19/11/2024
Hasnat Abdullah এর এই কথাগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিভাবে ফ্যাসিস্ট সরকার মানুষের মতামত এবং মিডিয়া হাউজগুলো নিয়ন্ত্রণ করতো। এবং কাউকে চাইলেই ভিলেন বানাতো।
আবু সাঈদকে যেদিন মেরে ফেলা হয়, ঠিক ওইদিন আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে আমরা কোন ধরনের সংলাপে আমরা যাব না। মানে, আটকে রেখে যত ধরনের, যত ধরনের ফোর্স করা যায়, ভার্বালি, ফিজিক্যালি, যত ধরনের, এবং রাষ্ট্রে এমন কোন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নেই যারা আমাদের সাথে ওই সেইফ হোমে বসে। নাই, তোমাদের যে ক্যারিয়ার, ওই ক্যারিয়ার হচ্ছে, আমরা সেটেল করে দিব। তোমাদের বিদেশে বলো, দেশে বলো, যাই বলো, না কেন?
এবং উনারা আমাদেরকে বলছিলেন, এই ভদ্রলোকের ক্যারিয়ার অলরেডি সেটেলড। যে ৫ই আগস্ট এর পূর্বে মিডিয়াটা কেমন ছিল, আমাদেরকে একটা সময়ে মিডিয়াতে উপস্থাপন করা হয় যে আমরা তিনজন মন্ত্রীদের সাথে আলোচনা করতে গিয়েছি। যে উপস্থাপন করা হয়, যে আমরা আলোচনা করতে গিয়েছি, এবং শাটডাউন কর্মসূচি আমরা প্রত্যাহার করেছি।
তো ১৮ই জুলাই এই ঘটনাটা আসলে মানুষের পারসেপশনে এটাই ছিল। বিভিন্ন টিভি হাউজে এটাই প্রচার হয়েছিল যে তিন সমন্বয়ে গিয়ে হচ্ছে, তিন মন্ত্রীর সাথে দেখা করে সব দাবি যেহেতু মেনে নেওয়া হয়েছে, আন্দোলন করা হয়েছে, এবং শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়েছে। এটা ছিল নিউজ। এবার চলেন, পিছনের ঘটনাটা দেখি যেটা আপনাদেরকে জানানো হয় নাই। ওই ঘটনার পূর্বে, যখন আবু সাঈদকে যেদিন মেরে ফেলা হয়, ঠিক ওইদিন আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে আমরা কোন ধরনের সংলাপে আমরা যাব না। আমরা সেদিনই বলেছি যে রক্ত মারিয়ে কোন সংলাপ নয়।
সেদিন রাতের বেলা ডিজিএফআই এর একটা টিম আমার বাসায় আসে। সাইন্স ল্যাবে সাইন্স ল্যাবে আসে। সাইন্স ল্যাবে একদম মোড়েই হচ্ছে আমার বাসা। সেখান থেকে আমাদের দুইজনকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। অর্থাৎ আমাদেরকে আলাপ আলোচনাটা ছিল এমন যে আমরা যদি তাদেরকে কোঅপারেট না করি, তাহলে আমার তখন আমার আপা, মানে শিয়াজ এক্সপেক্টিং বেবি। তো তখন দেখা যাচ্ছিল, কি আমাদের বাসায়ও একটা টিম পাঠানো হয়েছে। আর আমার বাসাটা হচ্ছে, আমার বাসায় মা একা থাকেন, আমার বোন ছিল বাসায়।
তো আমাদেরকে বলা হচ্ছিল যে অন্তত এক মিনিট দেখা করতে হবে, অন্তত এক মিনিট। সেটা হচ্ছে ইন্টারকন্টিনেন্ট হোটেলে দেখা করতে হবে। কারণ এর আগের দিন আমরা জানি যে আমাদের ক্যাম্পাসে, আমাদের যারা শিক্ষার্থী ছিল, তাদেরকে নগ্নভাবে পিটিয়েছে ছাত্রলীগ, যুবলীগ। তো আমরা বলেছিলাম যে অসম্ভব, আমরা কোনভাবেই আপনাদের সাথে কোন আলোচনায় বসতে পারি না। পরে আমাদের বাসায় এসে, আমি সার্জিস একসাথে ছিলাম, আমাদেরকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এবং এখনো পর্যন্ত, আপনারা যারা জার্নালিস্ট আছেন, আপনারা খোঁজ নিলে পারেন। সেটা হচ্ছে আমাদেরকে সরাসরি, এই যে যমুনা পদ্মা, পদ্মাতে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা পদ্মাতে যাই। সাথে সাথেই তিনজন মন্ত্রী হচ্ছে, পত্তাতে প্রবেশ করেন। তৎকালীন সভামন্ত্রী নওফেল, আনিসুর, ওই যে আইনমন্ত্রী ছিলেন আনিসুল হক। তারপর হচ্ছে যে আরাফাত। এই তিনজন সাথে সাথে প্রবেশ করেন।
তা আমরা ডিজিএফ এর যে প্রতিনিধি দলটা ছিল, আমরা বলি যে আপনারা এই তিনজনের সাথে আমরা কোনভাবেই বসতে পারি না। আপনারা আমাদেরকে ভয়ভীতি দেখে এখানে নিয়ে আসছেন, অসম্ভব, কোনভাবে আমরা এখানে বসবো না। পরে ডিজিএফ এর তৎকালীন যিনি চিফ ছিলেন, মেজর জেনারেল হামিদ উনাকে পরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। উনিও আসেন এবং উনার যেই পরবর্তী জিএস ওয়ান বা উনাদের যেই হায়ারকি থাকে, সবাই ওখানে আসেন, ওই পর্দার মধ্যে দেন।
আমাদেরকে একরকমের ভার্বালি ফোর্স করতে থাকেন যে আমাদের উনাদের সাথে কথা বলতেই হবে। আমরা বলিনি। পরে হচ্ছে, উনারা আমাদেরকে যেহেতু কনভিন্স করতে পারছে না, পরে ওই তিন মন্ত্রীকে থার্টি মিনিটস এর মধ্যে বলে যে, "ওরা বসবে না," পরে আমাদের সামনে দিয়ে আবার হচ্ছে, উনারা চলে যান। আমরা উনাদের এন্ট্রেন্সটাও দেখি, এক্সিটটাও দেখি, আমরা দুইজন কোনভাবেই কনভিন্স না। তো যেহেতু আমাদেরকে কথা ছিল, আমাদের বাসায় ফেরত দেয়া যাবে, ওইদিন আমাদেরকে আর বাসায় ফেরত দেয়নি। তখন আমাদেরকে একটা সেইফ হোমে নিয়ে যাওয়া হয়।
সেইফ হোমটা এখনো আছে কিনা, আমি লোকেশন দিচ্ছি, সেটা হচ্ছে যে, আমাদের মৎসভবনের অপোজিট সাইডে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট। বাইরে থেকে কোনভাবেই বোঝা যাবে না যে এটা একটা ডিজিএফআই এর সেইফ হোম। বাইরে থেকে মনে হবে এটা পরিত্যক্ত বাড়ি, কিন্তু আপনি যখন ভিতরে প্রবেশ করবেন, দেখবেন সেখানে মডার্ন অ্যামিনিটিস সবকিছুই সেখানে এভেলেবেল। কনফারেন্স রুম রয়েছে, সবকিছু রয়েছে। সেখানে আমাদেরকে সন্ধ্যাবেলায় নিয়ে যাওয়া হয়।
দেন পরবর্তী দুইদিন, আমাদেরকে সেখানে মানে আটকে রেখে, যত ধরনের, যত ধরনের ফোর্স করা যায়, ভার্বালি, ফিজিক্যালি, যত ধরনের এবং রাষ্ট্রে এমন কোন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নেই, যারা আমাদের সাথে ওই সেইফ হোমে বসে নাই। এবং মেন্টালি যত ধরনের টর্চার করা যায়, একবার আমাকে বলে যে, "সার্জিস রাজি হয়ে গিয়েছে, সুতরাং তুমি যদি রাজি না হও, তাহলে তোমার ভবিষ্যৎ তুমি দেখবা।" এবং আমরা সেখানে মিডিয়ার ভূমিকাতেই পড়ে আসছি। আজকে আমরা মিডিয়াকে দেখছি, সব জায়গায়, আমি মিডিয়ার উপরে প্রচন্ড পরিমাণ ক্ষুব্ধ। ওই মিডিয়ার প্রতি আমার নাম ক্ষুব্ধতার জায়গাটা কোথায় সেটা আমি একটু পরে বলছি।
এবং সেখানে হচ্ছে, আমাদেরকে ক্যারিয়ার সেটেল করে দেওয়ার কথা হয়। যে, "দেখো, এখানে যে প্রত্যেকটা মানুষ মারা যাচ্ছে, সবগুলোর দায়ভার কিন্তু তোমাদেরকে নিতে হবে, সবগুলার দায়ভার।" ইন দ্য মিন টাইম, আসিফ নায়েদের সাথে আমাদের যোগাযোগ হয় না, কারণ আমাদের ফোন ছিল না। আমরা বারবার চেষ্টা করছিলাম, আমরা যোগাযোগ করব, আমরা কোনভাবেই তাদেরকে আমরা সংযোগ করতে পারছিলাম না। তা আমাদেরকে বারবার বলা হচ্ছে যে, "বিদেশে," এবং আমাদেরকে বলা হচ্ছে যে, "দেখো, তোমরা যদি একটা সেটেলমেন্টে আসো, তোমাদের যে ক্যারিয়ার, ওই ক্যারিয়ার হচ্ছে, আমরা সেটেল করে দিব, তোমাদের বিদেশে বলো, দেশে বলো, যাই বলো না কেন।"
এবং উনারা আমাদেরকে বলছিলেন, "এই ভদ্রলোকের ক্যারিয়ার অলরেডি সেটেলড।" কিন্তু আমরা কোনভাবেই নেগোসিয়েশনে যেতে চাচ্ছিলাম না, এবং আমরা কোনভাবেই বসতে চাচ্ছিলাম না। তো সর্বশেষ, আমাদেরকে ওইদিন আমি হাসিবকে নিয়ে আসি। কারণ আমার একজন, কারণ আমি কোনভাবেই আমি বিষয়টাকে যে কিভাবে এড্রেস করবো, তা হাসিব আমার সাথে ফোনে যোগাযোগ করে, হাসিব নিয়ে আসে। হাসিব যেহেতু মাদ্রাসার স্টুডেন্ট ছিল, হাসিবের প্রতি আরো বেশি, তাদের খুবটা বেশি ছিল। দেন সর্বশেষ, স্টোরি শর্ট করি, সেটা হচ্ছে যে, সর্বশেষ আবার ডিজিএফআই এর একদম পুরা যেই টিমটা, ওই টিমটা ওখানে আসেন।
ওইদিন হচ্ছে, যেদিন আমরা পদ্মাতে যাই, তারপর আমাদের কথা হচ্ছে, "আমরা সেখানে যাব, কিন্তু মিটিং করবো না। আমাদের যে দাবিগুলো, আমরা সেই দাবিগুলো দিয়ে আসবো সেখানে।" সার্জিস আমাকে বলে, "দেখো, উনারা যেহেতু বলছেন মিডিয়া সেখানে আসবে, সুতরাং আমরা অন্তত মিডিয়ার সামনে আমাদের যেই বর্তমান পরিস্থিতি, সেটা আমরা উপস্থাপন করতে পারব। উনারা যদি মেরে ফেলে, মেরে ফেলবে, কিন্তু আমরা ওখানে উল্টা স্ট্যান্ড নিব।"
তখন আমরা ওই সিদ্ধান্ত নিয়ে আমরা পদ্মাতে যাই, কিন্তু আমরা একটা মিনিটের জন্যও উনাদের সাথে কোন বসি নাই। আমরা আট দফা দাবি, নয় দফা থেকে আট দফা আসছে, সেটাকেও উনারা কেটে দিয়েছে। সেটাকেও ডিজিএফআই নিজে কেটে দিয়েছে, এবং আমাদেরকে যখন আমরা আসছি, নিচে আসার পরে, আমরা দেখলাম
, মিডিয়ার এখানে যারা যারা আছেন, এই ক্যামেরা গুলো, লোগো সহ মিডিয়া, তাদেরকেও আমরা সেদিন সেখানে দেখেছিলাম। এবং আমরা সেখানে আমাদের সাথে যা হয়েছিল, আমরা স্পষ্টভাবে সেই ঘটনাগুলোই বলেছিলাম।
দুঃখজনক হলেও সত্য, আবার যখন আমাদের সেই ফোমে নিয়ে আসা হয়, আমরা দেখেছি, ডিজিএফআই ফোন দিয়ে, সেটাকে ইন্টেনশনালি, এই প্রত্যেকটা ভিডিওকে কাট করেছে। এবং আমরা দেখেছি যে, না, এই হেডলাইন যাবে না, আপনারা এই হেডলাইন দেন, ভিডিওর এই অংশ যাবে না, আপনারা ওই অংশে দেন, এবং নগ্নভাবে দেখেছি, তৎকালীন মিডিয়ারা, তারা যে প্রেসক্রিপশন দিয়েছে, ওই প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী হচ্ছে, ভিডিও প্রচার করেছে। ওই প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী হচ্ছে, বক্তব্য প্রচার করেছে। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছিলাম, "র ভিডিও এখন আমার কাছে আছে, যেটা কোন সংলাপ নয়, এবং আমরা কোন শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার করবো না, কোন শহীদের রক্তের সাথে মারিয়ে এসে আমরা কোন সংলাপ করতে পারি না।"
কোন বক্তব্য সেদিন আমাদেরকে প্রচার করা হয় নাই। এখানে সবগুলা মিডিয়া, যারা যারা আছেন, সবগুলা মিডিয়া সেদিন পর্দার সামনে ছিলেন। ঠিক, এখানে সবগুলা মিডিয়া সেদিন পর্দার সামনে ছিলেন, সবগুলা মিডিয়া হয়তো আপনারা ছিলেন না, কিন্তু আপনাদের হাউজের অন্যরা হয়তো বিট করতে এসেছিলেন, সবাই ছিলেন। কিন্তু সেদিন কিন্তু আমাদের বক্তব্য প্রচার করা হয় নাই। আমাদেরকে ন্যাশনালি ভিলেন বানানোর এখানে উপচেষ্টা করা হয়েছে।
এবং ওই দুইদিন আমরা ওই সেফ হোমে বসে বসে দেখেছি যে মিডিয়া আসলে মিডিয়া হাউস থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় না। এটা গণভবন থেকে প্রেসক্রিপশন দেয়া হয়, এবং প্রত্যেকটা জিনিস ডিজিএফআই নিয়ন্ত্রণ করে, এবং দুই মিনিটের নোটিসে হেডলাইন গুলো পরিবর্তন করে দেয়া হয়। যদি কোন হেডলাইন পছন্দ না হয়, ওই মিডিয়াকে ফোন দেওয়া হয়, যে এই হেডলাইনটা এমন হবে না, ওই হেডলাইনটা এমন হবে। সাথে সাথে দেখেছি সেটাকে চেঞ্জ করতে।
আমি আজকে একটু অ্যাড করতে চাই যে, এই বাংলাদেশে ২৪ পরবর্তী, বাংলাদেশে মিডিয়ার ভূমিকাটা আমি আসলে কেমন দেখতে চাই। আমরা ২৪ পূর্ববর্তী বাংলাদেশে, আমরা দেখেছি যে মিডিয়া যখন প্রশ্ন করে, গণমাধ্যম যখন প্রশ্ন করে, প্রত্যেকটা প্রশ্নের একটা বিনিময় মূল্য থাকতো। আমরা যখন দেখেছি যে, প্রধানমন্ত্রীরকে প্রশ্ন করা হতো, এই প্রশ্নের মধ্য দিয়েই কিন্তু পূর্বাচলের একটি ফ্লাট নিশ্চিত হওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকতো, অথবা এই প্রশ্নের মধ্য দিয়েই, কিন্তু ইউএসএতে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হওয়ার একটি হয়তো দরজা উন্মুক্ত হতো।
অর্থাৎ, এই যে বিনিময় মূল্যের যে জায়গাটি, সেটি কিন্তু গণমাধ্যম কর্মীদের মধ্যে ছিল, একটি কালেক্টিভ, যে প্রচারণা, একটি বিমর্শ ঘোঘর চোখের মত, যে তুষণের যে একটি স্থূল মন মানসিকতা, পুরা মিডিয়ার ছিল। আমি আপনাদের কাছে আমার প্রত্যাশা থাকবে ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে, আপনারা গণভবনমুখী আর হইয়েন না, আপনারা হচ্ছেন জনগণমুখী হন, আর মনে রাখবেন, সরকার কখনোই সরকার যেটা শুনতে চায় সেটা প্রচার করা হচ্ছে প্রেস রিলিজ, আর সরকার যেটা শুনতে চায় না, সেটা প্রচার করাই হচ্ছে নিউজ।
এখন, আমরা দেখেছি গত ১৬ বছরে, এই যে মিডিয়াগুলো, কালেক্টিভ দেখাবে, কেউ সাধু না। এখানে আমি একদম, যে আমি এই যে লোগো গুলা, দেখি এই লোগো গুলাকে, আমি সেদিন ডিজিএফআই দেখেছি, আমি তিন, আমি পুরা যে প্রত্যেকটা জায়গায়, জায়গায় আমি এই লোগোয়ালা সাংবাদিকদের কিন্তু দেখেছি। সুতরাং আমি আমার জায়গা থেকে আমি খুব বেশি হোপফুল হইতে এখনো পর্যন্ত পারি না, আমি খুবই স্কেপটিক সেই জায়গা থেকে।
আমি আপনাদের কাছে প্রত্যাশা করব যে, ২৪ পরবর্তী বাংলাদেশে, আপনারা ফ্যাক্টকে তুলে ধরুন। তুষণের যে সাংবাদিকতা, এই তুষণের সাংবাদিকতা করার প্রয়োজন নাই, ক্ষমতামুখী সাংবাদিকতা করার প্রয়োজন নাই। আপনারা মানুষ যেটা, যেটা সরকার শুনতে চায় না, সেই জিনিসগুলো তুলে ধরুন। তাহলে সবসময়, আপনারা প্রাসঙ্গিক থাকবেন।