ইতিহাসের গল্প

ইতিহাসের গল্প ইতিহাসের জানা-অজানা নানা বিষয়ে জানতে থাকুন আমাদের সাথেই

রাসবিহারী সাহার বাড়ির রাজকীয় সদর তোরণ। মুড়াকরি, লাখাই, হবিগঞ্জ। রাসবিহারী সাহা ছিলেন মুড়াকরির ধনাঢ্য ব্যবসায়ী।বসবাসের জ...
27/03/2025

রাসবিহারী সাহার বাড়ির রাজকীয় সদর তোরণ।
মুড়াকরি, লাখাই, হবিগঞ্জ।

রাসবিহারী সাহা ছিলেন মুড়াকরির ধনাঢ্য ব্যবসায়ী।বসবাসের জন্য তৈরি করেছিলেন বিলাশ বহুল এই রাজকীয় স্হাপনা। কালের বিবর্তনে আজ শুধুই সৃতি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাস।।

© Bohemia Faisal

📍 ২২১ বছরের বেশি পুরনো বাইশরশি জমিদার বাড়ি, সদরপুর, ফরিদপুর।ধ্বংসস্তূপের নীরবতা যেন ইতিহাসের প্রতিধ্বনি... 🌿সময় ও প্রকৃত...
27/03/2025

📍 ২২১ বছরের বেশি পুরনো বাইশরশি জমিদার বাড়ি, সদরপুর, ফরিদপুর।

ধ্বংসস্তূপের নীরবতা যেন ইতিহাসের প্রতিধ্বনি... 🌿
সময় ও প্রকৃতির আঁচড়ে লুকিয়ে থাকা এক বিস্মৃত অধ্যায়।

বাইশরশি জমিদার বাড়ি বা রাজেন্দ্র বাবুর বাড়ি বাংলাদেশ এর ফরিদপুর জেলার সদরপুর উপজেলার বাইশরশি গ্রামে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি।

ইতিহাস
প্রায় ১৮০০ শতকের দিকে এই বাইশরশি জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন হয়। লবণ ব্যবসায়ী উদ্ধর চন্দ্র সাহা বিপুল অর্থসম্পত্তির মালিক হয়ে বাইশরশিতে অনেক জমি কিনে জমিদারি শুরু করেন। ১৮২৪ সালে লর্ড ক্লাইভের সময়ে জমিদার উদ্ধর চন্দ্র সাহা বরিশালে কালিয়াতে জমিদারি কেনেন। জমিদারী আমলে ভারতীয় উপমহাদেশের ভিতরে এই জমিদার বংশধররা বিশার জমিদারী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে। কেননা এই জমিদার বংশের জমিদারীর আওতায় স্থানীয় ফরিদপুর জেলা ছাড়াও বরিশাল জেলার বিভিন্ন অংশ মিলিয়ে মোট ২২টি পরগণা ছিল। তারা তাদের ক্ষুদ্র জমিদারীকে আস্তে আস্তে বিভিন্ন পরগণা ক্রয় করার মাধ্যমে জমিদারীকে বিশাল করতে থাকে। জমিদারীর শুরুর থেকে শেষ পর্যন্ত বংশপরামপণায় জমিদাররা একের পর এক জমিদারী পরিচালনা করতে থাকেন। ভারতবর্ষ ভাগ হওয়ার পর ঐ সময়ের জমিদার ভারতে কলকাতায় বসে এখানের জমিদারী পরিচালনা করতেন। পরবর্তীতে জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হলে জমিদার বংশের একজন ছাড়া বাকি সকলেই ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।

উদ্ধর চন্দ্র সাহার পর তার পুত্র হরে কৃষ্ণ সাহা জমিদার হন। তিনি বরিশালে বাউফলে জমি কিনে সেখানে জমিদারি শুরু করেন। তার তিন পুত্র ছিল। তাদের মধ্যে রাম জয় সাহা এরপর জমিদারী করেন। এসময় ইংরেজদের থেকে রায় চৌধুরী উপাধি পান। রাম জয় রায় চৌধুরীর দুই পুত্র। বৈকুন্ঠ রায় ও নীল কন্ঠ রায়। তারা জমিদারী ভাগ করে নেয়। বৈকুণ্ঠ রায়ের অংশটি হল বড় তরফ। আর নীল কণ্ঠ রায়ের অংশ হল ছোট তরফ। বৈকুণ্ঠ রায়ের কোন সন্তান ছিল না। তিনি মহিম চন্দ্র রায়কে দত্তক নেন। মহিম চন্দ্র রায়েরও কোন সন্তান না হওয়ায় তিনি কলকাতার মহেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরীকে দত্তক নেন। মহিম চন্দ্র রায় বাহাদুর উপাধি পেয়েছিলেন। ১৯১৪ সালে তার পুত্র মহেন্দ্র নারায়ণ রায় বাহাদুর মাতা ও মহিম চন্দ্র রায় বাহাদুরের স্ত্রী শিব সুন্দরী চৌধুরাণীর নামে ‘‘বাইশরশি শিব সুন্দরী একাডেমী’’ তৈরি করেন। তার পুত্র নীল কণ্ঠ রায় বাহাদুর।তার রাজেন্দ্র চরণ মজুমদার বাবু ও দেবেন্দ্রবাবু নামে দুই পুত্র ছিল।[২]

রাজেন্দ্র চরণ মজুমদার বাবুর কোন সন্তান হয় নি। তিনি রমেশ বাবুকে দত্তক নেন। দেবেন্দ্র বাবুর দক্ষিণা রঞ্জন বাবু নামে এক পুত্র ছিল।দক্ষিণা বাবুরও সন্তান না হওয়ায় দিলীপ বাবুকে দত্তক নেন। উনিশ শতকের প্রথমে দুই তরফের মধ্যে জমি নিয়ে বিবাদ হয়। যা কোর্ট পর্যন্ত যায়। পরে ফরিদপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হস্তক্ষেপ করে বিবাদ মেটান। এরপর ফরিদপুরের অম্বিকা চরণ মজুমদার বাবুর থেকে সাহায্য নিয়ে দক্ষিণা রঞ্জন বাবু পিতৃব্য বা জেঠা রাজেন্দ্র চরণ মজুমদার বাবুর স্মৃতিতে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ তৈরি করেন।ফরিদপুরে পুরাতন সরকারী হাসপাতালে কিছু অংশও তাদের নামে রয়েছে। এই বংশের জমিদার মহেন্দ্র বাবু নগরকান্দাতে মহেন্দ্র নারায়ণ একাডেমী উচ্চ বিদ্যালয় তৈরি করেন।

এই বংশের জমিদার সুকুমার রায় বাহাদুর শুধু এখানে থেকে যান। তখন জমিদার বাড়ির অর্ধেক পাকিস্তান সরকারের হস্তক্ষেপে চলে যায়। আর বাকি অর্ধেকে জমিদার সুকুমার রায় বাহাদুর তার পরিবাররা বসবাস করতেন। তবে তিনি বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে আত্মহত্যা করে মারা যান। সরকার বাড়ির যে অর্ধেক নিয়ে যায়। সেই অর্ধেক তখনকার সরকারী কর্মকর্তারা বসবাস করতেন।

অবকাঠামো
বাড়িটিতে প্রায় ৫০ একর জায়গা জুড়ে জমিদারদের বসবাসের জন্য ১৪টি অট্টালিকা তৈরি করা হয়। ৫টি সান বাঁধানো ঘাটলা তৈরি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন গাছগাছালি দিয়ে সুন্দর বাগানবাড়ি তৈরি করা হয়। এছাড়া এখানে পূজা মণ্ডপ, নাট মন্দির, মন্দির আছে।

বর্তমান অবস্থা
জমিদার বাড়ির অধিকাংশ স্থাপনাই এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে।[৫] তবে জমিদার বাড়ি একাংশ এখনো বাংলাদেশ সরকারের ভূমি অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

তথ্যসূত্র গুগল
কিছু ছবি সংগ্রহিত

১৯৬০ -৬৫ সালের মধ্য কলকাতার ডালহৌসি অঞ্চল।সোর্স -ঃ কলকাতা হুইলস
27/03/2025

১৯৬০ -৬৫ সালের মধ্য কলকাতার ডালহৌসি অঞ্চল।
সোর্স -ঃ কলকাতা হুইলস

রেলের কয়লা ইঞ্জিন এখন ইতিহাস --- 🚂          সৈয়দপুর রেল কারখানা         রেলের কয়লা ইঞ্জিন এখন ইতিহাস --- 🚂সৈয়দপুর রেল কা...
08/02/2025

রেলের কয়লা ইঞ্জিন এখন ইতিহাস --- 🚂
সৈয়দপুর রেল কারখানা
রেলের কয়লা ইঞ্জিন এখন ইতিহাস --- 🚂

সৈয়দপুর রেল কারখানার প্রবেশ মুখে চোখে পড়বে বাংলাদেশে আসা প্রথম কয়লাচালিত লোকোমোটিভ বা ইঞ্জিনের। ইংল্যান্ডের ভলকান কোম্পানির তৈরি এই ইঞ্জিনসহ একই ধরনের তিনটি ইঞ্জিনের ঠাঁই হয়েছে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার প্রদর্শনী ইয়ার্ডে।

কারখানার দায়িত্বে থাকা তত্ত্বাবধায়কের অফিসের সামনে সবুজ ঘাসের ওপর রাখা আছে ব্রিটিশ আমলের কয়লাচালিত এসব ইঞ্জিন। রেলের ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রয়েছে এই ইঞ্জিনগুলো।

নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর দেশের প্রাচীন শহরগুলোর মধ্যে একটি। ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য এই শহর অনেক আগে থেকে প্রসিদ্ধ হলেও অনেকের কাছে রেলের শহর হিসেবে বেশি পরিচিত। ১৮৭০ সালে ১১০ একর জমির ওপর সৈয়দপুরে নির্মিত হয় দেশের প্রাচীন এবং বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা।

ব্রিটিশ আমলে নির্মিত এ রেল কারখানার ২৬টি উপ-কারখানায় শ্রমিকরা কাজ করে থাকেন। রেলের ছোট বড় যন্ত্রাংশ থেকে শুরু করে ব্রডগেজ ও মিটারগেজ লাইনের বগি মেরামতসহ সব কাজ করা হয় এই কারখানায়। রেলওয়ে সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান অর্জনে দেশের বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এই কারখানা পরিদর্শন করেন।

সৈয়দপুর রেল কারখানা ঘুরে দেখা মেলে ইতিহাসের সাক্ষী কয়লাচালিত ইঞ্জিনের। কারখানা চত্বরে যে তিনটি লোকোমোটিভ স্থান পেয়েছে তার মধ্যে একটি ন্যারোগেজ ইঞ্জিন,একটি কয়লাচালিত ব্রডগেজ এবং অন্যটি ডিজেলচালিত মিটারগেজ ইঞ্জিন।

কয়লাচালিত ন্যারোগেজ বাষ্পীয় লোকোমোটিভ বা ইঞ্জিন সিএস ১৫। এটি তৈরি করা হয় ১৯৩৬ সালে। বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের অনেক পরে। ইঞ্জিনটি নির্মাণ করে ইংল্যান্ডের ডব্লিউজি বাগলান লিমিটেড নামের একটি কারখানা।

১০ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতা আর ১৯ ফুট দীর্ঘ ইঞ্জিনটির ওজন ১১ দশমিক ৭৬ টন। খুলনা-বাগেরহাট রুটে কয়লাচালিত ইঞ্জিন দিয়ে ট্রেন চলাচল করত। সর্বশেষ ১৯৩৬ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত চলাচল করেছে এই কয়লাচালিত ন্যারোগেজ স্টিম লোকোমোটিভ। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ন্যারোগেজ ইঞ্জিনের ব্যবহার নেই বললেই চলে।

রেলের ইতিহাস বহন করা আরেকটি ইঞ্জিন হলো কয়লাচালিত ব্রডগেজ বাষ্পীয় লোকোমোটিভ বা ইঞ্জিন এসজিসি-জেড ২৪০। এটি ৫৩ ফুট ১০ ইঞ্চি লম্বা। ১৯২১ সালে তৈরি হয়েছিল। এ ইঞ্জিন দিয়ে পাকশী রুটে ট্রেন চলাচল করত। ১৯৩৭ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চলাচলের উপযোগী ছিল এ ইঞ্জিন। সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেলের ইঞ্জিনেও আসতে থাকে পরিবর্তন। কয়লাচালিত ইঞ্জিনের পরিবর্তে আসতে থাকে ডিজেলচালিত মিটারগেজ ইঞ্জিন।

সৈয়দপুর রেল কারখানার চত্বরে ডিজেলচালিত একটি মিটারগেজ লোকোমোটিভ বা ইঞ্জিন এমএইচজেড-৮ "৩৩৩২" রাখা আছে। এটি ৩৮ ফুট লম্বা। এ ইঞ্জিনটি ১৯৮২ সালে তৈরি হয়েছিল। ইঞ্জিনটি দিয়ে পার্বতীপুর-সান্তাহার-লালমনিরহাট রুটে ট্রেন চলাচল করত বলে জানা গেছে। সর্বশেষ ১৯৮৩ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত এ ইঞ্জিন চলাচল করেছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্য অনুসারে,১৮৬২ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিনের রেলসেবা চালুর পরবর্তী শত বছরেরও বেশি সময় ধরে এই ইঞ্জিনগুলো বাংলাদেশের রেলওয়েতে সেবা দিয়ে এসেছে। ১৯৫৩ সালে কানাডার তৈরি ‘ইএমডি বি-১২ মডেলের ২০০০ শ্রেণির মিটার গেজ লোকোর মাধ্যমে বাংলাদেশে "তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান" ডিজেল লোকোর সূচনা হয় এবং রেলে ডিজেল ইঞ্জিনের চাহিদা ও ব্যবহার বাড়তে থাকে। তবে আধুনিকতার দাপটে ধীরে ধীরে কমতে থাকে বাষ্পীয় ইঞ্জিনের ব্যবহার। সর্বশেষ বাংলাদেশে স্টিম লোকোমোটিভ পরিচালিত হয় ১৯৮৪ সালে।

বর্তমানে ডিজেল লোকোমোটিভ ব্যবহার করা হয় বাংলাদেশের রেল পরিবহন ব্যবস্থায়। ডিজেল লোকোর মধ্যে ডিজেল ইলেকট্রিক ও ডিজেল হাইড্রোলিক দুই ধরনের ইঞ্জিন রয়েছে দেশে। গেজ অনুযায়ী বাংলাদেশে ব্রডগেজ,মিটারগেজ ইঞ্জিনের ব্যবহার রয়েছে। আর ন্যারোগেজ রেলপথের ব্যবহার বর্তমানে না থাকায় সচল নেই কোনো ন্যারোগেজ ইঞ্জিন।

এছাড়া ২০২০ সাল পর্যন্ত মিটারগেজ ও ব্রডগেজ মিলিয়ে বাংলাদেশে আমদানি করা হয় মোট ৪৬৫টি ডিজেল ইঞ্জিন। এদের অধিকাংশ ডিজেল ইলেকট্রিক,
তবে ৮০টি লোকোমোটিভ ডিজেল হাইড্রোলিক। ৪৬৫টি ইঞ্জিনের মধ্যে ৩৩৮টি মিটারগেজ ও ১২৭টি ব্রডগেজ। সব ডিজেল-হাইড্রোলিক লোকোমোটিভ হাঙ্গেরির গ্যাঞ্জ-ম্যাভেজ কোম্পানি তৈরি করেছে। ডিজেল-
ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি করেছে তার মধ্যে জিএমডি,অ্যালকো,এম এল ডব্লিউ,হুন্দাই রোটেম ও বানারাস লোকোমোটিভ ওয়ার্কস উল্লেখযোগ্য।

সর্বশেষ বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৮৪ সালে স্টিম লোকোমোটিভ পরিচালিত হয়। এরপর বাংলাদেশে আর কোনো স্টিম লোকোমোটিভ পরিচালিত হয়নি। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশ আমলের এসব ইঞ্জিন পরিবর্তন হয়ে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে আধুনিক সব ইঞ্জিন। যেহেতু এই কারখানাটিতে এক সময় স্টিম লোকোমোটিভ মেরামত করা হত,সেই ইতিহাসের অংশ হিসেবে এই লোকোমোটিভ এখানে রয়েছে।

👉 সংগৃহীত -----

20/01/2025

রাজমিস্ত্রী যখন সাইন্স এর স্টুডেন্ট😍❣️
smart work

একই বাইক, একই জায়গা; মাঝখানে কেটে গেছে ৫১ বছর। (১৯৬৭-২০১৮)
11/01/2025

একই বাইক, একই জায়গা; মাঝখানে কেটে গেছে ৫১ বছর। (১৯৬৭-২০১৮)

নতুন প্রজন্মের কাছে এ ছবি গুলো শুধু ইতিহাস।১৯৭০,৮০,৯০ দশকের ছেলে, মেয়েদের বিনোদন ছিল এগুলোই।
18/10/2024

নতুন প্রজন্মের কাছে এ ছবি গুলো শুধু ইতিহাস।
১৯৭০,৮০,৯০ দশকের ছেলে, মেয়েদের বিনোদন ছিল এগুলোই।

রাডার আবিষ্কারের আগে, এই জাতীয় ডিভাইসগুলি দিয়ে শত্রুর বিমান সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হতো।
11/10/2024

রাডার আবিষ্কারের আগে, এই জাতীয় ডিভাইসগুলি দিয়ে শত্রুর বিমান সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হতো।

যারা ইউনুস কে জানেন না তারা নানা কথা বলেন। ড ইউনুস এতটাই নীতিতে অটল যে উনি তার হাতে গড়া প্রতিষ্ঠানের ১ টি টাকা লাভ নেননি...
07/08/2024

যারা ইউনুস কে জানেন না তারা নানা কথা বলেন। ড ইউনুস এতটাই নীতিতে অটল যে উনি তার হাতে গড়া প্রতিষ্ঠানের ১ টি টাকা লাভ নেননি। যে গ্রামীন ব্যাংকের বাজার মূল্য ৯৩০০০০ কোটি টাকা!! তাহলে উনি সুদ খোর হলেন কিভাবে? উনি তার জীবন নির্বাহের জন্য সামান্য বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিলেন মাত্র! গ্রামীণ ব্যাংকের সবটাকার মালিক দরিদ্র নারীরা। এমনকি ওনার ব্যক্তিগত কোনো সম্পত্তি নাই। উনি ব্যক্তিগত সম্পত্তি বিশ্বাস করেন না। বহু অর্থ লাভের সুযোগ পেয়েও উনার জীবনযাপন অতি সাধারণ। যারা দুনিয়ায় ধন সম্পত্তির উর্ধ্বে তাকে আপনি সুদখোর বলছেন?
নোবেল লরিয়েট প্রফেসর ইউনুসের একটা পরিচয়, সব না। পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানজনক তিনটা পুরস্কার হল:

১। নোবেল।

২। অ্যামেরিকার প্রসিডেন্সিয়াল এওয়ার্ড।

৩। মার্কিন কংগ্রেশনাল এওয়ার্ড।

ইতিহাসে এই তিনটা পুরস্কারই পেয়েছেন এমন মানুষ মাত্র ১২ জন। তার মধ্যে প্রফেসর ইউনুস একজন।

মেসি হলেন বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় তারকার একজন, আক্ষরিক ভাবেই মেসি লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন প্রফেসর ইউনুসের সাথে ছবি তুলতে।

কপি পোস্ট

বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং সর্বোচ্চ সম্মানজনক প্রতিযোগিতা হল আলিম্পক গেমস। ধনী দেশগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে অলিম্পিকের হোস্ট হতে। আলিম্পক গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সবচেয়ে সম্মানিত মেহমান হলেন (প্রধান অতিথি) আলিম্পক মশাল বাহক। ২০২০ সালের জাপান আলিম্পকের মশাল বাহক ছিলেন প্রফেসর ইউনুস। ভাবা যায়!? পৃথিবীর ইতিহাসে Olympic Laurel দেয়া হয়েছে মাত্র দুই জন কে তার মধ্যে ড. ইউনূস একজন।

২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকের মূল থিম করা হয়েছে প্রফেসর ইউনুসের সামাজিক ব্যবসা তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে। ফ্রেঞ্চদের মত নাকউঁচু জাতির গর্বের অলিম্পিক গেমসের ওয়েবসাইটের টাইটেল পেজে একজন ব্রাউন মুসলমান ড. ইউনুসের ছবি!! ফ্রেঞ্চদের সম্পর্কে যারা টুকটাক খবর রাখেন তারা বুঝবেন ব্যাপারটা কতটা আনইউজুয়াল।

প্রফেসর ইউনুসের ব্রেইন চাইল্ড ক্ষুদ্র ঋন, সামাজিক ব্যবসা, এবং থ্রি জিরো, এই তিনটি তত্ত্বই গ্লোবাল কমিউনিটি গ্রহন করেছে। এই তিনটা তত্ত্বের তিনটাই যে খুব ভাল, আমি এমনটা মনে করি না। যেকোন সুদ ভিত্তিক পদ্ধতি ভাল হতে পারে না। তবে পয়েন্ট হল সারাবিশ্ব এটাকে গ্রহন করেছে। সামাজিক ব্যবসা এবং থ্রি জিরো— এই দুইটা খুবই জনহিতকর তত্ত্ব, এটা নিয়ে বিতর্ক নেই।

বর্তমানে জীবিত লিডিং ইন্টালেকচুয়ালের যেকোন তালিকাতে প্রফেসর ইউনুস টপ ৫ এর মধ্যে🇧🇩

05/08/2024

Plz🙏🙏🙏🙏

গনভবনে ঢুকছেন ভালো কথা...
বিজয় মিছিল করেন ভালো কথা কিন্তু লাইট ফ‍্যান কম্বল মাছ পাখি ইত্যাদি লুটপাট কেনো করছেন?
এই ভিডিওগুলো তো ইন্টারন‍্যাশাল সব জায়গায় দেখাবে... আমাদের দেশের সম্পর্কে কি ভাববে সবাই বলেন।
এও কষ্টের বিনিময়ে যা অর্জন করলাম তার ভাবমূর্তিটা এভাবে নষ্ট করবেন না আমার অনুরোধ।

আপনারা যা নষ্ট করছেন তা কিন্তু উনার না, আমাদের দেশের সম্পদ।এটা ঠিক হচ্ছেনা।

আনন্দ উল্লাশ অবশ্যই করবো কিন্তু ধ্বংসযজ্ঞ করবোনা।

29/07/2024

একটি জরুরি ওয়ার্নিং!!🚨

আপনারা এখন সবাই ভিপিএন ইউজের মাধ্যমে ফেসবুক চালাচ্ছেন। বাট, একটা সমস্যা সবারই হতে পারে বা হতে যাচ্ছে......

আমরা বেশিরভাগই ফ্রী ভিপিএন চালাচ্ছি। অনেকেই তো ওয়ার্প চালাচ্ছি। বাট, আমরা কিন্তু ভিপিএনে 'Best route' সিলেক্ট করে রেখেছি। এজন্য প্রতিবার কানেকশনে একেক দেশের আইপি এড্রেসে কানেক্ট হয়!!

সমস্যাটা হচ্ছে, এই কিছুক্ষণ পরপর বিভিন্ন দেশের আইপিতে আপনার আইডির এক্টিভিটি দেখে ফেসবুক অটো এটাকে 'হ্যাক' বা 'আনইউজুয়াল এক্টিভিটি' হিসেবে বিবেচনা করে।

ফলাফলে আপনাকে এভাবে বিভিন্ন রেস্ট্রিকটশন এমনকি আইডি ব্লকও করে দিতে পারে।

সুতরাং যেকোনো নির্দিষ্ট দেশ সিলেক্ট করে সবসময় চালান। মাঝে মাঝে কম স্পিড পাবেন। বাট, আইডি সেফ থাকবে।
ধন্যবাদ!!
Copied.

Address

Dhaka

Telephone

+8801728282411

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইতিহাসের গল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইতিহাসের গল্প:

Share