Teddy bear

Teddy bear Daily life, Daily events etc.

08/11/2024

বাংলাদেশে এমন কোন বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ, সাহসী, এমন সাংবাদিক কি নেই, যিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণরকে নিচের প্রশ্নগুলো করতে পারেন....

১। আপনি বলেছেন ব্যাংক সংস্কার করবেন। আপনি কি আদৌ ব্যাংক সংস্কার করছেন, নাকি ধ্বংস করছেন??

২। আপনি যদি সংস্কার ই করেন, তাহলে প্রায় দু মাস ধরে ইসলামি ব্যাংক গুলো সহ আরো কিছু ব্যাংক গ্রাহককে টাকা দিতে পারছেনা কেন?

৩। আপনি একজন গভর্ণর হয়ে সবল ব্যাংক, দুর্বল ব্যাংক থিউরি দাড় করালেন। এটা কি ঠিক? আপনি দায়িত্ব নেওয়ার আগে তো মোটামুটি সব ব্যাংকই ভালো চলছিল। আপনি আসার পর কেন কোন কোন ব্যাংক অনেক সবল, কোন কোন ব্যাংক অনেক দুর্বল হয়ে পড়ল? একজন ব্যাংকের অভিভাবক হিসেবে এটা কি আপনার এক চোখা থিউরি নয়?

৪। এখন গভর্ণর মহোদয় যদি বলেন, ব্যাংকগুলোর চলতি হিসাব নেগেটিভ তাই। তাহলে এই নেগেটিভ হলো কিভাবে? কারো একাউন্টে টাকা না থাকলে তো তাকে টাকা দেওয়ার সিস্টেম নেই। আপনার বাংলাদেশ ব্যাংকের হর্তাকর্তারাই তাহলে দিয়েছে।

আপনি বলেছেন ব্যাংকগুলো ডিপোজিট হারালে সেটা তাদের দোষেই হারাবে। এই নেগেটিভ ব্যালেন্সের দায় যদি বর্তমানে কর্মরত সাধারণ অফিসারদের ভোগ করতে হয়, তাহলে যারা নেগেটিভ ব্যালেন্সে নিয়ে যেতে সহায়তা করছে তার দায় ও আপনাকে নিতে হবে। ব্যাংকের দায় ব্যাংকারের, বাংলাদেশ ব্যাংকের দায় আপনার। আপনি সাধু সেজে বসে থাকলে কিভাবে হবে।

৫। আপনার অসংলগ্ন কথাবার্তার ফলে যে ব্যাংকগুলোর ইমেজ কমেছে, তার দায় কি আপনি নিবেন না?

৬। আপনি টাকা না ছাপিয়ে তারল্য সহায়তার ব্যবস্থা করবেন বলেছেন। ভালো সিদ্ধান্ত। কিন্তু সরাসরি আপনি দায়িত্ব না নিয়ে তথাকথিত সবল ব্যাংক গুলোর সাথে নেগোশিয়েশনে নামিয়ে দিলেন। তারা ১০০ কোটির তারল্য সহায়তা দেওয়ার আগেই নেগেটিভ মার্কেটিং এ নেমে পড়ে ওই ব্যাংক গুলো থেকে হাজার কোটি ডিপোজিট হান্টিং করে নিচ্ছে। অথচ আন্ত ব্যাংকিং লেনদেন ব্যাংক টু ব্যাংক নিভৃতেই হয়। আমার লাগলে অন্য ব্যাংক দেয়, অন্য ব্যাংকের লাগলে আমরা দিই। ঢাক ঢোল পেটানোর কিছু থাকেনা। এই নেগেটিভ মার্কেটিং এর সুযোগ ও আপনিই করে দিয়েছেন।

৭। তাও তারল্য সহায়তার নাম করে করে ব্যাংক গুলোকে এতদিন ঘুরানো, তাদের কাস্টমার নষ্ট করার দায় ও আপনার। দেড় মাস পার হওয়ার পরেও কেন এত দেরি??

৮। আপনি নগদে পর্যবেক্ষক বসালেন। অথচ বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি হুন্ডি লেনদেন হয় বিকাশে। বিকাশের কিছুই করলেন না। আপনি কি কোন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়ারে বসেছেন?

৯। সদিচ্ছা থাকলে কোন ব্যাংকের কাস্টমার নষ্ট না করে, স্বাভাবিক লেনদেন করতে দিয়ে, ব্যাংক গুলোকে সময় বেধে দিয়েও তো সংস্কার করা যেতো। আপনার কি সদিচ্ছার অভাব? এখন ব্যাংক গুলো তাদের ডিপোজিট ও হারাবে, কাস্টমার ও হারাবে। আপনি তো সংস্কারের বিপরিতে সংহার করে দিলেন।

১০। আপনার অসহযোগিতার কারনে অনেকে তো অপ্রয়োজনে টাকা তুলছেই। যার প্রয়োজন তাকেও টাকা দিতে পারছেনা ব্যাংক গুলো। কারো বিয়ে আটকে যাচ্ছে, কেউ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, কারো বিদেশ যাত্রা আটকে যাচ্ছে, টাকা না পেয়ে সুস্থ মানুষ অসুস্থ হচ্ছে চিন্তায়, কর্মকর্তারা হয়রানির শিকার হচ্ছে, এসব কিছুর অভিশাপ আপনার ও লাগবে।। মিলিয়ে নিয়েন। প্রকৃতি ও সময়, সময়মতই রিভেঞ্জ নেয়........

যারা হাসে, তারা সুন্দর। আর সৌন্দর্যের শক্তি কল্পনাতীত। ‘হেমলক সোসাইটি’ সিনেমায় পরমব্রত একটা গল্প বলেছিলেন। গোল্ডেন গেট ব...
09/07/2024

যারা হাসে, তারা সুন্দর। আর সৌন্দর্যের শক্তি কল্পনাতীত। ‘হেমলক সোসাইটি’ সিনেমায় পরমব্রত একটা গল্প বলেছিলেন। গোল্ডেন গেট ব্রিজের কাছে পাওয়া একটা সুইসাইড নোটের গল্প। যেখানে লেখা ছিল, আমি এই ব্রিজটা ধরে হেঁটে যাচ্ছি। কেউ যদি একবার আমার দিকে তাকিয়ে হাসে, আমি আর এই ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিবো না।

চিঠিটা সুন্দর, কিন্তু গল্পটা কুৎসিত। লোকটি মরে গিয়েছিল। পরমব্রত বিদ্রুপ করেছিলেন- সেদিন যদি কেউ রাস্তায় একটিবার ইনার দিকে তাকিয়ে হেসে দিতো, কী অঘটন'টাই না ঘটত। একটা জ্বলজ্যান্ত মানুষ বেঁচে যেত, একটা জীবন বেঁচে যেত।

যারা হাসে, তারা বাঁচে। বাঁচায়। হাসা জরুরি। দু'লাইন লিখে যারা আমায় হো হো করে হাসায় প্রায়শই, আমি তাদের ভালোবাসি। মিমস শেয়ার করে টাইমলাইন ভর্তি করে ফেলা প্রতিটি মানুষ আমার পছন্দ। একটা ভারী মুহূর্ত, দু'টো শক্তিশালী পাঞ্চলাইনের তলায় চাপা পড়ে যাদের অনর্গল কথা বলায়, আমি ওদের ভালোবাসি।

প্রতিটা হাস্যোজ্জ্বল মানুষ আমার প্রিয়। একটা হাসিমুখের দাম একশো কোটি টাকা। আমি ওদের থেকে শিখি। শিখি, প্রসারিত ঠোঁটের ফাঁক-ফোকরে কী করে আটকে রাখতে হয় আস্ত মানুষ, স্মৃতি, সময়, গোপন।

অমন না যে ওরা সবাই সুখী মানুষ। ওদের কোনো দুঃখ নেই। আলবৎ আছে। হয়তোবা একটু বেশীই আছে। তাও ওরা হাসে। হয়তবা ওরা বিশ্বাস করে চাণক্য। সুখী মুখচ্ছবি নিয়ে চাণক্য'র চমৎকার একটা উক্তি আছে।

'তুমি যে ভেতর থেকে ভেঙে পড়েছ, কাউকে বুঝতে দিয়ো না। মানুষ ভেঙে যাওয়া বাড়ির ইট পর্যন্ত খুলে নিয়ে যায়।'

লেখা__শাখাওয়াত হোসেন।

23/06/2024

জমজম কূপের ভিতরের ভিডিও......... আলহামদুলিল্লাহ। প্রতিদিন এত পানি তোলা হয়, তারপরেও এই পানি কখনও শেষ হয় না।

"অভিনব কায়দায় বাটপারির নতুন কৌশল" সিনেমার গল্প কাহিনীকেও হার মানাবে। মাছের ব্যবসায়ী মোঃ আঃ মোতালেব শেরপুর শহরের  সত্যবর্...
23/06/2024

"অভিনব কায়দায় বাটপারির নতুন কৌশল" সিনেমার গল্প কাহিনীকেও হার মানাবে।
মাছের ব্যবসায়ী মোঃ আঃ মোতালেব শেরপুর শহরের সত্যবর্তী সিনেমা হলের বিপরীত কোনায় রাজ বল্লভপুরগামী তিন রাস্তার মোড়ে ফুটপাতে রাতে মাছ বিক্রী করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। গত ১৩/০৬/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ রাতে মাছ বিক্রেতা মোতালেব এর নিকট হতে জনৈক এক ব্যক্তি (বাটপার ক্রেতা) কয়েক প্রকারের মাছ ক্রয় করে। পরে ক্রেতা মাছের দোকানে মিষ্টির প্যাকেট, হুইল পাউডারের ১কেজির প্যাকেট, ঔষধের বক্স মাছের দোকানে রেখে দিয়ে মাছের ব্যাগ হাতে নিয়ে তাৎক্ষনিক জরুরী ব্যস্ততা দেখিয়ে মাছের দোকানদারকে ক্রেতা বলে একটি জরুরী জিনিস কিনতে হবে কিছুক্ষনের মধ্যেই এসে মাছের দাম দিবে। ক্রেতা তার রেখে যাওয়া মিষ্টির প্যাকেট ও বাজার সদায় মাছের দোকানদারকে কিছুক্ষনের জন্য ভালভাবে দেখে রাখতে অনুরোধ জানিয়ে মাছের দাম না দিয়েই চলে যায়।
মাছের দোকানদার সরল বিশ্বাসে ক্রেতার রেখে যাওয়া মিষ্টির প্যাকেট ও বাজার সদায় স-যত্নে মাছের দোকানে রেখে দেয়। মাছের দোকানদার মনে করেছে যেহেতু ক্রেতা মিষ্টির প্যাকেট, দামী বাজার সদায় মাছের দোকানে রেখে গেছে সেহেতু মিষ্টির প্যাকেট, বাজার সদায় যখন নিয়ে যাবে তখন মাছের দাম দিয়েই যাবে। কিন্তু সহজ সরল মাছ দোকানদার মোতালেব প্রতারক ক্রেতার প্রতারণার কৌশল ঘুনাক্ষরেও বুঝতে পারেনি। যে কারণে মোতালেব সরল বিশ্বাসে ক্রেতার রেখে যাওয়া জিনিস ভালভাবে ক্রেতাকে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য এবং বিক্রীত মাছের পাওনা টাকা পাবার জন্য গভীর রাত পর্যন্ত অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকে। কিন্তু রাত অনুমান ১২.৩০ গড়িয়ে গেলেও ক্রেতার দেখা বা খোঁজ মেলেনা। গভীর রাত পর্যন্ত ক্রেতার রেখে যাওয়া মিষ্টির প্যাকেট, বাজার সদায় ফেরত নিতে না আসায় মাছ দোকানদার মোতালেব মহা চিন্তায় পড়ে যায়।
এমতাবস্হায় আমি ও রনি-জনি স্টোরের জনি মাছ দোকানদার মোতালেব এর নিকট গেলে সে ঘটনা খুলে বলে। প্রকৃত ঘটনা কি হতে পারে কৌতুহল বশতঃ মিষ্টির প্যাকেট খুলে দেখা গেল মিষ্টির প্যাকেটের ভেতরে কোন মিষ্টি নেই আছে ইটের খোয়া মেশানো বালি, হুইল পাউডারের প্যাকেটের ভেতরে পাউডার নেই আছে বালি এবং ঔষধের বক্সের ভেতরে ঔষধ নেই আছে ছেঁড়া কাগজের টুকরা । মাছের দোকানদার মোতালেবের সাথে বাটপার ক্রেতার এমন প্রতারণার কৌশলের ঘটনা চলচ্চিত্রের সিনেমার কল্প কাহিনীকেও হার মানায়। কিছু মানুষ নিজের সামান্য স্বার্থ হাসিল করার উদ্দেশ্যে অন্যকে ঠকানোর জন্য কতো যে, অভিনব কায়দায় নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছে চিন্তাই করা যায় না।

17/06/2024

এই সেই নারায়ণগঞ্জের বিখ্যাত পাগলা গরু, গুতিয়ে তছনছ করলো সব......

17/06/2024

ঈদ মোবারক
সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।

16/06/2024

কুরবানি দেয়া কখন ওয়াজিব...... কুরবানির শর্ত কি কি

15/06/2024

কুরবানী যেন হয় শুধু মাত্র আল্লাহর জন্য। এই ত্যাগ শুধুমাত্র তাঁর জন্য। লোক দেখানো হলে সেটা আর কুরবানী থাকে না। কিন্তু আজ এইটা অনেক ক্ষেত্রে লোক দেখানো আর মাংশ খাবার উৎসবে পরিণত হয়ে গেছে। কুরবানীর পশু কেনার সময় কয়মন গোস্ত হবে, কেমন স্বাদ হবে এইগুলো মাথায় না আনাই ভালো। পশু কেনার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করা যাবে না। যাদের সামর্থ্য নেই, তাদের দিকে খেয়াল রাখুন। অনেক ক্ষেত্রেই তারা লজ্জায় ঈদের দিন বের হতে চায় না। আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক ভাবে কুরবানী দেবার জ্ঞান ও সামর্থ্য দান করুক।

পদ্মা সেতু সংলগ্ন আর এ সিক্স বাসি সাবধান! মূত্যুদূত পার্থেনিয়াম উদ্ভিদ থেকে আমাদের সকলের সাবধান হওয়া উচিত। কেননা আমাদের ...
07/06/2024

পদ্মা সেতু সংলগ্ন আর এ সিক্স বাসি সাবধান!

মূত্যুদূত পার্থেনিয়াম উদ্ভিদ থেকে আমাদের সকলের সাবধান হওয়া উচিত। কেননা আমাদের প্রজেক্টের রাস্তার দুপাশে ব্যাপকহারে জন্মেছে এ উদ্ভিদ।

এটি একটি আগাছার নাম। যা রাস্তার দুপাশে জন্মায়।
এটি সাধারণত এক থেকে দেড় মিটার উচ্চতার হয়। অসংখ্য শাখা ত্রিভুজের মতো ছড়িয়ে থাকে। ছোট ছোট সাদা ফুল হয়। ঠিক যেন ধনিয়াগাছের ফুল। হঠাৎ করে দেখলে যে কেউ ভুল করবেন ধনিয়াগাছ ভেবে। গাছটির আয়ুষ্কাল মাত্র তিন-চার মাস। এ আয়ুষ্কালের মধ্যে তিনবার ফুল ও বীজ দেয় গাছটি। ফুল সাধারণত গোলাকার, সাদা, পিচ্ছিল হয়। এ গাছ তিন-চার মাসের মধ্যে ৪ থেকে ২৫ হাজার বীজ জন্ম দিতে সক্ষম।

আগাছাটি অত্যন্ত ভয়ংকর। গবাদিপশু চরানোর সময় গায়ে লাগলে পশুর শরীর ফুলে যায়। এছাড়াও তীব্র জ্বর, বদহজমসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়। আর পশুর পেটে গেলে কেমন বিষক্রিয়া হতে পারে তা অনুমেয়। বিশেষ করে গাভী পার্থেনিয়াম খেলে দুধ তিতা হয়। ওই দুধ অনবরত কেউ খেলে সেই মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

শুধু পশুই নয়, আগাছাটি মানুষের হাতে-পায়ে লাগলে চুলকে লাল হয়ে ফুলে যায়। আক্রান্ত মানুষটি ঘনঘন জ্বর, অসহ্য মাথাব্যথা ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগতে থাকে। এমনকি মারাও যেতে পারেন মানুষটি। গণমাধ্যম মারফত জানা যায়, ভারতের পুনেতে পার্থেনিয়ামজনিত বিষক্রিয়ায় ১২ জন মানুষ মারা গেছেন। এতসব ভয়ংকর বিষয় জানতে পেরে পরিবেশবিদরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আতঙ্কিত হয়েছেন বাংলাদেশের কৃষিবিদরাও। তারা এটিকে বিষাক্ত আগাছা হিসাবে চিহ্নিত করেছেন।

এসব ক্ষতিকর দিক পর্যালোচনা করে কৃষিবিদরা গাছটিকে পুড়িয়ে ফেলতে পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। সতর্ক না হলে যেকোনো ব্যক্তি বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন। যেমন-এটি কেউ কাটতে গেলে ওই ব্যক্তির হাতে-পায়ে লাগতে পারে। পোড়াতে গেলে ফুলের রেণু দূরে উড়ে বংশবিস্তার করতে পারে। আবার ব্যক্তির নাকে-মুখেও লাগতে পারে। তাতে তিনি মারাত্মক বিষক্রিয়ায় পড়তে পারেন। এ ক্ষেত্রে খুব সতর্কতার সঙ্গে প্রথমে গাছটিকে কাটতে হবে। হাতে গ্লাভস, চোখে চশমা থাকলে ভালো হয়। অবশ্যই পা ভালোমতো ঢেকে রাখতে হবে। মোটা কাপড়ের প্যান্টের সঙ্গে বুটজুতা পরা যেতে পারে, সঙ্গে মোটা কাপড়ের জামাও পরতে হবে।
গাছকাটা হলে গভীর গর্তে পুঁতে ফেলতে হবে।

ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে পার্থেনিয়াম চেনাতে হবে আমজনতাকে। নয়তো একসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে তা মহামারির দিকে মোড় নিতে পারে। কাজেই আসুন, সময় থাকতেই আমরা সাবধান হই!
Collected.

14/05/2024

কষ্টের টাকা থেকে হারাম খাবেন !!! ইসলামী শরিয়া ব্যাংক গুলোতে টাকা রাখা কি হালাল? ব্যাখ্যা শুনুন।

12/05/2024
12/05/2024

দেশি রোবটরে কি মাইরটাই না দিলো......... 🤣🤣🤣

" সততার বীজ "ষাটোর্ধ একজন CEO অবসর নেয়ার আগে তার স্বনামধন্য কোম্পানীর উত্তোরাধিকার হিসেবে একজন সৎ ও যোগ্য CEO নির্বাচন ক...
07/05/2024

" সততার বীজ "
ষাটোর্ধ একজন CEO অবসর নেয়ার আগে তার স্বনামধন্য কোম্পানীর উত্তোরাধিকার হিসেবে একজন সৎ ও যোগ্য CEO নির্বাচন করতে চাইলেন। তবে চিরায়ত নিয়মে তিনি তার পরিচালক পর্ষদ বা ছেলেমেয়েদের মধ্য থেকে কাউকে উত্তরাধিকার না করে ভিন্নধর্মী কিছু করার চিন্তা করলেন। তাই একদিন সকল এক্সিকিউটিভদের বললেন “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আপনাদের মধ্য থেকে একজন পরবর্তী CEO নিয়োগ করবো।

” শুনে তো সবাই হতবাক! তবে আবার খুশীও হল। CEO হওয়ার স্বপ্নে তাদের মন উৎফল্লিত হলো। তিনি বলে চললেন “আমি আপনাদের প্রত্যেককে একটি করে ‘বীজ’ দেব। এই বীজ আপনারা টবে রোপণ করবেন, পানি দিবেন, যত্ন করবেন আর ঠিক এক বছর পর তা আমার নিকট নিয়ে আসবেন। আমি তখন সেই বীজ থেকে বেড়ে ওঠা চারাগাছ দেখে বিচার করবো কে হবে পরবর্তী CEO ।”

সেইখানে অলিভার নামে একজন ছিল যে আর সবার মতই বীজ নিয়ে বাসায় ফিরলো। তার স্ত্রী একটি টব, মাটি ও সার জোগাড় করলো এবং সেই টবে অলিভার বীজটি রোপণ করলো। প্রতিদিন সে বীজটির খুব যত্ন করতে লাগল। নিয়মিত পানি দিল। সপ্তাহ তিনেক পর তার সহকর্মীরা এক অন্যের সাথে তাদের বীজ থেকে বেড়ে ওঠা চারাগাছ সম্পর্কে বলাবলি করতে লাগল।
কিন্তু হায় অলিভারের বীজ থেকে তো কিছুই জন্মাচ্ছে না। এভাবে তিন সপ্তাহ, চার সপ্তাহ করে পাঁচ সপ্তাহ পার হয়ে গেল। সে নিজেকে ব্যর্থ ভাবতে শুরু করলো। নিজের মনেই বলল “আমি বোধ হয় রোপণের সময় বীজটি নষ্টই করে ফেলেছি।” সে তার সহকর্মীদের সাথে লজ্জায় এ বিষয়ে কোন কথাও বললো না।
অবশেষে একটি বছর পার হলো। কোম্পানীর সব এক্সিকিউটিগণ তাদের বড় হয়ে যাওয়া চারা গাছটি তাদের CEO এর নিকট নিয়ে এলো।
এই খালি টব নিয়ে অলিভারের পক্ষে অফিস যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু স্ত্রী তাকে যা ঘটেছে সে বিষয়ে সৎ থাকার পরামর্শ দিল এবং বললো যা সত্য তাই তোমার CEO কে বলবে। সে আজ খুবই বিব্রত হবে – এই দুশ্চিন্তায় অলিভার অসুস্থ বোধ করতে থাকলো। কিন্তু সে এও জানে তার স্ত্রী ঠিক কথাই বলেছে।
সে তার খালি টব নিয়ে বোর্ডরুমে ঢুকে দেখলো সকলের টবে কী সুন্দর সুন্দর গাছ! অলিভার তার টবটি রুমের মেঝেতে রাখল। অনেকেই হাসাহাসি করল, কেউ কেউ আবার দুঃখ প্রকাশও করলো।
CEO রুমে এসে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে পুরো রুম পরিদর্শন করলেন। “ও মাই গড, আপনারা কী সুন্দর চারাগাছ ও ফুল জন্মিয়েছেন!” হঠাৎ তার চোখ গিয়ে পড়লো অলিভারের দিকে। অলিভার লজ্জায় পেছনে কোথাও লুকানোর চেষ্টা করলো। CEO তাকে সামনে আসতে বললেন।
অলিভার খুব ভীত হয়ে পড়লো। নির্ঘাৎ সে আজ তার চাকুরী হারাবে। CEO জিজ্ঞেস করলেন “কি ব্যাপার অলিভার, আপনার বীজের কী হয়েছে?” অলিভার তাকে সব খুলে বললেন। CEO সবাইকে বসতে বললেন, শুধু অলিভারকে বললেন দাড়িয়ে থাকতে। তিনি অলিভারের দিকে তাকিয়ে বললেন সবাই আমাদের নতুন CEO কে ভালো করে দেখুন, তার নাম অলিভার!
অলিভার নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারলো না! সে তো কোন চারাগাছের জন্মই দিতে পারে নি!
সবাই বলাবলি করলো “সে কিভাবে CEO হলো?”
CEO বললেন “এক বছর আগে আমি প্রত্যেককে যে বীজ দিয়েছিলাম তা সবই ছিল মৃত। কারণ সেগুলো ছিল সিদ্ধ করা। তাই কোন চারা অঙ্কুরিত না হতে দেখে হতাশ হয়ে আপনারা আমার দেয়া বীজটি ফেলে দিয়ে নতুন বীজ লাগিয়েছেন, শুধুমাত্র অলিভার সাহস ও সততার সাথে খালি টব নিয়ে এসেছে যে টবে আমার দেয়া বীজটিই রয়েছে। সবাই করতালি দিয়ে তাকে অভিনন্দিত করুন।”
“যদি সততা রোপণ করেন, তবে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করবেন”
“যদি সৎগুণ রোপণ করেন, তবে ভালো বন্ধুত্ব অর্জন করবেন”
“যদি কঠোর শ্রম রোপণ করেন, তবে সাফল্য অর্জন করবেন”
“যদি সুবিবেচনা রোপণ করেন, তবে আপনি যৌক্তিক দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করবেন”
তাই কী রোপণ করছেন সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন, তা নির্ধারণ করে দিবে ভবিষ্যতে আপনি কী অর্জন করবেন।
জীবনকে আপনি যা দিবেন, জীবন আপনাকে তাই ফেরত দিবে।

গ্রামে এক বৃদ্ধ থাকতেন। তিনি ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে হতভাগ্য ব্যক্তিদের একজন। গোটা গ্রাম তাকে নিয়ে বিরক্ত ছিল; তিনি সর্বদ...
04/02/2024

গ্রামে এক বৃদ্ধ থাকতেন। তিনি ছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে হতভাগ্য ব্যক্তিদের একজন। গোটা গ্রাম তাকে নিয়ে বিরক্ত ছিল; তিনি সর্বদা বিষণ্ণ ছিলেন, তিনি ক্রমাগত অভিযোগ করতেন এবং সর্বদা খারাপ মেজাজে ছিলেন।

তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততই বিরক্তিকর হয়ে উঠছিলেন এবং তাঁর কথাগুলি আরও বিষাক্ত হয়ে উঠছিল। লোকেরা তাকে এড়িয়ে চলত, কারণ তার দুর্ভাগ্যকে অন্যরা তাদের নিজেদের জন্য অশুভ বলে মনে করতো। তার পাশে খুশি থাকাটাও ছিল অস্বাভাবিক এবং অপমানজনক।
তিনি অন্যদের মধ্যে অসুখী অনুভূতি তৈরি করেছিলেন।

কিন্তু একদিন, যখন তিনি আশি বছর বয়সে পরিণত হলেন, তখন একটি অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটল। সঙ্গে সঙ্গে সবাই গুজব শুনতে শুরু করল:

"হতভাগ্য বৃদ্ধ মানুষটি আজ খুশি, তিনি কোন বিষয়ে অভিযোগ করছেন না, হাসেন, এমনকি তাকে আগের থেকে সুন্দর দেখাচ্ছে!"

গোটা গ্রাম জড়ো হল। বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করা হলো:

গ্রামবাসীঃ তোমার কি হয়েছে?

বৃদ্ধ উত্তর দিলো...

"বিশেষ কিছু না, আশি বছর ধরে আমি সুখের পিছনে শুধুই ছুটছি কিন্তু কিছুই পাই নি। এখন আমি সুখ ছাড়া বাঁচার এবং কেবল জীবন উপভোগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সে কারণেই আমি এখন খুশি।“

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Teddy bear posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share