Simplicity of Life

Simplicity of Life Alhamdulillah
(1)

29/07/2025

Shoaib Mohammad Ankon 🫡🫡🫡

28/07/2025

Shei chottobelay 2 bar kheyechilm eirokom pot er cookies..r ekhn abr...Alhamdulillah 😘❤️🫡

28/07/2025

😘😘

Fatima Shanum Aleena Shoaib Mohammad Ankon

26/07/2025

যেনো তেনো লেটকা না এইটা।।

এইটার রেসিপি চাইলে কমেন্ট করে জানান 🤪🤪🤣🤣😜

স্কুলের ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল এই তিন বন্ধু। আরমান,নাফি এবং প্রলয় ওরা সবাই ক্লাস সিক্সের স্টুডেন্ট। আড্ডার মাঝখানে...
25/07/2025

স্কুলের ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল এই তিন বন্ধু। আরমান,নাফি এবং প্রলয় ওরা সবাই ক্লাস সিক্সের স্টুডেন্ট।

আড্ডার মাঝখানে হঠাৎ তারা দেখতে পায় বিকট শব্দে একটা বিমান এসে পড়েছে ক্লাসরুমের উপর। তারা তিনজনই আড্ডা বাদ দিয়ে দৌড়ে চলে যায় ক্লাসরুমের দিকে।

আরমান গিয়ে দেখে অনেকগুলো বাচ্চার শরীর পুড়ে ঝলসে গিয়েছে, শরীর থেকে মাংস গলে গলে পড়ছে। পুড়ে যাওয়া একটা ছেলেকে নিজের স্কুল ব্যাগ দিয়ে চেপে ধরে আরমান,

তাতে শরীরের আগুনটা নিভে যায়। এরপর তাকে ফাঁকা জায়গায় পাঠিয়ে দেয় আরমান।

নাফি তখন দেখতে পায় ৪-৫ জন বাচ্চা পোড়া শরীর নিয়ে দিক্বিদিক হয়ে দৌড়াচ্ছে। একটা বাচ্চা মেয়ের ব্যাগ পুড়ে পিঠের সাথে লেগে গিয়েছে। মেয়েটা ব্যাগটা খুলতে পারছিল না, কথাও বলতে পারছিল না।

পরে নাফি মেয়েটার ব্যাগটা পিঠ থেকে আস্তে আস্তে সরিয়ে দেয়। তাৎক্ষণিক ভ্যানে তুলে নিরাপদ জায়গায় পাঠিয়ে দেয় সবাইকে।

প্রলয় তখন উদ্ধার করছিল অন্যদিকে। সে দেখতে পায় তাদেরই কিছু বন্ধু পোড়া শরীরে ক্লাসের পাশে পড়ে আছে, আর মা মা বলে চিৎকার করছে।

তখন এই তিন বন্ধু মিলে টেনেহিঁচড়ে বের করে বাকি বন্ধুদেরকে। বন্ধুদের বের করতে গিয়ে পিঠে আগুন লেগে যায় একজনের, প্রচন্ড আঘাতও পায় হাতে।

তবুও নিজ শরীরের আঘাত আর আগুন নিয়েই একে একে বের করতে থাকে বাকি বন্ধুদেরকে। কিছু বন্ধুর শরীর পুড়ে গিয়েছিল, কারো ফুসফুস পুড়ে গিয়েছিল, কেউ মা মা বলে চিৎকার করছিল।

এভাবেই তীব্র সাহসিকতা নিয়ে তিন বন্ধু মিলে উদ্ধার করেছিল বাকি বন্ধুদেরকে। উদ্ধার করার পর ওদের কিছু বন্ধু মারা গিয়েছে, কিছু এখনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।

আমি জানতাম তুমি আসবে- এই উক্তির মতো তিন বন্ধু মিলে উদ্ধার করেছিল বাকি ১৮-২০ জন বন্ধুকে।

সাংবাদিকরা যখন এই তিনজনকে জিজ্ঞেস করেছিল - বন্ধুদেরকে বাঁচাতে গিয়ে তোমাদের যদি কিছু হয়ে যেত? তোমাদেরও যদি পুরো শরীরে আগুন লেগে যেত?

ওরা তিনজন উত্তর দিয়েছে- তখন এসব মাথায় আসে নাই, বারবার শুধু মনে হচ্ছিল ছোট বাচ্চাগুলোকে বাঁচাতে হবে, আমাদের বন্ধুদেরকে বাঁচাতে হবে। আমরা কাঁদছিলাম আর বন্ধুদের পোড়া শরীর ভ্যানে তুলছিলাম।

এই তিনজনের বয়স আর কত হবে, খুব বেশি হলে ১২ কিংবা ১৩। ওদের বয়স হয়তো কম কিন্তু যে অসীম সাহসিকতার কাজ করেছে সেটা পাহাড়ের উচ্চতার চেয়েও বেশি।

সাহসী তো হবেই, ওরা যে মাহরীন, মাসুকাদের মতো সাহসী ম্যাডামদের স্টুডেন্ট। ম্যাডামদের কাছ থেকেই সাহস সঞ্চারিত হয়েছে স্টুডেন্টদের বুকে।

এই তিনজন সাহসী হিরোর জন্যেই বেঁচে গিয়েছে অনেকগুলো বাচ্চা এবং বন্ধুর প্রাণ। বন্ধুত্ব শব্দটা মহিমান্বিত হয়েছে তাদেরই কারণে।

এই তিনজনের যে বন্ধুগুলো বার্ন ইউনিটে চিকিৎসা নিচ্ছে তারা যখন সুস্থ হবে তখন হয়তো আবারও বন্ধুদের সাথে খেলবে, গান গাইবে।

খেলার কোন এক ফাঁকে হয়তো এই তিনজনকে উদ্দেশ্য করে বাকি বন্ধুরা বলবে- আমরা জানতাম তোরা আসবি, আমাদেরকে উদ্ধার করবি

লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

25/07/2025

বুঝ হবার পর এই প্রহসনের রাষ্ট্রে যত ঘটনার যত মৃত্যু দেখলাম -

২০১০, নিমতলী ট্র্যাজেডি।
শুরুটা হয় আগুনে। পুরোনো বাড়ির গুদামে জমে থাকা কেমিক্যাল আর আশেপাশে ঘুমন্ত ১২৪ জন মানুষ। সব পুড়ে ছাই। ঘর, পরিবার, শরীর, জীবন, ভবিষ্যত।
তদন্ত রিপোর্টে বলা হলো - গাফিলতি ছিল।
আর আমরা বলেছি, অঘটন যা ঘটার সব ঘটে গেছে।

২০১২, তাজরীন গার্মেন্টস।
আগুন লাগলো। কেউ গেট দিয়ে বের হতে পারলো না। গেটে তালা থাকার কারণে বের হতে না পেরে চিৎকার করে মরেছে ভিতরে। আগুনে পুড়েছে ১১২টি তাজা প্রাণ।
আমরা বলেছি, এরপর যেন আর না হয়।

২০১৩, রানা প্লাজা।
বিল্ডিং সম্পর্কে সর্তকবাণী থাকার পরও ভবনের ভেতরে কাজ করানো হয় হাজার হাজার শ্রমিকদের। সকালবেলা আস্ত একটা ভবন চোখের সামনে গুঁড়িয়ে গেল। ১১৩৪ জন মানুষ চাপা পড়ে, থেঁতলে যায়। মানুষ স্বজনের লাশ চিনলো পোশাক দেখে।
ওই ঘটনার পর এখনও যারা বেঁচে আছে, তাদের অনেকের নিত্যদিনের সঙ্গী হুইলচেয়ার।

২০১৬, টঙ্গী ট্যাম্পাকো বিস্ফোরণ।
সকাল সকাল কারখানায় বিস্ফোরণ। অবৈধ গ্যাস সংযোগ, গুদামে দাহ্য পদার্থ।
৩৪ জন মানুষ পোড়া অবস্থায় বের হয়।
আর দোষীরা? সবাই ঠিকঠিকই আছে। আজও কারো কিছু হয়নি।

২০১৯, চকবাজার।
আবারও কেমিক্যাল। আবারও আগুন। আবারও পুরান ঢাকা। আবারও ৭৮টি মরদেহ।
নিমতলীর কথা ভুলে গেছি ততদিনে। কিন্তু আবারও আগুন লাগার তরে মনে পড়লো৷
আজও পুরান ঢাকা থেকে কেমিক্যাল গুদাম তো সরেনি।
আমরাও আজও শিখিনি।

২০১৯, বনানী এফআর টাওয়ার।
রাতে ভবনের উপরের তলায় আগুন লাগে।
ফায়ার এক্সিট বন্ধ। সিড়ি নেই। নিরাপত্তার নামে প্রহসন।
দ্রুত ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি না আসতে পারাতে ভেতরে ধোঁয়াতেই ২৬টা তরতাজা প্রাণ ক্ষয়ে যায়।

২০২১, সেজান জুস ফ্যাক্টরি, নারায়ণগঞ্জ।
ভবনে আগুন। ভবন তালাবদ্ধ। গেটের বাহির থেকে তালা আটকানো।
ভেতরে ৫২ জন মানুষ পুড়ে ছাই। তাদের মধ্যে ছিল অনেক শিশু-কিশোরও।
আজও তদন্ত চলছে...

২০২২, উত্তরা।
প্রাইভেট কারের উপর ফ্লাইওভারের গার্ডার আছড়ে পড়ে স্পটেই দুটো বাচ্চা সহ পাঁচজন তরতাজা প্রাণ মহূর্তেই শেষ হয়ে যায়।

২০২৩, সীতাকুণ্ড বিএম কনটেইনার ডিপো।
ডিপোতে রাসায়নিক কন্টেইনার বিস্ফোরণ। এমন আগুন বাংলাদেশ কখনও দেখেনি।
পুড়ে গিয়ে মরেছে ৫০ জনের বেশি। আহত হয়েছে কয়েক শতাধিক।
আগুন এত পরিমাণ ভয়ানক ছিল যে কন্টেইনার উড়ে গিয়ে পড়েছে কয়েক কিলোমিটার দূরে।
সীতাকুণ্ডের মাটিতে এখনও সেই গন্ধ লেগে আছে।

২০২৩, বঙ্গবাজার, নিউ মার্কেট।
আবারও সেই আগুন। হাজারো দোকান পুড়লো৷ বিক্রেতারা পোড়া ছাইয়ের ভেতর দাঁড়িয়ে কাঁদলো।
রাষ্ট্রের তদন্ত কমিটির খতিয়ে দেখা আজও শেষ হয়নি।

২০২৪, বেইলি রোড।
রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েও মানুষ বেঁচে ফিরতে পারেনি। নিচে সিলিন্ডার থেকে আগুনের শুরু। মুহূর্তেই দাউদাউ করে আগুন বেড়ে উপরে উঠে গেল। সিঁড়ি বন্ধ। পানি নেই। ফায়ার এক্সিট নেই। ৪৬টা তরতাজা প্রাণ ভেতরে নিমিষেই পুড়ে শেষ হয়ে গেল।
রাজধানীর বুকে বোধহয় এমন করেই আগুন লেগে থাকবে৷

২০২৫।
এই বছরও সমান তালে চলছে আগুন, দুর্ঘটনা, মৃত্যু।
নির্মাণাধীন ভবন ধস। লঞ্চডুবি। ফায়ার এক্সিট নেই, লাইফ জ্যাকেট নেই।
আর সদ্য টাটকা মাইলস্টোনের ঘটনা।

রাষ্ট্রের বেখেয়ালে মানুষ মারা যাচ্ছে প্রতিদিন। রাষ্ট্র এসব দেখেও দেখে না।

বছর বছর এসব দুর্ঘটনায় আমরা হারাচ্ছি হাজারো মানুষ। হাজার হাজার স্বজন।
আদতে তারা কোনো অঘটনে মারা যায়নি। তারা মারা গেছে রাষ্ট্রের অপরিকল্পনা, দুর্নীতি, অবহেলা আর নিষ্ঠুর উদাসীনতায়।

এগুলোকে আমরা কীভাবে দুর্ঘটনা বলি? এগুলোকে গলা উঁচিয়ে বলা উচিত পরিকল্পিত "হত্যা।"

তো এরপরের পরিকল্পিত "হত্যা" কোথায় হচ্ছে?

23/07/2025

জমেছে আসর 😍

Shoaib Mohammad Ankon Adil Ahmed Sultana Nur Muhammad Zahid

23/07/2025

আমার ভাই মিরসাদের লাশ শনাক্ত হইছে , হ্যাঁ লাশ শনাক্ত হইছে। শুনে খুশি লাগতেছে না? আমিও খুশি হইছিলাম! কিন্তু....
( পুরো পড়েন তারপর জানতে পারবেন লাশগুলো কিভাবে শনাক্ত করা হচ্ছে , যাদের সমস্যা আছে দয়া করে পোস্ট এড়িয়ে যাবেন , মিরসাদের চাচী বলছে আর আম্মুর পাশে বসে সব নিজ কানে শুনছি )

বডি পাইছে মানে দেহ আরকি , মানে আমার ভাই আরকি ;

কেমন বডি জানেন? এমন একটা বডি যেখানে মাথা , পা , হাত কিচ্ছু নাই। তো কি আছে? শার্ট পাইছে , ফুল প্যান্ট এর ছেড়া ছেড়া অংশ পাইছে। শার্টের পিছনের অংশে পিঠের চামড়া লেগে আছে। ওর শার্ট যে এইটা কিভাবে বুঝছে? এইটা আম্মুকে শিখায় দেওয়ার পর আম্মু জিজ্ঞাস করছে। কলের ঐপাশ থেকে উত্তরগুলো ছিল এইরকম :

এক আলাদা রুমে নাকি সবার ড্রেসগুলো খুব আলাদা আলাদা করে সিকিউর করে রাখছে , আলাদা আলাদা করে অনেকের পায়ের আঙুল , হাতের আঙ্গুল , কান এইরকম অংশও রাখা আছে ক্লাস ভিত্তিক। মিরসাদের মামা আর নানা আজকে গেলো খোঁজ নিতে , আজকে বিকালে তারা ঢাকা পৌঁছাইছে মাত্র। তারা আজকে লাশ শনাক্ত গেছে কারণ স্কুল কমিউনিটি থেকে কল আসছে , তাঁরা বলছে অন্তত একবার দেখে যান
কোন অংশ পান কিনা! আমরা সবাই তো লাশ এর ছিটে ফোঁটাও পাবো ধরেই নিছিলাম , বুঝাই ফেলছিলাম মনকে সবাই!

তারপর : গেলো লাশ শনাক্ত করতে....

সব ক্লাস ভিত্তিক বক্স থেকে ক্লাস 1 এর বক্সে যত আঙুল , কান যা যা আছে সবগুলো থেকে আলাদা আলাদা স্যাম্পল সংগ্রহ করছে , কিন্তু একটা স্যাম্পলও মিলেনি আন্টির ডিএনএ এর সাথে , মাইশার ডিএনএ এর সাথে।
(উল্লেখিত যে : আন্টি থেকে ডিএনএ স্যাম্পল উনি যখন আইসিইউতে জীবিত ছিলেন তখন নিয়ে রাখা হইছিলো।)
তারপর দেখলো সব সংগ্রহীত শার্ট ঘেটে , একটা শার্টে ঝাপসা লিখা আছে :
মিরসাদ ইসলাম আযান!

ওই শার্টের পিছনে পিঠের অংশে লেগে আছে মাংস আর চামড়া। আন্টি আর ওর বোন মাইশা এর সাথে ডিএনএ টেস্ট করছে শার্টে লেগে থাকা মাংস , চামড়ার অংশ থেকে। আল্লাহ্ এর রহমতে এই স্যাম্পল মিলে গেছে , না মিললে এই শার্ট নিতে পারতো না ফ্যামিলি। এই শার্টে লেগে থাকা চামড়ার অংশ ছাড়া আমার ছোট ভাইয়ের দেহ হিসেবে আর কিচ্ছু নাই , আর কিচ্ছু নাই। এইটাই আমার ছোট্ট ভাইয়ের শরীর।
এই শার্ট দিয়েই জানাজা হবে আমার ভাইয়ের , এইটাই দাফন হবে কবরে।

ওহ্ আল্লাহ্ আমি তোমার পাপি বান্দাহ , আমি তোমার কাছে জানতে চাই কেনো এমন মৃত্যু আমার ছোট ভাইরে দিলা?😓

Cp

22/07/2025

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ রইলো।

বিঃদ্রঃ- বিস্তারিত জানতে ও সহযোগিতার জন্য বার্ণ ইনস্টিটিউটে যোগাযোগ করুন।


Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Simplicity of Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share