Realistic Content

Realistic Content Stay on reality
(7)

আমরা অনেক সময় এমন এক দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হই—যেখানে মানুষটা আমাদের খুব ভালোবাসে, আমাদের প্রয়োজনগুলো খেয়াল রাখে, দায়িত্বে ...
10/08/2025

আমরা অনেক সময় এমন এক দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হই—যেখানে মানুষটা আমাদের খুব ভালোবাসে, আমাদের প্রয়োজনগুলো খেয়াল রাখে, দায়িত্বে ফাঁকি দেয় না, অথচ তার কিছু আচরণ বারবার আমাদের মানসিক সীমারেখায় আঘাত করে। সে হয়তো ডান্স বারে যায়, বন্ধু বা কলিগদের সঙ্গে এমনভাবে মেশে যা আমাদের স্বাভাবিকতার সীমা ছাড়িয়ে যায়, কিংবা মিথ্যে বলে কিছু বিষয় লুকিয়ে রাখে—তবুও ভালোবাসায়, যত্নে, দায়িত্বে সে কখনো পিছিয়ে পড়ে না।

তখন প্রশ্ন উঠে—এই ভালোবাসা কি যথেষ্ট?
অথবা—এই দায়িত্বের ভেতর কি কোথাও বিশ্বাসের ফাটল তৈরি হচ্ছে না?—এই অবস্থায় কী করবেন?

Self-Reflection: “Why does this bother me?”
প্রথমেই নিজেকে জিজ্ঞেস করুন—এই বিষয়গুলো কেন আপনাকে কষ্ট দেয়?

→ এটা কি আপনার পারিবারিক শিক্ষা ও মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক?→ আপনি কি এই কাজগুলোকে ‘বিপথে যাওয়ার ইঙ্গিত’ মনে করছেন?→ নাকি আপনার সমস্যাটা লুকানো আর মিথ্যার মধ্যে?

নিজের অনুভূতি চিহ্নিত করা আপনাকে শক্তি দেবে নিজের অবস্থান পরিষ্কারভাবে জানাতে।

Honest Conversation Without Attack,
আলোচনায় বসুন, তবে তর্কে না।
বলুন—“তুমি আমার যত্ন নিও, ভালোবাসো, সংসারের দায়িত্ব পালনে কোনও কমতি রাখো না—সে জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
কিন্তু কিছু আচরণ আছে যা আমাকে মানসিকভাবে অস্থির করে তোলে।”“আমি বিশ্বাস করতে চাই, কিন্তু যখন এসব কাজ তুমি গোপন করো বা এড়িয়ে যাও, তখন মনে হয় তুমি আমাকে সত্যি সম্মান করছো না।”

Use “I” Statements, not “You” Accusations.
Instead of “তুমি ভুল করছো”, বলুন “আমি কষ্ট পাই যখন…”

Intent vs Pattern বুঝুন,
প্রথমবার হলে সেটা ভুল হতে পারে।পুনঃপুন ঘটলে সেটা প্যাটার্ন—এবং সেটাই চিন্তার বিষয়।একজন মানুষের ভালোবাসা তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন তার আচরণও সেই ভালোবাসার প্রমাণ দেয়।

Boundary Set করুন,
একটা সুস্থ সম্পর্কেও “অপরাধ না হলেও” অনেক কিছু অগ্রহণযোগ্য হতে পারে।
আপনার সীমারেখা স্পষ্ট করুন— আপনি কিসে কমফোর্টেবল না, কোন কাজগুলো হলে আপনি হতাশ হন, কী করলে আপনি বিশ্বাসে আঘাত পান।

If it’s non-negotiable, say it clearly.
“ডান্স বারে যাওয়া বা মিথ্যে বলা আমার কাছে মোটেও গ্রহণযোগ্য না, যতই তুমি দায়িত্বশীল হও।”

Trust vs Care,
❝Love without respect becomes control,
And care without truth becomes manipulation.❞

➡️ শুধু দায়িত্ব পালনই যথেষ্ট না,
আপনি যা বিশ্বাস করেন, সেটা না মানলে, আপনাকে প্রতিদিন মরে যেতে হয়।

আপনি কী করতে পারেন এখন?
১. বিষয়গুলো লিখে রাখুন—জার্নালে দিন তারিখ দিয়ে

২. ১/২ বার আলোচনায় তার প্রতিক্রিয়া দেখুন—সে কি বোঝে, নাকি আপনাকেই ‘sensitive’ বলছে

৩. পরিস্থিতি পাল্টায় কিনা দেখুন

৪. যদি প্রয়োজন হয়, marriage counselor বা trusted third party-র সহায়তা নিন

৫. নিজের আত্মসম্মান এবং মানসিক শান্তিকে অগ্রাধিকার দিন—না হলে দীর্ঘমেয়াদে বিষক্রিয়ায় ভুগতে হবে

আপনি বোকা নন, আপনি দুর্বল নন।আপনি এমন একজন মানুষ যিনি ভালোবাসার ভেতরে নৈতিকতা, বিশ্বাস এবং সম্মান খোঁজেন—এবং সেটাই এক সত্যিকারের সম্পর্কের ভিত্তি।
সুখী সম্পর্ক মানে কেবল দায়িত্ব না—সেটা মানসিক নিরাপত্তা, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ট্রাস্টের জায়গা।

সব ভালোবাসাই টিকে থাকে না, যদি বিশ্বাসটা না থাকে ভিতরে। একজন মানুষ শত যত্নশীল, দায়িত্ববান হলেও—যদি সে এমন কিছু করে যা তার সঙ্গীর জন্য স্পষ্টভাবে “boundary cross” মনে হয়, যদি সে লুকাতে থাকে, যদি তাকে বিশ্বাস করতে বারবার কষ্ট হয়—তাহলে সেই সম্পর্কের ভিত নড়বড়ে হয়ে যায়।

ভালোবাসা মানে শুধু দায়িত্ব পালন নয়, বরং একে অপরের মানসিক সীমানা বোঝা, সম্মান করা। আপনি যদি স্পষ্ট করে নিজের অস্বস্তির কথা বলে থাকেন, তবুও যদি তিনি বারবার সেটা উপেক্ষা করেন—তবে বুঝে নিতে হবে, তিনি আপনার মূল্যবোধকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন।

“Love without respect and honesty is just comfort, not commitment.”

সবচেয়ে বড় সত্যটা হলো—ভালোবাসা তখনই টিকে থাকে, যখন সেটা শুধু আবেগ দিয়ে নয়, বিশ্বাস আর সীমারেখার প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধা দিয়ে গড়া হয়।

আপনাকে এখন ভাবতে হবে—আপনার সীমানা লঙ্ঘন করে যত্ন পাওয়ার চেয়ে, শান্তি নিয়ে নিজেকে ভালোবাসা বড় নয় কি?

একজন মানুষ যখন এমন কিছু কাজ করে যা তার সঙ্গীর কাছে “লিমিট ক্রসিং”, “রেড ফ্ল্যাগ” বা “অস্বস্তিকর”, অথচ সে বারবার সেটা অস্বীকার করে—তখন আসল প্রশ্নটা হয়, “তুমি যা করছো সেটা নয়, বরং আমি যেটা ফিল করছি, সেটাকে তুমি গুরুত্ব দিচ্ছো কি না?”

সে যদি বলে, “আমি তো কিছুই করিনি, এটা তো চিট না”—তাহলে আপনাকেই ভাবতে হবে, চিট করা মানেই কি শারীরিক বিশ্বাসঘাতকতা, নাকি কারো অনুভূতির সীমা না মানাও এক ধরনের আঘাত?

তাকে হয়তো মনে হচ্ছে, বন্ধুদের সঙ্গে এলকোহল আড্ডা, ডান্স বারে যাওয়া, নারী সহকর্মীদের সঙ্গে অতিরিক্ত সখ্যতা—এসব “নরমাল”। কিন্তু আপনি যদি তা নিয়ে কষ্ট পান, তা আপনার emotional boundary—আর সেটা বারবার ভাঙা হলে, সেটাও এক ধরনের কমিটমেন্ট ব্রেক।

Commitment isn’t just about what you do, it’s also about what you avoid doing for the sake of the one you love.

আপনার যেটা করা উচিত:
• খোলাখুলি কথা বলুন: একেবারে শান্তভাবে বলুন—“আমি জানি তুমি মনে করো এসব সাধারণ, কিন্তু আমি কষ্ট পাই। তুমি যদি আমায় ভালোবাসো, তাহলে আমার কষ্টটা বোঝার চেষ্টা করবে।”

• লিখে বোঝান: যদি কথা বলে সম্ভব না হয়, নিজের অনুভূতি লিখে দিন, যেন সে পড়ে বুঝতে পারে আপনি কী হারাচ্ছেন।

• নিজেকে মূল্য দিন: বারবার তাকে বোঝাতে গিয়ে নিজেকে হারাবেন না। যদি দেখেন সে বদলানোর ইচ্ছেই রাখে না, তাহলে নিজের সীমানায় ফিরে আসুন। কারণ সম্পর্কটা তখন একপাক্ষিক হয়ে যায়।

“ভালোবাসা যদি বারবার নিজেকে প্রমাণ করতে হয়, তাহলে সেটা ভালোবাসা নয়—সে এক বোঝা।”

ভালোবাসা মানেই শুধু দায়িত্ব পালন নয়, বরং একজনের অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা, সীমার প্রতি সম্মান এবং নিরাপত্তার একটা অনুভব দেওয়া। যদি কেউ বারবার এমন কাজ করে যা আপনাকে আঘাত দেয়, অথচ সেটা তারা “খারাপ কিছু না” বলে পাশ কাটিয়ে যায়—তাহলে বুঝে নিতে হবে, তারা নিজের যুক্তিকে প্রাধান্য দিচ্ছে, আপনার অনুভূতিকে নয়।

একটা সম্পর্ক তখনই টেকে, যখন দু’জনের সীমারেখা আলাদা হলেও, দু’জনেই সেটা মানতে চায়। শুধু “আমি খারাপ কিছু করিনি” বললে হয় না, বরং ভাবতে হবে, “তোমার ভালো-মন্দের সংজ্ঞাকেও আমি সম্মান করি কি না।”

Respect isn’t proven by what you allow yourself to do; it’s proven by what you willingly avoid doing—just to keep someone’s peace intact.

কারণ, প্রেম যদি কষ্টের ওজর খোঁজে—তাহলে সেটা প্রেম নয়, ইগোর প্রলাপ।আর সম্পর্ক যদি বোঝার চেয়ে বোঝানোতেই ক্লান্ত করে তোলে—তাহলে সময় এসেছে নিজেকে প্রথমে ভালোবাসার।

゚viralシ ゚viralシfypシ゚

নীল আকাশে শালিকের চোখGalaxy A34//ই.সি.বি চত্বর
10/08/2025

নীল আকাশে শালিকের চোখ
Galaxy A34//ই.সি.বি চত্বর

10/08/2025
কোন‌ কাজের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভালো জেনে নেওয়া উচিত.....!!!! তিনটে ক্ষুধার্ত তেলাপোকা এক কৃষকের কাছে এসে খাবার চাইল। ত...
10/08/2025

কোন‌ কাজের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভালো জেনে নেওয়া উচিত.....!!!!

তিনটে ক্ষুধার্ত তেলাপোকা এক কৃষকের কাছে এসে খাবার চাইল। তিনি স্বেচ্ছায় তাদের কিছু রুটি এবং কিছু চিজ দিলেন। তেলাপোকারা এগুলো তৃপ্তির সাথে খেলো এবং বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু খাবার রেখে দিল।
যাওয়ার আগে কৃষক তাদের বললেন,
"শুন তেলাপোকারা, খাবারের জন্য ভিক্ষা করার পরিবর্তে তোমরা আমার খামারে কাজ করতে পার, এতে করে তোমাদের ভাল বেতন, খাবার এবং সুরক্ষা দিতে পারি।"
তেলাপোকারা জিজ্ঞেস করল,
"আমাদের কি কাজ করতে হবে এবং আমরা কত বেতন পেতে পারি?"
কৃষক উত্তর দিল,
"আমার খামারে চারটি পদ খালি আছে, যার প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা বেতন রয়েছে। তাদের মধ্যে তোমরা কে কোনটি পছন্দ কর তা বেছে নেওয়া তোমাদের উপর নির্ভর করে! যে শ্রমিকের কাজ হল আমার মুরগিকে জানানো যে খাবার তৈরি আছে তাকে প্রতি মাসে ৩,০০০ টাকা বেতন দেওয়া হবে। যার কাজ হল আমার রসুনের খোসা ছাড়ানো সে মাসিক ৫,০০০ টাকা পাবে, যার কাজ খামার থেকে বিরক্তিকর টিকটিকি তাড়ানো, সে প্রতি মাসে ৪,০০০ টাকা পায় এবং সবশেষে, যার কাজ আমার ছাগলের জন্য নাচ গান করা সে মাসিক ২৫০ টাকা পায়। তোমরা এখন নিজেদের পছন্দমত পদ বেছে নিতে পার।"
প্রথম তেলাপোকা চিৎকার করে বললো,
"আমি ৫,০০০ টাকার পদ নিতে চাই। আমি আপনার রসুনের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করতে চাই!"
দ্বিতীয় তেলাপোকা বলে উঠলো,
"আমি ৪,০০০ টাকার চাকরি চাই! আমাকে খামার থেকে বিরক্তিকর টিকটিকি তাড়াতে দাও!
তৃতীয় তেলাপোকা অনেকক্ষণ ভাবল, তারপর অবাক হয়ে বলল,
"আমি ২৫০ টাকার চাকরিই করব! আমি আপনার ছাগলের জন্য গান গাইতে এবং নাচতে চাই!"
কিছুক্ষণের জন্য, অন্য দুটি তেলাপোকা তার দিকে তাকালো এবং ভাবল সে খুব বোকা।
"কিভাবে সে ফার্মে সবচেয়ে কম বেতনের চাকরি বেছে নিতে পারে? সে কি এতটাই মূর্খ এবং অযৌক্তিক? " তারা নিজেদের মধ্যে চিন্তা করতে লাগলো।
পরের দিন সকালে, তিনটি তেলাপোকা তাদের প্রথম দিনের কাজের জন্য আসলো। যাইহোক, তারা তাদের দায়িত্ব শুরু করার সাথে সাথে প্রথম এবং দ্বিতীয় তেলাপোকা হঠাৎ মারা যায়।
কৌতূহলী কৃষক তখন তৃতীয় তেলাপোকাটিকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন,
"আমাকে বলতো, কেন তুমি সবচেয়ে কম বেতনের চাকরি বেছে নিলে?"
সে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে উত্তর দিল,
"প্রথমত, মুরগির প্রিয় খাবার হল তেলাপোকা- কেন আমি এমন একটি কাজ বেছে নেব যেখানে আমাকে মুরগির কাছাকাছি যেতে হবে? দ্বিতীয়ত, রসুনের তীব্র গন্ধ তেলাপোকাকে দ্রুত মেরে ফেলতে পারে- কেন আমি এমন একটি কাজ বেছে নেব যেখানে আমাকে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করতে হবে? তৃতীয়ত, তেলাপোকা হলো টিকটিকির শিকার এবং প্রিয় খাদ্য , তাহলে কেন আমি খামার থেকে টিকটিকি তাড়ানোর চাকরি নিব?"
অর্থ এবং বস্তুগত প্রাপ্তির আশায় অন্ধ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে এর সুদূর প্রসারি প্রভাব সাবধানে বিবেচনা করা উচিৎ।

゚viralシ ゚viralシfypシ゚

10/08/2025

এদেশে শ্রমের মূল্য কম হওয়াতে যে কেউ হুকুমদাতা হতে পারে

09/08/2025

আসসালামু আলাইকুম
রাতের শুভেচ্ছা সকলকে 🙂🙂🙂

ফুটো পকেট সাথে বৃষ্টি ভেজা 🙂লোকেশন-ই.সি.বি চত্বরGalaxy A34
09/08/2025

ফুটো পকেট সাথে বৃষ্টি ভেজা 🙂
লোকেশন-ই.সি.বি চত্বর
Galaxy A34

হারিয়ে যাওয়া মরিচ বাতি,লোকেশন -ই.সি.বি চত্বর,Galaxy A34
09/08/2025

হারিয়ে যাওয়া মরিচ বাতি,
লোকেশন -ই.সি.বি চত্বর,
Galaxy A34

Assalamualykum Good morning
09/08/2025

Assalamualykum
Good morning

কারো ইমোশন নিয়ে খেলবেন না, একদমই নাহ্! নিজের প্রয়োজনে কোনো মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নেবেন না। আপনার মন ভালো নেই বলে, এক...
08/08/2025

কারো ইমোশন নিয়ে খেলবেন না, একদমই নাহ্!

নিজের প্রয়োজনে কোনো মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নেবেন না। আপনার মন ভালো নেই বলে, একটা মানুষকে দুদিন মধুর কথা বলে, তিনদিনের দিন যখন ছুঁড়ে ফেলে দেন..! তখন একবারের জন্যে জানতে ইচ্ছে করে সে কেমন আছে? টাইম পাস হচ্ছে না, বোর হচ্ছেন বলে একটা মানুষকে ঘর বাঁধার কথা বলে, অন্য কোথাও যখন ঘর বেঁধে নিচ্ছেন! তখন নিজের ব্যক্তিত্বের ওপর লজ্জিত হতে শিখুন!
আপনার হয়তো ইমোশন নিয়ে খেলার অভ্যেস বহুদিন। কিন্তু বিপরীত মানুষটার কথা একবার অন্তত ভাবুন!

আপনার কাছে এটা ছোট্ট ব্যাপার হতে পারে! কিন্তু আপনার জন্য বিপরীত মানুষটা হয়তো সারাজীবনের জন্য প্রতিটি সম্পর্কের ওপর, মানুষের ওপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলছে। নিজের প্রতি-দিনের পর দিন আস্থা হারিয়ে ফেলছে, ক্রমাগত সুন্দর জীবন থেকে দূরে সরে গিয়ে নিজেকে অন্ধকারে গুটিয়ে নিচ্ছে।

সবাই ইমোশনালি এত স্ট্রং হয় নাহ্! " It's okay" বলে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা সবার থাকে না। হার্ট ব্রেক মেনে নেওয়ার সাহসটুকু সবার নেই বলেই বোধহয় অল্পতেই কিছু মানুষ সব ছেড়ে চলে যেতে চায়। কোনো মানুষকে এতটাও আঘাত করবেন না...! যে সে নিজেকে ভালোবাসতেই ভুলে যায়!

একটা মানুষের হাত ধরার আগে দশবার ভাবলে সেই হাত ছাড়ার আগে একশো বার ভাবতে শিখুন।

Assalamualykum Good morning with jummah mubarak Alhamdulillah for new day again🌿🌿
07/08/2025

Assalamualykum
Good morning with jummah mubarak
Alhamdulillah for new day again🌿🌿

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Realistic Content posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share