Ramijul's Photography

Ramijul's Photography I do all kinds of photography & videography

– Wedding photography & Cinematography
– Portrait photography
– Products photography

বছরের পর বছর একটা মানুষকে ভালোবেসে যাওয়ার পরেও তার মুখোশের আড়ালের সত্যিটাকে চেনা যায়না। আপনি এতটাই অন্ধভাবে তাকে বিশ্বাস...
21/10/2025

বছরের পর বছর একটা মানুষকে ভালোবেসে যাওয়ার পরেও তার মুখোশের আড়ালের সত্যিটাকে চেনা যায়না। আপনি এতটাই অন্ধভাবে তাকে বিশ্বাস করেন যে আপনার ঘোর কাটেনা, কিংবা আপনি দেখতেই পান না মুখোশের আড়ালে বিষাক্ত সাপ লুকানো। আপনি যার জন্য অপেক্ষা করে যাবেন দীর্ঘ সময় দিন শেষে সে হয়তো বুঝিয়ে দেবে আপনার প্রয়োজন শেষ। এরপর আপনি তাকে চিনতে চাইলেই ছোবল খাবেন, বিষিয়ে দেবে আপনার বর্তমান ভবিষ্যৎ। তখন আপনি না পারবেন অতীতকে ভুলে যেতে, না পারবেন স্থীর হতে, না পারবেন ভবিষ্যৎ সাজাতে, না পারবেন নিজেকে বিশ্বাস করতে। কাউকে অন্ধবিশ্বাসের পরিনামে আপনি নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না।

,

জীবনের শুধু বয়স বাড়ছে অথচ জীবন এক জায়গায় এসে সেই কবে থেকেই থেমে আছে। এক বড় গহীন শুন্যতায় এসে জীবন ক্রমশ ঝুলছে, জীবনের মু...
17/10/2025

জীবনের শুধু বয়স বাড়ছে অথচ জীবন এক জায়গায় এসে সেই কবে থেকেই থেমে আছে। এক বড় গহীন শুন্যতায় এসে জীবন ক্রমশ ঝুলছে, জীবনের মুক্তি নেই, মুক্তি পেলেও কোন গন্তব্য নেই,গন্তব্য মিললেও পৌঁছানোর শক্তি নেই,শক্তিটুকু থাকলেও যেন ততটা সময়ের জন্য আয়ু জীবনের জন্য বরাদ্দ নেই।

হাঁপিয়ে উঠা জীবনটা যেন এক সঙ্গীহীন পাখির মতো যার কাছে অসীম আকাশের দৈর্ঘ্যও মনে হয় বড্ড সংকীর্ণ.............☘️

পানাম নগর নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওতে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন শহর। বড় নগর, খাস নগর, পানাম নগর - প্রাচীন সোনার...
16/10/2025

পানাম নগর নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওতে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন শহর। বড় নগর, খাস নগর, পানাম নগর - প্রাচীন সোনারগাঁর এই তিন নগরের মধ্যে পানাম ছিলো সবচেয়ে আকর্ষণীয়। এখানে কয়েক শতাব্দী পুরনো অনেক ভবন রয়েছে, যা বাংলার বার ভূইয়াঁদের ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত। সোনারগাঁর ১০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই নগরী গড়ে ওঠে।

লালবাগ কেল্লা বা কেল্লা আওরঙ্গবাদ ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ।[১] এটি...
10/10/2025

লালবাগ কেল্লা বা কেল্লা আওরঙ্গবাদ ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ।[১] এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে, মুঘল সুবেদার মুহাম্মদ আজম শাহ কর্তৃক, যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। কিন্তু পরে তিনি দিল্লি চলে যান এতে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তার উত্তরসুরি, মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন, কিন্তু শেষ করেননি। কারণ মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খাঁর কন্যা পরিবিবি মারা যান। এ কারণে তিনি নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন।

bangladesh

মানুষ কত কিছু জমায়,, ব্যাংক ভর্তি টাকা,, সিন্দুক ভর্তি স্বর্ণ,, ঘর ভর্তি বাহারি সম্পদ...! অথচ বেশিরভাগ মানুষের নিজের জমা...
03/10/2025

মানুষ কত কিছু জমায়,, ব্যাংক ভর্তি টাকা,, সিন্দুক ভর্তি স্বর্ণ,, ঘর ভর্তি বাহারি সম্পদ...! অথচ বেশিরভাগ মানুষের নিজের জমানো একটা মানুষ নাই! একবারে নিজের মানুষ,, যার কাছে নিজেকেও ভে/ঙে/চুরে জমা করা যায়...|||

চি/ৎকার করে কা/ন্না করা যায়,, অল্পতেই হেসে ওঠা যায়! এই শহরে চারদিকে মানুষের মিছিল,, সবাই সবার সুখের সহযাত্রী,, কিন্তু জড়িয়ে ধরে কা/ন্না করার মানুষের বড্ড অভাব...!

Palace

ছিলো তো অনেকেই,, 😢😢পথে কতো জন কে হারালাম, 😭আমার জীবনে যারাই আসছে খুব  অল্প  সময়ের জন্য আসছে😢মানুষের জীবনে না সব কিছুই থা...
01/10/2025

ছিলো তো অনেকেই,, 😢😢
পথে কতো জন কে হারালাম, 😭
আমার জীবনে যারাই আসছে
খুব অল্প সময়ের জন্য আসছে😢
মানুষের জীবনে না সব কিছুই থাকে,😢
কিন্তু মনের কথা খুলে বলবার মতন,
একটা মানুষ থাকেনা😭😭
মানুষ যখন একা থাকে,
তখন কিন্তু আসলে সে একা থাকেনা,,,
তার মনের ভিতরের মানুষ গুলো তাকে ঘিরে থাকে,,😭🫶😢

কান্তজিউ মন্দির বা কান্তজীর মন্দির বা কান্তনগর মন্দির বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত একটি মধ্যযুগীয় হিন্দু মন্দির। ...
30/09/2025

কান্তজিউ মন্দির বা কান্তজীর মন্দির বা কান্তনগর মন্দির বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত একটি মধ্যযুগীয় হিন্দু মন্দির। মহারাজা প্রাণনাথ রায় মন্দিরটি শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর স্ত্রী রুক্মিণীকে উৎসর্গ করে নির্মিত করেন। এটির নির্মাণ ১৭০৪ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয় এবং ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পুত্র রাজা রামনাথ রায়ের রাজত্বকালে শেষ হয়। মন্দিরটির নবরত্ন বা ‘নয় শিখর’ ছিল, কিন্তু ১৮৯৭ সালে সংঘটিত একটি ভূমিকম্পে সবগুলোই ধ্বংস হয়ে যায় । এ মন্দিরে বাংলাদেশের সর্বোৎকৃষ্ট টেরাকোটা শিল্পের নিদর্শন রয়েছে । পৌরাণিক কাহিনীসমূহ পোড়ামাটির অলঙ্করণে দেয়ালের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

সুদূর পারস্য থেকে নির্মাণ শিল্পীদের আনা হয়েছিল এই মন্দিরের নির্মাণ এবং সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য। মন্দিরের দক্ষিণ দিকে নয়াবাদ নামক গ্রামে রাজা প্রাণনাথ নির্মাণ শিল্পী এবং শ্রমিকদের বসবাসের জন্য জমি দান করেন। এই শ্রমিকদের বেশিরভাগই ছিলেন ইসলাম ধর্মাবলম্বী। তাই ধর্মীয় প্রার্থনা পালনের জন্য তারা নয়াবাদ মসজিদ নির্মাণ করেন যা একই এলাকার আরেকটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে।
প্রতি বছর শীতের শুরুতে মন্দির প্রাঙ্গণে এক মাস ব্যাপী রাস মেলা অনুষ্ঠিত হয়। জানা যায় মহারাজা রামনাথ রায়ের সময়কাল থেকেই এই রাস মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। মেলা চলাকালীন সময় অনেক তীর্থ যাত্রী ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মন্দিরে তীর্থ যাত্রা করেন।

অবশেষে কিছুই থাকলো না মুগ্ধ করা চাঁদ ,প্রিয় ফুল , প্রিয় বন্ধু ,এমনকি তুমিও না!😅💔            জুম লেন্স বিহীন চাঁদের ছবি...
28/09/2025

অবশেষে কিছুই থাকলো না মুগ্ধ করা চাঁদ ,প্রিয় ফুল , প্রিয় বন্ধু ,এমনকি তুমিও না!😅💔



জুম লেন্স বিহীন চাঁদের ছবি মোবাইলে তোলা ছবির মতন.... এইছবিগুলো এক মনে হলেও ভিন্নতা আছে।

 #সময়কাল এপ্রিল ২০২০তারপর একদিন সব সয়ে যায় চলে যাওয়া, উপেক্ষা। অবহেলা। দুঃখ। তা/চ্ছিল্য। অ/পমান সব সয়ে যায়। মানুষ ধ...
25/09/2025

#সময়কাল এপ্রিল ২০২০

তারপর একদিন সব সয়ে যায়
চলে যাওয়া, উপেক্ষা। অবহেলা। দুঃখ। তা/চ্ছিল্য। অ/পমান সব সয়ে যায়। মানুষ ধীরে ধীরে মানিয়ে নেয়।

আবেগের আনাগোনা বন্ধ হয়। পড়ে থাকে চলাফেরা করা মানুষের মুখের আদলে একটা পাথর।
সবকিছুই সয়ে যায়, অথবা ভালোভাবে, বেঁ-চে থাকার জন্য সইয়ে নিতে হয়। 🥹



শুধু কার পিছনে জীবনের কতটুকু সময় ইনভেস্ট করা দরকার আমি এটা টের পাইনা..!

❝ দেবদাস ভাবিয়াছিলো তাহাকে ছাড়া পার্বতী মরিয়া যাইবে, অথচ তাহার জ্বরটুকু অব্দি আসিলো না!! —শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
20/09/2025

❝ দেবদাস ভাবিয়াছিলো তাহাকে ছাড়া পার্বতী মরিয়া যাইবে, অথচ তাহার জ্বরটুকু অব্দি আসিলো না!!

—শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

Still hanging, but there’s nothing to hold, feels like i’m going to fall anyway, there is nothing to care about, I’m dea...
08/07/2025

Still hanging, but there’s nothing to hold, feels like i’m going to fall anyway, there is nothing to care about, I’m dead, I’m devastated..

আমাদের বিচ্ছেদটা ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত। তোমায় কেন্দ্র করে আমি যে জগৎ সাজিয়ে গুছিয়ে গড়ে তুলেছিলাম একটু একটু করে, হঠাৎ একটা ঝড়ে...
06/07/2025

আমাদের বিচ্ছেদটা ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত। তোমায় কেন্দ্র করে আমি যে জগৎ সাজিয়ে গুছিয়ে গড়ে তুলেছিলাম একটু একটু করে, হঠাৎ একটা ঝড়ে যেন সে জগৎ চোখের সামনে ভেঙেচুরে চুরমার হয়ে গেল। আমি সবকিছু চুপচাপ দেখে গেলাম। সমুদ্রের মাঝখানে তরী ডোবা মানুষ অনেকক্ষণ সাঁতার কাটার পর যেমন কুলের দেখা না পেয়ে শেষমেশ নিয়তিকে মেনে নেয়, সদরে গ্রহন করে মৃত্যুকে, তেমনি আমারও যেন কিছুই করার নেই। আমি অসহায়ের মত গ্রহণ করেছিলাম নিষ্ঠুরমত বিচ্ছেদ।

আমার বুকের বা’পাশটা ফাঁকা হয়ে গেল। করুন শূন্যতা হাড়কাঁপা শীতের মত হুঁহুঁ করতে থাকলো সবসময়। তুমি নাই, এমন একটা দুঃসংবাদ আমি মেনে নিতে পারছিলাম না কিছুতেই। কেন নাই এ শব্দের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমি বার শুধু নিজের দোষত্রুটি খুঁজেছি। নিজের অজান্তেই অপরাধীর কাঠগড়ায় দাড় করিয়েছি নিজেকে বহুবার। রায় কোন পক্ষের দিকেই যায়নি। যা গেছে তা কেবল সময়। অপেক্ষা বেড়েছে আমার। প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে মনে হয়েছে তুমি ফিরবে। তোমার ফেরাটা অনিবার্য।

আমি ভাবতাম, তোমার অভাব আমায় যেমন করে পোড়ায়, তোমাকেও বোধহয় তেমন করে পোড়ায়। আমার জন্যে তুমি না কাঁদো, অন্তত আফসোস হলেও করো। আমার মতোই হয়ত তোমার কোন কোন সন্ধ্যা দীর্ঘ হয়ে যায়, হয়ত আমার মত তুমিও ভীড়ের মাঝে আমার নাম শুনে থমকে দাঁড়াও, তুমিও হয়তো খেতে বসে আমার কথা মনে হলে মাখা ভাতে ঢেলে দাও জল, তোমারও হয়তো বুকের কোথাও ফাঁকা ফাঁকা লাগে আমাকে ছাড়া, তোমাকেও বোধহয় তাড়িয়ে বেড়ায় আমার অভাববোধ, তুমিও বুঝি বুঝতে পারো আমাদের একসাথে থাকাটা কত জরুরী।

এভাবে অনেকদিন চলে গেল। অনেকদিন মানে, অনেকদিন। তুমি ফিরলে না আর। ভালোবাসার যে কুয়াশা আমার বাস্তব পৃথিবীর নিষ্ঠুরতাকে দেখার চোখ অস্পষ্ট করে রেখেছিলো- তা ধীরে ধীরে স্পষ্ট হতে শুরু করল। তোমাকে মনে হলো অন্য কেউ। তুমিও খুব করে বদলে গেলে। যে তোমাকে দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি, যে তোমাকে আমি ভালোবেসেছি সমস্তটা উজাড় করে দিয়ে, স্মৃতির পাতায় যে তোমায় ঘীরে জমা হয়েছিল অসংখ্য সুন্দর গল্প; সেসব গল্পে তোমাকে আমি আর খুঁজি পেলাম না। মনে হতে থাকল, আমি যাকে ভালোবাসছি সে তো এ নয়, হতেই পারে না। এত হৃদয়হীন কেউ হয়? এত নিষ্ঠির কাউকে আমি ভালোবাসলাম কী করে?

হাজারটা কাটার পথ মাড়িয়ে আমি যে দুয়ারে এসে দাড়াতে চেয়েছি, কে জানত? সে দরজার ওপাশে আমার অপেক্ষায় কেউ ছিলোই না, কে জানতো শতশত বাড়িয়ে দেওয়া হাত ফিরিয়ে দিয়ে আমি যে হাতটা খুব শক্ত করে ধরে রাখতে চেয়

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ramijul's Photography posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ramijul's Photography:

Share

Category