বিতর্কিত আলো

বিতর্কিত আলো বিতর্কিত বিষয়ের সত্যতা জানুন।

মৌলবাদী ইউনুসের ফাঁসি চাই
31/07/2025

মৌলবাদী ইউনুসের ফাঁসি চাই

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে মাত্র ১০ হাজার টাকা বকেয়া দোকান ভাড়া চাওয়ায় দোকান মালিককে পিটিয়ে হ*ত্যা করেছে বিএনপির সুমনপন্থী ...
30/07/2025

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে মাত্র ১০ হাজার টাকা বকেয়া দোকান ভাড়া চাওয়ায় দোকান মালিককে পিটিয়ে হ*ত্যা করেছে বিএনপির সুমনপন্থী নেতাকর্মীরা।

আলহামদুলিল্লা। আশা করি রাষ্ট্র সামনে কোন বাধা তৈরী করবেনা।
30/07/2025

আলহামদুলিল্লা।
আশা করি রাষ্ট্র সামনে কোন বাধা তৈরী করবেনা।

ছবিগুলো ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট)-এর। যেখানে প্রতি বছর 'র‍্যাগ ডে' নামে একটা কালচার পালিত হয়।সিনিয়র...
30/07/2025

ছবিগুলো ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট)-এর। যেখানে প্রতি বছর 'র‍্যাগ ডে' নামে একটা কালচার পালিত হয়।
সিনিয়ররা বলেন, এটা বন্ডিং এর অংশ! কিন্তু বাস্তবটা হলো মজার নামে নির্লজ্জ মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন।

ছেলেদের অন্তর্বাস এঁকে, ব্রা পরিয়ে, গায়ে রং মেখে অপমানজনক অবস্থায় রাখা হচ্ছে,কাউকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে মারধর পর্যন্ত করা হয়েছে,কাউকে নিচু করে বসিয়ে নাটকীয় ভঙ্গিতে ছবি তুলতে বাধ্য করা হচ্ছে আবার এগুলো পোস্ট করে ছড়িয়ে দিচ্ছে।

এইটা কি বন্ধুত্ব? নাকি সাইকোপ্যাথিক বিকৃতির বৈধীকরণ? আমিও কিছু ছবি দিলাম তাদের সাইকোপ্যাথিক বিকৃত মন-মাসিকতা দেখানোর জন্য!

অনেকে এটাকে হালকা মজা বলে চালিয়ে দেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, কেউ যদি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, তার দায় কে নেবে?

একজন নতুন ছাত্র তার ক্যাম্পাস জীবনের শুরুতেই যদি নিজেকে অপমানিত ও দুর্বল ভাবে তাহলে সে কীভাবে আত্মবিশ্বাস নিয়ে পড়ালেখা করবে?

এটা সময় এই নোংরা তথাকথিত র‍্যাগ কালচার কে প্রশ্ন করার।
আনফ্রেন্ডলি বন্ডিং = বুলিং।
জোর করে র‍্যাগ = মানসিক নির্যাতন।

আচ্ছা এই বিষয়টি নিয়ে আপনার মতামত কি?
-Zaki Ahmed

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ২৯ জুলাই রাত ১০টায়। এই ডিভোর্সি মহিলার ফুটফুটে যমজ ...
30/07/2025

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ২৯ জুলাই রাত ১০টায়।
এই ডিভোর্সি মহিলার ফুটফুটে যমজ বাচ্চা আছে!

এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে গিয়েছিল। মহিলার পুরো শরীর ফুলে গিয়েছিল। পেট ফাঁপা হয়ে বিশাল সাইজের আকার ধারণ করেছিল।

ঠোঁট, গাল, কপাল ফুলে ছোপ ছোপ রক্ত জমাট বেঁধে ছিল। যে ব্যাগে ভরে লাশ আনা হয়েছিল সে ব্যাগ থেকেও চুপসে চুপসে রক্ত পড়ছিল।

লাশের নাক ছিল না, মাছ কিংবা পোকামাকড় হয়তো খেয়ে ফেলেছিল। লাশ থেকে উদ্ভট গন্ধ হচ্ছিল তাই গোসল করানোর সময় আতরের সাথে স্প্রেও করা হচ্ছিল যাতে গন্ধ কম হয়।

লাশটারই এ অবস্থা না জানি মহিলাটা কতটা কষ্ট পেয়ে মারা গিয়েছিল!

লাশের এ বীভৎস অবস্থা দেখে অনেকেই সামনে থেকে লাশটা দেখার সাহস পায়নি। এমনকি তার জমজ বাচ্চা দুটোকেও লাশের কাছে যেতে দেয়া হয়নি ওরা ভয় পাবে বলে।

বাচ্চাগুলো মায়ের লাশের কাছে যেতে না পেরে মা মা বলে সারাক্ষণ কাঁদছিল শুধু।

বাচ্চাগুলোর ব্যাপারে এখন সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে ওরা কার কাছে থাকবে।

মহিলাটার ডিভোর্স হয়েছিল অনেকদিন আগেই। এতদিন বাচ্চাদেরকে নিয়ে আলাদা বাসায় থাকতেন তিনি।

হাসবেন্ড না থাকায় নিজেই কোম্পানিতে ছোটখাটো একটা জব নিয়েছিলেন। প্রচন্ড কষ্ট করে বড় করছিলেন বাচ্চাগুলোকে।

বাচ্চা দুটো সাধারণত এত রাত জাগে না। তারা ৮ টা বা ৯ টার দিকে মায়ের হাতে খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়তো। মা'ই আদর করে খাইয়ে দিতো, ঘুম পাড়িয়ে দিতো।

কিন্তু আজকে মা' নেই, আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দেয়ারও কেউ নেই।

বাসার এক রুমে এখন পরিবারের লোকজন ব্যস্ত আছে মহিলার সম্পত্তি কে নিবে, ব্যবহৃত স্বর্ণগুলো কে নিবে সেসব নিয়ে। আর অন্য পাশে বসে বাচ্চা দুটো হাউমাউ করে কাঁদতেছে শুধু।

ওদের চোখে ঘুম নেই, যেন একটা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ওরা।

পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারলাম- সিটি কর্পোরেশন বা সরকারের দায়িত্বরত কেউ এখনো যোগাযোগ করেনি।

সিটি কর্পোরেশন গাফিলতির কারণে যেহেতু ম্যানহোলে পড়েছে তাই তাদের উচিত ছিল ক্ষমা চাওয়া এবং এই অনাথ বাচ্চা দুটোর পাশে দাঁড়ানো।

কিন্তু তারা তেমন কিছুই করেনি, লাশ ফেরত দিয়ে দায়মুক্ত হয়ে আরামসে ঘুমাচ্ছে। তাদের আর সমস্যা কি? তাদের কাছের কেউ তো আর মারা যায়নি!

ঢাকা শহরের কোন এক আলিসান বাসায় সিটি কর্পোরেশনের লোকেরা এখন আরাম করে ঘুমাচ্ছে আর অন্যদিকে রুমের এককোনায় বসে বাচ্চা দুটো মায়ের অভাবে হাউমাউ করে কাঁদতেছে!

( সিটি কর্পোরেশনের অবহেলার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণের মামলা করার আলোচনা করতেছি আমি। এখন বাচ্চা দুটোর জন্যে আইনি সহায়তা প্রয়োজন তাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সর্বত্র)

~ Ibrahim Khalil Shawon

মানুষ তো ওইভাবে ভোট দিয়ে অভ্যস্ত
30/07/2025

মানুষ তো ওইভাবে ভোট দিয়ে অভ্যস্ত

বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতাবাদী স*ন্ত্র|সীদের পেছনে যে কজন বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যক্তি ইন্ধন জুগিয়ে চলেছেন, তাদ...
29/07/2025

বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতাবাদী স*ন্ত্র|সীদের পেছনে যে কজন বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যক্তি ইন্ধন জুগিয়ে চলেছেন, তাদের মধ্যে এই আলতাফ পারভেজ অন্যতম।

মিডিয়াসাহারা গুমেসে পড়েছে?
29/07/2025

মিডিয়াসাহারা গুমেসে পড়েছে?

আমার আতংকের জায়গা টা বুঝছেন?কি জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সেভেন সিস্টারের সিংহভাগ অধিবাসী খ্রিস্টান। আম্...
29/07/2025

আমার আতংকের জায়গা টা বুঝছেন?
কি জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ সেভেন সিস্টারের সিংহভাগ অধিবাসী খ্রিস্টান।

আম্রিকা ভ|রতের হয়ে চীনের বিরুদ্ধে প্রক্সি চালায়। যদি খ্রিস্টান রাষ্ট্র হয় সেভেন সিস্টার+মায়ানমার (রাখাইন+চীন প্রদেশ)+পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে৷
তাহলে আম্রিকা সরাসরি একটা খ্রিস্টান রাষ্ট্র পাবে চীন মোকাবিলায়।

পরিস্থিতি কোন দিকে নিয়ে যাবে কল্পনাও করতে পারবেন না। পার্বত্য চট্টগ্রামে কিছু হলে সেনাবাহিনীর উপর আঘাত আসবে৷ শুধু সেনাবাহিনী না এই দেশের উপর দুর্ভিক্ষ নেমে আসতে পারে।

ট্রাম্প এমনি এমনি বাংলাদেশের উপর শুল্ক বৃদ্ধি করেনি৷ বাংলাদেশ কে পুতুলের মত নাচাতে চায়৷

এই দেশের ম্যাকানিজম কি অন্ধ হয়ে গেলো?
বন্দর হাতছাড়া হয়ে গেলে কি দেশ টিকবে?

এই দেশের অখণ্ডতা নিয়ে কারো টেনশন নেই?
দেশ প্রেমের কথা বলা জামাত-শিবির হঠাৎ ক্যানো এত নীরব হলো?

এই দেশ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম হাতছাড়া হয়ে গেলে সেদিন মাটিতে গড়িয়ে আফসোস করলেও কারো লাভ হবে না।

এই দেশের মানুষ যেভাবে নাক ডেকে ঘুমাচ্ছেন।
এই সুখ আর বেশিদিন স্থায়ী হবে না।
-আল ইন্তিফাদা

২৮ জুলাই ২০২৫ এর সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট ঘটনাটা হলো, প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস মার্কিন কূটনীতিক ট্রেসি অ্যানের সাথে সাক্ষ...
29/07/2025

২৮ জুলাই ২০২৫ এর সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট ঘটনাটা হলো, প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস মার্কিন কূটনীতিক ট্রেসি অ্যানের সাথে সাক্ষাৎকালে বলেছেন যে, জঙ্গিবাদ তার এক নম্বর প্রায়োরিটি। এর মাধ্যমে ডক্টর ইউনুস অফিশিয়ালি কনফার্ম করলেন, তিনি জঙ্গিবাদ ন্যারেটিভ ফেরত আনবেন।

ওয়ার অন টেরর অফিশিয়ালি ডেড। কিন্তু তারা বাংলাদেশে সেটা দিয়ে রাখতে চায় কারণ এটা এখানে কাজ করে। মুসলিম পপুলেশন বেশি, এবং পুরনো অস্ত্রগুলোর কোন পার্টস না পাল্টিয়েই সেটা আবার এখানে ইউজ করা যাবে। হাসিনার আমলেও এটা কাজ করেছে ইউনুস আবার সেটা রিভাইভ করবে।

খুব সম্ভবতঃ নির্বাচন আগামী বছর হচ্ছে না। আমেরিকা ওসব ডেমোক্রেসি বা ইলেকশনের ব্যাপারে এমনিও কেয়ার করে না।

ইউনুস কি জিনিস এটা যারা জানতো তারা সাবধান করেছিলো। কিন্তু পুরো জাতি টানা কয়েক মাস ইউনুসেক্সুয়াল হয়ে গিয়েছিল। সাদিকুর রহমানের মতো ইডিয়টগুলো তাতে ঘী ঢেলেছে।

আমাদের বাঁচার একমাত্র উপায় যত দ্রুত সম্ভব এই মহাজনের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া। সামনে যে দিন আসছে, দেখবেন বিএনপির দ্রুত নির্বাচনের দাবি মোটেও ফানি মনে হবে না।
-UNFAZED

চলে গেলো ২৮ তারিখ।গত বছর এই দিনে প্রথম শিক্ষক হিসাবে আসিফ মাহতাব স্যার গ্রেফতার হোন ছাত্রদের পক্ষে কথা বলার কারণে।
28/07/2025

চলে গেলো ২৮ তারিখ।

গত বছর এই দিনে প্রথম শিক্ষক হিসাবে আসিফ মাহতাব স্যার গ্রেফতার হোন ছাত্রদের পক্ষে কথা বলার কারণে।

আয়না ঘরের বন্ধীদের যেভাবে হ*ত্যা করে ফিলিংস নিতো....এই ফিলিংসওয়ালা ভদ্রলোক কোন বাহিনীর অফিসার ছিল?
28/07/2025

আয়না ঘরের বন্ধীদের যেভাবে হ*ত্যা করে ফিলিংস নিতো....

এই ফিলিংসওয়ালা ভদ্রলোক কোন বাহিনীর অফিসার ছিল?

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিতর্কিত আলো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share