RadioJamuna.com

RadioJamuna.com RadioJamuna.com™ is the First HD & Digital Radio Station of Bangladesh.
|| All Days, All Nights ||
Stay Tune - www.RadioJamuna.com

Disclaimer: Any unauthorised use or reproduction of radiojamuna.com content without official permission is
strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.

21/12/2022

World Cup Result 🤣

কাতার বিশ্বকাপের বাকী মাত্র ৫ দিন। জেনে নিন গ্রুপ পর্বের খেলার সময়-সূচী।
15/11/2022

কাতার বিশ্বকাপের বাকী মাত্র ৫ দিন। জেনে নিন গ্রুপ পর্বের খেলার সময়-সূচী।

10/11/2022
31/07/2022

👉আমার দাদার ১০০ বিঘা জমি ছিলো। আর, বাবার ১০ বিঘা।
--এর কারণ এই নয় যে, বাপ-চাচা'রা ১০ ভাই ছিলেন ! বরং কারণ এই যে, বাবা জানতেন দাদা তার জন্য ১০ বিঘা জমি রেখে যাবেন। তাই তিনি ঘুম আর খাওয়া ছাড়া পরিশ্রমের কোনো কাজ-ই করেনি।

যে বাবা-মা সন্তানের জন্য নিরাপদ পরিমান সম্পদ রেখে যান, তাদের সন্তানদের আমি দিনে দিনে নিঃশেষ হতে দেখেছি ! তাই তো জমিদারের ৩য় জেনারেশন না খেয়ে মরে !

নিশ্চয়তা মানুষকে অলস থেকে অলসতর করে।

আপনি ভাবছেন আপনার রেখে যাওয়া অর্থ আপনার সন্তানকে নিরাপদ আগামী দেবে? ভুল ! !
আপনার অর্থ.....
--আপনার পাঁচ বছরের বাচ্চাকে দামী খেলনা দাবী করার মানসিকতা দেবে।
--ক্লাস টেনে পড়তেই সে চাইবে আই ফোন।
--ইন্টারে উঠে বাইক।
-- অনার্সে উঠে গাড়ি, বিস্তর পকেটমানি, সেশন গ্যাপ দেয়ার অধিকার।
--দামী ঘড়ি আর শুধু জাংক ফুডেই মাসে ১০ হাজার টাকা ! !

আপনি না দিলে সে বিরক্ত হবে, আপনাকে কৃপন আর সন্তানের ইমোশোনের গুরুত্ব না দেয়া হার্টলেস বাবা-মা মনে করবে !

আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীটা পরকালের হাশরের ময়দানের মতোই হওয়া উচিত।
যার-যার পাপ পূর্ণের মতোই যার-যার অর্থ আর পরিশ্রমের প্রাপ্তি তার-তার-ই হওয়া উচিত।

আপনার কিছু স্বপ্ন ছিলো! আপনি কলেজে পড়ার সময় ভেবেছিলেন দুটো মেয়ের পড়ার খরচ চালাবেন, আমেরিকা না হোক অন্তত নেপাল ঘুরে আসবেন, হজ্বে যাবেন। সেই স্বপ্ন আপনি ভুলে গেছেন সন্তানের নিশ্চিত ভবিষ্যতের ভাবনায়।
আপনার এই ত্যাগ সন্তানের কাছে শুধু...ই দায়িত্ব পালন ।
--অপরাধ কিন্তু সন্তানের নয়, বরং ভুল আপনার ! আপনি তাকে জানিয়েছেন "যা আমার তা সবই তোমার" !

--আমি তা করিনি, করবোও না।
যা আমার, তা শুধু...ই আমার ! আমার মৃত্যুর পর তারা পেলেও পেতে পারে, নাও পেতে পারে ! আমার যদি কঠিন কোনো অসুখ হয়, আমি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ট্রিটমেন্ট নেবো সমস্ত প্রোপার্টি বিক্রি করে, হাসপালে, মাত্র ৫ দিন বেশি বেঁচে থাকার জন্য হলেও এটা আমি করব। আমার সন্তানেরা সেটা জানে। তাই তাদের কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই তারা সারভাইভ করা শিখছে। আমি শিখিয়েছি !

--আমি শুধু তাদের পড়া আর চিকিৎসা নিয়ে কোনো প্রকার কার্পণ্য করিনি, করবো..ও না।
--মা হিসেবে, একজন মানুষ হিসেবে, অন্য একজন মানুষ যাকে আমি এ ধরণীতে এনেছি তার প্রতি এটুকুই আমার দায়িত্ব। তারপর সে পৃথিবীর সন্তান। তারপর তাকে আরো লক্ষ সন্তানের সাথে দৌঁড় দিতে হবে, নিজের জায়গা নিজেকে তৈরী করতে হবে। যদি পারে সে তবেই জীবনের আনন্দ সে জানবে।
আমার রেখে যাওয়া অর্থ দিয়ে সুখে থাকা আর অন্যের আন্ডারওয়্যার পরে ইজ্জত ঢাকা একই জিনিস !
আমার সন্তানেরা অন্ততঃ এইটুকু বুঝুক ! এইটুকু মেরুদণ্ড তাদের হোক !

--আপনি যদি সত্যি-ই সন্তানের ভালো চান, তবে তাকে বুঝতে দিন সে একজন পূর্ণ মানুষ। তার দায়িত্ব তার নিজের। আপনি তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পাওয়া একজন আপনজন মাত্র !

সন্তানকে আন্তরিকতা দেখান, অর্থ নয় !

--যদি পারেন, জেনে রাখবেন আপনার ১০ বিঘা জমি ছিলো, আর আপনার সন্তানের ১২ বিঘা হবে । যা আপনারটুকু না নিয়েই হবে....।

ইসলাম পরিবারের পেছনে ব্যয় করাকে ‘লস প্রজেক্ট’ মনে না করে বরং সেটাকে ‘ইনভেস্টমেন্ট’ মনে করে।  রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “নি...
17/04/2022

ইসলাম পরিবারের পেছনে ব্যয় করাকে ‘লস প্রজেক্ট’ মনে না করে বরং সেটাকে ‘ইনভেস্টমেন্ট’ মনে করে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “নিজ পরিবারের জন্য ব্যয় করাও সাদকাহ।” [সহীহ বুখারী ৪০০৬]
রাসূল (সা.) বলেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য যেকোনো ব্যয় করো না কেনো, তার প্রতিদান তোমাকে দেয়া হবে। এমনকি যা তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে তুলে দিবে তারও প্রতিদান পাবে।” [সহীহ বুখারী ৫৬]

27/03/2022

কাছে থেকে দেখা দুটো পরিবারঃ

১. বাসায় যে ছুটা বুয়া কাজ করে তার মাসিক ইনকাম ১৩০০০ টাকার মত, দুই বেলা খাবার সহ। তার স্বামী রিক্সা চালিয়ে আয় করে মাসে প্রায় ১৮০০০-২০০০০ টাকা। তাদের ১২ বছরের একটা ছেলে টেম্পুতে হেলপারি করে পায় ৬০০০ টাকা। ঐ পরিবারের মাসিক আয় ৩৯০০০ টাকা। মা,ছেলের ২ বেলা খাবার ফ্রি।
এরা যে বাসায় থাকে তার ভাড়া ৭০০০ টাকা। সব খরচ মিটিয়ে প্রতিমাসে সমিতিতে জমা করে ৮০০০ টাকা, জমার পরেও গত কয়েক বছরে গ্রামের বাড়িতে জায়গা কিনেছে ১০ শতাংশ।

২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছর দশেক আগে মাস্টার্স করা ছেলে রফিকুল ইসলাম, বিবাহিত, ৬ বছরের ছেলে আছে। একটা বায়িং হাউসে চাকরি করত। করোনার কারনে চাকরি চলে যায়, দীর্ঘদিন বেকার থেকে বহু চেষ্টা তদবির করে আরেকটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পায়। বেতন সর্বসাকুল্যে ২৮৫০০ টাকা, ৩ দিন লেট হলে ১ দিনের বেতন কাটা। ১ রুমের বাসা নিয়ে ঢাকায় থাকে, বাসা ভাড়া সমস্ত বিল সহ ১৪,০০০ টাকা। বাকি ১৪,৫০০ টাকা দিয়ে খাওয়া, যাতায়াত, কাপড়চোপড়, চিকিৎসা, বাচ্চার লেখাপড়া সব। ২০ দিন যেতে না যেতেই টাকা শেষ। এরপর ধার দেনা করে চলতে হয়।

** দেশে ১ কোটি দরিদ্র পরিবারকে টিসিবি কার্ড দেওয়া হচ্ছে কম দামে পণ্য কেনার জন্য। এই কার্ড কে পাওয়ার যোগ্য- কাজের বুয়া নাকি রফিকুল ইসলাম। কোন্ ক্রাইটেরিয়াতে দারিদ্র্যতা সঙ্গায়িত হয় বাংলাদেশে, আয় দিয়ে নাকি সামাজিক অবস্থান দিয়ে!!?

লেখাটা সংগৃহীত কিন্তু ভাবার আছে কিন্তু!!!

29/12/2021



#সাদাপাথর

'বউমা, চপগুলো ভাজা শেষ?'ডায়নিংরুম থেকে প্রশ্ন করলেন শাশুড়ি মা। আমি রান্নাঘর থেকে উত্তর দিলাম, 'জ্বী, মা। শেষ।''পায়েসের ক...
01/05/2021

'বউমা, চপগুলো ভাজা শেষ?'

ডায়নিংরুম থেকে প্রশ্ন করলেন শাশুড়ি মা। আমি রান্নাঘর থেকে উত্তর দিলাম, 'জ্বী, মা। শেষ।'

'পায়েসের কত দূর?'

'এই তো মা প্রায় হয়ে আসছে।'

রান্নাঘরে আমি আর মর্জিনা রান্নাবান্নার কাজ করছি।
মর্জিনাকে দ্রুত কাজ কারার তাগাদা দিয়ে শাশুড়ি মা'র কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'মা, তারা কখন আসবেন?'

'ইফতারির আগেই চলে আসবেন।'

আমি রান্নাঘরে চলে এলাম। বাড়িতে আজ মেহমান আসবে। শ্বশুরের খুব কাছের আত্মীয়। তাই আজ ইফতারি উপলক্ষে চলছে বিশাল আয়োজন৷

'মাইশা একটু এদিকে আসো তো গাড়ির চাবিটা খুঁজে পাচ্ছি না।'

নাবিলের ডাকে তাড়াহুড়ো করে ছুটে গেলাম বেডরুমে। চাবিটা খুঁজে দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'কোথায় যাচ্ছো?'

'একটু বের হচ্ছি। ঘন্টা খানেকের মধ্যে ফিরে আসব।'

আমি 'আচ্ছা' বলে আবার রান্নাঘরে চলে এলাম। নাবিলের সঙ্গে বিয়ের পর এটাই প্রথম রমজান। এ বাড়িতে প্রতিদিন ইফতারিতে হরেক রকমের খাবার দিয়ে টেবিল সাজানো থাকে। আমার তখন বাড়ির কথা মনে পড়ে।

শ্বশুর এসে জিজ্ঞেস করলেন, 'বউমা, আমার জন্য তোমার হাতের ওই স্পেশাল সুজির পিঠাটা করেছো তো?'

আমি হেসে বললাম, 'হ্যাঁ, বাবা।'

কাচ্চি বিরিয়ানির গন্ধ সারা বাড়ি ছড়িয়ে গিয়েছে৷ শাশুড়ি মা এটা নিজ হাতে রান্না করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে চমৎকার হবে। আমার ছোট ভাইটার কাচ্চি খুব পছন্দের। ওর কথা আজ খুব মনে পড়ছে।

শাশুড়ি মা আমাকে পছন্দ করে তার ছেলের বউ হিসেবে নিয়ে আসেন এ বাড়িতে। অর্থে বিত্তে এ বাড়ির ধারে কাছেও নয় আমার পরিবারের অবস্থান। ভালো সম্বন্ধ পেয়ে বাবা-মা মহাখুশিতেই বিয়েটা দিয়ে দিলেন।

রান্নাবান্না পর্ব শেষ করে ব্যালকনিতে এসে দাঁড়াই। আজকেও সুন্দর সব খাবারে ভরপুর থাকবে টেবিলটা। সবার সঙ্গে আমাকেও মজা করার ভান করে খেয়ে উঠতে হবে। এসব ভাবলেই মনটা খারাপ হয়ে আসে। দামি কোনো খাবার আমার পেটে হজম হতে চায় না। এসব খাবার মুখে তুলতেই বাড়ির সবার কথা মনে পড়ে। তারা কী খাচ্ছে, এই কথাটা ভাবতেই খিদে যেন পালিয়ে যায়। তবুও জোর করে খেয়ে উঠতে হয় আমাকে।

দরিদ্র পরিবারে খুব টানাটানির সংসারে বড় হয়েছি। অভাব ছিলো নিত্য দিনের সঙ্গী। ভালো খাবারের প্রতি আকর্ষণ থাকলেও খাওয়া হত না। ভালো খাবারের পেছনে টাকা নষ্ট করার মতো যথেষ্ট টাকাটাও যে থাকতো না। খুব হিসেব করে চলা সংসারে অনেকদিন বাদে ভালো কিছু রান্না করতেন মা। সেদিন আমরা খুব আনন্দ নিয়ে খেতে বসতাম। বাকি দিনগুলোতে এত বেশি আনন্দ না থাকলেও অভিযোগ থাকতো না। কারণ এতেই তো অভ্যস্ত আমরা।

বিয়ের পরে এমন পরিবেশে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারছি না। অন্য সবকিছুর বেলায় মানিয়ে নিতে পারলেও খাবার সময়টা খুব অস্বস্তিতে কাটে আমার। রমজান মাস চলে আসতেই খাবারের আয়োজন আরও বেড়ে গেলো। আমার মানসিক কষ্টও বেড়ে গেলো। ছোট ভাইবোন আর বাবা মায়ের কথা মনে হতে থাকে খুব বেশি করে।

শাশুড়ি মা একদিন আমার প্লেটে মাছের বড় একটা মাথা তুলে দিয়ে বললেন, 'এটা তুমি খাও।'

খেতে না চাইলেও আমাকে সেদিন খেতে হয়েছিলো। মাছের মাথা খাওয়া নিয়ে ভাই বোনদের মধ্যে কত ঝগড়া লাগতো, এসব মনে পড়তেই চোখের কোণে জল জমে গিয়েছিলো।

শ্বশুর জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'কী হয়েছে বউমা?'

আমি তখন তাড়াতাড়ি চোখের জল লুকিয়ে বলেছিলাম, 'ঝালটা একটু বেশি হয়েছে বাবা।'

এভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে আড়াল করে গিয়েছি ভেতরের অনুভূতি। এখানে ভালো থাকার সবকিছু থাকলেও আমি যেন ভালো থাকতে পারছি না৷

সেদিন ছোট বোনের সঙ্গে কথা হওয়ার সময় জিজ্ঞেস করেছিলাম ইফতারিতে মা কী কী তৈরি করেন।
বোনটা হেসে বললো, 'ছোলা মুড়ি আর গুড় চিড়া।'

তারপর থেকে ইফতারিতে আমি ছোলা মুড়ি আর চিড়ার শরবত ছাড়া কিছুই তৃপ্তি সহকারে খেতে পারি না। গলা দিয়ে নামতে চায় না খাবারগুলো।

আজকে এত এত খাবারের মাঝে আবার আমাকে অস্বস্তিতে পড়তে হবে। তবুও সবার সঙ্গে হাসিমুখে খেয়ে উঠতে হবে।

দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে চোখের কোণে জমে থাকা জল মুছে নিয়ে ডায়নিংরুমে গিয়ে দাঁড়ালাম। আযানের খুব বেশিক্ষণ বাকি নেই। টেবিলে সব খাবার সাজিয়ে দিয়েছে মর্জিনা। ডায়নিংরুম ছেড়ে রান্নাঘরের দিকে পা বাড়াবো এমন সময় কলিংবেলের শব্দ। শাশুড়ি মা আমাকে দরজা খুলতে বললেন। আমি দরজা খুলতেই দেখি মা বাবা, ছোট বোন আর ভাইটা। তাদের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে নাবিল।

আমি চেহারা জুড়ে আনন্দ নিয়ে বললাম, 'তোমরা আসবে কই জানালে না তো!'

মা হাসলেন। বাবা বললেন, 'না জানিয়ে এসে দেখলাম কেমন খুশি হোস তুই।'

শ্বশুর এসে হাসিমুখে বললেন, 'তাড়াতাড়ি ফ্রেস হয়ে নিন। আযানের খুব বেশি বাকি নেই।'

তাড়াহুড়ো করে সবাই ফ্রেশ হয়ে বসে পড়লো। আমি শাশুড়ি মায়ের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'মা, মেহমান আসার কথা তারা আসবেন না?'

শাশুড়ি মা হেসে বললেন, 'মেহমান চলে এসেছে তো। আর কেউ আসার নেই।'

আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'তাহলে বললেন যে বাবার খুব কাছের আত্মীয়?'

শাশুড়ি মা হেসে উঠে বললেন, 'তোমার পরিবারই তো আমাদের খুব কাছের আত্মীয়। তাই না?'

আমার মুখ জুড়ে খুশি আর চোখে চকচক করছে জল। আনন্দের জল নিয়েই সবাই মিলে ইফতারি করে নিলাম।

ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে চাঁদ দেখছি। শাশুড়ি মা পাশে এসে দাঁড়ান। আমি তার দিকে তাকালাম।
তিনি লম্বা একটা শ্বাস ফেলে বললেন, 'এ বাড়িতে যখন আমি বউ হয়ে আসি তখন আমিও তোমার মতো খেতে পারতাম না। খাবার যেন গলায় বেধে থাকতো। বাড়ির মানুষের কথা খুব মনে পড়তো।'

আমি অবাক চোখে তাকিয়ে বললাম, 'মা, আপনি আমার অনুভূতি বুঝতে পারতেন!'

'আমারও যে তোমার মতো একটা পরিবার ছিলো৷ এই অনুভূতিগুলো যে আমার খুব চেনা, বুঝতে পারব না কেন!'

আমি চুপচাপ তার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম। তার চোখে জল।
জল ভরা চোখে তাকিয়ে বললেন, 'দুঃখের বিষয় হলো এ বাড়িতে আমার সেই অনুভূতির কোনো দাম ছিলো না৷ তোমার শ্বশুর আমাকে পছন্দ করে এ বাড়ি নিয়ে আসেন৷ আমার শাশুড়ি আমাকে একদমই পছন্দ করতেন না। সংসারে তার উপরে কেউ কথা বলতো না। তোমার শ্বশুর আমার অনুভূতি বুঝলেও কখনো তার মায়ের উপরে কথা বলতে পারেনি।'

আমার চোখে ছলছল করছে জল। যেন তার কষ্টটা আমি অনুভব করছি খুব কাছ থেকে।

তিনি চোখের জল মুছে হেসে বললেন, 'কিন্তু সুখের কথা হলো যে আমি অমন শাশুড়ি হতে চাইনি আর চাইও না।'

আমার ভেজা চোখে নিমিষেই আনন্দ ফিরে এলো।
শাশুড়ি মা আমার হাতটা ধরে বললেন, 'যখন যেটা করলে ভেতরে স্বস্তি পাবে, ভালো থাকতে পারবে সেটাই করবে। আমি তোমার পাশে আছি৷ ভালো থাকার এত আয়োজনে তুমি খারাপ থাকো এটা আমি কখনো চাইব না।'

আমার ভেতরে শীতল এক হাওয়া বইছে৷ এতদিনের সমস্ত অস্বস্তি, খারাপ লাগা একটু একটু করে বিলিন হয়ে যাচ্ছে। তিনি চলে গেলেন আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে ভাবছি, ভালো মানুষেরা বোধহয় এমনই হয়৷

গল্প: ভালো মানুষ।
লেখা: মাহফুজা রহমান অমি।

কক্সবাজারে কয়েকদিন আগে দুটো মৃত তিমি ভেসে এলো না? বিজ্ঞানীরা ধারণা করছে এরা কাপল। পুরুষ তিমিটি হয়তো বড় কোন জাহাজের ধাক্ক...
23/04/2021

কক্সবাজারে কয়েকদিন আগে দুটো মৃত তিমি ভেসে এলো না? বিজ্ঞানীরা ধারণা করছে এরা কাপল। পুরুষ তিমিটি হয়তো বড় কোন জাহাজের ধাক্কায় মারা গেছে। এই শোক সইতে না পেরে স্ত্রী তিমিটিও আত্মহত্যা করেছে।

তিমি খুবই অনুভূতি সম্পন্ন প্রাণী। তিমির বুদ্ধিও আছে। এরা কখনো একা চলে না। জোড় বেঁধে চলে। সঙ্গীর মৃত্যু হলে তিমি যখন একা হয়ে যায় তখন সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।

সঙ্গীর মৃত্যু হলে তিমির আত্মহত্যার ঘটনা বিশ্বে প্রচুর। এরা দল বেঁধে চলতে ভালবাসে। একজনের বিপদ হলে সবাই ঝাপিয়ে পড়ে। দলের জন্য অনায়েসে নিজের জীবন দিয়ে দেয়।

কয়েক বছর আগে নিউজিল্যান্ডে এক দিনে প্রায় ৩শ তিমি আত্মহত্যা করেছিল। এরা সমুদ্রের তীরে উঠে আসে। মানুষ অনেক চেষ্টা করেও তাদের সমুদ্রে ফেরত পাঠাতে পারেনি।

ভারতের তামিল নাড়ুতে প্রায় ১০০টি তিমি তীরে এসে আটকে গিয়েছিল। জেলেরা অনেকগুলোকে অনেক চেষ্টা করে ঠেলে সমুদ্রে পাঠালেও তারা আবার ফিরে আসে। রাতে সমুদ্রে নিয়ে ছেড়ে দিয়ে আসার পর সকালে উঠে দেখে সবগুলো আবার ফিরে এসে তীরে মরে পড়ে আছে।

বিজ্ঞানীরা ধারণা করে, কোন তিমি যদি তীরে উঠে বালুতে আটকে যায় তখন সমুদ্রে একটি সিগন্যাল পাঠায়। তাকে বাঁচাতে তখন ঝাকে ঝাকে তিমি এসে নিজেরাও আটকে যায়। জেলেরা ধরে নিয়ে তাদেরকে সমুদ্রে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করলেও সঙ্গীকে ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত বারবার ফিরে আসতে থাকে।

ব্লুহোয়েল (নীল তিমি) নামে একটা গেম নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছিল। যে গেমটা মানুষকে আত্মহত্যা পর্যন্ত নিয়ে যায়। এই হলো গেমটির নাম করণের সার্থকতা।

মানুষ ছাড়া আর কোন প্রাণীর মধ্যে অভিনয় নেই, ছলনা নেই, বিশ্বাস ঘাতকতা নেই। তারা যেটা করে সঙ্গীর জন্য, দলের জন্য ডেস্পারেটলি করে। কারণ তাদের বুদ্ধি কম। ছলনা করার মতো বুদ্ধি নেই তাদের। ওরা সেলফি তুলে নেতাকে খুশি করার চেষ্টা করে না। মুখে হাসি দিয়ে অন্তরে ঘৃণা পুষে রাখার মতো ক্ষমতা তাদের নেই।

মানুষ নিজেদের মরার জন্য যে পরিমান অস্ত্র তৈরি করে রেখেছে অন্য প্রাণী মারতে তেমন নেই। কোন প্রাণী নিজেদের ক্ষুধা নিবারণ ছাড়া অন্য প্রাণীকে মারে না। নিজের শক্তি জাহির করতে কাউকে পেটায় না। তারপরও নাকি আমরাই সৃষ্টির সেরা জীব।

© S M Nahidur Rahman

প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেন,'শহীদ ব্যক্তির সব গুনাহ ক্ষমা করা হবে। কিন্তু ঋণ ছাড়া।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৮৮৬)‘মুমিনের ...
02/04/2021

প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেন,

'শহীদ ব্যক্তির সব গুনাহ ক্ষমা করা হবে। কিন্তু ঋণ ছাড়া।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৮৮৬)

‘মুমিনের আত্মা তার ঋণের সঙ্গে ঝুলন্ত থাকে, যতক্ষণ না তা পরিশোধ করা হয়।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১০৭৮)

‘যে ব্যক্তি কারো কাছে কর্জ নেয় এবং তা আদায় করার নিয়ত রাখে না, আল্লাহ তাকে ধ্বংস করে দেবেন।’ (বুখারী শরীফ)

আল্লাহ সবাইকে সম্পূর্ণ ঋণমুক্ত হয়ে কবরে যাওয়ার তাওফিক দিন।

দারিদ্রতার কাছে হেরে যায় মানুষের স্বপ্ন ♥কিন্তু সুন্দর মন ও ইচ্ছা থাকলে কারো মুখে হাঁসি ফোটানো যায়💞☺☺💕
04/02/2021

দারিদ্রতার কাছে হেরে যায় মানুষের স্বপ্ন ♥
কিন্তু সুন্দর মন ও ইচ্ছা থাকলে কারো মুখে হাঁসি ফোটানো যায়💞☺☺💕

বাসায় যখন গোস্ত রান্না হয়, সাথে আলুও দেওয়া হয়।আচ্ছা, আলুগুলো কেন দেওয়া হয়...........?আগে ভাবতাম, তরকারির স্বাদ বৃদ্ধির জ...
26/01/2021

বাসায় যখন গোস্ত রান্না হয়, সাথে আলুও দেওয়া হয়।

আচ্ছা, আলুগুলো কেন দেওয়া হয়...........?

আগে ভাবতাম, তরকারির স্বাদ বৃদ্ধির জন্য। কিন্তু পরবর্তীতে আমার মায়ের কাছ থেকে এবং স্ত্রীর কাছ থেকে, জানতে পারলাম, শুধু তরকারির স্বাদের জন্য নয়.... বরং গোস্ত তরকারি একটু বৃদ্ধির জন্যই আলু দেয়া হয়। সকলেই যেন একটু একটু করে খেতে পারে।

বাবা হওয়ার আগে যখন আলু দিয়ে গোস্ত রান্না হত, তখন আমরা বেছে বেছে গোস্তগুলো নিতাম, আর আলুগুলো অন্যদের জন্য ছেড়ে দিতাম।

কিন্তু বাবা হওয়ার পর যখন বুঝতে পারলাম, আমার সন্তানরা গোস্ত বেশী পছন্দ করে এবং আলুগুলো রেখে গোস্তগুলো বেশী বেশী নেয়...!!

তখন থেকে আমি গোস্ত নেওয়া ছেড়ে দিয়ে, আলুগোলো নেওয়া শুরু করলাম।

এখন সন্তানরা জিজ্ঞেস যখন করে- বাবা,গোস্ত নেওনা কেন...?

তখন বলি, আমার নিকট গোস্তের চেয়ে আলুগুলোই বেশী পছন্দ। তোমরা গোস্তগুলো নাও।

পিতাপুত্রের এ লুকোচুরি খেলা সে আদিকাল থেকেই হয়ে আসছে।

আমার পিতাও আমার সাথে সে একই আচরণ করেছিলেন।

সেদিন ভেবেছিলাম, তার নিকট হয়তো আলুগুলোই বেশী পছন্দ।

কিন্তু আজ বুঝতে পারি,আমার নিকট যে কারণে আলুগুলো পছন্দ, তার নিকটও সে একই কারণে সেটা পছন্দ ....

একটি মেয়ে তার বিবাহিত জীবনে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল এবং তার স্বামীকে হত্যা করতে চাচ্ছিলো।একদিন সকালে সে তার মায়ের কাছে দৌ...
12/12/2020

একটি মেয়ে তার বিবাহিত জীবনে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল এবং তার স্বামীকে হত্যা করতে চাচ্ছিলো।

একদিন সকালে সে তার মায়ের কাছে দৌড়ে গিয়ে তার মাকে বললো- "আমি আমার স্বামীকে নিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি, আমি আর তার বাজে কথা সমর্থন করতে পারছি না। আমি তাকে হত্যা করতে চাই তবে আমি ভয়‌ও পাচ্ছি যে দেশের আইন আমাকে দায়ী করবে, তুমি কি দয়া করে এ বেপারে সাহায্য করতে পারো মা?"

মা উত্তর দিলেন- "হ্যাঁ আমার মেয়ে আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি, তবে এখানে কয়েকটি কাজ আছে যা তোমাকে করতে হবে!

কন্যা জিজ্ঞাসা করলেন- "কি কাজ মা? আমি তাকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য যে কোনো কাজ করার জন্য প্রস্তুত আছি"

মা বললেন- "ঠিক আছে, তাহলে শোনো":

১. তোমাকে তাঁর সাথে শান্তি স্থাপন করতে হবে, যাতে সে মারা যাওয়ার সময় কেউ তোমাকে সন্দেহ না করে।

২. তার কাছে তোমাকে তরুণ এবং আকর্ষণীয় দেখাতে নিজেকে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখতে হবে।

৩. তার ভালো যত্ন নিতে হবে এবং তার প্রতি সদয় এবং কৃতজ্ঞ হতে হবে।

৪. তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে, প্রেমময় এবং হিংসা কম করতে হবে, বেশি মনোযোগী হতে হবে, আরও শ্রদ্ধাশীল এবং বাধ্য হতে হবে।

৫. প্রয়োজনে নিজের টাকা তার জন্য ব্যয় করবে এবং রাগ করবে না, এমনকি যখন তিনি যদি তোমাকে কিছু দিতে অস্বীকার করেন তখনও।

৬. তার সাথে উচ্চস্বরে কথা বলবে না, সবসময় শান্তি এবং ভালবাসা বজায় রাখার চেষ্টা করবে যাতে তিনি মারা গেলেও তোমাকে কেউ সন্দেহ না করে।

মা জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কি এগুলো সব করতে পারবে?

মেয়ে জবাব দিল "হ্যা আমি পারবো"!

মা বলল "ঠিক আছে এই পাউডারটা নিয়ে যাও এবং প্রতিদিন তার খাবারে খানিকটা পাউডার দিয়ে দিবে, এটা ধীরে ধীরে তাকে হত্যা করবে।

৩০ দিন পর মেয়েটি তার মায়ের কাছে ফিরে এসে বলল "মা, এখন আর আমার স্বামীকে হত্যার কোনও ইচ্ছা নেই। আমি এখন তাকে ভালোবাসতে পেরেছি কারণ সে পুরোপুরি বদলে গেছে, তিনি এখন আমার কল্পনার চেয়েও খুব ভালো স্বামী। এখন তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে আমি কী করতে পারি? আমাকে সাহায্য কর মা! মেয়েটি অত্যন্ত দুঃখের সুরে মিনতি করলেন।

মা উত্তর দিলেন- ভয়ের কিছু নেই, তুমি চিন্তা করো না। ঐদিন আমি যে পাউডার তোমাকে দিয়েছিলাম তা হল হলুদের গুঁড়া। এটি কখনই তাকে হত্যা করবে না।

সত্যি কথা বলতে কি, তুমি নিজেই ছিলে এমন একটি বিষ যা ধীরে ধীরে তোমার স্বামীকে উত্তেজনা এবং হতাশাগ্রস্থ করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছো।

বলা হচ্ছে এটা একটা ফেসবুকিয় মানসিক পরীক্ষাছবিতে যদি আপনি ২টা থেকে ৩টা মানুষ দেখতে পান তাহলে আপনার ছুটিছাটা দরকার। মন মাথ...
24/11/2020

বলা হচ্ছে এটা একটা ফেসবুকিয় মানসিক পরীক্ষা

ছবিতে যদি আপনি ২টা থেকে ৩টা মানুষ দেখতে পান তাহলে আপনার ছুটিছাটা দরকার। মন মাথা মেরামতের জন্য আর সবার মতো সাজেক অথবা সেন্টমার্টিন ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন।

৬টা দেখতে পেলে চলে আরকি।

যদি সাতটা মানুষ আর একটা বিড়াল দেখতে পান তাহলে আপনার ব্রেন টন টনা টন! যাকে বলে একেবারে টপ নচ! খুটিনাটি তে মনোযোগ দেয়া আর কঠিনত্ব আয়ত্ব করার ক্ষমতা আপনার সহজাত। আপনি হয়ে যেতে পারেন পরবর্তী কেডি পাঠক, অথবা তিতলি। (দাদাদের দেশের চরিত্র ধার করার জন্য দুঃখিত)

আর শেষে যদি ইদুরটাও দেখে ফেলেন তাহলে আপনি পুরুষ না, মহাপুরুষ গোত্রের!!

তো হয়ে যাক পরীক্ষা

১৩ বছর আগে আজকের দিনেই প্রথম মুক্তিপায় টাইটানিক 🎬Movie: TITANIC 🔑Genre: Drama,Romance🕕Runtime: 3h 14m📢Initial Release: N...
18/11/2020

১৩ বছর আগে আজকের দিনেই প্রথম মুক্তিপায় টাইটানিক

🎬Movie: TITANIC
🔑Genre: Drama,Romance
🕕Runtime: 3h 14m
📢Initial Release: November 18,1997

🎥Director: James Cameron
📃Writer: James Cameron
🎵Music: James Horner
🎓Cast: Leonardo DiCaprio,Kate Winslet,
Billy Zane,Victor Garber & others

💰Budget: 200 million
💵Box Office: 2.195 billion

🔵IMDb rating: 7.8/10
[94% google user liked the film]
🔴Personal rating: 10🖤 [of course]
📍Award: 11 Oscar's
(highest with other 3 masterpiece movie)

⚠️no spoiler alert [🙂🙂🙂]

⚪পরিচালক জেমস ক্যামেরুন এই সিনেমাটি তৈরির অনুপ্রেরণা পান মূলত জাহাজের ভাংগাচোরা অংশ সম্পর্কে তার আকর্ষণ থেকে।তিনি প্রেম কাহিনীর অবতারণা ঘটিয়েছিলেন মানুষের বাস্তব জীবনের ট্রাজেডির মাধ্যমে টাইটানিকের ট্রাজেডি ফুটিয়ে তোলার জন্য। ছবির আধুনিক সময়ের শ্যুটিং করা হয়েছে রাশিয়ার মির অভিযানের সহযোগী জাহাজ Akademik Mstislav Keldysh-এ, আর প্রাচীন টাইটানিকের শ্যুটিংয়ের জন্য পুরনো টাইটানিক নতুন করে তৈরি করা হয়েছিল।সিনেমার শূট্যিং শুরু হয়েছিল ১৯৯৫ সালে।

⚫সিনেমায় দেখানো হয়েছে জ্যাক ও রোজ জুটির প্রেম কাহিনী,রোম্যান্স,আবেগ,কমেডি, একশন,ধনী গরীবের বৈষম্য।
মূলত মুভিটি তৈরি হয়েছে একটি যাত্রীবাহী জাহাজ এবং এই যাত্রাপথের সময়ে জ্যাক ও রোজের প্রেম নিয়ে,যদিও সিনেমার শেষ অংশ মোটে ও সুখকর ছিলনা।সিনেমায় ধণী গরীবের বৈষম্য প্রবলভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে,দেখানো হয়েছে ভালোবাসা আসলেই কোনো সামাজিক অবস্থান বা অন্য কোনো পারিপার্শিক বাধা মানেনা।

🟡আমার জীবনে দেখা রোমান্টিক সিনেমার মধ্যে এটিই সেরা।আজ পর্যন্ত কতবার যে দেখেছি সত্যিই কোনো হিসেব নেই।এতবড় সিনেমা তবুও বিরক্ত লাগেনা দেখতে।জ্যাক আর রোজের অভিনয় অদ্ভুত ভালো লাগেছে।এর চেয়ে ভালো আর অভিনয় হয় বলে আমার মনে হয়না।আর ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বা মেইন গান (My Heart Will go on) এর কথা না ই বা বলি।আর শূট্যিয়ের সেট দেখে আসলেই বোঝার কোনো উপায় ছিল না যে সিনেমা দেখছি নাকি বাস্তবেই টাইটানিক দেখছি।আজ পর্যন্ত সবচেয়ে আয় করা সিনেমা গুলোর মধ্যে একদম উপরের সারিতেই আছে এটি।

এই মুভি না দেখলে আপনার আর দেখার দরকার নাই😪😪😪

📌"winning that ticket,Rose,was the best thing
ever happend to me...It bought me to you.
And I'm thankful for that,Rose.I'm thankful"

📌"I figure life's a gift and I don't intend
on wasting it"

📌"A women's heart is a deep ocean of secrets"

হ্যাপি বার্থডে বলিউড বাদশা শাহরুখ খান, 😍😍১৯৬৫ সালের আজকের এ দিনে নয়া দিল্লির এক  মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এ প্রিয় অ...
01/11/2020

হ্যাপি বার্থডে বলিউড বাদশা শাহরুখ খান, 😍😍

১৯৬৫ সালের আজকের এ দিনে নয়া দিল্লির এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন
এ প্রিয় অভিনেতা, বলিউড মুভি দেখে আর শাহরুখ খান কে চিনে না এ রকম মানুষ খব কমই পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হয়, বলিউড বলতে বেশির ভাগ মানুষ ই শুধু মাত্র এ লোক টা কে বুঝে, বলতে পারেন বলিউডের প্রাণ শাহরুখ খান। বর্তমানে শাহরুখ খানের যা ফ্যান বেজ আছে এ রকম ফ্যান বেজ ভারতীয় খুব কম অভিনেতাই তৈরি করতে পেরেছে বলে আমার মনে হয়, SRK এখম যেমনটা আছে শুরুর দিকে মোটেও এরকম ছিলো না, মাত্র পনেরো বছর বয়সে বাবা ও ২৯ বছর বয়সে মা হারানো এক যুবক, পকেটে মাত্র দশ হাজার টাকা নিয়ে দিল্লী থেকে স্বপ্নের নগরী মুম্বাই তে আসেন, পকেটে টাকা ছিল না ঘুমিয়েছে বেঞ্চে, মানুষের কাছে দশ,বিশ টাকা ধার দেনা করে খুজে বেড়িয়েছেন কাজ, তার স্ট্রাগল, কাজের প্রতি ভালোবাসা,আর মন জয় করা বেক্তিত্ব দিয়ে মন জয় করে নিয়েছে কোটি কোটি মানুষের।

১৯৯২ সালের মুক্তি প্রাপ্ত দিওয়ানা চলচ্চিত্রে মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন শাহরুখ খান, এরপরে তিনি অসংখ্য বানিজ্যিক ভাবে সফল এবং অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং খ্যাতি অর্জন করেন, শাহরুখ খান তার ক্যারিয়ারে ৩০ টি ফিল্ম ফেয়ার পুরষ্কার এর মনোনয়ন পেয়েছিলেন এর মধ্যে ১৪ টি পুরষ্কার এবং একটি বিশেষ পুরষ্কার অর্জন করেন ।পাশাপাশি তিনি দিলিপ কুমারের সাথে যৌথভাবে তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে সর্বাধিক আটটি পুরষ্কার বিজয়ের রেকর্ডধারী। এরপরে ২০০৫ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সন্মাননায় ভূষিত করে।

শাহরুখ খান অভিনিত আমার দেখা পছন্দের কিছু মুভি হলো :-
★ My Name Is Khan ★ DDLJ ★ Swdesh ★ Veer Zara ★ Kuch Kuch Hota Hey ★ Kal Ho Na Ho ★ Om Shanti Om ★ Dilwale ★ Devdash ★ Baadshah ★Kabhi Khusi Kabhi gahm ★ Chalte Chalte ★ Raees ★ Rabne Bana Di Jodi,

যাদের BABY 👶👼 আছে  ঘটনাটা স্পেশালি তাদের জন্য.........সাবধানতার 🚫জন্যে। রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মে...
13/10/2020

যাদের BABY 👶👼 আছে ঘটনাটা স্পেশালি তাদের জন্য.........সাবধানতার 🚫জন্যে।

রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুটে মেয়ে।দেখতে অনেক মায়াবী। গালে নরম মাংস।যে কেউ দেখলেই আদর করতে চাইবে, গালের মাংস ধরে টানাটানি করবে। প্রথম সন্তান,যত্নের কোন ঘাটতি রইল না।সুস্থ্য স্বাভাবিকভাবেই বড় হতে লাগল সে।
একদিন...
মেয়ের বয়স পাঁচ মাস।শীতকাল তখন।উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব
উপকারী। বাচ্চাকে
রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার চাচা হয় রবিন। এসেই ইরাকে কোলে নিল।আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে। এতে যেন ইরা আরও ☺
খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।🙂
ময়নারও ভালো লাগছে। আর রবিন কেন!সবাই ই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে।রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও
ধরল।
কিন্তু একি হল??
ইরা হাসছে না।😔 চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল। ময়নাকে ডাক দিল। ময়না দৌড়ে
এসে ইরাবতীকে কোলে নিল ইরাকে।নানান নামে ডাকতে শুরু করল।হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল। কিন্তু না!ইরা চোখ খুলছে 😷 না। চিৎকার করে
কেঁদে উঠল ময়না। বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল। সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কেউ ই পারল না।উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না।
তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে। আর হাসবে না সে। চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ
হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।
একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা সে নিতে পারছে না। ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে। মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের
কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না।খাওয়া দাওয়া করছে না। শুকিয়ে যাচ্ছে।অগত্যা ময়নাকে নিয়ে শহরে পাড়ি জমায় রাজিব।

ব্যাখ্যাঃ🙏
বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই।বাচ্চারাও পায়। কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অংগপ্রত্যংগ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে। খুব সহজেই সেগুলো
আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তুলা হচ্ছিল তখন গ্রাভিটির এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির হাড্ডির বারবার ধাক্কা লাগছিল। যেহেতু তার ব্রেইন টাও নরম আর
মাথার হাড্ডিটাও নরম তাই হাড্ডির সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে যায়। ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে। ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।রক্তে থাকে গ্লুকোজ। গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর মারা যায়।সাথে জীবন্ত মানুষটাও।রক্ত
সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে আল্টিমেটলি ব্রেইন ডেথ হয় ছোট্ট ইরার।
তাই এসব ব্যাপারে জানুন, সতর্ক
হোন,নিজে বাঁচুন,আপনার 🗣 প্রিয়জনকেও
বাঁচান।

একা একা কামাই করে সংসার চালানো অনেক কষ্ট ভাই !!
12/10/2020

একা একা কামাই করে সংসার চালানো অনেক কষ্ট ভাই !!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RadioJamuna.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category

Our Story

Disclaimer: Any unauthorised use or reproduction of radiojamuna.com content without official permission is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.