রকৃতপক্ষে তাহারা কোন প্রকারেই ধূর্ত নয়।যাহাদের মাঝে চৌর্যের স্বভাব থাকে তাহারা কখনোই ধূর্ত হইতে পারে না,যদিও ক্ষণিকের জন্য তাহারা নিজেকে চতুর ভাবিয়া থাকে। এ নীতি কেবল উহাদের জন্য নয়,সকল প্রাণীকুলের জন্য।হঠাৎ এই দুই পক্ষীকুলের বৈপরীত্য সমূহ দৃষ্টি গোচর হইলো।এরা যে স্রেফ রূপে বিপরীত তাহা নয়।এদের স্বভাবেরও বহুত বৈপরীত্য রইয়াছে।বক শান্ত,কাক কোলাহল প্রিয়।বক খুব চতুরতার সহিত মৎস শিকার করে, কাক তা না করে তাড়াহুড়া সহিত কিছু করিবার চেষ্টা করে।বক জীবন্ত মৎস ধরিয়া খায়, কাকেদের কাছে মৃত মৎসই রুচিকর।কাকরা খাদ্য নিয়ে নিজেদের মাঝে কলহ করিয়া থাকে, বকরা তা কখনই করে না। আমাদের সমাজেও এরূপ দুপ্রকার লোকের উপস্থিতি রইয়াছে।তবে তাহাদের লেবাসের কোন তফাত নাই বলিয়া আমরা তাহাদিককে চিনিতে সর্বদা ভ্রম করিয়া থাকি।
এরই ফাঁকে আদিত্য তাহার বিক্রম প্রকাশ করিতে তৎপর হইয়া উঠিয়াছে। তাহার রক্ত রঙ মন্থরগতিতে হালকা হইতে লাগিল।পরন্তু তাহার উজ্জ্বলতা সত্বর বর্ধিত হইয়া উঠিল।ধারনা হইতেছে এ যেন হোমকুণ্ডের রক্ষিত বৃহৎ এক বৃত্তাকার কয়লা। ধপ-ধপ করিয়া জ্বলিতেছে।আমার নেত্রদয় আর তাহার পানে দৃষ্টি ফেলিতে পারিতেছে না।তথাপি বারংবার তাহার পানে দেখিতে আখিদয় বেকুল হইয়া উঠিল।বারংবার ব্যর্থ দৃষ্টি পেলিয়া মরীচি পীড়ায় পীড়িত হইয়া নেত্রদয় স্বয়ং তাহার পাপড়ি বন্দ করিতে বাধ্য হইল। তথাপি এ কেমন মোহ, যাহা কাটিয়া উঠা কষ্টকর।
অবনী হইতে সমস্ত তিমির আচমকাই চম্পট দিল।আলো-আঁধারি কাটিয়া সমস্ত ধরণী আলোয় পরিপূর্ণ।ঘাসের উপর লেপটে থাকা হিমানী কণা গুলো চিক-চিক করিতেছে। ইহাদের ও চম্পট দিবার সময় হইয়া আসিছে।
এখন তো লাগিতেছে আমাকে চম্পট দিতে হইবে। তনু আমার টলিতেছে। আমি যে বড় নিদ্রালু তাহা আর গোপন করিতে চাই না। নিশির অবশিষ্ট ঘুম এখন পরিশোধ করিতে হইবে।ফিরিতে যাইব এমন সময় পুনর্বার কলেজ পানে দৃষ্টি পড়িল। সে যেন আমার জবাবের ঝাঁজ এখনও পরিপাক করিতে পারে নাই।
_"আচ্ছা ঠিক আছে, তুমি বন্দিশালা নও। ঐরকম হইলে তো আমিও সর্বদা পালাইতাম। তবে লিখাপড়া যাই হোক না কেন, তোমার আঙিনায় প্রেম আলাপ ভালোই হয়।গোলাপ গাছের গোলাপ গুলো কখনওই সম্পূর্ণ ফুটিতে পারে না, হস্তান্তরিত হইয়া যায়। হয়তো এই কারণেই মাঝেমাঝে তোমার স্মৃতি গুলো আমাকে ক্রন্দন করিতে বাধ্য করিয়া থাকে। রবীন্দ্রনাথ কেন যে তোমার বদনাম করিয়াছে, এ ব্যপারে আমি পুরোপুরি অজ্ঞ। হয়তো ফুল বাগানের কাণ্ডগুলো তাঁহার দৃষ্টি কাড়ে নাই। নতুবা তাঁহার মতো প্রেমপিপাশু কি করে তোমায় এমন তুচ্ছজ্ঞান করিল?"
এই কথা বলিয়া ডান হাতের পৃষ্ঠ দিয়া চোখ দুটি মুছিয়া লইলাম, যদিও অশ্রুপাতের কোন নামগন্ধ নাই।এত গুণকীর্তন গাইবার পরও তাহার ভাবের কোন পরিবর্তন হইলো না। হয়তো আমার এই কথা গুলিও তাহার মনকে পুলকিত করে নাই।
যাক বাবা! নিজের খেয়ে অন্যের প্রশংসা করিয়া শক্তি ব্যয় করিবার কোন আবশ্যকতা নাই। এখন একটাই লক্ষ্য, ঘুমাতে হইবে। বাসার পানে পা বাড়াইলাম,এমনি অন্তরআত্মা বলিয়া উঠিল,
_"কিরে আহমদ! তুই তো মহা নচ্ছার! এতো দিন জানিতাম তুই মেয়েদের কটাক্ষ করিতে পারছ।এখন দেখি কলেজকেই পুরা খোঁচাটা দিইয়া দিলি!"
এরকম মনো উক্তি হইতেই দুচোখ বন্দ হইল,ঠোঁটে পড়িল মৃধু কামড়।
কিন্তু একেবারেই অনিচ্ছাকৃত।

- পঙ্কজ ( ছদ্ম)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে দরখাস্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয়। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবনে শেষ অব্দি নানান সময়...
13/09/2023

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে দরখাস্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয়। ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবনে শেষ অব্দি নানান সময় আমরা দরখাস্তের ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো দরখাস্ত লিখতে গেলে আমরা ভীতি অনুভব করি এবং অন্যের দ্বারস্থ হয়। তবে সত্য কথা হলো দরখাস্ত লিখা আহামরি কঠিন কোন কাজ নয়। দরখাস্তের টেমপ্লেট জানা থাকলে আমরা যে কেউ দরখাস্ত লিখতে পারি এবং অন্যদেরকে সহযোগিতা করতে পারি। তবে দরখাস্ত যেহেতু ফরমাল লেটার, এর অনেকগুলো ফরমালিটি রয়েছে। এখন আমি আপনাদেরকে দরখাস্ত লিখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে জানাবো।

• দরখাস্ত কি?
দরখাস্ত এক প্রকার চিঠি বা পত্র। এর অপর নাম হল আবেদনপত্র। ইংরেজিতে যাকে বলে Formal Letter। Formal শব্দটির অর্থ হল আনুষ্ঠানিকতা। অর্থাৎ যে পত্র আনুষ্ঠানিকতার সাথে লিখা হয় তাই হল দরখাস্ত। মূলত আমরা কোন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বা দায়িত্বশীল কোন ব্যক্তির নিকট কোন বিষয়ে আবেদন করার জন্য যে পত্র লিখে থাকি তাই হল দরখাস্ত বা আবেদন পত্র।
নিচে দরখাস্ত লেখা আটটি ধাপ বর্ণনা করা হলো।

• দরখাস্ত লেখার ৮ টি ধাপ :
• ০১, প্রথমে মনে রাখতে হবে দরখাস্ত অবশ্যই এক পেইজে লেখা হবে । সাদা পেজটিকে বামে এবং উপরে সামান্য ভেঙে নিতে হবে (১ ইঞ্চি হলে ভালো হয়) তবে মার্জিন দাগ টানা যাবে না ।
• ০২, শুরুতে দরখাস্তের তারিখ লিখতে হবে। মনে রাখা জরুরী প্রতিটি লাইনের শুরু হবে পেইজের বাম পাশের ভাঙ্গা থেকে।

নমুনা:-( তারিখ: ১২/০৬/২৩ ইং)

• ০৩, তারিখের নিচে 'বরাবর' লিখে তার নিচে প্রাপকের পদবী লিখতে হবে।

নমুনা:-
(ক)বরাবর,
প্রধান শিক্ষক,

(খ) বরাবর,
মহাব্যবস্থাপক

(গ) বরাবর,
অধ্যক্ষ

(ঘ) বরাবর,
প্রশাসক

• ০৪, এরপরের নিচে লিখতে হবে, উক্ত প্রতিষ্ঠানের নাম এবং তারপর পরবর্তী লাইনে সম্পূর্ণ ঠিকানা। ঠিকানা বলতে উক্ত প্রতিষ্ঠান যে স্থানে অবস্থিত তার নাম এবং উপজেলা ও জেলার নাম।

নমুনা: - (ক) ওছখালী, হাতিয়া,নোয়াখালী।

(খ) কাউটাইল,কেরানীগঞ্জ,ঢাকা।

• ০৫, তারপর দরখাস্তের আবেদনের বিষয় লিখতে হবে অর্থাৎ কি জন্য আপনি আবেদন করছেন।
নমুনা:-

(ক) বিষয় : সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য আবেদন।

(খ) বিষয়: জরুরী প্রয়োজনে তিনদিন ছুটির জন্য আবেদন।

(গ) বিষয়: প্রশংসাপত্রের জন্য আবেদন।

• ০৬, এরপর " জনাব/মহোদয়, বিনীত নিবেদন এই যে," বলে দরখাস্তের আবেদনের কারণ ও যৌক্তিকতার বিবরণ দিতে হবে।

মনে রাখা ভালো "জনাব/ মহোদয়," এবং " বিনীত নিবেদন এই যে," এক লাইনে লিখা যাবে না।

নমুনা:-

(ক)মহোদয়,
বিনীত নিবেদন এই যে, ____________

• ০৭, বিবরণ লেখা শেষ হলে আবেদনমূলক একটি প্যারা লিখতে হবে।

নমুনা:

(ক) অতএব মহোদয়ের নিকট বিনীত প্রার্থনা, আমাকে তিন দিনের ছুটি দিয়ে বাধিত করবেন।

(খ) অতএব বিনীত প্রার্থনা, আমাকে একটি প্রশংসা পত্র দিয়ে বাধিত করবেন।

• ০৮, সর্বশেষ 'বিনীত নিবেদক' লিখে আবেদনকারীর নাম এবং যুক্তিসঙ্গত পরিচয় উল্লেখ করতে হবে।

নমুনা:

(ক)
বিনীত নিবেদক,
মোঃ ফয়জুল করিম
শ্রেণী: দ্বাদশ
বিভাগ: বিজ্ঞান
রোল: ০৩
ধ সরকারি কলেজ।

(খ)
বিনীত নিবেদক,
মোঃ সালাউদ্দিন
কাউটাইল ,কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।

এই ব্লগটিতে আমি দরখাস্ত লিখার সহজ পদ্ধতি বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনারা উপকৃত হয়েছেন। এরকম আরো প্রয়োজনীয় টিপস পেতে আমাদের ওয়েব সাইটটি ঘুরে দেখতে পারেন, ধন্যবাদ।

✏️ - কমল/আলেয়া

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aleya-আলেয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category