ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি

  • Home
  • ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি This is official page of Dhaka Reporters Unity (DRU). Nearly 2000 professionals engaged in reporting are our members.
(4)

A Brief Introduction

Dhaka Reporters Unity (DRU) founded in 1995, is the only professional body of all working reporters based in Bangladesh capital Dhaka, representing all newspaper, electronic media and news organizations. DRU is an independent and non-affiliate professional body, which is dedicated towards increasing the professional expertise and skills of newsmen. DRU also actively monitors

the freedom of reporters. One of the major aims of the Dhaka Reporters Unity is to provide a platform to work together under one umbrella for the improvement of the standard of journalism in our country and try to adhere to fair professional practices. Our intention is also to inculcate among members the need to maintain high ethical standards and strive to report accurately for enhancing the credibility of a free press, which is the voice of the people and the nation. As part of its efforts to develop and focus on professional expertise, DRU occasionally organizes discourses, training programs, workshops and computer courses. As the organization enters its fourteenth year, it intends to take some more specific and custom- made projects to enhance the professional expertise of the members. Dhaka Reporters Unity (DRU) has a regular program, titled “Meet the Reporters” where diplomats, leaders of the ruling party, the opposition and people from various strata of the society face the reporters to respond to questions on various aspects touching our national life. DRU has also launched the first professional newsletter, “Reporters Voice”, to highlight activities in Bangladesh journalism and act as a springboard for debate and dissemination of activities related to the profession. DRU offers several awards each year for excellence in reporting in various fields, including Investigative, Business, Education, Crime, Sports, each carrying a prize money of Taka 50,000 which are offered by reputed organizations. It intends to further expand the area of awards. The organization also holds sports events, cultural activities grand picnic and get-togethers for the recreation of its members. DRU maintains an office in the city (8/4-A, Segunbagicha, Dhaka. Tel: 88-02-7169574, 88-02-9561040) which, besides acting as a Secretariat, provides space for holding press conferences and discussion meetings. It also houses a media center, library and canteen. It has also developed a website (www.dru.com.bd) which contains information about DRU activities and highlights and headlines of day-to-day important news in addition to ads of various companies. (Please visit our website and put your opinions). It regularly publishes a Comprehensive Directory containing names of its members and information on the media besides bringing out souvenirs and brochures on various occasions. DRU, which has a 21-member executive committee, is the first organization in Bangladesh that introduced fully computerized voting system and conducted its elections successfully in the past twelve terms.

17/09/2025

*ডিআরইউ মিলনায়তনের অনুষ্ঠান সূচি*

সাগর-রুনী মিলনায়তন

মো: মোহসিন

(প্রতারক চক্রের হাত থেকে পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পাওয়ার দাবিতে)

*সংবাদ সম্মেলন*

সকাল : ১০টা

মানবকন্ঠের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেডিআরইউ’র শুভেচ্ছা বার্তা--------------------------------------আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ...
16/09/2025

মানবকন্ঠের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ডিআরইউ’র শুভেচ্ছা বার্তা
--------------------------------------

আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দৈনিক মানবকন্ঠ ১৪ বছরে পদার্পণ করেছে। মানবকন্ঠের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল।

আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এক বিবৃতিতে ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মানবকন্ঠ পরিবারকে এ শুভেচ্ছা জানান।

নেতৃবৃন্দ বলেন, মানবকন্ঠ মুক্ত ও স্বাধীন সংবাদ চর্চার মাধ্যমে দেশ ও জাতির সেবা করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ পেশাদারিত্বের সাথে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের ধারা আগামীতেও অব্যাহত রাখবেন বলে নেতৃবৃন্দ আশা ব্যক্ত করেন।

বার্তা প্রেরক-


রফিক রাফি
দপ্তর সম্পাদক
মোবাঃ ০১৯১২৭৭৪২২৬

ডিআরইউ’র সাবেক দপ্তর সম্পাদক কাওসার আজমকে হুমকির ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ------------------------------------------------...
16/09/2025

ডিআরইউ’র সাবেক দপ্তর সম্পাদক কাওসার আজমকে হুমকির
ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ
------------------------------------------------

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক নয়া দিগন্তের সিনিয়র রিপোর্টার কাওসার আজমকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক অতিরিক্ত সচিব কর্তৃক জেলখাটানোর হুমকির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিআরইউ। অবিলম্বে তাকে প্রত্যাহারপূর্বক প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫) এক বিবৃতিতে ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

কাওসার আজম জানান, গত ৮ সেপ্টেম্বর নন ইউরিয়া সার আমদানীর তথ্য জানার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরণ) আহমেদ ফয়সল ইমামের কাছে গেলে তিনি গত আগস্ট মাসে দৈনিক নয়া দিগন্তে নন ইউরিয়া সার সঙ্কট ও মাঠের অব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের জেরে তাকে জেল খাটানোর হুমকি দেন । তিনি ২০০৯-২০১৩ সাল পর্যন্ত তখনকার আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের একান্ত সচিব (পিএস) ছিলেন। এসময় আগের নিউজের সূত্র ধরে নিজেকে একজন জাদরেল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দাবি করে একপর্যায়ে তিনি বলেন, ‘অন্যায় একটা নিউজ করেছেন, না জেনে না বুঝে নিউজ করেছেন। ব্যস্ততার কারণে জবাব দেইনি। আপনার বিরুদ্ধে অ্যাকশনেও যাইনি। আপনার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা যায়।’ এর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কারণ আপনি মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন, সম্মানহানি করেছেন। মানহানি মামলা তিনটা হয়।’ একপর্যায়ে তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের আইন কী, আইনের কত ধারা-আমাদের চেয়ে আর ভালো কেউ জানে না। আমরা জানি, কোন আইন দিয়ে কারে কিভাবে ধরতে হবে। হাতে ছাই মাখিয়ে ধরব। কিন্তু ধরি নাই ইচ্ছা করেই। কতজন তো কত কথাই লিখছে।’

নেতৃবৃন্দ বলেন, নয়া দিগন্তে প্রকাশিত খবর মিথ্যা হলে প্রতিবাদ দিতে পারতেন। কিন্তু, একজন কর্তব্যরত সাংবাদিককে এভাবে প্রকাশ্যে জেলখাটানোর হুমকি খুবই দু:খজনক। এটা স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর হুমকী। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারা।

বার্তা প্রেরক-


রফিক রাফি
দপ্তর সম্পাদক
মোবাঃ ০১৯১২৭৭৪২২৬

ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধে জিরো টলারেন্স: মহাপরিচালক-------------------------------------------------------ফায়ার...
16/09/2025

ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধে জিরো টলারেন্স: মহাপরিচালক
-------------------------------------------------------

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল বলেছেন, ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছি। শতভাগ স্বচ্ছ ও দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পক্ষ থেকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)-এর সদস্যদের জন্য আয়োজিত দুই দিনব্যাপী অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। সোমবার ও মঙ্গলবার (১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর) এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
মহাপরিচালক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ফায়ার সার্ভিসের বিভিন্ন কার্যক্রমের কথা তুলে ধরেন এবং গণমাধ্যমকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
তিনি বলেন, দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় সবার আগে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা এবং সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তাই এই দুই পেশার মধ্যে সঠিক সমন্বয় হলে তা পেশাগত উৎকর্ষ সাধনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
মহাপরিচালক আরও বলেন, সচেতনতা বৃদ্ধি করা গেলে অনেক ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এজন্য ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ফায়ার সার্ভিস বিষয়ক পাঠ অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, শিগগিরই এটি যুক্ত করা সম্ভব হবে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা ছোটবেলা থেকেই আরও সচেতন হওয়ার সুযোগ পাবে।
জনবল সংকটের প্রসঙ্গে মহাপরিচালক বলেন, যে কোনো দুর্ঘটনায় আমাদের সদস্যদের অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয়। এজন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের ধন্যবাদ জানাই।
স্বেচ্ছাসেবী বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৫৫ হাজার স্বেচ্ছাসেবী রয়েছে। তাদের প্রত্যেক জেলায় পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
মহাপরিচালক আরও বলেন, সাংবাদিকরা যৌক্তিক সমালোচনা করলে আমরা উপকৃত হবো। এতে আমাদের সুবিধা-অসুবিধা চিহ্নিত করা সহজ হবে। তবে সাংবাদিকতার নামে অপেশাদার লেখনি অনেক সময় মানুষকে বিভ্রান্ত করে। আমরা ভালো হতে চাই, মানুষকে সেবা দিতে চাই।
তিনি জানান, ভূমিকম্প হলে উদ্ধার কার্যক্রম ব্যাহত না হয় এজন্য পূর্বাচলে একটি বিশেষ টিমকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, বিল্ডিং কোড মেনে ভবন তৈরি করা হলে দুর্ঘটনা ও ক্ষয়ক্ষতি অনেকাংশে কমে যাবে। প্রশিক্ষণ আয়োজনের জন্য ফায়ার সার্ভিসকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনের জন্যও এই প্রশিক্ষণ জরুরি। তাই ডিআরইউ সদস্যদের জন্য এ ধরনের প্রশিক্ষণ বাড়ানোর আহ্বান জানাই। একইসঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের মাসিক কার্যক্রম নিয়ে মাঝেমধ্যে গণমাধ্যমের সামনে তথ্য উপস্থাপনেরও পরামর্শ দেন তিনি।
দুই দিনের প্রশিক্ষণে আরও বক্তব্য রাখেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল এম এ আজাদ আনোয়ার, ডিআরইউ তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মো. বোরহান উদ্দিন।
প্রশিক্ষণে অগ্নিপ্রতিরোধ ও অগ্নিনির্বাপণ কৌশল, জরুরি উদ্ধার পদ্ধতি, দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা, দুর্ঘটনার সময় ভবন থেকে জরুরি বহির্গমন ব্যবস্থাপনা, ভূমিকম্পের আগে ও পরে করণীয়, অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম পরিচিতি এবং নিরাপদ সংবাদ কভারেজের কলাকৌশল শেখানো হয়।
প্রশিক্ষণ কোর্সের কো-অর্ডিনেটর ছিলেন মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান শিকদার। প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন, সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মোস্তফা মহসিন, সিনিয়র স্টেশন অফিসার আনোয়ারুল ইসলাম দোলন, স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসীম প্রমুখ।
এছাড়া ডিআরইউ’র যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি, নারী সম্পাদক সম্পাদক রোজিনা রোজী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিজান চৌধুরী, ক্রীড়া সম্পাদক মো. মজিবর রহমান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক এমদাদুল হক খান, কল্যাণ সম্পাদক রফিক মৃধা, কার্যনির্বাহী সদস্য সুমন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
দুই দিনের এই প্রশিক্ষণে ডিআরইউ’র ৪০ জন সদস্য অংশ নেন।

ধন্যবাদসহ-

বোরহান উদ্দিন
তথ্য প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি

16/09/2025
ডিআরইউতে গোলটেবিল আলোচনাগণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ রিভিউ করার দাবি------------------------------------------------...
13/09/2025

ডিআরইউতে গোলটেবিল আলোচনা
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ রিভিউ করার দাবি
-----------------------------------------------------

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ রিভিউর করার দাবি জানিয়েছে সাংবাদিকরা। সেই সাথে ‘নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া’ নীতি কার্যকর করা এবং সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করার পরামর্শ দেন। প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার জন্য ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করার তাগিদ দিয়েছেন।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে ডিআরইউ ও জার্নালিস্ট কমিউনিটি অব বাংলাদেশ এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও পর্যালোচনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোল টেবিল বক্তারা এ দাবি জানান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম। ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জার্নালিস্ট কমিউনিটির সদস্য সচিব মো. মিয়া হোসেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ, বিএফইউজের সভাপতি, ওবায়দুর রহমান শাহীন, ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা, ডিবিসি নিউজের সম্পাদক একরামুল হক ভূঁইয়া (লোটন একরাম), ঢাকা মেইল ডটকম এর নির্বাহী সম্পাদক হারুন জামিল, ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ।

আন্তর্জাতিক ফিনটেক কোম্পানী ‘নালা’ এর সহযোগিতায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, ডিআরইউ’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন মাসুম, মসিউর রহমান খান, ডিআরইউ’র সহ-সভাপতি গাযী আনোয়ার, মানি ট্রান্সফার অ্যাপ নালা’র হেড অব গ্রোথ মাহমুদুর হাসান, ডিইউজে’র যুগ্ম সম্পাদক ও জার্নালিস্ট কমিউনিটি বাংলাদেশের আহবায়ক কমিটির সদস্য দিদারুল আলম, সিনিয়র সাংবাদিক হাফিজুল ইসলাম।

মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে অনেক ভালো সুপারিশ আছে। আর যেসব জায়গায় অসংগতি রয়েছে সেগুলোর সমালোচনা করা প্রয়োজন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের যে ধারা তুলে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে তা থাকা প্রয়োজন। কেননা ধর্মীয় কারণে অনেক ভায়োলেন্স তৈরি হয়। এসব ভায়োলেন্স বন্ধ করার জন্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের শাস্তির বিধানটা থাকা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া নীতির সাথে আমি একমত। এটি বাস্তবায়ন করার প্রয়োজন। যারা সম্পাদক ও প্রকাশক হবেন তাদেরকে ইউনিয়ন থেকে পদত্যাগ করা উচিত। কারণ এটি নীতি বিরুদ্ধ। সাংবাদিকদের অবশ্যই সার্টিফিকেশন থাকতে হবে। কারণ অপসাংবাদিকতার কারণে দেশ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, সাংবাদিকদের বেতন নূন্যতম ৩৫ হাজার টাকা হওয়া উচিত। আর সাংবাদিকগণ কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় পড়লে এর দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া মালিককে নিতে হবে। প্রয়োজনে মালিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে। তিনি প্রতিবাদকে মব হিসেবে না দেখার জন্য সকলকে অনুরোধ করেছেন। মিডিয়া লাইসেন্স নিতে হলে অনলাইনের জন্য ১০ থেকে ১৫ কোটি, পত্রিকার জন্য ২০ কোটি ও টিভির জন্য ২০-২৫ কোটি টাকা সিকিউরিটি হিসেবে সরকারের কাছে জমা রাখতে হবে। যখন হাউজগুলো ভালনারেবল হবে তখন সাংবাদিকদের বেতন-ভাতা দেয়ার জন্য এগুলো কাজে আসবে।

সভাপতির বক্তব্যে আবু সালেহ আকন বলেন, আমাদের অধিকার আমাদের আদায় করে নিতে হবে। বিপ্লবের পরে মিডিয়ার কাঠামোগত কোনো পরিবর্তন হয়নি। সাংবাদিকরা এখনো মবের শিকার হচ্ছে। ডিএফপির অনিয়মের কারণে সমালোচনার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। কিন্তু ব্যবস্থা নিচ্ছে না সরকার।

এম আবদুল্লাহ বলেন, ইউনিয়নের পাশাপাশি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, প্রেস ক্লাব ও অন্যান্য সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে সরকারের স্বিকৃতি দেয়া দরকার। কারণ সারাদেশে ইউনিয়নের শাখা নেই। প্রবীণ সাংবাদিকদের ভাতার আওতায় আনতে হবে।

ওবায়দুর রহমান শাহীন বলেন, গণমাধ্যম কমিশন মূলত বিভিন্ন জেলায় পিকনিক করেছে। স্বচ্ছতা ও সত্যতার অনেক ঘাটতি রয়েছে তাদের রিপোর্টে। এই রিপোর্ট রিভিউ হওয়া দরকার।

মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, যারা রাজনৈতিক দলের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত এবং পদধারী তারা সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিতে নৈতিকভাবেই পারেন না। সাংবাদিকদের নূন্যতম বেতন ৩৫ হাজার টাকা, সাংবাদিকতাকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সংবিধানে স্বীকৃতি দেয়া এবং অবসর ভাতা চালু করা দরকার।

সাখাওয়াত হোসেন বাদশা বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনসহ সরকারের মিডিয়া বিষয়ক বিভিন্ন কমিটিতে ডিআরইউ’র প্রতিনিধি না থাকলে সত্যিকারের গণমাধ্যম সংস্কার হবে না। সাংবাদিক সুরক্ষা আইন যথাযথ হওয়া দরকার।

রফিকুল ইসলাম আজাদ বলেন, সাংবাদিকদের চিকিৎসার জন্য আলাদা হাসপাতাল বানানো জরুরী।

মসিউর রহমান খান বলেন, মিডিয়ার সংখ্যা বাড়লেও কোন সরকারই সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে কোন কাজ করে নাই। মালিকরা মিডিয়ায় বিনিয়োগ করে তাদের পুঁজির নিরাপত্তার জন্য।

লোটন একরাম বলেন, টিভি এবং অনলাইনকে ওয়েজবোর্ডের নীতিমালায় আনা দরকার। পত্রিকার সার্কুলেশনের মত টিভির টিআরপিও হাস্যকর।

হারুন জামিল বলেন, সাংবাদিকদের সপ্তাহে দুই দিন ছুটি দেয়া খুবই জরুরী।

গাযী আনোয়ার বলেন, কমিশনের রিপোর্টে আদিবাসী অথবা উপজাতি কোন শব্দই আসা উচিত নয়। সবাই বাংলাদেশি। আর সাংবাদিকদের হত্যা-নির্যাতনের বিচারের জন্য আলাদা কমিশন গঠন করতে হবে।

দিদারুল আলম বলেন, সাংবাদিকদের আয়কর মালিকদের দেয়ার বিষয়ে আপিল বিভাগের রায় আছে। এটি বাস্তবায়ন করার দরকার। তাছাড়া মফস্বল সাংবাদিকদের বেতন কাঠামো বিষয়ে সুপারিশে বিস্তারিত আসা দরকার।

মূল প্রবন্ধে বলা হয়, সাংবাদিকদের নিবন্ধন করে আইডি প্রদান, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জন্য অভিন্ন বেতন কাঠামো প্রণয়ন এবং ইলেকট্রনিক ও অনলাইন গণমাধ্যমের ডিক্লারেশনের জন্য সুনির্দিষ্ট আইন করা প্রয়োজন।

বার্তা প্রেরক-


রফিক রাফি
দপ্তর সম্পাদক
মোবাঃ ০১৯১২৭৭৪২২৬

ডিআরইউ-ন্যাশনাল লাইফ গ্রুপ বীমা চুক্তি স্বাক্ষরসাংবাদিক সুরক্ষা আইন করে যাবো: তথ্য উপদেষ্টা-----------------------------...
08/09/2025

ডিআরইউ-ন্যাশনাল লাইফ গ্রুপ বীমা চুক্তি স্বাক্ষর

সাংবাদিক সুরক্ষা আইন করে যাবো: তথ্য উপদেষ্টা
--------------------------------------------------------

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) সদস্যদের জন্য ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র সাথে গ্রুপ বীমা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম জানিয়েছেন, তিনি নিজের মেয়াদে সংস্কার কমিশনের দেয়া সাংবাদিক সুরক্ষা আইন করে যাবেন। পাশাপাশি সাংবাদিকদের জন্য ৯ম ওয়েজ বোর্ড করার কাজও চলছে বলে জানান তিনি।

সোমবার (০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫) বিকাল ৩টায় ডিআরইউ’র শফিকুল কবির মিলনায়তনে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। এতে তথ্য উপদেষ্টা আরো বলেন, সাংবাদিক সবাইকে সুরক্ষা ও কল্যাণের আওতায় আনা কঠিন। তারপরও সাংবাদিকদের কল্যাণে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে। ৩ মাস পরপর সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট্রের মাধ্যমে সহায়তা করা হচ্ছে। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের কার্য পরিধি বাড়াতে কাজ চলছে। সাংবাদিকদের সন্তানদের বৃত্তির জন্য ২ কোটি টাকা অর্থ ছাড় হয়েছে। সাংবাদিকরা সাবলম্বি না হলে কোনো দল বা গোষ্ঠীর পাপেটে পরিনত হবে, এটা এড়ানো যাবে না।

ডিআরইউ যেন সরকারী সুবিধা পায় সেই চেস্টা করা হবে জানিয়ে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, আমরা ৯ম ওয়েজবোর্ড করতে চাই। কিন্তু এটা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এটার সাথে সম্পৃক্ত। যে সময় দরকার তা পেলে করে দিয়ে যেতে পারবো, না হলে একটা পর্যায় পর্যন্ত রেখে দিয়ে যাবো পরবর্তী সরকার তা বাস্তবায়ন করবে।

তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলনে আহত ও নিহতদের অনেকেই এখনো আড়ালের রয়ে গেছে। তাদের নিয়ে প্রতিবেদন হলে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নিতে সহজ হয়। তাই তাদের নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করার অনুরোধ জানান তিনি।

ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, এখনও সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। গত কয়েক দিনে হামলা চালিয়ে কয়েকজন সাংবাদিকদের আহত করা হয়েছে। আমরা এসব ঘটনার বিচার চাই। সাংবাদিকরা জীবনের নিরাপত্তা চায়।

বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশন এর সভাপতি সাঈদ আহমেদ বলেন, কয়েকটি ইন্সুরেন্স কোম্পানি গ্রাহকের টাকা দিতে পারছে না। অনেকে টাকা নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গেছে। রেখে যাওয়া সম্পদ বিক্রি করে গ্রাহকের টাকা দেয়ার দাবী জানান তিনি।

তিনি বলেন, যে সব কোম্পানি গ্রাহকের টাকা দিতে পারছে না সরকার তাদেরকে ব্যাংক লোন দিলে তারা গ্রাহকে টাকা ফেরত দিতে পারবে। এতে করে মানুষের আস্থা ফিরে আসবে। অনুষ্ঠানে তিনি ডিআরইউকে আর্থিক সহযোগীতার আশ্বাস দেন।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স পিএলসি এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজিম উদ্দিন বলেন, গ্রাহকের আস্থা বাড়াতে দাবি পরিশোধকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। যে কোম্পানী যত বেশি দাবি পরিশোধ করবে, ঐ কোম্পানী তত বেশি বীমা পলিসি বিক্রি করতে পারবে। ন্যাশনাল লাইফ দাবি পরিশোধে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে। ন্যাশনাল লাইফ ২০২৪ সালে দাবি পরিশোধ করে ১২০৮ কোটি টাকা। তার বিপরীতে প্রিমিয়াম অর্জন করে ২১০৬ কোটি টাকা।
পেশাদার সাংবাদিকদের বৃহৎ সংগঠন ডিআরইউর সাথে যুক্ত হয়ে আমরা গর্বিত। আমরা সাংবাদিকদের কল্যাণে সর্বাত্মক চেষ্টা করবো।

গ্রুপ বিমার আওতার বাইরে থাকা সদস্যদের জন্য ১ লাখ টাকা সহযোগীতার ঘোষণা দেন তিনি।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিএফইউজে সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ ও ডিআরইউ’র সহ-সভাপতি গাযী আনোয়ার।

অনুষ্ঠানে ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, ডিআরইউ’র যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই তুহিন, দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক বোরহান উদ্দীন, কার্যনির্বাহী সদস্য মো: জুনায়েদ হোসাইন (জুনায়েদ শিশির), আকতারুজ্জামান, আমিনুল হক ভুইয়া, সুমন চৌধুরীসহ ডিআরইউ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের গ্রুপ বীমার সুবিধার আওয়তায় থাকবেন ২০-৬০ বছর বয়সী ডিআরইউ'র সদস্য ২ হাজার সাংবাদিক। স্বাভাবিক মৃত্যু হলে ৩ লাখ টাকা, দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু হলে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, অঙ্গহানি হলে ১ লাখ টাকা এবং কোন অপারেশন হলে ৭০ হাজার টাকা পাবেন ডিআরইউ সদস্যরা। এ চুক্তিটি এক বছরের জন্য করা হয়েছে। পরবর্তীতে বীমা চুক্তির সময় আরো বাড়ানো হবে।

বার্তা প্রেরক-


রফিক রাফি
দপ্তর সম্পাদক
মোবাঃ ০১৯১২৭৭৪২২৬

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share