Sarothi craft

Sarothi craft Daily life vlog

এই ছবির কি কি ক্যাপশন দেয়া যায়???আমি দিলাম "হলুদের চান্দি গরম"😂😂আপনার পছন্দের ক্যাপশন লিখে যান😆
26/06/2025

এই ছবির কি কি ক্যাপশন দেয়া যায়???
আমি দিলাম "হলুদের চান্দি গরম"😂😂
আপনার পছন্দের ক্যাপশন লিখে যান😆

আপনার মিষ্টি মিষ্টি কথা বলা বউটা এখন সারাদিন খিটখিট  করে সামান্য কিছু হলেই রেগে যায়। 👉কেন জানেন?  🥹আপনার মিষ্টি বউটা এখ...
23/06/2025

আপনার মিষ্টি মিষ্টি কথা বলা বউটা এখন সারাদিন খিটখিট করে সামান্য কিছু হলেই রেগে যায়।

👉কেন জানেন?

🥹আপনার মিষ্টি বউটা এখন মা
একটা শব্দ যার পেছনে লুকানো হাজারটা না বলা কষ্ট
সবাই বলে খিটখিটে মেজাজ, রাগী স্বভাব
কিন্তু কেউ ভাবে না সে কতটা হতাশ তার জীবন নিয়ে

☺️সন্তান জন্মের পর একজন নারীর জীবন বদলে যায়
এই কথাটা সবাই বলে
😢কিন্তু সেই বদলে যাওয়া জীবনে, নিজের জন্য একটু সময়, কিছু সখ পূরণ থাকে না

🤔সে কেন আগের মতো হাসে না?
🤔কেন চুপচাপ হয়ে গেছে?
🤔কেন একটু কিছু হলেই রেগে যায়?

🙂‍↕️কিন্তু কখনো কি জিজ্ঞেস করি
তোমার কি লাগবে । কোন কাজে তোমার সাহায্য লাগবে কিনা

✅একজন মা
👉যে সারারাত জেগে সন্তানের নিঃশ্বাস গোনে
👉যে নিজে না খেয়ে সন্তানের মুখে খাবার তুলে দেয়
👉 প্রতিদিন চলে যুদ্ধ সংসারের কাজ বাচ্চা সামলানো সব মিলিয়ে নিজের জন্য ১ মিনিট সময় থাকে না
👉 তারপরও মা হাসিমুখে সব কাজ করছে কারণ তার কাছে নিজের থেকে সংসার ও তার বাচ্চা বেশি গুরুত্বপূর্ণ

✅যে দিনের পর দিন নিজের শরীর, মন, স্বাধীনতা সব বিসর্জন দেয়
👉তাকে আমরা শুধুই “দায়িত্বশীল” বলে পাশ কাটিয়ে যাই

🥹আয়া বুয়া, দারোয়ান—সবার শ্রমের দাম আছে
শুধু একজন মায়ের শ্রমটাই “স্বাভাবিক” ধরে নেই

😢তাকে কেউ ধন্যবাদ দেয় না,
😢কেউ বোঝে না,
শুধু বলে
“তুমি তো সারাদিন ঘরেই থাকো এত ক্লান্তি কিসের?
“সব তো আছে, তাও এমন খিটখিটে কেন?

👉এই কথাগুলো যখন তার কানে আসে,
👉সে আরো হতাশ হয়ে যায় ডিপ্রেশনে পড়ে যায়। আরো অধৈর্য হয়ে পড়ে

🥹সে কোনো স্বীকৃতি চায় না,
🥹কোনো বেতন চায় না
শুধু চায় কেউ একজন বলুক
"তুমি অনেক কষ্ট করো, আমি বুঝি।

👉আমি বুঝি এই সামান্য কথাটাই একটি মাকে হতাশা থেকে বের করতে পারে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিতে পারে

👉এই লেখা শুধু একজন মায়ের না
👉এটা হাজারো মায়ের মনের কথা

👉যারা প্রতিদিন নিঃশব্দে একটা পৃথিবী গড়ে তোলে

✅ আপনার মিষ্টি বউটা মিষ্টি মিষ্টি কথা বলত যদি আপনি তার যুদ্ধের একজন সঙ্গী হতেন

#মা

প্রতীক জোশী গত ছ’টা বছর ধরে লন্ডনে একা একা দিন কাটাচ্ছিলেন। পেশায় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, কিন্তু মনের ভিতরে সবসময়...
13/06/2025

প্রতীক জোশী গত ছ’টা বছর ধরে লন্ডনে একা একা দিন কাটাচ্ছিলেন। পেশায় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, কিন্তু মনের ভিতরে সবসময় একটা স্বপ্ন বুনছিলেন — নিজের স্ত্রী আর তিনটে ছোট ছেলেমেয়েকে নিয়ে বিদেশে একটা ভাল জীবন গড়ে তুলবেন।
স্ত্রী কোমী ভ্যাস, পেশায় ডাক্তার, আর বাচ্চারা তখনও ভারতে। প্রতীক প্রতিদিন কাজের ফাঁকে শুধু এটাই ভাবতেন — “একদিন ওদের সবাইকে নিয়ে আসব এখানে, একসাথে একটা নতুন জীবন শুরু করব।”

অনেক কষ্টে, হাজারটা কাগজপত্র, বছরের পর বছর অপেক্ষা — সব পেরিয়ে অবশেষে সেই দিনটা এল। মাত্র দু’দিন আগে কোমী নিজের চাকরি ছেড়ে দিলেন। বাড়ির জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখা হল, আত্মীয়দের বিদায় জানানো হল, আর সবার চোখে মুখে শুধুই নতুন জীবনের রঙিন স্বপ্ন।

আজ সকালে পাঁচজনের সেই ছোট্ট পরিবার, বুকভরা আনন্দ, আশায়-ভরপুর মন আর নতুন সূর্যকে বরণ করার উত্তেজনা নিয়ে উঠল এয়ার ইন্ডিয়া ১৭১ নম্বর ফ্লাইটে — লন্ডনের টিকিট কাটা, একমুখী পথ — ফেরার কথা নয়, এবার শুধু এগিয়ে চলা।
একটা সেলফি তুলল সকলে, হেসে, জড়িয়ে, যেন নতুন জীবনের দরজায় দাঁড়িয়ে। সেই ছবিটা পাঠাল আত্মীয়-পরিজনদের — "দেখো, আমরা যাচ্ছি নতুন জীবনের খোঁজে!"

কিন্তু ভাগ্য বড়ই নির্মম। সেই প্লেন আর পৌঁছল না। আকাশেই ভেঙে পড়ল। আর কেউ ফিরল না।

এক মুহূর্তে সব শেষ।
একটা গোটা পরিবারের শত স্বপ্ন, হাজার রঙ, সমস্ত হাসি কান্না — সব কিছু ছাই হয়ে গেল।

এই ঘটনা আমাদের একটা গভীর সত্যি মনে করিয়ে দেয় — জীবনটা ভীষণই নরম, ভীষণই অনিশ্চিত। কখন কোন মুহূর্তে সবকিছু বদলে যায়, কেউ জানে না।
যা কিছু ভালোবাসো, যাদের জন্য বাঁচো, যাদের নিয়ে স্বপ্ন দেখো — একটাও নিশ্চয়তা নেই যে তারা আগামীকাল থাকবে।

তাই যেদিনটা তোমার হাতে আছে, আজকের দিনটা — সেটাকেই ভালোবেসো।
মনের কথা বলো, প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরো, আর সুখের জন্য কালকের অপেক্ষা কোরো না।

কারণ কাল যে আদৌ আসবে কিনা, তার কোনও গ্যারান্টি নেই।

✍️ডাঃ সপ্তদ্বীপা সাহা

কে সেই ভাগ্যবতী যার এমন একটা পুতুল আছে???
28/05/2025

কে সেই ভাগ্যবতী যার এমন একটা পুতুল আছে???

চাচা মনে হয় ভুল করে চাচীর জুতা পরে আসছে🙃🙃🙃
22/05/2025

চাচা মনে হয় ভুল করে চাচীর জুতা পরে আসছে🙃🙃🙃

বিঃদ্রঃ লেখাটা কতটুকু সত্যি তা জানি না তবে খুব কষ্ট লাগলো তা শেয়ার দেয়া. স্ত্রী মারা গেলেন কবির ৪১ বছর বয়সে। কবির ছিলো ত...
19/05/2025

বিঃদ্রঃ লেখাটা কতটুকু সত্যি তা জানি না তবে খুব কষ্ট লাগলো তা শেয়ার দেয়া.

স্ত্রী মারা গেলেন কবির ৪১ বছর বয়সে। কবির ছিলো তিন মেয়ে, দুই ছেলে। রথীন্দ্রনাথ, শমীন্দ্রনাথ আর বেলা, রাণী ও অতশী।
স্ত্রী'র পর অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন রাণী। এরপর কলেরায় মারা গেলো ছোট ছেলে শমী। পুত্রশোকে কবি লেখলেন-

"আজ জোৎস্নারাতে সবাই গেছে বনে।"

কবি'র মনে হলো এই জোৎস্নায় কবি বনে গেলে হবে না। বরং তাঁকে জেগে থাকতে হবে, যদি বাবার কথা মনে পড়ে শমী'র! যদি এসে কবিকে না পায়? তিনি লেখলেন-

"আমারে যে জাগতে হবে, কী জানি সে আসবে কবে

যদি আমায় পড়ে তাহার মনে।'

রাণীর জামাইকে পাঠিয়েছিলেন কবি বিলেতে ডাক্তারী পড়তে, না পড়েই ফেরত আসলো। বড় মেয়ের জামাইকে পাঠিয়েছিলেন বিলেতে, ব্যারিস্টারী পড়তে, না পড়েই ফেরেত আসলো। ছোট মেয়ে অতশীর জামাইকেও আমেরিকায় কৃষিবিদ্যার উপর পড়াশোনা করতে। লোভী এই লোক কবিকে বার বার টাকা চেয়ে চিঠি দিতো। কবি লেখলেন-

"জমিদারী থেকে যে টাকা পাই, সবটাই তোমাকে পাঠাই।"

দেশে ফেরার কিছুদিন পর ছোট মেয়েটাও মারা গেলো।

সবচাইতে কষ্টের মৃত্যু হয় বড় মেয়ের। বড় জামাই বিলেত থেকে ফেরার পর ছোট জামাইর সাথে ঝগড়া লেগে কবির বাড়ী ছেড়ে চলে যায়। মেয়ে বেলা হয়ে পড়েন অসুস্থ। অসুস্থ এই মেয়েকে দেখতে কবিগুরু প্রতিদিন গাড়ী করে মেয়ের বাড়ী যেতেন। কবিকে যত রকম অপমান করার এই জামাই করতেন। কবির সামনে টেবিলে পা তুলে সিগারেট খেতেন। তবু কবি প্রতিদিনই যেতেন মেয়েকে দেখতে। একদিন কবি যাচ্ছেন, মাঝপথেই শুনলেন বেলা মারা গেছে। কবি শেষ দেখা দেখতে আর গেলেন না। মাঝপথ থেকেই ফেরত চলে আসলেন। হৈমন্তীর গল্প যেন কবির মেয়েরই গল্প!

শোক কতটা গভীর হলে কবির কলম দিয়ে বের হলো -

"আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে।

তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে॥"

কবির মৃত্যু হলো অতিমাত্রায় কষ্ট সহ্য করে, প্রশ্রাবের প্রদাহে। কী কারনে যেন কবির বড় ছেলে রথীন্দ্রনাথের কাছ থেকে শেষ বিদায়টাও পাননি। দূর সম্পর্কের এক নাতনি ছিলো কবির শেষ বিদায়ের ক্ষণে।

কবি জমিদার ছিলেন এইসব গল্প সবাই জানে। কবি'র দুঃখের এই জীবনের কথা ক'জন জানেন?

প্রথম যৌবনে যে গান লেখলেন, এইটাই যেন কবির শেষ জীবনে সত্যি হয়ে গেলো-

"আমিই শুধু রইনু বাকি।

যা ছিল তা গেল চলে, রইল যা তা কেবল ফাঁকি॥"

#সুর_ও_বাণী

হ্যালো সবাইকে কি অবস্থা সবার ডিনারে কে কি খেয়েছেন?
13/05/2025

হ্যালো সবাইকে কি অবস্থা সবার
ডিনারে কে কি খেয়েছেন?

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন 🤲🤲সাবধান ⚠️ দেশের দিকে ধেয়ে আসছে একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহ। হ্যাঁ, তীব্র কালবৈশাখী ঝড় ও ও শক্...
11/05/2025

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন 🤲🤲

সাবধান ⚠️
দেশের দিকে ধেয়ে আসছে একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহ।
হ্যাঁ, তীব্র কালবৈশাখী ঝড় ও ও শক্তিশালী বজ্র বৃষ্টির পর এবার দেশের দিকে ধেয়ে আসছে পুণরায় একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহ। সময়সীমা ৮ মে থেকে ১৫+ মে পর্যন্ত।

এই তাপপ্রবাহের প্রভাব পড়বে দেশের রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল ও ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জায়গা সমূহে।
সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে দেশের রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের জেলা গুলোতে, এই তাপপ্রবাহের ফলে দেশের রাজশাহী ও খুলনার কিছু কিছু জায়গায় তাপমাত্রা ৪০°+ ছাড়াতে পারে।

সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা গুলো এর আওতামুক্ত থাকতে পারে তবে তীব্র ভ্যাপসা গরম অনুভব হতে পারে।

তাপপ্রবাহ চলাকালীন সময়ে দেশের উপর বৃষ্টির সম্ভাবনা কম তবে আকস্মিক ভাবে কিছু কিছু জায়গায় বজ্র সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। সেরকম সম্ভাবনা তৈরি হলে জানিয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। উক্ত তাপপ্রবাহ বিদায় নেওয়ার পর দেশের উপর আরেকটি শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়ের পাশাপাশি বজ্র বৃষ্টি সক্রিয় হতে পারে। ধন্যবাদ

Source: Bangladesh Weather Observation And Forecasting Team

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

01611298094

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sarothi craft posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sarothi craft:

Share