বিতর্কিত আলো

বিতর্কিত আলো বিতর্কিত বিষয়ের সত্যতা জানুন।

তারুণ্যের প্রথম ভোটচাঁদাবাজির বিরুদ্ধে হোক।ঠিক এভাবেই এক প্রার্থী গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রচার করছেন। তিনি বলছেন "আপনার বাড়...
22/09/2025

তারুণ্যের প্রথম ভোট
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে হোক।
ঠিক এভাবেই এক প্রার্থী গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রচার করছেন। তিনি বলছেন "আপনার বাড়ির/গ্রামের যারা চাঁদাবাজির সাথে জড়িত তারা যে দলের সাপোর্ট করে, যাদের শক্তিতে চলে, এই নির্বাচনে তাদের দলকে ভোট দিয়েন না।"
বিশ্বাস করেন, উনি কারো নাম বলেন নি। কিন্তু মানুষ ঠিকই বুঝে গেছে দলটার নাম কী? একটা গ্রামের লোক একটা দলের নাম আরেকটা গ্রামের লোক আরেক দলের নাম নেয় নাই। চাঁদাবাজির কথা শুনলেই তাদের একটা দলের নাম চোখে ভাসে। তারা নেট উইজ করে না। শুধু দেখে কারা বিচার সালিশ করে বেড়ায়, কারা বাজার সহ বিভিন্ন স্ট্যান্ড থেকে চাঁদা নেয়। বুঝলাম না, সব মিলে গেলো কীভাবে?

-ফখরুল ইসলাম

চমতকার
22/09/2025

চমতকার

স্থানীয় সরকার বিভাগের তিন কর্মকর্তা নতুন পাঁচটি ভ্রাম্যমাণ (ভিআইপি) টয়লেট পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণবিষয়ক প্রশিক্ষণ নিতে চীন যাচ্ছেন।
বিস্তারিত কমেন্টে:

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৫৪তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের বরণে কূলায় আগুন পূজা, উলুধ্বনি, তিলক...
22/09/2025

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৫৪তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের বরণে কূলায় আগুন পূজা, উলুধ্বনি, তিলক পরানো এবং ঢাকে পূজার বাদ্য বাজানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

গভর্নমেন্ট অ্যান্ড পলিটিক্স বিভাগের শিক্ষার্থী আনজুম শাহরিয়ার তার ফেসবুক পোস্টে লিখেন—
“জাবির নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ৫৪তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের কূলায় আগুন পূজা, উলুধ্বনি আর তিলক পরিয়ে, ঢাকে পূজার বাদ্য বাজিয়ে বরণ করা হচ্ছে দেখলাম। কূলায় আগুন, তিলক, পূজার ঢাক কিংবা উলুধ্বনি—এসব সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় প্রতীকের সাথে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু একটা বিভাগ তার সমস্ত শিক্ষার্থীর ওপর নির্দিষ্ট ধর্মীয় সংস্কৃতি ইম্পোস করা নিঃসন্দেহে সাম্প্রদায়িক আচরণ।”

তিনি আরও লেখেন,
“যদি সব নবীনদের মাথায় টুপি ও হিজাব পরিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনির মাধ্যমে বরণ করা হতো, তাহলে সেটাকে যেমন সাম্প্রদায়িক বৈশিষ্ট্য বহনকারী আচরণ হিসেবে ধরা হতো, সেটার সাথে আগুনের ডালি, উলুধ্বনি, পূজার ঢাক ও তিলক দিয়েও বরণ করার মধ্যে বৈশিষ্ট্যগত কোনো পার্থক্য নেই।

একটা একাডেমিক বিভাগ কোনোভাবেই এমন সাম্প্রদায়িক আচরণে লিপ্ত হতে পারে না। এই ধরনের কাজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভাজন ছাড়া আর কিছু আনেনা।

আর যদি এইরকম কর্মকান্ড আগে থেকে চলে আসে, তবে তার অর্থ দাঁড়ায় নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ দীর্ঘদিন ধরেই সাম্প্রদায়িকতার দায় বহন করছে। চিন্তার বিষয় হলো এই বিভাগের একটি ল্যাব ভারতীয় হাইকমিশনের অর্থায়নে নির্মিত। তাহলে কি ভারতীয় অর্থায়নের প্রভাবেই এই ধর্মীয় সংস্কৃতি চর্চা এখানে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে?”

পোস্টের শেষ অংশে তিনি নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের এই কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে লেখেন—
“নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের এই সাম্প্রদায়িক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং আশা করছি ভবিষ্যতে বিভাগ কর্তৃপক্ষ এরকম আচরণ থেকে বেরিয়ে আসবে।

জাহেদ সাহেবের ‘দাম্পত্য সঙ্গী’ পোস্ট করেছেন - ‘একগামী মানুষ হয়েও তোমাকে একপাক্ষিক বহুগামীতার সীমিত অনুমোদন দিয়েছিলাম— ...
22/09/2025

জাহেদ সাহেবের ‘দাম্পত্য সঙ্গী’ পোস্ট করেছেন -

‘একগামী মানুষ হয়েও তোমাকে একপাক্ষিক বহুগামীতার সীমিত অনুমোদন দিয়েছিলাম— এটাই ছিল আমার চরম নমনীয়তা। এটি একটি অক্সিমোরন— একগামী সম্পর্কে বহুগামীতার "অনুমতি" আসলে একটি পারস্পরিক চুক্তি নয়, বরং একপক্ষীয় আত্মত্যাগ। তবুও কেন এই প্রতারণা (গ্যাসলাইটিং), মহরং!

একজন একগামীতায় বিশ্বাসী মানুষ হয়েও আমি মনে করি— বহুগামীতা (Consensual non-monogamy) অপরাধ নয়। কিন্তু প্রতারণা? সেটা অপরাধ। তুমি কেবল বহুগামী নও, তুমি একজন উচ্চস্তরের প্রতারক।’
.

– এটি একটি সুশীল পোস্ট। ইংরেজিতে একটা ওয়ার্ড আছে ‘jargon’ এর সরল বাংলা অর্থ হচ্ছে এমন জটিল শব্দ যার প্রয়োগ অতি সীমিত। সাধারণত কথিত সুশীলরা এমন jargon ইউজ করে নিজেদের মধ্যে একটা ভাইব আনতে চায়। যাই হোক পোস্টের সরল ভাবার্থ হচ্ছে -

জাহেদ সাহেবের ‘দাম্পত্য সঙ্গী’ প্রকাশ করার চেষ্টা করেছেন কীভাবে তার ‘দাম্পত্য সঙ্গী’ অতি উচ্চমানের প্রতারণা করেছেন যদিও তাকে তিনি সীমিত পরিসরে লুচ্চামি করার অনুমতি দিয়েছিলেন।

সোজা কথায় - অতি নিচু মানের চারিত্রিক অবক্ষয়! অথচ এরাই আমাদের সামনে ব্যাপক বুদ্ধিজীবী সেজে নৈতিকতা, দর্শন, রাজনীতি, মুল্যবোধ শেখাতে আসে!
-RealityCheck BD

নিজের দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দেওয়া দলটির নাম আওয়ামীলীগ।
22/09/2025

নিজের দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দেওয়া দলটির নাম আওয়ামীলীগ।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মাদ্রাসাছাত্রীকে ধ র্ষ ণ ও অপহরণের অভিযোগে জামাল উদ্দিনকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। রবিবার (২১ সেপ্টেম্ব...
21/09/2025

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মাদ্রাসাছাত্রীকে ধ র্ষ ণ ও অপহরণের অভিযোগে জামাল উদ্দিনকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকালে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে শনিবার রাতে ভুক্তভোগীর নানি তেঁতুলিয়া মডেল থানায় মামলা করলে রাতেই উপজেলার তিরনইহাট ইউনিয়নে অভিযুক্তের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, আটক জামাল উদ্দিন ওই এলাকার আলী হোসেনের ছেলে। স্থানীয়রা বলছেন, তিনি আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকলেও ৫ আগস্টের পর জামাল উদ্দিন জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেয়। পাশাপাশি ঠুনঠুনিয়া মসজিদের ক্যাশিয়ারের দায়িত্বেও ছিল অভিযুক্ত। ঘটনার পর দায়িত্ব থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মায়ের মৃত্যুর পর মাদ্রাসার ওই ছাত্রী নানা বাড়িতে বসবাস করেন। স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেন। গত ১৭ জানুয়ারি সকালে ওই ছাত্রী অভিযুক্ত জামাল উদ্দিনের বাড়িতে মুরগির মাংস আনতে যান। বাড়িতে লোকজন না থাকায় ছাত্রীকে খারাপ প্রস্তাব দেয়। এতে অস্বীকৃতি জানালে ক্ষিপ্ত ও রাগান্বিত হয়ে ধ র্ষ ণ করেন জামাল।
এভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে কয়েকবার ধ র্ষ ণ করে জামাল উদ্দিন এবং একপর্যায়ে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এ ঘটনায় সামাজিক সালিশও হয়।
মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি জামাল উদ্দিন ঘটনার দায় স্বীকার করলেও পরে তার স্ত্রী ও ভাইসহ আসামিদের সহযোগিতায় ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। গত ১৪ জুন সকালে ভুক্তভোগীকে জোরপূর্বক একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায়। মীমাংসার আশ্বাসে পরে তাকে উদ্ধার করে তার পরিবার। এ ঘটনায় মাদ্রাসার ওই ছাত্রী বিচার না পাওয়ায় তার নানি মামলা করলে রাতেই পুলিশ আসামিকে গ্রেপ্তার করে।
ওই এলাকার সমিজ উদ্দিন জানান, জামাল জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়েছে। এ ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর তাকে সম্ভবত দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অন্যদিকে গ্রামের মসজিদের দায়িত্ব থেকে তাকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির ইকবাল হোসাইনের মোবাইল ফোনে কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
এজাহারে জামাল উদ্দিন ছাড়াও আরও তিন জনকে আসামি করা হয়েছে।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ওসি মুসা মিয়া জানান, আসামি জামাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

মৃত স্ত্রীর মেসেঞ্জার ঘাটাঘাটি করে যা জানতে পাই সেই প্রতারণা আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিনা!!!!!আমার বয়স ২৮.৫ বছর। স্ত...
21/09/2025

মৃত স্ত্রীর মেসেঞ্জার ঘাটাঘাটি করে যা জানতে পাই সেই প্রতারণা আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিনা!!!!!

আমার বয়স ২৮.৫ বছর। স্ত্রীর বয়স ২৪ ছিল। ১১ মাসের বৈবাহিক জীবন এর পর গত ৩ মাস আগে মৃত্যুবরণ করছে রোড এক্সিডেন্টে। আমার জীবন এ আমার স্ত্রীই ছিল আমার হৃদপিণ্ড, আমার প্রথম ভালোবাসা, প্রথম নারী যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালবাসতাম, care করতাম ,স্ত্রীও আমাকে ভালোবাসা দেখাতো, যদিও আমার থেকে কম।

তার চলে যাওয়ার পর অনেক আমি অনেক বেশি ভেঙে পড়েছিলাম। কোনো ভাবেই মেনে নিতে পরছিলাম না, সারাদিন আমাদের কাটানো সুন্দর স্মৃতি তার ছবি এইগুলা নিয়েই মগ্ন থাকতাম।
অফিস এর কাজেও ঠিকমতো ফোকাস করতে পারছিলাম না। এই ৩ মাস তার জন্য অনেক অনেক অনেক অনেক দান সদকা আর প্রায় প্রতি নামাজে তার জন্য নামজ এর পর কান্নাকাটি করে দুয়া করতাম। তাকে ঢাকায় একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এ পড়াতাম।

কিন্তু ৪ দিন আগে স্ত্রীর এর মোবাইলের গ্যালারি ঘেঁটে হঠাৎ কিছু সন্দেহ হওয়ার পর তার মেসেঞ্জার ঘেঁটে জানতে পারি যে তার ডিপার্টমেন্টের এক ছেলে তার এক্স ছিল। তার সাথে আমার স্ত্রীর ২.৫ বছরের সম্পর্ক ছিল। ছেলে তার সমবয়সী আর বেকার হওয়ায় তাদের বিয়ের জন্য রাজি হয়নি আমার স্ত্রীর পরিবার। তারপর আমার হ্যান্ডসাম বেতনের জব দেখে বিয়ে দেয় তার পরিবার আমার সাথে। কিন্তু মেইন সমস্যা হচ্ছে আমার স্ত্রী বিয়ের পরেও আবেগে পড়ে দিনের পর দিন তার এক্স এর সাথে রিলেশনে ছিল।

সারাদিন একসাথে থাকতো ইউনিভার্সিটিতে। আমাকে মিথ্যা বলে তারা একসাথে ঘুরতে যেতো, রেস্টুরেন্টে যেতো, আমার কাছে সেমিস্টার এর রিটেক এর কথা বলে এক্সট্রা হাজার হাজার টাকা নিয়ে সেই ছেলেকে চলার জন্য দিত আমার স্ত্রী কারণ সেই ছেলের পরিবারের অবস্থা এতটা ভালো ছিল না। । সবচেয়ে ভয়াবহ কথা হচ্ছে যে তাদের মধ্যে বিশ্রী, নোংরা *** চ্যাটও আমি খুঁজে পেয়েছি স্ত্রীর টেলিগ্রাম নম্বর লগ ইন করে।

হয়তোবা তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কও থাকতে পারে, একটু একটু আভাস পেয়েছি তাদের কথা বার্তার মাধ্যমে। এখন আমি এইটা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিনা তাকে সারাদিন বদদোয়া দিচ্ছি , তার প্রতি আমার বিচ্ছিরি ঘৃ~ণা আসছে, আমার টাকা দিয়ে ভার্সিটিতে পড়ে আমাকেই ঠকিয়েছে।

ইচ্ছা করছে থুথু দিতে। প্রচণ্ড ঘৃণা মানসিক কষ্ট আমি আর নিতে পারছিনা। তার পরিবার কে জানাবো সব?
-সংগৃহীত।

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা কিন্তু এখনো সিঙ্গাপুরেই আছেন।(যতদূর জানি)কিন্তু মুবিনের চোখের ডোনারের অভাবে ২ চোখ অন্ধ।১টা কানও বধির ...
21/09/2025

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা কিন্তু এখনো সিঙ্গাপুরেই আছেন।(যতদূর জানি)
কিন্তু মুবিনের চোখের ডোনারের অভাবে ২ চোখ অন্ধ।
১টা কানও বধির হয়ে বিছানায় পড়ে আছে।
যার হাতে মুবিন নিরাপদ না, তার হাতে এই জাতি নিরাপদ?

বাংলা সাহিত্যে পড়ে ব্যাঙ্কিং করে নিজের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার জন্য উনি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পদ বাগিয়েছেন? Chief Adviser

ক্যান্সারের রোগী বাংলাদেশে ম্যাডাম একা? চিকিৎসা করা লাগলে উনি সেই চিকিৎসা দেশে কেনো আনলেন না?

আমি অন্ধ হয়েও ওর উন্নত চিকিৎসার জন্য চেষ্টা করতে পারলে আহতদের ফেলে রেখে নূর জাহান বেগমের সিঙ্গাপুর গমন -- জিনিসটা কতটা মানবিক?

shonkalugo hu
21/09/2025

shonkalugo hu

সুশীলদের নিরীহ 'আদিবাসী'
20/09/2025

সুশীলদের নিরীহ 'আদিবাসী'

নয়া মমতাজ©
20/09/2025

নয়া মমতাজ
©

19/09/2025

সিলেটে ১২ বছরের শিশু ধর্ষণের একই সময়ে পঞ্চগড়ে ৫বছরের শিশুকে চকলেটে লোভ দেখিয়ে ধর্ষণ করে কনিক রায়। দু'টো ঘটনা-ই মহাশক্তিধর সংখ্যালঘুরা ঘটিয়েছে - এজন্য বোধহয় মিডিয়া নিরব।

৫বছরের শিশুর বাবার সাথে এই ডাক্তার নামের নরপশু খারাপ ব্যবহার করেছে।

দু'টো ঘটনাতেই ভিক্টিমদের পরিবারকে চাপ দেয়া হচ্ছে সমঝতার জন্য। এভাবে কি চলতে দেয়া যায়?
-মেহেদী হাসান

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিতর্কিত আলো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share