Nothing To Say

Nothing To Say nothingtosay like our page

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! MD Jahidul Islam, Shajahan Biswas
12/11/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! MD Jahidul Islam, Shajahan Biswas

♦ দুই বান্ধবী আসছে আমার চেম্বারে, দুজনেরই বয়স ২০ বা ২১ বছরের মধ্যে। তাদের নাম প্রকাশ করছি না♦ ধরা যাক, একজনের নাম "X"আরে...
11/11/2025

♦ দুই বান্ধবী আসছে আমার চেম্বারে, দুজনেরই বয়স ২০ বা ২১ বছরের মধ্যে। তাদের নাম প্রকাশ করছি না
♦ ধরা যাক, একজনের নাম "X"
আরেক জনের নাম "Y"!
♦ X হচ্ছে আমার রোগী। Y তাকে নিয়ে এসেছে। দুজনেই অ-বিবাহিতা।
♦ তাদের সমস্যাট হল- "তল-পে/টে ব্য/থা, জ্ব''র জ্ব''র লাগে, মুখে রুচি নাই, শ''রী''র দু''র্ব''ল! মাথাও চক্কর দেয় মাঝে মাঝে।''
♦ পি/রি''য়ডের হিস্ট্রি নিলাম। সে ঠিকমত বলতেই পারলো না।
♦ যেহেতু অবিবাহিতা সেহেতু সরাসরি কিছু জিজ্ঞেস করাও অশোভন। একটা আল্ট্রাসাউন্ড আর একটা প্র/সা''ব পরীক্ষা দিলাম।
♦ আল্ট্রাসাউন্ডে দেখি ৩ মাসের প্রে/গ''ন্যান্ট। অবাক হইনি। কারণ এটা আমাদের জন্য নতুন কিছু না। সব সনোলজিষ্টই এমন ঘটনা অহরহ ফেস করেন।
♦ মেয়েটি যতটুকু নাটক করা দরকার, সব করল। কিভাবে কি হলো সে জানেই না!
♦ এতেও অবাক হইনি। অনেকের তো আজকাল 'বাতাসেই' পে/টে বা/চ্চা চলে আসে! এ ঘটনাও আমরা জানি।
♦ এসব ক্ষেত্রে আমি একদম নিশ্চুপ থাকি। আমরা ডায়াগনোসিস বলে- ''আমি চুপ, যত বড় পূর্ণদৈর্ঘ‍্য বাংলা ছায়াছবিই হোক, আমি চুপ তো চুপ।''
♦ যা-ই হোক, একটা অ-বিবাহিতা মেয়ে প্রে/গ''ন্যান্ট এটা কিন্তু মূল বিষয় না।
♦ মূল বিষয়ে আসি এবার - বাচ্চা যেভাবেই আসুক (বাতাসে, স্বপ্নে, আ''গুনে, অথবা পানিতে ভে/সে ভে/সে) যেহেতু মেয়েটি আনম্যারিড সেহেতু সে বা''চ্চা রাখবে না।
♦ আমি যেহেতু টারমিনেশন করি না এবং এ রিলেটেড অ্যাডভাইসও দেই না সেজন্য আমি পেশেন্টকে ছেড়ে দিছি!
♦ কিন্তু পেশেন্ট এম আর (বা/চ্চা ন/ষ্ট করার পদ্ধতি ) এখানেই করবে। রীতিমত হাতে পায়ে ধরাধরি। কান্না-কা/টি। -''ম্যাডাম কি হবে আমার? আমাকে দয়া করে বাচাঁন।''
♦ পরে পেশেন্টকে বুঝিয়ে কাউন্টারে পাঠাইছি।
♦ কাউন্টার আর আমার চেম্বার পাশাপাশি। উপরে খোলা। মাঝখানে থাইগ্লাস দিয়ে পার্টিশন করা। কথা বার্তা সব শোনা যায়।
♦ যেহেতু কৃ/মি''নাল অ্যা/ব''র''শন, হসপিটাল কর্তৃপক্ষও মুখিয়ে থাকে। টাকার পরিমাণ নিয়ে দর কষা-কষি হচ্ছিলো।
♦ টাকার পরিমাণ শুনে রোগীর বান্ধবী উ''ত্তে''জিত হয়ে উচ্চস্বরে বলে উঠল– "এখানে এত বেশি চান কেন?
♦ গতমাসে আমি নিজে করাইছি মাত্র ৩০০০ টাকা দিয়ে!''
♦ কি বুঝলেন? যে নিয়ে আসছে সেও গতো মাসে করাইছে🫡
-ডা.ফাহমিদা মাহবুবা ম্যাম
Collected
#অসুস্থ_বিবেক

゚viralfbreelsfypシ゚viral ゚viralシ ゚

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মতো ভালোবাসে জানেন?একজন বৃদ্ধা মহিলা, যিনি তাঁর স্বামীর সঙ্গে পঞ্চাশ বছর সুখে কাটিয়ে...
09/11/2025

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মতো ভালোবাসে জানেন?

একজন বৃদ্ধা মহিলা, যিনি তাঁর স্বামীর সঙ্গে পঞ্চাশ বছর সুখে কাটিয়েছেন, এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন—
“দাম্পত্য জীবনের শান্তি প্রথমে ঈশ্বরের ইচ্ছায়, তারপর স্ত্রীর হাতে। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে স্বর্গের মতো শান্ত করতে পারেন, আবার নরকে পরিণত করতেও পারেন।”

সাংবাদিক অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “রহস্যটা কী ছিল?”
বৃদ্ধা ধীরে ধীরে হেসে বললেন—
“আমার স্বামী যখনই রেগে যেতেন, আমি তর্ক করতাম না। চুপ থাকতাম, কিন্তু বিদ্রুপ করে নয়—সম্মান রেখে। আমি জানতাম, রাগ তার দুর্বলতা নয়, তার ক্লান্তি। তাই আমি অপেক্ষা করতাম, যতক্ষণ না সে শান্ত হয়। তারপর আমি ধীরে গিয়ে বলতাম—‘চা খাবেন? খুব রেগে গেছেন, একটু বিশ্রাম নিন।’ সেই এক কাপ চায়ের মধ্যে ছিল আমার যত্ন, ভালোবাসা, ক্ষমা আর নীরব সান্ত্বনা।”

তিনি বললেন—
“রাগের সময় মুখের উত্তর দিলে সম্পর্ক ভেঙে যায়। কিন্তু নীরব শ্রদ্ধা, একটু মায়া, এক চুমুক যত্ন—এগুলো পুরুষের হৃদয় নরম করে দেয়। পুরুষ জেদী হয়, কিন্তু সে ভালোবাসায় হার মানে। সে এমন স্ত্রীর কাছেই বারবার ফিরে আসে, যে তার দুর্বল মুহূর্তে তাকে অপমান না করে, বরং মমতা দিয়ে জড়িয়ে ধরে।”

বৃদ্ধা চোখে মৃদু হাসি নিয়ে বললেন—
“আমি কখনো স্বামীর থেকে পালাইনি, দূরে থাকিনি। আমি জানতাম, যদি আমি চুপচাপ দূরে যাই, সে একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। তাই আমি তার পাশে থেকেছি—রাগের সময় নীরবে, ক্লান্তির সময় যত্নে, আর খুশির সময় হাসিতে।”

তারপর একটু থেমে বললেন—
“আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। যার সামনে তুমি একদিন সম্পূর্ণ সম্পুর্ন খোলামেলা হয়েছ, তার কাছে অহংকার দেখিয়ে লাভ নেই। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ব্যক্তিত্ব নয়, এটা আত্মার বন্ধন। সেখানে জয়ী হয় যে ভালোবাসতে জানে, হার মানে না।”

আর জানো, কীভাবে একজন স্ত্রী তার স্বামীর কাছে চিরকাল আকর্ষণীয় হয়ে থাকে?
তা কোনো রূপে নয়, নয় দামি পোশাক বা মুখের মিষ্টি কথায়—
বরং সেই কোমলতায়, যেটা দিয়ে সে প্রতিদিন ভালোবাসাকে নতুন করে বুনে নেয়।

যখন সে রাগ করা স্বামীর চোখে চোখ রেখে মৃদু হেসে বলে—
“আমি রাগ করিনি,”
তখন পুরুষের ভেতরের কঠিন দেওয়াল গলে যায় অজান্তেই।

যখন সে চুপচাপ পাশে বসে স্বামীর মাথায় হাত রাখে,
তখন পুরুষ বোঝে— এই নারীই তার ঘর, তার শান্তি, তার আশ্রয়।

পুরুষ সেই নারীকেই সারাজীবন ভালোবাসে,
যে তার ঝড় থামাতে জানে, না চিৎকারে, না চোখের জলে—
শুধু একটুখানি নীরব মায়ায়।

সে আকর্ষণীয় কারণ, তার ভালোবাসা প্রতিদিন নতুন হয়ে জন্ম নেয়।
তার নীরবতা কথার চেয়েও জোরালো,
তার যত্ন সাজের চেয়েও সুন্দর,
আর তার ভালোবাসা— এক জীবনের মুগ্ধ প্রতিধ্বনি।

゚viralfbreelsfypシ゚viral ゚viralシ ゚

যে সত্য লুকানো ছিল গত ৬০ বছর!আপনি জানেন না, আমেরিকার কিছু ধনীদের সাথে এলিয়েনদের নিয়মিত যোগাযোগ হয়। বিশেষ করে নাসার সাথে ...
04/11/2025

যে সত্য লুকানো ছিল গত ৬০ বছর!
আপনি জানেন না, আমেরিকার কিছু ধনীদের সাথে এলিয়েনদের নিয়মিত যোগাযোগ হয়। বিশেষ করে নাসার সাথে রেগুলার যোগাযোগ হয়। ১৯৬৯ সালে যখন চাঁদে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল নাসা তখন বহু বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাদের। পরবর্তীতে নাসা এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করে এবং তারাই চাঁদে যাওয়ার জন্য সহযোগীতা করে। সম্প্রতি নাসার এক এজেন্ট আমার সু-পরিচিত একজন নাসার গোপন নথি ফাঁস করে, সেখানে এই ছবিটি দেখা গেছে। বর্তমানে তাকে নাসার কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
゚viralfbreelsfypシ゚viral ゚ ゚viralシ

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে ত...
04/11/2025

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে তারা সাহস করে ভিতরে প্রবেশ করে—কিন্তু সেই সিদ্ধান্তই তাদের জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়, ডেকে নিয়ে আসে মৃত্যু।
যখনই মৌমাছিরা এই অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথির উপস্থিতি টের পায়, তারা তাৎক্ষণিক এবং প্রবল আক্রমণ করে প্রাণীটিকে মেরে ফেলে। কিন্তু আসল সমস্যার শুরু হয় এখানেই: মৃত প্রাণীর দেহটি এতটাই বড় হয় যে মৌচাক থেকে এটিকে টেনে বের করা মৌমাছিদের পক্ষে সম্ভব হয় না।
ফলে পচনশীল দেহ থেকে রোগ ও সংক্রমণ ছড়ানোর বিশাল ঝুঁকি তৈরি হয়।
আর ঠিক এই পরিস্থিতিতেই মৌমাছিরা তাদের জন্মগত, বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয়। তারা প্রকৃতি থেকে পাওয়া এক অনন্য উপাদান প্রপোলিস ব্যবহার করে মৃতদেহটাকে একদম সিল করে দেয়।
গাছের রজন ও মোম দিয়ে তৈরি এই বিশেষ আঠালো পদার্থটি হল:
• অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল: এটি ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক ধ্বংস করে, ফলে পচন রোধ করে এবং সংক্রমণ ছড়াতে দেয় না।
• পানিরোধী ও সংরক্ষণকারী: এটি জল ও আর্দ্রতা প্রবেশ করতে দেয় না। এর ফলে মৃতদেহটি শুকিয়ে যায় এবং দীর্ঘদিন অক্ষত থাকে।
• একটি নিখুঁত প্রাকৃতিক সিল্যান্ট: এটি একটি নিখুঁত আঠালো সিলের মতো কাজ করে, যা মৃতদেহকে বায়ুরোধীভাবে মুড়ে দেয় এবং মৌচাকের পরিবেশ সুশৃঙ্খল রাখে।
মৌমাছিরা মৃতদেহকে এই প্রপোলিস দিয়ে সম্পূর্ণ মুড়ে ফেলে, তাকে পরিণত করে এক নিরাপদ, গন্ধহীন মমিকৃত বস্তুতে। ফলে মৌচাকের ভেতরের পরিবেশ থাকে সংক্রমণমুক্ত, পরিচ্ছন্ন ও সুশৃঙ্খল।
এটি কেবল কোনো যুক্তি বা চিন্তা নয়—এটি হলো এক স্বর্গীয় স্বভাব (Instinct), এক অদৃশ্য জ্ঞান যা এই ক্ষুদ্র প্রাণীগুলোকে তাদের বাসস্থান ও পবিত্রতা রক্ষায় পরিচালিত করে।
"অতএব, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিআমতকে অস্বীকার করবে?" (সূরা আর-রহমান)। সত্যিই, মহান সেই সত্তা (আল্লাহ্) যিনি এই ক্ষুদ্রতম প্রাণীদেরও এমন জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দান করেছেন যা তারা নিজে অর্জন করেনি। সমস্ত প্রশংসা ও মহিমা একমাত্র তাঁরই, যিনি এই জগৎকে এত চমৎকার নিয়মে পরিচালনা করেন। সুবহানাল্লাহ।
লেখা: সংগৃহীত ও অনুবাদকৃত

゚ ゚viralfbreelsfypシ゚viral ゚viralシ

09/10/2025

Celebrating my 10th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

📜 ঢাকার মগবাজারের বিস্ময়কর ইতিহাস ও নামকরণ ঢাকার অন্যতম ব্যস্ত জনপদ মগবাজার। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই এলাকায় যাতায়া...
04/09/2025

📜 ঢাকার মগবাজারের বিস্ময়কর ইতিহাস ও নামকরণ

ঢাকার অন্যতম ব্যস্ত জনপদ মগবাজার। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই এলাকায় যাতায়াত করে, কিন্তু খুব কম মানুষই জানে—“মগবাজার” নামটা কিভাবে এলো, কবে থেকে এখানে বসতি শুরু হলো, আর এর ইতিহাস কতটা রোমাঞ্চকর!”

🔸 মগ কারা ছিল?

১৭শ শতকের দিকে আরাকান (বর্তমান মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চল) থেকে একদল দস্যু ঢাকা শহরে প্রবেশ করেছিল। তাদের বলা হত “মগ দ-স্যু”।

এরা ছিল সমুদ্রযো-দ্ধা ও জলদ-স্যু।

তারা মূলত নদীপথে চলাফেরা করত, হঠাৎ আক্রমণ চালিয়ে মানুষকে বন্দী করে নিয়ে যেত।

ইতিহাসে এদেরকে “মগ” বা “আরাকানী দ-স্যু” বলা হয়।

🔸 মগদের ঢাকায় প্রবেশ

১৬০০ সালের পর থেকেই তারা বারবার নদীপথে ঢাকার কাছাকাছি গ্রামগুলোতে আক্রমণ চালাতে থাকে। বিশেষ করে তারা নারায়ণগঞ্জ, শীতলক্ষ্যা, বুড়িগঙ্গা নদীসংলগ্ন গ্রামগুলোতে হামলা চালাতো।

মগরা মানুষ ধরে নিয়ে যেত দাস হিসেবে বিক্রি করার জন্য।

তারা লুণ্ঠন করত ধান, সোনা-রূপা, গৃহপালিত পশু।

🔸 মগবাজার নামকরণের ইতিহাস

বারবার আক্রমণের কারণে ঢাকার মানুষ এদের খুব ভয় পেত।

পরবর্তীতে যখন এরা ঢাকার পূর্ব অংশে বসতি গড়ে তোলে, তখন সেই জায়গাটাই পরিচিত হয় “মগ-বাজার” নামে।

অর্থাৎ, মগ দস্যু-দের বসতি = মগবাজার।

===============================

🏴 মগদের আক্রমণ ও ঢাকা

ঢাকার ইতিহাসে মগ দস্যু-রা ছিল ভয়ঙ্কর আতঙ্ক। তারা মূলত আরাকান (বর্তমান মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চল) থেকে আসত। এরা পর্তুগিজ জলদ-স্যুদের সাথে যোগ দিয়ে নদীপথে বারবার ঢাকার আশেপাশের এলাকা আক্রমণ করত (১৬২০-১৬৬০ খ্রিষ্টাব্দে সবচেয়ে ভয়ঙ্করভাবে সক্রিয় ছিল)।

---

⚔️

মগ ও পর্তুগিজ দস্যুরা মুঘল রাজধানী ঢাকা আক্রমণ করলে মুঘল সুবেদার ইসলাম খান (Subahdar Islam Khan Chishti, শাসনকাল ১৬০৮–১৬১৩ খ্রিঃ) তাদের মোকাবিলা করেন।

ইসলাম খান ঢাকার প্রতিরক্ষা জোরদার করেন।

বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে একাধিক দুর্গ নির্মাণ করেন (যেমন হাজীগঞ্জ দুর্গ, ইদ্রাকপুর কেল্লা, সোনাকান্দা দুর্গ)।

এই সুবেদারের সময় থেকেই মগদের শক্তি দুর্বল হতে থাকে।

এরপরের সুবেদাররা—শায়েস্তা খান (১৬৬৪–১৬৮৮ খ্রিঃ)— আরও কঠোর ব্যবস্থা নেন।

শায়েস্তা খান বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনী গড়ে তোলেন।

মগ ও পর্তুগিজ জলদ-স্যুদের ঘাঁটি ধ্বং-স করেন।

ফলে মগরা ধীরে ধীরে দমন হয় এবং ঢাকায় তাদের আর প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি।

---

🏘️ ঢাকায় তারা কিভাবে বসবাস শুরু করে?

মগদের দমন করার পর ঢাকা শান্ত হতে থাকে এবং বিভিন্ন জনগোষ্ঠী এখানে বসবাস শুরু করে।

মুঘল আমল: আফগান, মুঘল সৈন্য, ব্যবসায়ী, ও কারিগররা বসতি গড়ে তোলে।

আরাকানী ও পর্তুগিজদের অবশিষ্টাংশ: অনেককে মুঘলরা পরাজিত করার পরও তারা ভাড়াটে সৈন্য বা নাবিক হিসেবে থেকে যায়, আর এদের বসতি থেকেই "মগবাজার" নামটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

মগদের একটি অংশ আত্মসমর্পণ করে তারা ঢাকায় বসত স্থাপন করে বসবাস শুরু করে, এবং সেই জায়গাটি মগবাজার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে ||

স্থানীয় বাঙালি কৃষক ও কারিগররা তখন শহরের চারপাশে বসবাস শুরু করে।

🔸 মুঘল আমলে মগবাজার

মুঘলরা ঢাকাকে তখন সুবাহ বাংলার রাজধানী করে তুলেছিল। মগ দস্যুদের আক্রমণ ঠেকাতে মুঘল সেনারা একাধিক দুর্গ বানায় (যেমন ইদ্রাকপুর কেল্লা, হাজীগঞ্জ দুর্গ, সোনাকান্দা দুর্গ)।

তবুও মগরা একসময় ঢাকার পূর্বাঞ্চলে বসতি গড়ে ফেলে।

এই সময় থেকেই এলাকাটির নাম “মগবাজার” জনপ্রিয় হতে শুরু করে।

🔸 ব্রিটিশ আমলে মগবাজার

১৮শ শতকের শেষ থেকে ব্রিটিশরা শাসন শুরু করলে মগবাজার ধীরে ধীরে দস্যুদের আস্তানা থেকে শহরের আবাসিক এলাকায় রূপ নেয়।

ইংরেজ শাসকরা মগদের সরিয়ে দিলেও, নামটা থেকে যায়।

ব্রিটিশ আমলে এখানে ব্যবসায়ীদের ছোট ছোট বাজার গড়ে ওঠে।

🔸 পাকিস্তান আমলে মগবাজার

১৯৪৭ এর পর মগবাজার ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ আবাসিক ও বাণিজ্যিক এলাকায় পরিণত হয়।

তখনকার দিনে মগবাজার ছিল শিক্ষা ও সংস্কৃতির কেন্দ্র।

এখানে অনেক নামকরা ব্যক্তি বসবাস শুরু করেন।

বিখ্যাত মগবাজার ওয়্যারলেস গেট পাকিস্তান আমলে স্থাপন করা হয়।

🔸 বর্তমান মগবাজার

আজ মগবাজার ঢাকার সবচেয়ে জনবহুল ও ব্যস্ত এলাকা।

এখানে আছে বড় বড় ফ্লাইওভার, মার্কেট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই এলাকায় চলাচল করে, কিন্তু ইতিহাসের সেই ভয়ঙ্কর মগ দস্যুদের কথা হয়তো খুব কম লোকই জানে।

---

👉 বন্ধুরা, আপনারা কি জানতেন মগবাজার নামটা এসেছে ভয়ঙ্কর এক দ-স্যু গোষ্ঠীর নাম থেকে?

আপনারা কি মনে করেন, মগবাজারের নাম পরিবর্তন করে নতুন আধুনিক কোনো নাম দেওয়া উচিত, নাকি ইতিহাসের সাথে মিশে থাকা এই নামটিই রাখা উচিত? 🤔

==========================
লেখা-মোঃনাঈম ভুইয়া ||
এডমিন-ঢাকার গণপরিবহন ||
==========================

#মগবাজার
#ঢাকারইতিহাস
#মগদস্যু
#মুঘলঢাকা
#ইসলামখান
#পুরনোঢাকা
#ঢাকারবাজার
#ঢাকাসংস্কৃতি
#অদৃশ্যইতিহাস
#ঢাকারইতিহাসপথ
#মগযুগ
#ঐতিহাসিকঢাকা
#ঢাকারনামকরণ
#দস্যুহানা
#সুবেদারঢাকা

#মগদেরআক্রমণ
#প্রাচীনঢাকা
#বাংলারইতিহাস
#ঢাকানগরী
#হারানোঢাকা
#আরাকানিদস্যু
#মুঘলসুবা
#ঢাকাঐতিহ্য
#পাকিস্তানআমল
#ব্রিটিশআমল
#বর্তমানমগবাজার
#ঢাকারগল্প
#সংস্কৃতিঢাকা
#অজানাআইতিহাস

#সামাজিকযোগাযোগমাধ্যামথেকেসংগৃহীত ゚viralシ

মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রুমির জন্ম ১৯৫১ সালের ২৯ মার্চ জাহানারা এবং শরীফ ইমামের উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে। তিনি আজিমপুরের একটি স্...
01/09/2025

মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রুমির জন্ম ১৯৫১ সালের ২৯ মার্চ জাহানারা এবং শরীফ ইমামের উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে। তিনি আজিমপুরের একটি স্থানীয় কিন্ডারগার্টেন স্কুলে তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন। রুমি ১৯৬৮ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। তিনি পাকিস্তান শিক্ষা বোর্ডে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। কলেজের সময়কালে, রুমি তার বন্ধুদের সাথে ইউনিভার্সিটি অফিসার্স ট্রেনিং কর্পসে যোগদান করেন। পরে তিনি সার্জেন্ট পদে উন্নীত হন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে তিনি এইচ.এস.সি. সম্পন্ন করেন এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে (বর্তমানে বুয়েট) ভর্তি হন। তিনি ইলিনয় ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতেও ভর্তি হন কিন্তু যুদ্ধের কারণে তিনি আর পড়াশোনা করতে পারেননি।

#সামাজিকযোগাযোগমাধ্যামথেকেসংগৃহীত ゚viralシ

ভয় চক্র 😄 #সামাজিকযোগাযোগমাধ্যামথেকেসংগৃহীত      ゚viralシ
23/08/2025

ভয় চক্র 😄

#সামাজিকযোগাযোগমাধ্যামথেকেসংগৃহীত ゚viralシ

14/08/2025
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রিয়াদের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ৫ জন আটক!বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকা মহানগর...
27/07/2025

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রিয়াদের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ৫ জন আটক!

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকা মহানগরের সিনিয়র সংগঠক আব্দুর রাজ্জাক বিন সোলায়মান রিয়াদের নেতৃত্বে গুলশানে সাবেক মহিলা এমপির বাড়িতে সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করা হয়। আজকে আবার টাকা আনতে গেলে রিয়াদ সহ ৫ জনকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। এখন তারা গুলশান থানায় রয়েছে। ইতিমধ্যে এইঘটনা একাধিক সিসিটিভি ফুটেজ ফাঁস করা হয়েছে।

#সামাজিকযোগাযোগমাধ্যামথেকেসংগৃহীত ゚viralシ

নিখোঁজ শিক্ষার্থী রাইসা মনির (৯) খোঁজ এখনো মেলেনি। সে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।      #সামাজিকযোগায...
22/07/2025

নিখোঁজ শিক্ষার্থী রাইসা মনির (৯) খোঁজ এখনো মেলেনি। সে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।


#সামাজিকযোগাযোগমাধ্যামথেকেসংগৃহীত ゚viralシ #মাইলস্টোন_স্কুল

Address

Dhaka University
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nothing To Say posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nothing To Say:

Share