প্রকৃতির শিক্ষা-Natural Education

প্রকৃতির শিক্ষা-Natural Education নদীগুলো এ-কূল ভাঙে, ও-কূল গড়ে। এক সময় শুকিয়ে নিস্তেজ হয়ে অপেক্ষায় থাকে পুনর্যৌবনের। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতির শিক্ষা।

11/06/2025

ঘোড়ার দুষ্টামি বানরের। #দৃশ্য ゚viralシfypシ゚viralシalシ #গ্রাম

Rongon
20/09/2024

Rongon

Sundorbon
20/09/2024

Sundorbon

20/09/2024
05/09/2024
25/08/2024

বিচারপতি তোমার বিচার করবে কে?

আমাদের এখান থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।

প্রকৃতির শিক্ষা ও আমাদের পথচলাশেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ আমরা আমাদের এ সময়টাকে বলছি আধুনিক কাল। শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-বিজ্...
01/07/2024

প্রকৃতির শিক্ষা ও আমাদের পথচলা
শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ

আমরা আমাদের এ সময়টাকে বলছি আধুনিক কাল। শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞানে আমরা অনেক এগিয়ে। পৃথিবী জয় করে মানুষ এখন গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে। মহাবিশ্ব থেকে অনন্ত মহাবিশ্বে আমাদের জ্ঞান। কত অভিনব আবিষ্কার প্রতিনিয়ত! আমাদের সহজ জীবনযাত্রা, কত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য, আরাম-আয়েশ! জীবনযাত্রার মান কত উন্নত! এ সবকিছু সম্ভব হয়েছে জ্ঞানচর্চার বদৌলতে। অথচ আমাদের আনুষ্ঠানিক শিক্ষার যাত্রা শুরু মাত্র চার হাজার বছর বা তার কিছু আগে। অথচ পৃথিবীতে মানব ইতিহাস কয়েক লাখ বছর আগের। যাহোক, অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা কালক্রমে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার হাত ধরে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার জন্ম দেয়। আনুষ্ঠানিক, অনানুষ্ঠানিক আর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মিশ্রণেই আমাদের আধুনিক কালের শিক্ষা। তবে শিক্ষার পরিপূর্ণতা পায় অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে। আমরা আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি জন্ম থেকে আমৃত্যু প্রতিদিন প্রতিক্ষণ হাটে-ঘাটে-মাঠে অনানুষ্ঠানিক যে শিক্ষা অর্জন করি, সে শিক্ষাই জীবন চলার পথে আমাদের পাথেয়। কারণ শিক্ষার মূল ভিত্তিই হলো অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা।

মানবেতিহাসের সূচনালগ্নেই শিক্ষার বিষয়টি নিহিত ছিল তাদের জীবন-জীবিকা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলার জন্য। সর্বোপরি বেঁচে থাকার প্রয়োজনে অতি আবশ্যক ছিল শিক্ষা। পৃথিবীর কোথাও উন্নত, কোথাও অবনত; কোথাও পাহাড়-পর্বত, কোথাও সাগর-মহাসাগর, নদী-নালা; কোথাও মরুভূমি, কোথাও চিরসবুজ তরুছায়া; কোথাও হিমশীতল বরফ। কত ফুল-ফল, কত পশু-পাখি; কখনও গরম, কখনও বা শীত; কখনও বা বৃষ্টি, কখনও রাত, কখনও দিন। কত বৈচিত্র্যে ভরা এ পৃথিবী। কোনটি ভালো কোনটি মন্দ, কোনটি খাদ্য, কোনটি খাওয়ার অযোগ্য, কোনটি প্রয়োজন জীবনের জন্য– জানা বা বোঝা বেশ কঠিন। তখন মানুষের শত্রু ছিল মানুষ, অন্য কোনো গোত্র, হিংস্র জীবজন্তু, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং প্রকৃত শিক্ষার অভাব। বেঁচে থাকার জন্য প্রতিনিয়ত তাদের লড়াই করতে হতো সব অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে। অনেক কিছু বিসর্জন দিয়ে, অনেক ক্ষয়ক্ষতির বিনিময়ে, অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে, অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করে, ঘাটে ঘাটে ঠেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে প্রতিটি দিন প্রতিটি ক্ষণ নতুন নতুন শিক্ষায় নিজেদের সমৃদ্ধ করে মানব সভ্যতার ইতিহাস দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর করেছে তারা। করেছে আধুনিক সভ্যতার সুবিশাল অট্টালিকার ভিত রচনা; গেঁথেছে নিপুণ হাতে সভ্যতার একেকটি শৈল্পিক ইট; করেছে নান্দনিক কারুকাজ। এ শিক্ষা ছিল মূলত অনানুষ্ঠানিক। তাদের শিক্ষাগুরু ছিল একান্তই প্রকৃতি। ভাষা ছিল হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করার মতো নির্বাক। আর মানুষ প্রকৃতির বিশিষ্ট উপাদান।

প্রকৃতির কত রং, কত রূপ! একেক সময় একেক পোশাকে নিজেকে সাজায় মনের খেয়ালে। গোধূলিতে টুকটুকে লাল শাড়ি আর কপালে লাল টিপ পরে রোমান্সে মেতে ওঠে সবার অলক্ষ্যে। মৃদু হাওয়ায় চন্দ্রালোকে খেলে লুকোচুরি খেলা। প্রত্যুষে হাজারো পাখির কূজনে প্রশান্তির উজ্জ্বল হাসি রবির কিরণে। নরম ঘাসের ডগায় চোখ ধাঁধায় হীরার অলংকার। কখনও খরাহত তপ্ত হৃদয়ে বর্ষার জলে মনটা ভিজিয়ে নেয়। কদম ফুলের খোঁপায় ধীর লয়ে এগিয়ে যায় শ্বেতশুভ্র কাশবনে। শীতের উশকোখুশকো ভাব ছাড়িয়ে বাসন্তী রং শাড়ি পরে হাজারো ফুলের মাতাল সুবাসে সাদর সম্ভাষণ জানায় ঋতুরাজ বসন্তকে। আবার গ্রীষ্মের তাপদাহে ফুঁসে ওঠে কালবৈশাখী তাণ্ডবে। লন্ডভন্ড করে দেয় হৃদয় নিংড়ানো সঞ্চিত ভালোবাসা। শত কষ্ট চেপে ধরে আবার আশায় বুক বাঁধে। ভরা যৌবনে বহতা নদীগুলো এ-কূল ভাঙে, ও-কূল গড়ে। এক সময় শুকিয়ে নিস্তেজ হয়ে অপেক্ষায় থাকে পুনর্যৌবনের। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতির শিক্ষা।

ঈগল পাখির আয়ু প্রায় ৭০ বছর। যখন তারা ৪০ বছরে পদার্পণ করে তখন তাদের ঠোঁট আর পায়ের নখর অনেক বড় হয়ে শিকারের জন্য অকার্যকর হয়ে পড়ে। ফলে তারা শিকার ধরতে অক্ষম হয়ে যায়। পাখা ভারী হয়ে উড়তে পারে না ঠিকমতো। তখন তাদের জন্য দুটি পথ খোলা থাকে। হয় মৃত্যুকে সাদরে আলিঙ্গন করা নতুবা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা। তারা দ্বিতীয়টি বেছে নেয়। জীবনের জন্য দূর পাহাড়ে নির্জনে চলে যায় তারা। সেখানে শক্ত পাথরে ঠোকরাতে থাকে। রক্তাক্ত হয়ে এক সময় অকার্যকর ঠোঁট ভেঙে যায়। একইভাবে শিকারি-অস্ত্র পায়ের নখরগুলো ভেঙে ফেলে। পাখা দুটো হালকা করে নেয়। রক্তাক্ত দেহে ব্যথায় কুঁকড়ে ওঠে। তবু প্রতীক্ষার প্রহর গোনে– কখন নতুন ঠোঁট আর নতুন নখর গজায়। এক সময় সে পুনর্যৌবন পায়। আবার শুরু হয় নতুন জীবন। নতুনভাবে পথচলা। এটি প্রকৃতির শিক্ষা। আমাদের জন্য অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা।

আমাদের অনেকেই আছেন, যাঁরা জীবন চলার পথে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে পৃথিবীর জঞ্জাল মনে করেন। চরম হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে মুষড়ে পড়েন। নিজেকে সংকুচিত করে তিলে তিলে নিঃশেষ করে দেন। অনেক কিছু নেওয়া এবং দেওয়ার জন্য ভান্ডারের অবশিষ্ট খোঁজার ফুরসত নেই তাঁর। বোধশক্তি দৃষ্টিসীমার অনেক দূরে কুহেলিকায় ঢাকা পড়ে। অনিন্দ্যসুন্দর পৃথিবীর সৌন্দর্যসুধা থেকে তিনি নিজেকে বঞ্চিত করেন। কখনও কি ভেবে দেখেছেন, পৃথিবীতে শুধুই সুখ, আনন্দ, সফলতা অথবা শুধুই দুঃখ, বেদনা, ব্যর্থতা মানুষের জীবনের অনুষঙ্গ নয়। বরং সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, সফলতা-ব্যর্থতার সমন্বয়েই মানুষের জীবন। জীবন চলার পথ তাই সব সময় মসৃণ আর ফুলশয্যাসম নয়। আমাদের সব দুঃখ-বেদনা আর ব্যর্থতার কালে দ্বারস্থ হতে হবে প্রকৃতির। শিক্ষা নিতে হবে আত্মবিশ্বাসে। চরম ধৈর্যে ঘুরে দাঁড়াতে হবে। তবেই ব্যর্থতা হয়ে উঠবে সফলতার অনুপ্রেরণা। দুঃখ-বেদনায় সুখের অভিজ্ঞতা।

10/06/2024

Unpredictable
সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন 😎

গাছের পুষ্টি উপাদান❗গাছের বৃদ্ধির ও উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন হয়।এর কোন একটির অভাব হলে গাছের বৃদ্ধি...
06/06/2024

গাছের পুষ্টি উপাদান❗

গাছের বৃদ্ধির ও উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু পুষ্টি উপাদানের প্রয়োজন হয়।
এর কোন একটির অভাব হলে গাছের বৃদ্ধি ভাল ভাবে হয় না। এমন কি গাছ মারা যেতে পারে। প্রিয় পাঠক, আসুন এ বিষয়ে কিছু তথ্য জানা যাক।
* গাছ ৯০ টিরও বেশী পুষ্টি উপাদান ধারণ করে। এর মধ্যে ১৭ টি (পূর্বে ১৬টি+Co ) অত্যাবশ্যক পুষ্টি উপাদান। উপাদানগুলো হচ্ছে – কার্বন©,হাইড্রোজেন(H) ,অক্সিজেন(O),নাইট্রোজেন (N),ফসফরাস (P),পটাশিয়াম (K), সালফার(S),ক্যালসিয়াম (Ca), ম্যাগ্নেশিয়াম(Mg),আয়রণ (Fe), ম্যাঙ্গানিজ(Mn),জিংক (Zn),কপার (Cu), বোরন(B), মলিবডেনাম(Mo), ক্লোরিন(Cl), কোবাল্ট(Co),
এছাড়াও সিলিকন(Si),সোডিয়াম (Na), & ভেনেডিয়াম– কিছু উদ্ভিদের জন্য উপকারী। এই পুষ্টি উপাদানগুলোর ভিতরে কার্বন©,হাইড্রোজেন(H) ,অক্সিজেন(O), গাছ-বাতাস ও পানি থেকে গ্রহণ করে থাকে।বাকি উপাদানগুলো মাটি থেকে পায়। এ গুলোকে খনিজ পুষ্টি বলা হয়।
প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে গাছের পুষ্টি উপাদানগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
১) মুখ্য বা macro nutrient-– কার্বন©,হাইড্রোজেন(H) ,অক্সিজেন(O),নাইট্রোজেন (N),ফসফরাস (P),পটাশিয়াম (K), সালফার(S),ক্যালসিয়াম (Ca),
২) গৌন বা micro পুষ্টি উপাদানঃ ম্যাগ্নেশিয়াম(Mg),আয়রণ (Fe), ম্যাঙ্গানিজ(Mn),জিংক (Zn),কপার (Cu), বোরন(B), মলিবডেনাম(Mo), ক্লোরিন(Cl), কোবাল্ট(Co),ফ্লোরিন (Fl)

* C, H,O গাছের গঠনের (শক্ত বস্তু বা dry matter ) ওজনের-৯০-৯৫%
* N, P, K প্রাথমিক পুষ্টি উপাদান (Primary nutrient)
S, Ca, Mg, Secondary পুষ্টি উপাদান ।
গাছ নিজের শরীর গঠন করতে-মাটি থেকে পানি ও পুষ্টি উপাদান, বাতাস থেকে CO2 এবং সূর্যের আলো থেকে শক্তি গ্রহণ করে।উদ্ভিদ পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করে-মাটি থেকে, রাসায়নিক বা খনিজ সার, জৈব উৎস, বায়ুমন্ডলের যা biological fixation হয়। atmospheric deposition, সেচ, বন্যা এবং Sedimentation থেকে।
আবহাওয়ার উপাদান ব্যতীত উদ্ভিদ সাধারণত তিন ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়
– পোকার মাধ্যমেঃ এতে পোকা আক্রান্তের বৈশিষ্ট
– রোগঃ ছত্রাক ব্যাক্টিরিয়া ও ভাইরাস
– মাটির পুষ্টি জনিত সমস্যা
পুষ্টি উপাদানের অভাব জনিত Common বৈশিষ্ট- গাছ খাট ও ক্ষীনকার হয় । ফুল ফল না হওয়া/দেরীতে হওয়া/বিকৃত হওয়া/ঝড়ে পড়া, স্বাদ ও মানে নিম্ন হওয়া।
N- কাজঃ প্রোটিন, নিউক্লিয়িক এসিড ও ক্লোরোফিল গঠন করে।
লক্ষন-নীচের বয়স্ক পাতা থেকে ক্রমান্বয়ে উপরের পাতা হলুদ বর্ণ ধারন করে। নাইট্রোজেনের অভাবে পুরো ফসল সমানভাবে হলুদ হয়।
– পূর্ণ বয়সের আগেই ফুল ধরে।
– ধান গম ও অন্যান্য দানা শস্যে কুশি কম হয়।
P- কাজঃ নিউক্লিয়িক এসিড ও ফসফোলিপিড গঠন করে। energy transfer করে
লক্ষন-গাছ খাট, কুশি কম, পাতা গাঢ় সবুজ বর্ণ ধারণ করে। পাতা ও কান্ডে লালচে বেগুনী রং।
– ফল পাকতে দেরী হয়। শিকড়ের বৃদ্ধি কমে যায়। Nodded কম হয়।
– ফুল ও ফল কম ধরে। বীজ উৎপাদন হ্রাস পায়।
K- কাজঃ enzyme actuate করে। এসমটিক ও আয়নিক নিয়ন্ত্রন
লক্ষন- বয়স্ক পাতার আগা কিনারা ঝলসে বা পুড়ে যাওয়ার মত হয়।
– কান্ড দুর্বল, হেলে পড়ে, রোগ, খরা ও শৈ্ত্য সংবেদনশীল।
– বীজ ও ফল আকারে ছোট হয় ও কুচকে যায়। পাতা, ফুল ফল ঝরে পড়ে।
– সীম জাতীয় গাছের পাতায় সাদা ছোপ ছোপ দাগ।
S- কাজঃ এমাইনো এসিড, বায়োটিন, Vit-B কো-এনজাইম-A গঠন।
লক্ষন- অম্লীয় ও কম জৈব পদার্থ মাটিতে অভাব দেখা দেয়
– কচি পাতা হলদে-সাদা হয়। ধীরে ধীরে পুরাতন পাতায় ।
– ফসল পাকতে দেরী হয়।
Ca- কাজঃ কোষের পর্দা গঠন ও কোষ বিভাজন এ ভূমিকা রাখে।
লক্ষন- নতুন পাতা সাদা হয়ে যায়।
– বাড়ন্ত অংশ (ডগা, বোটা) মরে যায়, কুকড়ে যায়।
Mg- কাজঃ ক্লোরোফিল গঠন। এনজাইমের বিক্রিয়ার ফ্যাক্টর হিসাবে কাজ করে।
লক্ষন- বয়স্ক পাতা হালকা সবুজ বা হলদে রং হয় তবে শিরা গুলো সবুজ থাকে।
– খরার প্রভাবের এর মত পাতা মোড়ানো
– কম PH ও হালকা বুনটের মাটিতে Mg এর অভাব হয়।
Zn- কাজঃ Auxin তৈরী করে dehydrogenage ensyme activate করে Rhibosom এর কাজ নিয়ন্ত্রন।
লক্ষন- কচি পাতার মধ্যশিরা গোড়ার দিকে সাদা হয়ে যায়।
– পুরাতন পাতায় মরিচার মত ছোট ছোট দাগ হয়। পরে পাতা বাদামী বর্ণ ধারণ করে।
– ফসলের অসমান বৃদ্ধি হয়, ফসল দেরীতে পরিপক্ক হয়।
– অধিক অম্ল, চুন যুক্ত মাটি, সারা বছর ভেজা মাটিতে অভাব হয়।
B- কাজঃ কার্বহাইড্রেট মেটাবলিজম, সোটিন সিনথেসিম ও বীজ গঠন ।
লক্ষন- বাড়ন্ত ডগা মারা যায়। পাতার ডগা ফেকাশে সবুজ, ব্রোঞ্চ আভাযুক্ত।
– ফলের আকার বিকৃত হয়, দানা হয় না (চিনাবাদাম)
collected

Address

Dhaka
1980

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রকৃতির শিক্ষা-Natural Education posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to প্রকৃতির শিক্ষা-Natural Education:

Share