ChannelbawannoLtd.sisterconcern is part of one Channel Bawanno.

ChannelbawannoLtd.sisterconcern is part of one Channel Bawanno. This is the satellite channel, on up casing television channel over the world.News for the country, for the people, for the world community.

আসুন দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে অগ্র-পথিক হিসেবে কাজ করি ASBF.Bangladesh আদর্শ ছাত্র বন্ধু ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ন...
06/09/2025

আসুন দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে অগ্র-পথিক হিসেবে কাজ করি ASBF.Bangladesh

আদর্শ ছাত্র বন্ধু ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ নামক একটি অরাজনৈতিক ও অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি সুচিন্তিত সমাজকর্মী হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত মানুষের কল্যাণে কাজ করার ঐকান্তিক ইচ্ছা পোষন যেন এক উদার মনের পরিচয় বলে মনে করে থাকে। এই ইচ্ছা করাটা সবার পক্ষেই সম্ভবপর হয় না। যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষের কল্যাণে কিছু কাজ করা প্রত্যেকের নৈতিক দায়িত্ব। মানুষ হিসেবে মানুষের কল্যাণে কাজ করা প্রকৃত মানুষের কাজ। আর এ কাজ করলেই কেবল মানুষ শ্রেষ্ঠত্বের দাবি করতে পারে। সমাজকর্মীদের মূল লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে, মহান সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে পরকালিন শান্তি। কিন্তু সমাজকর্মী হিসেবে সবচেয়ে বড় পাওনা । চাহিদা হচ্ছে, শান্তিতে বসবাসযোগ্য একটি সৌহার্দ্যপূর্ণও ভ্রাতৃত্ববোধ উন্নয়নমুখী সমাজ বিনির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়া।সমাজ উন্নয়নে দেশ ও জাতির জন্য কিছু এবং মরণের মাঝে বেঁচে থাকার মাঝে ও কিছু অসহায় এবং মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে থেকে তাদের উন্নয়নের তাগিদে আত্মমানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠাবোধ করেনা।সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক কলামিষ্ট কবির নেওয়াজ রাজ বলেন 'আমাদের প্রত্যেকের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রয়াসই পারে যেকোনো দুর্যোগ মোকাবেলায় দেশকে প্রস্তুত করতে, যুবসমাজকে মাথা উঁচু করে চলতে, ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উৎসাহ যোগাতে , অবহেলিত জনসমাজকে দারিদ্রের সাথে যুদ্ধ করতে, সমাজকে উন্নত , আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে, সরকারের হাতকে শক্ত করতে, দেশকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে অগ্রপথিক হিসেবে কাজ করতে।আমরা কি পারি না এমন একটি সেবামূলক সংগঠনের সাহায্য করতে? যে সংগঠনটি শত্রু-মিত্র নির্বিশেষে সকলের সেবা করবে।আসুন আদর্শ ছাত্র বন্ধু ফাউন্ডেশন এর শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে,আত্মমানবতার সেবায় কাজ করি।

.                   আজ বিশ্ব চিঠি দিবস ১লা সেপ্টেম্বর আজ বিশ্ব চিঠি দিবস।একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল চিঠি। কালের ব...
01/09/2024

. আজ বিশ্ব চিঠি দিবস

১লা সেপ্টেম্বর আজ বিশ্ব চিঠি দিবস।একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল চিঠি। কালের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চিঠি লেখার মাধ্যমেরও পরিবর্তন হয়েছে।

বহু আগে ইংরেজ কথাকার সমারসেট মম যা বলেছিলেন, বর্তমানের বাস্তবতায় সেটাই সত্যি। চিঠি লেখা আসলেই এক হারিয়ে যাওয়া শিল্প। ‘ভালো আছি ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো’, এই গানের বোল বাঁধতে গিয়ে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ কি কোনো দিন ভেবেছিলেন যে মানুষ একসময় শুধুই আকাশের ঠিকানায় অর্থাৎ অন্তর্জালে (ই-মেইলে) চিঠি লিখবে!

একসময়ে দূরে থাকা আপনজনের সঙ্গে যোগাযোগের একটি মাধ্যমই ছিল চিঠি। শুধু দূরে নয়, অন্তরের খুব কাছের কাউকে মুখে না বলতে পারা কথাগুলোও সযত্নে সাজিয়ে নেওয়া হতো চিঠিতে। এক একটি চিঠিতে কত যে গল্প, কত যে ইতিহাস থাকত! আর থাকত ভরপুর আবেগ।চিঠি! এ বিষয়টির সঙ্গে যেন জড়িয়ে আছে নানা স্মৃতি, নানা আবেগ।

একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল চিঠি। মোবাইল ফোন ও ই-মেইলের যুগ আসার আগে চিঠির কদর ছিল সর্বত্র। চিঠি লেখার আবেগ বর্তমানের ম্যাসেঞ্জারের টেক্সট কিংবা মেইলে পাওয়া যায় না। আগে একেকটি চিঠি যেন হয়ে উঠত একেকজনের জীবনে প্রাণের সঞ্চার। আজকাল দাপ্তরিক কাজ ছাড়া চিঠির ব্যবহার নেই বললেই চলে। খুব কম মানুষই এখন তার প্রিয় মানুষকে নিয়ে চিঠি লিখেন। চিঠি শুধু প্রেম নয়, সব ধরনের যোগাযোগেরই মাধ্যম ছিল।

কোনো এক বেকারের চাকরির খবর, বিদেশে থাকা ছেলের মায়ের কাছে চিঠি কিংবা দেশ হতে বিদেশে ছেলের জন্য মায়ের লেখা চিঠি। কোনো এক মৃত্যুর চিঠি আবার পরিবারে বয়ে আনত স্থবিরতা। শুধু দূরে কিংবা অদেখা মানুষকেই মানুষ চিঠি লিখত না, যার সঙ্গে প্রায়ই দেখা হয় কিংবা প্রতিদিন দেখা করা প্রেমিক প্রেমিকাও একে অপরকে চিঠি লিখত। কারণ, চিঠিতে যত সুন্দর ভাষায় মনের অনুভূতি গুছিয়ে প্রকাশ করা যায়, মুখে ততটা বলা হয়ে ওঠে না।

কয়েক‘শ বছর ধরে যোগাযোগ শুধুমাত্র কয়েকটি উপায়ের মাধ্যমে হয়েছে। আপনি হয় বসে বসে কারও সাথে কথোপকথন করেছেন কিংবা একটি চিঠির মাধ্যমে আপনার চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতি লিখেছিলেন, যা তাদের কাছে ডাকযোগে /কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন।বিশ্ব চিঠি লেখা দিবসটি আপনার হাতে লেখা শব্দের বিস্ময় মনে রাখার সুযোগ করে দিবে। তাই যোগাযোগের প্রাচীন রূপকে শ্রদ্ধা জানানোর বিষয়ে চিঠি লিখুন। দিবসটি আপনাকে প্রিয় মানুষদের সঙ্গে পুনরায় সংযোগ করার সুযোগ করে দিবে। যাদের সঙ্গে আপনি হয়তো বেশ কিছুদিন ধরে কোনো ধরনের যোগাযোগ কিংবা কথা বলেননি।

দিবসটি যেভাবে উদযাপন করবেনঃ
আজকের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে কাগজ–কলম বের করে লিখতে শুরু করেন। কাকে লিখতে হবে, তা বাছাই করা প্রায়শই সবচেয়ে কঠিন কাজ হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে আপনার যে কোনো বয়সের একজন পুরনো বন্ধু, প্রিয় মানুষ বা পরিবারের যেকোনো সদস্য নির্বাচন করা উচিত।

একটি লিখিত ব্যক্তিগত চিঠি পাওয়া তরুণদের জন্য অভিনব হতে পারে। এটি এমন কিছু যা আর কখনো করা হয়না এবং এটি লেখার মাধ্যমে আপনি তাদের সঙ্গে অনুভূতি শেয়ার করতে পারেন। আজকের দিনে একটি সুন্দর কাগজে কলম দ্বারা সবচেয়ে প্রিয় একজনকেই না হয় চিঠি লেখা যাক মন খুলে। যে চিঠিতে একটি আন্তরিক সম্বোধন থাকবে, চিঠির পরতে পরতে আবেগ থাকবে, না বলা কথা থাকবে, আর শেষে নিজের নাম স্বাক্ষর করার আগে লেখা থাকবে ‘ইতি তোমার’ / ‘আপনার স্নেহধন্য কবির নেওয়াজ।পুরোনো কোনো এক বন্ধু/ বান্ধবী , যে আপনার ছেলেবেলা জুড়ে আছে, এখন হয়তো যার সাথে বেশি যোগাযোগ নেই, তাকেও চিঠি লিখতে পারেন।

লেখক : কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস"রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি"জার্নালিজম,এলএলবি।

আজ বিশ্ব চিঠি দিবস১লা সেপ্টেম্বর আজ বিশ্ব চিঠি দিবস।একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল চিঠি। কালের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ...
01/09/2024

আজ বিশ্ব চিঠি দিবস

১লা সেপ্টেম্বর আজ বিশ্ব চিঠি দিবস।একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল চিঠি। কালের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চিঠি লেখার মাধ্যমেরও পরিবর্তন হয়েছে।

বহু আগে ইংরেজ কথাকার সমারসেট মম যা বলেছিলেন, বর্তমানের বাস্তবতায় সেটাই সত্যি। চিঠি লেখা আসলেই এক হারিয়ে যাওয়া শিল্প। ‘ভালো আছি ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো’, এই গানের বোল বাঁধতে গিয়ে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ কি কোনো দিন ভেবেছিলেন যে মানুষ একসময় শুধুই আকাশের ঠিকানায় অর্থাৎ অন্তর্জালে (ই-মেইলে) চিঠি লিখবে!

একসময়ে দূরে থাকা আপনজনের সঙ্গে যোগাযোগের একটি মাধ্যমই ছিল চিঠি। শুধু দূরে নয়, অন্তরের খুব কাছের কাউকে মুখে না বলতে পারা কথাগুলোও সযত্নে সাজিয়ে নেওয়া হতো চিঠিতে। এক একটি চিঠিতে কত যে গল্প, কত যে ইতিহাস থাকত! আর থাকত ভরপুর আবেগ।চিঠি! এ বিষয়টির সঙ্গে যেন জড়িয়ে আছে নানা স্মৃতি, নানা আবেগ।

একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল চিঠি। মোবাইল ফোন ও ই-মেইলের যুগ আসার আগে চিঠির কদর ছিল সর্বত্র। চিঠি লেখার আবেগ বর্তমানের ম্যাসেঞ্জারের টেক্সট কিংবা মেইলে পাওয়া যায় না। আগে একেকটি চিঠি যেন হয়ে উঠত একেকজনের জীবনে প্রাণের সঞ্চার। আজকাল দাপ্তরিক কাজ ছাড়া চিঠির ব্যবহার নেই বললেই চলে। খুব কম মানুষই এখন তার প্রিয় মানুষকে নিয়ে চিঠি লিখেন। চিঠি শুধু প্রেম নয়, সব ধরনের যোগাযোগেরই মাধ্যম ছিল।

কোনো এক বেকারের চাকরির খবর, বিদেশে থাকা ছেলের মায়ের কাছে চিঠি কিংবা দেশ হতে বিদেশে ছেলের জন্য মায়ের লেখা চিঠি। কোনো এক মৃত্যুর চিঠি আবার পরিবারে বয়ে আনত স্থবিরতা। শুধু দূরে কিংবা অদেখা মানুষকেই মানুষ চিঠি লিখত না, যার সঙ্গে প্রায়ই দেখা হয় কিংবা প্রতিদিন দেখা করা প্রেমিক প্রেমিকাও একে অপরকে চিঠি লিখত। কারণ, চিঠিতে যত সুন্দর ভাষায় মনের অনুভূতি গুছিয়ে প্রকাশ করা যায়, মুখে ততটা বলা হয়ে ওঠে না।

কয়েক‘শ বছর ধরে যোগাযোগ শুধুমাত্র কয়েকটি উপায়ের মাধ্যমে হয়েছে। আপনি হয় বসে বসে কারও সাথে কথোপকথন করেছেন কিংবা একটি চিঠির মাধ্যমে আপনার চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতি লিখেছিলেন, যা তাদের কাছে ডাকযোগে /কুরিয়ারের মাধ্যমে পৌঁছে দিয়েছেন।বিশ্ব চিঠি লেখা দিবসটি আপনার হাতে লেখা শব্দের বিস্ময় মনে রাখার সুযোগ করে দিবে। তাই যোগাযোগের প্রাচীন রূপকে শ্রদ্ধা জানানোর বিষয়ে চিঠি লিখুন। দিবসটি আপনাকে প্রিয় মানুষদের সঙ্গে পুনরায় সংযোগ করার সুযোগ করে দিবে। যাদের সঙ্গে আপনি হয়তো বেশ কিছুদিন ধরে কোনো ধরনের যোগাযোগ কিংবা কথা বলেননি।

দিবসটি যেভাবে উদযাপন করবেনঃ
আজকের দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে কাগজ–কলম বের করে লিখতে শুরু করেন। কাকে লিখতে হবে, তা বাছাই করা প্রায়শই সবচেয়ে কঠিন কাজ হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে আপনার যে কোনো বয়সের একজন পুরনো বন্ধু, প্রিয় মানুষ বা পরিবারের যেকোনো সদস্য নির্বাচন করা উচিত।

একটি লিখিত ব্যক্তিগত চিঠি পাওয়া তরুণদের জন্য অভিনব হতে পারে। এটি এমন কিছু যা আর কখনো করা হয়না এবং এটি লেখার মাধ্যমে আপনি তাদের সঙ্গে অনুভূতি শেয়ার করতে পারেন। আজকের দিনে একটি সুন্দর কাগজে কলম দ্বারা সবচেয়ে প্রিয় একজনকেই না হয় চিঠি লেখা যাক মন খুলে। যে চিঠিতে একটি আন্তরিক সম্বোধন থাকবে, চিঠির পরতে পরতে আবেগ থাকবে, না বলা কথা থাকবে, আর শেষে নিজের নাম স্বাক্ষর করার আগে লেখা থাকবে ‘ইতি তোমার’ / ‘আপনার স্নেহধন্য কবির নেওয়াজ।পুরোনো কোনো এক বন্ধু/ বান্ধবী , যে আপনার ছেলেবেলা জুড়ে আছে, এখন হয়তো যার সাথে বেশি যোগাযোগ নেই, তাকেও চিঠি লিখতে পারেন।

লেখক : কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস"রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি"জার্নালিজম,এলএলবি।

✍️ আজ জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস🍉🍎🍇জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস পালনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ন...
02/02/2024

✍️ আজ জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস🍉🍎🍇

জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস পালনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য নিরাপদ খাদ্যপ্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা। এছাড়া বিএফএসএ সম্পর্কে সর্বসাধারণকে জানানো এবং নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন, আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ, বিপণন ও বিক্রয় সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম বিষয়ে সর্বস্তরে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করাই এ দিবসের উদ্দেশ্য।২০১৮ সালে দেশে প্রথমবারের মতো পালিত হয় নিরাপদ খাদ্য দিবস। ওই বছর সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে সচেতন করে তোলার অংশ হিসেবে ২ ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

সুস্বাস্থ্যের মূলনীতি, নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্যবিধি’। প্রতিপাদ্যটি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে খুবই প্রাসঙ্গিক সন্দেহ নেই। তবে নিরাপদ খাদ্য দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে। শুধু নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে নয়, অনেক ক্ষেত্রেই দেখছি আমরা কেবল সরকারের মুখাপেক্ষী হয়ে বসে থাকি। এটা অনুচিত, কারণ সরকারের একার পক্ষে সব কাজ করা সম্ভব নয়। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার জন্য জনগণের এগিয়ে আসা অনেক বেশি জরুরি। বস্তুত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার আন্দোলনে সবারই জোরালো ভূমিকা পালন করা উচিত।

সুস্থ্য সবল জাতি চাই, পুষ্ঠিসম্মত নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই’।আমি কবির নেওয়াজ রাজ মনে করি, বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূণর্তা অজর্ন করেছে। কিন্তু পুষ্টি নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে আমরা এখনো অনেক পিছিয়ে। পুষ্টিকর খাবারের জোগোনের মাধ্যমে আমরা এটি অজর্ন করতে পারি। এ জন্য খাদ্যশস্য আর প্রাণিজ আমিষ উৎপাদনে আমাদের আরো মনোযোগী হতে হবে। পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। তবেই আমরা স্বাস্থ্যবান জাতি হিসেবে বিশ্বে মাথা তুলে দাড়াতে পারব।

সরকার সুষম খাবার, খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ে যে জোর দিয়েছে তা বাস্তবায়ন সম্ভব একমাত্র সাধারণ জনগণকে সচেতন করার মাধ্যমে। জাতীয় গণমাধ্যমগুলো সাধারণ জনগণের মধ্যে পুষ্টি বিষয়ক এই তথ্যসমূহ যথাযথ প্রচারের মাধ্যমে সঠিক যোগাযোগের একটি সেতুবন্ধন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।নিরাপদ খাদ্যপ্রাপ্তি মানুষের সাংবিধানিক অধিকার।তাই আজ থেকে আমরা নিজ নিজ দায়িত্বে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সবাই জোরালো ভাবে ভূমিকা পালন করব ইনশাল্লাহ করেন।

লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস"রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি"জার্নালিজম,এলএলবি।

.     আজ আন্তর্জাতিক সন্দেহ দিবস সন্দেহ বলতে মূলত নিরীক্ষামূলক চিন্তাভাবনা ও যৌক্তিক অনুসন্ধানকে বোঝায়। প্রশ্ন উত্থাপন ও...
13/01/2024

. আজ আন্তর্জাতিক সন্দেহ দিবস

সন্দেহ বলতে মূলত নিরীক্ষামূলক চিন্তাভাবনা ও যৌক্তিক অনুসন্ধানকে বোঝায়। প্রশ্ন উত্থাপন ও প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণ যাচাই-বাছাইয়ের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত সত্যের কাছে পৌঁছাতে হয়।

চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে ফেলা কোনো কাজের কথা নয়। জ্ঞানবিজ্ঞানের বড় সব আবিষ্কারের উৎসই তো আসলে সন্দেহ।১৯৯০-এর দশকে প্রথম সন্দেহ পালিত হয়। দিনটি কিন্তু পালন করতে পারেন। যা বিশ্বাস করছেন, সেই সব বিশ্বাসের ভিত্তিগুলো সত্যের নিক্তিতে মেপে দেখবেন না একবার!

অতিরিক্ত সন্দেহ প্রবণতা এক ধরনের মানসিক রোগ। বিশ্বেোস মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর, এসব কথাকে মোটেও গায়ে মাখবেন না। কারণ সন্দেহকে একেবারেই নেতিবাচক ধরে নেওয়াটা ঠিক নয়। একমাত্র সন্দেহপ্রবণ মনই সত্য পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। সন্দেহপ্রবণ মন আপনাকে বিপদ থেকে বাঁচায়ও বৈকি। এছাড়া সংশয় থেকে শিখতে পারেন জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ।

তবে জেনে রাখুন সন্দেহ বিশ্বাসের বিপরীত কিছু নয়। এ ক্ষেত্রে জার্মান বংশোদ্ভূত আমেরিকান দার্শনিক পল টিলিকের (১৮৮৬-১৯৬৫) বক্তব্যকে আমলে নেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেছেন, সন্দেহ বিশ্বাসের বিপরীত কিছু নয়, বরং এটা বিশ্বাসেরই অংশ।

সন্দেহ-সংশয়ের ওপর ভিত্তি করেই সত্য জ্ঞানের প্রসার ঘটে।সন্দেহ করা মানে এই নয় যে সে তোমাকে বিশ্বাস করে না বরং তোমাকে হারানোর ভয়েই সন্দেহ করে । সন্দেহ থাকা ভালো তবে অতিরিক্ত সন্দেহ আবার নিচু মন মানসিকতার পরিচয় দেয় । গভীর রাতে ফোন দিয়ে যদি ওয়েটিং পাওয়া যায় তখন না চাইতেও সন্দেহ এসে ভীড় জমায়।

বার বার বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে যদি কেউ এড়িয়ে চলে তখনও নানা রকমের প্রশ্ন মনে জায়গা করে বসে । বিশাল মেসেজ দেয়ার পর ঘন্টার পর ঘন্টা চলে গেলেও যদি রিপ্লে না আসে কিংবা ছোট করে রিপ্লে আসে তখনও মনে সন্দেহ বাসা বাধে।

সত্যের অনুসন্ধানে সন্দেহ একটি জরুরি মনোভাব। ফারসিতে প্রবাদ , সন্দেহই হলো জ্ঞানের চাবিকাঠি। কেননা, কোনো কিছু সম্বন্ধে সন্দেহ না থাকলে অধিকতর জ্ঞান লাভ সম্ভব নয়।
লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস"রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি"জার্নালিজম,এলএলবি।

আমরা কি জানি বর্ষবরণ কি? আসুন বর্ষবরণ কি জেনে নেই২০২৪ একটি নতুন বছর , কিছু সুন্দর স্বপ্ন, এক মুঠো সাদা মেঘ, কিছু মিষ্টি ...
01/01/2024

আমরা কি জানি বর্ষবরণ কি? আসুন বর্ষবরণ কি জেনে নেই

২০২৪ একটি নতুন বছর , কিছু সুন্দর স্বপ্ন, এক মুঠো সাদা মেঘ, কিছু মিষ্টি অনুভূতি, আর কিছু স্বপ্নিল সৃষ্টি, এই নিয়ে শুরু হোক আমাদের আগামীর দিন।বর্ষবরণ উৎসব পালন করা শুরু হয় ব্যবিলনীয় সভ্যতায়। সেসময় বেশ জাঁকজমকের সঙ্গেই পালন করা হতো বর্ষবরণ। তবে সেটা কিন্তু এখনকার মতো জানুয়ারির ১ তারিখেই পালন করা হতো না। তখন নিউ ইয়ার পালন করা হতো বসন্তের প্রথম দিনে। বসন্তকাল এলে শীতকালের রুক্ষতা ঝেড়ে প্রকৃতি আবার নতুন করে সাজগোজ করতে শুরু করে, গাছে গাছে নতুন করে পাতা গজাতে থাকে, ফুলের কলিরা ফুটতে শুরু করে, পাখিরা ডানা ঝাপটে গান গাইতে শুরু করে। আর প্রকৃতির এই নতুন করে জেগে ওঠাকে তারা নতুন বছরের শুরু বলে চিহ্নিত করেছিল। অবশ্য তারা তখন চাঁদ দেখে বছর গণনা করত।কবে শুরু হল এই উৎসব? এই উৎসব পালন করা শুরু হয় প্রায় ৪ হাজার বছর আগে, খ্রিস্টপূর্ব ২ হাজার অব্দে। সে সময় মেসোপটেমীয় সভ্যতায় প্রথম বর্ষবরণ উৎসব চালু হয়।সম্রাট জুলিয়াস সিজার এই ক্যালেন্ডারের উন্নয়ন করেন।
আমি কবির নেওয়াজ রাজ নিজেই ভাবতাম, রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার শুরু করে গেছে, আমরা এখনও সেইদিনেই বর্ষবরণ উৎসব করছি! আসলে কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। যদিও আমরা জানুয়ারির ১ তারিখেই উৎসব করছি, দিনটা কিন্তু এক নয়। সিজারের ক্যালেন্ডারেও সমস্যা ছিল। সেই সমস্যা দূর করেন একজন ডাক্তার। নাম তার অ্যালোসিয়াস লিলিয়াস। কিন্তু ইতিহাসে তার নাম সেভাবে কেউ জানে না।ক্যালেন্ডারটির কথা সবাইকে জানান একজন পোপ। সবাই তাকেই চেনে। তিনি পোপ ত্রয়োদশ (১৩তম) গ্রেগরি। পোপ গ্রেগরির নাম অনুসারে ক্যালেন্ডারটির নামকরণ করা হয়েছে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার। আমরা এটিই ব্যবহার করি। এই ক্যালেন্ডারটি তৈরি করা হয় মাত্র ৪৩২ বছর আগে, ১৫৮২ সালে। আর এটি বের করার পর এর সুবিধার কারণে আস্তে আস্তে সকল জাতিই গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা শুরু করে। ফলে আগে যারা নিজস্ব ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বর্ষবরণ উৎসব পালন করতো, তারাও এখন গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী জানুয়ারির ১ তারিখকে নববর্ষ হিসেবে পালন করতে শুরু করে দিল। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়লো ১ জানুয়ারির বর্ষবরণ উৎসব।মনকে আজ শুদ্ধ করি, শত্রুকে আজ বন্ধু করি।আমাদের মুছে যাক সকল কলুষতা।একটি বছর চলে যায়। আসে আরেকটি নতুন বছর। কালে কালে আমরা সে দিনটিকে পালন করতে শুরু করেছি।২০২৪ সালের শান্তির বার্তা আমার শুভাকাঙ্ক্ষীদের জন্য পত্রিকার পাতায় পাঠালাম।
লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
সম্পাদক, মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন
যুগ্ম সম্পাদক, বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটি।

সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন এর  সম্পাদক ও প্রকাশক কবির নেওয়াজ রাজ কে সাংবাদিকদের বৃহত্তম সংগঠন বাংল...
24/12/2023

সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন এর সম্পাদক ও প্রকাশক কবির নেওয়াজ রাজ কে সাংবাদিকদের বৃহত্তম সংগঠন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করায়, BMSF এর ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ আবু জাফর মহোদয় কে মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন পরিবারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

14/12/2023

সত্য ও ন্যায়ের পথে মানুষের কল্যাণে কাজ করাই মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন এর একমাত্র লক্ষ্য Mkprotidin.com

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় অধ্যায়শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আমরা গভীর শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছ...
14/12/2023

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় অধ্যায়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আমরা গভীর শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি জাতির সেই শ্রেষ্ঠ সন্তানদের এবং একই সঙ্গে সহমর্মিতা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রত্যেক শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের স্বজনদের প্রতি, যাঁরা দীর্ঘ বছর ধরে বয়ে চলেছে আপনজনকে হারানোর বেদনা ও কষ্ট।পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাংলাদেশের রাজাকারদের সহযোগিতায় বেছে বেছে হত্যা করেছিল মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষক, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, আইনজীবী ও চিকিৎসকদের। এসব হত্যার কারণটি স্পষ্ট, পরাজয় নিশ্চিত জেনে তারা চেয়েছিল স্বাধীনতার পথে এগিয়ে যাওয়া দেশটিকে মেধায়-মননে পঙ্গু করে দিতে।পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী শক্তি রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সদস্যদের সক্রিয় সহযোগিতার কারণেই এতটা ব্যাপক ও পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ চালানো সম্ভব হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া এই বাহিনীগুলোর সদস্যরাই বাড়ি বাড়ি গিয়ে বুদ্ধিজীবীদের উঠিয়ে এনেছেন; তুলে দিয়েছেন পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে নিজেরাই হত্যাযজ্ঞ সম্পন্ন করেছেন।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, বাঙালি জাতির জীবনে একটি অত্যন্ত শোকাবহ দিন।আমি কবির নেওয়াজ রাজ একজন ক্ষুদ্র কলাম লেখক হিসেবে দাবি করছি,জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের যারা হত্যা করেছে তাদের মধ্যে যারা বিচার প্রক্রিয়ার বাইরে আছে অথবা পলাতক আছে তাদের বিচারের রায় কার্যকর করে দেশকে কলংকমুক্ত করা হোক।বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঊষালগ্নে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, যারা জাতির যে কোন বিপর্যয়ে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে জাতিকে আলোর পথ দেখিয়েছিলেন।ইতিহাসের এই বর্বোরোচিত হত্যাকান্ডের কুলাঙ্গারদের প্রতি ঘৃণা জানায় কোটি কোটি দেশপ্রেমিক বাঙালি।চৌদ্দই ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দেশের মেধাবী ও শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নিধনের মর্মন্তুদ স্মৃতিঘেরা শোকাবহ দিন। ইতিহাসের পাতায় কালো অক্ষরে উৎকীর্ণ বেদনা বিধুর কালবেলা।।
লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস(রাষ্ট্রবিজ্ঞান),সিসি(জার্নালিজম),এলএলবি।

🇧🇩  ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস  🇧🇩আজ ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘মানব-মর্যাদা, ...
10/12/2023

🇧🇩 ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস 🇧🇩

আজ ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘মানব-মর্যাদা, স্বাধীনতা আর ন্যায়পরায়নতা, দাঁড়াবো সবাই অধিকারের সুরক্ষায়।দেশের বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন মানববন্ধন, আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করবে।১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। পরে ১৯৫০ সালে ১০ ডিসেম্বর দিনটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

বিশ্ব মানবাধিকার দিবস সম্পর্কে আমি কবির নেওয়াজ রাজ আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানের পরিসরে বুঝি,
রাষ্ট্র ও সমাজ কর্তৃক স্বীকৃত ও অনুমোদিত সুযোগ-সুবিধা যা পেয়ে মানুষ বিকশিত হয় তাকেই অধিকার বলে। যেমন-পরিবার গঠন, ভোটদান ইত্যাদি। শিক্ষা, চিকিৎসা, অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থান মানুষের সর্বজনীন মৌলিক অধিকার। অধিকারকে আমরা দু’ভাবে চিন্তা করতে পারি। একটি হলো নৈতিক অধিকার যা মানুষের বিবেকবোধ থেকে আসে। অপরটি হলো আইনগত অধিকার।

নিম্নে কয়েকটি মৌলিক মানবাধিকার দেওয়া হলো –

🇧🇩মানুষ জন্মগতভাবে স্বাধীন
🇧🇩স্বাধীনভাবে চলাফেরার অধিকার
🇧🇩শিক্ষা গ্রহণের অধিকার
🇧🇩খাদ্য গ্রহণের অধিকার
🇧🇩আইনের চোখে সকলেই সমান
🇧🇩চিকিৎসা লাভের অধিকার
🇧🇩বস্ত্র লাভের অধিকার
🇧🇩ন্যায় বিচার পাবার অধিকার
🇧🇩নারী-পুরুষ সমান অধিকার
🇧🇩মত প্রকাশের অধিকার
🇧🇩নিরাপত্তা লাভের অধিকার, ইত্যাদি।

মানবাধিকার শব্দটি বাংলাদেশে কমবেশি অনেকের কাছেই পরিচিত। তবে মানবাধিকার বলতে কি বোঝায় সেই ধারণাটি মূলত দেশের শিক্ষিত জনগোষ্ঠির মধ্যেই সীমাবদ্ধ।

মানবাধিকার / Human Rights শব্দটি Human ও Rights দুটি শব্দ নিয়ে গঠিত। Human মানে মানুষ, আর Rights মানে অধিকার বা দাবি। তাই এখানে অধিকার বলতে বুঝায়, মানুষ কর্তৃক সংরক্ষিত। সুতরাং বলা যায়, মানুষ হিসেবে যেসব অধিকার সকলের জন্য প্রযোজ্য তাই মানবাধিকার।
লেখকঃ কবির নেওয়াজ রাজ
এমএসএস 'রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সিসি 'জার্নালিজম,এলএলবি।

21/11/2023

জিএম শফিউল্লাহ হাজারো নেতা কর্মী নিয়ে নৌকার মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন

Address

Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ChannelbawannoLtd.sisterconcern is part of one Channel Bawanno. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share