Biochemistry And Molecular Biology

Biochemistry And Molecular Biology Biochemistry, sometimes called biological chemistry,in the study of chemical processes within and re

কিসমিস ভিজিয়ে খাচ্ছেন তো? রাতে ভেজানো কিসমিস খুবই উপকারী একটি খাবার, বিশেষ করে সকালে খালি পেটে খেলে এর গুণাগুণ আরও বাড়ে।...
09/11/2025

কিসমিস ভিজিয়ে খাচ্ছেন তো?
রাতে ভেজানো কিসমিস খুবই উপকারী একটি খাবার, বিশেষ করে সকালে খালি পেটে খেলে এর গুণাগুণ আরও বাড়ে।

🍇 ভেজানো কিসমিসে কী থাকে:

ভেজানো কিসমিসে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে যেমন —

👉 আয়রন (লোহা) – রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।

👉 পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম – হার্ট ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

👉 ক্যালসিয়াম – হাড় ও দাঁত মজবুত করে

👉 ভিটামিন বি কমপ্লেক্স – শক্তি জোগায়।

👉 অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট – শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

👉 প্রাকৃতিক চিনি (ফ্রুক্টোজ ও গ্লুকোজ) – দ্রুত শক্তি দেয়।

🌿 ভেজানো কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা:

1. রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) দূর করে।

2. হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।

3. লিভার পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

4. ত্বক উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সহায়তা করে।

5. হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে।

6. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

7. শরীরের ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর করে।

8. কোলেস্টেরল কমায়।

9. চোখের দৃষ্টি ভালো রাখে।

10. নিয়মিত খেলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

👶 বাচ্চাদের জন্য ভেজানো কিসমিসের উপকারিতা:

1. শক্তি যোগায় – সকালের নাশতার আগে খেলে পড়াশোনা ও খেলাধুলায় এনার্জি থাকে।

2. রক্ত বাড়ায় – কিসমিসের আয়রন বাচ্চাদের রক্তস্বল্পতা দূর করে।

3. হাড় মজবুত করে – ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড় ও দাঁতের জন্য ভালো।

4. হজম ঠিক রাখে – কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্ত রাখে।

5. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – সহজে ঠান্ডা, কাশি বা জ্বর হয় না।

6. মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে – পুষ্টিগুণে মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে।

7. ত্বক ও চুল সুন্দর রাখে।

👉 খাওয়ার নিয়ম:
🍇 রাতে ৮–১০টা কিসমিস এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে কিসমিস ও পানি দুটোই খাওয়া সবচেয়ে উপকারী।

ভুলে যাওয়া রোগীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।।একজন অস্ট্রেলিয়ান নারী হঠাৎ করে ভুলে যাওয়া, মাথাব্যথা আর ডিপ্রেশনে ভুগছিলেন। প্রথ...
05/11/2025

ভুলে যাওয়া রোগীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।।
একজন অস্ট্রেলিয়ান নারী হঠাৎ করে ভুলে যাওয়া, মাথাব্যথা আর ডিপ্রেশনে ভুগছিলেন। প্রথমে সবাই ভেবেছিল মানসিক সমস্যা। কিন্তু এমআরআই করার পর দেখা গেল তার মস্তিষ্কে এক অদ্ভুত দাগ! অস্ত্রোপচারে বের হলো—একটি জীবিত ৮ সেন্টিমিটার লম্বা কৃমি!

ডাক্তাররা পরে জানলেন, কৃমিটা এসেছে Carpet Python নামের সাপের মল থেকে দূষিত ঘাসের মাধ্যমে। মহিলা বনে-জঙ্গলে সবজি তুলতেন, হাত না ধুয়ে রান্না করতেন—সেখান থেকেই ডিম শরীরে ঢুকে পরে মস্তিষ্কে চলে যায়।

কেন হয় :-

অপরিষ্কার বা আধা সেদ্ধ খাবার খেলে

দূষিত ঘাস, পানি বা কাঁচা শাকসবজি থেকে

বন্যপ্রাণীর সংস্পর্শে এলে

কিভাবে বাঁচবেন?

শাকসবজি ভালোভাবে ধুয়ে ও সিদ্ধ করে খাবেন

খাওয়ার আগে হাত ধুয়ে নেবেন

বন্য এলাকায় খাবার বা ঘাস সংগ্রহে সতর্ক থাকবেন

চিকিৎসা
এ ধরনের পরজীবী সংক্রমণে অ্যান্টিপ্যারাসাইটিক ওষুধ (যেমন Albendazole, Ivermectin) এবং প্রয়োজনে সার্জারি লাগে। তবে সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ হলো—পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সতর্কতা।

একটা ছোট ভুল, এক জীবন্ত কৃমি—মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে।
খাবার ধোয়া, হাত ধোয়া—জীবন বাঁচায়!
নিজে সতর্কতা অবলম্বন করুণ, অন্যকেও সতর্ক করুণ।

Dr-Abdur Rahman
ছবি: Medical Media
(Copy post)

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে ত...
03/11/2025

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে তারা সাহস করে ভিতরে প্রবেশ করে—কিন্তু সেই সিদ্ধান্তই তাদের জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়, ডেকে নিয়ে আসে মৃত্যু।
যখনই মৌমাছিরা এই অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথির উপস্থিতি টের পায়, তারা তাৎক্ষণিক এবং প্রবল আক্রমণ করে প্রাণীটিকে মেরে ফেলে। কিন্তু আসল সমস্যার শুরু হয় এখানেই: মৃত প্রাণীর দেহটি এতটাই বড় হয় যে মৌচাক থেকে এটিকে টেনে বের করা মৌমাছিদের পক্ষে সম্ভব হয় না।
ফলে পচনশীল দেহ থেকে রোগ ও সংক্রমণ ছড়ানোর বিশাল ঝুঁকি তৈরি হয়।
আর ঠিক এই পরিস্থিতিতেই মৌমাছিরা তাদের জন্মগত, বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয়। তারা প্রকৃতি থেকে পাওয়া এক অনন্য উপাদান প্রপোলিস ব্যবহার করে মৃতদেহটাকে একদম সিল করে দেয়।
গাছের রজন ও মোম দিয়ে তৈরি এই বিশেষ আঠালো পদার্থটি হল:
• অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল: এটি ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক ধ্বংস করে, ফলে পচন রোধ করে এবং সংক্রমণ ছড়াতে দেয় না।
• পানিরোধী ও সংরক্ষণকারী: এটি জল ও আর্দ্রতা প্রবেশ করতে দেয় না। এর ফলে মৃতদেহটি শুকিয়ে যায় এবং দীর্ঘদিন অক্ষত থাকে।
• একটি নিখুঁত প্রাকৃতিক সিল্যান্ট: এটি একটি নিখুঁত আঠালো সিলের মতো কাজ করে, যা মৃতদেহকে বায়ুরোধীভাবে মুড়ে দেয় এবং মৌচাকের পরিবেশ সুশৃঙ্খল রাখে।
মৌমাছিরা মৃতদেহকে এই প্রপোলিস দিয়ে সম্পূর্ণ মুড়ে ফেলে, তাকে পরিণত করে এক নিরাপদ, গন্ধহীন মমিকৃত বস্তুতে। ফলে মৌচাকের ভেতরের পরিবেশ থাকে সংক্রমণমুক্ত, পরিচ্ছন্ন ও সুশৃঙ্খল।
এটি কেবল কোনো যুক্তি বা চিন্তা নয়—এটি হলো এক স্বর্গীয় স্বভাব (Instinct), এক অদৃশ্য জ্ঞান যা এই ক্ষুদ্র প্রাণীগুলোকে তাদের বাসস্থান ও পবিত্রতা রক্ষায় পরিচালিত করে।
"অতএব, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিআমতকে অস্বীকার করবে?" (সূরা আর-রহমান)। সত্যিই, মহান সেই সত্তা (আল্লাহ্) যিনি এই ক্ষুদ্রতম প্রাণীদেরও এমন জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দান করেছেন যা তারা নিজে অর্জন করেনি। সমস্ত প্রশংসা ও মহিমা একমাত্র তাঁরই, যিনি এই জগৎকে এত চমৎকার নিয়মে পরিচালনা করেন। সুবহানাল্লাহ।
লেখা: সংগৃহীত ও অনুবাদকৃত

যখন আপনি দীর্ঘ সময় (১৪-২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি আশ্চর্যজনক বায়োলজিক্যাল মোডে প্রবেশ করে। সে সময় শরী...
02/11/2025

যখন আপনি দীর্ঘ সময় (১৪-২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি আশ্চর্যজনক বায়োলজিক্যাল মোডে প্রবেশ করে। সে সময় শরীর নিজের পুরনো, নষ্ট, কিংবা অসুস্থ কোষগুলো “খেয়ে ফেলে” অর্থাৎ ভেঙে পুনর্ব্যবহার করে!
আর এই প্রক্রিয়ার নাম “অটোফ্যাজি” যার অর্থই হলো “নিজেকে খাওয়া”!

এতে কী হয় জানেন?
🔹 বয়সজনিত কোষ দূর হয়
🔹 প্রদাহ সৃষ্টিকারী কোষ পরিষ্কার হয়
🔹 এমনকি ক্যান্সার বা অ্যালঝেইমারের মতো রোগের কোষও নষ্ট করতে শুরু করে!

এই পুরো প্রক্রিয়াটা শরীরের একটা প্রাকৃতিক ডিটক্স সিস্টেম। কোষের ভেতরের আবর্জনা, খারাপ প্রোটিন, নষ্ট মাইটোকন্ড্রিয়া সব পরিষ্কার হয়ে যায়। ফলে শরীর ভিতর থেকে সতেজ হয়, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।

এই অসাধারণ প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেন জাপানের বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওসুমি, যিনি ২০১৬ সালে পেয়েছিলেন নোবেল পুরস্কার। 🏅

আর সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হচ্ছে আপনি চাইলেই এই শক্তিশালী প্রক্রিয়াটি শুরু করতে পারেন শুধুই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করে!

শরীরকে ভিতর থেকে সারাতে চান? রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে চান?
তাহলে মাঝে মাঝে না খাওয়াটাই হতে পারে আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি।
(সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে রোজা রাখা।)

My wife has started her dream business — Rita's Closet 👗✨She’s bringing authentic, beautiful, and high-quality fashion m...
13/10/2025

My wife has started her dream business — Rita's Closet 👗✨
She’s bringing authentic, beautiful, and high-quality fashion made with love and passion.

Let’s all show her some love and support on this new journey 💫
Follow, share, and spread the word — because great things start small!

আজ থেকে শুরু হচ্ছে আমাদের ছোট্ট স্বপ্নের যাত্রা 💫Rita's closet নিয়ে আসছে অথেন্টিক, সুন্দর আর ভালো মানের পোশাক – তোমার স্...
13/10/2025

আজ থেকে শুরু হচ্ছে আমাদের ছোট্ট স্বপ্নের যাত্রা 💫
Rita's closet নিয়ে আসছে অথেন্টিক, সুন্দর আর ভালো মানের পোশাক – তোমার স্টাইলকে করবে আরও স্পেশাল।
সবাই আমাদের সাপোর্ট করবেন।
Stay tuned 💖
New styles, new vibes — coming your way!

হঠাৎ করে হাত কেটে গেল । তাড়াতাড়ি অ্যান্টিসেপ্টিক লাগিয়ে ব্যান্ডেজ করা হলো । মনের অজান্তেই সেই ক্ষত দিয়ে ঢুকে পড়লো C...
30/09/2025

হঠাৎ করে হাত কেটে গেল । তাড়াতাড়ি অ্যান্টিসেপ্টিক লাগিয়ে ব্যান্ডেজ করা হলো । মনের অজান্তেই সেই ক্ষত দিয়ে ঢুকে পড়লো Clostridium tetanae নামক ব্যাকটেরিয়া । দু সপ্তাহ পরের কথা । হঠাৎ নিচের চোয়ালের পেশিতে খিঁচুনি শুরু হলো । চোয়াল যেন আটকে যায় সাথে ব্যথা । বাড়ির লোকজন বললো 'এ তো দাঁতকপাটি (lock jaw) রোগ' । হাসপাতালে নিয়ে গেল । চিকিৎসা শুরু হলো । জ্বর, মাথা ব্যথা, ঘাম, গিলতে সমস্যা, উচ্চ রক্ত চাপ ।
তারপর একদিন হঠাৎ পেশিতে প্রচণ্ড বেদনাদায়ক খিঁচুনি । ব্যথায় চিৎকার দেয় । খিঁচুনি কয়েক মিনিট স্থায়ী হয় । পরে গলা, পিঠ ও পায়ের পেশি এমনভাবে খিঁচুনি শুরু হলো যে খিঁচুনি এলে দেহ পেছনের দিকে ধনুকের মতো বেঁকে যায় এবং প্রচণ্ড ব্যথা হয় । ডাক্তার বললেন, Tetanus মানে ধনুষ্টঙ্কার (ধনুঃ + টঙ্কার) হয়েছে। পেশিতে খিঁচুনি এত তীব্র হয় যে হাড় ভেঙে যায় ।

তাই শরীরে আঘাতের ফলে ক্ষত হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে TT Vaccine বা ধনুষ্টঙ্কারের প্রতিষেধক নিতে হবে । ধনুষ্টঙ্কারে মৃত্যুর হার ৬-১০ শতাংশ । প্রচলিত চিকিৎসায় সারতে কয়েক মাস লেগে যায় ।
©️

যখন আপনি দীর্ঘ সময় (১৪-২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি আশ্চর্যজনক বায়োলজিক্যাল মোডে প্রবেশ করে। সে সময় শরী...
30/08/2025

যখন আপনি দীর্ঘ সময় (১৪-২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকেন, তখন আপনার শরীর একটি আশ্চর্যজনক বায়োলজিক্যাল মোডে প্রবেশ করে। সে সময় শরীর নিজের পুরনো, নষ্ট, কিংবা অসুস্থ কোষগুলো “খেয়ে ফেলে” অর্থাৎ ভেঙে পুনর্ব্যবহার করে!
আর এই প্রক্রিয়ার নাম “অটোফ্যাজি” যার অর্থই হলো “নিজেকে খাওয়া”!

এতে কী হয় জানেন?
🔹 বয়সজনিত কোষ দূর হয়
🔹 প্রদাহ সৃষ্টিকারী কোষ পরিষ্কার হয়
🔹 এমনকি ক্যান্সার বা অ্যালঝেইমারের মতো রোগের কোষও নষ্ট করতে শুরু করে!

এই পুরো প্রক্রিয়াটা শরীরের একটা প্রাকৃতিক ডিটক্স সিস্টেম। কোষের ভেতরের আবর্জনা, খারাপ প্রোটিন, নষ্ট মাইটোকন্ড্রিয়া সব পরিষ্কার হয়ে যায়। ফলে শরীর ভিতর থেকে সতেজ হয়, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।

এই অসাধারণ প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেন জাপানের বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওসুমি, যিনি ২০১৬ সালে পেয়েছিলেন নোবেল পুরস্কার। 🏅

আর সবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হচ্ছে আপনি চাইলেই এই শক্তিশালী প্রক্রিয়াটি শুরু করতে পারেন শুধুই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করে!

বয়স কমাতে চান? শরীরকে ভিতর থেকে সারাতে চান? রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে চান?
তাহলে মাঝে মাঝে না খাওয়াটাই হতে পারে আপনার সুস্থতার চাবিকাঠি।
(সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে রোজা রাখা।)

ঘটনাটা যুক্তরাজ্যের। ৩০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি গাড়ি চালানোর সময় হাঁচি আটকানোর জন্য একইসাথে নাক চেপে ধরেন ও মুখ বন্ধ করেন। এ...
21/07/2025

ঘটনাটা যুক্তরাজ্যের। ৩০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি গাড়ি চালানোর সময় হাঁচি আটকানোর জন্য একইসাথে নাক চেপে ধরেন ও মুখ বন্ধ করেন। এরপরই তার গলা ব্যথা শুরু হয়। ঐ সময় তিনি hay fever এর উপসর্গে ভুগছিলেন।
ঐ ব্যক্তির কথাবার্তায় কিংবা শ্বাস-প্রশ্বাসে কোনো সমস্যা হচ্ছিল না। তবে, চিকিৎসকরা তার গলার পরীক্ষা করার সময় হালকা “ক্র্যাক্লিং” শব্দ শুনতে পান। গলায় এক্স-রে করে দেখা যায়, ঘাড়ের ত্বকের নিচে বাতাস আটকে আছে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য সিটি স্ক্যান করে তারা দেখতে পান ঘাড়ের তৃতীয় ও চতুর্থ কশেরুকার মাঝখানের শ্বাসনালি বা ট্রাকিয়াতে রীতিমত ছিদ্র হয়ে গেছে! আয়তন ২x২ মিলিমিটার।

পরে চিকিৎসকরা তাকে দুই দিন হাসপাতালে রেখে পর্যবেক্ষণ করেন এবং সার্জারি ছাড়াই কিছু পেইন কিলার ও hay fever এর ওষুধ দেন, দুই সপ্তাহের জন্য কোনো কষ্টকর বা পরিশ্রমী কাজ করতে নিষেধ করেন। পাঁচ সপ্তাহ পর ফলো-আপ সিটিস্ক্যানে দেখা যায় শ্বাসনালির ছিদ্রটি সম্পূর্ণ সেরে গেছে।চিকিৎসকরা হাঁচি আটকে রাখা থেকে এই ধরনের সমস্যা ঐ লোকের ক্ষেত্রেই প্রথম প্রত্যক্ষ করেন। হাঁচি পেলে তা চেপে রাখবেন না। একটি হ্যাঁচ্ছু - ই পারে এই বিপদ থেকে আপনাকে রক্ষা করতে!
©️

এতদিন বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল শুধুমাত্র ক্রোমোজোমই লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে। তবে সম্প্রতি Nature জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষ...
11/06/2025

এতদিন বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল শুধুমাত্র ক্রোমোজোমই লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে। তবে সম্প্রতি Nature জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা এই ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছেন যে স্তন্যপায়ী প্রাণীর লিঙ্গ নির্ধারণে শুধু জেনেটিক্সই নয়, গর্ভকালীন পরিবেশও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। গর্ভবতী ইঁদুরদের দেহে আয়রনের ঘাটতি থাকলে কিছু XY (জেনেটিকভাবে পুরুষ) ভ্রূণ পুরুষাঙ্গের পরিবর্তে নারীর প্রজনন অঙ্গ অর্থাৎ ডিম্বাশয় গঠন করে।

সাধারণভাবে স্তন্যপায়ীদের লিঙ্গ নির্ধারণ হয় নিষেকের সময় — যদি ভ্রূণের ক্রোমোজোম XY হয়, তবে এটি পুরুষ হিসেবে বিকশিত হয়, আর XX হলে নারী। তবে ভ্রূণের বিকাশের এক পর্যায় পর্যন্ত তার গনাড থাকে অস্পষ্ট। এই সময়ে, Y ক্রোমোজোমের SRY নামক একটি জিন সক্রিয় হয়ে ভ্রূণকে শুক্রাশয় গঠনের পথে পরিচালিত করে এবং ডিম্বাশয়ের গঠন রোধ করে।

নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভকালীন পরিবেশে আয়রনের ঘাটতির কারণে SRY জিনটির স্বাভাবিক কার্যকারিতা ব্যাহত হয়। গবেষকরা একদল মা ইঁদুরকে একটি বিশেষ ওষুধ (Deferasirox) দিয়ে তাদের শরীরের আয়রনের মাত্রা কমিয়ে দেন। এতে দেখা যায়, কিছু XY ভ্রূণের গনাড পুরুষের পরিবর্তে নারীর মতো ডিম্বাশয় হিসেবে গঠিত হয়।

গবেষকরা মনে করছেন, আয়রনের ঘাটতি KDM3A নামক একটি এনজাইমের কার্যক্ষমতা ব্যাহত করে, যেটি SRY জিনকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। এনজাইমটি ঠিকমতো কাজ না করলেই SRY জিন বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ভ্রূণ নারী বৈশিষ্ট্য নিয়ে গঠিত হয়, যদিও গবেষণায় তার জেনেটিক গঠন XY ছিল।

এই গবেষণা প্রমাণ করে যে গর্ভকালীন পুষ্টি ও পরিবেশ, বিশেষ করে আয়রনের মতো মৌলিক উপাদান, স্তন্যপায়ীর যৌন উন্নয়নের ওপর প্রত্যক্ষ প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও মানুষের ক্ষেত্রে একই ধরনের প্রভাব ঘটে কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়, তবুও বিশ্বব্যাপী যেহেতু লক্ষাধিক গর্ভবতী নারী আয়রনের ঘাটতিতে ভোগেন, তাই এটি ভবিষ্যতের মানব ভ্রূণ বিকাশ বোঝার জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এক দিক হতে পারে।

সূত্র: নেচার, এপ্রিল ২০২৫ | বিজ্ঞান্বেষী

✂️ Scientists just cut HIV out of immune cells using CRISPR!And the cells stayed HIV-free even after re-exposure. A cure...
01/06/2025

✂️ Scientists just cut HIV out of immune cells using CRISPR!

And the cells stayed HIV-free even after re-exposure. A cure could finally be within reach.

In a groundbreaking advance, scientists have successfully used CRISPR/Cas9 gene editing to eliminate HIV-1 DNA from the genomes of human immune cells. Unlike existing treatments that suppress the virus, this method completely removes the genetic blueprint of HIV from infected T-cells.

In lab tests using cells from real patients, not only was the virus removed, but the edited cells also resisted reinfection—an unprecedented level of viral control.

The study marks a crucial step toward a potential cure for HIV. Current antiretroviral therapies require lifelong adherence and only manage the infection; stopping treatment typically allows the virus to return. By contrast, the CRISPR technique offers a permanent solution by targeting and excising the virus at the genetic level, with no observed toxicity. This breakthrough may pave the way for clinical treatments that fully eradicate HIV reservoirs in the body—long considered one of the biggest challenges in the global fight against the disease.

learn more https://medicine.temple.edu/news/2024/08/novel-treatment-based-gene-editing-safely-effectively-removes-hiv-virus-genomes-non-human-primates

Address

Mirpur
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Biochemistry And Molecular Biology posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category