Bangla Visit

Bangla Visit Bangla Visit a Platform about tourism and culture of Bangladesh.

10/08/2025

জেদের বশে তৈরি প্রাসাদ রোজ গার্ডেন

বাড়িটি আসলেই চমৎকার।  এখনো আগের মতোই আভিজাত্য ধরে রেখেছে। ঢাকার পুরনো বাড়িগুলোর তূলনায় এই বাড়ির নকশা এবং গঠনশৈলীও একটু ভ...
10/08/2025

বাড়িটি আসলেই চমৎকার।
এখনো আগের মতোই আভিজাত্য ধরে রেখেছে। ঢাকার পুরনো বাড়িগুলোর তূলনায় এই বাড়ির নকশা এবং গঠনশৈলীও একটু ভিন্ন ধাঁচের।
বাড়ির নাম দেলোয়ার কটেজ।
গোপী কিষাণ লেন, ওয়ারী, ঢাকা।

রাত বিরেতে যশোরে....
09/08/2025

রাত বিরেতে যশোরে....

ঋষিকেশ দাস ১৯৩১ সালে ধার-দেনা করে রোজ গার্ডেন নামের চমৎকার এই প্রাসাদটি নির্মাণ করলেও দেনার দায়ে মাত্র পাঁচ বছর পরই বিক্...
09/08/2025

ঋষিকেশ দাস ১৯৩১ সালে ধার-দেনা করে রোজ গার্ডেন নামের চমৎকার এই প্রাসাদটি নির্মাণ করলেও দেনার দায়ে মাত্র পাঁচ বছর পরই বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন। ১৯৩৬ সালে বাড়িটি কিনে নেন আব্দুর রশিদ। বাড়ির নাম বদলে হয়ে যায় রশিদ মঞ্জিল।

এখন বাড়িটি সরকারের নিয়ন্ত্রণে। ত্রিশ টাকা প্রবেশ মূল্য দিয়ে বাড়িটি ঘুরে দেখার সুযোগ রয়েছে।

ভেতরে রয়েছে বিশাল পুকুর, জাদুঘর, বেশ কিছু নান্দনিক ভাষ্কর্য, বাগানসহ পুরনো দিনের জীবনধারার রাজকীয় নিদর্শন।

কে এম দাস রোড, টিকাটুলি, ঢাকা।
(ভিডিও কমেন্টে)

রোজ গার্ডেন থেকে রশিদ মঞ্জিল--------------------------------------------হৃষিকেশ দাস ঢাকার একজন জমিদার ছিলেন। পুরান ঢাকার...
08/08/2025

রোজ গার্ডেন থেকে রশিদ মঞ্জিল
--------------------------------------------
হৃষিকেশ দাস ঢাকার একজন জমিদার ছিলেন। পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের রূপলাল দাসের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক ছিল কিনা তা আমার জানা নেই। তবে টাকা পয়সা ছিল অনেক, তবু তাকে সে সময়কার গণ্যমাণ্য এলাকাবাসিরা পাত্তা দিত না।

ঐতিহাসিকদের মতে, হৃষিকেশ দাস একদিন বলধা গার্ডেনে গিয়েছিলেন বলধার জলসা ঘরের জলসা দেখতে। তবে প্রচণ্ড অপমানিত হয়ে তাকে ফিরে আসতে হয়।

শোনা কথা, রূপলাল বাবু যেমন আহসান মঞ্জিল দেখে রূপলাল হাউস বানিয়েছিলেন, তেমনি হৃষিকেশ বাবু বলধা গার্ডেনের জলসায় অপমানিত হয়ে বানালেন প্রাসাদসম রোজ গার্ডেন।

অবশ্য শুরুতে এমন প্রাসাদসম ভবন নির্মাণ করেননি। প্রথমে তিনি কে এম দাস রোডে ২২ বিঘা জমি কেনেন। তারপর সেই জমিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মাটি ও গোলাপ এনে একটি গোলাপ বাগান তৈরি করেন, সেটা ১৯৩০ সালের ঘটনা।

১৯৩১ সালে সেই গোলাপ রেখে পেছনে কোরিনথিয়ান পিলার বিশিষ্ট প্রাসাদসম যে ভবন নির্মাণ হয়, সেটিই কালে কালে রোজ গার্ডেন হিসেবে খ্যাতি লাভ করে।

হৃষিকেশ দাস ভবন নির্মাণের অল্প কিছু দিন পর অর্থাভাবে পড়লে সেটি বিক্রি করে দেন ব্যবসায়ী আব্দুর রশিদের কাছে। ভবনটির নাম রাখা হয় রশিদ মঞ্জিল ।

এখনও ভবনটির গায়ে আব্দুর রশিদের নাম খোদাই করা দেখতে পাওয়া যায়। বিখ্যাত প্রভিন্সিয়াল লাইব্রেরি এখানেই প্রতিষ্ঠিত হয়, যার মালিক ছিলেন ব্যবসায়ী আব্দুর রশিদ।

ঢাকার টিকাটুলি এলাকার কে এম দাস লেনে অবস্থিত রোজ গার্ডেন সরকার কিনে নেয়। এরপর দীর্ঘ সংস্কার শেষে এখন সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ১১ টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত খোলা। রবিবার ছুটির দিন এবং সোমবার অর্ধবেলা বন্ধ থাকবে। প্রবেশ ফি ৩০ টাকা!
(ছবি ও লেখা - ফারুখ আহমেদ)
(ভিডিও কমেন্টে)

গ্রানাইট পাথরের তৈরী এই স্তম্ভটির বয়স ১৪০ বছর। কোলকাতা থেকে এই স্তম্ভ জাহাজে করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এটি খাজা হাফিজ উল্লা...
08/08/2025

গ্রানাইট পাথরের তৈরী এই স্তম্ভটির বয়স ১৪০ বছর। কোলকাতা থেকে এই স্তম্ভ জাহাজে করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এটি খাজা হাফিজ উল্লাহর স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতেই স্তম্ভটি তৈরি করা হয়।

খাজা হাফিজুল্লাহ ছিলেন ঢাকার নবাব খাজা আহসানুল্লাহর জে্যষ্ঠ পুত্র। তাকে ঢাকার পরববর্তী নবাব বিবেচনা করে সেভাবেই আদর যত্ন করতেন তিনি। কিন্তু ১৮৮৪ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে হাফিজ উল্লাহর আকস্মিক অকাল মৃত্যুতে নবাব পরিবার তো বটেই পুরো ঢাকা শহরই শোকাহত হয়ে পড়ে । পুত্রশোকে অসুস্থ হয়ে পড়েন নবাব আহসানুল্লাহ।

তখন ইংরেজরা নবাবকে স্বান্তনা দেওয়ার জন্য এবং খাজা হাফিজ উল্লাহর স্মৃতিকে অমর রাখতে এই স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করে দেয়। স্তম্ভটির গোড়ায় দুই দিকে পরিচিতমূলক লিপি উল্লেখ রয়েছে ।

১৮৮৫ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি বাংলার ছোট লাট অগাস্টাস রিভার্স টমসন এই স্মৃতি স্তম্ভটি উদ্ভোধন করেন। স্তম্ভটির অবস্থান পুরনো ঢাকার সম্রাট বাহাদুর শাহ পার্কে।
(ভিডিও কমেন্টে)

কলাকোপার বিখ্যাত আদনান প্যালেসের মালিক খন্দকার আদনান গতকাল ইহলোকের মায়া ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ই...
07/08/2025

কলাকোপার বিখ্যাত আদনান প্যালেসের মালিক খন্দকার আদনান গতকাল ইহলোকের মায়া ছেড়ে চিরবিদায় নিয়েছেন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

আদনানের বয়স হয়েছিল ৪০ বছর। তিনি তাঁর পিতার একমাত্র সন্তান ছিলেন। তাঁর পিতা কে. এস. আলম পোখরাজ ২০২১ সালে মা*রা গেছেন।

বাংলাদেশের রেলের ইতিহাস অনুযায়ী ১৮৯৬ থেকে ১৮৯৮ সালের মধ্যে কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন ভবন নির্মাণ করা হয়। পূর্বের এই মূল প্ল্...
06/08/2025

বাংলাদেশের রেলের ইতিহাস অনুযায়ী ১৮৯৬ থেকে ১৮৯৮ সালের মধ্যে কুলাউড়া রেলওয়ে স্টেশন ভবন নির্মাণ করা হয়। পূর্বের এই মূল প্ল্যাটফর্মে বুক স্টলটি যাত্রা শুরু করে ১৯৫৫ সালে। ব্যবসাটি শুরু করেন এম এ চৌধুরী।

একসময় রেল স্টেশনের এই বইয়ের দোকানগুলোর প্রতি একটা অমোঘ টান কাজ করতো। রকমারি পত্রিকা, ম্যাগাজিন, গানের বই, নাটকের বই, স্থানীয় সংবাদপত্র এগুলো সংগ্রহ করা নেশার মতো ছিল। এখনও বুকস্টলগুলো টিকে থাকলেও হারিয়ে গেছে বইয়ের বৈচিত্র্য ।

তবে ভ্রমণে রেলগাড়ির জানালা দিয়ে এই বুকস্টলগুলো চোখে পড়লে এখনও নস্টালজিয়ায় পেয়ে বসে ।

১২৭ বছরের ঐতিহ্যবাহী এই অট্টালিকায় বসবাস করতেন সচিত্র মাসিক পত্রিকা 'সওগাত' -এর সম্পাদক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। তাই 'মোহা...
06/08/2025

১২৭ বছরের ঐতিহ্যবাহী এই অট্টালিকায় বসবাস করতেন সচিত্র মাসিক পত্রিকা 'সওগাত' -এর সম্পাদক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। তাই 'মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন স্মৃতি ভবন' নামে বাড়িটির নামকরণ।

১৯১৮ সালের নভেম্বরে কোলকাতা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় সওগাত পত্রিকাটি। ১৯২২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত প্রকাশিত হওয়ার পরে পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তিতে ১৯২৬ সালের জুন মাসে নবপর্যায়ের সওগাত নতুন যাত্রা শুরু করে, সে এক অন্য ইতিহাস।

নাসিরউদ্দীনের কন্যা নূরজাহান বেগম ছিলেন উপমহাদেশের প্রথম নারী সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘বেগম’ -এর সম্পাদক। ছয় দশক ধরে বেগম পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

পুরনো ঢাকার নারিন্দা এলাকার শরৎগুপ্ত রোডে এই বাড়িটির অবস্থান। স্থানীয়ভাবে বাড়িটি 'বেগমের বাড়ি' নামেও পরিচিত ।
(ভিডিও কমেন্টে)

বিধবা রানী ভবতারিনী তার একমাত্র সন্তান সতীশ চন্দ্র শিকদার এবং অপর এক বিপত্নীক কর্মচারীর সহায্যে এই জমিদারি পরিচালনা করতে...
05/08/2025

বিধবা রানী ভবতারিনী তার একমাত্র সন্তান সতীশ চন্দ্র শিকদার এবং অপর এক বিপত্নীক কর্মচারীর সহায্যে এই জমিদারি পরিচালনা করতেন।

পরবর্তীকালে সতীশ চন্দ্র শিকদারের দুই পুত্র সুরেন্দ্র নাথ শিকদার এবং নিরদ বরন শিকদারের মধ্যে জমিদারি ভাগাভাগি হয়ে যায় এবং সুরেন্দ্র নাথ বড় সন্তান হিসেবে জমিদারীর সিংহভাগ মালিকানা লাভ করে। সুরেন্দ্র নাথের অকাল মত্যুর পরে তার স্ত্রী রাধা রানি শিকদার জমিদারি পরিচালনা করা শুরু করেন। রাধা রানী শিকদারের মত্যুর পর তাঁর পুত্ররা কোলকাতায় চলে যায় । বর্তমানে অযত্নে অবহেলায় ক্রমশ ক্ষয়ে পড়ছে এই প্রাসাদ।

স্থানীয় ভাবে শিকদার বাড়ি নামে পরিচিত এ বাড়িটি ফরিদপুর শহর থেকে প্রায় ৬ কিঃমিঃ পরে দক্ষিণ পশ্চিমে এবং কানাইপুর বাজার থেকে উত্তরে ফরিদপুর-যশোর মহাসড়কের কাছে কানাইপুর গ্রামে অবস্থিত। 'কানাইপুর জমিদার বাড়ি' নামেও বাড়িটির আলাদা পরিচিতি রয়েছে।

ধারণা করা হয় প্রায় ৪০০ বছর আগে এই জমিদারীর গোড়াপত্তন হয়।

জমিদার রাম রতন ব্যানার্জী এই জমিদারীর গোড়াপত্তন করেন বলে জানা যায়। অতিকায় অনিন্দ্য সুন্দর এই প্রাসাদটি তিনি নির্মাণ করেছ...
04/08/2025

জমিদার রাম রতন ব্যানার্জী এই জমিদারীর গোড়াপত্তন করেন বলে জানা যায়। অতিকায় অনিন্দ্য সুন্দর এই প্রাসাদটি তিনি নির্মাণ করেছিলেন কিনা সে বিষয়ে সঠিক তথ্য জানা যায়নি। অনেকেই বলে থাকেন ১৮৮৯ সালে রাম রতন ব্যানার্জী এই বাড়িটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন।

পরবর্তিতে তারই উত্তরসূরি প্রতাপচন্দ্র ব্যানার্জী এবং তারও পরে জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জী ও আশুতোষ চন্দ্র ব্যানার্জী এই বাড়ি সম্প্রসারণসহ আরও ভবন নির্মাণ ও ২টি পুকুর খনন করেন ।

৯৫টি কক্ষ বিশিষ্ট এই প্রাসাদে শোবার ঘর, নাচঘর, দরবার হল, উপাসনালয়, আস্তাবল, কাচারি ঘরসহ আরও নানারকম আয়োজন ছিল।

জানা যায়, ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর জগদীশ চন্দ্র তার পরিবার নিয়ে কোলকাতায় চলে যান। এরপর থেকে প্রাসাদটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল। ১৯৪৮ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাড়িটির নিয়ন্ত্রন নিয়ে হাসপাতাল ও কিশোরি সংশোধন কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু করে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৬ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এই জমিদার বাড়ির দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয় মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি নামে পরিচিত এই প্রাসাদ। বর্তমানে এটি মুড়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।
(রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, বাংলাদেশ)

03/08/2025

ঢাকার কয়েকশো বছর পুরনো ৩ মসজিদ

Address

Ray Saheb Bazar
Dhaka
1100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangla Visit posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangla Visit:

Share

নর্থবেঙ্গল২৪

নর্থবেঙ্গল২৪ , উত্তরবঙ্গের কথা বলে ।